নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলিফ পড়ে স্ট্যান্ডার্ড সেভেন এ (কিশোর ক্ল্যাসিক)

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭

আলিফ পড়ে স্ট্যান্ডার্ড সেভেন অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল এ। তার স্কুল সকাল আটটা থেকে বিকাল তিনটা ।প্রতিদিন এর মত বাবা তাকে নামিয়ে দিয়ে গেছে। এই সময় টা তার খুব প্রিয়, বাবার সঙ্গে গল্প করতে করতে যায়.। বাবা ও তখন একটু হালকা মেজাজ এ থাকে ।তাদের মধ্যে ছোট খাটো খুনসুটি হয়.। সে বাবার পকেট থেকে টাকা বের করে নেওয়ার চেষ্টা করে গোপনে । বাবা ভাব করছে কিছু ই খেয়াল করছেনা, শেষ মুহুর্তে খপ করে আলিফ এর হাত টা টেনে নিয়ে বলবে ।



আলিফ দেখ তো বাবা কোন চোর আমার পকেট থেকে টাকা চুরি করছে । আলিফ হাত বের করে হেসে ফেলে ।



বাবা একটা গেম কিনব টাকা দাওনা।



এখন না বিকালে স্কুল থেকে ফেরার পথে বাবা কিনে দিব কেমন ?



প্রমিস ? হা বাবা প্রমিস .



প্রথমে আপু কে নামিয়ে দিল.। আপুর মনে হচ্ছে মেজাজ খারাপ, কোনো দিকে না তাকিয়ে গাড়ি থেকে চলে যাচ্ছে ।



এই আয়েশা আয়েশা বাবা জোর গলায় ডাকলেন "তোর্ টাকা লাগবেনা? তুই না বললি সব বন্ধুরা মিলে রেস্তুরেন্ট এ খাবি।



বাবা তুমি জানো মা এসব পছন্দ করেনা, কালকে মা আমাকে অযথা ই অনেক বকা দিল. আমার বন্ধুরা জোর করলে আমি কি করব বাবা, বলল অভিমানের সুরে, এবং সে তার চোখের জল গোপন করতে পারলনা কালকে রাতে মায়ের বকার কথা মনে হওয়াতে ।

,

তুই একটা কাজ করনা মা কালকে তোর্ সব বন্ধুদের কে দাওয়াত কর, আমি তোর্ বন্ধুদের জন্য স্পেশাল আইটেম বানাবো । .



বাবা আমার স্কুল এর দেরী হয়ে যাচ্ছে পিছন থেকে আলিফ বলে উঠলো ।



ওকে তাহলে বাই মামনি, টেক কেয়ার ।



আলিফ কে স্কুল এ নামিয়ে দিয়ে বাবা চলে গেলেন অফিস এ ।



আলিফ এর সবচেয়ে প্রিয় সাইন্স টিচার মিস সাইমন.।সবসময় সাদা স্কার্ট না হয় সাদা গাঁউন পড়বে মনে হয় যেন সাদা পায়রা, এঞ্জেল এর মত ।



আজকে শেষ ক্লাস হয়নি, ড্রয়িং টিচার অসুস্থ, সবাই হই হই করে ক্লাস থেকে বের হয়ে আসল ।আলিফ এর অবশ্য বসে থাকতে হবে বাবার জন্য.।সে এই একঘন্টা কিভাবে কাটাবে চিন্তা করতে করতে তার ব্যাগ থেকে ছোট বল টা বের করে একা একা খেলতে শুরু করলো.l একটা লাঠি দিয়ে স্ট্যাম্প বানিয়ে বল দিয়ে বাড়ি দিয়ে স্ট্যাম্প আউট করার চেষ্টা করলো অদৃশ্য প্রতিপক্ষ কে.। হটাত একবার বল টা বেশি জোরে মারায় উড়ে গিয়ে মাঠের ঐভাগে গিয়ে পড়ল। ঐখানে খেলছিল আলিফ দের বাসা একটু দুরে ওদের বাসা, সুমন আর তার বখাটে বন্ধু রা বসে কার্ড খেলছিল।ছেলেগুলি দেখতে যেমন দশাসই , তেমনি বিতিকিচ্ছিরি এদের ব্যবহার.।আলিফ এদের কে দেখলে দৌড়ে পালিয়ে যায় সবসময় ।সুমন যেটা সেটা একেবারে বদ । পড়ালিখা করেনা, মেয়ে দেখলে শীষ দেয়, অথচ বয়স মাত্র ষোলো ।আলিফ কে দেখলে এরকম ভাবে বলে.দেখি তোর্ গালে একটা থাপ্পর দেই দৌড় দে, দৌড় দে বলে ফাজিল গুলি ওরে তাড়া করে সবসময়.।বলটা পড়বি তো পড় একেবারে ফাজিল সুমন এর মাথায় গিয়ে পড়ল l এই কেরে কে রে বলে বিভীষণ গতিতে আলিফ কে তাড়া করলো ।



এই দাড়া তুই কইতাছি দাড়া কিন্তু বলে একটা হুঙ্কার দিল বদ টা



আলিফ ভয়ে থেমে গেল .



আলিফ কে বুকে ধাক্কা দিয়ে বলতে থাকে এই তুই আমার দিকে বল ছুড়ছিশ কেন বল বলে সমানে ধাক্কা মারতে থাকে.।



অমিত ইচ্ছে করে ছুড়িনি বল কোনো রকমে সে মিন মিন করে বলল ।



তারপর ও যখন পাজিটা চড় থাপ্পর মারতে থাকলো আলিফ কে সে আর সহ্য করতে পারলনা সে ও গরু শিং বাকিয়ে গুতা দেওয়ার ভঙ্গিতে তার মাথা দিয়ে সুমন এর পেটে আঘাত করলো.। তার অস্র শুধু নখ আর তার মাথা, সে সমানে তা চালাতে লাগলো l দুজন দুজনের মাথার চুল টেনে ছিড়ে ফেলার চেষ্টা করছে.। এ যেন প্রতিযোগিতা চলছে কে কার মাথার কত বেশি চুল ছিড়তে পারে.।



ওরে বাপরে সুমন গুঙিয়ে উঠে , পিছি রাক্ষস, খামচিয়ে আমার সব মাংশ তুলে নিচ্ছে , নিজেকে ছাড়ানোর জন্য জোরে এক থাপ্পর বসালো আলিফ এর গালে ।



সে ঘুরে পড়ে গেল, তার একটা দাত ছিটকে বের হয়ে আসল এবং তার সাথে রক্ত পড়া শুরু করলো ।রক্ত দেখে সে ভয়ে কানতে শুরু করলো, ফাজিল গুলো রক্ত দেখে ভয় পেয়ে পালিয়ে গেল.।



কিছুক্ষণ এভাবে মাঠে পড়ে থাকার পর সে সচেতন হলো, একটু পরে বাবা আসবে তাকে নিতে। বাবা তাকে এরকম অবস্থায় দেখলে অনেক কষ্ট পাবে ।তাড়াতাড়ি খুড়িয়ে খুড়িয়ে কষ্ট করে বাথরুম এ আসলো ।



আয়নায় নিজে কে দেখে সে জোরে কেদে ফেলল ।কিছুক্ষণ দরজা বন্ধ করে মেজে তে বসে বসে কাদলো মা মা বলে.। তারপর আস্তে আস্তে উঠে ভালো করে চোখ মুখ পরিষ্কার করলো, বার বার কুলি করে মুখের রক্ত পরিস্কার করলো, ডান দিকের ঠোট একটু ফুলে নিচের দিকে ঝুলে আছে । বাবাকে কি বলা যায় সেটা ভাবছে মনে মনে.।



এদিক আলিফ এর বাবা প্রায় পনর মিনিট হলো এসেছে । আলিফ কে খুঁজে যাচ্ছে, পুরা স্কুল বন্ধ কাওকে দেখা যাচ্ছেনা । দুশ্চিন্তায় ওনার দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম।তার ডাকাডাকি র শব্দে স্কুল এর পিছন এর ঘর থেকে বের হয়ে আসলো দপ্তরী। স্কুল এর পিছনে ছোট ঘরটা তে সে থাকে.।



স্যার আপনি কারে খুজেন দপ্তরী জিজ্ঞাসা করে



আমার ছেলে আলিফ, কোথায় সে?



স্যার সবাই তো স্কুল ছুটির পর যে যার বাসায় চলে গেছে.। আমি তো আধা ঘন্টা আগে সব দরজা জানালা বন্ধ করে তালা লাগাই দিছি.।



কি বল পাগল এর মত আমার ছেলে স্কুল এর ভিতরে আছে, সে আমাকে না বলে কোথাও যাবেনা ।

ও মাই গড তুমি তাড়াতাড়ি দরজা খোল,



হে আল্লাহ ছেলেটাকে সুস্থ রেখো তিনি অস্থির হয়ে বলতে থাকেন।



একটার পর একটা দরজা খুলে তারা দেখতে থাকে, কোথাও আলিফ খুঁজে পায়না।



হহে আল্লাহ আমার ছেলে কে সুস্থ ভাবে আমার কাছে ফিরিয়ে দাও তিনি ডুকরে উঠলো ভয়ে ।



স্যার কোথাও নাই তো.।



না না বলে তিনি কাদতে শুরু করেন ।



দাড়ান স্যার বাথরুম দেখিনাই ।



শেষ বাথরুম এর দরজা ঠেলা দিতে দেখা গেল সে মেঝে তে পড়ে আছে অজ্ঞান হয়ে.।



(পরবর্তীতে)

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৯

আমি দিহান বলেছেন: আপুনি আমিও কিন্তু কিশোর। তাই এইট ধরণের লেখা আমার কিন্তু খুব ভালো লাগে। কিন্তু তখনই খুব খারাপ লাগে যখন দেখি শেষ অংশটাতে প্রধান চরিত্রের পরিণতি খারাপ হয়।

শেষটা যেন ভালোভাবে হয়, আলিফের যেন করুণ কোন পরিণতি না হয়।

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আলিফের করুণ কোন পরিণতি হবেনা ।চিন্তা করনা আমার কিশোর পাঠক "আমি দিহান " আমার ছোট ভাই আলিফ সুস্থ হয়ে উঠবে পরের পর্বে। ...এরপরে সে বের হবে রহস্য অভিযানে। ...ভাবছি রহস্য রোমাঞ্চ , এডভেঞ্চার এ ভরপুর করে দিব এই গল্প তোমার জন্য। কি বল ?

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি তোমার পেজে মাত্র গেলাম কমেন্টস করার জন্য। কোন পোস্ট নাই। তাড়াতাড়ি একটা হিমু পোস্ট দাও। কমেন্টস করব। ভাল থাক কিশোর ভাই ,(আমার কোন কিশোর ভাই নাই সব বড় হয়ে গেছে ).

২| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক খুশি হলাম কমেন্টস করাতে। আচ্ছা তোমরা সামুর ব্লগার রা কি বেশি বিজি। ..নাকি আমার লেখা পচা কমেন্টস করেনা কেন ? ওহ আচ্ছা আমি কমেন্টস করিনা বলে মনে হয়। আমি চাই সবার লেখায় কমেন্টস করতে। সময় টা বড় ফ্যাক্টর। ম্যানেজ করতে পারছিনা সব কিছু। অনেক অনেক ধন্যবাদ আমি দিহান কমেন্টস করাতে। শুভেচ্ছা জেন।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

আমি দিহান বলেছেন: আমিও তো সামুর একজন পাঠক। সেইজন্য শুধুমাত্র কমেন্টস করি।

কোন পোস্ট দিই না। ১০০০ কমেন্টের পরে পোস্ট দিবো।

আচ্ছা পরের পর্ব কবে পড়তে পারবো?

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কালকে দিব তোমার সন্মানে। ......যদিও একদিন গ্যাপ দিব ভাবছিলাম। দেখনা কেও কমেন্টস করেনা। কমেন্টস না পেলে লিখতে ইচ্ছে করে বল ?

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: বল কি ১০০০ কমেন্টসের পরে পোস্ট!!!

৪| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০০

আমি দিহান বলেছেন: ঠিকই তো । এর সুন্দর লেখা কিন্তু কোন কমেন্ট নেই। আবার অনেকে মানহীন পোস্ট দিয়েও অনেকে কমেন্ট পায়। ঘটনা আমিও বুঝি না। সবই মনে হয় পরিচিতির ব্যাপার। ব্লগে যেন যত পরিচিত তার পোস্টে কমেন্ট ততটাই বেশী। আমার মাত্র ২ মাসের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ব্লগে যেন যত পরিচিত তার পোস্টে কমেন্ট ততটাই বেশী। আমার মাত্র ২ মাসের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

তা ঠিক বলেছ। ব্লগ এ কমেন্টস কিছু টা পরিচিতির উপরে নির্ভর করে। একই লিখায় আমার প্রথম আলোতে অনেকে কমেন্টস করছেন এখানে সামুতে দেখা যায় কোন কমেন্টস করেনা।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। জুলিয়েটের ছোট ভাই গোয়েন্দা। এত দেখি সব তথ্য বেড় করে ফেলবে।খুব টেনশিত।

গল্পটা পড়ে থ্রিল অনুভূ হচ্ছে। পরের পর্বে কি যে হব । মাথায় সেসব চিন্তা খেলছে। পরের পর্ব কয়েকদিন পড়ে দিলে কিউরিসিটিটা বাড়বে। আমার গল্প লিখাটাও বেশি নিখুত হবে। গল্প পড়ে কমেন্ট করার জন্য ঢুকলাম।

প্রথম প্লাসটা কিন্তু আমার। :) :P

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রথম প্লাসটা কিন্তু আমার ++++++++

ধন্যবাদ সেলিম ভাই। কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন ,

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হুম ছোট ভাই গোয়েন্দা। সব বের করে ফেলবে।

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: নাহ দুশ্চিন্তা করবেন না এতটুকু।

কৌতুহল নিয়ে অপেক্ষা করুন পরবর্তী পর্বের।

৬| ২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৫

ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: ইংলিশ মিডিয়ামের চকলেট। হাহাহাহা =p~ =p~ :-<

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ইংলিশ মিডিয়ামের চকলেট পেয়ে আলিফ ভীষণ খুশি। ধন্যবাদ ভুয়া প্রেমিক কমেন্টসের জন্য। দোয়া রইল যাতে আমার জন্য আসল প্রেমিক হয়ে উঠতে পারেন।

২০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:১৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: কমেন্টসের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

৭| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

আমি দিহান বলেছেন: আপুনি তো প্রথম আলো ব্লগে সেরকম পরিচিত ব্লগার।

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: প্রথম আলোতে আছি কয়েক মাস হল। সবাই চিনে ওখানে। এখানে কেও চিনেনা , মাত্র এসেছি। ..কমেন্টস ও করেনা। অবশ্য এখানে দোষ আমার। আমি তো কারো লিখায় কমেন্টস করিনা। আসলে সময় ম্যানেজ করতে পারছিনা।

৮| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শিশু কিশৌরদের সাহিত্যতো কমতে কমতে তোথায় যে ঠেকেছে!!!!!

ভাল উদ্যোগ।

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আসলে শিশু কিশোর সাহিত্য মানসম্মত এখন দেখিনা তেমন। আমাদের এখানে ডোরার মত বা আগের কিশোর , রবিন মুসার এদের নিয়ে কিশোর ক্ল্যাসিক গুলি আবার জোরে শোর এ চালু করা উচিত

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি এখন থেকে ভাবছি সব ব্লগ এ শিশু কিশোরদের জন্য একদিন রাখব। আপনারা শুরু করুন। শুধু যে গল্প উপন্যাস লিখতে হবে তা না। শিশু নিয়ে যে কোন ফিচার পোস্ট। .করা যেতে পারে।

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভুগু কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

৯| ২০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫

হামিদ আহসান বলেছেন: গল্প অনেক ভাল লিখেছেন। আলিফ যেন ভাল থাকে সেই কামনা আমারও

২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হামিদ ভাই। .....ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। আপনি দেখছি সব ব্লগ এ সমান একটিভ। আমি পারছিনা ম্যানেজ করতে। এক ব্লগ এ যখন সময় দেই ,তখন দেখা যায় আরেক ব্লগ এ সময় দিতে পারিনা।

১০| ২০ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আরে চিন্তা কিসের পিয়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া :P

২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৪২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আরে চিন্তা কিসের পিয়ার কিয়া তো ডরনা কিয়া.....................................কাকে????

১১| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:০৩

রাখাল রাাজু বলেছেন: +++++++সুন্দর

২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য রাজু। শুভেচ্ছা।

১২| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আলিফকে সেই তো সব বেড় করে ফেলবে ;)

২১ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৩৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: .হ্যা তাই মনে হয়। .............ধন্যবাদ পুনরায় আমার ব্লগ বাড়িতে আসার জন্য। কেমন আছেন আপনি সেলিম ভাই। অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।

১৩| ২১ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৫:৪৬

রাজিব বলেছেন: আপনার লেখা খুবই ভাল হয়েছে। আপনি লেগে থাকলে লেখালেখিতে অনেক সাফল্য পাবেন বলে মনে হচ্ছে। যাই হোক আপনার এ গল্পটিকে আমার কিশোর ক্লাসিক বলে মনে হয়নি বরং গোয়েন্দা কাহিনীর মত লেগেছে। অবশ্য শুধু একটা চ্যাপ্টার পড়ে আমার এধরনের মন্তব্য করা উচিত হচ্ছে না। তবে আপনার লেখার হাত ভাল। খুব সহজে কাহিনী এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছেন।

১৪| ২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:৫৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আপনি ঠিক ই ধরেছেন। ...কিশোরদের জন্য লিখতে চেয়েছিলেন। ..দুই একটা লাইন এর কারণে মনে হয়নি। এডিট করতে হবে .লেখাটাকে কিশোর গোয়েন্দা হিসাবে যদি এগিয়ে নিতে চাই। আমার পরিচিত দুইজন রাজীব আছে যারা আমার ফেস বুক ফ্রেন্ড। আপনি তাদের মধ্যে কেও নন তো। আপনি আমাকে চিনেন কি আগে থেকে ?

ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন। .

১৫| ২১ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৭:৫৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: তাই নাকি ? যদি লেখার হাত ভাল বলেন তো আমি বেশ খুশি হয়ে গেলাম। চেষ্টা করব আর ভাল কিছু লিখতে আপনাদের প্রেরনায়। ধন্যবাদ ভাই গল্পটি পড়ার এবং প্রসংশার জন্য। ভাল থাকবেন আপনি।

১৬| ২১ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৫

রাজিব বলেছেন: না আপনাকে আমি চিনিনা বা ফেইসবুকে আপনি আমারা ফ্রেন্ড লিস্টের কেউ নন।

২৮ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ও তাই ? ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১৭| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সাথে থাকবো , চলুক ...............।।

১৮| ২৮ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: শুনে খুশি হলাম মুদ্দাকির ভাই।

ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.