নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আত্মনাং বিধিই হোক যাপিত জীবনের প্রেরণার উৎস।

তাজা কলম

সেই কবে ... সভ্যতার আদিলগ্নে সূচিত হয়েছিল নিজেকে জানার অদম্য বাসনা। গ্রিক দর্শনের ‘know thyself’ কিংবা ভারতবর্ষের প্রাচীন দার্শনিকদের, “আত্মনাং বিধি”–র উত্তর আজো মেলেনি লাখো লাখো বছরের মানব ইতিহাসে। এই আত্মঅন্বেষণই তাজাকলমের জীবন তপস্যা। তবে নিজেকে জানার সাধনা বৈরাগ্যের পথে নয় বরং মানুষের সাথে থেকে, মানুষকে ভালোবেসে, মানুষের মাঝেই তাজা কলম খুজেঁ পেতে চায় আপন অস্তিত্বের ভূভাগ। তবুও তাজা কলম পৃথিবীতে এক গৃহী সন্নাসী কারন সে নিয়ত খুজেঁ ফিরছে শূণ্য খেকে আসা এবং শূণ্যতেই বিলীন হওয়া মানব জীবনের গুঢ় রহস্য। বিশেষ অনুরোধ: এ ব্লগে প্রকাশিত লেখাগুলো কপিরাইটের আওতাভূক্ত । লেখকের অনুমতি ছাড়া এখানে প্রকাশিত কোন লেখা কিংবা লেখার অংশ বিশেষ কেহ অন্য কোথাও প্রকাশ করলে বেআইনি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রয়োজনে লেখকের সাথে যোগাযোগ করুন।

তাজা কলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রজেক্ট হোমোসেপিয়েন্স পরকীয়া

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭


আমি হোমোজ্যাগিয়ান্স, অশরীরি। প্রাণীজগতের ইভোলিশনের সর্বশেষ ধাপে আমরা। বুদ্ধির বিকাশে আমরাই সর্বোচ্চ শিখরে। অশরীরি আমরা যখন তখন শরীরি রূপ নিতে পারি, ঢুকে পড়তে পারি যে কারোর দেহে। এটিই আমাদের বিশেষত্ব। আমরা যখন কারো শরীরে ঢুকি আশ্রয় নেই তার মস্তিস্কে। যার উপরে আমরা ভর করি সে তখন হয়ে পড়ে দ্বৈত সত্ত্বার অধিথারী। ইচ্ছে করলেই ওকে ওর ভাবনাতে চলতে দিতে পারি কিংবা পারি আমাদের ভাবনায় চালিত করতে। এজন্য প্রয়োজনীয় সুইচিং ডিভাইস আমাদের মস্তিস্কে রয়েছে।

ঠিক এ মূহুর্তে আমি বিলালের উপর ভর করে আছি। বিলাল একজন সহজ সরল গোবেচারা টাইপের মানুষ। ওর মস্তিস্কে আশ্রয় নিয়ে আমি ওকে নিয়ে খেলতে শুরু করেছি। মাঝেমধ্যেই ওর মস্তিস্ক অফ করে দিয়ে আমার চিন্তাভাবনায় ওকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেই। দেহ ওর, ভাবনা আমার এর চেয়ে মজার জিনিষ আর কী হতে পারে! বউপাগল বিলালের দেহ এখন আমার মদদে পরকীয়ায় মেতে আছে। ইচ্ছে করেই ওর বউকে টের পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছি। আমি দেখতে চাচ্ছি এ কিষয়ে মেয়েদের টলারেন্স কতোটুকু। মাস দুয়েক পর আমি বিলালের মস্তিস্ক থেকে বের হয়ে ওর বউ মুক্তার মস্তিস্কেও ঢুকে যাবো এবং মুক্তাকে দিয়েও পরকীয়া করাবো এবং মেপে যাবো ছেলেদের এ বিষয়ে টলারেন্স কতোটুকু। মূলতঃ এটা আমার স্কুল প্রজেক্ট। হোমোসেপিয়েন্স সঙ্গি ও সঙ্গীনির পরকীয়া সহ্য ক্ষমতার তুলনামূলক নীরিক্ষণ করাই এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য।

আমি হোমোজ্যাগিয়ান্স, অশরীরি। প্রাণীজগতের ইভোলিশনের সর্বশেষ ধাপে আমরা। বুদ্ধির বিকাশে আমরাই সর্বোচ্চ শিখরে। অশরীরি আমরা যখন তখন শরীরি রূপ নিতে পারি, ঢুকে পড়তে পারি যে কারোর দেহে। এটিই আমাদের বিশেষত্ব। আমরা যখন কারো শরীরে ঢুকি আশ্রয় নেই তার মস্তিস্কে। যার উপরে আমরা ভর করি সে তখন হয়ে পড়ে দ্বৈত সত্ত্বার অধিথারী। ইচ্ছে করলেই ওকে ওর ভাবনাতে চলতে দিতে পারি কিংবা পারি আমাদের ভাবনায় চালিত করতে। এজন্য প্রয়োজনীয় সুইচিং ডিভাইস আমাদের মস্তিস্কে রয়েছে।

ঠিক এ মূহুর্তে আমি বিলালের উপর ভর করে আছি। বিলাল একজন সহজ সরল গোবেচারা টাইপের মানুষ। ওর মস্তিস্কে আশ্রয় নিয়ে আমি ওকে নিয়ে খেলতে শুরু করেছি। মাঝেমধ্যেই ওর মস্তিস্ক অফ করে দিয়ে আমার চিন্তাভাবনায় ওকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেই। দেহ ওর, ভাবনা আমার এর চেয়ে মজার জিনিষ আর কী হতে পারে! বউপাগল বিলালের দেহ এখন আমার মদদে পরকীয়ায় মেতে আছে। ইচ্ছে করেই ওর বউকে টের পাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছি। আমি দেখতে চাচ্ছি এ কিষয়ে মেয়েদের টলারেন্স কতোটুকু। মাস দুয়েক পর আমি বিলালের মস্তিস্ক থেকে বের হয়ে ওর বউ মুক্তার মস্তিস্কেও ঢুকে যাবো এবং মুক্তাকে দিয়েও পরকীয়া করাবো এবং মেপে যাবো ছেলেদের এ বিষয়ে টলারেন্স কতোটুকু। মূলতঃ এটা আমার স্কুল প্রজেক্ট। হোমোসেপিয়েন্স সঙ্গি ও সঙ্গীনির পরকীয়া সহ্য ক্ষমতার তুলনামূলক নীরিক্ষণ করাই এই প্রজেক্টের উদ্দেশ্য।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.