নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমেরিকায় একটা স্লোগান তুলে ছিলো, আপনি আপনার কৃষকের কাছে যান, না হলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। আজ সারা বিশ্বে আর্টিস্টিক শিশুর সংখ্য বেড়েই চলেছে। যার অন্যতম প্রধান কারণ হাইব্রিড বীজ, রাসায়নিক সার ব্যবহার এবং কীটনাশক ব্যবহার। আমাদের দেশে অতিরিক্ত রয়েছে ফরমালিনের ব্যবহার। প্রতিদিন আহারের বিষ, আপনার মরার পরও লাশ পচবে না তা ব্যবহারে।
আমাদের খাবারের চাল থেকে শুরু করে ডাল, সবজি সব কিছুই হাইব্রিড হয়ে গেছে, তাও উৎপাদন হচ্ছে রাসায়নিক সার এবং কীট নাশক ব্যবহারে যা মানব দেহে রোগবালাই এর ঘর বাড়ি তৈরি করে।
আমরা হয়তো ডাক্তারকেই বেশি টাকা দিতে পছন্দ করবো তাই ভাল খাবারটি খুজে খাবো না কিন্তু আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে সুস্থ রাখার জন্য বিষমুক্ত খাবার আন্দোলন প্রয়োজন। অনেকেই এ নিয়ে কাজ করছেন এবং সামাজিক সহযোগিতা না পেয়ে থেমেও গেছেন অনেকে। কায়সার ভাই সেই আন্দোলনের একজন। মানুষকে সুস্থ থাকার জন্য প্রকৃত খাবার তুলে দেবার জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন।
ব্যক্তি কায়সার ভাই একজন অসাধারণ মানুষ। সংস্কৃতি এবং মানবের উন্নতি তার রক্তে, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েও সারহীন, বিষহীন খাবার সংগ্রহ করেন সারাদেশ থেকে আর আমাদের জন্য রেখে দেন তার নিজস্ব ঠিকানায়।
আমার পরিচিত বন্ধুদের বুঝানো সম্ভব নয় আমার, কারণ তারা প্রচুর টাকা খরচ করে চিকিৎসা করাকে সামাজিক মর্যাদা মনে করেন কিন্তু পরবর্তী প্রজন্মকে বিশুদ্ধ খাবার দেবার জন্য অনুরোধ করছি। যেন আপনার শিশুটি সুন্দর সুস্থভাবে দীর্ঘজীবন বেঁচে থাকে আমাদের পৃথিবীতে।
বিশুদ্ধ খাবার আন্দোলন গড়ে তুলায় সকলকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
আর কায়সার ভাই এর সারাদেশ থেকে সংগ্রহ কার বিশুদ্ধ খাবারের ঠিকানা:
স্বস্তির ঠিকানা
১৩৮,শেরশাহ্ সুরী রোড
মোহাম্মদপুর ( কাঠপট্রি বায়তুল ফালা মসজিদের কাছে বাকরখানি দোকানের গলিতে)
ঢাকা-১২০৭
ফোন: ০১৭৩৯-২৫২৮৭৭,,০১৭৬১-৪২৮৩৪৮,০১৭১৪-০৮৫৫৮৯
২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫০
শ্মশান ঠাকুর বলেছেন: এ নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী এমন একটি টিম করতে চাই ভাই। মতামত এবং সহযোগিতা প্রয়োজন।
২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই বর্ষায় আপনি কি কোন গাছ লাগিয়েছেন?
এখনো সময় আছে নিজের দেশকে সবুজে ভরিয়ে দিতে আপনার লাগানো একটি গাছই বদলে দিতে পারে আমাদের প্রকৃতি।
২৭ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫১
শ্মশান ঠাকুর বলেছেন: একাধিক বীজতলা তৈরি আছে। আপনার বা সরকারে দেশী গাছের প্রয়োজন হলে জানাবেন।
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৫
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ,পজেটিভ ও কল্যানমূলক এই পোষ্টটি নিয়ে আলোচনা করে একটা পথ ও সুস্থ থাকার উপায় বের করার চেয়ে-ডাক্তারের নিকট গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করাটই বাংলার মানুষ সটিক মনে করছে আজো। অথচ সবাই জানে স্বাস্থই সকল সুখের মূল। অর্থাত সুস্বাস্থের অভাবে প্রকৃত্ সুখ থেকে বাংলার মানুষগুলো আজ চরমভাবে পিছিয়ে পড়ে স্বাভাবিক হয়ে গেছে। ফলে শরীর ও মস্তিস্ক বিতৃষ্না ও বিদ্রহী হয়ে উঠেছে। এজন্য নিজেদেরকে পরিবর্তন ও সংশোধনের কথা ভাবতে না পেরে পূরানো ইগু ও ধ্যান ধারনার সাথে আরো দূর্নিতি,অপকর্ম ও অসততা মিক্স করে উন্মাদ হয়ে ছুটে চলেছে মরিচিকার পিছে!
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
এখওয়ানআখী বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে সবাইতো আর মোহাম্মদপুর থেকে সংগ্রহ করতে পারবে না তাই কিভাবে বিষমুক্ত খাবার চেনা ও সংগ্রহ করা যায় সেবিষয়ে আলোচনা করলে ভাল হত।