নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

\"আমি সেই অবহেলা, আমি সেই নতমুখ, নিরবে ফিরে যাওয়া অভিমান-ভেজা চোখ, আমাকে গ্রহণ কর\"- রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ

রাকিব আর পি এম সি

একজন মহাকাশপ্রেমী

রাকিব আর পি এম সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

কারবালার ইতিহাস (পর্বঃ ০৪)

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১৫


শুক্রবার মতান্তরে শনিবার উমর বিন সাদ তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে ফজরের নামায শেষে যুদ্ধের জন্য সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে গেল। উল্লেখ্য যে, সে দিন ছিল আশুরার দিন। এদিকে হযরত হুসায়ন (রা) ও তাঁর সঙ্গীদের নিয়ে নামায পড়লেন। আর তারা ছিলেন বত্রিশজন অশ্বারােহী এবং চল্লিশজন পদাতিক যােদ্ধা। এরপর তিনি তাদেরকে সারিবদ্ধ করলেন, ডানপাশের কমান্ডার বানালেন যুহায়রুবনুল কায়সকে আর বাম পাশের জন্য নির্ধারণ করলেন হাবীবুবনুল মুতাহ্হারকে। তাঁর ঝাণ্ডা প্রদান করলেন তাঁর ভাই আব্বাস বিন আলীকে, আর তাদের সঙ্গের মেয়েদেরসহ তাঁবুগুলিকে তাদের পশ্চাতভাগে নিয়ে আসলেন। এদিকে হযরত হুসায়নের (রা) নির্দেশমত রাত্রেই তারা তাদের তাঁবুর পশ্চাতভাগে পরিখা খনন করে তাতে জ্বালানি কাঠ, বাঁশ ইত্যাদি ফেলে রেখেছিলেন। এরপর তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়েছিল যাতে পশ্চাদ দিক থেকে কেউ তাঁদের তাঁবুর কাছে ঘেঁষতে না পারে। আর উমর বিন সা'দ তার বাহিনীর ডান পার্শ্বের কমান্ডার বানান আমর বিন হাজ্জাজ আহ্ যুবায়দীকে, আর বাম পার্শ্বের জন্য শাম্মার বিন যুল জাওশানকে। তার অশ্বারােহী বাহিনীর নেতৃত্বে ছিল আৱাহ বিন কায়স আল আহমাসী আর পদাতিক বাহিনীর নেতৃত্বে ছিল শাবীছ বিন রিয়ীর, আর সে তার ঝাণ্ডা প্রদান করেছিল, তার মাওলা ওয়ারদানকে। লােকেরা উভয়পক্ষ স্ব-স্ব স্থানে অবস্থায় স্থির হয়ে থাকল।

তারপর হুসায়ন (রা) উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্যে বললেন, হে লােকসকল! তােমরা যখন আমাকে অপছন্দ করেছ তখন আমার পথ ছেড়ে দাও, আমি তােমাদের ছেড়ে চলে যাব। কায়সুবনুল আশআছ তাকে বলল, "আপনি কি আপনার পিতৃব্য পুত্রের (খলিফা মুয়াবিয়া (রা) এর পুত্র ইয়াযীদ বিন মুয়াবিয়া) সিদ্ধান্তে আত্মসমর্পণ করবেন না? তারা আপনাকে কোন কষ্ট দেবে না। তাদের থেকে আপনি অপ্রিয় কোন কিছু দেখবেন না।" তখন হুসায়ন (রা) তাকে বললেন, তুমি তােমার ভাইয়ের সদৃশ। তুমি কি চাও বনী হাশিম মুসলিম বিন আকীলের রক্তের বদলার চেয়ে বেশি কিছু তােমার কাছে দাবী করুক। না, আল্লাহর শপথ! আমি অপদস্থ হয়ে তাদের হাতে হাত রাখব না এবং ক্রীতদাসের ন্যায় তাদের আনুগত্য স্বীকার করব না। এরপর তারা আক্রমণের উদ্দেশ্যে তার দিকে অগ্রসর হল। আর ইতিমধ্যে তাদের তিরিশ জনের মত অশ্বারােহী স্বপক্ষ ত্যাগ করে হযরত হুসায়নের (রা) পক্ষে যােগ দিয়েছিল। এদের মধ্যে ইবন যিয়াদ বাহিনীর অগ্রবর্তীদলের কমান্ডার হুর বিন ইয়াযীদ ছিল। এরপর উভয় পক্ষ কারবালার প্রান্তরে সম্মূখ যুদ্ধে লিপ্ত হলো।

এসময় আমর বিন সা’দ অগ্রসর হয় তার মাওলাকে বলল, হে দুরায়দ! তােমার ঝাণ্ডা কাছে আন। তখন সে তা কাছে আনল, অতঃপর সে তার বাহু উন্মুক্ত করে একটি তীর নিক্ষেপ করল এবং বলল, তােমরা সাক্ষী রইলে আমিই প্রথম তীর নিক্ষেপকারী। এরপর লােকেরা পরস্পর তীর নিক্ষেপ করতে লাগল। এসময় যিয়াদের মাওলা ইয়াসার এবং উবাদুল্লাহ ইবন যিয়াদের মাওলা সালিম অগ্রসর হয়ে বলল, কে আমাদের সাথে দ্বন্দ্বযুদ্ধে লড়বে ? তখন হযরত হুসায়নের (রা) অনুমতি নিয়ে উবায়দুল্লাহ বিন উমর কালবী তাদের বিরুদ্ধে দ্বন্দ্বযুদ্ধে অবতীর্ণ হলেন। প্রথমে তিনি ইয়াসারকে তারপর সালিমকে হত্যা করলেন, তবে নিহত হওয়ার পূর্বে সালিম একটি আঘাতে তার বাম হাতের আঙুলসমূহ ফেলে দেয়। সেদিন দু'পক্ষের মাঝে অনেক দ্বন্দ্বযুদ্ধ হল, যার বিজয় ছিল হযরত হুসায়ন (রা)-এর সঙ্গীদের। কারণ তাঁরা ছিল একদিকে প্রচণ্ড শক্তির অধিকারী, অন্যদিকে মরিয়া। নিজেদের তরবারি ছাড়া আত্মরক্ষার আর কোন অবলম্বন তাদের ছিল না। তাই কোন কোন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি উমর ইবন সা'দকে দ্বন্দ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার পরামর্শ দিয়েছিল। এরপর ইবন যিয়াদ বাহিনীর ডানপার্শ্বের অধিনায়ক আমর ইবন হাজ্জাজ আক্রমণ করে বলতে লাগল, (তার সঙ্গীদের উদ্দেশে) তাদের বিরুদ্ধে লড়াই কর যারা ধর্মচ্যুত হয়েছে এবং মুসলমানদের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। তখন হুসায়ন (রা) তাকে বললেন, "দুর্ভাগ্য তােমার হাজ্জাজ! তুমি কি আমার বিরুদ্ধে লােকদের প্ররােচিত করছ? আমরা ধর্মচ্যুত হয়ে গেলাম আর তুমি ধর্মে অবিচল ? অচিরেই যখন আমাদের প্রাণবায়ু নির্গত হবে তােমরা জানতে পারবে কারা জাহান্নামের আগুনে দগ্ধ হওয়ার অধিক যােগ্য।" মুসলিম ইন আওসাজা এই আক্রমণে নিহত হন। হযরত হুসায়ন (রা)-এর মাঝে তিনিই প্রথম শহীদ হন।

এরপর বামদিকের সেনাদল নিয়ে শাম্মার ইবন যুল জাওশান আক্রমণ হানল এবং তারা হযরত হুসায়ন (রা)-কে লক্ষ্য করে অগ্রসর হল। তখন তার অশ্বারােহী সঙ্গীরা তাকে রক্ষায় প্রবল প্রতিরােধ গড়ে তুলল এবং তাকে আগলে প্রচণ্ড লড়াই করল। তখন তারা উমর ইবন সা'দের কাছে একদল পদাতিক তীরন্দাজ চেয়ে পাঠাল। তখন আমর তাদের সাহায্যার্থে প্রায় পাঁচশ পদাতিক তীরন্দাজ পাঠাল। তখন এরা হযরত হুসায়নের (রা) সঙ্গীদের ঘােড়াগুলােকে তীর নিক্ষেপ করতে লাগল, এমনকি তারা তাদের সবগুলােকে গুরুতরভাবে আহত করল। ফলে যােদ্ধারা সকলেই অশ্ববিহীন পদাতিক যোদ্ধায় পরিণত হল। এ সময় উমর ইবন সা'দ ঐ সকল তাঁবু ভেঙে দিতে বলল, যেগুলাে তাদের দিক থেকে যুদ্ধের জন্য প্রতিবন্ধক হয়েছিল। তখন যারা তা করতে আসল হযরত হুসায়নের (রা) সঙ্গীরা তাদের হত্যা করতে লাগল। তখন ইবন সা'দ এগুলােকে পুড়িয়ে ফেলার নির্দেশ দিল। এসময় হুসায়ন (রা) বললেন, তাদেরকে পােড়াতে দাও। পােড়ার পরও সেগুলাে অতিক্রম করে তারা আসতে পারবে না। তখন শাম্মার হযরত হুসায়নের জন্যে খাটানাে তাঁবুর কাছে এসে তাতে বর্শাঘাত করল এবং বলল, আগুন নিয়ে আসো, ভেতরে যারা আছে, তাদেরকে সই আমি এই তাঁবু পুড়িয়ে দিই। তখন মেয়েরা চিৎকার করে তার থেকে বেরিয়ে আসলেন। তখন হযরত হুসায়ন (রা) তাকে বললেন, "আল্লাহ্ তােমাকে আগুনে পােড়ান।" এ সময় শারীছ ইবুন রিবয়ী দুরাচার শাম্মারের কাছে এসে বলল, তােমার কথা, কাজ এবং এই আচরণের চেয়ে কুৎসিত কিছু আমি দেখি নি, তুমি কি মেয়েদেরকেও আতংকিত করতে চাও? তখন সে লজ্জিত হয়ে ফিরতে উদ্যত হল। এদিকে হযরত হুসায়নের(রা) সঙ্গীদের মধ্য যুহায়রুবনুল কায়ন কয়েকজন যােদ্ধা নিয়ে শাম্মার ইবন যুল জাওশানের উপর আক্রমণ করে তাকে তার অবস্থান থেকে হটিয়ে দিল এবং শাম্মারের সহযােদ্ধা আবু আযাহ আয যবাবীকে হত্যা করল। আর হযরত হুসায়নের (রা) সঙ্গীদের কেউ যখন নিহত হত তখন তাদের মাঝে শূন্যস্থান সৃষ্টি হত কিন্তু ইবন যিয়াদ পক্ষের বহুজন নিহত হলেও তাদের সংখ্যাধিক্যের কারণে তাদের মাঝে কোন শূন্যতা প্রকাশ পেত না। ইতিমধ্যে জোহরের নামাযের সময় হল, তখন হযরত হুসায়ন (রা) বললেন, তাদেরকে বল, আপাতত যুদ্ধ থেকে বিরত হতে যাতে আমরা নামায পড়ে নিতে পারি। তখন কূফাবাসী এক ব্যক্তি বলল, তােমাদের পক্ষ থেকে এটা গ্রহণ করা হবে না। তখন হাবীব ইবন মুতাহার তাকে বললেন, হতভাগা! তােমাদের থেকে গ্রহণ করা হবে, আর রাসূল (সা) পরিবারের পক্ষ থেকে গ্রহণ করা হবে না? এ যুদ্ধে হাবীব প্রচণ্ড লড়াই করেন। এরপর বনু তামীমের এক ব্যক্তি এই হাবীবের উপর আক্রমণ করে এবং তাঁকে বর্শাঘাত করে ধরাশায়ী করে। তিনি উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করলে হাসীন তার মাথায় তরবারি দিয়ে আঘাত করে তখন তিনি পতিত হন। এরপর তামীমী লােকটি নেমে তার মাথা কেটে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে।

যখন হাবীব ইবন মুতাহহার নিহত হলেন, তখন হযরত হুসায়ন (রা) এর মন ভেঙে গেল এবং তিনি বললেন, এবার আমি আমার নিজের প্রাণের বিনিময় আল্লাহর কাছে প্রত্যাশা করছি। তারপর তিনি যুহায়র ইবন আল কায়নের বিরুদ্ধে তীব্র লড়াইয়ে লিপ্ত হলেন। তাদের একজন যখন প্রতিপক্ষের উপর আক্রমণ করতে গিয়ে অন্যদের দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে পড়ছিল, তখন অন্যজন তার উপরে পাল্টা আক্রমণ করে তাকে সে অবস্থা থেকে উদ্ধার করছিল। এভাবে বেশ কিছুক্ষণ অতিবাহিত হল। এরপর শত্রুপক্ষের কয়েকজন হুর বিন ইয়াযীদের উপর একযােগে আক্রমণ করে তাকে হত্যা করে। আর আবু সুমামা আস সাইদী তার শত্রু এক চাচাত ভাইকে হত্যা করে। এরপর হযরত হুসায়ন (রা) তার সঙ্গীদের নিয়ে জোহরের ‘সালাতুল খাওফ’ আদায় করলেন। তারপর উভয় পক্ষ তুমুল লড়াইয়ে লিপ্ত হল। এ সময় হযরত হুসায়নের প্রধান সঙ্গীরা তাকে রক্ষায় প্রবল প্রতিরােধ গড়ে তুলল। হযরত হুসায়ন (রা)-এর সঙ্গীরা যখন দেখল যে, শত্রুরা সংখ্যাধিক্যের কারনে তাদেরকে পরাজিত করে ফেলেছে এবং এখন আর তারা হযরত হুসায়ন (রা)-কে রক্ষায় কিংবা আত্মরক্ষায় সক্ষম নয় তখন তারা তাঁর সামনে আত্মবিসর্জন দেয়ার প্রতিযােগিতা শুরু করল। এভাবে হয়রত হুসায়নের (রা) সঙ্গীরা তাঁর সামনে লড়াই করতে করতে সবাই নিহত হলেন। (চলবে...)


তথ্যসূত্রঃ আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া- ইবনে কাসীর (অষ্টম খন্ড)
ছবি কৃতজ্ঞতাঃ গুগল থেকে সংগৃহীত

পর্ব ০১ঃ Click This Link
পর্ব ০২ঃ Click This Link
পর্ব ০৩ঃ Click This Link

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩১

ইসিয়াক বলেছেন: বাহ । চমৎকার
পড়ছি .............।
ধন্যবাদ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৯

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ৬১ হিজরির ১০ মহররম কারবালার প্রান্তরে ইমাম হোসাইন (রা.)-এর মর্মান্তিক শাহাদাত বরণ মুসলিম সমাজের হৃদয়কে ভারাক্রান্ত করে দেয়। বড় কষ্টের দিন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: জি, যথার্থই বলেছেন। হৃদয়বিদারক এক ঘটনা।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: আগের আপনার ৩টা পর্বই পড়েছি। কাসির সাহেবের এই বইটার কোন লিংক আছে? আপনি এটা বঙ্গানুবাদ করছেন?
সাথেই আছি, লেখা চলুক।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৭

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: এই বইটি বাংলা ভাষায় অনুবাদ হয়েছে, আমার ফ্রেন্ড গালিবের কাছে ৬টা খন্ড দেখেছি, সেগুলোর একটিই আমি পড়ছি। পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: জি, যথার্থই বলেছেন। হৃদয়বিদারক এক ঘটনা।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন।

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পৃথিবীর ইতিহাস সবসময় রক্তাক্ত ছিলো - হয়তো এটিই ইতিহাসের ধারা।।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: ঠিক বলেছেন, রক্তাক্ত ইতিহাস।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম প্রচারের ফলে, যেই আরব সাম্রাজ্য গড়ে উঠে, উহা কি রাজতন্ত্রিক সাম্রাজ্য ছিলো, নাকি নতুন কোন ধরণের রাষ্ট্র ছিলো?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: প্রথম দিকে খিলাফত ছিল, তারপর ক্ষমতার লোভ রাজতন্ত্রে রূপ নেয়।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

নীল আকাশ বলেছেন: ইবনে কাসির খুন নামী একজন লেখক। খুব ভাল কাজ করেছেন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪১

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার লেখাটিই পড়তে যাচ্ছিলাম। তার মাঝেই আপনার আগমন :)

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
ইয়া হুসাইন ইয়া হুসাইন!!
আপনার শহাদাৎ
গড়ে দিল ব্যবধান!
সত্য আর মিথ্যার- এইতো ঈমান।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৭

রাকিব আর পি এম সি বলেছেন: হযরত হোসাইন (রা) সবসময় সত্য আর ন্যায়ের পথে ছিলেন। কূফাবাসীর প্ররোচণায় পড়ে তিনি ইরাক অভিমূখে অগ্রসর হন। এছাড়া মুসলিম বিন আকীলের নির্মম হত্যাকান্ড কারবালার যুদ্ধকে অনিবার্য করে তুলেছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.