নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু বলতে চাই কিছু লিখেত চাই

মনুআউয়াল

মনুআউয়াল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুন্দরবনকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬



আমাদের সুন্দরবন বাংলাদেশের এমন একটি বন, যে বনটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিরুদ্ধে সফল প্রাকৃতিক রক্ষাবর্ম, জীববৈচিত্র্যের অসাধারণ আধার এবং বিশ্ব ঐতিহ্য। ভারতীয় এনটিপিসি বাংলাদেশের সুন্দরবন ধ্বংস করে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে চাইছে এই প্রকল্পের কারণে সেই সুন্দরবন ধ্বংস হবে।সুন্দরবনের রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হলে তা হবে সুন্দরবন ধ্বংসের কারণ। ফলে বাংলাদেশের পরিবেশের উপর এটি অত্যন্ত বিরুপ প্রভাব ফেলবে। অন্যদিকে এ অসম চুক্তির ফলে একদিকে যেমন সুন্দরবন ধ্বংস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে তেমনি দেশের সম্পদ পাচারের অন্যতম উৎস হবে কয়লাভিত্তিক এ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়েছে, রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পে বাংলাদেশের আর্থিক ক্ষতি হবে এক লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বাংলাদেশের সুন্দরবন ধ্বংস হবে। লাভ হবে ভারতের।

১) রামপালে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১৮৩৪ একর কৃষি, মৎস চাষ ও আবাসিক এলাকার জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে যদিও ভারতে একই আকারের একটি প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে ৭৯২ একর যার বেশির ভাগটাই এক ফসলি কিংবা অনুর্বর পতিত জমি।(রায়গড় ইআইএ, এক্সিকিউটিভ সামারি, পৃষ্ঠা ১) রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইআইএ রিপোর্ট অনুসারে প্রস্তাবিত প্রকল্প এলাকার(১৮৩৪ একর) ৯৫ শতাংশই কৃষি জমি ও চারপাশের ১০ কিমি ব্যাসার্ধের এলাকার(স্টাডি এলাকা) ৭৫ শতাংশ কৃষি জমি যেখানে নিম্নোক্ত হারে চিংড়ি অথবা ধান সহ অন্যান্য ফসল উৎপাদন করা হয় (পৃষ্ঠা ১৩৫, ১৯৪, ১৯৭, ১৯৮, ২০৪) :

ক) বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১০ ব্যাসার্ধের মধ্যে বছরে ৬২,৩৫৩ টন এবং প্রকল্প এলাকায় ১২৮৫ টন ধান উৎপাদিত হয়;

খ) ধান ছাড়াও বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১০ ব্যাসার্ধের মধ্যে বছরে ১,৪০,৪৬১ টন অন্যান্য শস্য উৎপাদিত হয়;

গ) প্রতি বাড়িতে গড়ে ৩/৪টি গরু, ২/৩টি মহিষ, ৪টি ছাগল, ১টি ভেড়া, ৫টি হাস, ৬/৭টি করে মুরগী পালন করা হয়;

ঘ) ম্যানগ্রোভ বনের সাথে এলাকার নদী ও খালের সংযোগ থাকায় এলাকাটি স্বাদু ও লোনা পানির মাছের সমৃদ্ধ ভান্ডার। জালের মতো ছড়িয়ে থাকা খাল ও নদীর নেটওয়ার্ক জৈব বৈচিত্র ও ভারসাম্য রক্ষা করে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১০ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে বছরে ৫২১৮.৬৬ মেট্রিক টন এবং প্রকল্প এলাকায় (১৮৩৪ একর) ৫৬৯.৪১ মেট্রিক টন মাছ উৎপাদিত হয়।

ইআইএ রিপোর্টে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য প্রকল্প এলাকায় (১৮৩৪ একর) ধান, মাছ, গৃহপালিত পশুপাখি ইত্যাদির উৎপাদন ধ্বংস হবে স্বীকার করে আশাবাদ প্রকাশ করা হয়েছে, সঠিক পরিবেশ ব্যবাস্থাপনা অনুসরণ করা হলে এর বাইরের ১০ কিমি এলাকার মধ্যে কোন ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে না(!) যদিও বিভিন্ন ধরণের নির্মাণ কাজ, ড্রেজিং, বিভিন্ন ধরণের রাসায়নিক ও তৈল নি:সরণ ইত্যাদির ফলে পশুর ও মাইদারা নদী, সংযোগ খাল, জোয়ার-ভাটার প্লাবণ ভূমি ইত্যাদি এলাকার মৎস আবাস, মৎস চলাচল ও বৈচিত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে বলে আশংকাও প্রকাশ করা হয়েছে।(পৃষ্ঠা ২৬৬, ২৬৭)

২) বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের মালামাল ও যন্ত্রপাতি সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে নদী পথে পরিবহন করা হবে। এর ফলে বাড়তি নৌযান চলাচল, তেল নি:সরণ, শব্দদূষণ, আলো, বর্জ্য নি:সরণ ইত্যাদি পরিবেশ আইন অনুসারে নিয়ন্ত্রণ না করা গেলে সুন্দরবনের ইকো সিস্টেম বিশেষ করে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ, ডলফিন, ম্যানগ্রোভ বন ইত্যাদির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে বলে ইআইএ রিপোর্টে আশংকা করা হয়েছে।(পৃষ্ঠা ২৬৮)

৩) প্রকল্পের জন্য ব্যবহ্রত যন্ত্রপাতি, যানবাহন, জেনারেটর, বার্জ ইত্যাদি থেকে তেল পুড়িয়ে ক্ষতিকর কার্বন ডাই অক্সাইড ও নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড নির্গত হবে। এই কার্বন ও নাইট্রোজের পরিমাণ কি হবে ও ক্ষীতকর প্রভাবই বা ৪/৫ বছরের নির্মাণ পর্যায়ে কিরুপ হবে তার কোন পর্যালোচনা ইআইএ রিপোর্টে করা হয় নি।

৪) নির্মাণ কাজের যন্ত্রপাতি ও যানবাহন ব্যাবহারের ফলে শব্দ দূষণ হবে। এক্ষেত্রেও নির্মাণ পর্যায়ে শব্দ দূষণের মাত্রা এবং সুন্দরবন ও প্রকল্পের চারপাশের পরিবেশের উপর কি প্রভাব পড়বে তা যাচাই করা হয় নি ইআইএ রিপোর্টে।

৫) নির্মাণ পর্যায়ে বিভিন্ন ধরণের কঠিন বর্জ্য তৈরী হবে যা সঠিক পরিবেশ ব্যাবস্থাপনার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা না হলে পরিবেশ এর উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে বলে আশংকা করা হয়েছে;

৬) নির্মাণ স্থলের নিকটবর্তি নদী-খালের পানিতে নির্মাণ যন্ত্রপাতি ও যানবাহনের তেল নি:সরিত হয়ে পানি দূষণ ঘটাতে পারে।

৭) ড্রেজিং এর ফলে নদীর পানি ঘোলা হবে। ড্রেজিং সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না হলে তেল গ্রীজ ইত্যাদি নি:সৃত হয়ে নদীর পানির দূষিত হবে

৮) পশুর নদীর তীরে যে ম্যানগ্রোভ বনের সারি আছে তা নির্মাণ পর্যায়ে জেটি নির্মান সহ বিভিন্ন কারণে কাটা পড়তে পরবে। নদী তীরের ঝোপঝাড় কেটে ফেলার কারণে ঝোপ ঝারের বিভিন্ন পাখি বিশেষ করে সারস ও বক জাতীয় পাখির বসতি নষ্ট হবে।(সূত্র: রামপাল ইআইএ, Impacts: pre-construction and construction stages , পৃষ্ঠা ২৬৩-২৬৮)



কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র মারাত্মক পরিবেশ দূষণ ঘটায় বলে সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংরক্ষিত বনভূমি ও বসতির ১৫ থেকে ২০ কিমি এর মধ্যে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেয়া হয়না। ইআইএ রিপোর্ট অনুসারে প্রস্তাবিত ১৩২০ মেগাওয়াট রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পটি সুন্দর বন থেকে মাত্র ১৪ কিমি দূরে যা সরকার নির্ধারিত সুন্দরবনের চারপাশের ১০ কিমি এনভাইরনমেন্টালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া(ইসিএ) থেকে ৪ কিমি বাইরে বলে নিরাপদ হিসেবে দাবী করা হয়েছে। অথচ যে ভারতীয় এনটিপিসি বাংলাদেশে সুন্দরবনের পাশে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করতে যাচ্ছে সেই ভারতেরই ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশান অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৫ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে কোন বাঘ/হাতি সংরক্ষণ অঞ্চল, জৈব বৈচিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল, জাতীয় উদ্যান, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য কিংবা অন্যকোন সংরক্ষিত বনাঞ্চল থাকা চলবে না। অর্থাৎ ভারতীয় কোম্পানি এনটিপিসিকে বাংলাদেশে সুন্দরবনের যত কাছে পরিবেশ ধ্বংস কারী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে দেয়া হচ্ছে, তার নিজ দেশ ভারতে হলে সেটা করতে পারতো না! আবার সুন্দরবন থেকে দূরত্ব আসলেই ১৪ কিমি কিনা সেটা নিয়েও বিতর্ক আছে, অনেকেই বলছেন সুন্দরবন থেকে আসলে দূরত্ব ৯ কিমি। খোদ ইআইএ রিপোর্টের এক জায়গায় বলা হয়েছে প্রকল্পের স্থানটি একসময় একেবারে সুন্দরবনেরই অংশ ছিল, সেটলার বা বসতি স্থাপনকারীরা বন কেটে আবাসভূমি তৈরী করেছে:



“The area is about 14 km northeastwards from the Nalian Range of Sundarbans. Once it was a part of Sundarbans but had been evacuated by the settlers.”(ইআইএ, পৃষ্ঠা ২০৮)



Bangladesh signed its biggest ever joint venture agreement with India involving investment $1.6 billion for 1,320 MW coal-fired power plant which is expected to be operational in the next five years. "This will be the largest investment Bangladesh ever had ... this will be cheapest source of energy (after hydropower) to accelerate the country s economic growth," Prime Minister's energy affairs adviser Tawfiq-e-Elahi Chowdhury said at the signing ceremony at the Biddut Bhaban here.Everything is just awesome, right? Govt. has great concern about electricity production but not a least for the future generation, for the environment – for the countrymen!!



কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র মারাত্মক পরিবেশ দূষণ ঘটায় বলে সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংরক্ষিত বনভূমি ও বসতির ১৫ থেকে ২০ কিমি এর মধ্যে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেয়া হয়না। ইআইএ রিপোর্ট অনুসারে প্রস্তাবিত ১৩২০ মেগাওয়াট রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পটি সুন্দর বন থেকে মাত্র ১৪ কিমি দূরে যা সরকার নির্ধারিত সুন্দরবনের চারপাশের ১০ কিমি এনভাইরনমেন্টালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া(ইসিএ) থেকে ৪ কিমি বাইরে বলে নিরাপদ হিসেবে দাবী করা হয়েছে। অথচ যে ভারতীয় এনটিপিসি বাংলাদেশে সুন্দরবনের পাশে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করতে যাচ্ছে সেই ভারতেরই ওয়াইল্ড লাইফ প্রটেকশান অ্যাক্ট ১৯৭২ অনুযায়ী, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১৫ কিমি ব্যাসার্ধের মধ্যে কোন বাঘ/হাতি সংরক্ষণ অঞ্চল, জৈব বৈচিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বনাঞ্চল, জাতীয় উদ্যান, বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য কিংবা অন্যকোন সংরক্ষিত বনাঞ্চল থাকা চলবে না। অর্থাৎ ভারতীয় কোম্পানি এনটিপিসিকে বাংলাদেশে সুন্দরবনের যত কাছে পরিবেশ ধ্বংস কারী কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করতে দেয়া হচ্ছে, তার নিজ দেশ ভারতে হলে সেটা করতে পারতো না!!

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর বন ধংশ কে না বলুন
************** বাংলার সুন্দরবন
********** পরিবেশ বন্ধু কবি

বিশ্ব প্রকৃতির আধার মনোরম আশ্চর্য এ সুন্দরবন
বাংলার জাতীয় পশু বাঘ ও হরিণের আবাস্থল
রয় সেথা নানা জীব বইচিত্রের বিচরন
আর কত অজানা বৃক্ষ শুভিত অনন্য যৌবনা নদী জল ।।
বিশ্বের কত পর্যটক সুধিজন আসে
দেখতে তার অপরূপ শোভা
সেথা রয় নানা ফুল ফুটে ,
হরেক পত্র পাতার মোহনীয় সবুজ ছায়ার প্রদিপ্ত আভা ।।
মধু আহরনে ওড়ে মৌ মাছির দল
মৌয়াল করে সেথা মধু চাষ
কতনা রঙিন স্বর্গ সুধায় , পাখ পাখালির দল
কল গুঞ্জনে সেথা শান্তির নীড় বাধে বারমাস ।।
আর বাঙালি অভিযাত্রি দল
করে কোলাহল কভু সেথা চলে তীর্থভুমে খেতে বনভোজন
মাটির মমতার স্পর্শে কৃষাণ ,বাধে স্বপ্ন
শ্রমিক জেলে সেথা যায় চলে
আর সবুজের অরন্য ছায়া নীড় ঘিরে
দেখার যেন মিলেনা আঁশ হেরি দুনয়ন ।।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

মনুআউয়াল বলেছেন: সুন্দরবন ধ্বংসকারী রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প চাই না

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

অন্ধকারে একজন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

মনুআউয়াল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আগামী ২৪ থেকে ২৮ সেপ্টেম্বর সুন্দরবন রক্ষার দাবিতে ঢাকা থেকে রামপালমুখী লংমার্চ সফল করুন

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

শূন্য পথিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: সুন্দরবন ধ্বংসকারী রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প চাই না

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: শূন্য পথিক বলেছেন: লেখক বলেছেন: সুন্দরবন ধ্বংসকারী রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প চাই না

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭

রয়াজ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট

৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

িমতা নুর277 বলেছেন: বাংলাদেশের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও মানুষের স্বার্থ বিপন্ন করে শুধু ভারতের স্বার্থ রক্ষার জন্যই সরকার এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে উদ্যোগী হয়েছে। এর মাধ্যমে আবারও লুটপাটের আয়োজন করতে যাচ্ছে সরকার। এ বিদ্যুেকন্দ্রে নির্মাণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

িমতা নুর277 বলেছেন: বাংলাদেশের পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য ও মানুষের স্বার্থ বিপন্ন করে শুধু ভারতের স্বার্থ রক্ষার জন্যই সরকার এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে উদ্যোগী হয়েছে। এর মাধ্যমে আবারও লুটপাটের আয়োজন করতে যাচ্ছে সরকার। এ বিদ্যুেকন্দ্রে নির্মাণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

তািনয়া898 বলেছেন: ভারতের প্রতি এ সরকার কতটা নতজানু তা রামপাল বিদ্যুেকন্দ্র প্রকল্পটির দিকে তাকালেই বোঝা যায়। ভারতের পরিবেশ অধিদফতর ভারতে এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দেয়নি। অথচ আমাদের সরকার সুন্দরবনের অস্তিত্ব বিলুপ্ত করে এ বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এটি আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত। বিদ্যুত্ পাওয়ার আশা থেকে সরকার আবারও নিজ পায়ে কুড়াল মেরে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চলেছে

৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১০

আরজু পনি বলেছেন:

সচেতনতামুলক পোস্টের জন্যে ধন্যবাদ জানাই, আউয়াল ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.