নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো ছায়ায় আমার ভূবন

আমি কনফিউসড চরিত্রের মানুষ।অগোছালো সবকিছুতে দোদূল্যমনতা আমার বৈশিষ্ট্য।টু বী অর নট টু বী এই দ্বন্ধে চলছে জীবন।

আরজু মুন জারিন

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু করা হয়ে উঠেনি এখন। ব্লগ এ লেখা টা প্রথমে ছিল সামাজিক দায়বদ্ধতা। মেসেজ শেয়ার করা। তবে লিখতে লিখতে এখন লেখার ভালবাসায় পড়ে গিয়েছি। নিজে যেমন লিখতে পছন্দ করি অন্যের লেখা ও একই পছন্দ নিয়ে পড়ি। লেখালিখির আরেকটা বড় উদ্দেশ্য হল (অন্যের দৃষ্টিতে তা ফানি মনে হবে ) সামাজিক বিপ্লব করা , মানুষের জীবনে স্বাছন্দ্য আনয়ন করা মূলত আমার দেশের মেয়েদের লেখিকাদের আমি বড় প্ল্যাটফর্ম এ দেখতে চাই। আমাদের দেশে ভাল লেখিকা অনেক কম। অথচ আমার মন বলে অনেক ট্যালেন্ট মেয়েরা আছে। অনগ্রসর সামাজিক পরিস্থিতির কারণে মেয়েরা এক বৃত্তে বন্ধী হয়ে আছে। আমি খুব চাই ওই বাধা সরিয়ে আলোয় ,সাহিত্যে জ্ঞানে আমাদের মেয়েরা পথ চলুক। প্রচলিত দৃষ্টিতে সমাজে চলতে মেয়েদের বাধা গুলি চিহ্নিত করা আমার লেখালিখির আরেকটি উদ্দেশ্য। প্রগতির কথা বলতে চাই ভদ্রতায় , শালীনতায় এবং মর্যাদায়। সামাজিক আভ্রু ভেঙ্গে নয় যা তসলিমা নাসরিন করেছিলেন। বেগম রোকেয়া আমার পথ প্রদর্শক। তিনি মেয়েদের পাদ প্রদীপের আলোয় নিয়ে এসেছিলেন ঠিক ই রক্ষনশীলতার ঢাল ভেঙ্গে নয় , মর্যাদায় থেকে আলোতে নিয়ে এসেছেন মেয়েদের।

আরজু মুন জারিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একদিন গভীর রাতে (গল্প )

০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮

সে হাটছে শুন্যে।অপূর্ব একজন স্বর্গীয় মানুষের হাত ধরে।স্বর্গীয় মানুষটি জিজ্ঞাসা করছে



কোথায় ব্যাথা তোমার?



সে তলপেটে হাত দিয়ে দেখাল।মানুষটি তার হাত রাখল যন্ত্রনার জায়গায়।আহ কি শীতল হাত শীতল অনুভূতি।আর কোন ব্যাথা নেই।এই অবস্থায় সে ঘুম ভেঙ্গে উঠে বসল।পরপর কয়েকদিন হল সে এক আজানা মানুষকে স্বপ্নে দেখছে।মিরাকলের মত ই স্বপ্নের আগন্তক তার ব্যাথায় স্থানে স্পর্শ দিয়ে যায় এর পরের দিন আর তার কোন ব্যাথা বোধ হয়না।



সে এখন শুয়ে আছে হসপিটালের বেডে অনেকটা অচেতনের মত।পেইনকিলার ও স্লিপিং পিলের বদৌলতে।সিভিয়ার আলসারের ব্যাথায় অসহ্য হয়ে আগের সপ্তাহে এই হসপিটালে ভর্তি হয়েছে। হসপিটাল ডাক্তার এদের রকম সকম দেখে সে ভীষন নার্ভাস হয়ে পড়েছে।প্রথমে মনে করেছিল যেটাকে হালকা আলসারের পেইন ডাক্তারদের হাজার রকমের টেষ্টে সে ভীষন ঘাবড়ে গিয়েছে।অবশ্য তার কলিগ এর কাছে শুনেছে হসপিটালে ভর্তি হলে প্রাইমারী সব ব্লাড টেষ্ট তারা করে নেয়।এতে নাকি নার্ভাস হওয়ার কিছু ই নাই।সে আছে এখন টরন্টো ইষ্ট জেনারেল হসপিটালে।



পরেরদিন তাকে দেখতে আসল গ্যাষ্ট্রোলজি ডিপার্টমেন্টের সবচেয়ে বড় ডক্টর জেন প্রেসলী।

কথায় কথায় যা জানল তার কোলন ক্যানসার।তার আয়ু বেধে দেওয়া হয়েছে আর মাত্র একবছর।



সারা পৃথিবী বিস্বাদ হয়ে গেল তার মুহূর্তে।অতি ভয় মৃত্যূ কে মৃত্যূ যন্ত্রনা কে।তাকে বলা হল এই বছরখানিক এই হসপিটালের নিয়মানুযায়ী চলতে পারে বা দেশে ও ফিরে যেতে পারে।তবে এখানে থাকলে ভাল হবে।



মাঝে মাঝে আপনার অনেক পেইন হবে ইনফেকশনের স্থানে ।সারভাইবের জন্য এই হসপিটালে থাকলে আপনার জন্য ভাল বললেন সমবেদনার স্বরে ডাক্তারটি।



ব্যাথার কথা শুনে ভয়ে সে কেদে ফেলল।মানসিক দৈহিক ভাবে সে অতি নরম মনের এক মেয়ে।সে যেমন অন্যের সামান্য কষ্ট ও দেখতে পারেনা তেমনি নিজের সামান্য দুঃখ কষ্টে অতি কাতর হয়ে পড়ে।সামান্য মাথা ব্যাথা হলে অস্থির হয়ে পড়ে।ক্যান্সার এর ক্ষত ব্যাথা কেমন হবে কে জানে ভয়ে তার চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগল অঝোর ধারায়।



ডাক্তার তার পাশে বসে পড়ল।



মিস শান্ত হোন।আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।অনেক সময় এই ধরনের পেশেন্ট অনেক দিন বেচে ও যায়।সায়েন্স চিকিৎসা বিজ্ঞান দিন দিন উন্নত হচ্ছে।খুব শীঘ্রই হয়তবা এমন রেমেডী আসবে আমাদের হাতের কাছে ক্যান্সার কিউর করে ফেলা যাবে সেকেন্ডে।



কোন কথায় তার মনে শান্তনা আসছেনা।সে আকূল হয়ে কেঁদে চলেছে।তার ছোট মেয়েটির কি হবে?কে তাকে দেখবে?তার মা বাবা ভাই বোন একে একে সবার কথা মনে পড়তে লাগল।



মেয়েকে রেখে এসেছে গত কয়েকদিন হল পাশের এক ভাবীর বাসায়।একে একে সবাইকে ফোন করে খবর নিল।কাওকে তার বর্তমান দুঃসংবাদ টি জানাল না।সে মানুষকে খারাপ খবর কখন ও জানাতে পারেনা।তার দূঃখ কষ্ট যন্ত্রনা শেয়ারের একমাত্র সাথী তার মহাপ্রভূ আল্লাহ।সে আল্লাহ কি সবসময় তার পৃথিবীতে অবস্থান করছে?নাহলে এই বয়সে তার কেন এত বড় রোগ?



হে প্রভূ আমার অবর্তমানে আমার মেয়েকে দেখে রাখ।ঢুকরে উঠে কাঁদতে থাকে সে।অসহায়ের মত প্রার্থনায় সমর্পন করে নিজেকে মহাপ্রভূর কাছে।আর তার কিই বা করার আছে?



বেশ কয়েকদিন পরে মেয়েকে দেখল।পাশের ভাবী নিয়ে এসেছে।মেয়ে ফুফিয়ে ফুফিয়ে কাঁদছে



ইউ নো লাভ মি।হোয়ার ইউ হ্যাড বিন?



হসপিটাল থেকে তাকে সূট ধরনের কেবিন দেওয়া হল তাতে বাচ্চার বেড দেওয়া হল।আপাতত বাচ্চা তার সাথে থাকবে কিছু দিন।মাকে পাশে পেয়ে সে বেশ উৎফুল্ল।খুশী হয়ে ছোটাছুটি করছে ।বিভিন্ন প্রশ্নে মাকে মাতিয়ে রাখছে।



আহ এত সুন্দর জীবন।দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে ভাবে সে।এই জীবন ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট হবে তার।



এর পরের মাস টা কাটল অনেক যন্ত্রনায়।যন্ত্রনায় যখন সে চোখে মুখে অন্ধকার দেখে তখন তাকে দেওয়া হয় চেতনানাশক ইনজেকশন এবং হাইডোজের পেইনকিলার।একইসঙ্গে চলছে কেমোথেরাপী।



এই যন্ত্রনার মধ্যে একরাতে দেখল অদ্ভুত স্বপ্ন।অদ্ভুত মনোরম এক জায়গা তাতে সাদা পোশাকের একজন মানুষের সাথে হাটছে হাটছে।ঘুম ভাঙ্গার পর বেশ প্রশান্তি অনুভব হয় শরীরে মনে।যেন কোন যন্ত্রনা অসুস্থতা কিছু ই নেই শরীরে মনে।



মাঝরাতে ডিউটি ডক্টর তাকে দেখতে এসে বিস্ময় বোধ করল।সে উঠে বসে পাশের কম্পিউটারে কাজ করছে।



হাই তোমাকে দেখে তো মনে হচ্ছে গেট ফীল করছ?হাউ আর ইউ নাউ?



আই অ্যাম কমপ্লিট লী ওকে।মেয়েকে এনে দিল তার কাছে পাশের রুম থেকে।



বেশ অনেকদিন পরে সে নরমাল সব খাওয়ার খেল তৃপ্তি করে।খেয়ে বিশাল এক মগ কফি ও খেয়ে ফেলল।গত একমাস কোন হট ড্রিংকস মুখে দিতে পারেনি।খাওয়া শেষ করে আগেরমত স্বাভাবিকভাবে মেয়ে সহ তৃপ্তির ঘুমে তলিয়ে পড়ল কোন ধরনের সিডেটিভ ছাড়া ব্যাথানাশক ওষধ ছাড়া।



আধোঘুমে আধো জাগরনে দেখল তার বিছানা থেকে এক বিশাল ব্রিজ ঝুলে আছে।ব্রিজের শেষ মাথায় দাড়িয়ে আছে আলোক শিখার মত অপরুপ একজন মানুষ।হাত ইশারায় তাকে ডাকছে।সে আস্তে আস্তে জানালার উপরে উঠে বসল।আস্তে আস্তে ব্রিজ দিয়ে হেটে চলতে লাগল সে।শেষ মাথায় যাওয়ার পর লোকটি তার হাত ধরে টেনে ব্রিজ থেকে উপরে তুলে বলল খুব মায়াবী স্বরে



এই যে তোমার ঘরে পৌছে গেছ।যাও ঘরে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়।



পরের দিন সকাল নার্স আসল যথারীতি তার কেমোর জন্য।



নো নার্স আই ফীল কমপ্লিটলী ওকে।নো পেইন নো হেডেক।



পুনরায় তাকে ল্যাবে নেওয়া হল সব ডায়গনষ্টিক টেষ্টের জন্য।রিপোর্ট শেষে সবার চোখে মুখে বিষ্ময়।



মিস ইউ আর কমপ্লিটলী কিউরড।ইটস আনবিলিভেয়বল।উই চেকড এভরিথিংস।নো সিকনেস নো উনড।হোপফুলী ইউ উইল ডিসচার্জ টুমরো আফটার এ ফাইনাল চেক।



ডক্টর নার্স সবাই একে একে জড়িয়ে ধরে অনেকে গিফট পর্যন্ত দিয়ে গেল।ফাইনালী হেড অব গ্যাষ্ট্রোলজি এসে সরি বলল ভূল ডায়াগনোসিস হয়ে গিয়েছিল।দেখছি তোমার কোন ডিসিস ছিলনা।



হসপিটাল থেকে ডিসচার্জের পর আজ প্রায় তিনবছর হতে চলল।আজ সে অনেক সুখী ।মেয়েকে স্কুলে দিয়ে ফেরার পথে মনে পড়ে যায় সেই অদ্ভুত রাতটির কথা।খুব বেশী গবেষনায় ও সে যেতে চায়না।সে বেঁচে আছে সুখী একজন পরিতৃপ্ত মানুষের মত।বড় অবদান মনে করে এবং এই বিশেষ রাত টি অলৌকিক রাতের মত ডায়রীর পাতায় লিপিবদ্ধ করে রেখেছে দিনতারিখ সহ হৃদয়ের কৃতজ্ঞতা সহ।



সমাপ্ত।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

হামিদ আহসান বলেছেন: চমৎকার গল্পটা পড়লাম। শুভেচ্ছা জানবেন.......................

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ চমকপদ গল্প , আসলে কে কোন উছিলায় কঠিন রোগ থেকে সেরে উটে কেউ বলতে পারেনা , অনেক ক্ষেত্রে তাই বাস্তব ।।

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু আপনার চমত্কার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন।

৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫০

হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ভালো লেগেছে; হয়তো লজিকবিহীন অনেক কিছু লিখতে হয় শুধু ভালো লাগার জন্য।

০৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯

আরজু মুন জারিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হরিণা মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৮

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গল্প লেখকদের হিংসে করা যায়, তারা প্রেক্ষাপট এত দারুন ফুটিয়ে তোলে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আশরাফুল ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ কমেন্টসের জন্য। আসলে গল্প লেখকদের চেয়ে কবিদের সমীহ করা উচিত বেশি। কবিতা লেখা সবচেয়ে কঠিন সাহিত্যের অন্য শাখার তুলনায়। কবিরা শ্রদ্ধেয় হওয়া উচিত বেশি। আপনার উপস্থিতি আমাকে প্রেরণা দিল অনেকখানি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য। ভাল থাকবেন।

৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: এই গল্প কে আসলে বাস্তব মনে করা উচিত না , কাল্পনিক ভাবব আমরা। অসহায় মুহুর্তে আমরা ভাবি এইধরনের মিরাকেল। বাস্তব এ বাহিরের বড় কোন কোন হাসপাতাল এ চিকিতসার রিপোর্ট ভুল হওয়ার কথা না ডায়াগনসিস আবার আমরা যদি পরম করুনাময় এর উপর বিশ্বাস রাখি অনেক মিরাকেল হতে পারে জীবনে। আমার নিজের জীবনে আমি বেশ কয়েকবার মিরাকেল প্রত্যক্ষ করেছি।

৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: হরিণা ১৯৭১ ঠিক বলেছেন। আবার সময় সময় কিছু ঘটনা প্রত্যক্ষ করি যার কোন লজিক দাড়া করান যায়না। আমার এই পর্যন্ত জীবন আর যত কাজ প্রকৃতি আমি অনেকটা মিরাকেল পরম করুনাময় এর আবেগের উপরে বা দয়ায় আছি যাকে সাস্ধারণ দৃষ্টিতে মিরাকেল বলব। কঠিন রোগ থেকে দুইবার বেচে উঠেছি।

৭| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৮

মাহবু১৫৪ বলেছেন: ১ম ভাল লাগা

++++++

০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ++++++++্
১ম ভাল লাগা কমেন্টসে ।

৮| ০৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২২

মামুন রশিদ বলেছেন: এরকমই যেন হয় । সব ক্যান্সার রোগীর ডায়াগনসিস যেন ভুল প্রমানিত হয় । গল্পে ভালোলাগা ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: সব ক্যান্সার রোগীর ডায়াগনসিস যেন ভুল প্রমানিত হয় । কমেন্টসে অনেক ভালোলাগা ।

৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৩

রাজিব বলেছেন: গল্প কবিতায় বিজ্ঞান বা যুক্তি খুঁজতে গেলে তা বিজ্ঞান হয়ে যাবে গল্প নয়। আসল ব্যাপার হল একজন লেখক কত সুন্দর করে গল্প ফুটিয়ে তুলতে পারছেন কি পারছেন না। আপনার গল্পটি বেশ ভাল লেগেছে। সবার যদি এমন হত কি মজাই না হত। আমি নিজের জন্য কখনো হাসপাতালে থাকিনি তবে ৪ বার থাকা হয়েছে অন্যদের জন্য। আমি বেশ ভাল রাত জাগতে পারি এজন্য বোধহয়। সত্যিই কষ্ট কর অভিজ্ঞতা।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি ও জীবনে খুব কম সংখ্যক বার হাসপাতাল এ ছিলাম। হাসপাতাল এ অনেকক্ষণ বসে থাকা , রিপোর্ট এর জন্য অপেক্ষা করা কষ্টদায়ক আমার কাছে। এমনকি আমার ডাক্তার এর এপয়েন্টমেন্ট বিভিন্ন বাহানায় ক্যানসেল করার চেষ্টা করি। মেডিসিন এর ধারেকাছে যাইনা পারতপক্ষে।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৩৪

আরজু মুন জারিন বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ রাজীব ভাই। অনুপ্রেরণা পেলাম , শক্তি পেলাম , সাহস পেলাম ভাল কিছু লেখার। অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য। ভাল থাকবেন।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:০৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: গল্প কবিতায় বিজ্ঞান বা যুক্তি খুঁজতে গেলে তা বিজ্ঞান হয়ে যাবে গল্প নয়

ঠিক বলেছেন গল্প উপন্যাসে কিছুটা ফ্যান্টাসি কল্পনার মিশেল থাকবে। সাইন্স ফিকশন এ শুধু যুক্তি নির্ভর তথ্য ভিত্তিক বিশ্লেষণ দরকার।

১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প ভাল হয়েছে ।
অন্যদের পোস্টে বেশি কমেন্ট করলে আপনি আরও অনেক কমেন্ট পাবেন।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১১

আরজু মুন জারিন বলেছেন: তা জানি। আমি নিজেও তাই। প্রথম আলোতে সবার লেখায় আমি কমেন্টস করি। এখন সবাই আমার লেখায় কমেন্টস করে বেশি বেশি। অথচ প্রথম দিকে প্রথম আলোর প্রথম দিকের লেখার লেখায় কমেন্টসে একটা দুইটা তিনটা পড়ত মাত্র। আমি সে অবস্থা চেঞ্জ করেছি অন্যের লেখায় কমেন্টস করে। তবে এখন আর সময় পাইনা। চার পাচটা ব্লগ এ সবার লেখায় কমেন্টস করা করার সময় কোথায় ? তার পর ও চেষ্টা করে যাই। আমি নিজে এনজয় করি অন্য লেখায় কমেন্টস করতে।
ধন্যবাদ সেলিম ভাই কমেন্টসের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে।

ধন্যবাদ, বোন আরজু মুন জারিন।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১২

আরজু মুন জারিন বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই। আপনাকে আমার পেজে এ পেয়ে বেশ ভাল লাগছে।

১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।

১০ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমার ও ভাল লাগল কমেন্টস। ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫২

জসীম অসীম বলেছেন: এই যন্ত্রনার মধ্যে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ, আহ এত সুন্দর গল্প ---------

১০ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৫

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আহ আমার ও অনেক খুশি লাগছে প্রশংসায়। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

মদন বলেছেন: ++++++++

১০ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:১৬

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মদন। ...এ কি সত্যি নাম ? নাকি এ ও ফানি ? যাই হোক আপনাকেও ++++++++++++++++কমেন্টসের জন্য। ধন্যবাদ

১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫২

অতৃপ্ত অনুভূতি ! বলেছেন: সুন্দর ................ ভালো লেগেছে। :)

১৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৬

ফারগুসন বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে। মিরাকেল বলে কিছু নেই, সবই সত্য। যুক্তি না পেলে ভাবি মিরাকেল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.