নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/asadali.ht

মোহাম্মদ আসাদ আলী

সাংবাদিক

মোহাম্মদ আসাদ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনীতিতে বহুল আলোচিত সংলাপের কার্যকারিতা কতটুকু?

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৫

১. ‘গণতন্ত্র রক্ষা’ বা ‘গণতন্ত্র হত্যা’ যাই বলা হোক দিবসটিকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশের রাজনীতিতে যে ভয়াবহ অস্থিরতা বাসা বেঁধেছে তা যেন কিছুতেই কাটছে না। গত ৩ জানুয়ারির পর থেকেই কার্যত সারা দেশ অবরুদ্ধ। প্রথম দুই দিন সরকারি দলের অঘোষিত অবরোধ এবং তারপর থেকে বিরোধী আন্দোলনকারী জোট বা ২০ দলীয় জোটের অনির্দিষ্টকালীন অবরোধ কর্মসূচিতে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। সরকার বিরোধী আন্দোলন কার্যত রূপ নিয়েছে সন্ত্রাস ও সহিংসতায় যার প্রধান টার্গেটে পরিণত হয়েছে সাধারণ নিরীহ জনগণ। আতঙ্ক বাড়ছে প্রতিনিয়ত। সন্ত্রাস ও নাশকতা সীমা ছাড়াচ্ছে সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে। নারী, শিশু, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে ছাত্র-ছাত্রী, শ্রমজীবী, কবি, সাহিত্যিক, চাকুরিজীবী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, মিডিয়াকর্মী কেউই এ সহিংসতার ভুক্তভোগী হতে বাকি নেই। সাধারণ মানুষের অসীম দুর্ভোগ, ব্যবসায়ীদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি, ১৪ লাখ পরীক্ষার্থীর অনিশ্চিয়তা, জাতীয় অর্থনীতির ক্রমাবনতি, নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি, রাস্তা-ঘাটে অনিরাপত্তা, বোমাতঙ্ক ও বার্ন ইউনিটের বীভৎসতা মানুষের বিবেককে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বারবার। সমাধান যেন সুদূরে অবস্থিত আকাশের চাঁদ। সর্বত্র একই অভিব্যক্তি, একই প্রশ্ন- কেন এই জাতিবিনাশী আত্মঘাতী কর্মকাণ্ড? রাজ-রাজড়াদের এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় সাধারণ মানুষকে জীবন হারাতে হবে কেন?
২. বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোট ২০১৪’র ৫ জানুয়ারি নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করেছিল। বিএনপির দাবি ছিল তত্ত্বাবধায়ক বা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন। ২০১৩ সালের শেষ দিনটি পর্যন্ত হরতাল, অবরোধ, জ্বালাও-পোড়াও সহিংসতা চালিয়েও বিএনপি দাবি আদায়ে সরকারকে বাধ্য করতে পারে নি। ফলে দলটির ব্যর্থতার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকার যে নির্বাচনটি করেছিল সেটা ছিল কার্যত প্রতিপক্ষহীন, যা সংবিধান অনুযায়ী ঠিক থাকলেও গণতন্ত্রের দাবি পূরণ করতে ব্যর্থ হয়। এরপর ২০১৪ সালব্যাপী দল গোছানোর কাজ করে ২০১৫ সালে এসে বিএনপি শুরু করল কথিত গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলন। আবারও জ্বালাও-পোড়াও, ভাঙচুর, হরতাল, অবরোধের কবলে পড়ল সারা দেশ। গত ২৩ দিন যাবৎ সারা দেশ অবরুদ্ধ। অবরোধের মধ্যেই কখনো কখনো আসছে হরতালের ডাক। সহিংসতায় এ পর্যন্ত অগ্নিদদ্ধ হয়ে ও অন্যান্যভাবে ৩৮ জন সাধারণ মানুষের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ সময়ে প্রায় ৭৬৯টির মতো যানবাহনে আগুন দেওয়া হয়েছে ও ভাঙচুর করা হয়েছে। রেলে নাশকতা চালানো হয়েছে কমপক্ষে ৫ দফায়। ব্যবসা-বাণিজ্যে ধস নেমেছে। কিন্তু এত বিপর্যয়ের মধ্যেও বিএনপি ক্রমশই হার্ডলাইনে প্রবেশ করছে। এতে করে দেশব্যাপী বিএনপির জনসমর্থন নিয়ে শুরু হয়েছে টানাপোড়েন। ক্রমেই বিএনপির উপর থেকে সাধারণ মানুষ আস্থা হারাচ্ছে। জনপ্রিয়তা হারিয়ে সাধারণ মানুষ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছে দলটি। ওদিকে সরকারের তরফ থেকেও ব্যাপক ধরপাকড় শুরু হওয়ায় বিএনপির আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে স্বাভাবিকভাবেই। অনেকেই মনে করছেন- বিএনপির এ আন্দোলনের ভবিষ্যৎ বিএনপির পক্ষে যাবে না। কারণ, প্রথমত দলটি আন্দোলনের কথা বলে যা করছে তাকে সাধারণ মানুষ আন্দোলন ভাবতে পারছে না, ওটা সহিংসতা। দ্বিতীয়ত, বিএনপির এ আন্দোলনের পক্ষে সাধারণ মানুষের তেমন কোনো স্বার্থ নেই। গণতন্ত্র রক্ষা বা নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন ইত্যাদির সাথে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের কোনো লাভ-ক্ষতি জড়িয়ে নেই। ফলে জনস্বার্থহীন আন্দোলন রূপ নিয়েছে জনসম্পৃক্ততাহীন আন্দোলনে। আর এটা সাধারণ জ্ঞানেই বোঝা যায় জনগণের সহযোগিতা ও স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ছাড়া কোনো সরকারবিরোধী আন্দোলন সফল হতে পারে না। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে- এ ধরনের জনসম্পৃক্ততাহীন সহিংস আন্দোলন থেকেই কিন্তু বিভিন্ন দেশে অতীতে অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে যার সুফল ভোগ করেছে একমাত্র বৈদেশিক সাম্রাজ্যবাদীরা।
৩. আওয়ামী লীগ সরকারের জনপ্রিয়তা এখন অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে কম। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জনসমর্থন কতটা ছিল তা বোঝার উপায় ছিল না। কেননা কোনো প্রতিপক্ষ না থাকায় নির্বাচনের পূর্বেই ১৫৪ জন সংসদ সদস্য বিনা ভোটে জয়ী হয়েছিলেন এবং যে কয়টি নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল সেখানেও বিরোধী দলের সহিংস আন্দোলনের কারণে খুব বেশি মানুষ ভোট দিতে পারে নি। ফলে ওই মুহূর্তে সকল দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগের জয়ের সম্ভাবনা ছিল কিনা তা বলা যাচ্ছে না। কিন্তু ওই নির্বাচনের আগ পর্যন্ত বিগত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন ও বিভিন্ন জরিপের ফলাফল বিবেচনা করলে বোঝা যায় আওয়ামী লীগের জনসমর্থন কতটা কমে গিয়েছিল। এ অবস্থা যে রাতারাতি পরিবর্তিত হয়ে গেছে তা নয়। আজও মানুষ আওয়ামী লীগ সরকারের উপর ততটা আস্থাশীল নয় যতটা ছিল ২০০৮ সালের নির্বাচনের সময়। এই অবস্থা সৃষ্টির পেছনে অন্যতম একটি কারণ হলো ধর্মব্যবসায়ী শ্রেণির অপপ্রচার। বিভিন্ন ধর্মীয় ইস্যুকে কাজে লাগিয়ে একটি শ্রেণি আওয়ামী লীগ সরকারকে ইসলামবিদ্বেষী বা নাস্তিক্যের পৃষ্ঠপোষক বলে সাধারণ মানুষের মধ্যে অপপ্রচার চালিয়েছিল যার রেশ আজও জনমনে গেড়ে আছে। তবে এটা ছাড়াও সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রী-এমপিদের দুর্নীতি, রানা প্লাজার মতো দুর্ঘটনা, ব্যাংক কেলেঙ্কারি, অঙ্গ সংগঠনের টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাস এবং সর্বপরি দলীয় অনৈক্যসৃষ্ট অন্তর্ঘাত অনেকাংশেই সরকারের জনপ্রিয়তা ক্ষুণœ করেছে। অন্যদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকার যেভাবে বিরোধী রাজনৈতিক জোটগুলোকে শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে দমন করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে তাকেও খুব ভালোভাবে নিচ্ছে না দেশের বোদ্ধামহল থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ। আসছে বৈদেশিক চাপও। বিশেষ করে বছরের শুরুতেই নিরাপত্তা প্রদানের নাম করে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার অফিসের সামনে বালু ও ইটের ট্রাক এনে খালেদাকে অবরুদ্ধ করে রাখা, খালেদা জিয়াসহ বিএনপির শীর্ষ নেতাদের উপর পেপার ¯েপ্র নিক্ষেপ করা, ঢাকায় ও গাজীপুরে বিএনপিকে সমাবেশ করতে না দেওয়া, তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ, মির্জা ফখরুল ও একুশে টিভির চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার, দেখামাত্র গুলির নির্দেশনা এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন মন্ত্রীদের লাগামছাড়া বক্তব্য-বিবৃতি ইত্যাদিকে সাধারণ মানুষ দেখছে বাড়াবাড়ি হিসেবে। বর্তমানে সারাদেশে অবরোধ ও হরতাল দিয়ে যে জ্বালাও-পোড়াও সহিংসতা করা হচ্ছে এবং জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তোলা হচ্ছে তার জন্যও বিএনপির পাশাপাশি সরকারকেও দোষারোপ করছে সাধারণ জনগণ। সরকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়েও এ পরিস্থিতির উন্নতি করতে পারছে না বরং দিনকে দিন পরিস্থিতি সরকারের প্রতিকূলে চলে যাচ্ছে। ইতোমধ্যেই দেশের অনেক জেলায় বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে, পুলিশের তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে, শত শত সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করা হচ্ছে, স্থানে স্থানে তল্লাশি চলছে, সহিংসতাকারীদের ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে, থানায় থানায় সরকার সন্ত্রাসবিরোধী কমিটি গঠন করেছে কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। মানুষ এখনও নিজেদের অনিরাপদ ভাবছে। আর এ ব্যর্থতা যে সম্পূর্ণ সরকারের উপরই বর্তাবে তা আলাদা করে বলার দরকার পড়ে না।
৪. সমাধানের খোঁজে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছে সারা দেশ। গণমাধ্যমে বা টেলিভিশন টক শো’তে যদিও এক শ্রেণির ব্যক্তিত্ব সমাধানের স্রোত বইয়ে দিচ্ছেন কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে- ওসব তত্ত্বকথা সরকার বা বিরোধী দল কাউকেই প্রভাবিত করছে না। প্রভাবিত করলেও যে সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যেত তাও নয়। যে সংলাপের জন্য এক শ্রেণির মানুষ রীতিমত জান-প্রাণ উজার করে রাজনীতিকদের ডেকে চলেছেন প্রথমত বর্তমান পরিস্থিতিতে সে সংলাপ হবার সামান্যতম পরিবেশও বজায় নেই, দ্বিতীয়ত সংলাপ হলেই তো হবে না, ফলপ্রসূও হতে হবে। অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখলে ফলপ্রসূ সংলাপের কোনো সুযোগ আছে বলে মনে হয় না। এসব কারণে সাধারণ জনগণ এখনও দিশাহীন। কেউই জনগণের সম্মুখে সত্যিকার অর্থে কোনো আশার আলো তুলে ধরতে পারছেন না। যারা তৃতীয় পক্ষের ধুয়া তুলে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণের প্রচেষ্টা করছেন তাদের অতীত অভিজ্ঞতা ও কর্মদক্ষতাও মানুষের অজানা নয়। কাজেই এভাবে যে সমাধান আসবে না তা সহজেই অনুমেয়।
৫. এমতাবস্থায় কোনো সমাধানের পথ সত্যিই আছে কি? আমি বলব আছে, একটিমাত্র পথ আছে এবং এটাই অনিবার্য পথ, চিরন্তন, শাশ্বত ও সনাতন পথ। সেটা হচ্ছে ঐক্য। দেশের ষোল কোটি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। যে মতবাদ, যে তত্ত্ব, যে তন্ত্র বা যে গোষ্ঠী মানুষের ঐক্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, মানুষকে অনৈক্য শেখায়, দলাদলী ও হানাহানি শেখায়, নিজ জাতির মানুষকে আগুনে পোড়াতে উদ্বুদ্ধ করে, ক্ষমতার লোভে অন্ধ করে দেয় তার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। গুলি দিয়ে নয়, পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবি দিয়ে নয়, জেল-ফাঁসির ভয় দেখিয়ে নয় সহিংসতা ও রাজনৈতিক দাঙ্গা-হাঙ্গামা বন্ধ করতে হবে ‘ঐক্য’ নামক অস্ত্র দিয়ে। জাতির অতীত দেখুন- ইতিহাসের পথ পরিক্রমায় এ জাতি যে যে সময় ঐক্যবদ্ধ হয়েছে সেই সেই সময় জাতি অর্জন করেছে, একইভাবে যে যে সময় এ জাতি অনৈক্যে পতিত হয়েছে পরাজয় ও দুঃখ-দুর্দশা দ্বারা সে সময়গুলো কলঙ্কিত হয়ে আছে। এ থেকে শিক্ষা নিতে হবে। আমাদেরকে এ কথা স্বীকার করতে হবে যে, আজ দেশে বিভীষিকাময় অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে জাতীয় অনৈক্যের কারণে। ভয় দেখিয়ে বা চাপ প্রয়োগ করে দেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাকে এক টেবিলে বসাতে পারলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না, সাময়িক স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা যাবে মাত্র। আজ নয়তো কাল যে কোনো ইস্যুতে যে কোনো স্বার্থে আবারও দেশকে মৃত্যুখাদের উপত্যকা বানানো হবে। সুতরাং জনগণকেও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো রাজনৈতিক দলই তাদেরকে দুর্বিষহ জীবনের দিকে ঠেলে দিতে পারবে না, বরং তাদের কথা মোতাবেকই রাজনীতি চলবে। যারা দিবা-রাত্রি হাসিনা-খালেদার আলোচনা বা সংলাপের অবাস্তব আশ্বাস প্রদান করে অর্ধঘুমন্ত জাতিকে বেঘর ঘুমে নিমজ্জিত করার পথ করে দিচ্ছেন তাদের প্রতি অনুরোধ থাকবে- যদি সত্যই জাতির এই ক্রান্তিলগ্নে কিছু করার আশা থাকে তাহলে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রচেষ্টা করুন। ১৬ কোটি মানুষ ঐক্যবদ্ধ হলে পৃথিবীর বুকে কারও সাধ্য থাকবে না মানুষের জীবন ও সম্পদ নিয়ে নোংরা খেলায় মত্ত হবার। সুতরাং শুধু টিভি-টক শো, পত্র-পত্রিকা ও আলোচনা-বিবৃতির কথার ফুলঝুড়ি, সংলাপের তাগিদ বা উদ্বেগ প্রকাশের মধ্য দিয়ে নয়, দেশপ্রেমের প্রকাশ ঘটুক জাতির ঐক্যপ্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে।
২৮.০১.১৫

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

নিলু বলেছেন: জনগণ ঐক্য হলে তো অনেক দিন আগেই এসবের পরিবর্তন হতো , আমাকে একদিন একজন বলেছিলেন যে , যে দেশের মানুষ , এখনো হাঁটে / বাজারে ওসধ কিনে খায় লাইন ধরে , সে দেশের জনগণের উপর ভরসা করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ ,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.