নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসাদুজ্জামান জুয়েল

আসাদুজ্জামান জুয়েল

রওশনারা বেগম ও আবদুর রশীদ খানের কনিষ্ঠ পুত্র আমি আসাদুজ্জামান জুয়েল। ১৯৭৮ সালের ০৫ জুন শরীয়তপুর জেলার পালং থানা পালং গ্রামের এক সাধারণ মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করি। শিক্ষা জীবন শুরু মায়ের হাতে। তুলাসার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা শেষে পালং তুলাসার গুরুদাস সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এস.এস.সি; শরীয়তপুর সরকারী মহাবিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচ.এস.সি; জাজিরা ডিগ্রী কলেজে থেকে বাণিজ্য বিভাগ হতে বি.কম পাস করার পর প্রাইম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন অনুষদ হতে এলএল.বি ও এলএল.এম সম্পন্ন করি। প্রতিটি ক্যাম্পাসেই কেটেছে মধুর দিনগুলো। ২০০৯ সালের ০৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে আইনজীবী হিসাবে তালিকাভূক্ত হয়ে ২৩ ডিসেম্বর ২০০৯ ঢাকা বার এসোসিয়েশনে সদস্যভূক্ত হই। পরবর্তীতে ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১০ শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্যভূক্ত হয়ে আইন পেশার সাথে যুক্ত আছি। ঢাকা জেলা আইনজীবী সমিতি, শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতি ও শরীয়তপুর জেলা ট্যাক্সেস বার এসোসিয়েশনের সদস্য হিসাবে আইন পেশায় নিয়োজিত আছি। সাংবাদিকতা ও লেখালিখি করি মনের টানে। একই সাথে আইন পেশা ও সাংবাদিকতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে নিরন্তন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কর্ম জীবন শুরু লেখালিখির মাধ্যমে। দৈনিক ভোরের কাগজ দিয়ে সাংবাদিকতার শুরু। এর পর দৈনিক প্রথম আলো, দৈনিক কালের কন্ঠ, দৈনিক গণমুক্তি সহ বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে কাজ করেছি। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৬টি। প্রবাসীদের সুখ-দুঃখ নিয়ে লেখা আমার প্রথম উপন্যাস ‘যেমন আছি লন্ডনে’ প্রকাশিত হয় ২০১২ সালের একুশে বই মেলায়। দীর্ঘ বিরতির পরে ২০১৯ এর একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় ভ্রমণ কাহিনী ‘কলকাতা ভ্রমণঃ জীবনে প্রথম কিছু’; প্রবন্ধ সংকলন ‘সমকালীন ভাবনা’ ও প্রথম কাব্য গ্রন্থ ‘হৃদয়ের শব্দক্ষরণ’। ২০২০ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় প্রবন্ধ সংকল ‘সমকালীন ভাবনা-২’ ও দ্বিতীয় কাব্য গ্রন্থ ‘তুই থাকিস পরাণের গহীনে’। এছাড়াও বেশ কিছু বই প্রকাশের অপেক্ষায় আছি। লেখালিখি করি বিভিন্ন ব্লগে। আমার ওয়েবসাইটঃ www.asadjewel.com, নিজস্ব ব্লগঃ www.asadjewel.blogspot.com এছাড়া www.somewhereinblog.net এ নিয়মিত লেখালিখি করি। শরীয়তপুর জেলা আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসাবে তিনবার ও লাইব্রেরী সম্পাদক হিসাবে দু্ইবার দায়িত্ব পালন করেছি। বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, শরীয়তপুর জেলা ইউনিটের জীবন সদস্য। প্রগতি লেখক সংঘ, শরীয়তপুর জেলা শাখার সভাপতি হিসাবে দ্বায়িত্বে আছি, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি। সোনালী ব্যাংক লিমিটেড শরীয়তপুর, রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড, মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, কর্মসংস্থান ব্যাংক, আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক শরীয়তপুর এর আইন উপদেষ্টা হিসাবেও কর্মরত আছি। গরীব-দুঃখীদের মামলা পরিচালনার জন্য জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা শরীয়তপুর জেলা শাখার প্যানেল আইনজীবী হিসাবে দুস্থ্যদের আইনগত সহায়তা প্রদান কাজে নিষ্ঠার সাথে জড়িত আছি। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), শরীয়তপুর জেলা শাখার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, শিক্ষানিকেতন কর্ম কেন্দ্রীক পাঠাগার, শরীয়তপুরের কার্যনির্বাহী সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি দীর্ঘদিন। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ও অস্ট্রেলিয়ান বার এসোসিয়েশনের উদ্যোগে ইনটেনসিভ ট্রায়েল এডভোকেসী ওয়ার্কশপ, ২০১০ সালে এশিয়ান লিগ্যাল রিসোর্স সেন্টার এর উদ্যোগে হিউম্যান রাইটস এন্ড রুল অফ ‘ল’, ২০০২ ও ২০১০ সালে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট এর উদ্যোগে শিশু ও নারী বিষয়ক রিপোর্টিং কর্মশালা, ১৯৯৯ সালে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর আয়োজিত কম্পিউটার ট্রেড প্রশিক্ষণ, ২০১০ সালে ইউএসএইড-প্রগতি-কালেরকন্ঠ আয়োজিত দুর্নীতি বিষয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরী ও তথ্য অধিকার আইন বিষয়ক প্রশিক্ষণসহ পেশাগত উৎকর্ষ সাধনের জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছি। লেখালিখি ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে নিজেকে জড়িয়ে সমাজ সংস্কারে একজন কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। আমার অর্ধপ্রাণ কন্যা রওশন আসাদ প্রিয়ন্তী। সহধর্মীনি মুনমুন সুলতানা লুনা পেশায় শিক্ষিকা। দুই বোন রেহানা আক্তার রেখা এবং কহিনুর আক্তার শিখা এবং একমাত্র ভাই মোহাম্মদ রুহুল আমীন খান আজাদ একজন প্রবাসী। যোগাযোগের জন্য আমাকে মেইল করতে পারেনঃ [email protected]

আসাদুজ্জামান জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাবার কষ্ট ও বাবা হওয়ার তৃপ্তি ॥ বাবা সেকালে ও একালে

১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১২:৫০

আজ বাবা দিবস। আমি আনুষ্ঠানিক ভাবে এসব দিবস পালনে যদিও বিশ্বাসী নাই। তবুও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দিবসের মাতামাতিতে কিছু লিখতে মন চাইলো। বাবা হওয়া অনেক তৃপ্তির পাশাপাশি বাবা হওয়া অনেক কষ্টেরও। বাবা সেকালে ও বাবা একালে কেমন অনুভূতি তাই শেয়ার করতে আজকের এ লেখা। বাবাকে ভালোবাসুন। বাবা আপনার আরেক সন্তান।

বাবার আবিধানিক সংজ্ঞা খুজলে যা পাওয়া যায় তা হলো, পিতা একজন পুরুষ অভিভাবক হিসেবে যে কোন ধরনের সন্তানের জনক হিসেবে সংজ্ঞায়িত হয়ে থাকেন। তিনি যে কোন সন্তানের পুরুষ জন্মদাতা। মাতা পিতার বিপরীত লিঙ্গ। পিতার বিভিন্ন প্রতিশব্দ হলো-জনক, আব্বা, আব্বু, বাবা, বাজান, জন্মদাতা ইত্যাদি। হাল আমলে ড্যাডি থেকে ড্যাড হয়ে গেছে পিতা। তিনি সন্তানের জন্মদানের লক্ষ্যে এক্স (স্ত্রীলিঙ্গ) অথবা ওয়াই (পুংলিঙ্গ) ক্রোমোজোম ধারণকারী বীর্য স্বীয় স্ত্রীর জননতন্ত্রে প্রবেশ করান।

সংজ্ঞায় যাই থাকুক না কেন বাবা হওয়া সহজ কাজ না। স্ত্রীর প্রজননতন্ত্রে বীর্য প্রবেশ না ঘটিয়েও অনেকে বাবা হয় আবার ডজন খানেক সন্তান জন্ম দিয়ে কেউ কেউ বাবা হতে পারেন না। একজন বাবা বা অভিভাবক কোন কোন সময় হয়ে ওঠে সন্তানদের বাবা, কখনো সমাজের বাবা, কখনো রাষ্ট্রের বাবা, কখনোবা সারা জাহানের। প্রকৃত বাবা হতে মাথার ঘাম পায়েই শুধু নয় হাজার ত্যাগের বিনিময়ে হতে হয় বাবা। সন্তানের সুখের জন্য, নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তার জন্য যুগে যুগে বাবারা নিজ নিজ স্বাধ, আহ্লাদ ত্যাগ করে নিজের সর্বস্ব দিয়ে হয়ে ওঠেন বাবা। তাইতো বাবাদের তুলনা শুধু বাবাই। বাবারা সর্বদা নিরবে নিভৃতে কাজ করে যায়। বাবাদের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশটা এতই কম যে আমরা বাবা না হওয়া পর্যন্ত সেটা অনুভব করতে পারি না। যখন অনুভব করি তখন হয়তো অনেকের বাবাই আর থাকে না। আমরা তখনই বাবার অবদানের কথা বুঝতে পারি যখন নিজে বাবা হয়ে যাই।

একজন বাবা যখন সমাজকে একটি সুসন্তান উপহার দেয় তখনই বাবার তৃপ্তি আসে। কুসন্তানের জন্য বাবার চেষ্টার ত্রুটি থাকে না কিন্তু বেপরোয়া সন্তান কখনো কখনো কুসন্তানে পরিনত হয়, তখন তৃপ্তির পরিবর্তে বাবাকে কষ্টের গ্লানি ভোগ করতে হয়। একটা প্রবাদ শুনেছিলাম, পৃথিবীতে অনেক খারাপ পুরুষ পাওয়া যায় কিন্তু কখনো খারাপ বাবা পাওয়া যায় না। আর যদি পাওয়া যায় তবে সে কখনো বাবাই হয়নি বা ছিলো না। একজন বাবা হারভাঙ্গা খাটুনি করে বাড়ি ফিরে তা কখনো প্রকাশ করে না। তাইতো যুগে যুগে সন্তানরা বাবার হাতটাকে শক্ত করে ধরে রাখে অবলম্বন হিসাবে।

প্রতিটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়ার পর পরই বাবা হিসাবে আবির্ভূত হয়। পিতা পরম আদরে সন্তানকে বাবা বলেই ডাকে। বাবা কত প্রিয় ডাক, কতটা আদরের ডাক তা বাবার মুখে বাবা ডাক শুনলেই অনুভব করা যায়। পরম আদরে পরিবারের রাখা নামটা বাবার কাছে শুধু কাগজেই থেকে যায়, পুত্র সন্তানটিকে বাবা বলেই ডাক দেয় পিতা। যখনই বাইরে থেকে আসবে সন্তান দৌড়ে যায় বাবার কাছে। কোন দিকে না তাকিয়ে কোলে তুলে নেয়, বাবা বাবা বলে, খোজ নেয় খেয়েছে কিনা, নেয়েছে কিনা, খেলেছে কিনা এমন হাজারো প্রশ্ন। কখনো দেখে না সন্তানের গায়ে ময়লা আছে কিনা। আস্তে আস্তে সেই সন্তান বড় করার লড়াই করে একাই। পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বস্তুু টাকার যোগান দিতে হীমসিম খায় তবুও অপারগতা প্রকাশের চেষ্টা পারতপক্ষে করে না। বাবার আনন্দ মিশে যায় সন্তানের আনন্দের মাঝে। এভাবেই একজন বাবা হয়ে ওঠে বাবা।

সন্তান বড় হয়ে বিয়ে করে, সংসারী হয়। তখনো বাবার চিন্তা কমে না। এরপর সন্তানও একদিন সন্তানের বাবা হয়। এবার সন্তান বাবার মর্ম বুঝতে শিখে। বাবা বৃদ্ধ হলেও সন্তানের জন্য চিন্তা কমে না। কখন সন্তান বাড়ি ফিরলো, বাইরে বাইরে ঘোরে, কাজ করে ঠিকমত খেয়েছে কিনা, শরীরের প্রতি যত্ন নিচ্ছে কিনা সেই খোঁজ নেয়। সন্তান যত বড়ই হোক বাবার কাছে সে যেন ছোটই। বাবা হওয়ার পর মৃত্যু পর্যন্ত বাবার চেষ্টা, বাবার চিন্তা, বাবার ভালোবাসা, বাবার দোয়া কখনো পরিবর্তন হয় না। তাইতো বাবারা বাবা।

কষ্ট হয় যখন দেখি বাবারা বৃদ্ধাশ্রমে থাকে। কষ্ট হয় যখন বাবারা সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় দু’চোখের কোন বেয়ে অশ্রু ফোটা ঝড়ে পড়ে। কষ্ট হয় যখন বাবারা সন্তানের হাতে শারীরিক নির্যাতনের স্বীকার হয়। বাবাতো তাদের সাধ্য মত চেষ্টা করেছে সন্তানের জন্য। কিন্তু সন্তান বড় হয়ে কেন বাবা হতে পারলো না এ প্রশ্ন মনের মাঝে ঘুরপাক খায়। জন্মের পর থেকে যে সন্তানকে বাবা বাবা ডাকে বৃদ্ধ বয়সে সে সন্তান কেন বাবার জন্য বাবা হয়ে উঠতে পারে না তা মাথায় ধরে না।

বাবাকে ভালোবাসুন। বাবাকে ভালোবাসার প্রতিদান আপনার সন্তান দেবে নিশ্চিত থাকুন। নিজ সন্তানকে ভালোবেসে আজ বাবা ডাকছেন, ভালোবাসছেন, আদর, যত্ন, স্নেহ করছেন। আপনিও যখন ছোট ছিলেন আপনার বাবাও আপনাকে বাবা ডেকেছেন, ভালোবাসেছেন, আদর, যত্ন, স্নেহ করেছেন। তাই তুচ্ছ বিষয়কে বড় করে দেখে বাবার প্রতি অবহেলা করা কোন মানব সন্তানের ঠিক হবে না। মানুষ বৃদ্ধ হলে শিশুর মত হয়ে যায় একথা আমরা সকলেই বলি এবং বিশ্বাস করি। তাহলে আপনার সন্তানকে ভালোবাসার সাথে সাথে বৃদ্ধ সন্তানটাকে অবহেলা করবেন কেন? সন্তান হারালে সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় সন্তান পাবেন কিন্তু বাবা হারালে জীবনে আর বাবা পাবেন না। তাই বাবা দিবসে সকল সন্তানের প্রতি আকুল আবেদন, বাবাকে ভালোবাসুন। বাবাকে বুঝান, বাবা আমি তোমার পাশে আছি, আমি তোমাকে ভালোবাসি, তুমি আমার বাবা, তুমি আমার আরেক সন্তান।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:০৩

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: পৃথিবীর সব বাবার প্রতি শ্রদ্ধা। বাবাকে ভালবাসি।

১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য। বাবাকে ভালবাসি আমিও।

২| ১৮ ই জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাদের বাবা নেই, তাদের জন্য আমাদের সাপোর্ট রলো।

১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৩

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য। যাদের বাবা নেই তারাই জানে বাবা হারানোর ব্যাথা।

৩| ১৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:১৬

দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: অন্য রকম ভাবনার লেখা
ভাল লাগল

১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য। আপনাদের ভালোবাসায় চেষ্টা করি কিছু লিখতে।

৪| ১৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: কাজেই যারা নতুন বাবা হবে বা হয়েছে তাদের ভালো বাবা হতে হবে।

১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই। জন্মদাতা নয় সত্যিকারের বাবা হওয়া উচিত সবার।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

ওমেরা বলেছেন: ঘুব ভাল লাগল লিখাটা।

১৯ শে জুন, ২০১৮ রাত ১:১৭

আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য ও মতামত দেয়ার জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.