নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টাঙ্গাইলের পতিতাদের নিজস্ব এলাকা থেকে রাতের অন্ধকারে উচ্ছেদ্দ করার নামে, তারেদর জমি দখল করলো, লীগের নেতারা এবং পতিতাদের সকল সম্পত্তি লুট করে স্থানীয় নেতারা, নিজ ঘরে সঞ্চয় করে। এক রাতের মধ্যে টাঙ্গাইল শহরে হাজার হাজার পতিতা আকাশের নিচে উন্মুক্ত হয়ে পরে। মূলত বৃহত্তর ময়মনসিংহের বিভিন্ন স্থানের অসহায়, গরীব অথবা সমাজের কারণে এই সব মেয়েদের জীবনে পতিতা শব্দ যুক্ত করে। এইসব অসহায় মেয়েদর গালি দেওয়া, ঘৃনা করা সহজ কিন্তু কসম ঈশ্বরের , এইসব অসহায় মানুষের সম্পত্তি যে, ঘরে প্রবেশ করে, সময় সেই ঘরের মেয়েকেও এক দিন এই লাইনে দাড় করিয়ে দিবে। এ অভিশাপ আমার নয়, সেই অসহায় মানুষের।
টাঙ্গাইল শহর এখন একটি বিশাল বেশ্যালয় এবং মুক্তি তথা লীগ তার খাদেম, এর অথূ এই নয় লীগের ভবিষ্যত সকল কন্যা সন্তানই বেশ্যা হবে। নিশ্চয় আল্লাহ লীগের পাপ, তার কন্যাগণের উপর পতিত হবে না।
অসহায় মানুষ বিচার না করতে পারলেও , ভগবানের শাস্তি উপভোগ করতে পারে।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৬
নিষ্কর্মা বলেছেন: এক জুম্মায় এক হুজুর বললেন যে এই সব পতিতাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে, বুঝিয়ে-সুজিয়ে ওখান থেকে সারানো হবে। আমার বার বার মনে হল, এই মোল্লা কেন বলল না যে পুরুষদের ঐ এলাকায় যাওয়া নিষেধ! পুরুষরা না গেলে তো ঐ মেয়েদের ব্যবসা চলবে না।
মুক্তি-বাপ্পা-রানা গংদের কাছে সবাই জিম্মি। লেখকের সাথে একমতঃ
নিশ্চয় আল্লাহ লীগের পাপ, তার কন্যাগণের উপর পতিত হবে না। অসহায় মানুষ বিচার না করতে পারলেও , ভগবানের শাস্তি উপভোগ করতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১১
সোহানী বলেছেন: এভাবে পতিতাদের পূর্নবাসন না করে উচ্ছেদ কোন সমাধান হতে পারে না। অনেক এনজিও ওদের জন্য কাজ করে কিন্তু সরকার যদি এগিয়ে না আসে তাহলে এদের পূর্নবাসন কখনই সম্ভব না।