নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল মেয়েটা কে আবারও পথে দেখে অবাক হয়েছি। দুই তিন মাস আগে বেশ অসুস্থ অবস্থায় তার দেখা মিলেছিল। চিকিৎসা দিয়ে একটু সুস্থ করে ওর মায়ের সাথে কথা বলে তার গ্রামের বাড়ি ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া পাঠানোর ব্যবস্থা করেছিলাম। তার মায়ের নং তার কাছে মুখস্থ! সমস্যা যেটা বুঝেছি পথে থেকেই সে নেশাগ্রস্ত। এই নেশার টানেই সে বাড়ি থেকে পালায়। এক্ষেত্রে মাবাবারও দোষ অনেকটা আছে। গতকালও তার মাকে অনেক বকা দিয়েছি। ঘরের তিন ভাইয়ের এক বোন নিম্ন মধ্যভিত্ত পরিবারের মেয়ে। তাকে ঘরে রাখতে না পারার ব্যার্থতা পরিবারের অবশ্যই আছে। নেশার চিকিৎসা দিয়ে নেশা থেকে নিরাময় না করা পর্যন্ত সে এ রকমই করবে মনে করি। পথের শিশুরা পথে থাকতে থাকতেই নেশাগ্রস্থ হয়ে যায়। তাদের সুস্থ আর ফিরানোর যেন কেউ নেই? বড় কষ্টের! গতকাল সন্ধ্যারাতেও দেখেছি তিন শিশু অন্ধকারে বসে ড্যান্ডি মাদকের শ্বাস নিচ্ছিল! মাদক নির্মূল অভিযানকারী দলকে পথের শিশুরা যেখানে বা যাদের কাছ থেকে এ মাদক কিনে তাদের মূল উৎপাটন করার অনুরোধ জানাই।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
হাবিব বলেছেন:
এরা সবাই মৌলিক অধিকার বঞ্চিত।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: খুব দুঃখনক।
শিশুরাও এও পথে যাচ্ছে !!!