নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Never Say Never Again

...

মধুমিতা

আমি তোমার কাছে পৌছতে পারিনি পথে হয়েছে দেরী। তবু আজো স্বপ্ন দেখি - বন্ধ দড়জায় কড়া নাড়ি ।। আমি এক অতি সাধারণ মানুষ, আড়ালে থাকতেই পছন্দ করি ...

মধুমিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বজ্র ড্রাগনের দেশ ভূটান-২

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫



বজ্র ড্রাগনের দেশ ভূটান-১

সংস্কৃত শব্দ “ভূ-উত্থান” হতে ভূটান শব্দটি এসেছে যার অর্থ উচ্চভূমি। ১৯০৭ সাল থেকে ওয়াংচুক বংশ দেশটি শাসন করে আসছে। ১৯৫০ এর দশক পর্যন্ত ভূটান একটি বিচ্ছিন্ন দেশ ছিল। ভূটানের মাতৃভাষা জংকা, তাদের ভাষায় ভূটানকে “দ্রুক ইয়ুল” বা বজ্র ড্রাগনের দেশ বলা হয়। স্থলবেষ্টিত দেশটির পার্বত্য ভূ-প্রকৃতি সুইজারল্যান্ডের মত বলে দেশটিকে এশিয়ার সুইজারল্যান্ড ডাকা হয়।

২২ আগস্ট, সোমবার ছিল আমাদের রওনা হবার দিন। ফ্লাইট বিকাল ৪ টায়। দ্রুক এয়ারের ফ্লাইট এমন সময়ে হওয়াতে আমাদের আজকের দিনটা নষ্ট হবে। এছাড়া উপায়ও নাই। মিলন ও লিজা সরাসরি বগুড়া হতে এসেছে। ইমিগ্রেশন সংক্রান্ত কাজ শেষ করে আমরা নির্ধারিত গেটে অপেক্ষা করতে থাকি। শাহজালাল এয়ারপোর্টে ইমিগ্রেশন সেবা আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়েছে। ২/৩ মিনিটেই পাসপোর্টে স্ট্যাম্প দিয়ে দেয়। দ্রুক এয়ার বাহিরে দাঁড়িয়ে আছে। নানা’র কাছে বিমানটি অনেক বড় মনে হচ্ছে। আমি জানালাম বোয়িং এর যে বিমানগুলোতে আমি সৌদি আরব যাই তার কোন কোনটি দোতলা, হাজারখানেক যাত্রী ধরে (প্রকৃত তথ্যঃ Click This Link)। সৌদি আরবের ডমেস্টিক বিমানগুলো দ্রুক এয়ারের চেয়ে বড়। নানা অবিশ্বাসে মাথা নাড়লেন। বিমানে উঠতেই ভূটানি বিমানবালারা স্মিত হেসে আমাদের স্বাগত জানায়। তাদের পরনে জাতীয় পোশাক- কিরা।



বিমানে উঠে দেখি আমাদের সামনের সারিতেই শফিক তুহিন ও তার বন্ধুরা বসে আছে। কিন্তু তার প্রতি আমরা কেউই আগ্রহ দেখাইনি। ভূটান ও বাংলাদেশের মধ্যে কোন সময় পার্থক্য নেই-একই টাইম জোন। মাত্র ১ ঘন্টার পথ, খাবার হিসাবে দিল- স্যান্ডউইচ, কেক, চিনাবাদাম ও জুস। মন্দ নয়।

আমি, শাকিলা ও নানা একপাশে এবং অপরপাশে মিলন ও লিজা বসেছে। বিমান ল্যান্ড করার খুব একটা দেরী নেই। বয়সের দাবীতে নানা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জানালার পাশে বসেছেন এবং অবাক চোখে নীচের পাহাড়, নদী দেখছেন। আমি ভেবেছিলাম বিমান থেকে কিছু ছবি তুলব। নানার কারনে তা ভেস্তে গেল। মিলন ও লিজার কণ্ঠে বিষ্ময় ধ্বনী –কি সুন্দর নদী! আরে পাহাড়! আমি আমার পাশে দেখার চেষ্টা করি, আবার ওদের পাশে যাই-আমি যে পাশেই থাকি তখন সে পাশে কিছু দেখা যায় না। একেই বলে মন্দ ভাগ্য।

ভূটানে একটিই মাত্র এয়ারপোর্ট- পারো ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। এটি বিশ্বের ছোট বিমান বন্দরগুলোর মাঝে অন্যতম। আমাদের বিমান অনেক নীচে নেমে আসল। এখন বিমানের দুই পাশে পাহাড়, তার মাঝ দিয়ে আমরা উড়ে যাচ্ছি-থ্রিলিং। পাহাড়ের গা বেয়ে সাপের মত অচেনা নদীর পানি ঝিকমিক করে উঠল। নানার চোখ বড় হয়ে আছে। নানা বহু দেশ ঘুরেছেন কিন্তু আজকের অভিজ্ঞতা এই প্রথম।
সামনের আসনে শফিক তুহিনকে এ্যারাইভাল ফরম পূরণ করা নিয়ে ভুগতে দেখলাম-না বোঝার কোন কারন নাই। ঝপ করে আমাদের বিমান রানওয়ে স্পর্শ করে।

বিমান হতে বের হয়ে প্রায় সব যাত্রীই উল্লাস প্রকাশ করল। চনমনে আবহাওয়া ও অবারিত সবুজে আমাদের চোখ ও মন জুড়িয়ে যায়। সবার হাতের ফোন অথবা ক্যামেরা ঝটপট ছবি তুলেই চলছে। দুই পাহাড়ের মাঝে একটু সমতলে ছোট একটা এয়ারপোর্ট। এয়ারপোর্টের বিল্ডিংগুলো তাদের নিজস্ব ঢং এর-দেখলেই বুঝা যায় সাধারনের মাঝেও নান্দনিকতা থাকতে পারে। যাত্রীরা কেউই ইমিগ্রেশনের দিকে যাচ্ছে না দেখে কয়েকজন পুলিশ এগিয়ে এসে ইমিগ্রেশনে যাবার তাগাদা দিলেন।





৫ মিনিটের মাঝেই ইমিগ্রেশনের কাজ শেষ হয়ে গেল। বাংলাদেশিরা অন এ্যারাইভাল ভিসা পায়। কবে ফেরত যাব জিজ্ঞাসা করে ৫ দিনের ভিসা দিয়ে দিল। আমি ও শাকিলা সাথে করে ডলার আনিনি। আমার সাথে সৌদি আরব হতে ইস্যু করা ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ড আছে, বাংলাদেশের এফসি একাউন্টের কার্ড আছে। তাই ডলার বহন করার প্রয়োজন মনে করিনি। এয়ারপোর্টের ভেতরে এটিএম মেশিন দেখে কার্ড ঢুকালাম। দুটি কার্ডের একটিও কাজ করল না। মেশিনে সমস্যা থাকতে পারে, শহরে তোলা যাবে।

ব্যাগেজ চেকিং করে বের হতে যাব, দেখি কাস্টমস কর্মকর্তারা বিশিষ্ট শফিক তুহিনকে জেরা করছে। কে যেন বলল- এয়ারপোর্টের ভেতরে সু-দৃশ্য “বোতল” দেখে তা কিনেছেন কিন্তু ডিক্লেয়ার করেননি। এখন ২০০% পর্যন্ত ট্যাক্স দিতে হতে পারে। ভূটানে মদ্যপানে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই, কিন্তু ধুমপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ।

গেটের বাহিরে একজন গাইড কাগজে নাম লিখে আমাদের জন্য দাঁড়িয়ে ছিল। কর্মা লোটে- আগামী পাঁচ দিনের জন্য আমাদের ড্রাইভার কাম গাইড।

(চলবে)



মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

বিলুনী বলেছেন: ১৯৫০ এর দশক পর্যন্ত ভূটান একটি বিচ্ছিন্ন দেশ ছিল - কেন বিচ্ছিন্ন ছিল !!!
আমি জানালাম বোয়িং এর যে বিমানগুলোতে আমি সৌদি আরব যাই তার কোন কোনটি দোতলা, হাজারখানেক যাত্রী ধরে। এটা কি বাংলাদেশী এয়ার পোর্ট হতে !!!
সৌদি আরবের ডমেস্টিক বিমানগুলো দ্রুক এয়ারের চেয়ে বড়। নানা অবিশ্বাসে মাথা নাড়লেন। নানা সত্যিই অনেক দেশ ঘুরেছেন !!!!
বিমানে উঠে দেখি আমাদের সামনের সারিতেই শফিক তুহিন ও তার বন্ধুরা বসে আছে। কিন্তু তার প্রতি আমরা কেউই আগ্রহ দেখাইনি। এটা কি কোন স্বাভাবাবিক আচরণ হলো !!!
আমি ও শাকিলা সাথে করে ডলার আনিনি। আমার সাথে সৌদি আরব হতে ইস্যু করা ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ড আছে, বাংলাদেশের এফসি একাউন্টের কার্ড আছে। তাই ডলার বহন করার প্রয়োজন মনে করিনি। এয়ারপোর্টের ভেতরে এটিএম মেশিন দেখে কার্ড ঢুকালাম। দুটি কার্ডের একটিও কাজ করল না। মেশিনে সমস্যা থাকতে পারে, শহরে তোলা যাবে।
এয়ারপোর্টের মত জায়গায় যখন কাজ করেনি তখন অন্য জায়গায় যে কাজ করবে তার নিষ্চয়তা কি ? এেরকম প্রস্তুতি নিয়ে বিদেশে কি যেতে পারব, না কেও যায় !!!
দেখি কাস্টমস কর্মকর্তারা বিশিষ্ট শফিক তুহিনকে জেরা করছে। বিশিস্ট কি কারণে!!!
ভূটানে মদ্যপানে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই, কিন্তু ধুমপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। ভাল যে কোন সময়ে যে কোন স্থানে যে কেও মদ্যপান করতে পারবে !!‍! মদ্যপানে নিষেধাজ্ঞা না থাকলেও কিনাতে নিষেধাজ্ঞা কিছুটা আছে বুঝা গেল !!!!

ধন্যবাদ চমৎকার ভ্রমন কাহিণী, অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য জানা গেল !!! কোন সময় ভুটান গেলে কাজে লাগবে , অন্তত দুচারটি ডলার হাতে করে নিয়ে যেতে হবে বুঝা গেল !!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

মধুমিতা বলেছেন: এত বড় প্রশ্ন আবার পয়েন্ট ধরে ধরে উত্তর চেয়েছেন :((

ভুটান সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ঘুরে আসুনঃ Click This Link

বিমান সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে নীচের ৪ নং প্রশ্নের উত্তরটি দেখে আসুন।

নানা অনেক দেশ ঘুরেছেন। স্বভাবতই দ্রুক এয়ারের চেয়ে আরো বড় বিমান দেখেছেন। কিন্তু ওনার বয়স ৮০ এর উপরে, ওনার স্মৃতিশক্তি বিট্রে করতেই পারে। আমিও তাই ওনাকে বিষ্মিত করতে চেয়েছি। বিস্তারিত আমার লেখায় আসেনি বলাবাহুল্য।

শফিক তুহিন ও তার বন্ধুদের সাথে আমরা স্বাভাবিক আচরণ করেছি বলেই মনে হয়। অন্য যাত্রীরা আমাদের মতোই ছিল। ওনারা নিশ্চয়ই খ্যাতির বিড়ম্বনায় পড়তে চাননি, নিরুদ্রপ একটা ছুটি কাটাতে চেয়েছেন।

ডলার সংক্রান্ত ব্যাখ্যা পরবর্তী পোস্টে আসবে, তাই এখানে কিছু বলছি না।

ভূটানে মদ্যপান ও কেনায় নিষেধাজ্ঞা নেই। শহরে যে কেউ চাইলেই ড্রিংক করতে ও কিনতে পারে। কিন্তু কেউ এয়ারপোর্ট হতে কিনলে তাকে নির্দিষ্ট ফরমে কাস্টমসের কাছে ডিক্লেয়ার করতে হবে। এ্যারাইভাল ফরমটি প্রতিটি যাত্রীকেই পূরণ করতে হয়। শফিক তুহিন সম্ভবত সেটা করেননি বলেই- বিশিষ্ট।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

পয়গম্বর বলেছেন: আগামী বছর বাংলাদেশ গেলে ভুটান যাবারও ইচ্ছে আছে। আপনার পর্বগুলোতে আমি চোখ রাখেবো। শুরুটা চমৎকার হয়েছে। পরবর্তী পর্বগুলোেতে যদি খরচের বিস্তারিতটা জানতে পারি, তাহলে অগ্রিম প্ল্যান করতে সুবিধা হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

মধুমিতা বলেছেন: ভ্রমণের খুটিনাটি দেবার চেষ্টা করব। আমরাতো একটা প্যাকেজে গিয়েছিলাম তাই আমাদের শপিং এর খরচ বাদে ওখানে আর কোন খরচ ছিল না। প্যাকেজটি ৫ দিনের জন্য জনপ্রতি ৪২,০০০ টাকা ছিল।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪০

আলগা কপাল বলেছেন: মডুদের তাহলে ঘুম ভাঙছে। তিন দিন ধইরা নির্বাচিত পাতায় কোনো আপডেট ছিল না। আজ সকাল ১১ টায়ও ছিলো না। আমার পোস্টখানা কাজে দিছে ( যদিও তা মডুরা ডিলিট করে দিছে।)।


আপনার ভ্রমণ কাহিনীর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত থাকবো ইনশাআল্লাহ।
ভূটান= ভূ(ভূমি)+টান(উঁচু এলাকা)। শুদ্ধ বাংলায় টান বলতে উচু জায়গা না বোঝালেও বহু আঞ্চলিক ভাষায় টান বলতে উচু স্থান বোঝায়।

বিশিষ্ট শফিক তুহিনটা কে?

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪৪

কালীদাস বলেছেন: দুনিয়ার সবচেয়ে চ্যালেন্জিং এয়ারপোর্টগুলোর একটা এই পারো এয়ারপোর্ট, যতদূর জানি সারা দুনিয়াতে মাত্র ৮ জন বা ৯জন পাইলটের কোয়ালিফিকেশন আছে বোয়িং ৭৩৭ বা এয়ারবাস ৩২০ ক্লাসের প্লেন নিয়ে এখানে ল্যান্ড বা ফ্লাই করার, এরচেয়ে বড় প্লেন এই এয়ারপোর্টে নামানো বা ফ্লাই করানো সম্ভব না। আমি ভুটানে যাইনি কখনও, পরের পর্বগুলোর অপেক্ষায় থাকব :) আপনার লেখাটা সাবলীল :)

বাইদ্যাওয়ে, ঢাকায় দোতলা প্যাসেন্জার প্লেন নামেনা অনেকদিন, কেবল হ্বজের সময় মনে হয় বোয়িং ৭৪৭ নামে (হাফ দোতলা ঐটা), কিন্তু হাজার প্যাসেন্জার ধরে কিভাবে? রাশিয়ার বানানো আন্তোনভ বাদ দিলে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় কমার্শিয়াল প্যাসেন্জার প্লেন হল এয়ারবাস ৩৮০ এর একটা টাইপ, সেটাতেও আটশর বেশি ধরেনা সব ইকোনমি হলে, এবং ঢাকা এয়ারপোর্ট ঐ প্লেন নামানোর ক্যাপাবিলিটি রাখেনা।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

মধুমিতা বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ ঠিক আছে। হাজার খানেক একটা কথার কথা ছিল- নানাকে বিষ্মিত করার প্রচেষ্টা। হজ্জ্বের আশেপাশের সময়টাতেই হাফ দোতলায় চড়েছি যখন হজ্জ্বের যাত্রী দেশে নামাত তখন নিয়মিত যাত্রী নিয়ে ফেরত যেত।
যাত্রী'র হিসাবটা এখানে পাওয়া যাবেঃ Click This Link

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: গতকাল রাত হতে পোস্টে ঢুকতে চেষ্টা করছি কিন্তু নেটের স্লো গতির কারণে সম্ভব হয় নাই --- বর্ণনা আর ছবিতে মুগ্ধ আমি --- অসাধারণ --
হুমমম পরবর্তী পর্ব কখন পাবো !!!!!!!!!!!!!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৫

মধুমিতা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। পরের পর্ব তাড়াতাড়ি লেখার ইচ্ছা আছে।

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮

আদম_ বলেছেন: শফিক তুহিন কে?
পোস্ট ভালো লাগলো- মানে সবসময়ই ভালো লাগে আরকি।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

মধুমিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ব্যক্তির পরিচয়ের দিকে আর না যাই।

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৩

মেঘযাত্রা বলেছেন: ভুটানের এয়ারপোর্ট চারটি- ২টি ডমেষ্টিক, ২টি ইন্টারন্যাশনাল
উইকি মামুর লিঙক : Click This Link

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

মধুমিতা বলেছেন: এই লিংকে দেখবেন ১টি মাত্র এয়ারপোর্ট অপারেশনালঃ Click This Link

পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৫

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অনেকদিন পর আবার এলাম :)
আপনার ভূটান জার্নির বিস্তারিত জানতে চাই।মনে আশা আছে বুড়াবুড়ি মিলে ঘুড়ে আসার।
এখানে মন্তব্যগুলিকে দেখে মনে হচ্ছে আক্রমান্ত্বক :(
যাইহোক আমি দাম্মাম থেকে জেদ্দা গিয়েছি অনেকবার।প্লেনগুলি কিন্তু ঢাকা রুটের চেয়েও উন্নতমানের।
যাকে হাফ দোতলা বলছেন সেটা বোয়িং ৭৪৭-৪৬৮ দোতলায় ৩৬ নিচে ৩২ এবং ২৯০টি মিলিয়ে সর্বমোট ৩৫৮টি সিট
আর বোয়িং ৭৭৭ তে প্রথাম শ্রেণীতে ৩০টি আর ইকোনমিক ৩৮৩টি মিলিয়ে ৪১৩টি সিট রয়েছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

মধুমিতা বলেছেন: বিস্তারিত লেখার ইচ্ছা আছে। আপনার তথ্যগুলো কাজে আসবে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

শোভন শামস বলেছেন: আপনার ভূটান ভ্রমন পড়ে ভুটান সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হল। সুন্দর ব্লগ।ধন্যবাদ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

মধুমিতা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাল লাগল আপনার এই পর্বও! বিস্তারিত লিখেছেন সাবলীল বর্ণনায়!!
শুভকামনা নিরন্তর!!

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

মধুমিতা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭

মোজাহিদুর রহমান ব বলেছেন: ভাল লাগছে চালিয়ে যান

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

মধুমিতা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: বেশ তথ্যবহুল পোস্ট + +

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.