নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।
সকাল দুপুর রাতি
হচ্ছে হাতা হাতি।
আমার সাথে নজরল
আর রবীন্দ্রনাথের ভারী।
হাতের ধাক্কায় পড়িয়াছে
আজ নজরুল এর ছাতি
আর বিশ্বকবি
রবীন্দ্রনাথের লাঠি।
কালজয়ী সাহিত্যিক
আমি একাধারে _____
যে আছে ভাবের ঘোরে
হুমায়ুন শরৎ শীর্ষেন্দু বাণী বসু
যাদের লিখনী তে
প্রকৃতি আলোকিত।
আমি হচ্ছি সে ই _
চুরি করিয়া আনি যত
তাদের আবেগ তাদের ভাব।
কল্পনাতে তাদের ছায়াতে
তাদের আবেগ লুন্ঠনে
রচিতে চাই সেই অমর কাব্য
যা দিবে পিছনে ফেলে
রামায়ন আর মহাভারত।
আধো জাগরণে আধো স্বপ্নে
ভাবছি তা মনে মনে।
আমি প্রথম বাংলাদেশী সাহিত্যিক
যাকে দেওয়া হবে নোবেল
সাহিত্যে বিশাল অবদানে
রবীন্দ্রনাথ এর পরে।
পুরস্কার তুলে দিবে হাতে
তিন বরেন্য ব্যক্তি ।
ওবামা ক্লিন্টন আর
আমাদের ড মুহাম্মদ ইউনুস
গর্বে আনন্দে মুহাম্মদ এর বক্ষ
হবে স্ফীত।
আমার দেশের মেয়ে
পেয়েছে নোবেল .
যেমন ভাবে
আমি ও হয়েছিলাম সম গর্বিত। .
চলে আসি কোনদিন পলিটিক্সে
ডাক্তার মুহাম্মদ ইউনুস
এর হাত ধরে ।.
বর্তমান রাজনীতিকদের
খাচাতে ভরে।
আমার যত বন্ধু বান্ধব
সবাই হইয়া মন্ত্রী এম পি
বসি পার্লামেন্ট এ
দেশ চালনা করতে থাকি
বুদ্দি আবেগ হৃদয় দিয়ে। .
দেশটাকে পরিবর্তিত করে
বানিয়ে ফেলি __________
খলিফা হারুন অর রশিদ এর সময়কাল
বাদশা সলোমন এর কিংডম
আব্রাহাম লিঙ্কন এর সাম্রাজ্য
ক্লিন্টন এর শাসনকাল। .
আবোল তাবোল
আকাশ কুসুম
ভাবছি আমি
দিন দিন
নিশিদিন।
২| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২২
আরজু মুন জারিন বলেছেন: বিবেক বিবাগী বিবাগী হয়ে
বকে আবোল তাবোল
বুঝতে চেষ্টা নাই তার
কবিতার রস কষ
৩| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: বিবাগ থেকে সরে এসে
যাও চলে সুন্দর বনে
খেয়ে আস দুই একটা
থাপ্পর সিংহ বানরের
আবেগ বিবাগ যাবে মুছে
মানুষ হয়ে যাবে একেবারে
শিখে যাবে তখন
করতে কমেন্টস
৪| ২১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
হামিদ আহসান বলেছেন: চলে আসি কোনদিন পলিটিক্সে
ডাক্তার মুহাম্মদ ইউনুস
এর হাত ধরে ।.
বর্তমান রাজনীতিকদের
খাচাতে ভরে।
রাজনীতিকরা শুনলে দৌড়ানি দিব....................দেশে আসার পথ বন্ধ করে দিবে। ওরা সবাইকেই ভয় পায়....জুজুকেও...............
৫| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: রাজনীতিকরা শুনলে দৌড়ানি দিব....................দেশে আসার পথ বন্ধ করে দিবে। ওরা সবাইকেই ভয় পায়....জুজুকে
আসতে হবে দেশে অবশ্যই।রাজনীতিক ব্যাক্তিবর্গের জন্য লেসন হয়ে।আমাদেরকে কথা বলতে হবে ।আর কত?আমাদের প্রতিরোধ যত শক্তিশালী হবে প্রতিবাদের ভাষা যত জোরালো হবে ..।তারা তখন নিজেদের সংশোধনের উপায় খুঁজবে।আমি চাই ক্ষমতায় তারা থাকুক।নিজের ক্ষমতায় যাওয়ার বিন্দুমাত্র শখ নাই।তবে পলিটিশিয়ানদের আগে দেশপ্রেমিক হবে।নিজেদের পরিবর্তন করতে হবে।
ধন্যবাদ হামিদ ভাই মন্তব্যের জন্য।শুভকামনা রইল।
৬| ২৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
যীশুমন বলেছেন: হুম খুব ভালো লাগলো আরজু -
শুভকামনা রইল।
৭| ০১ লা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯
বিবেক বিবাগী বলেছেন: আসলেই আবোল তাবোল...