নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন সুখী মানুষ, স্রষ্টার অপার ক্ষমা ও করুণাধন্য, তাই স্রষ্টার প্রতি শ্রদ্ধাবনত।

খায়রুল আহসান

অবসরে আছি। কিছু কিছু লেখালেখির মাধ্যমে অবসর জীবনটাকে উপভোগ করার চেষ্টা করছি। কিছু সমাজকল্যানমূলক কর্মকান্ডেও জড়িত আছি। মাঝে মাঝে এদিক সেদিকে ভ্রমণেও বের হই। জীবনে কারো বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ করিনি, এখন তো করার প্রশ্নই আসে না। জীবন যা দিয়েছে, তার জন্য স্রষ্টার কাছে ভক্তিভরে কৃতজ্ঞতা জানাই। যা কিছু চেয়েও পাইনি, এখন বুঝি, তা পাবার কথা ছিলনা। তাই না পাওয়ার কোন বেদনা নেই।

খায়রুল আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগঃ ওয়াসকানা হ্রদ (Lake Wascana) কানাডা জার্নাল-৭

১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২


ওয়াসকানা লেক, রিজাইনা
সাচকাচুয়ান, কানাডা
২৮ মে ২০২৩, বিকেল ১৯ঃ২০
লেকের ওপাড়ে সাচকাচুয়ান প্রভিন্সিয়াল এসেম্বলী ভবনের শীর্ষাংশ দেখা যাচ্ছে।


ওয়াসকানা হ্রদ বা Lake Wascana টি কানাডার সাচকাচুয়ান প্রভিন্সের প্রাদেশিক আইন পরিষদ ভবন (পার্লামেন্ট হাউজ) এর সন্নিকটে অবস্থিত। সাচকাচুয়ানের রাজধানী রিজাইনাতে ১৮৮৩ সালে একটি প্রাকৃতিক জলাশয়কে খননকার্যের মাধ্যমে এই বৃহৎ লেকটি সৃষ্টি করা হয়। পরে ১৯৩০ সালে একটি সরকারী রিলিফ প্রজেক্টের অধীনে ২৭০৩ জন শ্রমিক কোন বড় যান্ত্রিক সরঞ্জামাদি ছাড়াই, শুধুমাত্র হ্যান্ডটুলস আর অশ্বচালিত ওয়াগন ব্যবহার করে এই হ্রদের গভীরতা ও পরিসর বৃদ্ধি করে। কিন্তু এটাও ১৯৯০ এর দশকের শেষ দিকে ভরাট হয়ে যাচ্ছিল। ২০০৩-২০০৪ সালে সরকার The Big Dig Project নামে খ্যাত এক বিশাল প্রকল্পের মাধ্যমে এই লেকের গভীরতা প্রায় ১৬ ফিট বৃদ্ধি করে। এই প্রকল্পের অফিসিয়াল নাম ছিল Wascana Lake Urban Revitalization Project। এই প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য ছিল কানাডা সরকার, সাচকাচুয়ান প্রভিন্স এবং রিজাইনার জনগণের মধ্যে সংহতি শক্ত করা এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের নগরবাসীদের জন্য একটি সুসংহত পয়ঃপ্রণালী ব্যবস্থা রেখে যাওয়া। এই প্রকল্পের নির্মাণ প্রকৌশলী এবং খনন কোম্পানীগুলো সবই ছিল সাচকাচুয়ান প্রভিন্স এর স্থানীয়। সে কারণে এটি ছিল স্থা্নীয় অধিবাসীদের জন্য একটি "প্রাইড প্রজেক্ট"। প্রকল্প সমাপ্তির পর আনন্দিত সাচকাচুয়ানবাসীরা দিনরাত দলে দলে এই লেক দেখতে সমবেত হতেন এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে এখানে অবস্থান করতেন। এখনও যে কোন বিশেষ দিনে নগরবাসীরা এখানেই সমবেত হন, অর্কেস্ট্রা দলের বাদ্য শোনেন এবং রাতে ফায়ার ওয়ার্কস দেখেন। মাত্র আড়াই মাস সময়ে খনন শ্রমিকরা রাতদিন চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করে লেকের তলদেশ থেকে প্রায় তের লক্ষ ঘনফুট মাটি অপসারণ করে। রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীগণ গবেষণা করে সুপেয় জলাধার, সেচ সুবিধা এবং জলজ সম্পদের সংরক্ষণাগার হিসেবে এ হ্রদের কার্যকর সময়কাল আগামী ৫০০ বছর নির্ধারণ করেছেন।


এই বিশাল লেকটি রিজাইনাবাসীদেরকে তাদের ব্যস্ত জীবনে একটুখানি নিরিবিলি অবকাশ যাপনের সময় করে দিয়েছে। এখানে যে কোন সময়ে আসলে যেমন হন্টনকারীদের দেখা যায়, তেমনি দেখা যায় উচ্ছ্বল বাচ্চাকাচ্চাসহ পরিবারের সদস্যদের ঘুরে বেড়াতে, জগতের আর সবকিছু ভুলে গিয়ে প্রণয়ালাপরত রোমান্টিক যুগলদের বাহুবন্ধনে আবদ্ধ হতে, চিন্তামগ্ন একলা ভাবুকদের প্রকৃতির কোলে বিশ্রাম নিতে এবং কিছু 'ফিটনেস ফ্রীক'দের উচ্চঃস্বরে মিউজিক বাজিয়ে আনমনে নৃ্ত্য করতে। আমরা এ ওয়াসকানা লেকটি দেখতে গিয়েছিলাম ২৮ মে ২০২৩, বিকেল সোয়া সাতটায়। সেদিনও আমরা দেখেছি এক শ্বেতাঙ্গ ব্যক্তি গায়ের জামাকাপড় খুলে (শুধু শর্টস ছাড়া) মিউজিক বাজিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে নেচে চলেছেন। মাঝে মাঝে তিনি সমবেত দর্শকদেরকে তার সাথে নৃ্ত্যে যোগদান করার আহ্বান জানাচ্ছেন, আবার কখনো কখনো দর্শকদের মধ্য থেকেই কেউ কেউ স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে তার সাথে যোগ দিয়ে মনের আনন্দে কিছুক্ষণ নেচে নিচ্ছেন। পরে স্থানীয়দের কাছ থেকে জেনেছি, সেই ভদ্রলোক নাকি প্রায় নিয়মিতভাবেই সেখানে এসে এ কাজটি করে থাকেন। মানুষের মন বলে কথা! কার মনে যে কত বিচিত্র খেয়াল, এবং কত জনে কত প্রকারে যে মনের তুষ্টি ও শান্তির সন্ধান পেয়ে থাকেন! লেকের চারিপাশে হাঁটার জন্য সুন্দর পায়ে চলা পথ। তার পাশ দিয়ে সাইক্লিস্টদের জন্য রাস্তাও রয়েছে। মাঝে মাঝে পায়ে চলা পথগুলো উপপথ সৃষ্টি করে জলের সাথে গিয়ে মিশেছে, যেন আগ্রহী কোন ব্যক্তি জলস্পর্শ করতে চাইলে সেই উপপথ ধরে নেমে গিয়ে তার মনের সাধ মেটাতে পারে। কেউ কোন উপপথ না নিয়ে যদি শুধুমাত্র পায়ে চলার পথ ধরে হাঁটতে থাকেন, তবে তিনি পাঁচ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে যাত্রাশুরু'র পয়েন্টে পুনরায় উপস্থিত হবেন। এতে কতটা সময় লাগবে, তা নির্ভর করবে তার হাঁটার গতির উপর। আমি যেহেতু জায়গায় জায়গায় থেমেছি, ছবি তুলেছি, লোকজনের সাথে কথা বলেছি, আমার লেগেছিল সোয়া এক ঘণ্টার মত। কোথাও না থেমে সরাসরি হেঁটে আসলে হয়তো সময় লাগতো ৫০ মিনিটের মত।

(তথ্যসূত্র: উইকিপিডিয়া এবং লেকে স্থাপিত বিভিন্ন স্মারকস্তম্ভ থেকে সংগৃহীত। ছবিগুলো আমার আই-১৩ সেলফোন ক্যামেরা দিয়ে তুলেছি।)

ওয়াসকানা লেক, রিজাইনা
সাচকাচুয়ান, কানাডা
২৮ মে ২০২৩
শব্দ সংখ্যাঃ ৫৪২


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:36


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:37


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:37


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:39


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:40


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:42


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada. The Saskatchewan Parliament Building is seen across the shore.
28 May 2023, 19:43


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 19:48


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada. The Saskatchewan Parliament Building is seen across the shore.
28 May 2023, 19:49


Evening sky at Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:01


Evening sky at the shore side of Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:07


"এই যে আকাশ, এই যে বাতাস,
'বউ কথা কও' সুরে যেন ভেসে যায়।
বেলা বয়ে যায়, মধুমুতি গাঁয়,
ওরে মন ছুটে চল, চেনা ঠিকানায়"।
Evening sky at the shore side of Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:07


আলোছায়া
Evening sky at the shore side of Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:07


"অচিন হাওয়া সবুজ বনে,
নূপুর বাজায় আপন মনে।
চেনা লাগে রে তারে ভালো লাগে,
সে যে নূপুর বাজায়, বলে আয় ফিরে আয়"।
Evening sky at the shore side of Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:09


Evening sky at the shore side of Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:11


Evening sky at the shore side of Wascana Lake, Regina, SK, Canada.
28 May 2023, 20:32

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০২

নজসু বলেছেন:



পৃথিবীটা সত্যি অনেক সুন্দর।

১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্লাসটির জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
সত্যিই তাই- পৃথিবীটা সত্যি অনেক সুন্দর

২| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:০৬

শায়মা বলেছেন: অপরূপা হৃদ!
মনে পড়ে যায় সেই গান- শান্ত নদীটি পটে আঁকা ছবিটি......

পৃথিবীর সব নদী সাগর হৃদই সুন্দর অপরূপা!

শুধু ভিন্ন পরিবেশ ভিন্ন অবয়ব!

১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই নিন, আপনার সেই "শান্ত নদীটি, পটে আঁকা ছবিটি"র ছবি।


"শান্ত নদীটি, পটে আঁকা ছবিটি
একটু হাওয়া নাই, জল যে আয়না তাই,
ঝিম ধরেছে ঝিম ধরেছে গাছেরও পাতায়....."

ওয়াসকানা লেক, রিজাইনা
সাচকাচুয়ান, কানাডা
২৮ মে ২০২৩, বিকেল ১৯ঃ১৩

প্রকৃ্তি মানুষকে তার অপরূপ সৌন্দর্য উজার করে ঢেলে দেয়। কেউ সে সৌন্দর্য সংরক্ষন ও লালন করে; কেউ ধ্বংস করে।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭

শায়মা বলেছেন: যেমন করছি আমরা।
সাদাপাথরে গিয়ে সাদা পাথরের সৌন্দর্য্য সব কদর্যতার স্মৃতিতে পরিনত হলো আমার।
চারিদিকে চিপস চকলেট ঝালমুড়ির প্যাকেট। নোংরা কফ থুতু...... ইয়া আল্লাহ স্যান্ডেল খুলি কেমনে! মরেই তো যাবো তার আগে।

কোথাও কোনো ডাস্টবিনের নাম গন্ধও নাই।


মানুষে ভিড়াক্কার কিন্তু সাদা পাথরের সৌন্দর্য্যের আগে বমি করা সামলে ......

১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:০৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিবমিষা জাগে।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:১০

কাছের-মানুষ বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে। হ্রদটির ইতিহাস সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন, মুগ্ধ হলাম।

১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এত চমৎকার একটা প্রেরণাদায়ক মন্তব্য পোস্ট পাঠান্তে এখানে রেখে যাবার জন্য।
ছবির প্রশংসায় প্রীত হলাম।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ!

১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, ছবির প্রশংসায় প্রীত হলাম।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: কৃত্রিম এই লেক তৈরির পেছনের গল্প ছবিগুলো এবং আপনার ঘুরে বেড়ানোর স্মৃতিকথা চমৎকার হয়েছে । লেকের পানির মত ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন লেখা

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ২:৩০

খায়রুল আহসান বলেছেন: "লেকের পানির মত ঝকঝকে পরিচ্ছন্ন লেখা" - এটা আমার জন্য অনেক বড় একটা কমপ্লিমেন্ট। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে॥
এমনিতেই গল্প বলতে ও শুনতে আমার ভালো লাগে॥ আপনার মত ভালো একজন শ্রোতা পেলে সে ভালো লাগাটা আরও অনেক গুণ বেড়ে যায়।
মন্তব্যে ও প্লাসে প্রীত ও প্রাণিত হ'লাম।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২

বাকপ্রবাস বলেছেন: ইচ্ছে করে হ্রদের জলে সাঁতার কাটি আর
ইচ্ছে করে ঘুরে বেড়ায় শুক্র শনিবার
ইচ্ছে করে ব্লগে বসে লিখি সারাদিন
ইচ্ছেরা সব ভেংচি কেটে নাচে তাধিন ধিন

১৩ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:২৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: ইচ্ছে তো কত কিছুই হয়, তার কতটুকুই বা পূরণ করা যায়?

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৪

করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার ছবি তুলেছেন। লেকের সৌন্দর্য সত্যিই অতুলনীয়! ভালো লাগলো লেক সম্পর্কে দেয়া তথ্যগুলো করতে।

না থেমে হাঁটলে ৫০ মিনিটে পাঁচ কিলোমিটার হাঁটতে পারতেন! আপনি বেশ ভালো হাঁটতে পারেন!

ছবিগুলোর মধ্যে আকাশ আর লেকে প্রতিবিম্বিত আকাশ চমৎকার এসেছে। দ্বিতীয় আর তৃতীয় ছবিতে তারিখ ২৮ মে, সময় ১৯:৩৬। দুই ছবিতে আকাশ দুই রকম! কারণটা কি?

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৩:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার সূক্ষ্মদৃষ্টি এবং অনুসন্ধিৎসা অসাধারণ মানের, যার প্রশংসা না করে পারা যায় না!
সেলফোন গ্যালারী মিলিয়ে দেখলাম, দ্বিতীয় ছবিটা তোলার সময় ছিল ১৯ঃ৩৭, এবং তার পরেরটাও। পোস্টটা সম্পাদনা করে সময়টা ঠিক করে দিয়েছি। যাহোক, মাত্র এক মিনিটের ব্যবধানের জন্য আকাশের রঙে এতটা পার্থক্য থাকার কথা নয়। মনে হচ্ছে আকাশের দু'দিক থেকে তোলা হয়েছিল ছবি দুটো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, সমনযোগ পাঠ এবং ত্রুটিটুকু ধরিয়ে দেয়ার জন্য, আর প্লাস দিয়ে অনুপ্রাণিত করার জন্য।

৯| ১২ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৬

একলব্য২১ বলেছেন: তথ্যপূর্ণ চমৎকার লেখনীর একটা পোস্ট পড়লাম। লেখার মধ্যেই সমস্ত প্রশ্নের উওর বিদ্যমান।

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৭:১৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, পোস্ট পাঠের জন্য এবং মন্তব্যে উদার প্রশংসার জন্য।

১০| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:০৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রাণ জুড়ায়, মাথা ঘোরে, দৌড়াইতে মন চায় :-B

১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাহ, ছন্দে ছন্দে চমৎকার করে কথাগুলো বললেন। আপনি তো সুযোগ পেলেই এখানে ওখানে ঘুরে বেড়ান। 'দৌড়াইয়া' নয়, প্লেনে করেই আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে সময় সুযোগমত এখানে এসে এসব দেখে যান।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার স্মৃতিকথাগুলো পড়তে ভালো লাগে। ছবিগুলো খুবই সুন্দর।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আমার স্মৃতি কথাগুলো পড়তে আপনার ভালো লাগে, এ কথা জেনে প্রীত হলাম।
ছবির প্রশংসার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪

জুন বলেছেন: আপনার কানাডার জার্নাল মাঝে মাঝে উকি দিয়ে দেখি। আপনাকে সত্যি বলি আজ প্রায় দেড় বছর হলো আমার ছেলেটা কানাডা চলে গেছে। আমার মন প্রান যেন ওর সাথে সাথেই আছে। আমার কিছুই ভালো লাগে না। কেমন একটা ডিপ্রেশনে আছি। এবার ভাবছিলাম যাবো কিন্ত প্রসেসিং কর‍তে যে সময় লাগবে তাতে শীত এসে পরবে। আর শীত আমার জনমের অপছন্দের একটা ঋতু। তাই আগামী বছরের অপেক্ষায়। ছেলেও শুধু একই কথা "আসো, আসো "।

১৫ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: "কানাডার জার্নাল" এ মাঝে মাঝে উঁকি দিয়ে দেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ। আর সময় করে এ পোস্টটাতে একটা মন্তব্য ও প্লাস রেখে যাবার জন্য কৃতজ্ঞতা।
ছেলে কি ওয়াটারলু তে? ওর জন্য এবং আপনাদের দুজনার জন্য শুভকামনা।

১৩| ১৩ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমার কন্যা ফারাজা আর একটু বড় হলেই ভ্রমনে বের হবো।
দোয়া করবেন।

১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: উত্তম পরিকল্পনা। ভ্রমণে জ্ঞান বাড়ে।
দোয়া ও শুভকামনা।

১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

নীল-দর্পণ বলেছেন: কী সুন্দর সব ছবি ! মনে হল যেন একটার পর একটা ভিউকার্ড দেখে যাচ্ছি। আল্লাহ সুস্থ রাখুন আপনাদের যেন আমরাও এমন সুন্দর সুন্দর ছবি আরো পেতে পারি।

১৬ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: মন্তব্য ও ক্লাসে প্রীত ও প্রাণিত হলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৪৪

জুন বলেছেন: টরোন্টো

১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:১৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:৩১

মুক্তা নীল বলেছেন:
আপনার অনেকগুলো লেখায় আমার মন্তব্য করা হয়ে ওঠেনি। হয়তো ব্লগে অনুপস্থিত অথবা অসুস্থতার জন্য । মাঝখানে অনেক দিন কষ্ট করেছি আর্থারাইটিস এ সময় যন্ত্রণায় ভোগে । অনেক প্রিয় মানুষের পোস্টে মন্তব্য না করার কারণে নিজেকে খুব অপরাধী লাগে কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে তা আর হয়ে ওঠেনি ।
আপনাদের ঘুরে বেড়ানোর ছবি দেখে খুব ভালো লাগে ।
আমি মনোযোগ সহকারে সেগুলো পড়ি এবং দেখি ।
পরিবারের সকলের সাথে সুন্দর সময় কাটান এই দোয়া করি ।

১৯ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: তারপরেও আপনি অনেকটা নিয়মিতভাবেই আমার পোস্টে আসেন, এজন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা!
আপনার আর্থ্রাইটিস এর বেদনার চির-উপশম হোক, এ কামনা করছি। এ বেদনা কতটা তীব্র হতে পারে, তা আমার জানা আছে।
সুন্দর মন্তব্য এবং প্লাসের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।

১৭| ২০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ছবি আর লেখার সৌন্দর্যে মন ভরে গেলো। ভালো থাকবেন।

২৬ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এতটা প্রেরণাদায়ক একটি মন্তব্য এখানে রেখে যাবার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.