নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু না

গার্বেজ

ফ্রাস্ট্রেটেড

এইসব দৃশ্য আজহারের গোপন দর্পণের উল্টোপাশের প্রলেপ।

ফ্রাস্ট্রেটেড › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবি, নায়ক, নায়িকা (ছোটগল্প)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০





নায়িকাঃ

উত্তরার মত জায়গায় এইরকম ঠিক মানায় না। ৪ নাম্বার সেক্টরটাকে বৃত্ত ধরে নিলে একেবারে কেন্দ্রের দিকে অনেকগুলো ছ’তলা বিল্ডিং এর মধ্যে হঠাৎ ছোট্ট দোতলা একটা বাড়ি; মতান্তরে আড়াই।



নিচতলায় থাকে নায়িকা। নায়িকার জানালায় রংধনু, নায়িকার জানালা রঙ্গীন। নায়িকা পড়ালেখা করে অনেক, তারচেয়েও বেশি শোনে গান, আরো বেশি ভাবে নায়ককে নিয়ে আর তারচেয়েও বেশি দ্যাখে স্বপ্ন। অথচ, নায়কের মতিগতি বোঝা মুশকিল। কোথায় যে থাকে সারাদিন! কী যে এতো দৌড়াদৌড়ি! এই গিটার নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, এই কোন জায়গায় কনসার্ট, দাওয়াত, উৎসব, বন্ধু-বান্ধব কত কী! অথচ, নায়িকার যে নিস্তব্ধতা পছন্দ, মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছা করে নায়কের সাথে বারান্দায় বসে চায়ের কাপ হাতে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দেয়। কিন্তু ঐ ইচ্ছাটুকু পর্যন্তই, ‘হাই, হ্যালো’র পর কখনো যে এই সেই কথা বলতে বলতে ভালোলাগার কথা জানাবে, তা আর হয়ে ওঠে না। কী বলবে, কী উত্তর পাবে তার সম্ভাব্য ইমাজিনারি স্ক্রিপ্টের সংখ্যা দু’ডজন ছাড়িয়ে গেছে বহু আগে। নায়িকা বোঝে, দেরী করার কোন অর্থ নাই, কিন্তু যদি নায়ক তার চিন্তার মত না হয়, যদিও সম্ভাবনা কম, কিন্তু তাও নায়িকার ভয় হয়, যদি হাসি তামাশা করে, যদি অপমান করে ! এইসব ভয়, লজ্জা, আত্নগোপন প্রবণতা আর ঘরের এক কোণে একা আপন ভুবনে হারিয়ে যাওয়া থেকে হঠাত নায়কের আলোর মাঝে যাওয়া, নায়িকা ঠিক মেলাতে পারে না, যারফলে নায়কের পরিসীমার মাঝে অনুপ্রবেশ থেকে যায় একটি অধরা টিকেট।



অবশ্য এক কাজ করা যায়, কবিকে মিডিয়াম হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই লোকটাকে নায়িকার পছন্দ; নায়িকার বোঝামতে- লোকটার রাগ নাই, হিংসা নাই, তাড়াহুড়া নাই, কারো সাথে কোনরকম বন্ধনও নাই। কিন্তু এইসব প্রেমের দালালী কবি করবে না বলেই নায়িকার ধারণা, হয়তো শুনবেই না নায়িকার কথা, শুনলেও ভুলে যাবে। আরেক কাজ করা যায়, কবিকে দিয়ে সেইরকম একটা রোমান্টিক কবিতা লিখিয়ে নিয়ে নায়ককে দেয়া যায়। নাহ! বেশি ড্রামাটিক হয়ে যায় ব্যাপারটা; যদিও নায়ক ঐরকম না, কিন্তু তারপরও সেই কবিতা যদি নায়ক তার বন্ধুদের দ্যাখায় ! লজ্জা, লজ্জা।



তারচাইতে যেমন চলছে চলুক, কোন একটা উপায় তো বের হবেই।





নায়কঃ

নায়ক জানে, সুখী থাকার সবচাইতে কার্যকরী উপায় হল ব্যস্ত থাকা। অবশ্য, ইদানীং ব্যস্ততাগুলো বড্ড বেশী বংশ বিস্তার করা শুরু করেছে। একটার ঘাড়ে চেপে আরেকটা। আরাম কেদারায় বসে নিজেকে একটু সময় দেয়ার মত সময় কোথায়? বন্ধু বাড়ছে, আড্ডা বাড়ছে, পাঁচ-ছ বছর ধরে লেগে থাকার পর বাজারে নিজেদের ব্যান্ডের অ্যালবাম বের করার সুবর্ণ সুযোগ হেতু চাপ বাড়ছে, বাড়ছে পড়ালেখা নিয়ে সিরিয়াসনেস, জব নিয়ে চিন্তা, আর বাড়ছে অনাকাংখিত সাংসারিক দায়িত্ব, আবার থেকে থেকে একটা দুইটা থেকে ধীরে ধীরে বাড়ছে বিবাহের প্রস্তাবনা। এতো কিছুর মাঝেও নায়কের চোখ এড়ায় না-সবচাইতে বাড়ছে তার প্রতি একতলার নায়িকার আগ্রহ। হ্যাঁ, নায়িকা প্রায় সব দিক দিয়েই নায়কের সাথে মানানসই, তবে ইয়ে; এই যে বস্তা বস্তা ব্যস্ততা, নায়ক ভাবে- একটু রয়েসয়ে।



কবির সাথেও দ্যাখা করা দরকার, এই লোকটার কবিতা নায়ক তেমন একটা বোঝে না, তবে বোঝে –লোকটা ট্যালেন্টেড। নতুন অ্যালবামের জন্য চারটা গান তো কবিই লিখে দিল। নায়ক ও তার দল ঘন্টার পর ঘন্টা চা কিংবা গাঁজা কিংবা মদ কিংবা ইয়াবাতে ডুবে গিয়েও তো সেইরকম সুন্দর কোন লিরিক্স লিখতে পারছে না। আরও কয়েকটা গান লিখায় নিতে হবে। বাই প্রোডাক্ট হিসেবে গল্পসল্পও করা যাবে। এই লোকটার সাথে গল্প ঠিক হয় না, আজগুবি চিন্তাধারার একপক্ষীয় বর্ষণ হয়। নায়কের বেশ ভালোই লাগে ব্যাপারটা। কেউ কেউ থাক না পাগল ! এইতো সেদিন হঠাত রাস্তার পাশে টং দোকানে লোকটাকে দেখে নায়ক চা খেতে বসে গেল। অন্যান্য চাখোরেরা তখন দেশের রাজনৈতিক অবস্থা নিয়ে হা-হুতাশে ব্যস্ত। কবি কী নিয়ে ভাবছে প্রশ্নের উত্তরে নায়ক যা বুঝলো – সে ভাবছে হালাইব ট্রায়াংগেলের জনৈক যুবক ছিনতাইকারীর কথা। যুবক কোন গানটা শুনলে টের পায়-সেও একজন দেশপ্রেমিক? সুদানের জাতীয় সঙ্গীত? নাকি মিশরের জাতীয় সঙ্গীত?



পারেও বাপ, কেউ কেউ পারেও।



কবিঃ

দুই তলা পার হয়ে মাকড়সা অন্ধকারের মাঝ দিয়ে কয়েক কদম সিঁড়ি পেরোলে চিলেকোঠা, একটা ঘর। হয়তোবা চিলেকোঠার ঘরে থাকার কারণেই সে কবি, কিংবা কবি বলেই হয়তো তার এই কাব্যিক বাসস্থান। কবি বোঝে, তার জীবনের সকল সাফল্য এবং ব্যর্থতার জন্য একজন মাত্র দায়ী- নাম তার অন্যমনস্কতা। কবি আশেপাশে আগাছার মত জন্মাতে থাকা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলিতে ঘুরেফিরে বছরের পর বছর ম্যাথ পড়ায়। হোয়াইট বোর্ডে নিজেরই লেখা কালো কালো অদ্ভূত চিহ্নগুলির দিকে তাকিয়ে তার মনে পড়ে-মানিক বন্ধ্যোপাধ্যায় ম্যাথ পড়তেন, অথচ ভদ্রলোক কবিতা লিখতেন না বললেই চলে। কবিতা আর লজিক কি কন্ট্রাডিকটরি? এই ভাবনায় ডুবে গিয়ে সে মিনিটখানিকের অর্ধেকটুকু হারিয়ে ফেলে, তারপর সে মাথা ঘোরায়, নাদুসনুদুস কয়েকটি টেডি বিয়ার শিশুদের দেখে তার মনে হয়-এই বাচ্চাগুলিই না ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা মনিকা স্কুলে আততায়ীর দ্বারা আক্রান্ত হয়েছিলো ! এমনিভাবে, প্রিন্সিপাল ম্যাডামের ঠোঁটের অনবরত কাঁপনের দিকে আধাঘন্টা খুব বুঝদারের মত তাকিয়ে থেকে লিপ্সটিক কে কবে কোন পরিস্থিতিতে আবিষ্কার করেছিলো এ চিন্তা ছাড়া আর কিছুই তার মাথায় খেলে না।



ভাত খাওয়ার সময় সে ভাবে গুহামানবদের কথা, ছাদে দাঁড়িয়ে ভাবে প্রশান্ত মহাসাগরে বিশালায়তন জাহাজের ডেকে সদ্য বিবাহিত মেরিন ইঞ্জিনিয়ারের দৃষ্টি ও দর্শনের কথা, ডেস্পিকেবল মি দেখতে গিয়ে ভাবে রসু খাঁর কথা- এই লোকটাকে নিয়ে একটা সিনেমা বানাতে না পারা পুরো বাংলা চলচ্চিত্র সমাজের জন্য কত্তবড় লজ্জা! বাসের লাইনে দাঁড়িয়ে হারিয়ে যায় অদূরে টুকটুকে লাল ফ্রক পরিহিতার ফুলের মালা বিক্রি ও বিক্রিসংক্রান্ত ঝামেলাসমূহের মাঝে। পেছন থেকে একটা মৃদু ধাক্কা আর একপাল চিৎকার আসে-‘ঐ মিয়া, আপনের সামনে দিয়া ধুমধাম লাইনে মানুষ ঢুইকা যাইতাসে; দ্যাহেন না? ’

এই এতসব ঝক্কি ঝামেলার মাঝে লেখালেখিটাই যা একটু মনযোগটা ধরে রাখতে কবির।



চলবে; ঐটুকু দিয়েই খুব ভালো চালানো যায় জীবন।



কবি, নায়ক, নায়িকাঃ

চিন্তারা এক প্রকার চারচাকার যান, স্পিডব্রেকারে হোঁচট খায় মাঝে মাঝেই। তেমনিভাবে রাতেরাও কিন্তু চারচাকার যান, যেমন এই রাতটা; সন্ধ্যা থেকে কি নিটোল ত্বরণে ছুটছিল ! ছাদের কংক্রিটে সাড়ে দশটা, কবির বামে নায়ক আসন গেড়ে বসা, ডানে নায়িকা দুহাতে হাঁটু মুড়ে, আর কবি হাত দুটো পেছনে ছাদের টাকে রেখে পা দুটো ছড়িয়ে দিয়ে। মূলত কবির প্রলাপ, নায়কের রসিক মন্তব্য আর দুইজনেরই সকল কথায় নায়িকার নিরঙ্কুশ সম্মতি জ্ঞাপন, এই হল নৈশভোজপরবর্তী কদাচিত ঘটা ছোট্ট আড্ডার কলকব্জা। এভাবেই চলতে চলতে এক পর্যায়ে সামনের বিল্ডিং এর চারতলায় লাল আলো জ্বলা একলা জানালায় চোখ রেখে কবি স্বগতোক্তির মত বলে ওঠে- জানো, বলতে গেলে এই যে জীবনের এতোটা পার করে আসলাম, এ পর্যন্ত কোন নারীকে আমি সত্যিকার ভালোবাসিনি, কোন নারীও আমাকে ভালোবাসেনি।



কবির বামে বসা নায়ক তার উশকো খুশকো চুলজংগল সমেত কিংকর্তব্যবিমূঢ় করোটিকে আরো একটু বামে নিয়ে অন্ধকার আকাশে একা জ্বলতে থাকা তারাটির দিকে তাকায়। ভাবে- আশ্চর্য ! কখনো ভালোবাসেনি, ভালোবাসাও পায়নি, এমন লোকের পক্ষেও এতো সুন্দর লেখা সম্ভব ! সাহিত্যে কী অভিজ্ঞতার কোন দরকার নাই? আর ডান পাশে চুলগুলোকে আরো একটু ছড়িয়ে দিয়ে অলৌকিক ভারে পুরো চেহারাটাকে হাঁটুর মাঝে গুঁজে দেয় নায়িকা। ভাবে- কবি কি বিশেষ কোন উদ্দেশ্যে এই কথা বললো ? হয়তো তাকে লক্ষ্য করেই তীর ছোঁড়া; হয়তো কবি সেই নারী হিসেবে তাকেই চায়। সে কি এখন কবির ফেলে রাখা হাতে তার হাতটি রাখবে ? তাহলে নায়ক? নায়কের কী হবে? কী হবে নায়িকার স্বপ্নের ?



এই যে এই পরিস্থিতিটাই হল স্পিডব্রেকার, রাতটা একটু হোঁচট খেল। তারপর আবার নতুন করে ত্বরণ বাড়িয়ে ছুটতে থাকল।



মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৩

সুমন কর বলেছেন: শুভ জন্মদিন!!! !:#P !:#P !:#P লেখাটাও ভাল লাগল।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ধন্যবাদ। অনেক ধন্যবাদ :)

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প উপভোগ্য। আর ফিনিসিংটা এক কথায় অনবদ্য। এরকম মোক্ষম দুটা লাইন দিয়ে পুরা গল্পটাকে একটা শেইপে নিয়ে আসা পাকা গল্পকারের কাজ।

শুভ জন্মদিন!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আপনাকে আর কত ধন্যবাদ দিবো হাসান ভাই ?

৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
গল্প পরে পড়ে নিবো।
হ্যাপী বার্থডে অ্যান্ড ওয়েলকাম ব্যাক ফ্রাস্ট্রেটেড !

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ :)

৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনি বরাবরই চমৎকার লেখেন! গল্প ভালো লেগেছে শব্দে ও সমাপ্তিতে।


জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আপনিতো মহা ভাগ্যবান, দেশের জন্মদিনে আপনার জন্মদিন #:-S

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হ্যা, ভাগ্য বেশ সুপ্রসন্নই। অবশ্য টেকনিকালি দেশের জন্মদিন কিন্তু ২৬ মার্চ।

অজস্র ধন্যবাদ।

৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: শুভ জন্মদিন!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

সায়েম মুন বলেছেন: আপনার লেখা গল্প মনে ঠিক অন্যরকম একটা অনুভূতি জাগায়। পুরো গল্পটা সাইলেন্টলি চলতে চলতে শেষে এসে সুন্দর স্মুথ ভাবে লেইন ক্রস করলো। সত্যি অসাধারণ।

জন্মদিনের শুভেচ্ছা রইলো। সুন্দর দিন কাটুক। :)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ইয়াপ, দিন সুন্দর কাটসে; কাটছে; কাটবে।

ধন্যবাদান্তে- ফ্রা।

৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্পের বর্ণনার স্টাইল টা অসাধারণ !

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের উপস্থাপনা চমৎকার । আর শেষটা অসাধারণ, যেখানে চিন্তারা এসে হোচট খায় ।

জন্মদিনের শুভেচ্ছা!

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
শুভ জন্মদিন।
আগামীর দিন গুলো আলোকিত হোক।


ভাল্লাগছে গল্প।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: থ্যাঙ্কস ম্যান।

১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০০

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: তা যাই বলেন সড়ক ও জনপদ বিভাগ কিন্তু স্পিড ব্রেকারটা একটা মোক্ষম জায়গায় বানিয়েছে, এটা মানতেই হবে। মুগ্ধ হলাম। পোস্টে ভালো লাগা রইল। সম্ভবত অনেকদিন পর লিখলেন।


শুভ জন্মদিন।

ভালো থাকুন। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: হুঁ, বেশ অনেকদিন পর লিখলাম... আপনাকেও বিলম্বিত শুভেচ্ছা।

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৮

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালো লাগলো। উপস্হাপনাটা দারুণ

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অনুপ্রাণিত বোধ করছি।

১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৩

নোমান নমি বলেছেন: দারুণ উপস্থাপনা, একদম ঝরঝরে। শুভ জন্মদিন :D

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ।

১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সুন্দর !

কি নিয়া ব্যস্ত থাকো ? উঁকি ঝুঁকি দিতে দিতে তো বছর পার কইরা ব্লগে আসো !

লেট শুভেচ্ছা জন্মদিনের

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: খুব ঘুম পাচ্ছিলো, তাই কিছুদিন ঘুমাইলাম। আসবো, আবার ব্লগে ফিরে আসবো আশা করি।

ধন্যবাদ।

১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

সোহানী বলেছেন: দারুন আপনার লিখা। গল্পের মাঝেই ডুবে যেতে হয়............

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: সার্থক বোধ করছি।

১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: ফ্রাস্ট্রেটেড!! ম্যান, ফাইনালি!!!!!
ব্লগ কি আপনাকে ফ্রাস্ট্রেটেড করে ফেলে নাকি? কি নিয়া এত ব্যাস্ত থাকেন বলেন তো!

গল্প অনবদ্য হয়েছে। আপানার বর্ণনা ভঙ্গী জোস লাগে সব সময়!

দেরিতে হলেও জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০০

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বেশি অবসর কাটাই, সেইগুলাই ব্যস্ততা বাড়াউ, আলসেমী বাড়ায়।

পাঠে ধন্যবাদ।

১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:০২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: এই যে এই পরিস্থিতিটাই হল স্পিডব্রেকার, রাতটা একটু হোঁচট খেল। তারপর আবার নতুন করে ত্বরণ বাড়িয়ে ছুটতে থাকল।

অপূর্ব হয়েছে শেষটা। গল্পটাও সুন্দর।ভালো থাকবেন।শুভকামনা রইলো।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০১

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন।

শুভকামনা :)

১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৮

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: অনেক দিন পর ফ্রাস্ট্রেটেড!
গল্প দারুন।

জন্মদিনের বাসি শুভেচ্ছা :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০১

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: উফফ! থ্যাঙ্কস ম্যান :)

১৮| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

ডানাহীন বলেছেন: মাঝে মাঝেই আপনার ব্লগ ঘুরতে এসে লেখা না পেয়ে ফ্রাস্ট্রেটেড! অনুভব নিয়ে গেছি । আজ এতদিন পর লেখাটা পড়ে মনে হল সেই অনুভূতিটা আমার প্রাপ্য । আপনি বেশি লেখেন না কেন এই নিয়ে অনুযোগ করাটাই অন্যায় .. দিস্তা দিস্তা লেখার চেয়ে এরকম একটি পৃষ্ঠাও লিখতে পারলে নিজেকে নিয়ে গর্ব করা যায় ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বলেন কী ?
এতো ভালো লাগসে আপনার!!!

বিপুল পুলকিত বোধ করছি। ধন্যবাদ ডানাহীন। :)

১৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১

শহিদুল ইসলাম বলেছেন: উফ ফিনিশিং এ এসে হোচট খাইলাম বস !

এক্কেরে পাক্কা স্পিডব্রেকারে আইন্না গল্পটারে দাড় করালেন ... গল্পের মাত্র শুরু ...

বস আছেন কেমন ??

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৮

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ভালো আছি ম্যান... অনেক ভালো আছি।

আপনাকে বহুদিন পর দেখে ভালো লাগলো অনেক। :)

২০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন এবং দূর্দান্ত! আপনাকে বহুদিন বহুদিন পর অনলাইনে দেখলাম। ব্লগে আপনার লেখা অনেক মিস করি ভাই। সম্ভব হলে আবার নিয়মিত হোন। :)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বসবো, বসবো করে আর বসাই হয় না আজকাল। লিখতেও আলস্য লাগে।

চেষ্টা করবো বস নিয়মিত হওয়ার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.