নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খালিদ মোশারফ ,আইআর , ১৪ তম ব্যাচ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

খালিদ১২২

আমার সব কাজ সারা কোন একটা যেন বাকি রয়ে গেছে ......

খালিদ১২২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আরণ্যকের মিনা ও বিবাহ বিচ্ছেদ

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫১

আরণ্যক এখন ঢাকায় ।আগের চাকরিটা ছেড়ে সে এখন ঢাকার একটি স্কুলে শিক্ষকতা করছে।স্কুল থেকে এসে প্রতিদিন কবিতা লিখতে বসে। মিনা তাকে ছেড়ে চলে গেছে। এতদিনে মিনাকে কেউ নিয়ে গেল কিনা কে জানে। এখন আরণ্যক সাহিত্য চর্চা করে। তবে এখন তার সাহিত্যের ভাষা অনেক উন্নত হয়েছে।কারণ হয়ত মিনার দেওয়া কষ্ট তাকে নতুন ভাষা দিয়েছে।আরণ্যক আশ্চর্য হয় । মিনা তাকে ছেড়ে দিতে পারল।

দীর্ঘদিন সে হিমা বলে আরেকটি মেয়েকে ভালোবেসে পায়নি। এখন তার হিমার কথাও মনে পড়ে। হিমা বড় লোকের মেয়ে ছিল। সুন্দরী ছিল। অনেক ভালো ছাত্রীও ছিল। এখন সে প্রশাসনিক অফিসার। হিমার কাছে সে যায়নি। তাকে ভালোবাসার প্রস্তাবও সে দেয়নি।শুধু তাকে দূর থেকে ভালোবেসেছিল।

তারপরে তার মিনার সাথে বিয়ে হয়েছিল।কি সুন্দর টুকটুকে মেয়েটি।আরণ্যক তাকে খুব ভালোবেসেছিল। বাসর রাতে মিনার বুকের উপর সারা রাত সে কেঁদেছিল। শুনেছিলাম ভক্তি করে আরণ্যক বাসরঘরে মিনার সুন্দর দুটো পা ধুয়ে পানিও খেয়েছিল। সংসার লক্ষীকে ভক্তি করতে গিয়ে আরণ্যকের এত কাজ । বিয়ের পরে মাত্র দশদিন তাদের একসাথে থাকা হয়। দশটি দিন ও দশ রাত আরণ্যক মিনাকে কত যে ভালোবেসেছিল।
সেই মিনা যে আরণ্যককে মুক্ত করে দিবে। একথা আরণ্যক ভাবতে পারেনি।
আচ্ছা আরণ্যককে মিনা কি মনে রেখেছে?আচ্ছা মিনা বসে বসে আরণ্যকের জন্যে কাঁদে? না কাঁদেবেই বা কেন? মিনা তাকে ঘৃণা করে দিয়েছে। তাহলে এভাবেই কি মিনার স্মৃতিগুলো আরণ্যকের মাথার উপর উড়ে বেড়াবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:২১

আশফাক ওশান বলেছেন: বাস্তব ঘটনার আলোকে মনে হলো

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫

খালিদ১২২ বলেছেন: কিছু আর বললাম না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.