নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলতে চাই কিছু লিখেত চাই

মনুআউয়াল

মনুআউয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদ্রাসা যেখানে চলে শারীরিক নির্যাতন পাশাপাশি যৌন নিপীড়ন

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮





বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার মাদ্রাসাগুলোতে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করা হচ্ছে, যা ধর্মের নিয়মবহির্ভূত। সারাদেশে বিভিন্ন জায়গায় মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লোমহর্ষক জীবনযাত্রার রুটিন তার রুটিন হচ্ছে :

রাত সাড়ে ৩টার দিকে সব শিশুকে উঠিয়ে দেওয়া হয় এবং ৩টা ৪৫ মিনিট থেকে ৫টা পর্যন্ত পড়াশোনা করতে হয়। তারপর ৫টা থেকে ৫টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত নামাজ পড়াতে বসে, আবার ৫টা ৩০ মিনিট থেকে ৭টা পর্যন্ত পড়াশোনার পাশাপাশি খাওয়া শেষ করে ৭টা ৩০ থেকে ৮টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত পড়াশোনা। ৮টা ৩০ মিনিট থেকে ১১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত ঘুম। আবার ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে ১টা পর্যন্ত পড়াশোনা। ১টা থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত খাওয়ার পাশাপাশি নামাজ পড়া ইত্যাদি। ২টা ২০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পড়াশোনা। ৫টা থেকে ৬টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত বিরতি। সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৮টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত পড়াশোনা, ৮টা ৩০ মিনিট থেকে ৯টা পর্যন্ত নামাজ। ৯টা থেকে ৯টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত পড়াশোনা। তারপর ৯টা ৪৫ মিনিটের পর থেকে খাওয়া শেষ করে ঘুমানোর প্রস্তুতি রাত ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত।

এই হলো তাদের দৈনিক পড়াশোনা ও কাজের তালিকা। তারা যেখানে অবস্থান করে সেখানেও একটা অদ্ভুত বিষয় লক্ষ্য করা যায়, তা হলো একটা সাধারণ ঘরে৩০ থেকে ৩৫ জন ছাত্র অবস্থান করে এবং তাদের ঘুমানোর জায়গা হচ্ছে ছোট্ট একটা বিছানা, যেখানে তাদের স্বাভাবিক ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। শুধু ঘুমানোই নয়, সেখানে তাদের পড়াশোনা, খাওয়া-দাওয়া, প্রাসঙ্গিক কাজকর্ম ওখানে বসেই করতে হয়। এটাই হচ্ছে তাদের প্রত্যেক দিনের কর্মজগৎ। এটা অমানবিক। সব ছাত্রের জন্য মানসিক অত্যাচার। অনেক ছাত্র এই মানসিক অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পালিয়ে যায় এবং অনেকে আবার মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাছে ধরা পড়ে। ধরা পড়া ছাত্রদের ওপর অমানুষিক শারীরিক নির্যাতন চালানো হয়। এর মধ্যে আছে বেত্রাঘাত, গরম লোহার রড়ের ছ্যাকা,গরম পানিতে চুবানো , সারারাত ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে রাখা।আবার যে ছাত্ররা বাড়ি পর্যন্ত পালিয়ে যায় সেই ছাত্ররা তাদের বাবা-মার কাছ থেকেও নিস্তার পায় না। তাদের বাবা-মা জোর করে ওই নরকে ফেরত পাঠায়।

শুধু তাই নয় বর্তমান সময়ে মাদ্রাসা শিক্ষকদের দ্বারা্ অধ্যায়নরত মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের শারীরিক নির্যাতন পাশাপাশি যৌন নির্যাতন আংশকাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।অভিযোগ আছে অধিকাংশ মাদ্রাসা শিক্ষকরা এই সব শিশু কিশোরদের জোর পূর্বক যৌন কাজ (পায়ুকাম) লিপ্ত হতে বাধ্য করে।কোন কারনে কেউ রাজী না হলে তাকে বলৎকার করে চুরি বা অন্য মিথ্যাঅপবাদ দিয়ে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়া হয়।গত কয়েক বছর আগে খুলনাতে এক মাদ্রাসা ছাত্রকে শিক্ষক বলৎকার করে ।এরপর ছাত্রটি ঐ কাহিনী সবাইকে বলার হুমকি দিলে শিক্ষক নামের ঐ নরপুশু ছাত্রটিকে জবাই করে হত্যা করে। মাদ্রাসা শিক্ষকদের যৌন অপরাধ নতুন নয়। ঐতিহাসিকভাবেই এই প্রবনতা লক্ষ্যনীয়। তারা কখনও সমকামি রুপে, কখনও ধর্ষক রুপে, কখনও বহুগামী, কখনও বিকৃত যৌনাচারী হিসেবে । সেটা খবরের পাতা উল্টালেই পাওয়া যায়। বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষকরূপী এইসব যৌন অপরাধীদের তৎপরতা মুক্তিযুদ্ধের সময় ও ছিল। তথা কথিত গনিমতের মাল ভোগ করতে গিয়ে তারা পাকিস্তানীদের হাতে এদেশের লক্ষ লক্ষ মা বোনদের তুলে দেয়। যৌন হয়রানির শিকার এই সব শিক্ষার্থী পরবর্তিতে দীর্ঘমেয়াদে শারীরিক জটিলতা ও মানসিক রোগে আক্রান্ত হয়।

মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সংখ্যা কয়েক লাখ। এত বিপুল পরিমান শিক্ষার্থী যৌন হয়রানির ঝুঁকিতে রয়েছে।মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার অভাব কতটা? তাদের নিয়ে সরকারের পর্যবেক্ষনটাই বা কি ? আমরা ভিকারুন্নেসার পরিমল, শহীদ আনোয়ারা গার্লস হাই স্কুলের ইংরেজির শিক্ষক তারক চন্দ্র মন্ডলের এর ক্ষেত্রে যতটা তৎপরতা দেখিয়েছি বা যতটা কঠোর হয়েছি; মাদ্রাসা শিক্ষকদের যৌন অপরাধের ব্যপারে আমরা ঠিক ততটাই নিরবতা পালন করেছি। এর কারন কি? শিক্ষাগুরু রূপী ঐসব যৌন অপরাধীদের গোপন কথা ফাঁস হয়ে যাবে বলে? ইসলামের সুনাম নষ্ট হবে বলে? নাকি মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাবে বলে?



সব চেয়ে মজার ব্যাপার হলো বাংলাদেশের সংবিধানের সাথে মাদ্রসা শিক্ষা সাংঘর্ষিক।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান

তৃতীয় ভাগ: মৌলিক অধিকার, ২৮ নং অনুচ্ছেদ: ধর্ম প্রভৃতি কারণে বৈষম্য এর উপ অনুচ্ছেদ-

(১) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোন নাগরিকের প্রতি রাষ্ট্র বৈষম্য প্রদর্শণ করিবেন না।

(২) রাষ্ট্র ও গণজীবনের সর্বস্তরে নারী পুরুষের সমান অধিকার লাভ করিবেন।

(৩) কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদে বা জন্মস্থানের কারণে জনসাধারণের কোন বিনোদন বা বিশ্রামের স্থানে প্রবেশের কিংবা কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির বিষয়ে কোন নাগরিককে কোনরূপ অক্ষমতা, বাধ্যবাধ্যকতা বা বাধা শর্তের অধীন করা যাইবে না।

(৪) নারী বা শিশুদের অনুকূলে কিংবা নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশের অগ্রগতির জন্য বিশেষ বিধান-প্রণয়ন হইতে এই অনুচ্ছেদের কোনকিছুই রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না।



আমরা যদি অনুচ্ছেদের বিষয়গুলো একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি, তবে এই বিষয়ে সহজ সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি যে । (১) ও (৩) উপ-অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দেশে শুধু ধর্মের কারণে মাদ্রাসা বলে কোন আলাদা শিক্ষাব্যবস্থা থাকতে পারে না।দেশের সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থার লক্ষ্য আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষার মাধ্যমে গণজীবনের মান উন্নত করা। সেখানে মাদ্রসা শিক্ষাব্যবস্থা সরাসরি এর বিপরীত। রাষ্ট্র মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা নামক আরেকটি শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে মৌলবাদী আদর্শে অদক্ষ-অকর্মঠ, দেশপ্রেমহীন নাগরিক তৈরি করতে পারে না। এটা সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আমরা যদি লক্ষ লক্ষ কিশোর ও তরূন ছাত্র জনগোষ্টি কে ইচ্ছাকৃত ভাবে জঙ্গি মৌলবাদী, বা মওলানা শফীর হাতের পুতুল হতে দিতে পারি না



মাওলানা শফী, মাওলানা নিজামী, মাওলানা সাঈদী , মাওলানা মুজাহিদ, মুফতি আমিনী, চরমোনাই পীরসহ এই জঙ্গী নেতাদের শক্তি প্রধান উৎস এই মাদ্রাসার ছাত্ররা। জেএমবি, জামায়াতু মুজাহিদীন, জামাতুল আরকান , হিজবুত তাওহীদ, হিজবুত তাওরিক ও লস্করা তৈয়্যেবা সহ যে সমস্ত জঙ্গী সংগঠন বাংলাদেশে জঙ্গী তৎপরতায় লিপ্ত আছে এদের প্রধান পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে এই নেতারা শুধু তাই নয় এদের সাথে যোগাযোগ আছে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল কায়েদা, তেহেরীক তালেবান, লস্করা তৈয়্যেবাসহ আরো অনেক জঙ্গী সংগঠন। এদের আচার আচারণ মসুলমান চরিত্রের ছাপ পাওয়া না গেলেও এরা কথায় কথায় মানুষকে নাস্তিক, মুরতাদ, জাহান্নামী ও জান্নাতী আখ্যা দেয়। হাদীস শাস্ত্রের অন্যতম সংকলন মিশকাত শরীফের কেতাবুল ইলাম অধ্যায় উল্লেখ আছে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক মুহাম্মদ (সাঃ) আক্ষেপ করে তাঁর সাহাবীদের বলেছেন তাঁর মৃত্যুর পরে এমন একটি সময় আসবে যখন আল্লাহর আকাশে নীচে ও জমিনের উপরে সব থেকে খারাপ মানুষ হবে আলেমারা। কেন মুহাম্মদ (সাঃ) চোর, সুদখোর, ঘুষখোর, রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের খারাপ বললেন না। বললেন আলেম সমাজ কে । আমার মনে হয় সেই কঠিন সময় উপনীত হয়েছি।

এখন ভাবার সময় এসেছে যারা ৬ই মে থেকে দেশ অচল করে দিয়ে ক্ষমতা নিয়ে দেশ চালানোর হুঙ্কার দেয় তাদের শক্তির উৎস কোথায়? তারা এদেশে তালেবানী শাসন কায়েম করতে চায়। এই বিপুল সংখ্যক মাদ্রাসা ছাত্রদের বাদ দিলে এদের আর কোন কর্মী খুঁজে পাওয়া যাবে না। এই মাদ্রাসা ছাত্ররা তাদের ওস্তাদের অন্ধ অনুসরণ করে থাকে। এদের কাছে ওস্তাদই হচ্ছে জীবন্ত কোরআন ও হাদীস। ওস্তাদের কথা সুস্পষ্ট কোরআন হাদীসের বাইরে গেলেও এরা ওস্তাদের কথা অমান্য করে না। অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে এসব অন্ধ শিষ্য তৈরী করা হচ্ছে দিনের পর দিন। এরা এদের ওস্তাদের কথা ছাড়া অন্য কারো কথাই শুনতে চায় না। আজ সার দেশে নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসির দাবীতে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া হেফজতে ইসলামের যে বিশাল কর্মী বাহিনী আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে তুলল সেই তারাই শাহবাগীদের নেতা ইমরান এইচ সরকারকে চিনল না। সারা দেশে যে কয়েকজন ব্লগারের ফাঁসির দাবী উচ্চারিত হচ্ছে তার মধ্যে সবচেয় বেশী আলোচিত নাম হচ্ছে ইমরান সরকার। এদের না আছে কোন বিচার বুদ্ধি, না আছে কোন কিছু বোঝার ক্ষমতা। মাদ্রাসা নামের কুপমুন্ডক শিক্ষা ব্যবস্থার কারণে এই সম্ভাবনাময় মানুষগুলোর এই দূরবস্থা। যারা মাদ্রাসায় পড়ছে তারা এদেশেরই নাগরিক, এদেশের সন্তান। তাই সময় এসেছে আমাদের সন্তান, আমাদের ভাইকে অন্ধকার জগৎ থেকে আলোর জগতে নিয়ে আসার। শাহবাগ আন্দোলনের বড় ভুলটা হলো তারা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবী না করে জামায়াত নিষিদ্ধের দাবী করল। আর তখন জামায়াতে ইসলাম হেফাজতে ইসলামের নামে মাঠে নামল। এখন তারা হেফাজতে ইসলাম নিষিদ্ধেরও দাবী তুলছে। ধর্মীয় শিক্ষার নামে কুপমন্ডুক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করে সুন্দর মানুষকে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী করে তোলা যাবে না। ধর্মীয় শিক্ষার ব্যপারটি থাকবে অত্যন্ত ব্যক্তিগত। কেউ যদি মুফতি, মাওলানা অথবা অন্য কোন ধর্মের ধর্মীয় নেতা হতে চায় তার জন্য আলাদা সীমিত সংখক প্রতিষ্ঠান থাকতে পারে কিন্তু গনহারে নয়।

তাই সময় এসেছে বাংলাদেশের মানুষের স্লোগান দেবার। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ ও মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করতে হবে। তবেই বাংলাদেশে হবে অস্প্রদায়িক একটি দেশ।আমরা কি ঐক্যবদ্ধভাবে জামায়েতে ইসলামী ,ছাত্রশিবির,হেফাজতে ইসলাম, সহ সকল ধর্মভিত্তিক দল,ধর্মব্যবসায়ী, জঙ্গী উগ্রবাদীদের প্রতিহত করতে পারি না? যদি আমরা এদের কে প্রতিহত করতে না পারি তবে ধর্মের নামে বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক জঙ্গী রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে শীঘ্রই।

মন্তব্য ৮৫ টি রেটিং +৮/-২

মন্তব্য (৮৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

পথহারা সৈকত বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করতে হবে। ?? X(( X(( X(( X(( X((

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

মনুআউয়াল বলেছেন: করা উচিৎ

২| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

মাহিরাহি বলেছেন: ভয়ের লক্ষন! ভয়ের ঠেলায় আবোল তাবোল বকা শুরু করছেন ভাইজান।
আগামীকাল আসতে ত এখনও অনেক সময় বাকী।

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

মনুআউয়াল বলেছেন: সত্য কথাতো লিখলাম তো তাই আপনার কাছে আবোল তাবোল মনে হচ্ছে।

৩| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাদ্রাসা গুলো হচ্ছে ইসলামী মোড়কে সমকামিক এবং পেডোফিলিজম হালাল করার একটা জায়গা
সব বন করে এগুলো ঢেলে সাজানো উচিত

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

মনুআউয়াল বলেছেন: এগুলো পুরোপুরি বন্ধ করা উচিৎ

৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

মাহিরাহি বলেছেন: কতজন এতিম শিশু মাদ্রাসায় পড়ে হিসাব আছে কি?

জংগী তৈরি করেন আপনারা, জুজুর ভয় দেখিয়ে, সবকিছু হাতিয়ে নেয়ার ইচ্ছায়। যেমনটি যুক্তরাষ্ট্র করছে সারা দুনিয়াব্যাপি।

ছবির উপরে মুরাদ জংয়ের কোন উক্তিটা পোস্টারে কোন উক্তিটা রানা লিখে রেখেছিল জানেন কি, মুক্তিযোদ্ধ এবং স্বাধীনতা বিরোধীদের রুখে দাড়ানোর আহব্বান ছিল তাতে।

বুঝেন ঠেলা!

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মনুআউয়াল বলেছেন: বাংলাভাই,মুফতি হান্নান, শায়ক আব্দুর রহমান কাদের সৃষ্টি,বাংলাভাই,মুফতি হান্নান, শায়ক আব্দুর রহমান এরা কি করেছিলেন মনে আছে কি

৫| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

পথিক নোমান বলেছেন: ঘটনা সত্য, তবে অতি অতিরঞ্জিত ।

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মনুআউয়াল বলেছেন: সত্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি ।অতিরঞ্জিত কিছু লিখিনি।

৬| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

েশখসাদী বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষায় আধুনিক বিষয় সমূহ আনতে হবে - কিন্তু ধর্মীয় শিক্ষা বন্ধ মানে হলো - গণহারে ছাত্রলীগের ক্যাডার তৈরী করা ।


দু-একলম ইংরেজী পড়ে যারা ধর্মীয় বিষয়কে অবজ্ঞা করা শুরু করে তারা আসলে জ্ঞানী না - তারা হলো পাশ্চাত্যের দালাল । যার হাদিস-কুরআনের জ্ঞান নাই - তার সব জ্ঞানই বৃথা ।


@উদাসী শিক্ষা - পরিমল যেমন সবাই না - একটা দু্ইটা ঘটনা - তাই বলে যারা সবাইকে পরিমল মনে করে তারাই মাদ্রাসার দুই একটা ঘটনা দ্বারা সকল মাদ্রাসাকে একই কাতারে বিচার করে । আপনাকে আর কিছু বলার নাই - আপনার অনেক মন্তব্য দেখেছি । তর্ক করা বৃথা ।

ইহুদী - নাসারাদের মত যারা কথা বলে - তাদেরকে কি বলা যেতে পারে ?? তারা কি নিজেকে নবী (সাঃ) অনুসারী দাবী করতে পারে ?

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মনুআউয়াল বলেছেন: মুসলমানপ্রধান দেশগুলোতেও আগের তুলনায় মাদ্রাসার সংখ্যা এখন অনেক কম। মিসরের আল আজহার এক জগিবখ্যাত ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু মিসরে এখন সাধারণ শিক্ষার প্রসার যেভাবে হয়েছে তার তুলনায় মাদ্রাসা শিক্ষার কোনো গুরুত্ব নেই। ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, তুরস্ক, এমনকি ইরানের মতো দেশেও সাধারণ শিক্ষাই প্রধান শিক্ষাব্যবস্থা। সৌদি আরব বিশ্বের সব থেকে ধনী দেশগুলোর অন্যতম হলেও তার সমাজব্যবস্থা অতি পশ্চাত্পদ। কিন্তু তা সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষার গুরুত্বের কারণে সেখানে এখন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা হয়েছে, যেখানে সাধারণ শিক্ষা দেয়া হয়
রা মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য জোর গলায় কথা বলেন তাদের জিজ্ঞেস করলেই জানা যায় যে, তাদের নিজেদের, তাদের আত্মীয়-স্বজনদের, তাদের বন্ধুবান্ধবদের সন্তানরা মাদ্রাসায় পড়ে না। তারা পড়ে সাধারণ স্কুল-কলেজে। এর কারণ তারা ভালোভাবেই জানেন যে, মাদ্রাসায় পড়লে জীবন যুদ্ধে তাদের সন্তানরা পেছনে পড়ে থাকবে। সমাজে নিজেদের অবস্থান গড়ে তুলতে তারা কোনোমতেই সক্ষম হবে না। চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির সব রকম সুযোগ থেকেই তারা বঞ্চিত হবে।

৭| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মাহিরাহি বলেছেন: The Yale Center for the Study of Globalization examined bias in United States newspaper coverage of Pakistan since the September 11, 2001 attacks, and found the term has come to contain a loaded political meaning:[86]

"When articles mentioned 'madrassas,' readers were led to infer that all schools so-named are anti-American, anti-Western, pro-terrorist centers having less to do with teaching basic literacy and more to do with political indoctrination."

"An article... said Senator Barack Obama had attended an Islamic school or madrassa in Indonesia as a child referred imprecisely to madrassas. While some (madrassas) teach a radical version of Islam, most historically have not.

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মনুআউয়াল বলেছেন: আসলে দুনিয়ার কোনোদিকে তাকালেই, এমনকি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ইত্যাদি দ্রুত উন্নতিশীল মুসলমানপ্রধান দেশেও সাধারণ শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব কোনোক্রমেই বেশি নয়। উপরন্তু মাদ্রাসা শিক্ষার অস্তিত্ব থাকলেও তার সংখ্যা অতি অল্প। মাদ্রাসা শিক্ষার মধ্যে নিজেদের সন্তানদের আটকে রাখলে এসব দেশ যেভাবে উন্নতি করেছে এবং উন্নতির ধারা অব্যাহত রেখেছে সেটা তাদের পক্ষে সম্ভব হতো না।

৮| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মাহিরাহি বলেছেন: আমেরিকার দালালেরা সামইনেও আছে।

৯| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ছাগল নামা পড়লাম ভালই লাগলো

১০| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

জহির উদদীন বলেছেন: মনুআউয়াল এর মাথা আউলাইয়া গেছে......

১১| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মাহিরাহি বলেছেন: http://en.wikipedia.org/wiki/Madrasa

সেক্স স্ক্যান্ডালের ব্যাপারে একটি অক্ষরও লেখা নেই।

http://en.wikipedia.org/wiki/Catholic_sex_abuse_cases

মজার ব্যাপার উইকিতে চার্চ লেখার পর সেক্স স্ক্যান্ডাল লিখুন, তখন উপরের আর্টিকেলটি পাবেন।

কিন্তু উইকিতে মাদ্রাসা লেখার পর সেক্স স্ক্যান্ডাল লিখুন, কিছুই পাবেন না।

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

মনুআউয়াল বলেছেন: ছাত্রকে যৌন হয়রানির অভিযোগে চট্টগ্রামের এক মাদ্রাসা অধ্যক্ষকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে এই ঘটনার পর বিক্ষুব্ধ লোকজন ওই অধ্যক্ষকে মাদ্রাসায় আটকে রাখে। পরে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়। স্থানীয় জনগণ অধ্যক্ষের অপসারণসহ তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছে(http://www.ekattor.tv/DetailsNews.php?Id=813)


যৌন হয়রানির অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2013-02-26 17:12:15.0 Updated: 2013-02-26 17:12:15.0
নাটোর, ১৩ মার্চ (দি-এডিটর) : সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া ইউনিয়নের বাকশোর গ্রামে ছাত্রীর হাত ধরায় এক মাদ্রাসা শিক্ষককে বরখাস্ত করা হয়েছে।

১২| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: vai apne bolatkar hoyesen naki ?

১৩| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

মাহিরাহি বলেছেন: আসেন আমরা আন্দোলন করি সব চার্চ যেন বন্ধ করে দেয়া হয়।

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মনুআউয়াল বলেছেন: চার্চের অভিযুক্ত পুরোহিত দের শাস্তর আওতায় আনা হয়েছ । সেখান ব্যাপক সংস্কার করা হয়েছে ।যা মাদ্রসায় হয়নি।

১৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মরু বালক বলেছেন:



ভারতে এতো হিন্দু ! তারপরও এই কাম !!!! শুধু মাদ্রাসা ক্যান??? ভাইজান ............
ভারতের ৫৬ শতাংশ শিশু বলৎকার /আবিউজ এর শিকার !!! আচ্ছা, আমি মিচা কইলাম !!! আর আমির খান এতো মানুষের সামনে ......

০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মনুআউয়াল বলেছেন: এই গুলো বন্ধ হওয়া উচিত।

১৫| ০৩ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মরু বালক বলেছেন:



আর মাদ্রাসা শিক্ষক ! মাদ্রাসা শিক্ষক !! করতেছেন ......
পরিমল আপ্নের কি লাগে B-) B-) B-)
মনে করাই দেন দেখি .....

১৬| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:০১

এ সামাদ বলেছেন: কাম নাই তাই বলদের পোষ্ট প্রশব আর কি....

১৭| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:০৪

এ সামাদ বলেছেন: ছবিতে দেখে তো ভদ্রলোকই মনে হয়।

কিন্তু মনে এত কু-ধারণা কেন?

আমি আমার পরিচিত এক মাদ্রাসায় খুব খোজ খবর রাখি।

আপনার প্রায় সব কথা ভূয়া।

আমিও কিন্তু মিডিয়ায় কাজ করি।

আপনার পেশা কি আমি জানিনা।

এভাবে সব মাদ্রাসাকে আপনি ঢালাও ভাবে দোষারুপ করতে পারেননা।

আপনার কি কোন হুজুর পুংটা মেরেছিল নাকি?

হঠাৎ তাদের উপর এত ক্ষেপলেন কেন?

নাকি গদি যাওয়ার ভয়তে।

০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২১

মনুআউয়াল বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষকদের কয়েকটি যৌন অপরাধের ধরন দেখি:

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন সমকামি!

“ছাত্রকে আটকে রেখে যৌন নির্যাতন চালানোর অভিযোগে পুলিশ এক মাদ্রাসাশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম জাকির হোসেন (৪০)। আজ বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। শিক্ষক জাকির গত রোববার আরও একটি ছেলেকে বলৎকার করে বলে স্বীকার করেছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুরে।” ১৩ জুলাই ২০১১, দৈনিক প্রথম আলো।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন ধর্ষক!

“মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নের হোগল পাতিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম আব্বাস আলী। ফেলে যাওয়া জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জানা গেছে তার বাড়ি বরিশালের মেহেদীগঞ্জ। অভিযোগের পরপরই তিনি পালিয়ে গেছেন।” বাংলানিউজ, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন বহুগামী!

“কক্সবাজারের উখিয়ায় নূরানী মাদ্রাসার দুই ছাত্রীকে শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দেয়।” দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৩ জুন ২০১১।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন অপহরনকারী!

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা থেকে অপহরণের পর এক শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। দৈনিক প্রথম আলো, ১১ জুলাই ২০১১।

১৮| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:০৭

এ সামাদ বলেছেন: শাহবাগ আন্দোলনের বড় ভুলটা হলো তারা ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবী না করে জামায়াত নিষিদ্ধের দাবী করল। আর তখন জামায়াতে ইসলাম হেফাজতে ইসলামের নামে মাঠে নামল। এখন তারা হেফাজতে ইসলাম নিষিদ্ধেরও দাবী তুলছে। ধর্মীয় শিক্ষার নামে কুপমন্ডুক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করে সুন্দর মানুষকে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী করে তোলা যাবে না। ধর্মীয় শিক্ষার ব্যপারটি থাকবে অত্যন্ত ব্যক্তিগত। কেউ যদি মুফতি, মাওলানা অথবা অন্য কোন ধর্মের ধর্মীয় নেতা হতে চায় তার জন্য আলাদা সীমিত সংখক প্রতিষ্ঠান থাকতে পারে কিন্তু গনহারে নয়।

ব্লগে ফাজলামে করেন নাকি?

ফাজলামের একটা সীমা থাকা উচিৎ। এটা কি আপনি জানেন?

আপনি যদি মুসলমান হয়ে থাকে তাহলে তো তাদের পিছনেই নামাজ আদায় করেন তাই নয় কি?

আসলে আপনারে মনে হয় জ্বীনে ধরেছে।

এখনি পীর ফকির দেখাতে হবে।

ঢাকায় অনেক নামকরা পীর আছে।

ব্যস্ত চলে যান দেরী করবেন না।

১৯| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:০৯

অপ্রিয় সত্য বলেছেন: সময়োপযোগী লেখা। আর দেরী নয়, এখনই ব্যবস্হা নেয়া দরকার। এই বিশাল অন্ধকারগোষ্ঠীকে আধুনিক বিজ্ঞান শিক্ষায় আলোকিত করতে না পারলে, এর সুদুরপ্রসারী কুফল থেকে আমরা কেউই রেহাই পাব না।

০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৩

মনুআউয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

২০| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:১০

এ সামাদ বলেছেন: অপ্রিয় সত্য এর বাপে এখন থেকে মসজিদে নামাজ পড়াবে।

আর আমরা তার পিছনে নামাজ পড়ব।


সবাই আইসেন।

২১| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:১৪

বাপন রহমান64 বলেছেন: সামাদ , মনু আউয়াল ভাইতো ভদ্রলোক বলে আপনার মতো বোকাচোদা মার্কা লোকেরে কিছু বলে নেই। মাদ্রাসা ছাত্রদের গোয়া মারেতে আপনার খুব ভালো লাগে। রাজাকার

২২| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:১৪

এ সামাদ বলেছেন: লগি, বৈঠা, রিভলবার নিয়ে সব মাদ্রাসায় ঝাপিয়ে পড়ো।

এগুলা আর রাখা যাবেনা।

এগুলা এখন আমাদের জন্য হুমকি।

এরা এতদিন তো আমাদের পক্ষেই ছিল। এখন কেন এমন করছে।

গ্যাছে সবার মাথা খারাপ হইয়া।

এখন কি করা যায়। কি করা যায়।

পুলিশ কোথায় গেল। সব মাদ্রাসা এখনই বন্ধ কইরা দাও।

সব বন্ধ সব বন্ধ সব বন্ধ।

২৩| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:১৮

বাপন রহমান64 বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মনুআউয়াল।মনখারাপ করবে না।সামুতে পাকিস্তানী বেজন্মার সংখ্যা বাড়ে গেছে

২৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:১৮

এ সামাদ বলেছেন: বাপন রহমান তোর তো নামাজ পড়া লাগেনা।

তুই হুজুর কি করবি।

তুই গাজায় টান দে গিয়া।

২৫| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২০

এ সামাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মনুআউয়াল।মনখারাপ করবে না।সামুতে পাকিস্তানী বেজন্মার সংখ্যা বাড়ে গেছে।

আর ভাদার সংখ্যা এখন শূন্যের কোটায় আছে।

তাই আমরা খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করতেছি।

মন খারাপ করবেন না ভাই------------য়া।

২৬| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২১

জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: মাদ্রাসা গুলোর এইরকম অবস্থার জন্য প্রথমত আমাদের সরকারি অবস্থাপনা দায়ী । ইসলামের অপব্যক্ষা কারি মাওলানা গুলি বন্ড দেশকে মেধা শূন্য করে তালেবান রাষ্ট বানাতে চায় আমাদের রাজনৈতিক দল গুলো ঘুমিয়ে আছে ।

০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৩

মনুআউয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার সাথে একমত

২৭| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৩

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল সত্য কথা।

২৮| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৪

পিওর গাধা বলেছেন: চলুন সবাই মিলে ছুরি, রামদা, চাপাতি নিয়ে মাদ্রাসা গুলোর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ি।

২৯| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৫

বিডি আমিনুর বলেছেন: মনুআউয়াল ভাই কি কোন মাদ্রাসা শিক্ষকের বলৎকার এর শিকার হইছেন নাকি /:) /:) /:)

০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

মনুআউয়াল বলেছেন: লৎকার এর শিকার হয়ে এর প্রতিবাদ করত হবে? ধরুন আপনার এলাকার একটা মেয়ে ধর্ষিত হলো। এখন আপনি অপেক্ষা করবেন আপনার বোন ধর্ষিত হলেই তবেই প্রতিবাদ করবেন?

৩০| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:২৭

বাপন রহমান64 বলেছেন: এ সামাদ রাজাকার রে অবিলেম্ব সামু থেকে বাদ দওয়া হোক

৩১| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:৫২

এল এইচ, জুয়েল বলেছেন: মাম্মা এইটা কি লিখলা ? লিখার সময় কি বাংলা খাইয়া লইসিলা নাকি ?? আবোলতাবোল যা পারছ দিস থাইশা ... মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করলে ইমাম, হাফেয হইব কোথা থেকে ??? তোমার বাসায় কোচিং সেন্টার খুলবা নাকি ?

তবেই বাংলাদেশে হবে অস্প্রদায়িক একটি দেশ ওরে পাগল , যে দেশে ৯০% মানুষ মুসলিম,সেই দেশকে তুমি মুসলিম দেশ না বলে অস্প্রদায়িক একটি দেশ বলতেছ ??? এই সব লেখা লেইখা ব্লগে লাইক, কমেন্ট পেয়ে ফেমাস হউউয়া যায় কিন্তু আপনি যে একটা পাগল তাউ প্রমানিত হইয়া গেল ...।। দেশে মাদ্রাসা বন্ধ কইরা বেশি বেশি বার আর পতিতালয় খোলা হোক এই টাইটেলে কদিন পর একটা ব্লগ লেইখেন ... এই সব পাগল গুলারে কুত্তা মারার অসুদ খাউউয়াইয়া মাইরা লান উচিত ... নিজে মুসলমান হইয়া গান গাইতাছে ইহুদিগো , থু থু থু

৩২| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

anonno420 বলেছেন: চেহারা তো আবুল মার্কা।আপনারে কোন মাদ্রাসার পোলা পুটকি মারছিলো?

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মনুআউয়াল বলেছেন: আপনার সুন্দর মুখখানীতো দেখা যাচ্ছে না।

৩৩| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:০০

জাতির চাচা বলেছেন: আসেন মাদ্রাসা বন্ধ করে দিয়ে এগুলারে চারুকলা বানাই।এই বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে পরিমলের নাম প্রস্তাব করলাম।সেই সাথে গাঞ্জা চাষের উপর থেকে সকল নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চাই। জয় বাংলা।পুতুল বাংলা।

৩৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:০৩

গারো হিল বলেছেন: ভাই আপনেও কি মাদ্রাসা শিক্ষকের বলৎকারের শিকার :>

একটু কাহিনীটা খুইল্লা কন :( না না লজ্জা পাইয়েন্না ......

আপনার জন্য সান্তনা রইলো।

৩৫| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:১৮

পরিযায়ী বলেছেন: আপনারেও নির্যাতন করা হইছিল নাকি? নাহলে এতো সিউর হইলেন কাম্নে?

৩৬| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:২৫

পরিযায়ী বলেছেন: এ সামাদ বলেছেন: অপ্রিয় সত্য এর বাপে এখন থেকে মসজিদে নামাজ পড়াবে।

আর আমরা তার পিছনে নামাজ পড়ব।


সবাই আইসেন।

৩৭| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:২৬

লালমিয়াভাই বলেছেন: আপনার লেখার শিরোনাম দেখেই মনে হল শুধু মাত্র মাদ্রাসা শিক্ষাকে অবজ্ঞা করার জন্য লিখেছেন। আপনার কি মনে হ্য়, স্কুল এবং আধুনিক শিক্ষায় ছাত্র ছাত্রীদের উপর কোন অংশে কম যৌন নিপীড়ন হচ্ছে, যার কিছু আমরা জানতে পারছি এবং অনেক কিছুই জানা যায়না।

আপনারা যত অপপ্রচারই চালান না কেন, এ শিক্ষা বন্ধ করতে পারবেন না। এসব কথা না বলে আমাদের উচিত এসব গরিব ছাত্রদের পড়াশুনার জন্য ভালো পরিবেশ তৈরী করা এবং আধুনিক ও কর্মমুখী শিক্ষার মাধ্যমে ওদেরকে দেশের মেইন স্ট্রীমের সাথে মার্জ করা। আর তা না হলে, বাংলা ভাই, শায়খ রহমান রা সুযোগ নেবেই।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মনুআউয়াল বলেছেন: তারা মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে জোর বক্তব্য দেন এবং তার সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তার কথাও বলেন। কিন্তু অবাক হওয়ার ব্যাপার এই যে, তারা নিজেদের সন্তানদের মাদ্রাসায় পাঠান না। তারা সাধারণ স্কুল-কলেজেই পড়ে এবং আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ভালো চাকরি থেকে নিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির সব রকম সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে। যারা মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য জোর গলায় কথা বলেন তাদের জিজ্ঞেস করলেই জানা যায় যে, তাদের নিজেদের, তাদের আত্মীয়-স্বজনদের, তাদের বন্ধুবান্ধবদের সন্তানরা মাদ্রাসায় পড়ে না। তারা পড়ে সাধারণ স্কুল-কলেজে। এর কারণ তারা ভালোভাবেই জানেন যে, মাদ্রাসায় পড়লে জীবন যুদ্ধে তাদের সন্তানরা পেছনে পড়ে থাকবে। সমাজে নিজেদের অবস্থান গড়ে তুলতে তারা কোনোমতেই সক্ষম হবে না। চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির সব রকম সুযোগ থেকেই তারা বঞ্চিত হবে।

তাহলে মাদ্রাসা শিক্ষা কাদের জন্য? মাদ্রাসার ও মাদ্রাসা ছাত্রছাত্রীর এত সংখ্যাবৃদ্ধি কেন হচ্ছে? এর জবাব খুব সহজ। মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছে গরিবদের সন্তানরা। এ দ্বারা দেশের শাসক শ্রেণীর লোকরা, ধনী ব্যক্তিরা এক ঢিলে দুই পাখি মারছেন। প্রথমত, গরিবদের শিক্ষার প্রতি আগ্রহকে তারা ধর্মীয় শিক্ষার পথে চালনা করে তাদের মাদ্রাসায় আটকে রাখছেন। দ্বিতীয়ত, শিক্ষাগতভাবে তাদের অযোগ্য করে রেখে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে অকেজো করে রাখছেন। দেশে চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির যে সুবিধা আছে তার থেকে এই গরিব পরিবারের সন্তানদের বঞ্চিত রেখে নিজেদের সন্তানদের জন্যই তার ব্যবস্থা করছেন।
ধন্যবাদ ভাই

৩৮| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:২৭

সাবাব ইকবাল বলেছেন: ইসলাম যদি একটা পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা হয়ে থাকে তাহলে তা শুধু কেন ব্যক্তিগত জীবনে সীমাবদ্ধ থাকবে। আমি হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে নৈতিক সমর্থক জানাই। শুধু একটা বিষয় তাদের কিছু কৌশলগত ত্রুটি আছে যার ফলে অন্যেরা তাদের নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাচ্ছে।
বেশি না আপনি মাত্র গত ১০ বছরের পরিসংখ্যান নিন। দেখেন ধর্মীয় যে হারে বিলুপ্তি ঘটেছে সমাজে অন্যায় আর অনাচার সেই হারেই বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন পত্রিকা খুলব অথচ কোনো ধর্ষণের খবর পাব না এটা ভাবা যায় না।
দেশে মাদ্রাসা আছে হাজার হাজার আর আপনি মাত্র কয়েকটার উদাহরণ দিয়ে এর বিরুদ্ধে লেগে গেছেন। আমি বলব এই দোষ বাংলাদেশের সরকার আর সংবিধানের। সেখানে কেন মাদ্রাসা শিক্ষাকে উন্নত করার বা পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকে একমুখী করার উদ্যোগ নেয়া হল না। সরকার এখন যেভাবে তথাকথিত আধুনিক শিক্ষার নামে ইসলামকে দমন করার প্রয়াস চালাচ্ছে সেখানে হেফাজতের ইসলামের আন্দোলন আমি যথাযথই মনে করি। আপনি যেরকম সমাজ ব্যবস্থা চাচ্ছেন সেটার দীর্ঘমেয়াদি ফল কখনই শুভ হবে না। শুধু বলেন যে দেশটা ইরাক আফগানিস্থান হয়ে যাচ্ছে। কেন বলেন না দেশটাতো ইরানের মতও হতে পারে। বিশ্বের কয়টা দেশ আছে যারা ইরানের মতো পশ্চিমা দেশ সহ ইসরায়েল- আমেরিকাকে উদ্দেশ্য করে হুংকার ছাড়তে পারে। আর একটা কথা এই দেশে প্রথম প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা এই মাদ্রাসা দিয়েই শুরু হয়েছিল। সুতরাং এক যদি বলেন পশ্চাৎগামী তাহলে আর কী বলব।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মনুআউয়াল বলেছেন:

হুংকার ছাড়া আর বাস্তবতা ভিন্ন জিনিস।অগ্রসর মুসলমানপ্রধান দেশগুলোতেও আগের তুলনায় মাদ্রাসার সংখ্যা এখন অনেক কম। মিসরের আল আজহার এক জগিবখ্যাত ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু মিসরে এখন সাধারণ শিক্ষার প্রসার যেভাবে হয়েছে তার তুলনায় মাদ্রাসা শিক্ষার কোনো গুরুত্ব নেই। ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, তুরস্ক, এমনকি ইরানের মতো দেশেও সাধারণ শিক্ষাই প্রধান শিক্ষাব্যবস্থা। সৌদি আরব বিশ্বের সব থেকে ধনী দেশগুলোর অন্যতম হলেও তার সমাজব্যবস্থা অতি পশ্চাত্পদ। কিন্তু তা সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষার গুরুত্বের কারণে সেখানে এখন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা হয়েছে, যেখানে সাধারণ শিক্ষা দেয়া হয়

৩৯| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

বাংলাদেশি বাংগালী। বলেছেন: আসলে দুনিয়ার কোনোদিকে তাকালেই, এমনকি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ইত্যাদি দ্রুত উন্নতিশীল মুসলমানপ্রধান দেশেও সাধারণ শিক্ষার পরিবর্তে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব কোনোক্রমেই বেশি নয়


jene kotha bolben.




ami malaysia te teacher ami jani tader obosta.

৪০| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৩৯

এরিস বলেছেন: মারধোর চলে, এটা জানি। চোখে দেখা। আমার খালাতো ভাই কয়েকবার পালিয়েছিল। খালাম্মা জোর করে দিয়ে এসেছিলেন। পালানোর শাস্তি হিসেবে কড়ে আঙুলে সুচ ঢুকিয়ে দেয়া হয়। ভাইয়া পালিয়ে গেলেন সেবারও। বাড়ি আসেননি। ফিরেছিলেন ৪ মাস পরে। মারধোর ছাড়া আর বাকি ব্যাপারগুলো শুনিনি কখনো।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

মনুআউয়াল বলেছেন:
এই তারিখের পেপারগুলো দেখলে আপনার কিছু ধারনা হবে

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন সমকামি!

“ছাত্রকে আটকে রেখে যৌন নির্যাতন চালানোর অভিযোগে পুলিশ এক মাদ্রাসাশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম জাকির হোসেন (৪০)। আজ বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। শিক্ষক জাকির গত রোববার আরও একটি ছেলেকে বলৎকার করে বলে স্বীকার করেছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুরে।” ১৩ জুলাই ২০১১, দৈনিক প্রথম আলো।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন ধর্ষক!

“মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নের হোগল পাতিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম আব্বাস আলী। ফেলে যাওয়া জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জানা গেছে তার বাড়ি বরিশালের মেহেদীগঞ্জ। অভিযোগের পরপরই তিনি পালিয়ে গেছেন।” বাংলানিউজ, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন বহুগামী!

“কক্সবাজারের উখিয়ায় নূরানী মাদ্রাসার দুই ছাত্রীকে শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দেয়।” দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৩ জুন ২০১১।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন অপহরনকারী!

ে উখিয়া উপজেলা থেকে অপহরণের পর এক শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। দৈনিক প্রথম আলো, ১১ জুলাই ২০১১।

৪১| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৪০

জান্নাতুন নাইম রাজন বলেছেন: নয়া ছাগু । গরীব পোলাপানের পরালেখার খরচ তো সরকার দিব না ।তাইলে আর কে বাকি রইল আপ্নের বাপে। ১) ও (৩) উপ-অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দেশে শুধু ধর্মের কারণে মাদ্রাসা বলে কোন আলাদা শিক্ষাব্যবস্থা থাকতে পারে না।দেশের সাধারণ শিক্ষাব্যবস্থার লক্ষ্য আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষার মাধ্যমে গণজীবনের মান উন্নত করা। সেখানে মাদ্রসা শিক্ষাব্যবস্থা সরাসরি এর বিপরীত। রাষ্ট্র মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থা নামক আরেকটি শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে মৌলবাদী আদর্শে অদক্ষ-অকর্মঠ, দেশপ্রেমহীন নাগরিক তৈরি করতে পারে না। এটা সংবিধানের উপরোক্ত অনুচ্ছেদের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। আমরা যদি লক্ষ লক্ষ কিশোর ও তরূন ছাত্র জনগোষ্টি কে ইচ্ছাকৃত ভাবে জঙ্গি মৌলবাদী, বা মওলানা শফীর হাতের পুতুল হতে দিতে পারি না এইটা কি লিখছস বেটা নতুন মগা ।যারা মাদ্রাসায় পড়ে তারা তোর মত কোট পরা তো দুরের কথা খেতেও পায় না। অধিকাংশ মাদ্রাশা দানের টাকায় চলে।র মত আচোদা রা ব্লগেই জ্ঞান দেখাবি । কন্দিন এক পইসা দান করছস হাদাছোদা X(( X(( X((

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মনুআউয়াল বলেছেন: ব্লগে গালিগালজ পরিহার করুন।

যারা মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য জোর গলায় কথা বলেন তাদের জিজ্ঞেস করলেই জানা যায় যে, তাদের নিজেদের, তাদের আত্মীয়-স্বজনদের, তাদের বন্ধুবান্ধবদের সন্তানরা মাদ্রাসায় পড়ে না। তারা পড়ে সাধারণ স্কুল-কলেজে। এর কারণ তারা ভালোভাবেই জানেন যে, মাদ্রাসায় পড়লে জীবন যুদ্ধে তাদের সন্তানরা পেছনে পড়ে থাকবে। সমাজে নিজেদের অবস্থান গড়ে তুলতে তারা কোনোমতেই সক্ষম হবে না। চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির সব রকম সুযোগ থেকেই তারা বঞ্চিত হবে।

তাহলে মাদ্রাসা শিক্ষা কাদের জন্য? মাদ্রাসার ও মাদ্রাসা ছাত্রছাত্রীর এত সংখ্যাবৃদ্ধি কেন হচ্ছে? এর জবাব খুব সহজ। মাদ্রাসায় পড়াশোনা করছে গরিবদের সন্তানরা। এ দ্বারা দেশের শাসক শ্রেণীর লোকরা, ধনী ব্যক্তিরা এক ঢিলে দুই পাখি মারছেন। প্রথমত, গরিবদের শিক্ষার প্রতি আগ্রহকে তারা ধর্মীয় শিক্ষার পথে চালনা করে তাদের মাদ্রাসায় আটকে রাখছেন। দ্বিতীয়ত, শিক্ষাগতভাবে তাদের অযোগ্য করে রেখে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ কাজের ক্ষেত্রে অকেজো করে রাখছেন। দেশে চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির যে সুবিধা আছে তার থেকে এই গরিব পরিবারের সন্তানদের বঞ্চিত রেখে নিজেদের সন্তানদের জন্যই তার ব্যবস্থা করছেন।

৪২| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:৪২

দি সুফি বলেছেন: ওয়াও আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলাম আমরা! আজকে মাদ্রাসা বন্ধের দাবী উঠে গেছে! কাল মসজিদগুলো বন্ধ করে দেয়ার দাবী উঠবে! পড়শু বলবে, যারা এখনও মুসলমান আছে তাদের কতল করা হোক!
সাবাস বাংলাদেশ, সাবাস!


মনু যেইদিন পিটানি পরবে (মরার পরের কথা কইতেছি), সেইদিন কোন কূল খইজা পাবি না। তোরে আপনি কইরা বলার কোন ইচ্ছা আমার নাই। সুখে থাক, দম ফুরাইয়া গেলে আসল সুখ দেখতে পাইবি!

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মনুআউয়াল বলেছেন: শুধু আমি কেন সবাই পাবে। আপনিও

৪৩| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:২৭

বেলাল আহমেদ রাসেল বলেছেন: মা সন্তানের জন্ম দিয়া কোন পাপ করে না, কিন্তু আমার এখন মনে হইতেছে তোর মা নিশ্চয় তোকে জন্মদানের সময় কোন পাপ করছিল, না হলে তোর মত একটা বেজন্মা কিভাবে জন্ম দেয়।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

মনুআউয়াল বলেছেন: আপনার মা আপনাকে জন্মদানের সময় কোন পাপ করেনি তো? তাহলে আপনারএই অবস্হা কেন

৪৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

তরুক মকতো বলেছেন: বস্তুনিষ্ঠ লেখা নয়। পুরো লেখাটি একচোখা দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে লেখা। ধর্মের ব্যাপারে এলার্জির লক্ষ্মন আছে। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করলে তার জায়গা নিবে অধর্ম। এখন যেটি আমাদের সকল রাজনীতিবিদদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। সেক্যুলার ব্যবস্থায়ও মানবধর্ম অনুসৃত হয়।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

মনুআউয়াল বলেছেন: বিভিন্ন পর্যায়ের লোক, ধনী লোকেরা মাদ্রাসা শিক্ষার কড়া সমর্থক হয়ে নিজেদের সন্তানদের এই শিক্ষা না দেয়ার কারণ ধর্মের নামে গরিবদের পরিবর্তে নিজেদের সন্তানদের জন্য সমাজে প্রাপ্ত সুযোগ-সুবিধা যত বেশি সম্ভব আদায় করা। কাজেই মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য তাদের যুদ্ধংদেহী ভাবের মধ্যে ধর্মীয় কোনো ব্যাপার নেই। এটা হলো পুরোপুরি শ্রেণীস্বার্থ সৃষ্ট ব্যাপার। এদিক দিয়ে সাধারণ শিক্ষিত ধনী ব্যক্তি এবং শেখ-মাশায়েখদের পরিবারের মধ্যে বিশেষ পার্থক্য নেই।

অগ্রসর মুসলমানপ্রধান দেশগুলোতেও আগের তুলনায় মাদ্রাসার সংখ্যা এখন অনেক কম। মিসরের আল আজহার এক জগিবখ্যাত ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কিন্তু মিসরে এখন সাধারণ শিক্ষার প্রসার যেভাবে হয়েছে তার তুলনায় মাদ্রাসা শিক্ষার কোনো গুরুত্ব নেই। ইরাক, সিরিয়া, লেবানন, তুরস্ক, এমনকি ইরানের মতো দেশেও সাধারণ শিক্ষাই প্রধান শিক্ষাব্যবস্থা। সৌদি আরব বিশ্বের সব থেকে ধনী দেশগুলোর অন্যতম হলেও তার সমাজব্যবস্থা অতি পশ্চাত্পদ। কিন্তু তা সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষার গুরুত্বের কারণে সেখানে এখন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা

৪৫| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৮

ওপেস্ট বলেছেন: এ সামাদ বলেছেন: আপনার কি কোন হুজুর পুংটা মেরেছিল নাকি
হা হা হা

যৌন উত্তেজক পোস্ট ।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মনুআউয়াল বলেছেন: নিপীড়নের কথা শুনে যদি আপনার যৌন উত্তেজনা তাহলে আমার বলার কিছু নেই।

৪৬| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

ওপেস্ট বলেছেন: তবে যাই বলেন না কেন । আপনার পোস্টটা আজকের সবচেয়ে ফলতু বিকৃত পোস্টগুলর একটি । চালিয়ে যান সবাই আপনার সাথে আছি

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মনুআউয়াল বলেছেন: কি বিকৃত করলাম।একটু ধারনা দিলে ভালো হতো।

৪৭| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

দাস্তান বলেছেন: শালা ৩৫ এর পর থাইকা কোন রিপ্লাই দিতেছে না| ভালা পোন্দানি খাইছে|
দেশে মাদ্রাসা বন্ধ
কইরা বেশি বেশি বার আর পতিতালয় খোলা হোক এই
টাইটেলে কদিন পর একটা ব্লগ লেইখেন ... এই সব পাগল
গুলারে কুত্তা মারার অসুদ খাউউয়াইয়া মাইরা লান উচিত ...

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মনুআউয়াল বলেছেন: ভাই আমি পালাই নাই । সামুর যান্ত্রিক সম্যসার কারনে জবাব দিতে পারিনি। আপনার যে অবস্হা তাতে আর কি জবাব দেব। আপনি নিজে মাদ্রাসা আর পতিতালয় এক করে ফেললেন। ব্লগে গালিগালজ পরিহার করে যুক্তির চর্চা করবেন। ভাল থাকবেন।

৪৮| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:১৪

এ-বি-সি বলেছেন: ল্যাঞ্জা ইজ ডিফিকাল্ট টু হাইড:
মন্দিরে নারীদের সেবা দাসী হিসেবে ব্যবহার করা হয়: তাইলে সব মন্দির বন্ধ করেন
ভ্যাটিকান হচ্ছে সমকামের আখড়া: বন্ধ করেন ভ্যাটিকান

মনে রাখবেন, মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলতে হয় না, ঔষধ খেয়ে মাথা ব্যাথা দূর করতে হয়।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮

মনুআউয়াল বলেছেন: যদি বাংলাদেশের কোন মন্দিরে নারীদের সেবা দাসী হিসেবে ব্যবহার করা হয় তাইলে সব ঐ মন্দির বন্ধ করা হোক। ভ্যাটিকান একটি ভিন্ন দেশ এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য নেই

ধর্মীয় শিক্ষার নামে কুপমন্ডুক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করে সুন্দর মানুষকে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী করে তোলা যাবে না। ধর্মীয় শিক্ষার ব্যপারটি থাকবে অত্যন্ত ব্যক্তিগত। কেউ যদি মুফতি, মাওলানা অথবা অন্য কোন ধর্মের ধর্মীয় নেতা হতে চায় তার জন্য আলাদা সীমিত সংখক প্রতিষ্ঠান থাকতে পারে কিন্তু গনহারে নয়।

৪৯| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:২৬

গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: hu r jahangir nagar sera progotisil uni te secularism er mohan sikkay udbuddo hoye century kre sonar cheledr bonsodhor toiri kre.r DU BUET RU te uccha sikkar songsporse mod gaja bavicar porn rape er mohotsobe stdnt er pasapasi teachrao soman vabe sorik hoye anondo share kren.

৫০| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:৩২

এম এম হোসাইন বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধ করতে হবে !?!

পাগলে কি না বলে আর ছাগলে কি না খায়?

বাংলাদেশে কি দিনে দিনে পাগলের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে?


আপনার জন্য আফছুছ হয় এই জন্য যে এই বাংলার জমিনে একজন মুসলমান জীবিত থাকতে আপনার এই স্বপ্নসাধ পূরণ হবে না।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

মনুআউয়াল বলেছেন: যারা মাদ্রাসা শিক্ষার জন্য জোর গলায় কথা বলেন তাদের জিজ্ঞেস করলেই জানা যায় যে, তাদের নিজেদের, তাদের আত্মীয়-স্বজনদের, তাদের বন্ধুবান্ধবদের সন্তানরা মাদ্রাসায় পড়ে না। তারা পড়ে সাধারণ স্কুল-কলেজে। এর কারণ তারা ভালোভাবেই জানেন যে, মাদ্রাসায় পড়লে জীবন যুদ্ধে তাদের সন্তানরা পেছনে পড়ে থাকবে। সমাজে নিজেদের অবস্থান গড়ে তুলতে তারা কোনোমতেই সক্ষম হবে না। চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদির সব রকম সুযোগ থেকেই তারা বঞ্চিত হবে।

৫১| ০৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

বাংলার হাসান বলেছেন: ভাই আপনি মারা যাবার আগে অছিয়ত করে যাবেন যে, আপনার জানাযা যেন মাদ্রাসায় পড়া কোন হুজুরকে দিয়ে না পড়ানো হয়। বলাতো যায় না যদি আপনি বলৎকারের স্বীকার হন। তাই আগে থেকেই বাসার সবাইকে বলে যাবেন আপনার জানাযা কোন মাদ্রাসায় পড়া হুজুর যেন না পড়ায়।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

মনুআউয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ

৫২| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মাদ্রাসার পোলাপান তাইলে মানুষের জানাজা পড়ানোর কাজে বানানো হয়, তাই না`? আর নিজের পোলারে যদি ইসলাম শিক্ষা না দিয়া মাদ্রাসার পোলাপানরে টাকা দিয়া জানাজা পড়াইলে বেশী সোয়াব নাকি?

৫৩| ০৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৪৪

আতাউররহমান১২০০৭ বলেছেন: ছাগল তুই আর নিজের বলাত্‍কারী করার কুকীর্তি মানুষকে বলিস না । পরিমল ,কানিজ আলমাস ,জাবির 100 মেয়ে ধর্ষণকারী লীগের নেতা ,তারকা চন্দ কোন Madrasar ছাত্র ?তোর মত মুনাফিকের কারণে ইসলাম ও মুসলিম আজ ক্ষতিগ্রস্ত ।

০৭ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

মনুআউয়াল বলেছেন: তাহলে এরা কারা?

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন সমকামি!

“ছাত্রকে আটকে রেখে যৌন নির্যাতন চালানোর অভিযোগে পুলিশ এক মাদ্রাসাশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে। তাঁর নাম জাকির হোসেন (৪০)। আজ বুধবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়। শিক্ষক জাকির গত রোববার আরও একটি ছেলেকে বলৎকার করে বলে স্বীকার করেছেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার কুতুবপুরে।” ১৩ জুলাই ২০১১, দৈনিক প্রথম আলো।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন ধর্ষক!

“মাদারীপুর সদর উপজেলার ঝাউদি ইউনিয়নের হোগল পাতিয়া হাফেজিয়া মাদ্রাসার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ওই শিক্ষকের নাম আব্বাস আলী। ফেলে যাওয়া জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জানা গেছে তার বাড়ি বরিশালের মেহেদীগঞ্জ। অভিযোগের পরপরই তিনি পালিয়ে গেছেন।” বাংলানিউজ, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন বহুগামী!

“কক্সবাজারের উখিয়ায় নূরানী মাদ্রাসার দুই ছাত্রীকে শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। স্থানীয়রা তাকে গণধোলাই দেয়।” দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৩ জুন ২০১১।

মাদ্রাসা শিক্ষক যখন অপহরনকারী!

ে উখিয়া উপজেলা থেকে অপহরণের পর এক শিশুকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। দৈনিক প্রথম আলো, ১১ জুলাই ২০১১।
ব্লগে গালিগালজ পরিহার করে যুক্তির চরচা করা উচিৎ। ভাল থাকবেন।

৫৪| ১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

জয় রায় ৫৪ বলেছেন: আমরা ভিকারুন্নেসার পরিমল, শহীদ আনোয়ারা গার্লস হাই স্কুলের ইংরেজির শিক্ষক তারক চন্দ্র মন্ডলের এর ক্ষেত্রে যতটা তৎপরতা দেখিয়েছি বা যতটা কঠোর হয়েছি; মাদ্রাসা শিক্ষকদের যৌন অপরাধের ব্যপারে আমরা ঠিক ততটাই নিরবতা পালন করেছি।

৫৫| ১২ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

জয় রায় ৫৪ বলেছেন: সব মাদ্রাসা এখনই বন্ধ কইরা দাও

৫৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:৩৩

আর জে নিশা বলেছেন: মাদ্রাসা প্রসঙ্গঃ
মাদ্রাসা নিয়ে একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে বলতে চাই, একটি সঠিক জরীপ (সার্ভে) হওয়া উচিত বাংলাদশে কয়টি মাদ্রাসা দান করা বা নিজ জমি তে প্রতিষ্টিত হয়েছে আর কয়টি মাদ্রাসা দখল করা জমি সহ সরকারী খাস জমী, হিন্দু (এ্যানিমি) প্রপার্টি তে প্রতিষ্টিত হয়েছে ? বাংলাদেশ সরকারের হাতে যেদিন সঠিক তথ্য আসবে, সরকার মাদ্রাসা নিয়ে নতুন করে ভাবনার প্রয়োজন পড়বে আশা করি ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.