নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগ আমার বাসার ড্রয়িং রুমের মত, আমি এখানে যেকোনো কিছু দিয়ে সাজাতে পারি আপনার পছন্দ না হলে বলতে পারেন আমার কোন আসবাবটির অবস্থান বা ডিজাইন আপনার পছন্দ হয় নি এবং কেন হয় নি। তবে তা অবশ্যই ভদ্র ভাষাতে। ভাষার ব্যবহার করতে জানা অনেক বড় একটি গুন

শেখ এম উদ্‌দীন

আমি বাংলাদেশি ....আমি বাঙালী....আমি মুসলিম....আমি বাংলার জন্য জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত ।

শেখ এম উদ্‌দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

হোলির নামে বাংলাদেশে যা হচ্ছে তা কি হিন্দু ধর্মমতে সঠিক?

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:০৪


ছবিটি প্রতীকী এবং ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা।
#Say_no_to_Rape
#ধর্ষণ #এবার_তোরা_পশু_হ

এই নিন্দনীয় কাজটি কি শুধু নারীর গোপনাঙ্গের সাথেই ধর্ষক দোপেয়ে গুলো করছে নাকি অন্য ভাবেও সম্ভব এ নিয়ে বিস্তারিত লেখব একদিন।

আজ একটি ভিডিও দেখলাম, যেখানে এক তরুনি তার হোলি খেলার বর্ণনা দিচ্ছিলেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। তার ভাষাকে রুপান্তর করলে যা দাড়ায় তা মোটামুটি এমন যে “আজ সে অনেক মজা করেছে। এতো ভিড় সেই ভিড়ে এতো জন তার শরীরের স্পর্শকাতর সহ অন্য সকল অংশে রঙ মেখে দিয়েছে তা সে ধারণা করতেও পারছে না। যদিও এটা কিছুটা কষ্ট তাকে দিয়েছে কিন্তু এতে করে সে যে আনন্দ উপভোগ করেছে তা কষ্টের তুলনাতে কিছু না”

এই মেয়েটি কি ধর্ষণের শিকার না? এই মেয়েটির যে এই ধর্ষণ নিয়ে কোন কষ্ট নেই সেটা কি আমাদের সমাজের ধর্ষণ কামী রূপ কে তুলে ধরে না? হোলি হিন্দুদের ধর্মীয় একটি উৎসব। আমি যত টুকুন হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানি এই অনুষ্ঠানে এমনভাবে এক ললনার সারা অঙ্গে রঙ মাখানোর কোন কথা নেই। যদি কেউ প্রমাণ করতে পারে হিন্দু ধর্ম এভাবে এক জন নারীর দেহে হাত দেয়াকে স্বাধীন করে দিয়েছে তাহলে কথা দিলাম নিজের সর্বাপেক্ষা প্রিয় কাজ লেই লেখা লেখি ছেড়ে দিব।

তাহলে হোলির নামে কেন এসব হচ্ছে? কারন ধর্ষক মনা দোপেয়ে প্রানি গুলো সর্বদাই ধর্ষণ করার মানসে থাকে কখনো সরাসরি কখনো ছলে কিংবা কৌশলে। আর হোলির এই রূপ তাদেরই নিজেদের তৈরি করা। যে রুপে নারী ধর্ষিত হবে কিন্তু সেটাকে সে উপভোগ মনে করে আনন্দ পাবে।

গড়ে বাংলাদেশে দৈনিক ৪-৫ টি জোরপূর্বক ধর্ষণ পত্রিকার খবরে আসে। আরে আড়ালে আবডালের এই ধর্ষণের কথা ধরলে দৈনিক হয়ত ১০০ এর মত ধর্ষণ হচ্ছে প্রতিনিয়ত বাংলাদেশে। শুধু ধর্ষণের শাস্তি দিয়েই এ সকল ধর্ষণ ঠেকানো যাবে না। এগুলো ঠেকানোর জন্য ধর্ষণ কামী দোপেয়ে প্রানি গুলোর সূক্ষ্ম জাল ছিঁড়ে বেড়িয়ে আসতে হবে নারী পুরুষ সকলকে। তা না হলে এগুলো বৃথা আস্ফালন ছাড়া আর কিছুই নয়।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:২৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: হোলির নামে বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মমতে ধর্ষন হচ্ছে?? খুব খারাপ, খুব খারাপ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: আপনার মন্তব্য কারেকশন করুন সাহেব।
ধর্ম মতে কখনো ধর্ষণ হতে পারে না। কোন ধর্ম কাউকে ধর্ষণ করতে শিক্ষা দেয় না।
যা হচ্ছে তা ধর্ষক দের অনাসৃষ্টি এর মাঝে ধর্ম কে টেনে আনলেন কেন?

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫২

দইজ্জার তুআন বলেছেন: এই মেয়েটি কি ধর্ষণের স্বীকার না? এই মেয়েটির যে এই ধর্ষণ নিয়ে কোন কষ্ট নেই সেটা কি আমাদের সমাজের ধর্ষণ কামী রূপ কে তুলে ধরে না? X(( X(

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১২

অগ্নিবেশ বলেছেন: কি কইতে চান বুঝিনাইক্কা সাহেব, এক হিন্দু ললনা হিন্দু ধর্মমতে আনন্দ উপভোগ করছে, আর আপনের মনে হচ্ছে ধর্ষন হচ্ছে। আপনের কষ্ট হচ্ছে এইটুকু বুঝতাছি।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: নাহ জনাব তিনি আমার জানা মতে হিন্দু ছিলেন না।
আর হিন্দু কিংবা মুসলমান যেকোনো ধর্ম মতে আনন্দ মানে কোন ললনার গায়ে অবাঞ্চিত ভাবে হাত দেয়া কে বুঝায় বলে আমার জানা নাই।

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৩১

কলাবাগান১ বলেছেন: সাঈদী হুজুরের ওয়াজের সময় অনেক হিন্দু ভাই মুসলমান হন কিন্তু একজন কে দেখলাম কোনদিন হিন্দু মৌলবাদীরা গলা কাটে রাস্তায় ফেলে রেখেছে। আমেরিকায় প্রায় দুই একজন সাদা ভাই মুসলমান হন কিন্তু কোনদিন তাদের গলা কাটার ভয় থাকে না (খ্রীস্টান মৌলবাদীদের দ্বারা)

আপনি যে কি বলতে চেয়েছেন তা বুঝতে কস্ট হয় না। আপনাদের মত কট্রর বাদী রা কি চান তা বুঝতে পিএইচডি লাগে না

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: হুম ভাই তা তো অনেক আগেই বলেছিলাম আমি খুব কম জ্ঞানের মানুষ আমাকে বুঝতে আপনার পি এইচ ডি নাই লাগার কথা।
ধূর্ত মানুষের মনোবাসনা বুঝা কষ্টকর আমি ধূর্ত না।

অথচ সেই আমেরিকাতেই অবৈধ যৌনাচার বৈধ হবার পরেও রেকর্ড সংখ্যক ধর্ষণ হয়। ইহা নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:০৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: Click This Link

মনে হয় লেখক যা চাচ্ছিলেন এই ভিডিওতে তার সবই আছে।

৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

কালীদাস বলেছেন: করলে করুক, আপনের কি? যদি দোষ দেয় কোন মুসলিম বালক হোলি দেইখা উত্তেজিত হয়া কোন হিন্দু বালিকারে রেপ করছে তখন নাইলে প্রতিবাদ কইরেন, আপনের সাথে আমিও নামমু কল্লা ফালাইতে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১৫

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: আমার এক হিন্দু ধর্মাবলম্বী ছাত্রের কমেন্ট

"হিন্দু ধর্মে কোথাও এ কথা লেখা নেই স্যার।নিয়ম টা বেসিকালি এরকম যে পূজার পর দেবতার চরনে আবির দিয়ে প্রার্থনা করা।তারপর গুরুজনদের পায়ে আবির দিয়ে আশিরবাদ নেয়া। তারপর সধবারা আরেকজন সধবার সিথিতে আর হাতের শাখায় আবির দিবে।বাকি আনন্দ উদযাপন যা হবে শালিন ভাবে হবে।কোথাও লেখা নেই যে রং খেলার ছুতায় নারীর সারা দেহে হাত দেওয়া যাবে"

কল্লা ফালানর মত ফালতু কথা আমার ব্লগে না বললেই খুশী হব। আর এখানে কোন মুসলিম বালক কিংবা হিন্দু বালক করেছে কিনা এটা নিয়েও এখানে কিছু লেখা নাই। অযথা অপ্রাসঙ্গিক কথা না বলাই হয়ত জ্ঞানীর কাজ। আগ্রিম ধন্যবাদ ভদ্র ভাষার মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

কালীদাস বলেছেন: কল্লা ফালানি কি খারাপ? চেতেন কেন? জ্ঞান নাই দেইখাই তো কমেন্ট করছিলাম :|

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৩৯

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: রাগকরি নাই। কিংবা চেতিও নাই।
ভালো থকুন

৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: হোলি ধর্মের সাথে না মেশালেই তো হলো। যেমন আমরা ক্রিকেট খেলা দেখে জিতলে সবাই আনন্দ করি. মজা করি সেখানে কোন ধর্ম থাকে না। হোলিটাকে সেভাবে দেখলেই তো হয়, তাহলে ওটা হিন্দুদের এই চিন্তা হয়তো আসবে না।

ধন্যবাদ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:১৬

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: এটা কি আপনি হিন্দু ভাইদের ধর্মীয় দিক টি বিবেচনা করে বলেছেন?
তাঁদের ধর্ম মতে অনুষ্ঠানটি আপনি যদি এভাবে সার্বজনীন করেন এবং তাঁদের নিয়ম গুলো কে উপেক্ষা করেন এটা কত টুকুন যুক্তিযুক্ত?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.