নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংযুক্ত সম্পাদক, ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি
১৩ অক্টোবর, ২০১৫ আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদকের পাতায় বিজ্ঞানী অমলেন্দু বন্দোপাধ্যায়ের একটি লেখা বেরিয়েছে।
কলামের বিষয় এবছর দুর্গাপুজোর দিন বিভ্রাট।
আপনারা অনেকেই জানেন যে গুপ্তপ্রেস ও আরো কিছু পঞ্জিকাতে নবমী ও দশমী একইদিনে ২২ অক্টোবর পড়েছে।
আবার বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত অনুসারে নবমী-দশমী যথাক্রমে ২২ ও ২৩ তারিখে হবে।
অমলেন্দু বাবু স্পষ্ট ভাষায় তিথি নক্ষত্র গণনা পদ্ধতি বিশ্লেষণ করে এর কারণ ব্যাখ্যা করেছেন।
তিনি জানিয়েছেন যে পজিশনাল এস্ট্রোনমি সেন্টার দ্বারা প্রকাশিত 'রাষ্ট্রীয় পঞ্চাঙ্গ' থেকে সকল তিথি নক্ষত্র সঠিকভাবে জানা সম্ভব।
কারণ পৃথিবীর নানা মানমন্দির থেকে তা বৈজ্ঞানিক উপায়ে পরীক্ষিত হয়।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিশুদ্ধসিদ্ধান্ত একমাত্র এই গণনা মেনে চলে তাই এই পঞ্জিকাতেই শুধু সঠিক তিথি, নক্ষত্র জানা যায়।
কলামটি প্রকাশিত হওয়ার পর জনমানসে কিছু ভুল ধারণা তৈরি হয়েছে।
তারা ভাবছেন ঐ পঞ্জিকাতে যা লেখা আছে তা সবই বিজ্ঞানসম্মত।
আমরা 'যুক্তিবাদী সমিতি'র তরফ থেকে মনে করাতে চাই যে ঐ পঞ্জিকা থেকে শুধু তিথি কখন পড়ছে তা সঠিকভাবে জানা সম্ভব।
কিন্তু, রাহু, কেতু, শনির দৃষ্টি বা আরো বিভিন্ন কুসংস্কারের কোনরকম বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
মণীশ রায় চৌধুরী বলেছেন: ১৩ অক্টোবর, ২০১৫ আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদকের পাতায় বিজ্ঞানী অমলেন্দু বন্দোপাধ্যায়ের একটি লেখা বেরিয়ছিল।
তাতে লোকের কিছু ভুল ধারণা হয় যে পাঁজিতে যা লেখা থাকে তা সবই ঠিক।
তাই এই লেখাটি দেওয়া হল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩২
আমি মিন্টু বলেছেন: লেখা আগা গোরা কিছু বুঝলাম না ভাই একটু খুলে বলবেন ।