নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমড়া কাঠের ঢেঁকি

তোতা পাখির জগৎ খাঁচায় বন্দি.... তার ভাষা মনিবের বাক্যেই সীমাবদ্ধ। তোতাপাখি হতে কীবোর্ড ধরিনি, এখানে তোতাপাখি হতে আসিনি!!

রায়ান ঋদ্ধ

এলোমেলো ধাঁচের পাগলাটে একজন মানুষ আমি। অনেকে বলে কল্পনা প্রবণ। একটু বোকা ধরণের হলেও সচেতন, নিরপেক্ষ, অসাম্প্রদায়িক, বিপ্লব মনা, তর্ক প্রবণ, মধ্যবিত্ত ঘরের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির একজন বাংলাদেশী নাগরিক আমি, যে দেশকে অন্য সব কিছুর থেকে বেশি ভালোবাসে। ভালোবাসা আমার মৌলিক বৈশিষ্ট্য গুলোর একটি এবং আমার সব কর্মকাণ্ডের অনুপ্রেরক। সব কিছুর মত আমিও আপেক্ষিক। আজ হয়তো এমন আছি, কাল বদলেও যেতে পারি!!

রায়ান ঋদ্ধ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষষ্ঠ ইন্দ্রীয় ও মন : ব্যাক্তিগত বিশ্লেষণ

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

মন বলে কোন বস্তুর অস্তিত্ব নেই। এটা মস্তিষ্কের সৃষ্টি। ইল্যিউশনও বলা যেতে পারে। শরীরের প্রতিটি কোষ অবশ্যই মস্তিষ্কের সাথে তথা কোন ইন্দ্রীয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত। কিন্তু এই সমন্বয়কে ষষ্ঠ ইন্দ্রীয় বলা যায় না। যে বস্তুটাকে আমরা মন বা mind বলে স্বীকার করি, তা মূলতঃ মস্তিষ্ক দ্বারাই পরিচালিত। এই মনের কাজের ধরণ বা বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী একে তিনটি ভাগ করা হয়। চেতন, অর্ধচেতন এবং অবচেতন।



চেতন মন আমাদের প্রাধান্য দেওয়া বিষয়াদি ধারণ, বিশ্লেষণ ও ফলাফল প্রদান করে।



অবচেতন মন শারীরিক বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ ও তৎসংক্রান্ত তথ্যাদি মস্তিষ্কে প্রেরণ করে ও মস্তিষ্কের দেয়া অদেশ পালনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়।



কিন্তু এ দুই ভাগের থেকেও শক্তিশালী হল অর্ধচেতন মন, যে চেতন মনের প্রাধান্য বহিঃভুত প্রায় সবকিছু ধারণ, বিশ্লেষণ, সিদ্ধান্ত গ্রহণ এমনকি চেতন ও অবচেতন মনকে প্রভাবিতও করে।



ষষ্ঠ ইন্দ্রীয় বলে যে অতিমানবীয় ক্ষমতার কথা কল্পনা করা হয় তা মূলতঃ এই অর্ধচেতন মনের বিশ্লেষণের ফলাফল। এটি সব দেখে, জানে, শুনে, বোঝে এবং অভাবনীয় কিছু করতে পারে।



এতে নিয়ন্ত্রণ পেলেই সব নিয়ন্ত্রনে আসবে। মেডিটেশন তার একটি পন্খা।



জ্ঞাতব্যঃ মন মস্তিষ্কেরই অংশ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০০

মামুন রশিদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩২

রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: ধন্যবাদ... :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.