নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবিতা প্রেমী; একটু এলোমেলো; উড়নচণ্ডী; আর বই ভালবাসি। শব্দ নিয়ে খেলা আমার বড্ড প্রিয়। গল্প-কবিতা-মুক্ত গদ্য সব লিখতেই ভালো লাগে। \"কেননা লেখার চেয়ে ভালো ফক্কিকারি কিছু জানা নেই আর।\"

শিখা রহমান

পুরনো ইমেজারির ব্যবসা করি। চিত্রকল্প সস্তায় বানাই। টান টান রিমেকশিল্প, ওপরে ঝকঝক করছে স্কাই।.........লোকে পড়ে ভাবে এ তো নতুন, আনকোরা কৌটো। কিন্তু সেই একই, সেই একই বন্দিপ্রাণ ছটফট ভ্রমর....

শিখা রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃষ্টি চিহ্নিত ভালোবাসা ( প্রথম পর্ব)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮


১.
- অঝোর বৃষ্টি…বৃষ্টির চাদর আলাদা করে ফেলেছে আমাদেরকে। সমস্ত পৃথিবী থেকে আলাদা। পাশাপাশি সাদা চাদরের নীচে দুজন মানুষ। কোন কথা নেই...শুধু শরীর কথা বলছে...আর শরীরের কথা শেষ হলেও নিঃশব্দে কথা বুনছে হৃদয়। আমরা সমস্ত পৃথিবী থেকে পালিয়েছি।
- হুম..
- আমি সব মনে রাখতে চাই...তোমার বুকের গন্ধ...তোমার স্পর্শ...তোমার শরীরের স্বাদ...তোমার হৃৎপিণ্ডের ধুকপুক শব্দ...কানের পাশে তোমার অর্থহীন কথা...আর ভালোবাসার কষ্ট।
- আর...
- একসময় আমি কাঁচের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম, বৃষ্টি দেখার জন্য, সাদা চাদরে জড়ানো। হঠাৎ আমার চুল সরিয়ে পিঠে তোমার চুমু...চমকে গেছি...কিন্তু আসলেই কি মনে মনে ঠিক তাই চাইছিলাম না!!!
- তারপরে?
- রাগ করে তাকানোর চেষ্টা করতেই আমার ক্রিপ্টোনাইট...তোমার মাতাল চোখ আজ পাগল হয়ে গেছে। ওই চোখের কাছে কে না হারতে চায়...কে না হারাতে চায়!!! সাদা চাদর মেঝেতে...আর সারাদিন এই অঝোর বৃষ্টি যা বার বার মুছে দিচ্ছে...আমরা সেটা আবারো লিখলাম...আমাদের নিষিদ্ধ গল্প।

কাঁচের ওপাশে বৃষ্টির রুপালী পর্দা; হঠাৎ বিদ্যুৎ চমক। প্রচন্ড শব্দের সাথে আলো আঁধারীতে ঝলসে উঠলো চকচকে ইস্পাতের ফলা। মাতাল চোখ দুটো কি ঠান্ডা, আর শীতল; বাইরে শার্সিতে চেপে থাকা ঠান্ডায় নীল নীল বৃষ্টি ভেজা একটা মুখ।

শীলা নিঃশ্বাস নিতে পারছে না; ঘুম ভেঙ্গে উঠে বসল। গলা শুকিয়ে কাঠ; বুকের ধুকপুকানি থামছে না। অনেকদিন পরে ও আবারো সেই স্বপ্নটা দেখলো। গত সাতমাস ওই স্বপ্নটা ঘুমে হানা দেয়নি।

২.
“নীল পর্দা...নীল পর্দাআআআ...এই যে নীল পর্দা...আপনাকে বলছি?” চমকে গিয়েছিলো শীলা। সিভিল বিল্ডিংয়ের সামনে পেছন থেকে ডাক শুনে শীলা বুঝতেই পারেনি যে ওকে ডাকা হচ্ছে। ছেলেটা খুব কাছে এসে আবার ডাকাতে ও ঘুরে দাঁড়িয়েছিলো “আমাকে বলছেন?”

- হুউউ...আপনিই তো নীল পর্দা…কেমন আছেন?
- আপনাকে ঠিক মনে করতে পারছি না...
- আরে সপ্তাহ দুয়েক আগে আপনার সাথে পলাশীর মোড়ে রিক্সা খোঁজার সময় কথা হলো না...
- কি কথা হয়েছিলো বলেন তো?
- আরে ওই যে রিক্সার পর্দা নীল না দেখে আপনি উঠলেন না...মনে নেই?

শীলা রিক্সার জন্য পলাশীর মোড়ে দাঁড়িয়ে। শিশিরের মতো নিঃশব্দে বৃষ্টি নেমেছিলো। রঞ্জু দাঁড়িয়েছিলো এসে ওর পাশে; মাথার ওপরে বিশাল এক ছাতা। সামান্য ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে এমন ছাতা; এতো মশা মারতে কামান দাগা। একটা রিক্সা থামতেই রঞ্জু বলেছিলো “আপনি চলে যান।” শীলা রিক্সাওয়ালাকে বলেছিলো “এই শোনেন আপনার পর্দা কি রঙের?” “ফুলআলা আফা...রংচঙ্গা” “ওহ্...তাহলেতো হলো নাহ!!” শীলার ঠোঁটে চাপা হাসি; স্বরে একটু ব্যঙ্গ “আপনি যান…বলা যায় না জোরে নামলে বৃষ্টি দেবী আপনার এই বিশাল বর্ম ভেদ করে ফেলবে!!!” “কি হলো না বলুনতো?” রঞ্জুকে খুব অবাক করে দিয়ে শীলা বলেছিলো “নীল পর্দা না হলে আমি বৃষ্টির সময় রিকসায় চড়ি না।“

- ওহহহ্...মনে পড়েছে...আপনিও বুয়েটে? কোন ডিপার্টমেন্ট?
- আমি রঞ্জন...ইইই...লেভেল টু-টার্ম টু। আপনি?
- শীলা...আমিও লেভেল টু-টার্ম টু, তবে সিভিলে। তুমি করে বলো। অবশ্য তুইও বলতে পারো...আচ্ছা থাক আগে বন্ধুত্ব হোক তার পরে দেখা যাবে। তোমাকে আগে দেখিনি কেন বলতো? ওহহহ...তুমি তো অন্য ডিপার্টমেন্টে তাই। নাহলে তোমাকে খেয়াল করতাম নিশ্চয়ই। আমার না লম্বা ছেলেদের বেশ ভালো লাগে কিন্তু সিভিলে কি যে সব বাটু বাটু ছেলে।

শীলা বাম দিকে ঘাড় কাত করে বেশ মন দিয়ে রঞ্জুকে আপাদমস্তক দেখে বললো “এই শোনো তুমি না অনেকটা অক্ষয় কুমারের মতো দেখতে। তবে অতোটা হ্যান্ডসাম নও। আচ্ছা তুমি কি হলে থাকো? কোন হলে বলতো? আমাদের সিভিলে কি তোমার কোন বন্ধু আছে? আমি এ সেকশনে। এ সেকশনে তোমার কোন বন্ধু আছে?”

রঞ্জন মুগ্ধ হয়ে শীলার এক নিঃশ্বাসে কথা বলা শুনছিলো। মাত্র পরিচিত কারো সাথে এতো অবলীলায় কেউ এতো কিছু বলতে পারে? ঠিক যেন একটা পাহাড়ী ঝর্ণা; কলকল ছলছল করে বন্ধনহীন কথার বন্যা। কথা বলার সময় শীলার চোখ উৎসাহে ঝলমলিয়ে উঠছে...দেখতে যে কি ভালো লাগছে!!!

৩.
“এই শোন একটা কথা ছিলো...” রঞ্জন ইতস্তত করছে। ওর ভাব দেখে রাকিব বললো “কি রে তোর ভাবসাব তো ভালো ঠেকতেছে না...ঘটনা কি?”

- আরে নাহ...তুই তো সিভিলে? শীলাকে চিনিস?
- চিনব না ক্যান? ওই পাগলীরে কে না চেনে? তোরে আবোল তাবোল কিছু বলসে নাকি?
- আরে না সেদিন পলাশীর মোড়ে পরিচয় হলো তাই জিজ্ঞাসা করলাম।
- মাইয়া খুবই ভালো তবে ইস্কুরুপ ঢিলা...নাহ ঢিলা না দোস্ত ইস্ক্রু খুইল্ল্যা পইড়া গেছে গা...হাহ হা!!
- কাউকে পছন্দ করে কিনা জানিস?
- দোওওওস্ত তোমার ভাব গতিক তো ভালো মনে হইতাছে না। তবে ওরে প্রেম ভালোবাসার কথা কওয়াও কিন্তু জটিল...খুব খিয়াল!!!
- কেন? খুব রাগী? ঝামেলা করে?
- আরে না সে এইসব বুঝলে না ঝামেলা করবে। আমাগো তানভীর ওর সাথে প্রেম প্রেম ভাব কইরা কি ধরাটাই না খাইলো।

বন্ধুদের মধ্যে তানভীরের শীলার ওপরে একটু হালকা দুর্বলতা জন্মেছিলো...বেচারা!! গাধাটা প্রত্যেক সপ্তাহে শীলাকে বিভিন্ন কবিতা আর গান টুকলিফাই করে প্যানপ্যানে চিঠি লেখা শুরু করলো। “...আমাকে না কেউ বোঝে না। জীবনে যাকেই ভালো লেগেছে সে আমাকে ছেড়ে গেছে। বড্ড একা একা লাগে। আমি যার হাতে ফুল তুলে দেই সে-ই প্রথম ভুল বোঝে আমাকে। আমি যার শিয়রে রোদ্দুর এনে দেব বোলে কথা দিয়েছিলাম সে আঁধার ভালবেসে রাত্রি হয়েছে।...“

দু’তিন সপ্তাহ পরে ব্যস্ততার কারণে বোধহয় তানভীর চিঠি দিতে পারেনি। শীলা সকালে ক্লাসে সবার সামনে জোরগলায় জিজ্ঞাসা করে বসলো “কিরে তানভীর...তুই যে এই সপ্তাহে আমাকে চিঠি দিলি না?” ক্লাসের সমস্ত চোখ তানভীরের দিকে; তানভীরের মুখ লাল। সে আমতা আমতা করে বলল “না মানে কবিতা লিখে পড়তে দিয়েছিলাম...” “হ্যা...ও না খুব ভালো লিখে...দাড়া দেখাচ্ছি...” তানভীর মানা করার আগেই ওর সব চিঠি বন্ধুদের হাতে আর...তারপরে ওর জীবন দুর্বিষহ। চিঠির লাইনগুলো বেচারাকে প্রতিদিন শুনতে হয়েছে উঠতে বসতে।

রঞ্জন যাকেই শীলার কথা বলেছে সে হেসে উড়িয়ে দিয়েছে “শীলা? ওটাতো একটা পাগলী...খুবই সরল একটা মেয়ে...” বন্ধুরা রঞ্জনের আগ্রহ বুঝলেও কিছু হবে বলে মনে করেনি। এই মায়াবী বয়সটাতে এমনতো ভালো লাগেই, সব ভালোলাগাতো আর ভালোবাসা হয় না। পাওয়া সহজ নয় বলেই কি রঞ্জন এই সহজিয়াকে পাগলের মতো চেয়েছিলো?

৪.
- এই শোন আমার মনে হয় ওই ছেলেটা আমাদের ফলো করছে?
“কোন ছেলেটা? “ বীথি ইশারায় দেখাতেই শীলা বললো “ওহ ওইটাতো রঞ্জন...রঞ্জু...ইইই তে...আমাদের ব্যাচমেট...ও ফলো করবে কেন?”

- আহহা...এতোদিনতো দেখি নাই...এখন খালি এখানে সেখানে দেখা হয়...
- তোর না খালি অদ্ভুত সব চিন্তা!! একটা ক্যাম্পাস...তার সাথে দেখা হতেই পারে...
- তাই বলে এই পলাশীর ব্যাঙ্কের সামনেও...
- বাহ ওর ব্যাঙ্কে কাজ থাকতে পারে না?
- তাতো পারেই কিন্তু ছেমড়াতো ব্যাঙ্কে ঢুকে নাই রে গাধু...সে ব্যাঙ্কের বাইরে ঘুরাঘুরি করতেছে...
- ধুর বাদ দে তো...তোর ভালো লাগলে বল রঞ্জুকে বলি...
- গেলি...আমারতো মনে হয় সে তোকে পছন্দ করে...
- আরে নাহ...পছন্দ করলেতো বলতো...আমরা ফেসবুকে ফ্রেন্ডতো...কই কিচ্ছু উলটাপালটা বলেনিতো...

ওদের প্রতিদিনই দেখা হতেই লাগলো এখানে সেখানে আচমকাই, ক্যাফেটেরিয়ায়, ব্যাঙ্কের সামনে, পলাশীর মোড়ে, সিভিল বিল্ডিং বা লাইব্রেরীর সামনে। শীলা এই যখন তখন দেখা হওয়া নিয়ে মোটেও ভাবেনি। কিন্তু রঞ্জন জানে এই দেখা হয়ে যাওয়া আকস্মিক নয় একটুও। ও শীলা কখন কোথায় থাকে, শীলার ক্লাসের রুটিন, বন্ধুদের সাথে ঘোরাঘুরি সব খোঁজ খবর নিয়ে ফেলেছে।

রঞ্জুর শীলাকে প্রথম দিনই খুব ভালো লেগে গিয়েছিলো; একটু পাগলাটে, একটু ছেলেমানুষ, রঞ্জনের একদম উলটো। রঞ্জন চিন্তা না করে কথা বলে না; জীবনের ব্যাপারেও ওর ভবিষ্যৎ নকশা কাটা আছে। আর শীলা বাড়ীর উঠোনে লতিয়ে ওঠা পুঁই লতার মতো, সতেজ, সুন্দর আর খুবই সহজ। বাগানে গেলে হয়তো তেমন ভাবে প্রথমেই নজর কাড়ে না কিন্তু যে খেয়াল করে সে জানে সরলতার সৌন্দর্য থেকে চোখ ফেরানো কঠিন। শীলার অনেক বন্ধুবান্ধব; সবার সাথে খুব সহজেই মেশে। সহজিয়া বলেই মেয়েদের পাশাপাশি ওর অনেক ভালো ছেলে বন্ধু আছে। ছেলেরা ওকে ঠিক ছোট্ট মেয়ের মতোই প্রশ্রয় দেয়, কখনো ঠিক প্রেমিকা বা একজন রমনী হিসাবে দেখেনি। রঞ্জনের সবচেয়ে ভালো লাগতো যে ও কি অবলীলায় যা মনে হয় তাই বলে দেয়।

রঞ্জু খুবই গোছানো; সে সাধারনত যা চায় সেটা সে শেষ পর্যন্ত হাসিল করে। ও শীলাকে সারা জীবনের জন্য পাশে চেয়েছিলো। আর তার জন্য সে বেশ সাবধানে আঁটঘাট বেধেই নেমেছিলো। জানতো যে বলে কয়ে এই পাগলীর সাথে ভালোবাসা হবে না। তাই ফেসবুকে বন্ধু হয়েছিলো রঞ্জন, প্রথমেই ফোন নম্বর চায়নি। ফেসবুকে পোষ্ট দেখে যে কেউ বুঝবে যে শীলা বৃষ্টি খুব খুব ভালবাসে। ও শীলাকে মাঝে মাঝে বৃষ্টির কবিতা পাঠিয়ে দিতো।

রঞ্জু শীলাকে খুব সহজেই জয় করেছিলো...কবিতা আর গান দিয়ে, বিশেষ করে বৃষ্টির কবিতা। আস্তে আস্তে এমন হলো যে শীলা সকালে উঠেই রঞ্জনের পাঠানো কবিতা বা গানের জন্য অপেক্ষা করা শুরু করলো। যে মেয়েটা পাগলের মতো বৃষ্টি ভালোবাসে তাকে যদি কোন ছেলে প্রতিদিন সকালে উঠেই ফেসবুকে একটা অপূর্ব বৃষ্টিভেজা কবিতা পাঠায় তবে তার মনের আকাশে ভালোবাসার বৃষ্টি ঝরতে আর কতোক্ষণ!!

মাঝে হঠাৎ কয়েকদিন রঞ্জু মেসেজ পাঠানো বন্ধ করলো; শীলা অপেক্ষা করতে করতেই কি প্রেমে পড়লো? কে জানে? সেই প্রথম ও কাউকে সরাসরি কিছু বলেনি। অন্য সময় হলে ও মেসেজ দিতেই পারতো যে কি হয়েছে? কিন্তু কেন যেন অভিমান হয়েছিলো রঞ্জন ওকে ভুলে গেছে বলে। আর কখনো যদি কথা না হয় ভেবে সেই প্রথম অচেনা একটা কষ্ট হয়েছিলো, সেই প্রথম মনে হয়েছিলো অধিকার ছাড়া কিভাবে ও মানুষটার কাছে কিছু চাইবে? ভালোবাসা কি এমনই হয়?

সেই কয়েকদিন শীলা বড্ড অন্যমনস্ক ছিলো। সব হাসি খুশীর মাঝেও সুর কেটে যাচ্ছিল; চোখ খুঁজে বেড়াচ্ছিলো কাউকে; একটু পরপরই মেসেজ চেক করা আর কষ্ট পাওয়া। কয়েকদিন পরে মেসেজ এলো "এ কেমন ভ্রান্তি আমার!/ এলে মনে হয় দূরে স’রে আছো, বহুদূরে,... এলে মনে হয় তুমি কোনদিন আসতে পারোনি।/ চ’লে গেলে মনে হয় তুমি এসেছিলে,/ চ’লে গেলে মনে হয় তুমি সমস্ত ভুবনে আছো।“ সেই প্রথম শীলা বলেছিলো “শেষের দুটো লাইন তোমার জন্য...” “তুমি কি আমার শিলাবৃষ্টি হবে? শুধু আমার জন্য ঝরবে?” “হুউউউ...হবো যদি তুমি আমার মেঘ হও...”

রঞ্জু মাঝে মাঝে ওকে নিয়ে কবিতা লিখে পাঠাতো। শীলার এখনো ভাবতে কেমন অস্থির লাগে যে ওর মতো একটা সাধারন মেয়েকে নিয়ে কেউ কবিতা লিখতে পারে। সারাক্ষণ ওরা কথা বলতো; ফোনে, ফেসবুকে, টেক্সটে; ক্লাসের মাঝে, ক্লাসের ফাঁকে, বাসায়, ছুটির দিনে; সকাল দুপুর সন্ধ্যা আর প্রায় সারারাত পরস্পরকে কথা দিয়ে ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকা। আসলে সে সময়টাই যে দারুন ছিলো; বৃষ্টিতে ভিজে পাগলা হাওয়ায় মাতাল হওয়ার দিন।

চলবে... (দ্বিতীয় পর্বে সমাপ্ত) বৃষ্টি চিহ্নিত ভালোবাসা (দ্বিতীয় ও শেষ পর্ব)

© শিখা রহমান
(ছবি ইন্টারনেটে সংগৃহীত)

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

হাবিব বলেছেন: অনেক বড় লেখা তবে প্রিয়তে রাখলাম। অবসরে পড়বো।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

শিখা রহমান বলেছেন: হাবিব স্যার ধন্যবাদ প্রিয়তে নেবার জন্য। গল্পটা বড় বলেই দুই পর্বে দিচ্ছি। আগামীকাল দ্বিতীয় আর শেষ পর্ব দেবো। সময় করে পড়ে অবশ্যই জানাবেন কেমন লাগলো।

আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা।

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
বৃষ্টিতে ধূয়ে যায় নিষিদ্ধ পাপ
ধুয়ে নিতে পারেনা অনুভব
শীতলতায়ও উষ্ণতার কি বাড়াবড়ি
টুপ করে ঠোট থেকে চুষে নেই
জমে থাকা বৃষ্টির জল...

তৃষ্নারা বেগবান হয় আরো বৃষ্টি আরো জল
উথাল পাতাল দুজনেই খোলা ছাদে
বৃষ্টির চাঁদরে পৃথিবী থেকে দুজনে বিচ্ছিন
বুদ হয়ে থাকা ভালবাসায় দেহে-মনে

বৃষ্টির ছাটে! না সূখের আবেশে মুদে আসে চোখ
তুমি ছাতা ঞয়ো বসো বুকে
তোমার কামুক দৃষ্টিতে বর্ষায় জোয়ার আসে
দিগন্ত ডুবে যায় ঘন ঘোল বরষায়- ডুবি তুমি আমি।

গল্প পাঠে কবিতার জনম ;) হা হা হা

গল্পে ভাললাগা ++++

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

শিখা রহমান বলেছেন: বিদ্রোহী আপনার এইসব দুর্দান্ত কবিতা যখন ছাপাবেন তখন আমাকে কৃতজ্ঞতা জানাবেন কিন্তু :P আপনি যে কিভাবে এমন হটজলদি কবিতা লিখে ফেলতে পারেন!! তাও আবার এমন ভয়ঙ্কর সুন্দর শব্দমালা।

মন্তব্যে বরাবরের মতোই মুগ্ধতা আর ভাললাগা। শুভকামনা কবি।

গল্পটা কিন্তু শেষ হয়নি। কাল পুরোটা পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো।

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিছু টাইপো ত্রুটি মার্জনীয় ;) :P

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

শিখা রহমান বলেছেন: বিদ্রোহী মার্জনা করতে পারি যদি পুরো গল্পটায় পাশে থাকেন। :P গল্পটা শেষ হলে পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো।

শুভকামনা সতত!!


৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কিছু মানুষের লেখা সবসময় ভাল হয়; কিছু কমু না :)
প্লাস++++ ফর দ্বিতীয় পর্ব!

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২২

শিখা রহমান বলেছেন: তাজুল কিছু কিছু মানুষের গল্প পরে অনুভবের ক্ষমতাও দারুণ হয়। আমিও কিচ্ছু বলবো না। কৃতজ্ঞতা ও ভালোলাগা বুঝে নেবেন।

দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

শুভকামনা নিরন্তর!!

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



প্রথম পর্বটা ভাল লেগেছে। দেখা যাক 'পাগলী'র কাহিনী কোন দিকে গড়ায়।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

শিখা রহমান বলেছেন: কাওসার লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে মন ভালো হয়ে গেলো।

দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

শুভকামনা সতত!!

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

মিথী_মারজান বলেছেন: আপু!!!
অস্হির লাগছে সেকেন্ড পার্টটা পড়ার জন্য।।
একদম ডুবে গিয়েছিলাম গল্পটায়।
কেমন টুক করে শেষ হয়ে গেল।
ছুটির দিনগুলোতে তো আমার ব্লগে আসা হয়না।
মনেহচ্ছে আপনাকে বলি যে, শেষ অংশটুকু আমাকে পার্সোনালি ইনবক্সে দিয়ে দিন।
ছুটির দুইদিন অস্হিরতায় কাটবে শেষটুকু পড়তে না পারার জন্য।:)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

শিখা রহমান বলেছেন: মিথীমনি পর্বটা আসলেই কিন্তু বড় নয়, ১৫০০ শব্দের মতো। কিন্তু ব্লগে একবারে কেউ বড় গল্প পড়তে চায় না বলেই দুই পর্বে দিচ্ছি। পুরো গল্পটা মাত্র ৪০০০এর মতো শব্দে।

তুমি একটানে পড়ে ফেলতে পেরেছো শুনে স্বস্তি পেলাম। তার মানে গল্পটা কোথাও তেমন হোঁচট খায়নি। তোমার ভালোলাগা মানেই গল্প ঠিক লাইনে আছে। তুমি আমার আদর্শ পাঠক। :)

একটু অস্থিরতা না হয় থাকলোই। ছুটির দিন শুরুর আগেই শেষটা জেনে যাবে মিথীমনি। এই জারুল ফুল তোমার জন্য লিখতে পারে এক পৃথিবী!!

শুভকামনা ও এত্তো ভালোবাসা। দ্বিতীয় পর্বে তোমার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মিথী আপুর মত আমিও গল্পে ডুবে গিয়েছিলাম।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকব।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

শিখা রহমান বলেছেন: সোহেল ডুব দেবার জন্য ধন্যবাদ। আমিও দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা সতত!!

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে বাহ !!
কদম ফুলে কদম ফেলার আগের সময়টুকুই মধুর ;ফিসাফাস ধুকপুক ঝনঝন !!!
আচ্ছা !! এত রঞ্জন ! রঞ্জন ! :`>

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪

শিখা রহমান বলেছেন: নীরা রঞ্জনের কাজইতো তোমার মনোরঞ্জন করা!! :)

গল্প শেষ হোক। দেখি রঞ্জনের প্রেমিকারা টিকে থাকে কিনা। :P

শুভকামনা ও এত্তো ভালোবাসা। দ্বিতীয় পর্বে তোমার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন:


রঞ্জু ,শীলার প্রথম সাক্ষাতে মনেই হলো না তাঁরা প্রথম কথা বলছে । ভালো বোঝাবুঝি :) । পরের পর্বে দেখা হচ্ছে তাহলে :-B

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

শিখা রহমান বলেছেন: রাকু শীলার চরিত্রটাই যে এমন, খুব সহজেই মানুষকে আপন করে নেয়।

হুউউউ...দ্বিতীয় পর্বে তোমার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা অফুরন্ত!!

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

টিয়া রহমান বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

শিখা রহমান বলেছেন: টিয়া আমিও দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা সতত!!

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বড় লেখা পড়া একটু কষ্টকর !
এত সময় কই। তবে আপনার লেখা
পড়া গেলো কোন বিরতী ছাড়াই !
হযতো এখানেই লেখকের স্বার্থকতা।
যা হোক আগামী পর্বের জন্য অপেক্ষায় রইলাম।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

শিখা রহমান বলেছেন: নূর মোহাম্মদ নূরু অনেকদিন পরে লেখায় আপনাকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। ব্যস্ততার মাঝে সময় করে পড়েছেন সেজন্য অনেক ধন্যবাদ।

দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা সতত!!

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: শিলা'ই কি শিখা?

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪০

শিখা রহমান বলেছেন: রাজীব অবশ্যই!! :) আমার সব গল্পের নায়িকাই আমি। নিজে নায়িকা না হলে এতো কষ্ট করে গল্প লিখে কি লাভ? :P

পড়ার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: শিলা'ই কি শিখা?

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

শিখা রহমান বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা সতত!!

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহ ! ভালো লাগলো , পাগলি মেয়ের প্রেম কথন । অপেক্ষায় থাকলাম দ্বিতীয় পর্বের , যেখানে মেঘ ও শিলাবৃষ্টি একে অপরকে কতটা কাছের করে নিতে পারে সেটা দেখার। তবে আপু আজকে পোস্টটা একটু তাড়াহুড়ো করে ফেলেছেন। কয়েকটি জায়গায় একটু টাইপো আছে।

শুভকামনা প্রিয় আপুনি কে ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

টাইপো কোথায় যদি একটু কষ্ট করে উল্লেখ করতেন। আমি পড়ে খুঁজে পাচ্ছি না। :(

দ্বিতীয় পর্বে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা সতত!!

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পড়েছিলাম আগেই, লাইকও দিয়েছি। আপনার লেখার ব্যাপারে নতুন করে প্রশংসার কিছু নেই। বরাবরের মতই ঝরঝরে, প্রাণবন্ত আর সুখপাঠ্য। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

শিখা রহমান বলেছেন: সম্রাট আপনাকে লেখায় পেয়ে খুব খুব ভালো লাগছে। ভালো লাগছে বলেই টের পেলাম আপনাকে কতোখানি মিস করছিলাম।

লাইকের জন্য ধন্যবাদ। সবসময়েই মন্তব্যে আর পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা।

আমিও পরের পর্বে আপনার মন্তব্য আর প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষায় থাকলাম। এত্তো ভালোলাগা আর শুভকামনা কবিসম্রাট!!

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ শিখা আপু-
খুবই চমৎকার একটি লেখা। একটি পাগলী মেয়ের প্রেমে পড়ার নিষ্পাপ গল্প।
বেশ আবেগময়- শব্দেরা ভেসে যায় আবেগ-বৃষ্টির জলে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৪২

শিখা রহমান বলেছেন: জাহিদ পড়ার জন্য ও সুন্দর মন্তব্যটার জন্য ধন্যবাদ।

প্রেমে পড়ার গল্পগুলো কিন্তু নিষ্পাপই হয়। প্রেমে পড়ার পরেই জীবনের গল্প শুরু হয়, যা সবসময় মধুর নয়।

দ্বিতীয় ও শেষ পর্বটা মাত্র পোষ্ট করলাম। পড়ে জানিও কিন্তু কেমন লাগলো।

শুভকামনা প্রিয় কবি।

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ব্লগে এসে সবসময় যে কয়জনের লিখা পড়ার আগ্রহ পোষন তাদের একজন যখন আপনি স্বীকার করতে বাধাঁ কোথায় চমৎকার লিখন শেলীতে গল্পটি অনন্য।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৪৪

শিখা রহমান বলেছেন: সুজন আপনি এখন পর্যন্ত সব লেখায়, কবিতা কি গল্পে, মন্তব্যে আমাকে উৎসাহিত করে চলেছেন। অশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনার মন্তব্যে অভিভূত হলাম।

গল্পের শেষটা মাত্র পোষ্ট করলাম। পড়ে জানাবেন কিন্তু কেমন লাগলো।

শুভকামনা প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকুন সবসময়।

১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: আপু, আপনি একি করলেন? :P নির্ঘাত আপনি বুয়েটের? না হলে এত সুন্দর আমাদের ক্যাম্পাসের বর্ননা দিতে পারতেন না....ওয়াও.... :`>
গল্পের কাহিনী কার আপু, বড়ই সন্দেহ জনক?????? মনের ভিতর খটকা খটকা লাগছে.......।??????
মেয়েটার কেমিক্যালের দিলে হতো, সব সুন্দর সুন্দর লক্ষী মেয়েগুলি দেখতাম কেমিক্যালেই পড়তো.....। :`>
আরে, বাকি লোকজন বুঝবে কিভাবে? দেখা সাক্ষাত তো সোনালী ব্যাংকের সামনেই হবে....ঐ যায়গায় তো সবারই যেতে হবে....উপাই আছে না যেয়ে.......

সবার জন্য উন্মুক্ত তথ্য: ডেটিং, ফিল্ডিং আর দেখা সাক্ষাত হবার যায়গা হলো বুয়েটে...............১। আর্কির পিছনে.....২। ব্যাংকের সামনে...৩। পলাশীর মোড়ে......৪। DSW বিল্ডিং এর সামনে......৫। খেলার মাঠের সামনে..........৬। ক্যাফেটিরিয়ায়.......৭। লাইবেরির সমানে......৮। URP বিল্ডিং এর সামনে.. 9. OAB বিল্ডিং এর সামনে......আর বললাম না....... ;) আরও লাগলে জানাবেন..... ;)

আপনার লেখাটা পড়ে পুরোই লস্টালজিক হয়ে গেলাম......... :((

ভাবছি বুয়েটের সব ফ্রেন্ডদের রমরমা প্রেম কাহিনীর সিরিয়াল লেখা শুরু করবো নাকি. ;) যে জটিল জটিল সব কাহিনী...[অবশ্যিই নিজের টা বাদে] :``>> ......সব গুলি দেশের বাইরে আছে...ইচ্ছে করলেও এসে ধোলাই দিতে পারবে না....হি হি হি..........
ভালো থাকবেন আর আপনার জন্য শুভ কামনা রইল!


০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১২

শিখা রহমান বলেছেন: নীল গল্পটা পড়ার জন্য ও উচ্ছসিত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য পড়েই বোঝা যাচ্ছে প্রিয় ক্যাম্পাসে আর ছাত্রাবস্থার দিনগুলোতে ফিরে গিয়েছেন।

গল্পটা আপনাকে নস্টালজিক করে দিতে পেরেছে শুনে ভালো লাগলো। আপনার বন্ধুদের প্রেম কাহিনী লিখতেই পারেন। পাঠকেরা মজার প্রেমের গল্প পছন্দ করে।

আপনাকে শুভকামনা। ভালো থাকবেন সবসময়।

১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: কি সুন্দর করে শুরু হয়েছে পাগলীর প্রেম শিখা আপু। তবে এত সুন্দর শুরু দেখলেই ভয় হয় শেষে না জানি কি হয়। না জানি কি ট্র্যাজেডি! আচ্ছা পরের পর্ব তো চলেই এসেছে। পড়ে আসি :)

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০২

শিখা রহমান বলেছেন: সায়মামনি তোমার মন্তব্যটা দেরীতে দেখলাম। গল্পের দ্বিতীয় পর্বে তোমার মন্তব্যের উত্তর দিয়েছি। কেন যেন ব্লগে মন্তব্যের নোটিফিকেশন ঠিকভাবে আসে না। :(

তোমার আশংকাই সত্যি হয়েছে। খুব বেশী সুন্দর অনেক কিছুই অনেক সময় পরিনতিতে আর সুন্দর থাকে না।

পড়ার জন্য ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মিষ্টি কবি। ভালোবাসা এত্তো আর শুভকামনা।

২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: শিখা রহমান ,




বৃষ্টির অলৌকিক ঝিরঝির শব্দ নিয়ে লেখাটি শুরু হয়েছিলো যদিও তা থেমে গেছে খানিক পরেই ; গল্প বলেই হয়তো !

আবারও বৃষ্টি নামুক , ততোক্ষন না হয় থাকি লেখাটির সাথেই .....................

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

শিখা রহমান বলেছেন: আহমেদ জী এস বরাবরের মতোই মনকাড়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। কিছুক্ষণ থাকুন লেখাটার সাথে। আবারো বৃষ্টি নামবে কথা দিচ্ছি, গল্পটা যে বৃষ্টি চিহ্নিত ভালোবাসার!!

গল্পের বাকীটুকু পোষ্ট করেছি কিন্তু। পড়ে জানাবেন কেমন লাগলো।

পুরো গল্পের ওপরে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। ভালো থাকুন মন্তব্যের যাদুকর। দেখা হবে বৃষ্টির শহরে!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.