নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জড়তার কাব্য শুনি, ক্লীব লিঙ্গ বলিয়া কিছু নাই

অ রণ্য

পুলকে পুলক আর সাদা দুধ, সাদা ঘর, মেঘের দোসরযে তুমি ঘুমিয়ে আছো, যেন ঘর ছেড়ে উড়ে গেছোআরব সাগর আর যাদু-কাঠি-ঘ্রাণগাগল, পাগল আমি রাত-দিন বসে টানিযাদুর ঝালর

অ রণ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘড়িরও ভূমিকা আছে

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

নিজস্ব রেখা থেকে যতদূর হেঁটে এসে নিজেকে মনে হয় নিরাকার, সেখানে খানিকটা জিরিয়ে, নিজেকে প্রায়শই বলি এভাবে, ‘শর্ত সাপেক্ষে কেনা হয়েছে যে ঘোড়া, তার পিঠে চড়ে, কতদূর যাওয়া যায় প্রহরীর দেশে’? কিছুদিন পাখি-পালকের রূপে, আজীবন হাতি-পালকেরও বেশে, যত না শিখেছি মুদ্রার অপচয়, তারচেয়ে অধিক ক্ষীণ হতে হতে নিজেকে চিনিয়েছি শুধু নিজেরই স্বর। তবুও কেন ঘন্টাধ্বনি শুনে, সচকিত পশুর ন্যায় ছুটে যাই দূরে, অতপর প্রচন্ড তৃষ্ণা নিয়ে বসে থাকি বাধ্য পশুর পাশে, চুপচাপ। এ যেন ঘ্রাণ-মগ্ন হৃদয়ে, পুনরায় তবে নিজেকেই এমন জানা, নিশ্চিত কোনো সময়ের শেষে আমার সখ্যতা ছিল অনেক নির্দয় সহিসের সাথে।

হৃদয় কি চিরকাল বেড়ে ওঠে ঘড়ির পরিবেশে? হিমায়িত কবরের পাশে বসে, একেকটি দিন কাটিয়ে দিই এই ভেবে ভেবে, আমার শরীরেও রয়ে গেছে পূর্বপুরুষের হাড়? ক্ষয়িষ্ণু হৃদয়ের ভার বয়ে নিয়ে, যে আমি এগিয়েছি শুধু মাছেদের দেশে, দিনশেষে তাকে কি মানায় রতির-আঁধার? তবুও আমাকেই যেতে হবে, ঘ্রাণের অধিক ঘ্রাণ ফিরে পেতে, বিনিময় নেই কোনো, শুধু জল ভালবেসে।

বস্তুত, ঘড়িরও ভূমিকা আছে। দীর্ঘ জীবন এভাবে হেঁটে হেঁটে, হঠাৎ কোনোদিন দক্ষিণে ফিরে এসে, মুখোমুখি খানিকটা বসে, জেনেছি শুধু এই, এতটা দেরি পথে নয়, ঘটে গেছে ঘুমে!

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ঘড়ি ছাড়া এক মুহূর্ত চলা সম্ভব না।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৭

ঢাকার লোক বলেছেন: Darun likhesen, eke kobita akare likhle mone hoy better hoto! Best wishes!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.