নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সংযুক্ত সম্পাদক, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি

মণীশ রায় চৌধুরী

সংযুক্ত সম্পাদক, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি

মণীশ রায় চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিযোগ: কেন শুধু আমার ধর্মের নিন্দা করা হচ্ছে?

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

নাস্তিকদের ধার্মিকদের কাছে একটা অভিযোগ প্রায়ই শুনতে হয়, "কেন শুধু আমার ধর্মের নিন্দা করা হচ্ছে?
সাহস থাকলে সকল ধর্মের বিরুদ্ধে বল"।

হিন্দু, মুসলিম সকল ধর্মাবলম্বীদের এবিষয়ে একই সুর।

প্রিয় ধার্মিক বন্ধুরা, আপনারা কী জানেন যে ধর্ম বিষয়ে প্রগাঢ় জ্ঞান থাকলে তবেই নাস্তিক হওয়া যায়।

এটা খুবই সহজবোধ্য যে মানুষ যে পরিবেশে বড় হয়ে ওঠে তার চিন্তা ভাবনা, লেখালেখিতে তার প্রভাব দেখা যায়।
তাই হিন্দু পরিবারে বড় হয়ে ওঠা নাস্তিকরা বেদ, উপনিষদ, গীতার অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে লেখে।
মুসলিম পরিবারে মানুষ হওয়া মুক্তমনারা কোরাণ, হাদিসের অমানবিক রূপ সবার সামনে তুলে ধরে।
আবার, বিদেশের এথিস্ট অর্গানাইজেশনের মেম্বাররা বাইবেলের সীমাহীন অন্ধবিশ্বাস কে আক্রমণ করে।
এরা সবাই অন্যদের করা পোস্ট শেয়ার করে অন্যদের পড়ার সুযোগ করে দেয়।

অতএব, অন্ধবিশ্বাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণরূপেই আক্রমণ করা হল।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: যারা ধর্ম সম্পর্কে বেশী জানে তারা যদি নাস্তিক হত তাহলে বিশ্বে নাস্তিকের অভাব হত না। এর থেকে প্রমানিত কিছু কিছু লোকের মাথায় সমস্যা তারাই নাস্তিক হয়ে থাকে।

তাছাড়া নাস্তিকরা যে জ্ঞ্যানি হয়ে থাকে এমন কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ ও নেই। তাই এটা প্রমানিত যাদের মাথায় সমস্যা বা গ্যাঞ্জাম থাকে তারা নাস্তিক নামে পরিচিত।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

আমি আবুলের বাপ বলেছেন: নাস্তিকদের ইংরেজিতে গালি-হুমকি দিন

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

সজীব মোহন্ত বলেছেন: শুধু নিজের ধর্ম সঠিক বাকি সব ধর্ম ভূয়া!

৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: Hitler right

৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পরিসংখ্যান কিন্তু সেটা বলে না। নাস্তিকরা কিংবা পশ্চিমারা যতটা ইসলাম আর মুহাম্মদ (সঃ) কে নিয়ে কটুক্তি করে ততটা কিন্তু অন্য ধর্ম বা তাদের ধর্ম প্রচারকদের নিয়ে করে না।

৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২

সিস্টেম অ্যাডমিন বলেছেন: প্রথমেই বলে রাখি আমি একজন ধার্মিক, যদি ধর্ম কথাটির প্রকৃত এবং প্রকৃতিগত অর্থ নিরূপণ করা যায় তাহলে যে সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায় তা হল আমাদের সকলেরই ধর্ম ছাড়া গতি নেই !তা আপনি তথাকথিত আস্তিক বা নাস্তিক যে কোন সম্প্রদায় ভুক্ত হতেই পারেন। মূল কথা ধর্ম কথাটির আক্ষরিক অর্থ যা ধারণ করা যায় , তাই ধর্ম । সেই হিসাবে পৃথিবীর সকল প্রাণীদের আলাদা আলাদা ধর্ম বিদ্যমান । প্রাণীকুলের মধ্যে কেবলমাত্র একমাত্র মানুষেরই এই প্রকার ধর্ম ছাড়াও আর একটি গুণ লক্ষ্য করা যায়, সেটি হল ধর্মজ্ঞান । । যদিও এই বিশেষ জ্ঞানটি খুবই বিরল প্রকৃতির হওয়ায় এটি কদাচিৎ কোন কোন মানুষের এর মধ্যে ( প্রকৃত অর্থে তাঁদের মনে ) উদয় হয় , যে তাঁর প্রকৃত ধর্ম কি ! তাই সেই ভাবে বিচার করলে ধর্মের নিন্দা আপনি কি ভাবে করবেন । এটি যে আমাদের অন্তর নিহিত সত্ত্বা । যেটি সুপ্ত অবস্থায় সদা সকলের মধ্যে বিরাজমান ।
আপনি বলেছেন , ধর্ম বিষয়ে প্রগাঢ় জ্ঞান থাকলেই তবে নাস্তিক হওয়া যায় ! নাস্তিক কথাটির অর্থ হল অস্তিত্বে অবিশ্বাস , এর ভাবার্থ যে বেক্তির মনে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই তিনিই প্রকৃত নাস্তিক । তাই প্রকৃত ধর্মজ্ঞানী মাত্রই নাস্তিক এই বিষয়ে কোন সন্ধেহ নেই । ধর্ম যে প্রকৃত বিজ্ঞান তাতে কোন সন্ধেহের অবকাশ নেই , একজন প্রকৃত বিজ্ঞানী( সূক্ষ্ম বিজ্ঞানী) নিজের অন্তর নিহিত সুপ্ত সত্ত্বাকে তাঁর ধর্মজ্ঞান দ্বারা জাগ্রত করতে পারেন । এবার আপনিই বলুন যে আমরা কে কতটা ধার্মিক বা নাস্তিক হতে পেরেছি , যে সদা একে অপরের বিরুদ্ধে খরগহস্ত হতে হবে এবং মাঝখান থেকে প্রকৃত বিজ্ঞানকে অস্বীকার করে আমি নাস্তিক আমি বড়,আমি ধার্মিক আমি বড়, তুই ছোট করতে হবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.