নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছেলেটি বাসায় ফিরছিলো, সামান্ন বৃষ্টি ঝরছে, রাস্তায় পৌঁছাবার আগেই বৃষ্টির ফোটা গুলো বড় হতে শুরু করলো, সেই সাথে বেশ দমকা বাতাসও দু-একবার। মনে-মনে বেশ অবাক হল আবহাওয়ার এই আচমকা পরিবর্তনে!
...
Congrats দোস্ত, Many many congratulation!
Thanks দোস্ত, কি খবর তোর?
আরে ধুর আমার খবর পরে তোর খবর বল, অবশেষে পেয়েই গেলি তোর অনেক-অনেক কাঙ্ক্ষিত চাকুরী! ভীষণ কাঙ্ক্ষিত প্রতিষ্ঠানে?
হ্যাঁ দোস্ত,...
অরূপ ঘুমিয়ে ছিল... ছোটরা বারবার কানের কাছে এসে বায়না ধরতে লাগলো, মেলায় যাবে বলে...? বৈশাখের আগেই বৈশাখী মেলা...! কি আজব রে বাবা...! এই উঠি... সেই উঠি করতে করতে উঠলো শেষ...
মা ভিজে যাচ্ছি তো! ঘুমোবো কিভাবে? গায়ে তো পানি পড়ছে!
তিন ভাই-বোন ঘুমিয়ে ছিল। বাইরে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামাতে ওরা আর ঘুমোতে পারছেনা, পারবেও না যতক্ষণ না বৃষ্টি থামে! আর বৃষ্টির...
তোমার চুল খোলা কেন?
এখুনি বাঁধ... আর কখনই চুল খুলে বাইরে আসবেনা?
কেন?
তোমার চুলের উড়ে যাওয়া আর ঘ্রাণ ছড়ানো, অন্যের মুগ্ধতার কারণ হবে...! আমি সহ্য করতে পারবোনা...!
ওহ, তাই...! আর কি,...
তোমায় ছিনিয়ে নেই?
না, নিওনা...!
মানে কি? আমি বললাম আর তুমি সম্মতি দিলে যে, নিওনা! সে কি আমি পারবো? সে কি সম্ভব...? তোমার বয় ফ্রেন্ড আছেনা?
হ্যাঁ আছে, সেতো বয়...
মানালি পৌছাতে প্রায় সন্ধা, বিয়াস নদীর গাঁ ঘেঁসে আর পাহাড়ের পা ছুঁয়ে-ছুঁয়ে... রাতের আকাশের তারাদের অভিবাদন, খণ্ড চাঁদের আলোকিত আমন্ত্রণ আর দূরের শ্বেত শুভ্র পাহাড় চুড়াদের নিমন্ত্রন.... মানালিতে স্বাগতম।
ঝমঝম...
এই বিষয়টা নিয়ে সেই ঈদের সময়ই ভেবে রেখেছিলাম কিছু লিখবো বলে, সময় আর অন্যান্য লেখার ব্যাস্ততায় এটা আর লেখা হয়ে ওঠেনি। তাই এবার আবার সেই একই পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়ে লেখার...
মেয়েটির মিষ্টি ও অতি সাধারণ, তার চলাফেরা-কথাবার্তা-সাঁজ পোশাক এবং অন্যান্য সব কিছুতেই। কোন কিছুতেই কোন দেখানো ভাব নেই বা নেই কোন অহংকারের ছাপ এতটুকুও! যদিও কথা কম বলে, খু-খুবই কম...
আচ্ছা, বাংলাদেশের নায়িকারা কি আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখেনা? নাকি দেখলেও বোঝেনা যে তাদের সেকাল আর একালের পার্থক্য?
ভক্ত হোক বা নাই হোক, সাধারণ মানুষ সে সিনেমা প্রেমী হোক বা নাই...
আরে মামা কি খবর? ক্যামন আছো?
অফিস থেকে বাসায় ফিরে ফ্রেস হয়ে একটু বসতেই মুঠোফোন বেজে উঠলো......
এইতো মামু আছি ভালো, তোর কি খবর?
মামা খবর নেতো, ওই ব্যাটায় দেশে ফিরছে কিনা?...
আজ আর ঘরে উঠবিনা! যেখানে ছিলি, সেখানেই থাকগে যেয়ে!
এরপরেও, বেশ খানিকক্ষণ দাড়িয়ে ছিলাম, কিন্তু, তখনও যখন দরজা খুললনা? তখন ভাবলাম, ঠিক আছে, আমিও আজ আর আসবনা, দেখি কেমন লাগে?
আম্মার...
আচ্ছা তুমি চা বানাতে পারো...?
সে কি কথা...! পারবোনা কেন...? এতো খুবই সোজা...!
আমি বেশ ভালো দুধ চা বানাতে পারি...
আরে ধুর... দুধ চা আবার কোনো চা নাকি...! এটা বানানো তো...
দিল্লী থেকে অনেক দেরি হয়েছিল জীপ ছাড়তে, রুট পারমিট সংক্রান্ত কালক্ষেপণে, চণ্ডীগড় ছাড়িয়ে হিমালয়ান হাইওয়েতে পৌছাতে, পৌছাতে সন্ধার আঁধার চারিদিকে...... চারিদিকে সুন্দরী পাহাড়দের মন ব্যকুলতার অপেক্ষা! মন একটু খারাপই হল,...
ছেলেটি সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের কাছে দাড়িয়ে দাড়িয়ে ভ্যানে করে ভাঁজতে থাকা চিংড়ি মাছ ভাঁজা দেখছে, কিভাবে বেশ বড় বড় চিংড়ি মাছ কিভাবে ধুয়ে, লবন-মরিচ ও অন্যান্য মশলা মেশাচ্ছে, তারপর ক্রেতাদের...
©somewhere in net ltd.