নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আজিম পরদেশী

কষ্ট মানুষকে নীরবে কাঁদায়.....

আজিম পরদেশী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গুচ্ছ পরিক্ষা সিলেটী আর নন সিলেটী কোনো ইস্যু নয়। এটা হচ্ছে ন্যায় এবং অন্যায়ের বিষয়।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯



গুচ্ছ পরিক্ষার মাধ্যমে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সিদ্বান্ত সিলেটবাসীর জন্য আত্মঘাতী ।

আমরা কেন গুচ্ছ পরিক্ষার বিরুদ্ধে কথা বলতেছি তা কিছু মাথা মোটা লোকেরা বুঝেনি অথবা বুঝে ও না বুঝার ভান করতেছে বিশেষ কোন স্বার্থে।।

গুচ্ছ পরিক্ষার মাধ্যমে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যদি বুয়েট,কুয়েট অথবা চুয়েট এর পরিক্ষা হত তাহলে আমাদের তেমন আপত্তি ছিলো না কিন্তু তা না করে যশোরকে আমাদের সাথে দেওয়ায় কারা লাভবান হলো।

যশোরে শাবিপ্রবির মত এত ভালো বিষয় নাই।

শাবিপ্রবিতে যেখানে ৪৯০০০ পরিক্ষার্থী পরিক্ষা দিবে সেখানে যশোরে মাত্র ৫০০০ জন পরিক্ষার্থী পরিক্ষা দিবে।অথচ যশোরের ছাত্ররা সেখান থেকে পরিক্ষা দিয়ে শাবিপ্রবিতে ভর্তি হতে পারবে।(A.R.C)

সিলেটের শতকরা ৭৫% ছাত্রছাত্রী বাহিরের বিভাগের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরিক্ষা দেয় না।তার অনেক কারন আছে।

সিলেটের ছাত্রছাত্রীদের যদি যশোরের সব চাইতে ভালো বিষয় দেওয়া হয় তার পরও তারা সেখানে যাবে না নানা কারনে।

আর এই সুযোগটাকে কাজে লাগানোর জন্যই মরিয়া হয়ে উঠেপরে লেগেছেন আমাদের জাফর ইকবাল স্যার।কারন

তিনি নাকি কথা দিয়েছিলেন যেকোন মূল্যে যশোরের শিক্ষার্থীদের সুযোগ করে দিবেন শাবিপ্রবিতে ভর্তির।আমরা জানি কেন তার এতটান যশোরের জন্য।

সিলেটের শতকরা ৭৫% ছাত্রছাত্রী শাবিপ্রবিতে ভর্তি পরিক্ষা দিয়ে যোগ্যতা অনুযায়ী স্থান করে নেয় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে।কিন্তু যশোরের সাথে গুচ্ছ পরিক্ষায় মারাত্নক ক্ষতিগ্রস্ত হবে সিলেটের শিক্ষার্থী পক্ষান্তরে লাভবান হবে যশোরের শিক্ষার্থী ।

তাই দলমত ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সিলেটীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করতে হবে।

সাধারন নিরপেক্ষ লোকদের বুঝার স্বার্থে কিছু তত্ব দিলাম।

শাবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা হয়েছে ১৯৮৭ সালে আর যবিপ্রবি প্রতিষ্ঠা হয়েছে ২০০৭ সালে। অর্থাৎ শাবিপ্রবি যেখানে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিরদর্পে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে আছে সেখানে যবিপ্রবি মাত্র পথচলা শুরু করেছে।



বাংলাদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয় উন্নতি করুক আমরাও তা চাই। কিন্তু তাই বলে আমাদের নিজেদেরকে বিসর্জন দিয়ে তো আমরা যবিপ্রবিকে তুলে ধরতে পারি না।

আপনারা যারা গুচ্ছ পদ্ধতির পক্ষে আর আমাদের বিপক্ষে দন্ডায়মান হয়েছেন তারা হয়তো প্রশ্ন করবেন যে এখানে বিসর্জন দেওয়ার কি হল? বলি কি ভাই, আপনি কি তবে চোখ বন্ধ করেই গুচ্ছ পদ্ধতির পক্ষে আন্দোলনে নামলেন ? ভর্তি পরীক্ষার সার্কুলারটা কি ভালভাবে পড়েছিলেন? মনে হয়তো পড়েন নি।

*** পড়লে তো আপনাদের লক্ষ করার কথা, যে মাতৃভাষা বাংলার জন্য অগণিত মানুষ মিছিলে নেমেছিলেন আর জীবন দিয়েছিলেন সেই বাংলা ভাষার কোনো ডিপার্টমেন্ট যবিপ্রবি তেই নেই অথচ তা আমার শাবিপ্রবিতে আছে। ***

এরপর আপনাদের কি আরও দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন আছে, থাকলে আরও যেনে নিনঃ

1. শাবিপ্রবিতে “B” – UNIT, এ আর্কিটেকচার বিষয় আছে যা যবিপ্রবি তে নেই।

2. শাবিপ্রবিতে “A” – UNIT, এ বিবিএ, ইকোনোমিক্স বিষয় আছে যা যবিপ্রবি তে নেই।

আমি জানি আপনারা এতেও সন্তুষ্ট নন। আপনাদের কে আরও জানাতে চাই যে, শাবিপ্রবিতে “B” UNIT এ CEE,FET,GEE,BMB এবং “A” UNIT এ SOC,PSS,PAD,ANP,SCW বিষয়গুলো আছে যা যবিপ্রবিতে নেই … আপনারাই বলুন যেই বিশ্ববিদ্যালয়ে এত নেই আর নেই এর সমাহার তার সাথে কি করে শাবিপ্রবিকে মেলানো সম্ভব?



শাবিপ্রবিতে “B” UNIT এ আসন সংখ্যা ৮০০ আর যবিপ্রবিতে আসন সংখ্যা মাত্র ৫৪০।

আমি ভাল করেই জানি আপনারা একেও এড়িয়ে যাবেন, কিন্তু আপনারাই ধাক্কা খাবেন আরেকটা কথা যদি বলি, “A” UNIT এ যেখানে ৬০০ আসন সেখানে যবিপ্রবিতে মাত্র, মাত্র এবং মাত্র ৭০ টি আসন। ( “মাত্র” শব্দটি তিনবার লেখা লাগছে কারণ পাবলিক ভার্সিটিতে যেখানে একটা সিট পাওয়াই মানে সোনার হরিণ পাওয়া সেখানে আপনারা আসন সংখ্যার সমস্যায় জর্জরিত যবিপ্রবি’র সাথে আমাদের মেলাচ্ছেন।)



এরপর আসা যাক অন্য কথায়, আপনারা সবাই বলছেন ভার্সিটিটা কি সিলেটীদের বাপের সম্পত্তি যে তারা বললেই গুচ্ছ পদ্ধতি বাতিল করতে হবে ?

বলি ভাই, ভার্সিটিটা কি শুধু কতিপয় স্যার আর শাবিপ্রবি’র কতিপয় বর্তমান ছাত্রছাত্রীদের সম্পত্তি ( সব ছাত্রছাত্রীদের বলছি না ) যারা একটা অন্ধ ধারণার মাঝে আছেন। শাবিপ্রবি প্রশাসন প্রথমে গুচ্ছ পরীক্ষা বাতিল করলেন আর যখনই মাননীয় ও শ্রদ্ধেয় জাফর ইকবাল স্যার পদত্যাগ করলেন ও শাবিপ্রবি’র বর্তমান কতিপয় ছাত্রছাত্রীরা আন্দোলন করলেন আপনারা আবার গুচ্ছ পদ্ধতি পুর্নবহাল করলেন।

তাহলে তো বলতে হবে ভাই শাবিপ্রবি’র উপরে কারও কোনো অধিকার নাই, আপনারাই বিশ্ববিদ্যালয়ের মা-বাপ।



এরপর আসছি অন্য আরেকটি কথায়, আপনারা আপনাদের গুচ্ছ পদ্ধতির দাবি নিয়ে বৃদ্ধ থেকে শুরু করে স্কুল ও কলেজের বাচ্চাদের মগজ যে ধোলাই করতে শুরু করেছেন, ভাই আপনাদেরই বলছি আপনারা নিজেরাই আসলে বিভ্রান্ত। শুধু শুধু এসব উল্টা-পাল্টা জিনিস বুঝিয়ে স্কুল কলেজের বাচ্চা গুলোকে আপনাদের দাবি’র পক্ষে এনে বিভ্রান্ত করবেন না।

বাস্তবতা বোঝার চেষ্টা করুন। পরীক্ষার হলে নিশ্চই আপনি নিজে না লিখে আপনার পিছের মানুষটির খাতায় লিখে দিবেন না? যদি দেন তবে বুঝতে হবে আপনার অসৎ উদ্দেশ্য আছে। আর যদি অসৎ উদ্দেশ্য থেকে থাকেই তবে জেনে নিন বাঙ্গালী জাতি প্রয়োজনে জান দিয়ে দিবে তারপরও আপনাদের এতবড় অসৎ উদ্দেশ্য সফল হতে দিবে না। কারণ আমরা আমাদের প্রাণপ্রিয় শাবিপ্রবি’র নিম্নগমন কখনোই নিজ চোখের সামনে দেখতে পারব না।



পরিশেষে বলব, আপনারা যদি সমন্বিত পরীক্ষা নিতে চান তবে মেডিকেলের মত সব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে একসাথে করে পরীক্ষা নিন। হুট করে দেশের অন্যতম প্রাচীন ও নামকরা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে মাত্র কয়েক বছর আগে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষা কোনো ভাবেই গ্রহণ যোগ্য হতে পারে না এবং তা শাবিপ্রবি’র সফলতা ও গৌরবজনক অতীতকে অবশয়ই প্রশ্নবিদ্ধ করবে।



আর একটা জিনিস পরিষ্কার করে বলতে চাই, এটা সিলেটী আর নন সিলেটী কোনো ইস্যু নয়। এটা হচ্ছে ন্যায় এবং অন্যায়ের বিষয়। আমরা ন্যায় বিচারের জন্য সোচ্চার হয়েছি আর আপনারা যারা বুঝতে পারছেন না বা বিভ্রান্তির মাঝে আছেন তারা আমাদের ভুল মনে করছেন।

মন্তব্য ৪৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক খোলাসা করে বুঝীয়েছেন।

ধন্যবাদ।

এটা যদি সত্যি হয় তবেতো যারা চেতনায় ফেটে পড়ছে তাদের অন্ধ বা স্বার্থ ষংশ্লিষ্ট বলেই ধারণা করতে হয়।

অফ দা রেকর্ড- উনার শ্বশুর বাড়ী যশোর কিনা কেউ জানেন ;)

কিংবা যশোরের মাধ্যমে ভর্তি করানোর কোন "চক্র" এতে জড়িত কিনা?

আচ্ছা মনে করি- এই সিস্টেমে ৫০০ ছাত্র ভর্তি করানো গেল। (আসনের যে রেসিও দিয়েছেন তাতে আনুমানিক)
আমাদের চলমান সাধারন ভর্তি বানিজ্য হিসাবে তাতে কত আসে???
কোটি কোটি টাকার খেলা !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :P

আমারে ভাগ দিলে আপ্নের এই পোষ্টের বিরুদ্ধেই লিখুম!!!!!!! :P

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

আজিম পরদেশী বলেছেন: টাকায় কি না হয় ? তবে আপনার এই সুন্দর মতামতের জন্য আমিতো আপনাকে কিছুই দিতে পারবো না ধন্যবাদ ছাড়া।

২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭

ভোরের সূর্য বলেছেন: গুচ্ছ পরিক্ষার মাধ্যমে শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সিদ্বান্ত সিলেটবাসীর জন্য আত্মঘাতী ।
আবার বলেছেন আর একটা জিনিস পরিষ্কার করে বলতে চাই, এটা সিলেটী আর নন সিলেটী কোনো ইস্যু নয়। এটা হচ্ছে ন্যায় এবং অন্যায়ের বিষয়।
আপনি প্রথমেই উপরের কথাগুলো বলে নিচু মন মানষিকতার পরিচয় দিয়েছেন।এর পরেও পড়লাম কারণ না পড়ে মন্তব্য করিনা।
আপনার এত বড় লেখা পড়ে যেটা মনে হল সেটা হল ইমোশন ছাড়া আর কিছুই না।নীচে আপনারই কয়েকটা লাইন তুলে দিলাম উদাহরন হিসাবে।
হুট করে দেশের অন্যতম প্রাচীন ও নামকরা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে মাত্র কয়েক বছর আগে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না এবং তা শাবিপ্রবি’র সফলতা ও গৌরবজনক অতীতকে অবশ্যই প্রশ্নবিদ্ধ করবে।

যশোরে শাবিপ্রবির মত এত ভালো বিষয় নাই।
শাবিপ্রবিতে যেখানে ৪৯০০০ পরিক্ষার্থী পরিক্ষা দিবে সেখানে যশোরে মাত্র ৫০০০ জন পরিক্ষার্থী পরিক্ষা দিবে

আপনার প্রত্যেকটি কথার অনেক উত্তর দেয়া যায় কিন্তু আসলে কোন দরকার দেখছিনা।বাচ্চা মানুষের মতন কথা বলছেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

আজিম পরদেশী বলেছেন: আমিও আপনার কথার জবাব দেয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।কারন আপনি বৃদ্ধদের মত কথা বলেছেন।যখন তাদের স্বরনশক্তি হ্রাস পায়।

৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯

নারিকেল-জিন্জিরা বলেছেন: ভাই গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতি বলতে আমি যা বুঝেছি তা হল, একজন পরীক্ষার্থী যশোর বা সিলেটে বসে একই সাথে মাত্র একটি ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে দুইটি বিশ্ববিদ্যালয়েই পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। যেখানে এমন একটি পরীক্ষা পদ্ধতি বেছে নেয়া হয়েছে যা দুইটি বিশ্ববিদ্যালেরই নিজস্ব স্বকিয়তা বজায় রাখার ব্যাবস্থা আছে। তাতে যশোর থেকে একজন শিক্ষার্থীকে সিলেটে এসে পরীক্ষা দেয়ার জন্য অর্থনৈতিক, শারীরিক এবং মানসিক ঝাক্কি পোহাতে হচ্ছে না।

আমার মনে আছে, খুলনা থেকে আমি সিলেটে গিয়ে শাবিপ্রতে পরীক্ষা দিয়েছিলাম। যেহেতু সিলেটে আমার কোন আত্নীয় বা পরিচিত ছিলনা তাই এক প্রকার বাধ্য হয়েই শাবিপ্রর ক্যাফিটেরিয়ায় পরীক্ষার আগের রাতে বারান্দার বসে মশার কামড় খেয়ে সারারাত পার করে পর দিন সকাল বেলা পরীক্ষা দিয়ে আবার বিকালেই রওয়ানা দিতে হয়েছিল। আমার মত এমন অগণিত পরীক্ষার্থী এভাবেই কষ্ট করে প্রতি বছর শাবিপ্রতে গিয়ে পরীক্ষা দিয়ে আসছে।

যেখানে বার বার বলা হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় দুটি নিজস্ব স্বকিয়তা বজায় রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে সেখানে আপনি কিভাবে বলেন শাবিপ্রকে যবিপ্রর সাথে এক করা হয়েছে? এভাবে বিবভ্রান্তিকর পোষ্ট করার কি মানে?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

আজিম পরদেশী বলেছেন: আপনার প্রথম কথার সাথে একমত।তবে তা সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য হতে হবে।সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একসাথে পরিক্ষা নিন আমাদের আপত্রি নাই।কিন্তু তা শাবির জন্য যশোর কেন.।
নিজস্ব স্বকিয়তা বজায় রাখার নমুনাকি এটি?
শাবিপ্রবিতে “B” – UNIT, এ আর্কিটেকচার বিষয় আছে যা যবিপ্রবি তে নেই।
2. শাবিপ্রবিতে “A” – UNIT, এ বিবিএ, ইকোনোমিক্স বিষয় আছে যা যবিপ্রবি তে নেই।
আমি জানি আপনারা এতেও সন্তুষ্ট নন। আপনাদের কে আরও জানাতে চাই যে, শাবিপ্রবিতে “B” UNIT এ CEE,FET,GEE,BMB এবং “A” UNIT এ SOC,PSS,PAD,ANP,SCW বিষয়গুলো আছে যা যবিপ্রবিতে নেই

৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০

অগ্নির বলেছেন: @লেখক, বোঝাই যাচ্ছে গুচ্ছ পরীক্ষা কি জিনিস সে সম্পর্কে আপনার কোন আইডিয়াই নেই । দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেরিট লিস্ট হবে আলাদা, কে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে ইচ্ছুক সেই ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া হবে । সিলেটের ছাত্র যদি সিলেটে পড়তে চায় তারে কি জোর করে যশোরে ভর্তি করা হবে ? গুচ্ছ পরীক্ষা শুধু বাড়তি দৌড়াদৌড়ির হয়রানিটা কমাবে, আর কোন সিস্টেমের চেঞ্জ হবেনা । আগে ভাল করে নিয়মটা সম্পর্কে জানেন, তারপরে আপনার ন্যায় অন্যায়ের থিয়েরী কপচান ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৯

আজিম পরদেশী বলেছেন: পূর্বে বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পরিক্ষায় ভর্তি হয়েছে দয়া করে বলুনতো।দৌড়াদৌড়ির হয়রানিটা কমাবার জন্য এই পরিক্ষা আপনার এই মন্তব্যেই বুঝা যাচ্ছে গুচ্ছ পরিক্ষার ব্যাপারে আপনার ধারনা খুবই ক্ষুদ্র।সিলেটের ছাত্র যদি সিলেটে পড়তে চায় তাইলে থাকে যদি সিলেটেই দেওয়া হয় তখন মেরিটলিস্ট কোথায় যাবে।প্রথমেই বলেছি দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মান,বিষয়,সিট সংখ্যা সমান নয়।হা গুচ্ছ পরিক্ষা মোটামোটি সম্ভব ছিলো যদি তা বুয়েট,কুয়েট,চুয়েট এর সাথে করা হত।

৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

চলতি নিয়ম বলেছেন: একটা বিশেষ প্রজাতির বদ-অভ্যাস হলো, ভালো মন্দ বিচার না করেই একখান বিশেষজ্ঞ মতামত প্রসব করা।

৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মতিন রহমান বলেছেন: @অগ্নির আপনার সাথে একমত ।@লেখক ভাই মেধাবীরা তাদের মেধার ভিত্ততে বিশ্বের যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বে তাতে আপনার সমস্যা কোথায় । আপনরা তো স্বশিক্ষিত ,আপনাদের তো বিদ্যালয়ের কোন প্রয়োজন নাই, বিশ্ববিদ্যালয়ের কি বুঝবেন, যান মিঞা লন্ডনে গিয়া টেবিল মুছেন .....

আমার ইস্যু সিলোটি-নন সিলোটি না। এটা এক ধরনের নোংরা সাম্প্রদায়িক রাজনীতি। যেটা কিছু নোংরা মানুষ করে। কিছু দুর্বল মানুষ সেই ফাঁদে পা দেয়।

আমি বলছি - আজ এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যদি বেসরকারি হতো, সেখানে স্যারের মেজরিটি নিয়ন্ত্রণ থাকতো, তখন কেউই এত ঝামেলার সুযোগ পেতো না। কোন নেতার কোন বেইল থাকতো না।

উনি যদি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকেন - আজকের নেতাদের নাহয় আন্দোলন করে মানানো গেলে, কালকের নেতাদের মানানো যাবে না, পরশুর নেতাদের সাথে এই যুদ্ধ লেগে থাকবে। উনি সারা জীবন এই যুদ্ধ করতে থাকবেন ? নাকি তার আমাদের জন্য কাজ করবেন?

তাই আমরা সেরকম একটি উদ্যোগ চাইছি। যেখানে উনি ওনার পুরো সৃষ্টিশীলতাকে কাজে লাগাতে পারবেন। ওনাকে বারবার টেনে নামানো হবে না ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৪

আজিম পরদেশী বলেছেন: সিলেটে কত আবাদী টেবিল মুছার কাজ করে তা জেনে নিন তারপর না হয় গলাবাজী কইরেন শ্রদ্ধেয় বড় ভাই।

৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৫

আশীষ কুমার বলেছেন: আপনি যে 'সচেতন সিলেটবাসী' তা বুঝতে পারলাম।

ধরুন, একসাথে পরীক্ষা হলো না। যশোরের সেই ৫০০০ শিক্ষার্থী সিলেটে এসে পরীক্ষা দিয়ে 'সচেতন সিলেটবাসী'দেরকে টেক্কা দিয়ে অনেকে টিকেও গেল। কোন আপত্তি আছে?

একই পরীক্ষা তারা যশোরে বসে দিলেই আপত্তি। উদ্যোগটা জাফর ইকবাল না নিয়ে মওদুদ আহমদ নিলে আপত্তি থাকতো না। আমি এটা বুঝছি।

যখন পরীক্ষা দেবার জন্য দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে দৌড়েছি তখনই বুঝেছি ভাই এর কত কষ্ট। মনে হতো আহারে সারারাত বাসে ট্রেনে না থেকে যদি শেষ বেলায় একটু পড়তে পারতাম তাহলে বোধহয় চান্সটা হয়ে যেত....। মনে হতো ঐ চাপ্টারটা আরেকটু পড়তে পারলে অথবা ক্লান্তি ভর না করলে পরীক্ষাটা আরেকটু ভালো দিতে পারতাম। আরেকটু ভালো সাবজেক্টে পড়তে পারতাম।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৯

আজিম পরদেশী বলেছেন: আরে ভাই আমরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিক্ষা দিয়েছি।তোমাদের যে দুঃখ তা আমরাও কম অনুভুব করি নাই।বাংলাদেশের সব কয়টা বিশ্ববিদ্যালয় এক সাথে পরিক্ষা নিক।কিন্তু তা না করে শাবি আর যশোরকে মিলালে কি করে হয়।

৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৪

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৪

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৪

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৪

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

২৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

৩০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ধ্রুঊবতারা বলেছেন: বাবুসোনা, কমেন্ট ডিলিট মারো কেন? বললে না কোন ক্লাসে পড়!!!

৩১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮

পুংটা বলেছেন: ভর্তির জন্য উপজাতি কোটা দাবি করতে পারে সিলেটিরা। কারন ওরা বাঙালী না.... সিলেটি। :|

উপজাতি হতে হলে যা যা উপাদান দরকার তা সবই আছে সিলেটিদের । সিলেটিদের নিজেদের ভাষা আছে, লিপি আছে, সংস্কৃতি আছে, সিলেটিরা নিজেদের মধ্যে বিবাহ দেয়....... ইত্যাদি ইত্যাদি আর কি কি আছে তা আপনারা ভালই জানেন।

অতএব, সিলেটি উপজাতিদের জন্য কোটা বরাদ্দ দেওয়া হউক। B-))

৩২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: I dont understand why r u commenting on the post of such f**king moron. Samu got more valuable posts with lower hits. U just kick off this chagu..!!

৩৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

ভালোর দলে বলেছেন: এভাবে শাহজালালের অবনমন হয় নাই। চয়েস লিস্টে অধিকাংশ শিক্ষার্থী শাহজালালকেই ওপরে রাখার কথা। এখানে প্রতিযোগিতা বেশি হবে, সেটা বোঝাই যাচ্ছে।

যারা প্রতিযোগিতায় পেছনের দিকে থাকবে তারাই যশোরে পড়বে (শাহজালাল ফার্স্ট চয়েস হলেও)।

কেউ যদি মনে করে সে দূরে পড়বে না। তবে সে চান্স পেলেও শাহজালাল বা যশোরে পড়বে না।

এমনিতেও দূর থেকে এসে মানুষ পরীক্ষা দিতে পারে, তখনও সিলেটের বাইরের শিক্ষার্থী পড়ার সুযোগ পেতে পারে।

এ বছর দু'টি বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে শুরু হল। আগামীতে সংখ্যাটা আরও বাড়বে এ আশা আমরা করতেই পারি।

দেখুন মেডিকেল পরীক্ষা একসাথে হওয়ায় কিন্তু ঢাকা মেডিকেলের সম্মান এতটুকু কমেনি। বরং অধিকাংশ সেরা ছাত্র ঢাকা মেডিকেলেই পড়ছে।

বিশ্ববিদ্যালয় যেহেতু অন্য পদ্ধতিতে চলে, তাই শুরুটা একবারে হল না। ধীরে ধীরে সংখ্যাটা বাড়ানো উচিত।

আমি আবার বলছি ভর্তি পরীক্ষায় যারা সবচেয়ে ভালো করবে তারাই শাহজালালে পড়বে এটা বোঝা যাচ্ছে। কারণ অধিকাংশ শিক্ষার্থীর ফার্ষ্ট চয়েস ওটাই হওয়ার কথা।

আমি বলি এ পদ্ধতিতে কোন গলদ থাকলে তা নিয়ে লিখুন। জাত গেল, জাত গেল, এসব আবেগীয় কথা বাদ দিন।

৩৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

আজিম পরদেশী বলেছেন: এই জন্যই এই জাতির এত উন্নতি।এত মাথামোটা তারপরও এই অবস্থা।প্রশ্নের উত্তর নাই নীতিকথার প্রসব।

৩৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক সাহেব আপনার অবগতির জন্য জানাইতেছি এখনকার কুয়েট, চুয়েট, রুয়েট এইগুলো বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার আগে যখন বিআইটি ছিল তখন কিন্তু এইগুলোতে আপনার ভাষায় গুচ্ছ পরীক্ষা হয়েছে । এবং তাতে কারও কোন সমস্যা হয় নাই।

৩৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: লেখক, আপনার জন্য আমি কেবল সহমর্মিতা জানাতে পারি। আপনি যে নিজে অন্ধ হয়ে অন্যদের উপহাস করার চেষ্টা করছেন সেটা হয়তো আপনি বুঝে উঠতে পারছেন না!!

আপনি অনেক পয়েন্ট তুলে ধরেছেন, কিন্তু আপনি নিজে কি একবার ভর্তি বিজ্ঞপ্তিটা ভালো মত দেখছেন? সেখানে পরিস্কার দেওয়া আছে বিভাগ, অনুষদ এবং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনের প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া হবে এবং সে অনুযায়ী মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। অবশ্যই এই কথা আপনার জন্য যথেষ্ট না, কারণ আপনার মূল সমস্যা তুলনামূলক নিম্নমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে এখই সাথে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।

একটা কথা স্বীকার করবো যে সকল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা একই সাথে হওয়া উচিৎ। তাতে শিক্ষার্থীদের যেমন শারীরিক খুব একটা দুর্ভোগ পোহাতে হবে না তেমনি তেমনি এতগুলো পরীক্ষা দেওয়ার মানসিক দুর্ভোগের মধ্য দিয়েও যেতে হবে না। এই প্রক্রিয়ার অবশ্যই ইতিবাচক এবং নেতিবাচক প্রভাব আছে। মডিকেল পরীক্ষার ক্ষেত্রে আমারা সেই বাস্তবতার মুখোমুখিও হই। কিন্তু তাই বলে পদ্ধতিতা অকার্যকর, তা কিন্তু নয়; দুর্নীতি পরায়ন ব্যাক্তিদের সক্রিয়তার জন্যই সেটা হয়। এই ব্যাপারে প্রশাসন শক্ত হলে অবশ্যই দুর্নীতি বন্ধ সম্ভব।

আপনার এক কথা আপনার অপর কথার সাথে কতটা অসংগতিপূর্ণ তা ব্লগার ভোরের সূর্য ইতিপূর্বেই তুলে ধরেছেন। এবং ব্লগার নারিকেল-জিঞ্জিরা নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই সমন্বিত পদ্ধতির সব থেকে ভালো দিকটি বলেছেন।

আপনি বলছেন হুট করে শুধু শাবিপ্রবি এবং যবিপ্রবি সমন্বিত পরীক্ষা মেনে নেওয়া যায় না, তাহলে হুট করে সকল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় নেওয়া শুরু করা যাবে?? কোন না কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমন্বিত পরীক্ষা পদ্ধতি শুরু হওয়া দরকার। সেটা শুরু হল শাবিপ্রবি-যবিপ্রবি দিয়ে।

আবেগী না হয়ে, অন্ধ আক্রোশ থেকে বেরিয়ে সমগ্র বাংলাদেশের পরীক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে কোনটা ভালো সেটা একটু পুনঃবিবেচনা করে দেখার অনুরোধ করছি।

৩৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৪

আশীষ কুমার বলেছেন: বাংলাদেশের সব লোক লেখাপড়ার সুযোগ পায় না তাই বলে কি আপনি লেখাপড়া করেননি?
সব বিশ্ববিদ্যালয় এই সুযোগটা নেয়নি বলে কেউ নিবে না?
এটা ভুদাই মার্কা কথা হয়ে গেলো না?

আরেকটা কথা, সিলেট কোটা চাইতেই পারে। কেন পারে, একটু জেনে নিন।

১। সিলেটে পর্যাপ্ত শিক্ষিত লোক পাওয়া যায় না বলে সরকারী/ব্যাংকের চাকরিজীবীদের জন্য একটা সুযোগ রাখা হয়েছে। বাইরের জেলা থেকে যারা এখানে ২ বছর (আগে দেড় বছর ছিল) চাকরি করবে তাদের অতিরিক্ত ১ পয়েন্ট যোগ হবে। এ সুযোগ সিলেটের বাইরে কেবল পার্বত্য চট্টগ্রামেই আছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে কারা থাকেন?
২। এখানে নির্দিষ্ট সময় চাকরি করার পরে পছন্দমতো স্থানে বদলীর ক্ষেত্রে বিশেষ বিবেচনা করা হয়। কেন?
৩। একসময় এটাও ভাবা হয়েছিল যে সিলেটের জন্য আলাদা নিয়োগ দেয়া হবে। কারণ ১ নং। অপমান বেশি হয়ে যায় বলে সরকার সেটা গ্রহণ করেনি।

নিজেরা একটু লেখাপড়া করো. কাজে দিব....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.