নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ ছক্কা মিয়ার পাঞ্জা

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

ছক্কা মিয়া দুর্ধর্ষ পকেটমার। তার শিষ্যরা বলে, ‘ওস্তাদ মাইয়াগো বেলাউজের বিতর থাইকা ট্যাকা বাইর কইরা আনবার পারে।’
এ একটা কথার কথা। হয়তো ছক্কা মিয়ার পেশাগত দক্ষতার প্রশংসা করতে গিয়ে তার শিষ্যরা এমন বাড়িয়ে বলে। তবে এ কথাও ঠিক যে, ছক্কা মিয়া পকেট মারতে গিয়ে কোনদিন ধরা পড়েনি। মাঝে মাঝে শিকার হাতছাড়া হয়ে গেছে। কিন্তু শিষ্যদের মতো ধরা পড়ে কখনো গণপিটুনি খেতে হয়নি তাকে। চোয়াল বসা হালকা পাতলা গড়নের ছোট খাটো মানুষ ছক্কা মিয়া। পূর্বপুরুষ অবাঙালী ছিল বলে দু’চারটা উর্দু হিন্দি কথা সে বলতে পারে। তার পোশাকে আশাকে নিম্ন শ্রেনির মানুষের চিহ্ন নাই। ইস্তিরি করা ধবধবে প্যান্ট শার্ট। পায়ে পালিশ করা চকচকে জুতা। শীতের সময় কোট এবং নিখুঁতভাবে নট বাঁধা টাই। এমন একজন লোককে পকেটমার ভাবা সত্যিই কঠিন। এই ক্যামোফ্লেজ ছক্কা মিয়ার প্লাস পয়েন্ট। ওস্তাদের ব্যর্থতা একটাই। বহু চেষ্টা করেও সে এমন ধোপ দুরস্ত থাকার মাজেজা শিষ্যদের শেখাতে পারেনি। শিষ্যদের কেউ কেউ লুঙ্গি পরেও ডিউটিতে যায়। ছিঃ ছিঃ। ওদের এই স্বভাবের দোষে মাঝে মাঝে ওরা ধরা পড়ে মার খায়। কখনো কখনো পুলিশের হাতেও ধরা পড়ে। থানা থেকে ছাড়ানো না গেলে কোর্টে গিয়ে জামিন নিতে হয়। এ কাজের জন্য ছক্কা মিয়ার বাঁধা উকিল আছে।

তো সেই উকিল বদর আলির নিজেরই একদিন পকেট মারা গেল। ছক্কা মিয়ার দলে কিছু নিয়ম কানুন আছে। সারাদিনের কামাই শেষে সন্ধ্যের পর ভাগ বাঁটোয়ারা হয়। থানা পুলিশ কোর্ট কাচারি সামলানোর জন্য আয়ের একটা অংশ ছক্কা মিয়ার কাছে জমা থাকে। শিকার হওয়া লোকদের সম্পর্কে শিষ্যদের কাছে ছক্কা মিয়া খোঁজ খবর নেয়। লোকটি দেখতে কেমন? মানি ট্রান্সফার কোথায় হলো? কী কী নোট ছিল? লোকটির পেশা কী হতে পারে? পরনে কাপড় চোপড় কী ছিল? এই ধরণের নানা রকম খোঁজ খবর। ওস্তাদ কেন এসব জানতে চায় সাগরিদরা বুঝতে পারে না। তারা ভাবে, এসব হলো ওস্তাদের গায়েবী এলেম। সব গোমর ফাঁস করে দিলে তো আর ওস্তাদের ওস্তাদি থাকে না। শিষ্যদের এসব নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। তারা দিন শেষে টাকার ভাগ পেলেই খুশি।

বদর আলির পকেট কাটা যাবার পরদিন ছক্কা মিয়া কোর্টে গিয়ে তার সাথে দেখা করলো। বললো, ‘উকিল সাহেব, আপনি কী কাল বাজারে গিয়েছিলেন?’
‘হাঁ, ছুটির দিন আমি নিজেই বাজার করি। কেন?’
‘আপনার কী কিছু .........’
‘আরে, হাঁ হাঁ’ বদর আলি হাউ মাউ করে তেড়ে এসে ছক্কা মিয়ার শার্টের কলার ধরে টেনে আড়ালে নিয়ে যায়, ‘আচ্ছা ছক্কু, আমি তোদের এত উপকার করি, আর তোরা আমারই পকেট মারলি? এমন বেইনসাফি আল্লাহ সহ্য করবে?’
‘আর বলবেন না স্যার।’ ছক্কা মিয়া সব সময় শুদ্ধ ভাষায় কথা বলে (এটা তার পেশার জন্য আর একটা প্লাস পয়েন্ট), ‘কিছুদিন হলো এক নতুন ছোকরা দলে যোগ দিয়েছে। ব্যাটা আপনাকে চেনেনা তো! তাই .........।’
‘দে, দে, আমার টাকা দে।’ বদর আলি পারে তো ছক্কা মিয়ার পকেট থেকে টাকা বের করে নেয়। ছক্কা মিয়া একটু দূরে সরে যায়। এবার সে নিজেই উকিল। তার সওয়াল জবাব এরকমঃ ‘কত গেছে স্যার?’
‘দু’শো টাকা।’
‘কী কী নোট ছিল?’
‘আরে হারামি, দুটো একশো টাকার নোট। তুই আমাকে অবিশ্বাস করছিস?’
ছক্কা মিয়া জিবে কামড় দিয়ে বলে, ‘ছিঃ ছিঃ, স্যার যে কী বলেন না! উকিল আর পকেটমারকে কেউ বিশ্বাস করে?’
পকেট থেকে একটা একশো টাকার নোট বের করে ছক্কা মিয়া এগিয়ে দেয় বদর আলির দিকে। থাবা মেরে টাকাটা ছিনিয়ে নিয়ে নিজের পকেটে রেখে বদর আলি বলে, ‘আর একশো?’
‘ও ব্যাটা একশো টাকা ভেঙ্গে ভাত আর মদ খেয়ে ফেলেছে। ওটা আমার নিজের কামাই থেকে শোধ করে দেব স্যার।’
‘শোধ করে দেব কী কথা! শোধ করে দে। কোর্টের বারান্দায় শত শত লোক গিজ গিজ করছে। দেখতে পাচ্ছিস না? এক্ষুনি যা। আমি ওই চায়ের দোকানে বসলাম। টাকা না পেলে কিন্তু তোর খবর আছে। এরপর কেউ ধরা পড়লে আসিস আমার কাছে!’
‘আচ্ছা, ঠিক আছে স্যার।’ ছক্কা মিয়া তার ডান হাতের তালু আর পাঁচ আঙ্গুলে ভক্তিভরে চুমু খেয়ে বললো, ‘চল মেরে পাঞ্জা, দিখা তেরা খেল।’
আধা ঘণ্টার মধ্যেই ছক্কা মিয়া একটা চকচকে একশো টাকার নোট এনে বদর আলির হাতে দিয়ে বললো, ‘একটা চায়ের অর্ডার দিয়ে যান স্যার।’
বদর আলির সাথে কয়েকজন মক্কেল ছিল। ছক্কা মিয়ার হাত থেকে টাকাটা ছোঁ মেরে কেড়ে নিয়ে উঠে পড়লো বদর আলি। ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট থেকে তার ডাক পড়েছে। যাওয়ার আগে সে ছক্কা মিয়ার জন্য চায়ের অর্ডার দিল ঠিকই, তবে সে নোটটা পকেট থেকে বের করে আলোর দিকে ধরে উল্টে পাল্টে দেখে ছক্কা মিয়াকে ফিস ফিস করে বললো, ‘জাল টাল নয় তো?
( গল্পটি প্রথম আলো ব্লগে প্রকাশিত। সামু ব্লগের বন্ধুদের জন্য এখানে পুনরায় পোস্ট দিলাম। )

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ছক্কা মিয়া জিবে কামড় দিয়ে বলে, ‘ছিঃ ছিঃ, স্যার যে কী বলেন না! উকিল আর পকেটমারকে কেউ বিশ্বাস করে?’ ---

হা হা হা ------ রতনে রতন চেনে!!!! অনেক শুভেচ্ছা হেনা ভাই!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বোন কামরুন নাহার। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: বেশ হাস্যরসাত্মক লেখা! পড়ে মজা পেলাম!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সাইফুল্লাহ শামীম। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: আহা! কী সুন্দর যোগাযোগ! রম্য হলেও ব্যাপারগুলো একটা বিশাল সন্ত্রাসসংযোগের অংশ। কেউ খায় এক দুইশ টাকা, কেউ লাখ টাকা! পুলিশ আর ডাকাইত ভাই ভাই/ জনগণের রক্ষা নাই।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সমাজের সর্বত্র ধস নেমেছে। এরকম অর্থ প্রাপ্তিকে আজকাল অপরাধ বলে আর গণ্যই করা হয়না। উকিল আর পকেটমারের আন্তঃ সম্পর্কের এই গল্প আমার জানা একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লিখেছি।

ধন্যবাদ ভাই হাসান মাহবুব। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: হা হা হা যেমন পকেটমার তেমন তার উকিল।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাই তো হয় বোন। এ অনেকটা চোরে চোরে মাসতুতো ভাইয়ের মতো ব্যাপার। পকেটমার মানুষের পকেট কাটে, আর উকিল (সব উকিল নয় কিন্তু) তার মক্কেলের পকেট কাটে। দুজনের দৃষ্টিই শুধু টাকার দিকে। স্বভাব চরিত্রেও এরা অর্থের ভিখারি। অর্থের জন্য এরা সব কিছু করতে পারে।

ধন্যবাদ বোন ফেরদৌসা। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হে হে হে, গল্পটা আগে পড়েছি বলে মনে করতে পারছিনা......তয় উকিল সাহেব মনে হইতাছে পটেট মারের চাইতেও বেশ ছেচড়া টাইপের.........ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কম খারাপ বলেন নাই।

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হি হি হি, কখনো কি আমি কম খারাপ কইছি??

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনি হইলেন সাদা মনের মানুষ। কখনো কী কম খারাপ কইতে পারেন?

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি হইলেন সাদা মনের মানুষ। কখনো কী কম খারাপ কইতে পারেন? ......আমিও তো হেইয়াই কই, কিন্তু মেজদার মতো পাবলিকরা বুঝে না :(

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হেইয়ারা বুঝে লাল পানি।

৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: খিক খিক খিক, ইতা কিতা কন :-P

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে রুহ আফজা শরবত। এইডাও বুঝেন না? এখনো নাবালক আছেন আপনি।

৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রম্যের মাধ্যমে সমাজটা অনেকটা তুলে ধরতে পেরেছেন।
উকিল আর চোর- দুইজনই কম নন। উকিলকে শুধু ধরলে বাকি পেশাগুলোর সাথে নাইন্সাফি করা হবে!
চমৎকার গল্প। আপনাকে অনুসরণ করাটা সার্থক

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ আরন্যক রাখাল। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: =p~ B:-) =p~

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চমৎকার গল্প। একদম বাস্তবঘেঁষা। বাস্তব একটা ঘটনা লেখকের জানা বিধায় সম্ভব এরকম বাস্তবঘনিষ্ঠ গল্প লেখা। অবশ্য লেখকের মুনশিয়ানার কথাও স্বীকার করতে হবে। বাস্তবতার সংস্পর্শে থাকলেও তো সবাই ভাল গল্প লিখতে পারে না।

শুভেচ্ছা।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম। হাঁ, এটি একটি সত্য ঘটনার ভিত্তিতে লেখা গল্প। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

রাবার বলেছেন: তার শিষ্যরা বলে, ‘ওস্তাদ মাইয়াগো বেলাউজের বিতর থাইকা ট্যাকা বাইর কইরা আনবার পারে।’ :``>> :``>> :`>

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ রাবার। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: দারুন রম্য।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

১৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: পকেটমারের গল্প লিখতে গিয়ে উকিলেরও লুঙ্গি হরন করলেন, দুর্দান্ত হয়েছে আশরাফ !!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শাহ আজিজ।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার লিখেন আপনি !!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৬

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হা হা । আচ্ছা একশ টাকাটা কী ছক্কা মিঁয়া আবার উকিলের পকেট থেকে মেরে দিলো নাকি !!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না না পকেটমাররা অত অসভ্য নয়।

ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


কিছুই অইতে পারলাম না... না পকেটমার, না উকিল :(

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই দুইয়ের মাঝামাঝি কিছু হওন যায় কী না, ভাইবা দেখতে পারেন। হে হে হে।

ধন্যবাদ মইনুল ভাই। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

১৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

জুন বলেছেন: ছক্কা মিয়া্র চরিত্রটাকে যেমন করে একেছেন আমিতো ভাবছি সে আবার উকিলের পকেটে মেরেই দ্বিতীয়বারের একশ টাকার নোটটা দিল নাকি !! অনেক মজা পেলাম গল্পটা পড়ে হেনা ভাই ।
+

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: না না, সেরকম কিছু হয়নি। ধন্যবাদ জুন। ভালো থাকবেন শুভকামনা রইল।

১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: পকেটমারিং ফিল্ডে ছক্কা মিয়ার ''ছক্কা'' মারার ক্ষমতা অতুলনীয়।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ জনৈক অচম ভুত। ভালো থাকুন। শুভ কামনা রইল।

২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৫

অনিক.আহমেদ বলেছেন: মনটা খুব খারাপ ছিল, আপনার এই গল্পটা পড়ে মনটা ভাল না করে আর ইয়ত্তা পেলাম না। মনটা ভাল করাই লাগল, হা.....হা........হা। অসংখ্য ধন্যবাদ হেনা ভাই আপনাকে, আপনার এই সুন্দর পোস্টটি দেওয়ার জন্য।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ অনিক আহমেদ। ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।

২১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

ইঞ্জি মো:মারুফ হাসান বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখেছেন লেখক ভালো থাকবেন

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ইঞ্জিঃ মোঃ মারুফ হাসান।

ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: ভাল লাগার পরেও আরও কিছু আকাঙ্ক্ষা অনুভব করছি। পারলে কিছু যোগ করুন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:১১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ শাহজালাল হাওলাদার। আপনার আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য আমার আগের ও পরের লেখাগুলো দয়া করে পড়ুন। এই গল্পে আর নতুন করে যোগ করার কিছু নাই।

ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভকামনা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.