নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াদি লাজাবের গহীনে-১ (আরব ডায়েরি-১০৫)

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫



(প্রায় তিন মাস গ্রীষ্মের ছুটি ছিল। ছুটিতে বাংলাদেশে ছিলাম, তাই এই তিন মাস লেখালেখির দূরে ছিলাম)

আগের একটি লেখায় ওয়াদি লাজাবের কথা বলেছি। সেই ভ্রমণে সময় স্বল্পতার জন্য ওয়াদি’র ভেতরে যেতে পারিনি। তখনই প্ল্যান ছিল ভেতরটা আরেকবার এসে ঘুরে যাব।

এক শুক্রবারে আমি, আযম ভাই, লিটু ভাই ও জহির ভাই রওনা হলাম ওয়াদি লাজাবের পথে। প্ল্যানটা এরকম সকাল বেলায় ওয়াদি লাজাব ঘুরে বিকালে ‘ওয়াদি বেইশে’ মাছ ধরে আবহা ফিরব।

লিটু ভাই ড্রাইভ করছেন। আবহা থেকে খুব ভোরে রওনা হয়ে ‘দরব’ নামক স্থানে থামলাম। এখানে নাস্তা করব ও মাছের জন্য বরফ কিনতে হবে। নাস্তা করতে গেলাম এক ইয়েমেনি রেস্টুরেন্টে। আমরা রেস্টুরেন্টের ভেতরে না বসে বাহিরে বেছানো মাদুরে বসেছি। ২ প্লেট মোগলগুল ও ২ প্লেট কিবদা’র অর্ডার করা হল। নাস্তা আসার পর দেখা হল সাথে ৪ গ্লাস ‘সুরবা’ ফ্রি হিসাবে দিয়েছে।

“মোগলগুল” হচ্ছে খাসীর মাংসের তরকারী। ধনেগুড়া বা জিড়াগুড়া ও সামান্য লবণ দিয়ে রান্না করা হয়। মনে হবে যেন শুধু পানিতে সেদ্ধ করা। “কিবদা” একরকম কলিজা ভাজি। ফালি ফালি করে কাটা কলিজা ধনেগুড়া, জিড়াগুড়া, অল্প পেয়াঁজ ও টমেটো দিয়ে ভাজা ভাজা করা হয়। দেখতে খুব সাধারণ। ‘সুরবা’ সাধারণভাবে যে কোন পানীয়কে বুঝায়। আমাদের ‘সুরবা’ ছিল মাংস সেদ্ধ করার পর যে পানি থাকে তা, স্যুপ হিসাবে খাওয়া হয়।


মোগলগুল


কিবদা


সুরবা

রুটি দিয়ে বর্ণহীন “মোগলগুল” মুখে দিতেই এর স্বাদ আমার জিভের বিভিন্ন গ্রন্থীকে আলোড়িত করে তুলল। ভেবেই পেলাম না প্রায় মশলা ছাড়া সেদ্ধ মাংস কিভাবে এত স্বাদের হতে পারে। এই স্বাদ আমার লেখনি দিয়ে পাঠককে বুঝানো সম্ভব নয়। “কিবদা” একটু মিস্টি মিস্টি লাগল, খেতে দারূণ। আর ‘সুরবা’ খেয়ে, আরো এক গ্লাস খাওয়ার ইচ্ছা জাগল। আসলে, ইয়েমেনি খাবারের স্বাদ যে না নিয়েছে, তার খাবার জীবন অপূর্ণই থেকে গেছে। আমরা চারজনেই এত তাড়াতাড়ি খাবারগুলো শেষ করলাম যে, আরো বেশী খাবার কেন অর্ডার করলাম না সেই আফসোস করলাম। কিন্তু আমাদের হাতে সময় বেশী নেই। নাস্তা শেষে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা সেরে ওয়াদি লাজাবের পথ ধরলাম।

(চলবে)

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কত দিন পর আপনার পোস্ট পেলাম ভাই!!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭

মধুমিতা বলেছেন: আমিও কিন্তু আপনাদের অনেক মিস করেছি। দেশে গেলে যা হয়- আনন্দ, ব্যস্ততায় লেখার সময় বের করতে পারিন।

২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

অদৃশ্য বলেছেন:



আচ্ছা এই কারন... দেশে এসে দেশের মানুষের কথাই ভুলে গেলেন!... আমরা কতোদিন অপেক্ষা করে আছি আপনার দারুন সব ঘটনা ও ভ্রমণের... যা হোক, তবুও পাওয়া গেলো এই বা কম কিসে...

শুরুটা ভালো লেগেছে, দেখা যাক সামনে কি রেখেছেন... এই বিকেল বেলাতে জিবে জল এনে দিলেন ভাইজান...
শুভকামনা...

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

মধুমিতা বলেছেন: মিস করেছি আপনাদেরকেও। আপনাদের কমেন্ট, বেশী বেশী পোস্ট চাওয়া সবই আমাকে ভালোবাসায় আপ্লুত করে
অনেক ভালো থাকবেন।

৩| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

নেক্সাস বলেছেন: আমার কোনটা ভাল লাগেনা। এই সুরবা খেলে স্বাদ লাগে। কিন্তু যখন মনে আসে এটা মাংস সিদ্ধ পানি অমনি অসস্থি লাগে

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০

মধুমিতা বলেছেন: খাওয়ার সময় ওসব ভুলে থাকবেন।

৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১০

হাবিব বলেছেন: ভাই আমি খেয়েছি ইয়েমেনি খাবার।ভালই লাগে আমার কাছে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৫

মধুমিতা বলেছেন: ইয়েমেনি খাবার ঐতিহ্যময়ী ও স্বাদে বৈচিত্রময়।

৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

হাবিব বলেছেন: মিশর এর লোক সবাই এই মাছ পছন্দ করে।এটা পুড়ে খাই, মাছের আঁইশ, এগোল কিছুই পরিষ্কার করে না,।মাছে ভুষি মাখিয়ে পুড়তে হয়।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

মধুমিতা বলেছেন: এ ধরনের পোড়া মাছ আমাদের এখানেও করে। খেয়ে দেখেছি। খারাপ না।

ভালো থাকবেন।

৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

শামছুল ইসলাম বলেছেন: লোভনীয় খাবার মনে হচ্ছে ।
জিহ্বায় পানি এসে গেল ।

ভাল থাকুন । সবসময় ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২

মধুমিতা বলেছেন: স্বাদ নিলে বুঝতেন জিভে পানি আসা কেমন স্বার্থক।

আপনিও ভালো থাকুন।

৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

হাসান রাজু বলেছেন: অনেক দিন পরে আবার লিখলেন। শুরুতেই জিহ্বায় জল এনে ই শেষ!!! তবে মনে হচ্ছে সামনে জমবে ভালো ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

মধুমিতা বলেছেন: না জমলেও জোড় করে জমাব। জিভে জল আনা খাবারগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করা স্বার্থক।

৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৯

নেক্সাস বলেছেন: কাতারের একটা দারুন খাবার শেহরি মাছ বারবিকিঊ।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

মধুমিতা বলেছেন: আরবের খাবারগুলো আসলেই ভিন্ন স্বাদের।

৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:১৬

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: সুস্বাদু পোস্ট! :)
চলুক।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩১

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:

ইয়েমেনি রেস্টুরেন্টে খুঁজতে হবে আপনার বর্ণিত খাবার খুলোর টেস্ট নেওয়ার জন্য। গতমাসে টরোন্টো বিমানবন্দরের পাশে একটা আফগানি রেস্টুরেন্টে গিয়েছিলাম নাম "বামিয়ান কাবাব"। সেখানে ভেড়ার মাংসের বার্বিকিউ খেয়েছিলাম যেগুলো ছিলও আপনার বর্ণিত খাবার গুলোর মতোই শুধু জিরা ও ধনিয়া গুড়া দিয়ে বানানো। ঐ খাবর পরে ঠিক করেছি এর পর থেকে বিমানবন্দরে কাউকে বিদায় দিতে বা আনতে গেলেই বামিয়ান কাবাব মিস করা যাবে না।

রমজান মাসে আমাদের মসজিদে ইফতারির পরের খাওয়ায় অনেক সময় বার্বিকিউ দেয় যেগুলোতে কোন মসলা ব্যবহার করে না, কিন্তু স্বাদের কোন তারতম্য হয় না। বরং খুবই ভাল লাগে। তখন ভাবি আমরা এত-এত করে মসলা ব্যবহার করে শুধু শুধু নিজের পরিপাকতন্ত্র নষ্ট করছি।

আপনাকে ধন্যবাদ আবারও ব্লগে ফিরে আসায়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

মধুমিতা বলেছেন: আপনি দেখা যাচ্ছে এইসব খাবারের মজা পেয়ে গেছেন!
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪০

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
দুঃখিত কয়েকটা বানান ভুল হয়েছে মন্তব্য।

১২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪২

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
খাবার গুলোর চেহারা দেখে কিন্তু খুবই সাধারণ মনে হচ্ছে। এর এত স্বাদ সেটা তো কল্পনা করিনি।
স্বাদের বর্ণনাই তো খাবারগুলোকে লোভনীয় করে দিচ্ছে।

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

মধুমিতা বলেছেন: মুখে দিলে বুঝবেন কি খাচ্ছেন। :)

১৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুমম

জিভে জল এনে দিলেনতো ;)

++++++

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

মধুমিতা বলেছেন: :P

১৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খাবারের যে স্বাদের কথা বললেন আমার খেতে ইচ্ছা করছে এক্ষুনি।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮

মধুমিতা বলেছেন: লিখতে লিখতে আমারও এত খেতে ইচ্ছে করল যে আমি নিজেই বাসায় 'কিবদা' রান্না করে খেলাম। :P

১৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫১

মোঃমোজাম হক বলেছেন: শুধু এক চিমটি লবন দিয়ে কলিজা ভাজি করে খেতে মজাই আলাদা।

আসলে এদেশে ইয়ামেনি,লেবানিজ বা তুর্কিরা যে রান্না করে তার স্বাধই আলাদা।
শুধু এদের হাতের খাবারের লোভেই এদেশে থেকে যেতে ইচ্ছে করে। :)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

মধুমিতা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এই খাবার আর কোথায় পাব !

১৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: আসলে, ইয়েমেনি খাবারের স্বাদ যে না নিয়েছে, তার খাবার জীবন অপূর্ণই থেকে গেছে -- আমারটাও অপূর্ণই থেকে গেল!
তবে আপনার পোস্টটা পড়ে ভাল লাগলো। "লাইক"।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। কখনো সুযোগ পেলে স্বাদ নিতে ভুলবেন না।

১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৭

মধুমিতা বলেছেন: কমেন্টের রিপ্লাই দেয়া যাচ্ছে না বলে দুঃখিত। মনে হয় ট্যেকনিকাল প্রবলেম।

১৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

ক্লে ডল বলেছেন: আপনার বর্ণনা এতটায় প্রাঞ্জল ছিল যে, কখন পোষ্ট শেষ হয়ে গেল টের পেলাম না। জানা হল অনেক কিছু।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৫

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: যেই বর্ণনা দিলেন, ইয়েমেন যেতে হবে মনে হচ্ছে! :D

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

মধুমিতা বলেছেন: আপনার ইরানেও এমন খাবার থাকার কথা। তবে ইয়েমেন এদিক থেকে এগিয়ে।

২০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: মধুমিতা ,



অনেকদিন পরে আপনার দেখা মিললো । নয়তো , আপনি ছিলেন ; আমিই হয়তো ছিলুম না ।

আপনার “মোগলগুল” এর কথা ও এর রান্নাপ্রনালীর কথা পড়ে আমারও কিছু মনে পড়ে গেলো । আরবদেশে না হলেও আরবী ভাষাবাসি আফ্রিকার একটি দেশে থাকা হয়েছিলো । সেখানে উট কিম্বা দুম্বা কিম্বা গরুর মাংশ শুধু তেল-লবন, পেঁয়াজ, কাচামরিচ আর টমেটো দিয়ে একত্রে উনুনে বসিয়ে অল্প অল্প আঁচে রান্না করা হয় , ব্যাস । স্বাদ ? এখনও লেগে আছে মুখে । মাঝে মাঝে আমিও এটা ট্রাই করি । যে-ই খেয়ে দেখেন , বলেন - অপূর্ব !

ভালো থাকুন ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

মধুমিতা বলেছেন: হুম, আপনি নন বরং আমিই ব্লগে তেমন একটা ছিলাম না। আমরা খাবারে এত মশলা ব্যবহার করি যে মূল জিনিসটার স্বাদই হারিয়ে যায়। আরবদের খাবারে আমি মনে করি মূল স্বাদটা খুঁজে পেয়েছি।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

Hesham chowdhury বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা। আপনার লেখা আরব ডায়েরি পুরো সিরিজ টা অসাধারণ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

মধুমিতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন ভ্রমণ আর ভিন দেশী খাবারগুলো খুবই উপভোগ্য হয়........চালিয়ে যান, আছি সাথে।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

মধুমিতা বলেছেন: তাতো অবশ্যই। আপনার ভ্রমণকাহিনীগুলোও অনেক ভালো লাগে। যারা একবার ভ্রমণের প্রেমে পড়ে যায়, ফেরার উপায় নেই। ভালো থাকবেন।

২৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন, সব সময়

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.