নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রিছাং ঝর্ণাতে যেতে যেতে, উৎরাইয়ের ঠিক আছে একটু থামা হল। এই সুযোগে আমি সারা রাতের জার্নির কাপড় পরিবর্তন করে ফ্রেস কাপড় পড়তে একটু নির্জনে গেলাম। নির্মল পাহাড়। স্বভাবতই সবুজ। পাহাড়ে...
কোথায় ছিলে এতদিন? দেখিনি তোমায়?
ওহ আমি? পাহাড়ে গিয়েছিলাম।
জানো তো আমি পাহাড় প্রেমী, পাহাড় আমার প্রেম।
ওকে ছাড়া বেশীদিন থাকতে পারিনা।
হুম, পরকীয়া না...?
হ্যাঁ হতে পারে সে যে যেভাবে খুশি ভাবতে পারে।...
পুরো হ্যালিপ্যাডে আমি একা। একেবারেই একা। সাজেকের তারা ভরা আকাশ আর মেঘে মেঘে ঢেকে যাওয়া পাহাড় দেখে কিছুতেই ঘুমবোনা বলে ঠিক করলাম। কয়েকজনকে এভাবে সেভাবে বলে কয়ে মানসিকভাবে দুর্বল করলাম।...
কি কর?
তোমাকে খুঁজি?
মিথ্যে বলনা, আমি তো ছিলাম-ই, তবে খোঁজার কি হল?
নাহ, আমিও এই মাত্র এলাম, আর এসেই তোমাকে খুঁজছি।
আর তাছাড়া......
তাছাড়া? তাছাড়া কি?
কাউকে দেখলেই যে হাই, হ্যালো শুরু করতে হবে...
বাসে খাগড়াছড়ি শহরে না গিয়ে, মধ্য পথে রিছাং ঝর্ণা যাওয়ার গেটেই নেমে পড়লাম সবাই। আসলে নেমে গেলাম না বলে, নামিয়ে দেয়া হল বলাই যুক্তিযুক্ত হবে! (সে গল্প এখানে নয়)।
মেঘ-পাহাড়-ঝর্ণা...
ঢাকায় সূর্য উদয় হয় ৫:৩০ থেকে ৫:৪০ এই সময়ে। কিন্তু সাঁজেকে সূর্য নাকি ৩:৩০ এ ওঠে...!! জীবনে শুনেছেন এমন ঘটনা? যে এমন ছোট একটা দেশে দুই ঘণ্টা আগে-পরে সূর্য ওঠে!!...
বন্ধু হল, ঘরের জানালার মত...
প্রতিটি ঘরে যেমন জানালা থাকে বা প্রয়োজন,
তেমনি প্রতিটি জীবনে জানালার মত বন্ধুও প্রয়োজন।
যে জানালা বা বন্ধু কখনো......
ভোরের কুয়াশা হয়ে ছুঁয়ে দেবে,
কভু...
তখনও পাহাড়ের প্রেমে পড়িনি......... পাহাড়কে দেখেছি মাত্র এক-আধবার...... নতুন অফিসে কাজ শুরু করেছি কিছুদিন হল, এই... কয়েকজনের সাথে পরিচিতি, এদের দু-এক জনের সাথে কিছুটা সখ্যতা... হঠাৎই একদিন এক সহকর্মী বেড়াতে...
আগ্রা পৌছালাম প্রায় ৪ ঘণ্টা দেরিতে, ট্রেন লেট তাই, তখন রাত প্রায় ১০ টা, শীতের রাত...... সুতরাং অনেক ঠাণ্ডা, এই প্রথম দেশের বাইরে ভ্রমনে বের হওয়া, যে কারনে, বেশী, বেশী...
আচ্ছা যদি এমন একটা শহর পান, যে শহর আপনাকে স্বপ্ন দেখতে শেখাবে, স্বপ্নে রঙ ছোঁয়াবে, সেই রঙ তার পেখম মেলবে রংধনু হয়ে... রাঙিয়ে দেবে আপনার পুরো জীবনটাই। ভরে দেবে কানায়-কানায়।...
কি দেখছিলে ওভাবে হ্যাংলার মত দাড়িয়ে?
তোমাকে?
কেন? আমাকে দেখার কি হল?
আমি কি চিড়িয়াখানার কোন জীব? না কোন সুদর্শনা!
কোণটাই তো না? তবে?
সে আমি দেখবো তোমায় ইচ্ছা আমার।
সেখানে না...
স্কুল জীবনে বাংলা সিনেমার খুব ভক্ত ছিলাম। বিশেষ করে সালমান শাহ্ এর। বেশ ভালো ভাবেই, অনেকটা অন্ধ ভক্ত বললে মোটেও বাড়িয়ে বলা হবেনা! খুব দেখতাম সিনেমা সেই সময়ে। সিনেমা দেখতাম...
দোস্ত সেই মেয়েটা না দ্যাখ দ্যাখ!
কোন মেয়েটা?
ওই যে ক্যাম্পাসের আইসক্রিমটা! ইংরেজি বিভাগের সেই ড্যাসিং, ফ্যাসনিং এন্ড ক্রিমিং! তুই তো জানিসই আরও কত কি!
কই দেখি? তুই তো শালা...
আচ্ছা শুধু হাতের মেহেদী দেখে বা চোখের চাহুনিতেই কারো প্রেমে পড়া যায়! অথবা কপালের ছোট্ট একটি টিপ দেখে! বা অগোছালো, এলোমেলো চুল দেখে! কি জানি? এভাবেতো ভাবিনি কখনো।
চেনা জানা...
গ্রাম থেকে এসে সবে মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে কতিপয় দুষ্টু আর বাঁদর প্রকৃতির বালক-বালিকার দল! হ্যাঁ বালক-বালিকাই, তরুন বা তরুণী তখনো হয়ে ওঠেনি ওরা কেউই! অন্তত মনের দিক থেকে তো...
©somewhere in net ltd.