নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিতর্ক করি ও খেতে ভালোবাসি।

আনাছ আল জায়েদ

আনাছ আল জায়েদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের শিক্ষক অধ্যাপক আনিসুজ্জামান

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১:৩২


বাংলাদেশের সামাজিক- সাংস্কৃতিক- ঐতিহাসিক- রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কোন প্রবাদপুরুষের নাম স্মরণ করলে যে নামটি আমাদের সামনে শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারিত হয় তিনি অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান (জ.১৯৩৭)। বাংলাদেশের সাথে যে সামজিক , রাজনৈতিক ,সাংস্কৃতিক ঘটনাগুলো জড়িত আছে বিশেষত ১৯৪৭ সালের দেশভাগ, ১৯৫২- এর ভাষা -আন্দোলন, ষাটের দশকে পূর্ব বাংলায় রবীন্দ্রচর্চা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণ-আন্দোলন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধসহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের নাম রক্তিম অক্ষরে জড়িয়ে আছে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটি একদিনে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বহু ঘাত -প্রতিঘাত,লড়াই- সংগ্রামে- ত্যাগে আমরা লাল-সবুজের একটি পতাকা, ‘আমার সেনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ নামে আমরা জাতীয় সঙ্গীত পেয়েছি, পেয়েছি ৫৬ হাজার বর্গমাইলের সুজল-সুফলাস-শস্য শ্যামলা আমাদেরই বাংলাদেশ। আমরা ব্রিটিশ শাসন ও শোষণের মাঝে ১৯০ বছর (১৭৫৭-১৯৪৭) অতিবাহিত করেছি আবার ধর্মীয় আদর্শের উপর প্রতিষ্ঠিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের সদস্য হয়েও অনেকটা অভ্যন্তরীণ উপনিবেশবাদে ২৪ বছর অতিবাহিত করেছি। চব্বিশ বছরের মাঝেই একটি মুক্ত ভূ-খন্ড বিশ্ব মানচিত্রে অঙ্কন করা আমাদের পক্ষে সহজ ছিল না, এর জন্য আমাদের পাড়ি দিতে হয়েছে বন্ধুর পথ।

মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ কর্তৃক প্রস্তাবিত ‘দ্বি-জাতি তত্ত¡’(১৯৩৯) উপর বিভাজিত ভারতবর্ষের নব্য সৃষ্ট পাকিস্তানে এক ধর্মীয় সাদৃশ্য ছাড়া পৃর্ব-পশ্চিম পাকিস্তানে ভাষা,সাহিত্য,জীবিকা ,জীবনাচারে কোন মিল ছিল না। নতুন রাষ্ট্র গঠিত হওয়ার পরপরে রাষ্ট্রের বেসামরিক প্রশাসন ও সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ উর্দুভাষী পশ্চিম পাঞ্জাবিরা নিয়ন্ত্রণ করতো। পশ্চিম পাকিস্তানিরা পূর্বপাকিস্তানিদের প্রতি (বাঙালিদের প্রতি) ব্যাপক অন্যায় অবিচার করে যার প্রথম বহিঃ প্রকাশ ‘জোর করে উর্দু ভাষাকে আমাদের প্রাণের ভাষা বাংলার উপর চাপিয়ে দেওয়া।’ কিন্তু যে রাষ্ট্রের ৫৬% মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহারিত ভাষা ছিল বাংলা যা হাজার বছর ধরে এ অঞ্চলের সাহিত্য- সঙ্গীত- লোকচর্যায় চর্চিত সে ভাষাভাষী মানুষের প্রতি এই জুলুম মেনে নেওয়া সহজ ছিল না। ফলে ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ‘ভাষা আন্দোলনে’ এদেশের ছাত্র-শ্রমিক -জনতা প্রাণের বিনিময়ে প্রাণপ্রিয় বাংলাভাষাকে রক্ষা করে। এই আন্দোলনের সাথে অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান সরাসরি জড়িত ছিলেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় আনিসুজ্জামান জগন্নাথ কলেজ (বর্তমান জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের ) উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির শিক্ষাথী ছিলেন। একে তো আনিসুজ্জামান একজন ভাষা আন্দোলনের প্রত্যক্ষ কর্মী অন্যদিকে হাসান হাফিজুর রহমান কর্তৃক সংকলিত একুশের সংকলনের (১৯৫৩) ভূমিকা লিখেন ষোল বছর বয়সী আনিসুজ্জামান। আজও সেই কিশোর ছেলে আনিসুজ্জামানের হস্তাক্ষর ব্যবহারিত হচ্ছে।
কিশোর অবস্থা থেকেই অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সাহিত্যপ্রীতি ছিল। আনিসুজ্জামান ১৯৫২ সালে কুমিল্লায় পূর্ববাংলা সাহিত্য সম্মেলনে অংশ নেন। ১৯৫৪ সালে আনিসুজ্জামান সাহিত্য সম্মেলনে সভাপতির ভাষণ রচনা করেন যেখানে তাঁর অভিনব সৃজন ও মননকর্মের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ।

উপমহাদেশের বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী বুলবুল চৌধুরীর স্মৃতিবিজড়িত প্রতিষ্ঠান‘বুলবুল ললিতকলা একাডেমি(বাফা)’১৯৬৫ সালের ১৭ মে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় । সংক্ষেপে এটি বাফা (Bulbul Lalitakala Academy) নামে পরিচিত। এই একাডেমির সবচেয়ে বড় অবদান হল ধর্মীয় ও সামাজিক সংস্কারমুক্ত সংস্কৃতিচর্চাকে প্রাতিষ্ঠানিকরূপ দেওয়া।‘ এক সময় নৃত্যকলা সম্পর্কে মুসলিম সমাজের বিরূপ ধারণা ছিল। বুলবুল ললিত কলা একাডেমি সে ধারণাকে ভেঙ্গে দিয়ে নৃত্যকলাকে সবার নিকট গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে।’ ১ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ছিলেন বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সর্বকনিষ্ঠ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে শুদ্ধ বাংলা সংস্কৃতি বিকাশে অসামান্য অবদান রাখেন।
আনিসুজ্জামান শৈশবেই সরাসরি দেশভাগ প্রত্যক্ষ করেছেন এবং তিনি নিজে ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা দেশভাগের শিকার হয়েছেন। দেশভাগ পূর্ববর্তী ১৯৪৬ সালে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা কিশোর আনিসুজ্জামানের মনে দারুণ প্রভাব তৈরি করে। তাইতো বিশ্ববিদ্যালয়ে পি.এইচ.ডি- তে বিষয় হিসেবে নির্বাচন করেন ‘ইংরেজ আমলের বাংলা সাহিত্যে বাঙালি মুসলমানের চিন্তাধারা (১৭৫৭-১৯১৮)’ যা পরবর্তীতে কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত হয়ে ‘মুসলিম-মানস ও বাংলা সাহিত্য’ (১৯৬২) শিরোনামে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। কেন এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয়কে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান বিষয় হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন সে সম্পর্কে অধ্যাপক ড. ভীষ্মদেব চৌধুরী তাঁর এক লেকচারে বলেন ,
‘সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সদস্য হয়েও আনিসুজ্জামান কৈশরে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা, দেশভাগের তিক্ত অভিজ্ঞতা লাভ করেন। সামাজিক পারিপাশির্^ক সে অবস্থা অবলোকন করে অর্জিত অভিজ্ঞতাকে তিনি পি.এইচ.ডি বিষয় হিসেবে গ্রহণ করেন।^২
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,বাঙালি’র জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। যিনি তাঁর বহুমাত্রিক সৃজনের মধ্যদিয়ে ভারতবর্ষের মানুষকেই নয় বরং বৈশ্বিক মানুষদেরও সমৃদ্ধ করেছেন।এই মানুষটিকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত বলে বেতারে তাঁর রচিত সংগীত নিষিদ্ধ করে। পাকিস্তানে রবীন্দ্র-জন্মশতবার্ষিকী পালনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। কিন্তু এদেশের সুধীমহল তা ইতিবাচক ভাবে গ্রহণ করেনি। দেশবরণ্য ব্যক্তিদের লেখা সংগ্রহ করে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান ‘রবীন্দ্রনাথ’(১৯৬৮) শিরোনামে গ্রন্থ প্রকাশ করে শাসকশ্রেণির গালে চপেটাঘাত করেছেন তা কেবল দুঃসাহসিক কর্মই নয় বরং বাংলা ভাষা-সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ছিল।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতীয় জীবনের এক রঙ্কিম অর্জন। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমেই আমরা একটি দেশ পেয়েছি, পৃথিবীর অন্যান্য স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গুলোর মত আমরাও একটি মানচিত্র পেয়েছি। এই প্রাপ্তি আমাদের জন্য সহজ ছিল না। তার জন্য ৩০ লক্ষ মানুষকে শহিদ হতে হয়েছে, ২ লক্ষ নারীর সম্ভ্রম বিসর্জন দিতে হয়েছে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান অসামান্য অবদান রাখেন।১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল গঠিত প্রবাসী সরকারের (মুজিবনগর সরকারের) পরিকল্পনা সেলের সদস্য ছিলেন। মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দিন আহমেদ যে ভাষণগুলো পাঠ করতেন তার অনেকগুলো অধ্যাপক আনিসুজ্জামান নিজে লিখে দিতেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীর সাথে যে শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাত হয় সেখানে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।

‘‘আব্বা বললেন, স্বাধীন বাংলা বেতার-কেন্দ্র থেকে যেদিন তিনি শোনেন যে , ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎকারী বাংলাদেশের শিক্ষক-প্রতিনিধিদলে আমি ছিলাম ,সেদিন নিজেদের নিরাপত্তার জন্যে ভয় না পেয়ে তাঁর বরঞ্চ খুব গর্ব হয়েছিল এই ভেবে যে , তাঁর ছেলে দেশের জন্য কিছু করছে।’’^৩
এর মধ্যদিয়ে আমরা এক দেশপ্রেমিক আনিসুজ্জামানকে আবিষ্কার করতে পারি।
বাংলাদেশের সামাজিক- সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক আন্দোলনে নিজেকে কেবল সীমাবদ্ধ রাখেননি বরং দেশ পুনঃগঠনেও অংশ নিয়েছেন। নব্যদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি,’ নজরুল সংগীত ‘চল্ চল্ চল্’-কে রণসংগীত করতে তিনি সমর্থন দেন। একটি রাষ্ট্রের দলিল হল তার সংবিধান, বাংলাদেশের সংবিধানের গর্বিত বাংলা অনুবাদক হলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৫৩ এর (৩) অনুচ্ছেদে লেখা আছে,
১৫৩। (৩) এই অনুচ্ছেদের (২) নম্বর দফা অনুযায়ী সার্টিফিকেটযুক্ত কোনো পাঠ এই সংবিধানের বিধানবলীর চূড়ান্ত প্রমাণ বলে গণ্য হবে।
তবে শর্ত হলো, বাংলা ও ইংরেজি পাঠের মধ্যে বিরোধের ক্ষেত্রে বাংলা পাঠ প্রাধান্য পাবে।^৪
নব্য সৃষ্ট বাংলাদেশে বিজ্ঞান ও প্রগতি নির্ভর শিক্ষা কমিশন ‘কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা-কমিশন-১৯৭২’-এর সদস্য ছিলেন।
১৯৯১ সালে যখন যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিলের দাবিতে এদেশের বুদ্ধিজীবী সমাজ শহিদ জননী জাহানার ইমামের নেতৃত্বে প্রতীকী আদালত প্রতিষ্ঠা করে, সেই আদালতে গোলাম আজমের বিরুদ্ধে ১ নং ফরিয়াদি (বাদী) ছিলেন অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। এর ফলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় আসামী হয়ে গ্রন্থাগার-গবেষণা-শ্রেণিকক্ষ ছেড়ে তাকে হাজিরা দিতে হয়েছিল আদালতের কাঠগড়ায়।৫

মহান মুক্তিযুদ্ধে যে আলবদর,আল শামস্,শান্তিবাহিনী যুদ্ধাপরাধে লিপ্ত ছিল তাদের বিচারের নিমিত্তে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২০০৯,অন্যতম যুদ্ধাপরাধী সাকা চৌধুরী’র অপরাধ কর্মের জন্য তার বিপক্ষে সাক্ষ্য দেন আনিসুজ্জামান। এই জঘন্য মানুষগুলোর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েই কেবল জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেননি বরং তরুণ সমাজের কাছে এক পাপহীন বাংলাদেশ উপহার দেন।
বহুমাত্রিক কর্মময় জীবনের অধিকারী আনিসুজ্জামান আজ দেশের সীমানা পেরিয়ে বৈশি^ক বিবেকে পরিণত হয়েছেন। বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রীয় সম্মান অধিকারী এই মানুষটি ভারত সরকার কর্তৃক ‘পদ্মভূষণ’ উপাধি লাভ করেন। যে অসাম্প্রদায়িকতা ও শুদ্ধ গণতন্ত্রের জন্য যে লড়াই আনিসুজ্জামান সেই শৈশব থেকে আজ পর্যন্ত করে যাচ্ছেন সেই অসাম্প্রদায়িকতা ও শুদ্ধ গণতন্ত্র আজও আমরা শতভাগ প্রতিষ্ঠা করতে পারিনি। জীবন সায়াহ্নে এসেও তাঁকে পুলিশি পাহাড়ায় চলাফেরা করতে হয়। কিন্তু আশি বছর পরেও আনিসুজ্জামান ছুটে চলেন বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে, বক্তৃতা-লেখনিতে এখনো সমাজের অসঙ্গতির বিরুদ্ধে কথা বলেন, প্রতিবাদ করেন, আন্দোলন করেন। জাতির বিবেক অধ্যাপক আনিসুজ্জামান আজও স্বপ্ন দেখেন এই বাংলাদেশ হবে বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাশিত 'সোনার বাংলা' যা হবে ক্ষুধামুক্ত, সাম্প্রদায়িকতামুক্ত, সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক এক রাষ্ট্র। হাজার বর্ষ পরেও যখন কেউ বাংলাদেশের ভাশা-সাহিত্য-ইতিহাস- ঐতিহ্যের শেকড় সন্ধান করবেন তখন জাতির বিবেক অধ্যাপক আনিসুজ্জামান জ্বল জ্বলে তারকা হয়ে থাকবেন।

তথ্যসূত্রঃ

১. মুহাম্মদ আবদুল হাই, বুলবুল ললিতকলা একাডেমী,বাংলাপিডিয়া।
২. অধ্যাপক ড. ভীষ্মদেব চৌধুরী, বাংলাদেশের সংস্কৃতিঃ অধ্যাপক আনিসুজ্জামান পাঠ, পঞ্চম লেকচার , বাংলার পাঠশালা আয়োজিত,ঢাকা,(২০.১০.২০১৮)
৩. নতুন যুগের ভোরে, পুনঃপাঠঃ সাহিত্য-সংস্কৃতি-জাতীয় চেতনা প্রসঙ্গে আনিসুজ্জামান, বাংলাদেশের শিক্ষক আনিসুজ্জামান, শব্দঘর, পঞ্চম বর্ষশুরু সংখ্যা,জানুয়ারি ২০১৮।
৪. ১৫৩। (৩) এই অনুচ্ছেদের (২) নম্বর দফা, বাংলাদেশের সংবিধান।
৫. সরকার সোহেল রানা, আনিসুজ্জামান কেন আনিসুজ্জামান, বাংলাদেশের শিক্ষক আনিসুজ্জামান, শব্দঘর, পঞ্চম বর্ষশুরু সংখ্যা,জানুয়ারি ২০১৮।

আনাছ আল জায়েদ,শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান সহজ সরল ভালো মানুষ।
আমি তাকে শ্রদ্ধা করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.