নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাচীন মিশরের পিরামিড তৈরির ভিন্নধর্মী কেচ্ছা কাহিনী-৩

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯





১ম পর্ব

২য় পর্ব



স্টার গডঃ

পিরামিড যারা বানিয়েছিল তারা ‘স্টার গড’ এর পূজা করত। তাই পিরামিডের আকৃতি অনেকটা ‘স্টার’ এর মতো। ‘সিরিয়াস’ হচ্ছে রাতে আকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। প্রতি বছর নীল নদে বন্যার আগ মূহুর্তে আকাশে ‘সিরিয়াস’ দৃশ্যমান হতো। নীল নদ হচ্ছে মিশরের প্রাণ। বন্যায় বয়ে আসা পলি মাটি তাদের খাদ্যের যোগান দিত। তাই ‘সিরিয়াস’ ছিল তাদের দেবতা।



কোরআনে আছে;

“আর তিনি শি’রা (সিরিয়াস) নক্ষত্রের মালিক। এবং তিনিই প্রথম আ’দ সম্প্রদায়কে ধ্বংস করেছিলেন।” (সুরা নাজমঃ ৪৯-৫০)



কোরআনে আর কোথাও অন্য কোন জাতির সাথে ‘সিরিয়াস’ কে সম্পর্কিত করা হয় নি। তার মানে দাঁড়াচ্ছে আ’দ জাতি ‘সিরিয়াস’ এর পূজা করত। আল্লাহর অবাধ্যতার জন্য তারা ধ্বংস হয়ে যায়।



পিরামিড আকাশের ‘সিরিয়াস’ নক্ষত্রকে নির্দেশ করে।

















প্রাচীন দেয়াল চিত্রে ‘সিরিয়াস’





প্রাচীন দেয়াল চিত্রে ‘সিরিয়াস’



প্রাচীন মিশর ও হূদ (আঃ)

ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে আলেক্সান্দ্রিয়ার প্রাচীন শহর দেবহা তে ২ টি প্রাচীন বন্দরের নাম উল্লেখ পাওয়া যায়। একটি পোর্ট হূদ এবং অপরটি পোর্ট রাস আল দেবহা। এই দুটি পোর্ট ছিল গ্রিক-রোমান সময়ের- ইসলাম আসার অনেক আগের।



পোর্টের নাম হূদ কেন? তার মানে কি এই নাম কোন কারনে বিখ্যাত ছিল? কোন কারনে ঐ অঞ্চলের লোকদের সাথে সম্পর্কিত ছিল?



প্রসংগতঃ কোরআন ছাড়া অন্য কোন ধর্মগ্রন্থে নবী হূদ (আঃ) এর রেফারেন্স পাওয়া যায় না। অনেকেই ধারনা করে থাকেন হূদ (আঃ) ইয়েমেন অঞ্চলে নয় বরং প্রাচীন মিশরে ছিলেন। আর ইরাম নগরী হতে পারে প্রাচীন মিশরের কোন এক শহর। ইসলাম পরবর্তী সময়ে আ’দ জাতি, ইরামকে নিয়ে অনেক গল্প গাথা তৈরী হয় যে তারা ইয়েমেন অঞ্চলে ছিলেন।



মিশরের কোন একটা বন্দরের নাম যদি পোর্ট হূদ হয়ে থাকে তাহলে এটা ভাবা যায় যে-হূদ নামের সম্ভ্রান্ত কেউ একজন এই এলাকায় ছিলেন এবং তার সম্মানার্থে এই নামকরন করা হয়েছিল।



“আর আ’দ জাতির প্রতি আমি তাদের ভাই হুদকে (আঃ) প্রেরণ করেছি; তিনি বলেন-হে আমার জাতি, তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর, তিনি ভিন্ন তোমাদের কোন সত্য মাবুদ নেই, তোমরা শুধু মিথ্যা উদ্ভাবনকারী।” (সূরা হূদঃ ৫০)



অর্থাৎ আ’দ জাতি এবং হূদ (আঃ) প্রাচীন মিশরে ছিলেন ?



পিরামিডের প্রবেশ পথঃ

যদি আমরা পিরামিডের প্রবেশ পথ দেখি- কি দেখতে পাব? অনেক উঁচুতে বিশাল এক প্রবেশ পথ যা ৫০-৭০ টন ওজনের একেকটি পাথর দিয়ে বন্ধ করা আছে। প্রবেশ পথ এত উঁচুতে কেন? এত বড়ই বা কেন?



এর একটাই উত্তর হতে পারে- তখনকার সময়ের মানুষগুলো বিশাল আকৃতির অথবা দীর্ঘদেহী ছিল। তাদের আকার ও উচ্চতা অনুযায়ী পিরামিডের প্রবেশ পথ বানানো হয়েছিল।



বর্তমানকালে ঐ দরজার নীচে আমাদের প্রবেশের সুবিধার্থে পাথর সরিয়ে নতুন প্রবেশ পথ বানানো হয়। নতুন প্রবেশ পথ আমাদের আকার ও উচ্চতা অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে।





প্রশ্ন হতে পারে পিরামিডের ভেতরের প্যাসেজের কি অবস্থা? প্যাসেজগুলো ৩-৪ মিটার প্রসস্থ ও ১০ মিটার উঁচু। বর্তমানে যে প্যাসেজ দিয়ে পিরামিডের ভেতরে ঢুকা হয় তা মূলত এয়ার শ্যাফট। ভেতরের রুম গুলিও অনেক বড় আকৃতির। পিরামিডের ভেতরের কিং’স চেম্বার ৩৪ ফিট দৈর্ঘ্য, ১৭ ফিট প্রশস্ত এবং ১৯ ফিট উঁচু।



তাহলে কি প্রমাণিত হল? দানব আকৃতির কারো জন্য ঐ প্যাসেজ ও রুম বানানো হয়েছিল।













উপরে মূল প্রবেশ পথ, নীচে আমাদের বানানো প্রবেশ পথ।







গ্র্যান্ড গ্যালারি





এয়ার শ্যাফট

















বিল্ডিংয়ের প্রবেশপথ এত বড় কেন?



নিজেই উত্তর খুঁজুন.....



(চলবে)

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯

স্বপ্ন বাংলা বলেছেন: চলুক

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১২

মধুমিতা বলেছেন: চলবে

২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

তূর্য হাসান বলেছেন: ভালো লাগছে। সঙ্গে আছি। ধন্যবাদ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১

স্রাবনের রাত বলেছেন: তিন পর্ব এক সাথে পড়লাম । খুব ভাল লাগল । আপনার জন্য শুভ কামনা ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: এক সাথে ৩ পর্ব পড়লাম ভালো লাগল

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০০

ঝটিকা বলেছেন: কিন্তু মমি যেগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর দৈর্ঘ তো আমাদের মতই।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

মধুমিতা বলেছেন: মমি যেগুলো পাওয়া গেছে সেগুলো ফারাওদের মমি। পিরামিডের বাহিরে পাওয়া গেছে।

৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বেশ, বেশ !

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫১

মধুমিতা বলেছেন: :) :)

৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২০

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ভাল হইছে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২১

মধুমিতা বলেছেন: কালকে পাবেন।

৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: সিরিজটা ভাল হয়েছে। তবে একটা ভুল তথ্য আছে। আপনি বলেছেন- কোরআন ছাড়া অন্য কোন ধর্মগ্রন্থে নবী হূদ (আঃ) এর রেফারেন্স পাওয়া যায় না।
বাইবেলে কিং জেমস ভার্সনের ওল্ড টেস্টিমেন্টে জেনেসিস চ্যাপ্টার ৩৮ এ আপনি হুদ (আ.) সম্পর্কে লিখা পাবে। প্রফেটের নাম জুডা। হিব্রুতে আসে ইয়াহুদা সেখান হতে ইহুদি এবং সংক্ষেপে হুদ। তবে সেখানে তার সম্পর্কে অত্যন্ত অশ্লীল এবং কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেয়া আছে।
যদি কেও বাইবেলের জেনেসিসে জুডা বা হুদ সম্পর্কে পড়ে থাকেন তবে অনুরোধ করবো দয়া করে কোরআনের ১১ নং সূরা (হুদ) এর ৫ নম্বর রুকু বা চ্যপ্টারটা পড়ার জন্য।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২১

মধুমিতা বলেছেন: একটু দেখে উত্তর দিচ্ছি।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৭

মধুমিতা বলেছেন: মনে হয় আমার তথ্য ঠিক আছে। আপনার তথ্য ভেরিফাই করতে পারলাম না।

উইকি থেকে উঠিয়ে দিচ্ছিঃ

Judaism and Christianity do not venerate Hud as a prophet and as a figure he is absent from the Hebrew Bible. However, there are several pre-Qur'anic references to individuals named Hud or possessing a name which is connected to Hud as well as references to the people of ʿĀd.[9] The name has been linked to several Biblical names. Ammi-Hud is the name of several figures in the Bible.[10] Abi-Hud is the name given for a grandson of Benjamin in 1 Chronicles.[11] A prince of the tribe of Asher is named Ahi-Hud.[12] The name Hud also appears various ancient inscriptions, most commonly in the Hadhramaut. A Palmyrene inscription, dated to 267-272 C.E., mentions a place or people called "Iyad" and Ptolemy refers to the "Adites".[13] The Book of Genesis also refers to the city of "Admah" as one of the cities of the plain[14] associated with Sodom and Gomorrah.[15] An Assyrian inscription of Sargon II, dated to 710 B.C.E., mentions the Arab tribe of "Ibb-Ad" and Sargon's conquest of "Adu-mu" in Arabia.[16]

৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০১

ম্যাংগো পিপল বলেছেন: তিন পর্ব এক সাথে পড়লাম । খুব ভাল লাগল ।

আমি আপনার সাথে একমত, আ’দ জাতিই মনেহয় পিরামিড বানিয়ে ছিল, আজ পর্যন্ত যত গুলি সম্ভাবনার কথা জেনেছি তার মাঝে এটাই সবচেয়ে যুক্তি সংগত।

এখন মনে হচ্ছে আগে এই ব্যাপারটা মাথায় আসে নাই কেন ?

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৫

মধুমিতা বলেছেন: এটা একটা থিউরি মাত্র। তবে অনেক প্রমান পাওয়া যাচ্ছে।
আমারও মতে অনেক সম্ভাবনার মাঝে এটাই সবচেয়ে যুক্তি সংগত মনে হয়। অন্য সম্ভাবনাগুলোতে অনেক ফাঁকফোকড় আছে।

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৪

কালোপরী বলেছেন: :)

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৬

মধুমিতা বলেছেন: ;) ;)

১১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৩

মৈত্রী বলেছেন:
কয়টা সিরিজ এ শেষ হবে??

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৭

মধুমিতা বলেছেন: আরো ২/১ টা পর্ব হতে পারে। লেখা শেষ। পোস্ট করার সময় সাইজ দেখে বুঝা যাবে।

১২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সাথেই আছি চলুক ...

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৯

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৩

ফারদি বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৯

মধুমিতা বলেছেন: আগামীকাল।

১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩১

গোলক ধাঁধা বলেছেন: তাইতো!! এতদিন জানতাম ফারাওরা এখনতো দেখি যে আ'দ সম্প্রদায়। "সুবাহানাল্লাহ",তাহলে এর ভিতরে যে মমিগুলা পাওয়া গিয়েছিল সেগুলার অনেকগুলার সাইজতো তুলনামুলকভাবে আ'দ সম্প্রদায় থেকে অনেক ছোট মনে হয় ।সেটার কি ব্যাখ্যা হতে পারে।
যুক্তি নির্ভর পোষ্টে অবশ্যই "+" এবং প্রিয়তে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩০

মধুমিতা বলেছেন: পিরামিডের ভেতর থেকে কোন মমি উদ্ধার হয়নি। মমিগুলো পাওয়া গেছে কিং'স ভ্যালিতে- পিরামিডের পাশের গোরস্থান থেকে।

১৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

নতুন বলেছেন: অজান্তা ইলোরার কিছু ছবিতে দেখলাম ঐখানেও বড় বড় মানুষের ছবি আছে....









এখানেও ছবিতে বড় এবং ছোট মানুষের মুতি আর ছবি দেখাযায়..
এখানেও হল ঘরটি অনেক উচু....
এখানেও দরজা অনেক উচু....

আমাদের এলাকাতে ও কি বড় দানবীয় আকারের মানুষ ছিলো????

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

মধুমিতা বলেছেন: না, তা নয়। বর্তমানেও আমরা বড় বড় মূর্তি ও বিল্ডিং তৈরি করি।

আপনাকে বুঝতে হবে। সবগুলো সুতা একসাথে করতে হবে। সবগুলি সুতা/খাঁজ যখন একসাথে মিলে যাবে, তখন আপনি একটা সিদ্ধান্তে আসতে পারবেন।

এখন বড় মূর্তি আর বাড়ী দেখলেই বলব না যে, জায়ান্টরা এগুলো তৈরি করেছে।

১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

ভুং ভাং বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম । পোস্টে ++++++

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

মধুমিতা বলেছেন: Click This Link

১৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১১

এ,রহিম বলেছেন: তিন পর্ব এক সাথে পড়লাম । খুব ভাল লাগল । আপনার জন্য শুভ কামনা ।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

মধুমিতা বলেছেন: ৪র্থ পর্ব পড়ে ফেলুনঃ Click This Link

১৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯

সোহানী বলেছেন: অসাধারন লিখা... আমার কথা, তাহলে এতোদিনেও কেন বিজ্ঞানীরা কোন জায়ান্টদের সম্পর্কে কোন ক্লু পেল না?? কোন হাড়গোড় বা অন্য কোন কিছু???

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

মধুমিতা বলেছেন: পরের পর্ব পড়ুন।

১৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: দু:খিত ভ্রাতা। আমার মনে হয় আপনার কথাই সঠিক। আপনি বলার পর আমি নিজেও গুগলে ঘাটাঘাটি করে দেখলাম। হুদ (আ.) বাইবেলে অনুপস্থিত। সুতরাং আমার হাইপোথিসিস আমি পরিত্যাগ করে নিচ্ছি।
অবশ্য এরকম ধারনা হওয়ার পিছনে আরও একটা করন ছিল। সেটা হচ্ছে বাইবেলে যেই জুডার বর্ণনা পাওয়া যায়, তার ছেলের নাম সালেহ। সালেহ (আ.) এর কথা কোরআনেও আছে সে কারণে আমার এমনটা ধারনা হয়েছিল।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

হুদ (আ.) এর কয়েকশ বছর পর সালেহ (আ.) এসেছিলেন।

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

শহুরে কাউয়া বলেছেন: যদি আদ জাতি বা জায়ান্ট রা থেকে থাকে তাহলে একেকটা মানুষ ৩২/৩৪ ফিট লম্বা ছিল? ওরে খাইছে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

মধুমিতা বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.