নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ কাল যে সকল শিশুদের সাথে কথা হল। মেয়ে দুটো বলছিল, তারা প্রতিমাসে তাদের মা'কে একহাজার টাকা করে দেয়। মা এর নাকি ঘরভাড়া দিতে হয়। বাবা তাদের লাপাত্তা। বলছিল, মা অনেক কষ্ট করে। সারাদিন নাকি মানুষের বাসায় কাজ করে। মাঝেমাঝে এ রকম কিছু শিশু পাই যারা ভিক্ষা করে মা কে সাহায্য করে। প্রতিদিন মা এর কাছে যায় না। পথেঘাটেই খেয়ে না খেয়ে ঘুমিয়ে থাকে। এরকম এ অবস্থায় থাকার কারণে একসময় তারা আসক্ত ও মানসিকভাবে অসুস্থ হবে তখন তাদের আর স্বাভাবিক আচরণ থাকবে না। চোখের সামনে ফুটফুটে শিশুগুলোর এ পরিণতিই হচ্ছে ! আজ সকালবেলা মর্নিং ওয়াকের সময় একজন সামর্থ্যবান মানুষকে দেখলাম চার পাঁচটি কুকুরের বাচ্ছাকে খাওয়া দিচ্ছিলেন। তাঁদের এ অনুভূতি এ খরচটুকু আগে অসহায়মানুষ বা শিশুর প্রতি হওয়া উচিত বলে মনেকরি। সখ ও সৌখিনতায় আজকের বিত্তবানেরা যে টাকা পোষা কুকুরের পিছনে খরচ করে তা দিয়ে মনেহয় এ রকম দশজন শিশুকে লালনপালন করা যায়।একদিন শুক্রবারের জুমার খোতবার ওয়াজে শুনছিলাম যে ঘরে নাকি এরকম কুকুর থাকে সেখানে নাকি ফেরেশতা প্রবেশ করে না। ধর্মীয় জ্ঞান সেরকম নেই। মন ও অনুভূতি দিয়ে যা বুঝি তাই লিখলাম। তবে যে কোন প্রাণের অভুক্ততা ও অসুস্থতার কষ্টই যন্ত্রণার! আমাদেরকে অবশ্যই অগ্রাধিকার দিতে হবে মানব প্রাণীর কষ্ট ও যন্ত্রনাকে নিরসন করার দিকে। তাই নয় কি?
দয়াপূর্বক।
২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
সনেট কবি বলেছেন: ভাল পোষ্ট।
৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
টুশকি বলেছেন: আমার দেখা মতে যারা রাস্তার কুকুর-বিড়ালদের খেতে দেয়, তাদের মন-মানসিকতা অনেক বড় হয়...তাদের সামনে অভুক্ত কেউ পড়লে খেতে দেয়/সাহায্য করে সাধ্যমত- মানুষ হোক আর পশুপাখি হোক। তাই কুকুর-বিড়াল খাওয়াতে দেখলেই তাদেরকে কথা শোনানো উচিৎ না।
৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আহারে----
৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৩
গাজী ইলিয়াছ বলেছেন: টুশকী< সত্যিকারের মন বড় হলে রাস্তাঘাটে এ চিত্র দেখতে পেতাম না। তারা ককুরকে নিয়ে যেরকম খরচ করে তা আগে এ সকল অসহায় শিশুদের নিয়ে করা উচিত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
প্রথমকথা বলেছেন: প্রথমে খাদ্য মানব সন্তানের জন্য , পরে কুকুর অন্যান্য প্রাণী। সবাই মানুষের জন্য কিছু করি, সুন্দর করি মানবিক পরিবেশ।