নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

লোহিত তটিনী দয়া

২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮


সম্রাট অশোক
তখনো অনেক সকাল, ঘুম ভেংগে গেল। লাফিয়ে উঠে বারান্দায় উকি দিলাম। নাহ এখনো ট্যুর কোম্পানীর গাড়ি আসে নি।অদুরে পুরীর সমুদ্রের ফেনিল ঢেউ কি এক আক্রোশ নিয়ে আছড়ে পরছে বালুকাবেলায়। গতকাল বিকেলে সমুদ্র সৈকতে বালু শিল্পীদের গড়া বুদ্ধের মুখটি জোয়ারের পানিতে ভেসে গেছে কখন দেখিনি।রুমের মাঝেও তার তর্জন গর্জন শোনা যাচ্ছে।
ঝটপট রেডি হয়ে বসে আছি। ভুবনেশ্বর যাবো।পথে কত কিছু যে আছে দেখার, দেখতে দেখতে হয়তো সারাদিন কেটে যাবে।

পুরীর বালুকাবেলায় বালুর বুদ্ধ মুর্তি
শেষ পর্যন্ত আটটায় বাহন আসলো আর রওনা হোলাম দুজন। ঊড়িষ্যার রাজধানী ভুবনেশ্বরের দিকে যাচ্ছি আমরা।ঝা চকচকে মসৃন চওড়া রাস্তার দুদিকে সরকারী সংরক্ষিত সবুজ বনানী। ঝাউগাছসহ অনেক চেনা পরিচিত গাছ। হাতের ডানদিক ঘেষে সমুদ্র চলেছে আমাদের সাথে সাথে।মাঝে মাঝে গাছের ফাঁক দিয়ে দেখা যাচ্ছে ফেনীল জলরাশি।


নিরিবিলি চন্দ্রভাগা সমুদ্রতীর
আমাদের প্রথম গন্তব্য চন্দ্রভাগা সমুদ্র সৈকত।এটা পুরীর সৈকতের মত এত জনাকীর্ন নয়।অবশ্য আমরা নিদৃষ্ট বীচে না যেয়ে একটু আগেই নেমেছি। এখানে নেমে কিছুক্ষন উপভোগ করলাম নীল সমুদ্রের নির্জন উপকূল।এ সমুদ্র অবশ্য আমাদেরই চির চেনা বঙ্গপসাগর যা আমাদের ভালোলাগার একটি প্রধান কারণ।
একটু পরে দু'পা হেটে গিয়ে চা খেলাম রাস্তার পাশের ছোট্ট এক টং দোকানে। আবার যাত্রা শুরু হলো।এবারের গন্তব্য সমুদ্র সৈকত থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দুরে ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক ভা্রতের বিখ্যাত কোনার্ক মন্দির।

মুল মন্দিরের কিছুটা সামনে নাট মন্দির
টিকিট কেটে বিশাল আঙ্গিনায় ঢুকে সামনে এগোতেই চোখে পড়লো ব্যাতিক্রমী নির্মানশৈলীতে তৈরী কোনার্ক মন্দিরটি। মূল মন্দিরের সামনে কালের ঝড় ঝাপটায় ভেঙ্গে পড়া অসাধারণ ডিজাইনের এক নাট মন্দির। যেখানে একদা নর্তকীরা মন্দিরের দেবতা সূর্যকে তুষ্ট করার জন্য নাচতো বলে জানালো গাইড।সিড়ি বেয়ে উঠতে হলো সেখানে।কঠিন পাথর নির্মিত সেই নাট মন্দিরের গায়ে খোদাই করা ফুল লতাপাতা আর জ্যামিতিক নকশা। যা দেখে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন 'এখানে পাথরের ভাষা মানুষের ভাষাকেও ছাপিয়ে গিয়েছে'।

নাট মন্দিরের পেছনের সিড়ি যার অদুরে মুল মন্দির
তেরোশ শতাব্দীতে গঙ্গা রাজবংশের রাজা নরসিংহদেব সমুদ্রতীর থেকে তিন কিলোমিটার দুরত্বে বিখ্যাত এই সুর্য মন্দিরটি নির্মান করেছিলেন।৮৫৭ ফিট দৈর্ঘ আর ৫৪০ ফিট প্রসস্থ জায়গা জুড়ে নির্মিত কোনার্কের রথ আকৃতির মন্দিরটি ২০০ ফিটেরও বেশী উচু ছিল। গাইড নিয়ে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখলাম। এর আগেও আমি এসেছিলাম। কিন্ত তার যে এত ইতিহাস তা জানা ছিল না।

বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রতীক সুর্য দেবের মন্দির কোনার্ক

মন্দির থেকে বের হয়ে আবার ভুবনেশ্বরের পথে।একটু এগুতেই সামনে একটা বেশ বড়সড় পাকা ব্রীজ। নীচ দিয়ে কি সুন্দর এক শান্তশিষ্ট নদী বয়ে চলেছে ধীরস্থির ভাবে। ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলুম,
'কি নাম নদীটার'?
"দয়া"
চমকে গেলাম ড্রাইভারের কথা শুনে! 'কোন দয়া রমেশ'?
"ম্যাডাম ঐ সেই দয়া যে নদী রক্তে লাল হয়েছিল অশোকের হাতে"।
আজও ভুলেনি মানুষ সেই নির্মম নিষ্ঠুরতার কথা যা কিনা কত যুগ আগে ঘটেছিল সেখানে ।
বল্লাম 'গাড়ী রাখো এখানে, একটু ভালো করে দেখে নেই ইতিহাস বিখ্যাত দয়াকে'।


ব্রীজের ডান দিকে দেখা যাচ্ছে সমুদ্রে ঝাপিয়ে পড়ছে নদী দয়া

ড্রাইভার রমেশের কথায় মনে পড়লো উপমহাদেশের সেই বিখ্যাত সম্রাট অশোকের কথা।অনেক অনেক বছর আগে সেই খৃষ্টের জন্মেরও আগে ৩০৪ খৃষ্ট পুর্বে মৌর্য্য বংশের দ্বীতিয় সম্রাট বিন্দুসারা আর ধর্মা নামে সাধারন এক রমনীর ঘরে জন্ম নেন এক পুত্রসন্তান।নাম রাখা হলো তার অশোক বিন্দুসারা মৌর্য।ছোটবেলা থেকেই যে ছিল অত্যন্ত সাহসী, বেপরোয়া, নিষ্ঠুর আর ক্রুর প্রকৃতির।

শোনা যায় অসীম সাহসী অশোক সামান্য গাছের কান্ড দিয়ে ভয়ংকর হিংস্র প্রানী সিংহ হত্যা করেছিল ।তার এই শৌর্য বীর্যে ভয় পেয়ে যায় তার চেয়ে বড় সৎ ভাইয়েরা। পিতাকে অনুরোধ করে যেন অশোককে যেন সেনাপতি বানিয়ে সাম্রাজ্যের কোন সীমান্তঞ্চলে পাঠিয়ে দেয়া হয়। বিন্দুসারা মেনে নেন তার অন্যান্য পুত্রদের অনুরোধ।অশোক ঠিকই নিজেকে একজন উপযুক্ত সেনাপতি হিসেবে প্রমান করেন পাঞ্জাবের তক্ষশীলার বিদ্রোহ দমনের মধ্য দিয়ে।

কলিঙ্গ
সে বুঝতে পেরেছিল সৎভাইয়েরা সবাই তার বিরুদ্ধে এবং তাকে তারা পিতৃ সিংহাসনের একজন প্রতিদন্ধী মনে করছে।ফলে সে সে প্রতিবেশী রাস্ট্র কলিঙ্গএ আশ্রয় নেন। সেখানে থাকার সময় সে কারুবাকী অথবা চারুবাকী নামে এক জেলে রমনীর প্রেমে পড়েন এবং পরবর্তীতে তাকে বিয়ে করেন।

দুবছর পর পিতা বিন্দুসারা অশোককে ডেকে পাঠান উজ্জ্যয়িনীর বিদ্রোহ দমন করার জন্য।সেই বিদ্রোহ দমন করতে গিয়ে আহত অশোক বুদ্ধ সন্ন্যাসীদের গোপন শুশ্রসায় সুস্থ হয়ে উঠেন। যা ছিল সিংহাসনের অন্যতম দাবীদার তার বড় সৎ ভাই সুষমার অজানা।সে সময়ই অশোক প্রথম বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের কাছ থেকে বুদ্ধ ধর্মের সার কথাগুলো জানতে পারেন।আহত অবস্থায় অশোকের সেবায় নিযুক্ত ছিলেন বিদিশার এক রমনী, দেবী যার নাম। তাকে ভালোবেসে ফেলেন অশোক,যার পরিনতি ছিল বিয়ে ।

কলিঙ্গের ময়দান
২৭৫ খৃষ্টপুর্বে বিন্দুসারা মারা গেলে সিংহাসনের দাবীতে দু বছর ব্যাপী ভাইয়ে ভাইয়ে যুদ্ধ চলতে থাকে।শেষপর্যন্ত অশোক এই গৃহ যুদ্ধে জয়লাভ করে মৌর্য্য বংশের তৃতীয় সম্রাট হিসেবে সিংহাসনে আরোহন করেন । কারো কারো মতে এই যুদ্ধে নিষ্ঠুর অশোক তার সব ভাইদের হত্যা করেছিল।
ভুবনেশ্বর থেকে আট কিলোমিটার দক্ষিনে ধৌলি গিরির চুড়োয় রয়েছে জাপানী সরকারের বানানো দুগ্ধ ধবল শান্তি স্তুপা। গাড়ি করে অনেকটা পথ পাহাড়ে ওঠার পর এবার সিড়ি বেয়ে মন্দিরে ঊঠার পালা।প্রচন্ড গরমে শ্বেত পাথরে নির্মিত সিড়ি আর চত্বর আগুনের মত তপ্ত হয়ে উঠেছে।আস্তে এসে দাড়ালাম এক অশোক গাছের ছায়ায়।দুরের পানে চোখ মেলে দিলাম।সামনে বিস্তৃত কলিঙ্গের ময়দান।সাথে সাথে মনে পড়ছে ইতিহাসের সব খুটিনাটি।

ধৌলির পাহাড় চুড়োয় শান্তি স্তুপা

যুদ্ধ পিপাসু অশোক তার রাজত্বের প্রথম আটটি বছর ক্রমাগত একটার পর একটা যুদ্ধে লিপ্ত ছিল।এবং যার ফলশ্রুতিতে সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বিশাল মৌর্য্য সাম্রাজ্যের।পশ্চিম দিকে ছিল বর্তমান ইরান আর আফগানিস্তান আর পুর্বে বাংলাদেশ, বার্মার সীমান্ত পর্যন্ত। বাকী ছিল ভারতের দক্ষিনে শেষ বিন্দু কন্যাকুমারী, শ্রী-লংকা আর দক্ষিন-পুর্ব ভারতের কলিঙ্গ রাজ্য।

নিঃশব্দে নীরবে বয়ে চলেছে দয়া নদী
রাজ্য জয়ের নেশায় মত্ত অশোক ২য় স্ত্রীর জন্মভুমি এবং একদা বিপদের সময়ের আশ্রয়দাতা কলিঙ্গ রাজের মহানুভবতার কথা বিস্মৃত হয়ে ভারতীয় ইতিহাসের স্মরণকালের সর্ববৃহত এক সৈন্যবাহিনী নিয়ে খৃষ্ট পুর্ব ২৬৩-৬২ সনে কলিঙ্গ আক্রমন করলেন।
সেই ভয়ংকর যুদ্ধে কলিঙ্গ যোদ্ধারাও অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে অশোকের সৈন্যবাহিনীর মোকাবেলা করেন। কিন্ত শেষ পর্যন্ত তারা অশোকের সুদক্ষ বাহিনীর কাছে হার মানতে বাধ্য হয়।তাদের সমস্ত শহরগুলো জালিয়ে পুড়িয়ে খাঁক করে দেয়া হয়।

ধৌলি পাহাড়ের চুড়ো থেকে কলিঙ্গের ময়দান

পরদিন সকালে যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি স্বচক্ষে দেখার জন্য বের হন স্বয়ং সম্রাট অশোক। দেখলেন বিদ্ধস্ত শহরে জ্বলে পুরে ছারখার হয়ে যাওয়া বাড়ীঘর আর লক্ষাধিক মানুষের ছড়ানো ছিটানো মৃতদেহ।চোখের সামনে দেখতে পেলেন যুদ্ধের ময়দানের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী দয়া, যার পানি সাদা নয়, নীল নয় এমন কি ঘোলাও নয়।সে রং ছিল লাখো মানুষের রক্তে রঞ্জিত টকটকে লাল। বলা হয়ে থাকে যে কলিঙ্গের সৈন্যসহ প্রায় এক লক্ষ সাধারণ মানুষ এবং অশোকের প্রায় ১০ হাজার সৈন্য সেই যুদ্ধে নিহত হয়েছিল।

যুদ্ধক্ষেত্রের পাশ দিয়ে বয়ে চলা নদী দয়া

নিজের এই কৃতকর্ম এবং নিষ্ঠুরতা সম্রাট অশোককে অসুস্থ, বিচলিত এবং অনুতপ্ত করে তোলে। আর যার ফলশ্রুতিতে উনিগ্রহন করেন অহিংস ধর্ম র্বৌদ্ধ।জীবে প্রেমের মর্ম বানীটি তিনি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করলেন। এরপর থেকে বাকী জীবন তিনি মানব জাতির কল্যানে নিজেকে উৎসর্গ করলেন।তার সাম্রাজের সমস্ত প্রজাদের তিনি তার নিজ সন্তানতুল্য বলে গন্য করা শুরু করেন।এমনকি একদা পশু হত্যা ছিল যার চিত্ত বিনোদনের উৎস সেই বীর শিকারি অশোক জীব জন্তুর জন্য তার বিশাল সাম্রাজ্যে একটি হাসপাতাল গড়ে তোলেন। বুদ্ধের আদর্শে উজ্জিবীত অশোক নিজ প্রাসাদসহ সমগ্র সাম্রাজ্য জুড়ে প্রানী হত্যা নিষিদ্ধ করেন। তার এই ব্যাপক পরিবর্তনে রানী কারুবাকির অবদানের কথা বিভিন্ন শিলালিপিতে উৎকীর্ন রয়েছে।


অশোকের শিলালিপির বর্ননা।
সম্রাট অশোক পুরো সাম্রাজ্য জুড়ে তার এই পরিবর্তিত চিন্তাধারার ব্যপক প্রচারের প্রয়াস নিয়েছিলেন।এ উদ্দেশ্যে তিনি অসংখ্য শিলালিপি এবং সুউচ্চ স্তম্ভ যা অশোক পিলার নামে সুপরিচিত সেগুলোতে তার বানী উৎকীর্ন করে গিয়েছেন। যা আজ এই উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন এক প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন হিসেবে ছড়িয়ে আছে।

ধৌলির অশোক স্তম্ভ

তবে ধৌলির প্রতি অশোকের একটি আলাদা দুর্বলতা ছিল। যার ফলে সেখানে তিনি বুদ্ধের অহিংস বানী প্রচারে অনেক শিলালিপি ও স্তম্ভ নির্মান করেন।১৯৫০ সাল থেকে ভারত সরকার সেই ঐতিহাসিক অশোক স্তম্ভের উপরে খোদিত তিনটি সিংহের মূর্তিকে তাদের জাতীয় প্রতীকের মর্যাদা দিয়ে আসছে ।

ধৌলি পাহাড়ের পাদদেশে বর্তমান ভারতের জাতীয় প্রতীক চিন্হ অশোকা স্তম্ভ
ধৌলি গিরির সামনে দয়া নদীর পাশের বিশাল বিস্তীর্ন এলাকাটিকেই কলিঙ্গের ময়দান বলে ধারণা করা হয়ে থাকে।এই ধৌলি পাহাড় সংলগ্ন বিরাট এক শিলাখন্ডের উপরই আবিস্কৃত হয়েছে অশোকের সবচেয়ে বিখ্যাত শিলালিপি যা কলিঙ্গ লিপি নামে সুপরিচিত।পুর্ব দিকে মুখ করা হাতীর মুখ খোদিত এক ভাস্কর্যের উত্তর দিকে এই লিপি খোদাই করে লেখা রয়েছে।

হাতীর মুখ খোদিত এক পাহাড়ের গায়ে অশোকের শিলালিপি

পাথরের গায়ে খোদাই করা লিপিগুলো সংরক্ষনের জন্য কর্তৃপক্ষ কাঁচের ঘর দিয়ে ঘিরে রেখেছে, যাতে দর্শনার্থীরা বাইরে থেকে দেখতে পায় আবার লেখাগুলো নষ্ট না হয়ে যায়।


এই কাচের ঘরের ভেতর সম্রাট অশোকের শিলালিপি


কাচের বাইরে থেকে তোলা ছবি


পাথরের গায়ে ক্ষুদে ক্ষুদে হরফে লেখা বুদ্ধের বানী

এখানে আরেকটু স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে পাথরের গায়ে লেখাগুলো

১৯৭০ সালে জাপান সরকার ধৌলি পাহাড়ের উপর সাদা রংয়ের আধুনিক এক শান্তি স্তুপা তৈরী করেছেন। বৌদ্ধ নির্মানশৈলীতে তৈরী গোলাকার এই স্তুপাটির চারিদিকে রয়েছে গৌতম বুদ্ধের বিভিন্ন ভঙ্গীমার মুর্তি ।

ধ্যানমগ্ন বুদ্ধ

শয়নরত বুদ্ধ

কালো কষ্টি পাথরে নির্মিত বুদ্ধ

প্রাচীন কাল থেকেই এখানে হিন্দু ধর্মাবম্বীদের যে শিব মন্দিরটি ছিল তারও সংস্কার ও পুননির্মান করা হয়েছে।

ধৌলি শান্তি স্তুপে প্রাচীন শিব মন্দির

খৃষ্টপুর্বে ২৩২ অব্দে ৭২ বছর বয়সে সম্রাট অশোক মৃত্যুবরণ করেন। তার পরিবার সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানা যায় নি।তবে ইতিহাস থেকে এটুকু জানা যায় যে তার দুই ছেলে মেয়ে মহিন্দ্রা ও সংঘমিত্রা শ্রীলঙ্কায় বুদ্ধের অহিংস ধর্ম প্রচার করেছিলেন। তার সময় কাল এবং পরবর্তীতেই সমস্ত দক্ষিন পুর্ব এশিয়ায় বুদ্ধ ধর্মের ব্যাপক প্রচার ও প্রসার লাভ করে।

তবে দয়া নামের নদীটি কিন্ত আজও অশোকের সেই ভয়াবহ যুদ্ধের নারকীয় বীভৎসতার স্মৃতি বুকে নিয়ে বয়ে চলেছে কলিঙ্গের ময়দানের গা ঘেষে সমুদ্রের পানে ।

প্রথম ছবিটি ছাড়া বাকি ছবি আমাদের ক্যামেরায় তোলা।

.

মন্তব্য ১১৬ টি রেটিং +৪০/-০

মন্তব্য (১১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক বড় পোস্ট আপু - এখন শুধু ছবিগুলা দেখে গেলাম :)

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

জুন বলেছেন: ঠিক আছে মাসুম আপনার যখন খুশী পড়বেন কোন সমস্যা নেই।
সাথে থাকেন সবসময় তার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

২| ২৫ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

ঘাসফুল বলেছেন: ইতিহাসের ক্লাসটা দূর্দান্ত লাগলো...

প্রথম প্লাস :)

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৩

জুন বলেছেন: আপ্নাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ মনযোগ দিয়ে ক্লাস আর প্লাসের জন্য ঘাসফুল :)

৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

তূর্য হাসান বলেছেন: খুব ভালো তথ্য বহুল পোস্ট। ভারতের জাতীয় প্রতীকের ব্যাপারটা জানা ছিল না। জানানোর জন্য ধন্যবাদ। ছবির জন্য আলাদা করে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

জুন বলেছেন: আপনি অনেক ভালো থাকুন তূর্য হাসান।
পোষ্ট ভালোলাগার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

সায়েম মুন বলেছেন: পোস্টটা খুব ভাল লাগলো। সম্রাট অশোক সম্পর্কে জানা হলো। ধৌলি, কলিংগ, দয়া নদী। কত কিছুর কাহিনী জানা হলো। ব্রাউজারের চাকা ঘুরতেই আছি। সময় করে প্লাস আর প্রিয়তে নিয়ে নিবো।

আপু একটা ছবি ডাবল এসেছে। মোহনা দেখাতে চেয়েছেন কিন্তু দেখতে পারলাম না। সঠিক ছবিটা দিয়ে দিবেন।

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯

জুন বলেছেন: পোষ্ট ভালোলেগেছে শুনে অনেক ভালোলাগলো মুন। এই অশোকের কাহিনী যখন বাধ্যতামুলক ভাবে পড়তে হয়েছে তখন নাকের জল চোখের জল এক করে ছেড়েছিল। আজ নিজেরই ভালও লাগছে এসব ইতিহাস।তার উপর স্বচক্ষে দেখা ।
অনেক ধন্যবাদ মুন অনেক শুভকামনা তোমার জন্য :)

৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

আরুশা বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম আপু আপনার পোষ্ট থেকে অশক সম্পর্কে এসব তথ্য আগে জানা ছিলো না .।
++++++++

২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:২২

জুন বলেছেন: সবার কি আর সব কিছু জানা থাকে আরুশা !! যখন জানার তখনই জানা হয়। অনেক ধন্যবাদ সাথে আছো বলে সবসময় :)

৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫২

মুরশীদ বলেছেন: Well done. Short, sweet and informative travel account. Keep it up ) Bouddha Purnima Suvecha

২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

জুন বলেছেন: thanks for ur nice cmnt and appriciation :)

৭| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

শিপু ভাই বলেছেন:
চমতকার পোস্ট আপু!!!


ছবি সাথে ইতিহাসের সাবলিল বর্ণনা খুব ভাল লাগলো!!!

++++++++++

২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৫৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শিপু ভাই মন্তব্য আর প্রতিটি পোষ্টে সাথে আছেন বলে :)

৮| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুন সব বর্ণিল ছবি আর ততোধিক বর্ণিল ইতিহাস নিয়ে জুনাপু'র অন্যতম সেরা পোস্ট ।



এর পর নিশ্চয়ই চিল্কা হ্রদে ;)

২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা মামুন রশিদ :)
এরপর কিছুদিন বিরতি নিব ভাবছি /:)
না হলে তোমরাই হয়তো বলবে দুর ছাই জুন আপা কি শুরু করেছে :-&

৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

আরজু পনি বলেছেন:

দারুণ ঝকঝকে ছবি আর দারুণ আপনার বর্ণনার উপস্থাপন!

শেষে অশোকা ম্যুভির রিভিউটা দিয়ে দিতেন :P


৮+

২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আরজুপনি ভালোলাগার জন্য :)
সত্যি বলতে কি হিন্দী/ বাংলা ছবি আমি খুব কম দেখি।
অশোকা আমি দেখিনি :(
স্নব ভেবোনা আবার :!>

১০| ২৫ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

সোহাগ সকাল বলেছেন: আসলেই, চমৎকার। পোষ্টে প্লাস+

পরবর্তী পোষ্ট পেতে যেন দেরী না হয়।

২৬ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: আসলেও সত্যি বলছেন সোহাগ সকাল :-*
অনেক খুশী লাগছে শুনে অনেক ধন্যবাদ :)

একটু বিরতি নেয়া উচিৎ না ??
আপনাদের বিরক্তির যথেষ্ট কারণ বোধহয় ঘটিয়ে ফেলেছি এতদিনে :#>

১১| ২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বরাবরের মতো দারুন পোস্ট।
সহজাত বর্ণনায় পাঠ উপভোগের।

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০১

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ দুর্জয় ভালোলেগেছে জেনে। সাথে আছো সবসময় এটা অনেক বড় পাওয়া :)

১২| ২৫ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নদীটা সুন্দর।
খুব চমৎকার পোস্ট :) ||

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৩

জুন বলেছেন: ইমরাজ কবির মুন সত্যি নদীটা চমৎকার ধীর স্থির পরিষ্কার স্বচ্ছ পানি দেখার মত।
অশেষ ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন সাথে আছেন বলে :)

১৩| ২৫ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

বড় বিলাই বলেছেন: ++++++++

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:০৭

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বড় বিলাই আপনাকে :)

১৪| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

আ্যাগোনেক্সট বলেছেন: খুব ভাল লাগলো পোস্টটি পড়ে । কোনার্কের মন্দিরটি বিশাল, আর অশোকের শিলালিপির ঘরটি খুবই স্পেক্টাকুলার । :)

শয়নরত অবস্থায় বুদ্ধের এত মূর্তি নির্মানের বিশেষ কোন কারন কী আছে ??

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৩

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আ্যাগোনেক্সট অত্যন্ত মনযোগী পাঠের জন্য। স্বাগতম আমার ব্লগে :)

MEANING OF SLEEPING BUDDHA
It signifies NIRVANA.
Nirvana is a sanskrit word which was originally translated as "PERFECT STILLNESS".
It has many other meanings such as liberation, eternal bliss, extinction of individual existence, no rebirth, and calm joy. ।

১৫| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:১০

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: যেতে ইচ্ছে করছে ! +++

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:২৬

জুন বলেছেন: ঘুরে আসুন স্বপ্নবাজ অভি :)
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ....।

১৬| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অশোকা শুভিটা ভাল লাগে নাই তবেআপনার পোস্ট দারুণভাল লেগেছে। সরাসরি প্রিয়তে।তথ্যবহুল উপভোগ্য পোস্ট ।

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩২

জুন বলেছেন: শুভিটা কি সেলিম আনোয়ার ?? আপনি কি অশোকা সিনেমাটার কথা মিন করেছেন ??
ভাললাগা আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৭| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,
আপনার পোষ্টে মন্তব্য করা বেশ কঠিন । কোনটা রেখে যে কোনটার প্রশংসা করবো, ভাবতে সময় লাগে । লেখা আর ছবির কারুকাজে মোহিত হলেও আগে লাগে হিংসা । কেন হিংসা লাগে , নিশ্চয়ই বুঝতে পারেন !
আমি মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্য্যন্ত , তাই । বাসা আর ধানমন্ডি বা গুলিস্থান-মতিঝিল । দৌড় ঐ পর্য্যন্তই ।
আর আপনি ইঙ্গ-বঙ্গ-কলিঙ্গ ঘুরছেন । একদা অশোকা'র পদভারে কম্পিত কলিঙ্গ, কোনারকের মন্দির ছুঁয়ে ছুঁয়ে গেছে আপনার চরণ। হিংসা হবে না তো কী ?

তবে দয়া করে যে "দয়া" নদীর কথা বলেছেন তাতে লেখায় প্লাস ।

এরপরে কোথায়, দয়া করে আগেভাগে বলে যাবেন....

২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৭

জুন বলেছেন: আপনি নিজে এত সুন্দর সারগর্ভ পোষ্ট দেয়ার পরও এত অকৃপন ভাবে আমার লেখার প্রশংসা করেন যা আমাকে বিচলিত করে তোলে। আপনার উদারতার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আহমেদ জী এস :)

১৮| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ইতিহাস বরাবর আমার খুব প্রিয় বিষয়। আপনাকে বোঝাতে পারবোনা আপু কতটা মুগ্ধতা নিয়ে লেখাটা পড়লাম !! পুরো ভ্রমনের সাথে সাথে ইতিহাসটাও একবার জানিয়ে গেলেন। সাধুবাদ আপনার প্রাপ্য। ভালো থাকবেন।


পোস্ট প্রিয়তে।

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

জুন বলেছেন: আমারও অনেক প্রিয় সাবজেক্ট ইতিহাস মহামহোপাধ্যায় ।
ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভালোলাগলো।
অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা :)

১৯| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:০১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ইতিহাস পাঠের সাথে সাথে একটি ঐতিহাসিক ভ্রমণ। অনেক ভালো লাগল। কলিঙ্গের যুদ্ধের পটপভূমি নিয়ে শাহরুখ খান এবং কারিনা কাপুরের "অশোকা" নামে একটি মুভি দেখেছিলাম।


আজও প্লাস দিতে পেরেছি :D

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

জুন বলেছেন: প্লাস আর ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা কুনো :)

আমি অশোকা ম্যুভিটি দেখি নি।কিছু মনে করোনা আমি এমনিতেই হিন্দী আর বাংলা সিনেমা খুব কম দেখি। আর আমার কল্পনার অশোকের সাথে মেয়েলী চেহারার শারুখ কে মিলাতে পারি নি :(

২০| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গের কলিঙ্গ আর সম্রাট অশোক শুধু শোনাই ছিল , ঐতিহাসিক যায়গা গুলো এবার দেখতে পেলাম , অনেক কিছু জানলাম ।

অনেক অনেক ভাল লাগা আর ধন্যবাদ জুন আপু ।

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ আর সকালের শুভেচ্ছা অদ্বিতীয়া আমি :)
অল্প হলেও কিছু জানতে পেরেছেন আমার পোষ্ট থেকে জেনে অনেক ভাললাগলো ।

২১| ২৫ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫০

ভিয়েনাস বলেছেন: ঐতিহাসিক ভ্রমন পোস্ট হয়ে গেছে আপু। দয়া নদীর অজানা কাহিনী জানা গেল। সব মিলিয়ে খুব ভালো লেখা হয়েছে।

পোস্টে প্লাস :)

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভিয়েনাস আপনাকে :)
ভালোলেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম।
শুভকামনা একরাশ :)

২২| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২৫

সুরঞ্জনা বলেছেন: ভুবনেশ্বরের প্রতি আমার কেন যেনো একটি দুর্বলতা আছে। তোমার লেখা পড়ে আবার যেতে ইচ্ছে করছে। সম্রাট অশোকের মত আমাদের দেশের রক্তলোভী রাজনীতিবীদরাও যদি শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারতো!
দারুন!

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

জুন বলেছেন: সুরঞ্জনা তোমাকে ব্লগে দেখে কি যে ভালোলাগছে বলে বোঝাতে পারবো না।
হু ভুবনেশ্বরবাসীরা বলে ওটা ইশ্বরের ভুবন।তবে শহরটি বিশাল ছাড়াও খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং প্ল্যান্ড। আর পুরী যেহেতু সনাতন ধর্মাবল্মবীদের তীর্থস্থান সেহেতু একটু ভীড় ভাড়াক্কা আছেই। আমার অবশ্য এটা দ্বীতিয় বারের মত পুরী যাওয়া আর ঐ সব ঐতিহাসিক জায়গাগুলো দেখার সুযোগ।
যাহোক মন্তব্যের জন্য হাজারো ধন্যবাদ আর শুভকামনা আর ফিরে আসো ব্লগে এটাই অনুরোধ :)

২৩| ২৬ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: উফ!!! আপু! দারুন একটা পোষ্ট!!
প্লাস এবং প্রিয়তে। ইনশাল্লাহ কখনো সেখানে বেড়াতে গেলে আপনার এই পোষ্ট প্রিন্ট করে নিয়ে যাব। :D পড়ব আর দেখব।

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

জুন বলেছেন: প্লাস আবার প্রিয়তে কাল্পনিক কি বলো :-*
নিও আর কাজে লাগলে ঘুরে এসে জানিও :)
শুভকামনা আর ধন্যবাদ :)

২৪| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: যেমন ছবি, তেমন লেখা !!!

+++++++++++

সামুর ইবনে বতুতা কে ধন্যবাদ।

২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ধলা মনের কালো মানুষ :)
অনেকদিন পর দেখলাম মনে হলো ;
শুভেচ্ছা একরাশ.।।।

২৫| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ইতিহাসের স্পর্শকাতর জায়গা টা বাদ দিয়ে দিলেন ।

আমি কিন্তু ছিদ্রান্বেষী নই ।

"৮৫৭ ফিট দৈর্ঘ আর ৫৪০ ফিট প্রসস্থ জায়গা জুড়ে নির্মিত কোনার্কের রথ আকৃতির মন্দিরটি ২০০ ফিট উচু, যা কিনা ভারতের সর্বোচচ মন্দির।"
এটা সঠিক তথ্য নয় ।কোনার্ক মন্দির সর্বোচ্চ মন্দির ছিল একসময় ।এখন আর নেই ।উত্তর আর মধ্য ভারতের আর পাচ টা মন্দির এর মতো এটিও মুসলিম শাসক দের হাতে ধ্বংস হয়েছে ।আমরা এখন যেটা দেখি সেটা ধ্বংস অবশেষ ছাড়া আর কিছুই নয় ।যদি ধ্বংস অবশেষ এত সুন্দর হয় তবে মূল মন্দির টা না হয় কতই সুন্দর ছিল ।
আপনি যে তথ্য দিয়েছেন সেটা আসলে কোনার্ক মন্দির এর সামনের অংশের উচ্চতা ,যেটা এখন ভাঙ্গা ।এমনি মন্দির এর উচ্চতা অনেক কম ।২০০ ফিট তো নয়ই ।ইতিহাসের বই পত্র ঘেটে আসল উচ্চতা টা দেখব ।এখন মনে পরছে না ।নাট মন্দির (যেখানে নাচ হত )এবং দর্শক দের বসার জায়গা গুলো পুরোপুরি ধ্বংস ।

এর ভাস্কর্য কেও আপনার পোস্টে দেখতে পেলাম না ।ফুল লতা পাতা সব দেশের মন্দির এই দেখা যায় ।এর স্পেসিলিটি হচ্ছে জীবন কে উদযাপন করবার ভাস্কর্য ।যৌনতা কে প্রায় শিল্পের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।খুটিয়ে দেখলে দেখতে পারতেন কাম সূত্রের ৬৪ টা কলা বা আর্ট কে এখানে নিপুন ভাবে ফুটেই তোলা হয়েছে ।

কোনার্ক মন্দির নিয়ে অনেক লৌকিক অলৌকিক গল্প কথাও আছে ।কিছু সত্যি ...কিছু নেহাতই অলৌকিক ।সেগুলো কিন্তু খুব ইন্টারেষ্টিং ।

"কোথা চেঙ্গিস গজনী মামুদ কোথা কালাপাহার
ভেঙ্গে ফেল ওই ভাজনালয় এর যত তালা দেওয়া ঘর "-নজরুল

এই কালাপাহার কোনার্ক মন্দির ভেঙ্গে ছিল ।আর কোনার্ক মন্দির মোটেই তালা বন্ধ অবস্থায় থাকত না ।হায় কবি নজরুল !
কালাপাহার কে কেউ কেউ বলে হিন্দু থেকে মুসলিম কনভার্টেড ।আবার কেউ কেউ ওনাকে আফগান মুসলিম বলে ।

যাই হোক কোনার্ক আর নেই ,এখন ভারতের সর্বোচ্চ মন্দির হল সম্ভবত ভুবনেশ্বর মন্দির ।
এই পোস্টায় কোনার্ক মন্দির ছিল ...তাই আপনার কাছ থেকে আরো বেশি ডিটেলস আশা ছিল (রামেজী ফ্লিম সিটি এর মতো )।আসলে আশা টা আপনি নিজ গুনেই বাড়িয়ে দিয়েছেন ।


ধৌলি কে বাঙালীরা ধবল গিরি বলে চেনে ।আচ্ছা ধবলগিরি তে বানর রা উত্পাত করে নি ?

পোস্টে অর্ধেক টা প্লাস ।দয়া নদীর সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য । B-)







২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যগুলো আমাকে ভুল শোধরানোর সুযোগ করে দেয় সিদ্ধার্থ । আমার এটা দ্বিতীয়বারের মত পুরী ভুবনেশ্বর ভ্রমন।সুতরাং দুটি শহরের মাঝে সবকিছু আমার দুবার করে দেখা।
আপনি প্রথম যে ভুলটা ধরেছেন তাতে আমার ভুলে ছিল কথাটা বাদ পড়ে যায়। উচ্চতাটি আমি মুল মন্দিরের কথাই বলেছি।
আমি যতটুকু জেনেছি কোনার্কের মন্দিরটি অন্যগুলোর চেয়ে তাড়াতাড়ি ক্ষয়ে গিয়েছে।আপনি বলেছেন শত্রুর আক্রমন। হ্যা এটা সত্য তবে এটাও সত্য যে মন্দিরটি স্যান্ড স্টোনে তৈরি যা তারাতারি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়, দ্বিতীয়ত সমুদ্রের নোনা পানি, বাতাস আর প্রায়শ ঘুর্নিঝড়ের কবলে পরেও এটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হয়। একমাত্র মানুষের আক্রমনে হলে পুরোটাই ধুলিস্মাৎ হয়ে যাবার কথা ।
আমি খুটিয়ে খুটিয়ে পুরো মন্দিরটাই দেখেছি সিদ্ধার্থ দু ঘন্টা ধরে।প্রচুর ছবিও তুলেছি। আর এটা মুলত আমি অশোককে নিয়েই লিখতে চেয়েছি।মন্দিরের ছবি /কথা এসেছে পরিপুরক হিসেবে।আর আমি মনে করি সব কিছু সবসময় প্রকাশ্যে বলা শোভনীয় নয়।
তবে কোনার্ক মন্দির নিয়ে আলাদা পোষ্ট দেয়ার ইচ্ছে আছে।আর আমার লেখায় দেখেছেন আশাকরি সবসময় একটা বিষয় নিয়ে লিখতে চেষ্টা করা। জানি না কতটুকু সফল হই।
আর আপনি সর্বোচ্চ মন্দির কি ভুবনেশ্বরের লিংগরাজ মন্দিরের কথা বলেছেন সিদ্ধার্থ ? সেটাও আমি দেখে এসেছি । আর পুরীর জগন্নাথ মন্দির ও দেখেছি গ্র‌্যান্ড রোড থেকে।
আমি জানি বাংলায় ধৌলির নাম ধবল গিরি।
আশাকরি এবার আমার ব্যাখ্যা পেয়ে পুরো প্লাস্টাই দিয়ে যাবেন সিদ্ধার্থ :)
সবসময় পাশে পাশে থেকে ভুল শুধরে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

অর্ণব আর্ক বলেছেন: বৌদ্ধ ধর্মীয় ফিলোসফিতে বলা হয়ে থাকে মহামতি বুদ্ধে অমিয় বাণীতে চণ্ডাশোন ধম্বাশোকে পরিণত হন। তিনি নাকি এতটাই চণ্ডাল ছিলেন যে কলিঙ্গযুদ্ধের সময় পুরো দয়া নদীর পানি লাল টকটকে হয়ে গেছিল মনুষ্য রুধিরে। এই লহুসিক্ত অধ্যায় যদি সত্য হয় তবে এই পোস্ট সত্যি ঐতিহাসিকভাবেও অনেক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ধন্যবাদ।
তবে আপনার ইবনে বতুতা নাম ধারণ করায় তেব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। পোস্টে পেলাচ দিলেও আপনার শ্লোগানকে মাইণাশ। :-B :-B :-B

২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:১৩

জুন বলেছেন: পোষ্টে প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ :)
কিন্ত পোষ্ট যে পরো নাই তা বুঝতে আমার এক মুহুর্ত সময় লাগলোনা বলে অসীম দুঃখিত অর্নব :(
আমার পোষ্টের হেডিংটাই হচ্ছে এই দয়া নদীর রক্ত রন্জিত হওয়া : :

২৭| ২৬ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: ২ বার খুব ভালো করে পড়লাম জানি ভুলে যাবো , আবার পড়ে নিব , , পোষ্টে +++

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

জুন বলেছেন: আমি স্টুডেন্ট লাইফে একাধিক বার পড়েও বুঝিনি কারন বুঝতে চাইনি , আবার যখন চেয়েছি তখন এক নজর বুলিয়েই বুঝতে পেরেছি সাজিদ ঢাকা ।এটা নির্ভর করে মনের উপর :)
পোষ্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা সকালের .।.।।।

২৮| ২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: একটু ঘেটে দেখলাম এখন এর উচ্চতা ১৩০ ফুট এর বেশি ।ভাঙ্গার আগে ছিল ২৩০ ফুট ।সর্বোচ্চ মন্দির ভারতে ভুবনেশ্বর মন্দির ।(২১৬ ফুট )

ভ্রম সংশোধন -তালা দেওয়া দ্বার

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

জুন বলেছেন: উচ্চতা সম্পর্কে সঠিক বলেছেন সিদ্ধার্থ । আমার ছিল লিখতে ভুল হয়েছিল তারাহুড়া করে লেখার জন্য। আশাকরি ভবিষ্যতেও সাথে থাকবেন ভুল ধরার জন্য।
তালা দেয়া ছিলনা আমি দেখেছি। মুল মন্দিরের প্রধান বিগ্রহের যা বর্তমানে খালি তার সামনে বসা আমার ছবিও আছে।
আর প্রগতিশীল নজরুল ভজনালয় বলতে শুধু মন্দিরকেই মিন করে নি। আপনি নিশ্চয় জানেন উনি অনেক শ্যামা সঙ্গীত রচনা করে গেছেন সিদ্ধার্থ

২৯| ২৬ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

মেহেরুন বলেছেন: জটিল +++++

আপু আপনি এতো জায়গা ঘুরেছেন দেখে হিংসে হচ্ছে :) শুভকামনা রইলো। আরও বেশী বেশী ঘুরে আমাদের পোস্ট দিয়ে সমৃদ্ধ করেন।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

জুন বলেছেন: মেহেরুন প্রথমেই অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য :)
একটা কথা কি আমি যত জায়গায় ঘুরেছি তার দশভাগের একভাগের কথাও লিখিনি তাতেই অনেকের হিংসায় কেমন জানি অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি :P
আর কিচ্ছু লেখা যাবে না ভাবছি না হলে আমি মরেই যাবো :(
=p~

৩০| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২৯

মোঃমোজাম হক বলেছেন: কমেন্ট বন্যা দেখতে এসে পুরা পোষ্টই পড়ে ফেললাম।
ছবি এবং লেখা দুটোই ভাল লাগলো।

এমন সুন্দর লেখা সামুর শোভা বৃদ্ধি করুক এবং সব ব্লগারদের ফেবু থেকে আবার সামুতে ফিরে আসুক সেই কামনা করছি।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: কোথায় বন্যা দেখলেন মোজাম ভাই :-*
এত এক আজলা জল :(
যাক তবুও মনে করে আসেন, পড়েন, তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৩১| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১:১৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: একটি শিক্ষণীয় পোস্ট,,,,,,,,,,,অনেক বিষয়ই জানা হলো,,,,,,,,,,,,,,,অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০২

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ লাইলী আরজুমান খানম লায়লা পোষ্ট পড়া আর সুন্দর এক মন্তব্যের জন্য :)

৩২| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ২:০৬

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বাহ ! সুন্দর ভ্রমন পোষ্ট পড়লাম :)


টাকা পয়সা হইলে যাইতে হবে :)

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

জুন বলেছেন: হু যাইও পাইলট খারাপ লাগবে না :)
অনেক শুভকামনা রইলো ।

৩৩| ২৭ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:২২

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
বুদ্ধের ঘুমন্ত ছবি সহ দয়া নদীর ছবি সবই ভালো লাগলো। সহব্লগার সিদ্ধার্থের কমেন্ট থেকেও জানা গেল আরও কিছু তথ্য।
ঘুরে বেড়াতে খুব পছন্দ করেন বুঝি ?
পোস্ট প্রিয়তে নিলাম ।
ভালো থাকুন সবসময় ।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অর্পনা মম্ময় আপনাকে মন্তব্য আর প্রিয়তে নেয়ার জন্য। সিদ্ধার্থ যেটা উল্লেখ করেছে সেটার জবাবটাও দেখবেন আশাকরি :)
হু ঘুড়ে বেড়ানো আর বই পড়া ছাড়া আমার আর কোন নেশা নেই :(
শুভকামনা রইলো :)

৩৪| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: ভালো লাগল বরাবরের মত। অশোক রাজা সম্পর্কে জানতে পারলাম।
আর নদীর ছবিটা খুব ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ আপা।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১১

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা জেনে আমারো অনেক ভালোলাগলো লাবনী আক্তার :)
নদীটা সত্যি সুন্দর :)

৩৫| ২৭ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখে শাহরুখ খানের আশোকা সিনেমার কথা মনে পড়ে গেল... :)

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

জুন বলেছেন: তাই নাকি জহির ! আমি অবশ্য অশোকা সিনেমাটি দেখিনি। সত্যি বলতে কি আমি ইংরাজি ছাড়া হিন্দি / বাংলা সিনেমা খুবি কম দেখেছি । স্নব ভেবোনা আবার :!>
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো :)

৩৬| ২৮ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১৭

রাতুল_শাহ বলেছেন: আজ ভাগ্যটা ভালো মনে হয়, কারণ সবগুলো ছবি আসছে।
তাই প্রথমে ছবি দেখলাম, পরে পড়লাম।

দারুণ লাগছে।

২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

জুন বলেছেন: আসলে নেট এত স্লো যে পোষ্ট দেয় সেও বিরক্ত যে পড়ে সেও বিরক্ত রাতুল। যাক তবুও যে দেখেছো পড়েছো তার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৩৭| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬

নিমপাতা১২ বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে ইমন যোবায়ের ভাই কে খুব মিস করছি , ধন্যবাদ ঐতিহাসিক লেখা পোষ্ট করার জন্য।

২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে নিমপাতা ১২

কি যে বলেন কার সাথে কার তুলনা করলেন :#>
তবে আপনার ভালোলেগেছে জেনে অনেক ভাললাগলো :)

৩৮| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অশোক রাজা নিজের সকল ভাইকে হত্যা করলো। এই না হলে শাসক।ইতিহাস রাজাদের নিষ্ঠুরতাকে বারবার স্মরণ করিয়ে দেয়।

২৯ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭

জুন বলেছেন: চন্ডাল অশোক ধার্মিক অশোকে পরিনত হলো তবে অনেক রক্তের বিনিময়ে।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সেলিম ।

৩৯| ২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২২

সাইমুম বলেছেন: ভাল লাগলো।

২৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাইমুম :)
অনেকদিন পর দেখলাম মনে হলো আপনাকে !

৪০| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৫৮

নস্টালজিক বলেছেন: ভ্রমণ পোস্ট পড়তে সবসময়ই ভালো লাগে! সাথে যদি ছবি থাকে তাহলে আরও দারুণ!

শুভেচ্ছা, জুন!

৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা নষ্টালজিক।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

৪১| ৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:১১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ৩০নং প্লাস। সোজা প্রিয়তে।

৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

জুন বলেছেন: প্রিয়তে রেখে দিবেন না কামাল মাঝে মাঝে ধুলো ঝেড়ে একটু নেড়ে চেড়ে দেখবেন আশা করি :)
অসংখ্য ধন্যবাদ :)

৪২| ৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮

সোহাগ সকাল বলেছেন: "একটু বিরতি নেয়া উচিৎ না?"

কোনো বিরতি নাই। আগে লেখা পরে বিরতি!

৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩০

জুন বলেছেন: বলেন কি :-*
মারা যাবো এত ঘন ঘন লিখলে :-&
আমি হোলাম শখের লেখক :||
যার কিনা ৫০ টা গল্পেও জায়গা নাই /:)
=p~

৪৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

সোহাগ সকাল বলেছেন: মারা গেলে যাবেন! আগে লেখা। :P

ওইটা তো কতো আগের পোস্ট। তখন আপনারে কম চিনতাম। :(

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

জুন বলেছেন: মন্তব্যের প্রথম লাইনের কোন জবাব নেই :( :(

আমার গল্পগুলো মনে হয় পড়েন নি সোহাগ সকাল :-*
নাহলে দেখতে পেতেন কি অসাধারন লেখনী আমার :!>

৪৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন শুধু একত্রিশ নম্বর!

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:৫২

জুন বলেছেন: এত বাজে লেখায় আর কিইবা মন্তব্য করা যায় :(
অসংখ্য ধন্যবাদ জুলভার্ন আমার পোষ্ট আপনাকে সাময়িক হলেও ফিরিয়ে এনেছে বলে :)

৪৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "উনি অনেক শ্যামা সঙ্গীত রচনা করে গেছেন"- হালকা অপ্রস্তুত এবং বিব্রত বোধ করছি ,জুন দিদি ।আসলে ওই লাইনটায় এমন কয়েকজনের নাম আছে যাদের দেখলে হিটলারও লজ্জা পেতেন ।নজরুল এর প্রগতিশীলতা এবং ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নাই ।
নতুন লেখা তারাতারি দিন নাহলে আরো অর্ধেক টা দিয়ে পুরো প্লাস দেব কেমন করে ?

৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৯:০৪

জুন বলেছেন: হিটলারের লজ্জা :-*
কঙ্কি সিদ্ধার্থ B:-)
তারা কারা !!

অর্ধেক জিনিসের কোন ভরষা নেই :||
আগে পুরোটা তারপর :)

৪৬| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৮

রাতুল_শাহ বলেছেন: নেট স্লো হইলে চোখে ঘুম চলে আসে, চোখে ঘুম আসলে কোন পড়াই তো আর পড়তে ভাল লাগেনা।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

জুন বলেছেন: এটা একটা নিদারুন সত্য রাতুল এমন হলে খুব বিরক্ত লাগে :-< |-)

৪৭| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: অশোক এর সম্পর্কে তেমন কিছু জানতাম না। তবে শাহরুখ খান এর অশোক বেশ নাম করেছিল, দেখা হয়নি।

ছবিগুলো বেশ! আর লেখা বরাবরের মতোই সুন্দর।

০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫২

জুন বলেছেন: যাদের ইতিহাস পাঠ্যসুচীতে ছিলনা তাদের তো না জানারই কথা সজীব।
অশোকা ম্যুভিটা আমিও দেখি নি.. কেন জানি টিভিতে ট্রেলার দেখে আমার কল্পনার অশোকের সাথে মিলাতে পারি নি তাই।
ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

৪৮| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩১

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: অনেকগুলো প্লাস। :)

আবার যেদিন তুমি সমুদ্র স্নানে যাবে আমাকেও সাথে নিও....বলো নেবে তো আমায়? :( :( :( :(

ফাটাফাটি পোস্ট....

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

জুন বলেছেন: এবার এতগুলো বীচে গিয়েছি কিন্ত একবারো সমুদ্রে নামিনি।
আমার স্বামী একা একা করে স্নান করে এসেছে :(

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ফারজুল :)

৪৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

এবং ব্রুটাস বলেছেন: ছবিগুলা কি আপনার নিজের তোলা?
খুব সুন্দর পোস্ট!
++++++++

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

জুন বলেছেন: Thou-Too-Brutus :-*
ভাই আমিতো পোষ্টেই লিখে দিয়েছি :(
জী ১মটা বাদে আর সব ছবি আমি, নয় আমার স্বামীর তোলা ।

স্বাগতম আমার ব্লগে আপনার। পোষ্ট পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

৫০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

অ্যানোনিমাস বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপি, কলিঙ্গের যুদ্ধ নিয়ে আমার অনেক কিউরিসিটি ছিলো। আগে এটা নিয়ে ডিটেইলস পড়েছিলাম। প্রিয়তে! +++++++++++++++++++

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৬

জুন বলেছেন: কৈ ছিলা এতদিন শুনি ?? অনেক মিস করেছি তোমাকে :)
ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রাশি রাশি :!>

৫১| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৩

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: চম‍ৎকার পোস্ট আপু!

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য এস এম ফারুক৮৮ :)

৫২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আজ আপনার পোষ্ট গুলোই পড়লাম। চমৎকার। বেশি কিছু বলা যাবে না, আপনি ইতিহাস ভাল জানেন বিশেষ করে ভারতীয় ইতিহাস। অসাধারন।

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

জুন বলেছেন: কি বলে আপনাকে ধন্যবাদ দেব। সত্যি আপনি মনে করে এসে এতগুলো পোষ্ট একসাথে পড়ে গেলেন অসংখ্য ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইলো আপনার জন্য উদারজী ভাই।
আমি আপনার ব্যাংককের পোষ্টগুলো দেখছি। প্রথম বার গিয়ে আমি সুকুম্ভিতের সয় ৩ এই ঊঠেছিলাম।ঐ নানার চারিদিক পুরাই একটা মধ্যপ্রাচ্য আর বাঙ্গালী এলাকা মনে হয় আমার কাছে।

৫৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঐতিহাসিক ছবিপোস্ট ।বর্ণনা ও দারুণ।কবে যে এমন করে পোস্ট দিতে পারব আল্লাহ ই জানে।

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬

জুন বলেছেন: পারবেন পারবেন সেলিম আনোয়ার, আমার চেয়ে অনেক অনেক গুন ভালো পারবেন বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস :)

৫৪| ০৯ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩১

আরমিন বলেছেন: অসাধারন জুন আপু ! সত্যি মন ছুঁয়ে গেছে লেখাটা!

বর্নণা পড়ার সাথে সাথে অশোকা মুভির সব দৃশ্য চোখে ভেসে উঠছিলো!
আপনি অনেক লাকি এইরকম একটা ঐতিহাসিক স্থান স্বচোখে দেখে আসতে পেরেছেন!

৩৫ তম প্লাস! :)

০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৮

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আরমিন ২৯ ভালোলাগার জন্য। আমি এর আগেও আমার দুই খালা আর আমরা দু বোন এই ভ্রমনে গিয়েছিলাম বেশ কয়েক বছর আগে। এবার স্বামীকে নিয়ে গেলাম :)
অনেকদিন কিছু লিখেন না, ঘটনা কি ?? লিখেন আমরা পড়ি :)

৫৫| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

সিস্টেম অ্যাডমিন বলেছেন: আপনার ভ্রমনমূলক লেখাগুলির বেশ নিয়মিত পাঠক বলতে পারেন আমাকে। এই পর্বের স্থানগুলিকে যখন দেখছিলাম সেই ছবিগুলি আপনার বর্ণনায় আবার স্পষ্ট হয়ে উঠল । আপনি তো দেখি ভূ পর্যটক । আমি নিজে কিন্তু খুব একটা ঘুরতে পছন্দ করি না। তবে ভ্রমন কাহিনি আমার বেশ প্রিয়। আপনি ভারতবর্ষের যে রুপ লাবণ্য পরখ করেছেন তার সিকিভাগ অভিজ্ঞতা আমার নেই । আমি খুব ঘরকুনো বাড়ির বাইরে পা রাখলেই যেন কি একটা নেই ......শুধু মনে হতে থাকে। তাই বাড়ির আশপাশ ছাড়া বিশেষ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আমার নেই ।

১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

জুন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নিরব পাঠক সিষ্টেম এডমিন :)
তবে সরব হলেই বেশী খুশী হোতাম :)
তাছাড়া আমার নামই তো ইবনে বতুতা আমি তো ভু পর্যটক হবোই ।।কিন্ত এখনো কত কি দেখার বাকি ।

৫৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

রমিত বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট। আপনার তোলা ছবিগুলোও খুব সুন্দর হয়েছে!
অনেক গুরুত্নপূর্ণ তথ্য রয়েছে আপনার পোস্টে। ধন্যবাদ।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১২

জুন বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সত্যি সত্যি সময় করে আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য জনাব রমিত।

৫৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

সাহসী সন্তান বলেছেন: ইহাকেই বলে পোস্ট! আজ সকাল থেকে বসে বসে শুধু আপনার ব্লগ পোস্ট গুলো পড়ে শেষ করলাম! সব পোস্টই যে পড়েছি তা বলবো না, তবে অধিকাংশ ইতিহাস সমৃদ্ধ ছবি ব্লগ পোস্ট গুলো পড়লাম! কয়েকটা পোস্টকে যদি শুধু অসাধারণ বলি, তাহলে হয়তো ভুল বলা হবে! বরং তার থেকেও বেশি কিছু!

কয়েকটা পোস্ট বুকমার্ক করে রেখেছি, যখন তখন কাজে লাগানোর জন্য! কারণ আপনার কয়েকটা পোস্ট ঠিক সেই রকমই! তাছাড়া আপনি যে কবিতাও লেখেন সেইটা জানতাম না! ছবিও তো বেশ দারুন আঁকেন! আপনার কিছু প্রতিভা সম্পর্কে আজকেই প্রথম জানলাম আফামনি! :P

কয়টা গল্পও পড়লাম! মন্তব্য নিয়া সমস্যায় পড়ছিলেন সেইটাও পড়লাম! আরো কতকি পড়লাম! ;)

যাহোক, আলসেমীর কারণে সব গুলো পোস্টে মন্তব্য করা সম্ভব নয়! সুতরাং সেটাকে বড়'পা হিসাবে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন! তবে যে পোস্ট গুলো পড়েছি একটাও খারাপ লাগে নাই! বিশেষ করে মূলারও যে এত গুণ থাকতে পারে সেইটাও তো জানা আছিল না! কিছু পোস্ট শুধু পড়ি নাই, হৃদয় দিয়ে অনুভব করেছি। সাগরের বুকে যারা চলে তারাই জানে এর মাহার্ত্ব আর ভয়াবহতা সম্পর্কে!

সবগুলো পোস্টের শুভেচ্ছা এইখানে জানাইয়া গেলাম! পোস্টটা প্লাস সহ প্রিয়তে উঠাইয়া রাখলাম! শুভেচ্ছা জানবেন!

শিরোনাম হীন একটা পোস্ট দিয়ে যার ব্লগিং জীবনের শুরু, পরবর্তিতে সে যে এতটা সুন্দর কিছু উপহার দেবে ভাবি নাই কখনো! হ্যাপি ব্লগিং আপু! আরো অনেক গুলো পোস্ট পড়েছি, তবে সবগুলো বর্ননা করতে গেলে মন্তব্যের সাইজ আপনার পোস্টের থেকেও ভরি হয়ে যাবে!

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

জুন বলেছেন: আমার সৌভাগ্য যে ব্লগের একজন নামজাদা ব্লগার সারাদিন মান আমার আজেবাজে লেখাগুলো পড়ে সময় নষ্ট করেছে। তবে সম্রাট অশোকের দীর্ঘ এবং বৈচিত্র্যময় শাসনকালের খুব অল্পই আমি আমার লেখায় তুলে ধরতে পেরেছি। বেশি বড় পোষ্ট পড়তে অনেকের সময় না থাকাই এর কারন।
আমি যে কবিতা আর গল্পের নামে কত আলতু ফালতু লেখাই না লিখেছি ব্লগে তা যদি কেউ জানতো! আসলে এটা আমার ভার্চুয়াল একটা দিনপঞ্জি। কারো কিছু বলার নেই বলে লিখে চলেছি আরকি সাহসী। তবে এ জন্য আমি ব্লগার জানাকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই মন খুলে নিজের ভাষায় লেখালেখির সুযোগ দেয়ার জন্য।
বুকমার্ক প্রিয় এসব কারনে অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো। আর শিরোনামহীন লেখার সময় আমি প্রথম কম্পিউটার এ লেখালেখি শুরু করি। এর আগে কম্পিউটার ছিল আমার গেমস খেলা আর বই ডাউনলোড করে পড়া। এই ডাউনলোড টা আমি তখনো পারতাম না এখনো পারি না :(
এ ব্যপারে ছেলেমেয়ে আর তাদের বাবার সহযোগিতা তখনোও ছিল এখনো দরকার হয়।
আর এক বছর ধরে আমি ভার্চুয়াল কী বোর্ড এ লিখতাম একটা একটা অক্ষর সাহসী । এরপর একটু একটু করে আমি ফোনেটিক এ লেখা শিখি। প্রথম লেখাটায় ছিল অজস্র টাইপিং ভুল। পরে কার কথায় জানি এডিট করি। ওটা স্মৃতি হিসেবে রেখে দেয়া উচিত ছিল এখন মনে হয়।
যাইহোক অনেক অযথা বকবক করলাম সুযোগ পেয়ে।
অনেক ভালো থেকো শুভকামনা তোমার জন্যও রইলো।

৫৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৩৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সুন্দর পোস্ট আপু :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এত পুরনো একটি লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে আর্কিওপটেরিকক্স :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.