নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

The best and most beautiful things in the world cannot be seen or even touched - they must be felt with the heart---Helen Keller

জুন

ইবনে বতুতার ব্লগ

জুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাঙ্গর মানব !! (হাওয়াই দ্বীপের এক কিংবদন্তীর কথা)

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫



সাঝের আঁধারে রূপসী কন্যা নেচে নেচে এগিয়ে যাচ্ছে প্রিয় সাগর সৈকতে

প্রশান্ত মহাসাগরের ফেনীল জলরাশির মধ্যে ভেসে আছে একগুচ্ছ দ্বীপমালা যাকে সবাই একবাক্যে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ নামে চেনে। নীল সায়রের মাঝে এই দ্বীপগুলো যেমন ছড়ানো এক মুক্তোর মালা । দ্বীপের নামগুলোও তেমনি আকর্ষনীয় হাওয়াই, মাওই, কাওয়াই, মলোকাই এমন।কিন্ত এত নামের দ্বীপ থাকলে কি হবে, বিশ্বে এদের পরিচিতি এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় যে দ্বীপটি হাওয়াই সেই তার নামেই ।



সমুদ্রের বুকে হাওয়াই দ্বীপের সারি



অপুর্ব নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য আর পাখীর কলতানে মুখরিত দ্বীপগুলো যেন এক একটি স্বর্গপুরী।দিনরাত শুভ্র মুকুট পরা নীল সাগরের ঢেউ একের পর এক আছড়ে পরছে দ্বীপগুলোর চারিদিক ঘিরে থাকা সাদা বালুকাবেলায়।



সেই স্বর্গপুরীর এক দ্বীপ হাওয়াই এর এক উপত্যকা নাম ছিল তার ওয়াইপিও।সেই উপত্যকায় অনেক অনেক বছর আগে বাস করতো এক অপরুপা রূপসী, সুন্দরী কন্যা, নাম ছিল তার কালেহ। সেই স্বর্গীয় উপত্যকায় যখন ধীরে ধীরে রাত নেমে আসতো রূপসী কালেহর আর ঘরে মন টিকতোনা। কি এক অমোঘ আকর্ষনে প্রতি রাতে সে ছুটে যেত সমুদ্র তীরে। নেমে পড়তো সফেন সমুদ্রে ডুব দিত পানকৌড়ির মত সেই ঘন কালো জলে।এ যেন শুধুই স্নান নয় ছিল তার কাছে এক তীব্র মাদকের নেশার মত ।



উপত্যকার মুখে সুনীল সাগর

এক পুর্নিমা রাত, সারা চরাচর ভেসে যাচ্ছে রূপালী আলোর বন্যায়, চাঁদের আলোয় চিক চিক করছে সমুদ্রতীরের বালুকারাশি। আছড়ে পরছে ফেনীল জলরাশি উপত্যকার পায়ের কাছে। এমন রাতে কালেহর মন কি আর ঘরে থাকতে চায়।বুনো ঘাসের মেখলা পরা, গলায়, মাথায় চাপা ফুলের মালা কালেহ ধীর পায়ে হেটে হেটে সমুদ্রের বেলাভুমিতে এসে দাঁড়ায়।দেখে নেয় নির্জন শুনশান চারিদিক কেউ কোথাও নেই, ভেসে আসছে শুধু ঢেউ এর গর্জন। আস্তে আস্তে গায়ের আংরাখাটি খুলে ঈষদুষ্নু জলে নেমে পরলো প্রতিদিনের মত।কোনদিকে মন নেই তার।

সেই জোৎস্নার আলো গায়ে মেখে গুন গুন করে গান গাইতে গাইতে একমনে সাতার কাটছিল সুন্দরী কালেহ।কিন্ত সেদিন সেই জোৎস্না রাতে সে এলাকার হাঙ্গর মাছের রাজা কা-মোহো-আলিও সাতার কাটতে কাটতে পানির অল্প নীচে চলে এসেছিল উদ্দেশ্যহীনভাবে।

হঠাৎ তার চোখে পড়লো অপরূপা এক তরুনী নানান বিভঙ্গে নেচে নেচে সাতার কেটে চলেছে তরঙ্গভঙ্গের সাথে সাথে। প্রথম দেখাতেই সুন্দরী কালেহর রূপে মুগ্ধ হলো হাঙ্গররাজ। তার মনে হলো এমন রূপসী সে কখনো দেখেনি আগে। অস্থির হয়ে উঠলো কা-মোহো তার সাথে একটিবার দেখা করার জন্য।



হাঙ্গর রাজা কা মোহো

অনেক ভেবে ভেবে মোহগ্রস্ত হাঙ্গররাজ পরদিন মানবকন্যা সুন্দরী কালেহ কে খুজতে ডাঙ্গায় এসে হাজির।এক উপজাতীয় নেতার রূপ ধারন করে ওয়াইপোপো উপত্যকায় এসে কা-মোহো খুজতে লাগলো তার আরাধ্য সুন্দরীকে । অবশেষে তার মনের মানুষের সন্ধান পেল।প্রথম দেখার সাথে সাথে কালেহও রূপবান রাজা কা-মোহ এর গভীর প্রেমে পড়লো আর যার পরিনতি হলো তাদের বিয়ে।নেচে গেয়ে বেশ সুখেই কাটছিল তাদের দুজনের দিন।



হাওয়াইএর বিখ্যাত স্থানীয় নৃত্য হুলা হুলা

এরই মধ্যে কালেহ গর্ভবতী হলো।কিন্ত সন্তানের জন্মের আগেই রাজা বুঝতে পারলো ডাঙ্গায় থাকার দিন তার ফুরিয়ে এসেছে। এবার তাকে ফিরে যেতে হবে সাগর জীবনে।সে কখনোই কালেহর কাছে তার সত্য পরিচয় দেয়নি, যাবার সময়ও দিতে মন সরলোনা তার । ফিরে যাবার আগে রাজা কালেহ কে ডেকে বল্লো,

‘প্রিয়া আমার, তোমাকে আজ একটা কথা বলবো’।

“কি কথা বলবে শুনি বলো”?কালেহর উৎসুক প্রশ্ন।

‘কাছে আসো, মন দিয়ে শুনো আর কিছুদিন পর আমাদের যে সন্তান ভুমিষ্ঠ হবে সে হবে পুত্র সন্তান। খেয়াল রেখো তার জন্মের সময় কেউ যেন তোমার আশে পাশে না থাকে’।

কা-মোহ বলতে থাকে।

‘আর একটা জরুরী কথা সবসময় মনে রাখবে’।

“কি জরুরী কথা”! কালেহ উদ্বিগ্ন হয়ে প্রশ্ন করে স্বামীকে।

কা-মোহো কালেহর হাত দুটো ধরে বল্লো, 'কালেহ আমাদের সন্তান যেন জীবনেও কখনো কোন প্রানীর মাংস না খায়, এ ব্যাপারে তুমি সবসময় নজর রেখো’।



একথা বলে প্রিয়তমা পত্নীকে না জানিয়ে হাঙ্গর রাজা দুখঃভারাক্রান্ত মন নিয়ে রাতের আধারে চুপিচুপি চিরজনমের মত তার নিজস্ব আবাস সাগরে ফিরে গেল। তাদের আর জীবনে কখনোই দেখা হয়নি। যাক সে কথা।

কিছুদিন পর এলো এক নিকষ কালো অন্ধকার রাত, যে রাতে সারা উপত্যকা ছিল ঝড়ের তান্ডবে অস্থির। সে সময় কালেহর এক পুত্র সন্তান জন্ম নিল।সেই ছেলেকে দেখে কালেহ ভীত আর মর্মাহত হয়ে পড়লো কারণ অপরূপ মুখশ্রী আর সুগঠিত দেহের অধিকারী এই দেবশিশুটির পিঠে ছিল বিরাট গভীর এক গর্ত যা কিনা অনেকটা হা করা মাছের মুখের মত।



বেশ অনেকক্ষন কেঁদেকেটে ধীরে ধীরে উঠে দাড়ালো কালেহ, তারপর তার নির্মম ভাগ্যকে বরণ করে নিল গভীর দীর্ঘশ্বাস ফেলে।ছেলেটিকে পাতলা একটি কম্বলে পেঁচিয়ে নিল যাতে তার বিকালাঙ্গতা কারো নজরে না পড়ে। নাম রাখলো তার নানাউ।



নানাউ ধীরে ধীরে বড় হয়ে উঠতে লাগলো। স্বামীর নির্দেশের কথা মনে রেখে কালেহ সবসময় খেয়াল রাখে ছেলে যেন তার মাংস না খায়। কিন্ত সেই প্রাচীন কালে নিয়ম ছিল ছেলে মেয়েরা একটু বড় হলে আলাদা আলাদা খেতে বসার। ফলে নানাউ যখন একটু বড় হলো তখন তার মার পক্ষে তার খাবারের দিকে নজর রাখার আর উপায় থাকলো না।সেসময় একদিন তার দাদা তাকে নিয়ে গেল পুরুষদের সাথে খাবার জন্য। মায়ের নজরের বাইরে খেতে বসে নানাউ সেদিন প্রথম মাংসের স্বাদ পায়।বাধা দেয়ার কেউ নেই,ফলে দারুন স্বাদের সেই মাংস গোগ্রাসে খেতে থাকে নানাউ।আর এই মাংস খাবার সাথে সাথে তার মধ্যে সৃষ্টি করলো ভয়ঙ্গকর এক অতৃপ্ত ক্ষুধার। সেই সাথে তার পিঠের গর্তের দুপাশে সৃষ্টি হলো সারি সারি তীক্ষ দাত যা কিনা হাঙ্গরের মত।



হাঙ্গর রূপী নানাউ

এর কিছুদিন পর কালেহ তাকে নিয়ে গেল স্নান করার জন্য সমুদ্রে।বিস্মিত এবং আতংকিত চোখে সে দেখলো তার পুত্র এক বাচ্চা হাঙ্গরের রূপ ধারন করে সাতার কাটছে আর সাগরের ছোট ছোটা প্রানীগুলোকে ধরে ধরে খাচ্ছে।

নানাউ যখন কিশোর থেকে যুবক হয়ে উঠলো তখন সে পানিতে নামলে এক পরিপুর্ন হাঙ্গরের রূপ ধারন করতো।যখনই সে সমুদ্রে নাইতে যেত তখনই স্নানরত তার সাথীদের কেউ না কেউ সমুদ্রে চিরতরে হারিয়ে যেত।বেচে যাওয়া লোকজন দেখতো সমুদ্র থেকে দানবের মত এক বিশাল হাঙ্গর এসে স্নানরত লোকদের কাউকে না কাউকে ধরে কামড়ে ছিড়ে খুড়ে খেয়ে ফেলছে।

এঘটনায় ওয়াইপোপো বাসীরা আতংকিত হয়ে উঠলো।আস্তে আস্তে তাদের মধ্যে সন্দেহ দেখা দিল … কি ব্যপার নানাউওতো সবার সাথে সমুদ্র স্নানে যায় কিন্ত সে কেন কখনো আহত হয়না!

নিশ্চয় তার মধ্যে কোন বিশেষ ক্ষমতা আছে।কিন্ত তারা তখনো বুঝতে পারেনি নানাউওই যে সেই মৃত্যু দুতবেশী হাঙ্গর যে কিনা তার বন্ধুদের ছিড়েখুড়ে খাচ্ছে।

একদিন গ্রামবাসী আবিস্কার করলো নানাউর পিঠের লুকিয়ে রাখা সেই হা করা ভয়ংকর গর্ত যার দুপাশে হাঙ্গরের তীক্ষ দাতের সার।তারা বুঝতে পারলো তাদের এই শান্তসিষ্ট সমুদ্রে সকল প্রিয়জনদের মৃত্যুর কারন হলো নানাউ। ক্ষুদ্ধ গ্রামবাসী তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা করলো কিন্ত তার আগেই সেটা জেনে নানাউ হাঙ্গরের রূপ ধরে সমুদ্রে পালিয়ে গেল। হাজির হলো আরেক দ্বীপ মাউই তে।



হাওয়াই দীপপুঞ্জের আরেকটি দ্বীপ মাউই



মাউই এসে নানাউ মানুষের রূপ ধারন করে বসবাস করতে লাগলো আর বিয়ে করলো সেখানকারই এক উপজাতি নেতার কন্যাকে। ভালোই দিন কাটছিল নানাউর।মনের গভীরে মানুষের মাংস খাওয়ার প্রচন্ড যে ইচ্ছেটা তা সে দমন করে চলছিল কঠিনভাবে। কিন্ত একদিন আর সে সহ্য করতে পারলোনা। রাত হওয়ার সাথে সাথে সে এক যুবতী মেয়েকে ধরে নিয়ে গেল সমুদ্র তীরে। ধীরে ধীরে সে তার রূপ পরিবর্তন করে হাঙ্গর হয়ে উঠলো আর মেয়েটাকে পাগলের মত ছিড়েখুড়ে খেতে লাগলো।



তাকে যে লোকজন দেখছিল সেটাও তার নজরে আসেনি। গ্রামবাসীরা তার এই রূপ দেখে হতভম্ব হয়ে গেল।ক্রোধান্বিত গ্রামবাসী নৌকায় চেপে বর্শা দিয়ে হত্যা করার জন্য এগিয়ে গেল। কিন্ত নানাউ খুব দ্রুত সাতরে তাদের হাতের নাগাল থেকে পালিয়ে গেল আর উঠলো হাওয়াই আরেকটি দ্বীপ মলোকাই এ।



নানাউকে হত্যার জন্য নৌকা চেপে সমুদ্রে ঝাপিয়ে পরছে গ্রামবাসী

মলোকাই গিয়েও নানাউ তার সত্যিকারের রূপটি লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করতে লাগলো প্রানপনে।এদিকে তার যতই বয়স বাড়তে লাগলো ততই তার ক্ষুধাও বেড়ে উঠতে লাগলো ভয়ংকর ভাবে।

এরই মধ্যে হাওয়াই এর সমস্ত দ্বীপগুলোতে এই ভয়ংকর হাঙ্গর মানবের কথা ছড়িয়ে পড়লো।মলোকাই দ্বীপের বাসিন্দারাও এই হাঙ্গর মানবকে ধরার জন্য তীক্ষ দৃষ্টি রাখছিল। অবশেষে একদিন তারা বিস্মিত হয়ে দেখলো তাদের দ্বীপের নতুন বাসিন্দা আকর্ষনীয় যুবক নানাউ আস্তে আস্তে হাঙ্গরের রূপ ধরে সমুদ্রে নামছে।নানাউ ভেবেছিল কেউ তাকে লক্ষ্য করেনি। কিন্ত হায় গ্রামবাসীরা তাকে ঠিকই দেখেছিল আর সেই হাঙ্গররূপী নানাউকে লাঠি দিয়ে পিটাতে পিটাতে সমুদ্রের পানিকে রক্তাত করে তুলেছিল যতক্ষন না সে দুর্বল হয়ে পড়ে।

এরপর দ্বীপবাসীরা তার আহত ক্ষত বিক্ষত দেহটাকে তীরে টেনে নিয়ে এসে টুকরো টুকরো করে কেটে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেল্ল যাতে সে আর কোনো রূপ ধারণ করেই ফিরে না আসতে পারে।

এভাবেই করুন পরিসমাপ্তি ঘটলো হাঙ্গর রাজা কা-মোহো-আলি আর সুন্দরী কালেহর ছেলে নানাউর জীবন।



ছবি এবং গল্প নেট থেকে সংগৃহীত,অনুবাদ মাহজাবীন জুন

মন্তব্য ১১৪ টি রেটিং +৪৫/-০

মন্তব্য (১১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

শায়মা বলেছেন: সর্বনাশ!!


আপুনি ........ এত ভয়ংকর গল্প!!

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

জুন বলেছেন: হু ইদানীং ভয়ংকর ভয়ংকর গল্পই লিখবো ভাবছি শায়মা। পুতু পুতু প্রেমের গল্প আর না :P
প্রথম মন্তব্যের জন্য প্রথম ধন্যবাদ ।
মাষ্টার মশাই বললে না অনুবাদ কেমন হয়েছে ??

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

অ্যানোনিমাস বলেছেন: ৩য় ভাললাগা রইলো আপি :) খুব সুন্দর একটি গল্প আপরূপ লেখনীতে তুলে এনেছেন :)

শুভকামনা রাশি রাশি!!

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ অ্যানোনিমাস ।
তোমার জন্যও শুভকামনা রাশি রাশি :)

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

হুলা হুলা নাচ দেখে মজা পেলাম।

পোস্ট দুর্দান্ত ++++++

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৫

জুন বলেছেন: ভালোলাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী অথর্ব :)
হু হাওয়াই এর বিখ্যাত আদীবাসীদের নাচ এই হুলা হুলা :#>

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

নানাউ তো মনে হচ্ছে আমাকে খেয়েই ফেলবে ! :||

আপনার গল্পের মধ্যে যেন আর কিছু পেলাম :|

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

জুন বলেছেন: কেন :-*
তুমিও কি নানাউর সাথে সমুদ্র স্নানে গিয়েছিলে নাকি পনি :P
না না এর মধ্যে কিছু খুজো না, এর ভেতরে কিচ্ছু নেই গল্পটি ছাড়া :)

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: নানাউ কি হাসলো নাকি খেতে চাইলো, দ্বিধা রইলাম।
ধরে নিচ্ছি, হেসেছে!

দারুণ গল্প, অনুবাদও সুন্দর।

এসব লেখা ব্লগের প্রাণ...

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০১

জুন বলেছেন: আপনার কি মনে হচ্ছে মাঈনউদ্দিন মইনুল নানাউ কি করছে :|

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রানখুলে প্রশংসা করার জন্য।
ভালো থাকুন পাশে থাকুন নিয়মিত :)

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

নীলতিমি বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

জুন বলেছেন: কি হলো নীলতিমি :-* :-* :-*

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

সায়েম মুন বলেছেন: খুব ভাল অনুবাদ করেছেন। অনেক ভাললাগা রইলো।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মুন ভালোলাগার জন্য ।
অনুবাদ ঠিকঠাক মত হয়েছে শুনে নির্ভার লাগলো।
চিন্তিত ছিলাম।যদিও এর আগেও আমি অনুবাদ করেছি।
শুভেচ্ছা নিও সন্ধ্যার।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

মাহবু১৫৪ বলেছেন: উফফ!! চরম পোস্ট দিলেন একটা

+++++++

প্রিয়তে রাখলাম :)

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

জুন বলেছেন: মাহবু তুমি এখন কই ?? দেশে না কানাডাতেই আছো ? অনেকদিন হয় তোমার আড্ডা পোষ্টগুলো মিস করি।
ভালোলাগা আর প্রিয়তে রাখার জন্য অশেষ ধন্যবাদ :)

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু ভালোলাগাতে পেরেছি জেনে।

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার গল্পের চমৎকার অনুবাদ :)

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমরাজ কবির মুন আপনার ভালোলাগার কথা জেনে:)

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :-& :-& :-& :-& :-&

ভয় পাইছি।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৩

জুন বলেছেন: :-* :-* :-*

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :-& :-& :-& :-& :-&

ভয় পাইছি।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪১

জুন বলেছেন: কেনু এত ভয় :|
এটাতো একটা উপকথা। সত্যি সত্যি কি আর এমন হয় :)

তিনবার এসেছে একই কমেন্ট, তাই একটা মুছে দিলাম মুন ।

১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৩

এহসান সাবির বলেছেন: দারুন লাগলো। +++++

ঈদের শুভেচ্ছা।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৫

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এহসান সাবির ।

আপনাকেও জানাই ঈদোত্তর শুভেচ্ছা :)

১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন:

এটা বোধ হয় মহীলা শার্ক !:#P !:#P পোস্টে প্লাস।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪১

জুন বলেছেন: অনেকে আমার পোষ্ট পড়ে ভয় পেল সেলিম আনোয়ার। আর আমি আপনার দেয়া ছবি দেখে ডরাইলাম :-&
অনেক অনেক ধন্যবাদ সবসময় সাথে থাকার জন্য :)

১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৬

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: হাঙ্গর মানবের গল্পতো সেইরকম লাগলো। একটা আশ্চর্য ব্যাপার কি লক্ষ করেছেন? প্রায় প্রতিটা দেশেই এরকম হাইব্রিড প্রাণির লোকগাথা আছে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

জুন বলেছেন: এধরনের কাহিনী নিয়েই তো গড়ে উঠেছে বিভিন্ন দেশের উপকথা চুক্কা বাঙ্গী।
ভালোলাগার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই :)

১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সব ছবি আর অসাধারণ লেখা, খুব ভাল লাগল। সুন্দর জিনিস শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০২

জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী :)

১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫১

আমিভূত বলেছেন: পড়ছিলাম আর অবাক হচ্ছিলাম অনেক দিন পর এমন রুপকথার গল্প পড়লাম :)
ছোট ভাগ্নি টার জন্য গল্প তুলে রাখলাম , ভালো লাগা রইল আপু অনুবাদ গল্পে:)

শুভ কামনা ,ভালো থাকবেন।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

জুন বলেছেন: অনেক খুশী হোলাম আমিভূত নিজে পড়েছেন আবার প্রিয় কারো জন্য তুলে রেখেছেন শুনে।
সত্যি বলতে কি এমনি আমি সব ধরনের বই পড়তে খুব ভালোবাসি তার মধ্যে এক বিশেষ জায়গা জুড়ে আছে এইসব রূপকথা উপকথা মিথ ইত্যাদি। আপনার জন্যও রইলো সকালের নির্মল শুভেচ্ছা :)

১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

হেনরি রাইডার হেগার্ড বলেছেন: খুবই ভাল লিখেসেন। :-B :-B :#)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

জুন বলেছেন: প্রশংসা পাওয়া তাও আবার বিখ্যাত রাইটার হেনরি রাইডার হ্যাগার্ডের আমার দারুন সৌভাগ্য :)
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে স্বাগতম আমার ব্লগে ।

১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

আরজু পনি বলেছেন:

অনুবাদ এতো ঝরঝরে যে, মনেই হয় নি কোন অনুবাদ পড়ছি ।

আপনার এই নিয়ে দু'টো লেখা, যার মধ্যে আর কিছু পেলাম !

খুঁজতে হয় না...সামনে এমনিতেই চলে আসে যে ! :|

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৪

জুন বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ পনি অনুবাদ ভালো হয়েছে শুনে। এখন থেকে সাহস পেলাম। যদিও আমি আগেও তা করেছি।
না না কিছু নেই, কিছু নেই। কিছু খুজতে যেও না হতাশ হবে হয়তো :(

২০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

আরুশা বলেছেন: ঝরঝরে অনুবাদ হয়েছে । পড়তে ভাললাগলো ।
কল্পকথা এখনো ভালো লাগে আপু ।প্লাস দিলাম :)
++++++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৯

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ আরুশা সবসময় সাথে থাকার জন্য :)
এমন রুপকথা উপকথা আমার এখনো ভালোলাগে ।
শুভেচ্ছান্তে

২১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

ঘাসফুল বলেছেন: রূপকথা সুপাঠ্য হইছে...

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২০

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ঘাসফুল ভাই মন্তব্যের জন্য :)

২২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দূর্দান্ত একটা পোষ্ট জুন আপু!!! আমার তো মনে হচ্ছিল আপনি বুঝি আবার সেখানে বেড়াতে গিয়েছেন!!!!! প্লাস ও প্রিয়তে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

জুন বলেছেন: কাল্পনিক অশেষ ধন্যবাদ তোমাকে দারুন এক মন্তব্য যাতে রয়েছে উৎসাহব্যাঞ্জক কিছু কথা যা লেখার প্রেরনা যোগায়।
শুভেচ্ছা জেনো।

২৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: পুতু পুতু গল্পই কিন্তু ঈদের আনন্দে ভাল লাগে।আপনার অনুবাদের হাত এতো ভাল যে সেই রকম একটি অনুবাদ চাই।

ছবিগুলিও মনের মতো হয়েছে ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

জুন বলেছেন: মোজাম ভাই তখন আবার বল্লবেন্না যেন এসব কি লিখেছেন!
যত্ত সব পুতু পুতু গল্প :#>
দোয়া করবেন । হাতটা আরেকটু পাকুক তারপর চেষ্টা করবো। সাথে থাকবে আপনাদের অনুপ্রেরণা :)
মধ্যানহের শুভেচ্ছা জানবেন.....

২৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার একটা হাওয়াইয়ান মিথ উপহার দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ জুনাপু :)

একটা জিনিস অবাক লাগল, হাওয়াই দ্বীপের ওয়াইপোপো, মাউই দ্বীপ হয়ে মলোকাই দ্বীপে এসে নানাউ'র জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে । আর এই মিথের মাধ্যমে পুরো হাওয়াই দীপপুঞ্জের সবগুলো দ্বীপই এক সূত্রে বাঁধা হয়ে যায় ।

++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

জুন বলেছেন: তাই মনে হয় মামুন ।।উপকথাগুলো এমনি পুরো দেশকে একই সুতোয় গাথার চেষ্টা করে হয়তোবা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য :)

২৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

মনোহারী দোকান বলেছেন: এই রকম পাগলামী মার্কা অহেতুক কাল্পনিক গল্প আমার একদম ভাল লাগে না।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

জুন বলেছেন: তাই নাকি মনোহারী দোকানদার ভাই !! কি করবো বলেন আমি তো কোন বিষয়েই ভালো করে লিখতে পারি না। তাই সব কিছুতেই ঠোকর দিয়ে যাই। আমি অত্যন্ত দুখিঃত আপনার মনের মত হয় নি বলে।
তারপর আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

২৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: দারুন

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তন্ময় ফেরদৌস ।

২৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

মনোহারী দোকান বলেছেন: এই রকম পাগলামী মার্কা অহেতুক কাল্পনিক গল্প আমার একদম ভাল লাগে না।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

জুন বলেছেন: :( :(

২৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: চমৎকার মিথ !

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

জুন বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে শাশ্বত স্বপন । অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন :)

২৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

ডিউরডান্ট ডি শিমুল বলেছেন:
এক পূর্ণিমা রাত, সারা চরাচর ভেসে যাচ্ছে রূপালী আলোর বন্যায়, চাঁদের আলোয় চিক চিক করছে সমুদ্র, আছড়ে পরছে ফেনীল জলরাশি উপত্যকার পায়ের কাছে।

ভালোই লাগলো রূপকথার গল্প। :)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮

জুন বলেছেন: বাবাহ শিমুল অনেকদিন পর তোমার দেখা পেলুম । কেমন আছো ভালো নিশ্চয়।
পড়া আর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থেকো আর শুভেচ্ছা নিও :)

৩০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২০

খেয়া ঘাট বলেছেন: আলোহা দ্বীপগুলোর সাথে গল্পটা দারুন মানিয়েছে।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

জুন বলেছেন: আলোহা দ্বীপের গল্পই তো খেয়াঘাট ।
এত্তগুলো প্লাসের জন্য আপনাকেও রাশিকৃত শুভেচ্ছা :)

৩১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৭

তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: চমৎকার গল্পে ভাললাগা । অনুবাদ দারুন । +++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

জুন বলেছেন: পড়ার জন্য অশেষ ধন্যবাদ বিথি। ভালো থাকুন সবসময়।
শুভেচ্ছা জানবেন।

৩২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুন,

আমার পোষ্ট " ব্যাঙের ছাতা " পড়ে আপনার যেমন মেয়েবেলাতে ফিরে যাওয়া হয়েছে , তেমনি আপনার এই লেখা পড়ে আমারও ছেলেবেলায় ফিরতে হয়েছে ।

টালি সাইজের " ঠাকুরমার ঝুলি " বইতে এই রকম একটি গল্প পড়েছিলাম । রাজার সুয়োরানী এক রাক্ষুসী । রানীর বেশ ধরে আছে রাজার খাসমহলে । রাতের বেলা নিজের আসল রূপ ধরে রাজার ঘোড়াশালের ঘোড়াগুলোকে এক এক করে সাবার করছিলো সে ।
সে সময় কি আতঙ্কে কাটতো আমাদের রাত, যদি বুঝতেন ! এই বুঝি রাক্ষুসী এলো......

সেই রাক্ষুসীই এসেছে আপনার লেখাতে । তবে রাক্ষুসী হিসেবে নয় "রাক্ষুস" হিসেবে । এতো সুন্দর করে ঘটনার সাথে ছবিগুলো মেলালেন কি করে ? প্রশংসা না করে পারা গেলোনা ।

সহ-ব্লগার শায়মাকে বলেছেন, "হু ইদানীং ভয়ংকর ভয়ংকর গল্পই লিখবো ভাবছি শায়মা। পুতু পুতু প্রেমের গল্প আর না.. "

ভয়ের কারন । এর পরে তো আপনার এখানে আসার আগে ইয়াসিন মোল্লার পানি পড়া খেয়ে আসতে হবে (হা...হা...হা...) ।

ভালো থাকুন আর আনন্দে...

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

জুন বলেছেন: আপনার কোন এক বেলায় ফিরিয়ে নিতে পেরে খুশি হোলাম।কষ্ট করে
সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপু , অনুবাদ ভালো লেগেছে পড়তে ।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

জুন বলেছেন: বাব্বাহ আপনার মতন একজন সু-লেখিকারও আমার লেখা ভালোলেগেছে জেনে আমি কৃতজ্ঞ অর্পনা মন্ময় :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা জানবেন ।

৩৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জুনাপি, পড়তে পড়তে কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছি। হঠাৎ এসে দেখি শেষ। একেই হয়তো বলে নিয়তি। নানাউ এর জন্য খুব খারাপ লাগছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

জুন বলেছেন: কোথায় আর হারাবে সজীব বলো খুব বেশি হলে হাওয়াই দ্বীপে।
হু নানাউ হলো নিয়তির শিকার যার হাতে ছিলনা তার ভাগ্য।
আমারও খারাপ লেগেছে । মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থেক সবসময়।

৩৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জুনাপি, পড়তে পড়তে কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছি। হঠাৎ এসে দেখি শেষ। একেই হয়তো বলে নিয়তি। নানাউ এর জন্য খুব খারাপ লাগছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

জুন বলেছেন: কি ব্যাপার আবার একই কথা B:-)
ভালো থাকো আর পাশে থাকো সবসময় :)

৩৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: অসাধারন, মন দিয়ে পড়তে বাধ্য হলাম।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

জুন বলেছেন: কে বাধ্য করলো আমার এই অখাদ্য লেখা পড়ার জন্য কাজী মামুন হোসেন :|
যাই হোক পড়েছেন যখন তখন জানবেন আমি অনেক খুশি হয়েছি।
ধন্যবাদ আপনাকে অজস্র।

৩৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৯

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।নানাউ র হাঙ্গর রুপ দেখে ভয় পাইছি B:-)


।রাক্ষুসিয়া প্রেমের গল্পে + :)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

জুন বলেছেন: না না ভয় পেওনা সায়েদা সোহেলী সে অনেক আগেই মারা গেছে গ্রামবাসীর হাতে।নানাউ আর প্রেম করার সুযোগ পেল কই :(
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

৩৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

ইচ্ছের ঘুড়ি বলেছেন: বরাবরের মতই সুন্দর + +

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

জুন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ইচ্ছের ঘুড়ি আমার পোষ্টটি পড়ার জন্য।
তারপর আপনার ভেনিসের কাহিনীর কি হলো ? দ্বিতীয় পর্বের পর আর তো দেখলাম না। লিখে ফেলুন চটজলদি।

৩৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৪

মাহবু১৫৪ বলেছেন: আপু, এখন কানাডাতে আছি

আড্ডা পোস্ট দেই না প্রায় আড়াই বছর হয়ে গেল।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

জুন বলেছেন: হ্যা সে প্রায় অনেক বছর আপনার মনসুর কিনাদি গুরুজীর সহ আরো অনেকের আড্ডা মিস করি।
কানাডাতে আছেন ভালো থাকুন সবসময় এই কামনা করি মাহবু১৫৪।

৪০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

মুরশীদ বলেছেন: এধরনের লিজেন্ড প্রায় দেশেই প্রচলিত আছে। অনুবাদ সুন্দর হয়েছে।
কোথাও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেনি। সাবলীল ভাবেই লিখে গেছেন। ভালোলাগলো।
আশাকরি এরপর আপনি একটি বড় পরিসরে অনুবাদ সাহিত্যে হাত দেবেন। আমার জানামতে যে ব্যাপারে আপনার যথেস্ট দক্ষতা রয়েছে।
+++++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

জুন বলেছেন: অনেক বড় এক লক্ষ্য নির্ধারন করলেন কি ?? তবে দুখেঃর বিষয় আজ পর্যন্ত আমি কখনোই নিজের লক্ষ্য নির্ধারন করতে পারি নি। পারিনি নিজের স্বার্থ হাসিল করার উদ্দেশ্য নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে। খুব বোকাই রয়ে গেলাম এই জগতের জন্য।এক দন্ডের ভবিষ্যত নিয়েও ভাবি না কখনো। তাই ঐ সব বই লেখালেখির দুরাশা আমি স্বপ্নেও ভাবি না তা আপনি হয়তো জেনে থাকতে পারেন।
উপকথাটি ভালোলেগেছে জেনে ভালোলাগলো। ধন্যবাদ।

৪১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:২৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

এটা যে অনুবাদ পড়ে বোঝা যায়নি। এমন অনুবাদ সত্যি একজন গুনী লেখকের পরিচয় বহন করে। আরও এমন লেখা চাই।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮

জুন বলেছেন: আহা আমাকে গুনী বলে ব্লগের প্রকৃত গুনীদের অসন্মান কোরোনা কান্ডারী। আমি খুব সাধারন একজন ।সাধারনের সাথে এক কাতারে থাকতে চাই। অসাধারণ আর গুনী লেখকদের আমি ভয় পাই দারুন ভাবে।
ভালো থেকো তোমার পরিবারের সবাইকে নিয়ে।
ধন্যবাদ।

৪২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

সুস্মিতা গুপ্তা বলেছেন: আপনার লেখায় জানা হলো হাওয়াই দ্বীপের এক উপকথা জুন।
নানাউ তো দেখি পুরাই ভয়ংকর :-&
++++্

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুস্মিতা । ভয়ংকরতো বটেই যখন সে হাঙ্গরের রূপ ধারণ করতো। নাহলে সেতো এক সুপুরুষ যুবকই ছিল।
শুভেচ্ছা জানবেন :)

৪৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

ভিয়েনাস বলেছেন: হা করা হাঙ্গরের ছবি দেখে ভয় পাইছি।

ছোট বাচ্চাদের মতো ব্যাপক মনোযোগ দিয়ে গল্প পড়ছিলাম। কিছু কিছু রুপকথার কাহিনী এমন করে টানে যে পুরোটা না পড়লে অস্থির লাগে। তেমনি একটা গল্প এটা। আর অনুবাদকের পাক্কা হাত মানে অনুবাদ অনেক প্রান্জল হয়েছে।

ভালো লাগলো।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১

জুন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ ভিয়েনাস সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য। জী ঠিকই বলেছেন বয়স হলেও রূপকথা উপকথার একটা আলাদা টান সবসময়ই মনের মধ্যে থেকে যায়। ভালোলাগার জন্য অনেক ভালোলাগা জানবেন।

৪৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: দারুন পোস্ট ভাল লাগলো ++++

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

জুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দুঃস্বপ০০৭ :)

৪৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হাঙ্গর মানব (হাওয়াই দ্বীপের এক কিংবদন্তীর কথা)...শিরোনামে বিস্ময় চিহ্ণ দিলে ভাল হত। ওটা আসলে কল্প কথা। নামটার প্রকাশে বিস্ময় না থাকায় বিস্ময়! পকাশ কারিতেছি। #:-S

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

জুন বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন সেলিম আনোয়ার আর সাথে সাথেই ঠিক করে দিয়েছি। আমারও মনে হচ্ছিল একটু অবাক করা কিছু লিখলে ভালো হতো। আমি আসলে শব্দ হাতড়ে বেরাচ্ছিলাম।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভুল শুধরে দেয়ার জন্য :)

৪৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

ইচ্ছের ঘুড়ি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আসলে প্রবাসে ঈদ নিয়ে এক ধরনের কষ্ট কাজ করে মনের ভেতর, সবাইকে ফেলে ঈদ করাটা যে কত কঠিন...... :( :( :( , সে কারণেই লিখা লিখি থেকে একটু দূরে আছি...... ইনশাল্লাহ ফিরে আসবো জলদি, দোয়া করবেন আমার জন্য......... :) :) :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪

জুন বলেছেন: প্রবাসে আর তেমন ঈদের আমেজ কই থাকে ইচ্ছের ঘুড়ি ।
তবে যেদেশে বাঙ্গালী কম্যুনিটি বেশি সেখানে আত্নীয় পরিজন নিয়ে বসবাস তারা বেশ মজাই করে দেখি উৎসবে পার্বনে ।
লিখুন অপেক্ষায় থাকলাম।

৪৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২০

সুরঞ্জনা বলেছেন: কি ভয়ঙ্কর!

হাওয়াইতে আমার যে প্রিয় আপুটা থাকেন, যার কথা আমি বিভিন্ন পোস্টে উল্লেখ করেছিলাম। উনি হাওয়াই দ্বীপের বেশ কিছু বই আমার মেয়েকে উপহার দিয়েছেন। এই গল্পটিও সেখানে আছে!

সুন্দর অনুবাদ ও উপস্থাপন জুন!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

জুন বলেছেন: তাই নাকি ? তাহলেতো ভালোই হলো । লিখে ফেল তুমিও।
আমরা একসাথে লিখি আগের মত সুরঞ্জনা ।
ভালোলেগেছে জেনে অনেক ধন্যবাদ।

৪৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৯

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আপু,এক নি:শ্বাসে পড়ে ফেললাম। লেখা আর ছবিতে মুগ্ধ হয়ে আছি।
৩২ নং প্লাস। কেন যে একটা প্লাসের বিধান !

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

জুন বলেছেন: হায় হায় কামাল একটা প্লাসই কত জনের মনে থাকেনা দিতে আর আপনি আফসোস করছেন !
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

৪৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আপনি অনুবাদ ও করেন?
দারুন।
গল্প-ভ্রমন পোস্ট-কবিতার পর অনুবাদে মুগ্ধতা।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

জুন বলেছেন: গল্পের অনুবাদ আমি আগেও করেছি দুর্জয় তুমি হয়তো খেয়াল করোনি। তবে কথা হলো আমি হোলাম জ্যাক অব অল ট্রেড বাট মাষ্টার অভ নান :(
ভাললেগেছে জেনে অনেক খুশী হোলাম । ধন্যবাদ।

৫০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৩

গরম কফি বলেছেন: দারুন ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪০

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর গরম কফির পেয়ালা নিয়ে আসলেন তার জন্য অনেক ধন্যবাদ :)

৫১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

বোকামন বলেছেন:
চমৎকার অনুবাদ করেছেন ! পড়তে ভীষণ ভালো লাগছিলো !
সাধারণত, ব্লগে অনুবাদ পোস্ট পড়ি না, কিন্তু এত সুন্দর করে লিখলে শেষ না করেও যে পারি না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আরো লিখবেন আশা করি :-)

ভালো থাকুন খুব করে।।
“+”

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

জুন বলেছেন: আমি আর তেমন কিবা পারি বলেন বোকামন । তবে চেষ্টা করেছি লিখতে। হাজার হলেও আমিতো আর বুকার পুরস্কার পাবো ভবিষ্যতে এমন লিখিয়ে নই। আমি অতি সাধারণ এক ব্লগার। আপনারা পড়েন ভালো বলেন এতেই আমি খুশী।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর রাতের শুভেচ্ছা জানবেন।

৫২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চকোলোট হিল পড়ে দারুন মজা পেয়েছি

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৬

জুন বলেছেন: আমিও মজা পেলাম সেলিম আনোয়ার । মন্তব্য করে এসেছি।

৫৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

অদৃশ্য বলেছেন:




আপু

দারুন লেগেছে লিখাটি... প্রথমে ভাবলাম যে আপনারই গল্প হবে এটা তবে পরে এসে জানলাম অনুবাদ... চমৎকার অনুবাদ... একটানেই শেষ হয়ে গেলো লিখাটি...

এই টাইপের গল্পগুলো খুবই ভালোলাগে...

শুভকামনা...

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:১৯

জুন বলেছেন: শুনে খুব ভালোলাগলো বাচ্চাদের মত মন অনেকেরই আছে দেখলাম এই পোষ্টের অনেকের মন্তব্যে অদৃশ্য ।আমার এখনো রূপকথার রাক্ষস খোক্কসের গল্প ভালোলাগে লাগে ডালিম কুমার আর লাল কমল আর নীল কমলের গল্প। ভোমরার মাঝে রাক্ষুসীর প্রান।
অনুবাদ ভালোলাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
তারপর ঈদ কেমন কাটলো পরিবারের সান্নিধ্যে ? আশাকরি অনেক মজা হয়েছে। হায় আমাদের কোথাও যাবার জায়গা নেই :(
শুভকামনা বরাবরের মত :)

৫৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: দারুণ একটা গল্প শোনালেন আপু, চমৎকৃত হলাম... :)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৩

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে আমারও অনেক ভালোলাগলো জহির। ছেলেদেরকে শুনিও অবসর সময় যখন কোন গল্প শোনার বায়না ধরবে :)
তা আছো কেমন ইরানে ? ভালো নিশ্চয় ? ভালো থেকো এই দোয়া করি।
শুভকামনা রইলো :)

৫৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

নাজনীন১ বলেছেন: সুন্দর তবে ভয়ংকর গল্প! তবে অনুবাদ ভাল লেগেছে। :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

জুন বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নাজনীন ১ অনেকদিন পর হলেও একবার এসে আমার খোজ নিয়ে যান বলে :)

৫৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, ভাল আছি আপু। :)

২১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

জুন বলেছেন: আমিও দোয়া করি যেন অনেক ভালো থাকো জহির ।

৫৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো আপু। চমৎকার ঝরঝরে অনুবাদ :)

২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

জুন বলেছেন: ভালোলাগার কথা শুনে আমারও অনেক ভালোলাগলো মহামহোপাধ্যায়। সত্যি করে বলতে গেলে সবসময় সাথে আছো বলে অনেক অনুপ্রানিত হই :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.