নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আজিম পরদেশী

কষ্ট মানুষকে নীরবে কাঁদায়.....

আজিম পরদেশী › বিস্তারিত পোস্টঃ

X(X( দয়াকরে কথাগুলোকে খারাপ মাইন্ডে নিয়েন না।:):)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আজ যেই কথাগুলো বলবো তা কাউকে খুশি অথবা কাউকে আঘাত করার জন্য বলতেছি না।তাই দয়াকরে কথাগুলোকে খারাপ মাইন্ডে নিয়েন না।স্বরন করতেছি তাদের যাদের রক্ত ও ইজ্জতের বিনিময়ে আমরা পেয়েছিলাম একটি ভূখন্ড,একটি স্বাধীনতা।পুরু এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ একমাত্র দেশ যা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়।স্বাধীনতা যুদ্ধ প্রসঙ্গে একটি কথা পরিস্কার হওয়া প্রয়োজন কারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো ???

আজকাল টেলিভিশন এবং টকশোবাজতের কথা শুনলে মনে হবে যুদ্ধ কেবলী তারাই করেছিলো & একমাত্র তারাই যুদ্ধের পক্ষে ছিলো।অথচ রণাঙ্গনের সেই কৃষক,সেই দিন মজুর,সেই স্বশিক্ষিত লোকগুলো অবদান এতটুকুই তারা আমাদের অনেক দিয়েছে কিন্তু বিনিময়ে ভোগ করেনি কিছু।এমনকি বাংলাদেশে এ রকম মুক্তিযুদ্ধার সংখ্যা কম হবে না যারা বৃদ্ধ বয়সে ভিক্ষা করে জীবন যাপন করেছেন।সুশিক্ষিত বুদ্ধিজীবীরা যেখানা দেশকে কিছু দেয়ার বিনিময়ে অনেক কিছুই কামিয়েছেন সেখানে স্বশিক্ষিরা দিয়েই গেল পাওয়ার সুযোগ কই।ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারীদের বেশীর ভাগ ছিলেন স্বশিক্ষিত আর টকশোবাজ সুশিক্ষিতের বেশীর ভাগ লোক দেশকে বিপদে রেখে নিজের জীবন বাঁচানোর জন্য পালিয়ে গিয়ছিলো।

যেই সকল বুদ্ধিজীবীরা বাংলা মাকে ছেরে যাননি তাদের শহীদ হতে হয় বিজয়ের সন্নিকটে ১৪ ডিসেম্বরের ভয়াল রাতে।স্বাধীনতার ২ দিন পূর্বে কি করে সম্ভব হলো এতগুলো বুদ্ধিজীবীদের হত্যা।এটা কি শুধুই পাকিস্তানিদের ধারা সম্ভল ছিলো।প্রশ্নের উওর না !!শুধু পাকিস্তানিদের দ্বারা এটা সম্ভন নয়। নাম না জানা অনেক চুক্তির মাধ্যমেই ভারত পাকিস্তান & রাজাগাররা এই কাজটা করেছিলো।আপনারা আমায় গালি দিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন যেই ভারত স্বাধীনতার সময় আমাদের এত সাহায্য করলো আর তুমি ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলতেছো ??উওরে আমি বলবো ভারত তার নিজ স্বার্থ ছাড়া এক বিন্দুও আমাদের জন্য কাজ করে নি।ভারত আমাদের যা দিয়েছে তার চাইতে কয়েকগুন বেশী প্রতিদান আমরা দিয়েছি এবং এখনো দিচ্ছি।৪২ বছরে সীমান্তে আমাদের অনেক বাঙ্গালীকে পাখির মত ওরা হত্যা করেছে কিন্তু আমাদের সরকার প্রধানরা নিরব ছিলো ।কারন হয়তো এই নিরবতাই ছিলো স্বাধীনতার প্রতিদান।ফেলানী ঝুলেছে কোন সরকারতো ঝুলে নি।তাই হয়তো এর প্রতিবাদ সরকারের জন্য উচিত বলে মনে হয় নি।যাই হোক যে কথায় ছিলাম ভারত কিভাবে বুদ্ধিজীবী হত্যার সাথে জরিত।যখন সারা দেশেই পাকিস্তানিরা পরাজিত হয়ে গেলো।পালিয়েও রক্ষা পেলো না পাক বাহিনি।

মিয়াজী ভারতীয় বাহিনির কাছে পরাজয় স্বীকার করলো এবং আনুষ্টানিকভাবে ১৬ তারিখ বাংঙ্গালীদের কাছে দালিলীকভাবে পরাজয় স্বীকার করবে এই মর্মে ওয়াদাবদ্ধ হয়।ঠিক ওই রকম সময়ে রাজাগারদের পুরোপুরো সহায়তায় তৈরি করা হলো বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের তালিকা।যার গুয়েন্দা রির্পোট ভারত বাহিনি জেনে গেলেও তা জানায় নি মুক্তিবাহীনীকে।কারন তারাও চেয়েছিলো বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হউক তাতে কোনদিন তাদের বিরুধীতা করার মত কেউ থাকবে না।তাই তারা পাক হায়েনাদের এই ব্যাপারে কোন রকম বাধা প্রদান না করে নিরবেই সমর্থন করে।যার ফলে পাকিস্তানিরা রাজাগারদের পুরুপুরি সহায়তায় প্রকৃত অর্থে যেই সকল বুদ্ধিজীবী বাঙ্গালী দেশকে ভালোবাসতো,যারা বাংলা মায়ের সোনার ছেলে ছিলো তাদের হত্যা করে।এই বিষয়ে ভারত পাকিস্তান নৈতিকভাবে এক হয়ে কাজ করেছে।

সর্বশেষ ১৬ ডিসেম্বর পাকবাহিনী মুজিব নগর সরকারের জাতীয় বাঙ্গালী নেতা & মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধীনায়ক বঙ্গবীর ওসমানীর হাতে পরাজয় স্বীকার করার কথা থাকলেও তা হতে দেয়নি ভারতীয় বাহিনী।তাইতো বঙ্গবীর ওসমানীর বহন কারী হ্যালিকপ্টারে গুলি চালিয়ে অকেজু করে দেয়।সর্বাধীনায়ক ওসমানী অথবা মুজিবনগর সরকারের কেউ যোগ দিতে পারেন নি পাকবাহিনীর আত্মসমর্পন অনুষ্টানে।যার কারনে পাকিস্তানীরা বাঙ্গালীদের কাছে নয় ভারতীয়বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করে। ভারত প্রথম আমাদের কিছু দিল যা চিন্তাশীল মাত্রই বুঝতে সক্ষম।এটাই ছিলো সাহায্যের প্রথম বিনিময় নেয়া।

কথা প্রসঙ্গে আর একটা জিনিস মনে পরলো যার পক্ষে আমার অনেক বন্ধু যুক্তি উপস্থাপন করেছেন।জিনিসটা হলো আমরা অনেকেই মনে করি ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বাংলাদেশের জন্মদিন।অথচ ১৬ ডিসেম্বর বাঙলাদেশের জন্মদিন নয়। বাঙলাদেশের জন্ম হয়েছে ২৬ মার্চ ১৯৭১। ১৬ ডিসেম্বর বাঙলাদেশের বিজয় দিবস। ১৬ ডিসেম্বর যদি বাঙলাদেশের জন্ম হয়ে থাকে, তবে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তানী ,রাজাগার, আলবদর আলশামসদের সমস্ত কর্মকাণ্ড জায়েজ হয়ে যায়। কারণ তারা এ থেকে দাবী করবে সে সময়ে বাঙলাদেশ বলে আদৌ কিছু যেহেতু ছিলই না, তাই বাঙলাদেশ বিরোধিতার প্রশ্ন অবান্তর। তারা দালাল নয়, দেশপ্রেমিক। সে সময়ে দেশ ছিল পাকিস্তান, এবং তারা এক একজন দেশপ্রেমিক হিসেবেই কাজ করে গেছে। আর ১৬ ডিসেম্বর বাঙলাদেশের জন্ম হলে মুক্তিযোদ্ধারা দেশদ্রোহী বলে গণ্য হন, কারণ তাহলে সেসময়ে দেশ ছিল পাকিস্তান।



বাঙলাদেশের জন্ম ২৬ মার্চ ১৯৭১, এবং দীর্ঘ নয় মাস বাঙলাদেশ দখলদার পাকবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে ছিল, দীর্ঘ সংগ্রাম এবং রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পরে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয় ১৬ ডিসেম্বর। ২৫ মার্চ দিবাগত রাত অর্থাৎ ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু একটি ছোট ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এরপর ২৬ এবং ২৭ মার্চ এম এ হান্নান এবং মেজর জিয়াউর রহমান আনুষ্ঠানিক ভাবে বঙ্গবন্ধুর পক্ষ হতে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।

মুজিবনগর সরকার বাংলাদেশের প্রথম সরকার।

যাইহোক স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দিয়েছিলো ভুটান এবং নিস্বার্থভাবে।কিন্তু বর্তমানে আমাদের দেশ নিয়া যারা মাথা ঘামায় তাদের অনেকেই বাংলাদেশের তীব্র বিরুধীতা করেছিল সেই কঠিন মূহুর্তে।ব্যাপরটা ওই রকম বলা যায় আজকাল বামপন্তিরা বেশ স্বাধীনতার পক্ষে ভদ্র সমাজে জোরগলায় বক্তব্য রাখে অথচ এই বামপন্থিরা পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে বাংলাদেশের বিরুধীতা করেছিল তবে তারা জামাতের মত যুদ্ধঅপরাধ করে নি।ঠিক ওই রকম আমেরিকা,জাতিসংঘ নামধারী ধনীসংঘ বাংলাদেশের তীব্র বিরোধীতা করেছিল।লক্ষ্যলক্ষ্য মানুষ নির্মমভাবে মারা গেলেও তারা ছিলো নিরব।তলেতলে পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছে।

বাংলাদেশ স্বাধীন হইছে কোন দেশের কৃপায় নয় স্বাধীনতার সময় পালিয়ে যাওয়া সুশিক্ষিতের কৃপায় নয় বরং স্বশিক্ষিত লোকদের দেশপ্রেমের গভীর ভালোবাসায় রণাঙ্গনে।

আজ ওই স্বশিক্ষিত লোকদের দাম নাই,প্রতিটা সরকারের সময় মুক্তিযুদ্ধের ভুল তালিকা তৈরি করা হয়েছে।রাজাগারদের লালন পালন করা হয়েছে।সেই ব্যাপারে আওয়ামীলীগ বিএনপি কেউ দোয়া তুলসি পাতা নয়।



সাম্প্রতি দুই চারটা বিষয় নিয়ে খুব জোরালো ভূমিকা পালন করতেছে ক্ষমতাধর কয়েকটি দেশ।নির্বাচন & ফাঁসিকে কেন্দ্র করেই তাদের এই ভূমিকা।আসি এখন ফাঁসি প্রসঙ্গে।আমি ব্যাক্তিগতভাবে ফাঁসির পক্ষে নই।তবে ভিন্নদেশের ফাঁসি প্রসঙ্গে ভূমিকা গুলোকেও সমর্থন করি না।কারন আমরা স্বাধীন দেশ।দেশের যেকোন নাগরিক ফাঁসির বিরোধীতা করতে পারে এটাই স্বাধীনতা আবার ফাঁসির পক্ষে কেউ অবস্থান নিতে পারে কারন স্বাধীনতা।তবে কোন ভিন্নদেশ ফাঁসির পক্ষে বা বিপক্ষে ইন্ধন দিলে তা হবে আমাদের স্বাধীনতার জন্য কলঙ্ক।যেই রকম পাকিস্তান,আমেরিকা ফাঁসির বিরোধীতা আমাদের স্বাধীনতাকে খর্ব করে ঠিক তেমনীভাবে ভারতের ফাঁসির পক্ষে চাপ সৃষ্টি আরও বেশী আমাদের স্বাধীনতাকে খর্ব করে ।নির্বাচনের ব্যাপারে বাহিরের দেশগুলোর আচরন একই রকম বলে আমি মনে হয়।অতিথে ভারত কয়েকযুগ বাংলাদেশের গুরু হিসাবে ভূমিকা পালন করলেও বর্তমানে ভারত একক ক্ষমতার উৎস নয় তার সাথে আমেরিকা,ইউরোপ,জাপান,রাশিয়া এমনকি বোবা মুরব্বি হিসাবে পরিচিত চীনও আমাদের দেশের মুরব্বির ভূমিকায় অবর্তীন।উপরে উল্লেখিত একটিদেশও আমাদের স্বার্থে এগিয়ে আসে নি বরং বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে বন্ধের জন্যই কাজ করতেছে।একদল নির্বাচনের পক্ষে আরেকদল বিপক্ষে একদল ফাঁসির পক্ষে আরেকদল বিপক্ষে ।পরিনামে আমাদের দেশ আজ গৃহযুদ্ধের পথে।

কাদের আসকারায় ভিন্নদেশ এইরকম ভূমিকা পালন করতেছে।একটাই সহজ উওর আমাদের দেশের রাজনীতির।ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য আমাদের রাজনীতিবিদরাই স্বাধীন দেশের স্বাধীনতাকে হরন করার সব সুযোগ করে দিয়েছে।নির্বাচন নিয়ে একটা কথা আছে যেই দল নির্বাচনে বিপুল ভোটে হেরে যায় সেই দলের মুখ থেকে অনেক কথাই বের হয় যা আমরা জ্যোক হিসাবে গ্রহন করি।মাঝে মাঝে জ্যোক এর মধ্যেও অনেক সত্য কথা থাকে যেমন ২০০১ এ মাননীয় শেখ হাসিনা নির্বাচনে বিপুলভোটে হেরে গিয়ে বললেন আমি আমেরিকার সাথে দেশবিরুধী চুক্তি ,ও দেশকে বিক্করি করি নাই তাই হেরে গেছি কথায় বুঝা গেল মাননীয় খালেদা জিয়া চুক্তিটা করেছেন আবার ১|১১ এর সরকারের মাধ্যমে নির্বাচনে খালেদা জিয়া বললেন দেশ বিরুধী কিছুতে সায় না দেয়ায় তিনি নির্বাচনে হেরেছেন।এই ব্যাপারে শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়া দুইজনই সত্য বলেছেন।কারন স্বাধীনতার পর এই দুই দলই বেশীরভাগ সময় দেশ পরিচালনা করেছে এবং নিজের ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য দেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েছে।



স্বাধীনতার ৪২ বছরে আমরা আমাদের নষ্ট রাজনীতির কাছ থেকে যা পেয়েছি তা ভুলারমত নয়।বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন সংস্কৃতি যুক্ত হলো।মৃ্ত্যু খবর নিয়া ব্যাপক উল্লাস,আনন্দ ও মিষ্টি বিতরন।লাশ দাফন করতে না দেয়ার হুমকি।



বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে হত্যা,জাতীয় চার নেতা হত্যা, মেজর জিয়া হত্যা,ডাঃ মিলন হত্যা,,নূর হোসেন হত্যা,অর্থমন্ত্রী কিবরিয়ার মত নেতাদের হত্যা,সাংবাদিক বালু হত্যা,সাগর রুনী হত্যা,বিশ্বজিৎ হত্যা,স্বাধীনতা ব্যাবসায়ীদের স্বাধীনতাকে নিয়ে ব্যাবসা,পদ্মাসেতু দূর্নীতি,হলমার্ক,ডেসটিনি,রানা প্লাজার ট্রাজেডী মত অসংখ্যা ট্রাজেডী সরকারের মদদে হওয়া,রেব্,পুলিশ দিয়ে পাখির মত বাঙ্গালীদের হত্যা,সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির স্বরযন্ত্র,টিকপা যুক্তি,সুন্দরবনকে ধ্বংসের স্বরযন্ত্র,টিফাইমুখ বাধ,রাষ্টীয়ভাবে জঙ্গি তৈরির পায়তারা সহ বিদেশীদের খুশীর জন্য যেকোন কিছু করতে পারে আমাদের বর্তমান রাজনীতি।আজ প্রতিদিন কেন ১০,১২ টা খুন হবে কেন আমাদের জনগনের টাকায় পরিচালিত পুলিশ,রেব,বিজিবি সরকারী গোলামী পালন করতে গিয়ে পাখির মত মানুষ হত্যা করবে।

আজ বিদেশীরা আমাদের আভ্যন্তরিন ব্যাপারে নাক ঘলাচ্ছে আগামীতে দেশের ভিতর ডুকে আমাদের কিতদাসের মত তাদের কথা শুনাতে বাদ্ধ করবে।দেশের সুশিক্ষিতরা যখন দলীয় ফায়দা লুঠায় ব্যাস্ত তখন আমাদের অর্থনীতিকে কেবল বাঁচিয়ে রেখেছিলো ঐ স্বশিক্ষিত লোকগুলো।এখন দেশে গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে কি সম্ভব ? দেশের মঙ্গল নাকি অমঙ্গল।

আমাদের পূর্ব পুরুষরা আমাদের স্বাধীনতা দিয়ে গেছে নিস্বার্থভাবে কিন্তু আমরা কি তা রক্ষা করতে পারলাম।

আমরা কি সত্যিই স্বাধীন ??????

কোটি বাঙ্গালীর অসীম ত্যাগের

বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে আমাদের এ স্বাধীনতা, আমরা পেয়েছি এ বিজয়।

তবে দুঃখের সাথে বলতে হয় স্বাধীনতার ৪২ বছর পরও

জাতি হিসাবে আমরা স্বাধীন হতে পারি নি।

( স্যার আজিম পরদেশী )

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৭

গিলটি মিয়া বলেছেন: ( স্যার আজিম পরদেশী )
B:-) B:-) B:-) B:-)

২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯

মুহামমদ মিনহাজ বলেছেন: ছোটবেলায় পড়েছিলাম স্বাধীন দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দিয়েছিলো ভুটান ! কিন্তু কী আশ্চর্যের ব্যাপার এখন সবখানে দেখি ভারত নাকি আগে স্বীকৃতি দিছে। মানেটা ঠিক বুঝলাম না :(

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১

আজিম পরদেশী বলেছেন: আমি অবাক হবো না যদি আমেরিকাও এই দাবী করে।কারন যুগের সাথে সাথে ইতিহাস চরম মাত্রায় বিকৃত হচ্ছে।

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

গ্রাম্যবালক বলেছেন: আপনার অনেক যুক্তি খুবই নির্ভরযোগ্য। ইন্ডিয়ার বাংলাদেশের পক্ষ্য নেয়ার একমাত্র কারন ভবিষ্যতে ভারত পাকিস্থান যুদ্ধ বাধলে পাকিস্থানের চতুর্মুখী আক্রমনের হাত থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখার সার্থে পুর্ব পাকিস্থানকে স্বাধীন করে দেয়া।

দ্বিতীয় কথা হলঃ আওয়ামীলিগের হাতে গোনা দু চার জন নেতা বাদে বাকীরা সব দেশদ্রোহি বেইমান। ৭১ সালে দেশ থেকে পালিয়েছে আর ফিরে এসে ডাকাতি করে কোটিপতি হয়েছে।আজ সব জাতিয় নেতা সেজেছে। এদের অত্যাচারে দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদের ভিক্ষা করা ছাড়া গতি নাই।

বিঃদ্রঃ আপনার বাংলা লেখায় ভুল পরিলক্ষিত হয়। সংশোধনের চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

আজিম পরদেশী বলেছেন: ধন্যবাদ।বানানে ভুল সংশোধনের চেষ্টা করবো।

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮

আজিম পরদেশী বলেছেন: আমি অবাক হবো না যদি আমেরিকাও এই দাবী করে।কারন যুগের সাথে সাথে ইতিহাস চরম মাত্রায় বিকৃত হচ্ছে।

৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আস সালাম।
স্যারের খবরাখবর ভাল তো ?

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

আজিম পরদেশী বলেছেন: ধন্যবাদ।
তুমি আমার ছাত্র না তাই স্যার বলে শুধু শুধু কষ্ট করো না ভাই। কিভাবে ভালো থাকবো মানুষ বুঝে উল্টা।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

আজিম পরদেশী বলেছেন: বড় বড় ব্লগাররা আমাদের মত ছোটখাট মানুষদের নিয়া কেন টিটকারী করে।মনে খুব কষ্ট পাই MR.E.K.M

৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নামের আগে যেহেতু স্যার অ্যাড করসেন আমরা সবাই আপনার ছাত্র।
আশীর্বাদ রাখবেন অধমের প্রতি ||

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

আজিম পরদেশী বলেছেন: বড় বড় ব্লগাররা আমাদের মত ছোটখাট মানুষদের নিয়া কেন টিটকারী করে।মনে খুব কষ্ট পাই MR.E.K.M

৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ব্লগার বড় ছোট নাই- সবাই সমান।
কিন্তু আপনি স্যার- সকলের উর্ধ্বে !

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২

আজিম পরদেশী বলেছেন: এটা ঠিক আমি বিগত ৫ বছর থেকে ছাত্র পড়াচ্ছি।তাই বলে আপনারা নন।বন্ধু আছেন বন্ধুর মত থাকেন ছাত্র হওয়ার প্রয়োজন কি।

৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আরে ভাই আপনি নিজেই তো লিখসেন ( স্যার আজিম পরদেশী )
এখন স্যার না ডাকলে তো অসম্মান জানানো হবে, আমি এমনটা কেমন করি ||

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬

আজিম পরদেশী বলেছেন: OK...tumi ja valo mone koro...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.