নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইয়ারও মুহাম্মদ ধনী ব্যবসায়ী--আমেরিকার ক্রীতদাস

২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৩

ইয়ারও মুহাম্মদ
ধনী ব্যবসায়ী--আমেরিকার ক্রীতদাস


১৮১৯ সালে আঁকা ইয়ারো মুহাম্মাদের প্রতিকৃতি শিল্পী: চার্লস উইলসন পিল

১৭৩৬ সালে ইয়ারো মোহাম্মদ পশ্চিম আফ্রিকার রাষ্ট্র' গিনিতে জন্মগ্রহণ করেন।
তার আব্বা ছিলেন একজন ধনী ব্যবসায়ী এবং তিনি নিজেও একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন।

১৭৫২ সালে তাকে দাস হিসাবে মেরিল্যান্ড স্টেটের এনাপলিসে সামিউল বিলের কাছে বিক্রি করা হয়। সেখানে তিনি কৃষি খামারে কাজ করতেন।
তিনি তার মাতৃভাষা ফুলানি ছাড়াও আরবি এবং ইংরেজি ভাষা জানতেন।

৪৪ বছর দাসত্ব করার পর ৬০ বছর বয়সে তাকে তার মালিক মুক্ত করে দেন।
তাকে বলা হতো "সকল কাজের কাজী।" তিনি কৃষি কাজ ছাড়াও ইট নির্মাণ সহ নানা ধরনের কাজ জানতেন।
তাছাড়া তাঁর ব্যবসায়িক বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে তিনি অনেক টাকা উপার্জন করেন।

তিনি ওয়াশিংটন ডিসিতে বাড়ি কিনেছিলেন সেই বাড়ি এখনো আছে। তিনি কলম্বিয়া ব্যাংকের শেয়ার হোল্ডার ছিলেন।
ধনী ব্যবসায়ী থেকে দাস তারপর আবার ধনী ব্যবসায়ী।

১৮২৩ সালের ১৯ জানুয়ারি তিনি ওয়াশিংটন ডিসিতে মারা যান।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: দাস দাসী শুধু মধ্য প্রাচ্যেই ছিলো না।
আমেরিকাতে ছিলো।

২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



প্রাচীন কাল থেকেই দাসপ্রথা ছিল। বর্তমানেও আছে।
১৮৬০ খ্রিস্ট পূর্বে সুমের এবং মেসোপটেমিয়া (বর্তমান দক্ষিণ ইরাক) দাসপ্রথা ছিল।
তবে শিকারি জাতি এবং যারা চাষাবাদ করতো না তাদের মধ্যে দাসপ্রথা ছিল না।
সমাজে যখন সামাজিক স্তরবিন্যাস সৃষ্ট হয় তখন দাস প্রথাও জন্ম নেয়।

২| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পৃথীবিতে যত লোককে দাস করা হয় তার সিংহভাগ করে মুসলমানরা।তারা দেশের পর দেশ জয়করে কেবল মাত্র গনিমতের মাল এবং যুদ্ধ বন্দী দের দাস হিসাবে বিক্রি করার জন্য।তারই ধারাবাহিকতায় আইএস ইয়াজিদি লোকজনকে বন্দী করে পুরুষের মেরে ফেলে এবং মেয়েদের দাসী হিসেবে বিক্রি করেদেয়।এটা শরিয়া আইন সম্মত ।

২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৪৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:



এই বক্তব্যের সমর্থনে কোন তথ্য, প্রমাণ নাই।
তথ্য প্রমাণ নাই জানা সত্ত্বেও শুধুমাত্র মুসলমানদের প্রতি বিদ্বেষ বসত এই মন্তব্য করা হয়েছে।

৩| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মধ্যপাচ্যের দাসত্ব প্রথা নিয়ে মুসলমান যেভাবে সমালোচনা করে আমেরিকা ইউরোপের দাসত্ব নিয়ে আলোচনা কম হয়েছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.