নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৌশলি বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি এবং যা বুঝি তাই নিশ্বঙ্ক চিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী

আমি যা শুনি যা বুঝি তা নিশ্বঙ্কচিত্তে বলতে চাই।

বশর সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান পৃথিবীর ১২ টি দেয়াল ঘেরা শহর (পর্ব-২)

২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

প্রথম পর্ব পরতে নিচে ক্লিক করুন
বর্তমান পৃথিবীর ১২ টি দেয়াল ঘেরা শহর (পর্ব-১)

৬) Xi'an

জিয়াং হচ্ছে শুধু চীন নয় পুরো পৃথিবীর মানব সভ্যতার ইতিহাসের সবচেয়ে পুরাতন মানুষ্য বসতিগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৫৩ সালে এই জিয়াং এর কাছেই কিছু প্রত্নতাত্বিক স্থাপনা আবিস্কার করা হয় যা কার্বন স্ক্যান করে বিজ্ঞানিরা নিশ্চিৎ হয়েছেন যে এগুলো কমপক্ষে ৬৫০০ বছর পুরোনো। এই এলাকাটিতে তৎকালিন থেকেই মানুষ্য বসতি স্থাপিত হয়ে আসছে। কিন্তু এটি একটা শহরের মর্যাদা পায় যখন খ্রিস্টপুর্ব ১১০০ শতকে Zhou রাজবংশ চীন এর শাষন ক্ষমতা পায়। এর পরে আস্তে আস্তে বিভিন্ন চরাই উৎরাই পেরিয়ে এটি সমৃদ্ধি লাভ করে। শহরটির ফোর্টিফিকেশন বা দেয়াল টি নির্মান করেন হান রাজবংশের সম্রাট Gaozu of Han।

জিয়াংকে তখন ধরা হত সম্রাট Gaozu of Han এর বাসস্থান। কারন এই শহরের পাশেই ছিল Weiyang Palace নামক রাজপ্রাসাদ যেখানে সম্রাট থাকতেন। আপনাদের জানার জন্য বলছি এই রাজপ্রাসাদটি এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহসে নির্মিত সবর্বহৎ প্রাসাদ যার বাউন্ডারি ওয়ালের একদিকের দৈর্ঘ ছিল প্রায় ৬ কিলোমিটার লম্বা। মুলত সেই দেয়ালটির এক্সটেনশন বা বর্ধিত পার্ট হিসাবেই এই দেয়ালটি নির্মিত হয়। সেই দেয়ালটি কালের পরিক্রমায় ধংস্ব হয়ে গেলেও বর্তমান দেয়ালটির তার ধংস্বাবশেষের উপরে ১৩০০ শতাব্দিতে মানে আজ থেকে ৭০০ বছর আগে পুনঃনির্মান করা হয়। বর্তমান দেয়ালটি লম্বায় সর্বোমোট ১৩.৭৪ কিলোমিটার, ৪০ থেকে ৫০ ফিট প্রসস্ত এর বেইজে এবং উচ্চতায় প্রায় ৪০ ফিট। যেই প্রাসাদের দেয়ালের সাইজই ছিল এই তার ভিতরের ভবনগুলোর কি সাইজ ছিল আর সেগুলো কিভাবে নির্মান করা হয়েছিল একবার কল্পনা করে দেখেন।

৫) Itchan Kala

এই শহরটি প্রাচিন মুসলিম আর্কিটেকচারের একটি অনন্য উদাহরন। মুলত এটি প্রাচিন কালে একটি ট্রেডরুট বা বানিজ্য বাহি কাফেলাগুলোর পথ হিসাবে ব্যাবহৃত হত। এটি প্রায় ২ হাজার বছর পুরোনো একটি শহর। মুলত রাশিয়া, চিন এবং ইয়ুরোপ থেকে পারস্যে বা বর্তমানে ইরানে বানিজ্য করার জন্য ব্যাবসায়িরা এই পথটি ব্যাবহার করতেন। কিন্তু এর জন্য তাদেরকে খুবই কস্টদায়ক পারস্য মরুভুমি পারি দিতে হত। এই শহরটি সেই মরুভুমিতে ঢোকার মুখেই নির্মান করা হয়েছে। যাতে ভ্রমনকারি ব্যাবসায়িরা এখানে থেকে একটু বিশ্রাম নিয়ে এবং প্রয়োজনিয় খাবার এবং পানি সংগ্রহ করে মরুভুমি পারি দিতে পারেন। প্রথমে এটি ছিল পারস্য সম্রাটের দখলে। তারাই মুলত এই শহরটি নির্মান করেন।

কিন্তু ৭১২ খ্রিস্টাব্দে এটি চলে যায় মুসলিম খলিফাদের দখলে। খলিফারা মুলত এই শহরটিকে দেয়ালের ঘিরে ফেলেন। দেয়ালটির মধ্যে তারা মুল শহরটির গুরুত্বপুর্ন স্থাপনা(মসজিদ, প্রসাসনিক ভবন, শস্যাগার ইত্যাদি) নিয়ে আসেন এবং বাকি শহরটি এমনিতে খোলা থাকে। দেয়ালের মধ্যে আছে Djuma Mosque বা জুমা মসজিদ যা পৃথিবীর সর্বপ্রাচীন মসজিদগুলোর মধ্যে অন্যতম। এছারাও আছে মাদ্রাসা সহ অনেক গুরুত্বপুর্ন স্থাপনা। ১২শ শতকের দিকে এটি চলে যায় চেঙ্গিস খানের হাতে যিনি দেয়ালটি সহ পুরো শহরটি সম্পুর্ন ধ্বংস্ব করে ফেলেন। আর ১৩৮০ শতকে বিখ্যাত মুসলম শাষক তৈমুর লঙ এটিকে আবার দখল করে দেয়ালটি আবার নির্মান করেন এবং মসজিদ, মাদ্রাসাগুলোর সংস্কার করেন।

৪) Avila

এভিলা হচ্ছে স্পেনের আর একটি অত্যান্ত ঐতিহাসিক শহর। এই শহরটির গোরাপত্তন করেন রোমানরা। রোমানদের পতনের পরে এটির কতৃত্ব চলে যায় মুসলমানদের হাতে। ১০৮৮ খ্রিস্টাব্দের দিকে এটি বার বার আক্রমন করে দখল করে নেন Raymond of Burgundy। তিনি মুলত তৎকালিন সময়ে এই দেয়ালটির নির্মান কাজ শুরু করেন। প্রাথমিক ভাবে নির্মিত দেয়ালটিতে এত কিছু ছিল না। কিন্তু ১২শ শতকের দিকে এটিকে পুনর্নিমান করা হয় এবং বর্তমানে যা দেখা যাচ্ছে সেই পর্যায়ে নিয়ে আসা হয়। তবে পরবর্তিতে বার বার সংস্কার করা হলেও আগের ডিজাইনে কোন পরিবর্তন করা হয়নি।

দেয়ালটি লম্বায় ২.৫ কিলোমিটার এবং এটাতে প্রায় ৮৮ টি কলাম আছে যেগুলো ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন। এই কলামগুলো ছারাও ৯ টা বিশালাকারের গেইট আছে যেগুলো বিভিন্ন সময়ে নির্মান করে হয়েছিলেন। দেয়ালের প্রস্থ প্রায় ১০ ফিট এর মতন এবং উচ্চতা প্রায় ৪০ ফিট এর মতন। দেয়ালঘেরা এলাকাটির আয়তন ৩১ হেক্টর। ডিজাইনটি এমন ভাবে করা হয়েছে যে আপনি একদিকে দেয়ালে দারিয়ে অন্যদিকের দেয়াল চোখে পরবে না। কারন এই এলাকাটিতে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে স্থাপিত পুরাতন চার্চ। আর চার্চগুলো এমন ভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যে মাঝখান দিয়ে সেগুলো এক ধরনের বাধার সৃস্টি করেছে।

৩) Carcassonne

এটি ফ্রান্সের একটি অত্যান্ত প্রাচীন শহর। এই শহরটি স্থাপিত হয় প্রায় ৬ হাজার বছর আগে। কিন্তু এটির উন্নতি লাভ করে ১০০ খ্রিস্টপুর্বে রোমানদের হাত ধরে। রোমানরা শহটিতে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপুর্ন স্থাপনার নির্মান করেন। তারাই এর প্রধান দেয়ালটি তখন নির্মান করেন। এটার প্রধান কারন ছিল এই শহরটি ইউরোপ এবং আফ্রিকার মধ্যে ব্যাবসা এবং বানিজ্যের একটি ট্রেডিং রুট বা যাতায়তের একটা রাস্তার মত ছিল। সাধারনত ব্যাবসায়িরা আফ্রিকা থেকে মুল্যবান দ্রব্যাদি ইউরোপে বহন করার সময় এখানে কিছুদিন রেস্ট নিতেন।

৪৬২ সালে এটি চলে যায় জার্মানদের হাতে। তারা এই দেয়ালটিকে আরো শক্তিশালি করে নির্মান করেন। এভাবে বিভিন্ন সময়ে এটি যাদের হাতেই পরেছে তারা এর ধংস্ব না করে এটিকে আরো বেশি উন্নয়ন করেছে। সবাই যুদ্ধের জন্য প্রচুর ওয়াচটাওয়ার এবং অস্ত্রেবাজির জন্য অস্ত্রাগার নির্মান করেছেন। দেয়ালটি প্রায় ৩ কিলোমিটার দির্ঘ এবং পুরোটাই ডাবল সাইডেড। মানে দুইটা দেয়াল আছে। এতে আছে প্রায় ৫২ টি ওয়াচ টাওয়ার। ভিতরের দেয়ালটি নির্মান করা হয়েছিল প্রায় ১৫০০ বছর আগে। কিন্তু বাইরের দেয়ালটি নির্মতি হয়েছিল ১৩০০ শতকের দিকে।

২) Jerusalem

জেরুজালেম হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচিন নগরিগুলোর একটি এবং পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্র নগরি গুলোর মধ্যে একটি। এখানে সর্বমোট তিনটা ধর্মের পবিত্রস্থান বলে বিবেচিত। প্রথমত মুসলমান দের প্রথম কেবলা ছিল যাকে আমরা বলে থাকি মসজিদুল আল-আকসা। এই মসজিদটি মুসলমানদের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপুর্ন একটি মসজিদ। প্রথম নির্মান করেন হজরত ওমর রাঃ। ধারনা করা হয় এই মসজিদটি নির্মিত হয়েছে একটি খ্রিস্টান ক্যাথিড্রাল বা চার্চের ধংস্বাবশেষ এর উপরে যেটি ছিল যিশু খ্রিস্ট বা ইসা আঃ এর আর সেটি নির্মান করা হয়েছিল হজরত সুলায়মান আঃ এর দ্বিতিয় মন্দির এর উপরে। তাই এই স্থানটি একই সাথে খ্রিস্টান, মুসলমান এবং ইহুদিদের জন্য অত্যান্ত গুরুত্বপুর্ন।

এই দেয়ালটার ইতিহাস এতই জটিল আর বিশাল যে এর ইতিহাস নিয়ে লিখতে বসলে বিশাল বিশাল পাচ দশটা ব্লগপোস্ট লিখে শেষ করা যাবে না। ধারনা করা হয় যথাসম্ভব হযরত সোলাইমান আঃ সর্বপ্রথম এই শহরটির দেয়াল নির্মান করেন। কিন্তু তার কোন অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। মিশরিয়রা. রোমানরা, খ্রিস্টানরা, আবার ঈহুদিরা, মুসলামরা(হযরত ওমর রাঃ), পুনরায় খ্রিস্টানরা, পুনরায় মুসলমানরা
(হযরত সালাউদ্দিন আয়ুবি রঃ) এবং সর্বশেষ অটোমানরা এই দেয়াল নির্মান করেন। প্রায় শ খানেক এর উপরে বিশাল সব যুদ্ধ হয়েছে এই দেয়ালের উপর দিয়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল ৫ টা ক্রুসেড এর যুদ্ধ।

বর্তমানে যে দেয়ালটি দেখা যায় এটি নির্মান করেন অটোমান খলিফা প্রথম সুলায়মান। বোঝাই যাচ্ছে বর্তমান এই দেয়ালটি তুর্কি আর্কিটেক্টরা তাদের মতন করে ডিজাইন করেছিলেন। এর দৈর্ঘ হচ্ছে প্রায় ৪ কিলোমিটার। গড়পরতায় উচ্চতা হচ্ছে প্রায় ৪০ ফিট এবং প্রস্থে ৮ থেকে ১০ ফিট এর মতন। সেনাবহিনির টহলের জন্য প্রায় ৩৪ টি ওয়াচ টাওয়ার এবং ৮ বিশাল বিশাল তোর সমৃদ্ধ গেট নির্মান করেছিল অটোমানরা। এই দেয়ালটা এতটাই মারাত্মক শক্তিশালি এবং ছিল যে প্রায় ৬ শত বছর ধরে অটোমানরা এই দেয়াল এর উপর নির্ভর করে এই শহরটি শাষন করেছে শান্তিপুর্ন ভাবে।

১) Dubrovnik

এই শহরটা ক্রোয়েশিয়ার অত্যান্ত ঐতিহাসিক একটা শহর। প্রথম নির্মিত হয় সপ্তম শতকের দিকে। এটি একটি বন্দর শহর ছিলো। এই দেয়ালটি এক নাম্বারে থাকার প্রধান কারন হচ্ছে এই শহরটির সৌন্দর্য এবং দেয়ালটির স্থায়িত্ব। বিষ্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে এই দেয়ালটি নির্মান করার পর হতে প্রায় ৫০০ বছর ধরে টানা এই সমুদ্রতীরবর্তি শহরটিকে সুরক্ষ করেগেছে। সবচেয়ে মারাত্মক বিষয় হচ্ছে দেয়ালটি নির্মানের পরে এই ১৩০০ বছরে পৃথিবীর কোন সেনাবাহিনির কাছে এটি নত হয় নি। মানে কোন ভাবেই এই দেয়ালটি কোন সেনাবহিনি ভেঙ্গে শহরে প্রবেশ করতে পারে নি। শহরটি সমৃদ্রতিরবর্তি হওয়াতে এবং এই অঞ্চলের একটা প্রধান সমুদ্র বন্দর এখানে হওয়াতে এই শহরটির গুরুত্ব ছিল বর্ননাতিত। তাই কোন আক্রমনের প্রথম ধাক্কাটাই লাগতো এই শহরের উপরে।

প্রথম দিকে মানে সপ্তম শতাব্দিতে যে দেয়ালটি নির্মান করা হয়েছিল সেটি ছিল কাঠের তৈরি। কিন্তু অসাধারন নির্মান শৈলির কারনে শত্রপক্ষ এটিকে ভাঙতে পারে নি। এর পরে বর্তমান যে দেয়ালটি দেখা যায় সেটির নির্মান করা হয় ১২০০ শতাব্দিতে আর অনেক বার এটির সংস্কার করা হয় ১৭০০ সাল পর্যন্ত। দেয়ালটির দৈর্ঘ্য হচ্ছে প্রায় ২ কিলোমিটার। উচ্চতায় আছে ৮০ ফিট। বিশাল এই উচ্চতার কারনে শত্রপক্ষের জন্য মারাত্মক সমস্যা সৃস্টি হত। প্রায় তিন চারটা স্তরে দেয়াল থাকাতের এর প্রস্থ ১৩ ফিট থেকে ২০ ফিট পর্যন্ত পাওয়া যায়।

এই দেয়ালটি সমগ্র ইউরোপের সবচেয়ে কমপ্লেক্স এবং সবচেয়ে শক্তিশালি সম্পুর্ন দেয়াল যা এখনো দারিয়ে আছে। সৈন্যদের যুদ্ধের জন্য দেয়ালটিতে তিনটি গোলাকার এবং ১৪ টি চতুর্ভুজ আকৃতির ওয়াচ টাওয়ার রয়েছে। রয়েছে ৫ টি মাঝারি সাইজের দুর্গ এবং দুইটা বড় সাইজের দুর্গ এবং St. John's Fortress নামে একটা বিশালাকারের দুর্গ আছে যেটি পুরো ইউরোপের অন্যতম বৃহৎ দুর্গ হিসাবে পরিচিত ছিল। এগুলো তো ছিল উপরের গুলো। নিচের সাব স্ট্রাকচারে(যেহেুত দুই স্তরের কমপ্লেক্স স্ট্রাকচার) আছে একটা মাঝারি আকারে দুর্গ, ৯ টা ছোট ছোট অর্ধগোলাকার দুর্গ (যেগুলো দিয়ে তেল নিক্ষেপ করা হত) আর এই সবগুলো দুর্গকে যে পরিখা বা খাদ দ্বারা বেস্টন করে রাখা হয়েছে সেগুলোতে ১২০টির মতন কামান ছিল। এই সবকিছু মিলে এই দেয়ালটিকে পুরো ইউরোপের মধ্যে সবচেয়ে দুর্ভেদ্য ডিফেন্সিভ বা রক্ষনাত্মক স্ট্রাকচার এই স্বিকৃতি দিয়েছিল। যত বড় শক্তিশালি সেনাবাহিনিই হোক না কেন। এই ভয়ানক দেয়ালের সামনে এসে তারা বেশিক্ষন টিকতে পারতো না।

লেখার তথ্যসুত্র
১) http://www.touropia.com
২) en.wikipedia.org
৩) http://www.generationword.com

এছারাও বেশ কিছু ওয়েবসাইট থেকে অল্প কিছু তথ্য নেয়া হয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি নেয়া হয়েছে উইকি থেকে। ধন্যবাদ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক অজানা তথ্য জানা হলো।

২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) আপনাকেও ধন্যবাদ্

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: বিশাল ব্যাপার স্যাপার! অনেক ভালো লাগলো।

২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আসলেই বিশাল বিষয়।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:১২

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার...সোজা প্রিয়তে!

২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভ কামনা রইলো।

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অজানা তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট।+++

জানা হলো অনেক কিছু। :)

২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভকামনা রইলো।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

আমি শঙ্খচিল বলেছেন: অনেক তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট , ধন্যবাদ ।

২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :)

৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যথারীতি প্রথম পর্বের ন্যায়ই চমৎকার। পোস্টে ভালোলাগার সাথে ++++

জেরুজালেমের প্রাচীরটা উৎসুক করে তুলল।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা নিরন্তর।

২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:১৬

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: :) অনেক ধন্যবাদ

৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৮

এস কাজী বলেছেন: মন ভরে যাওয়া কিছু ছবি। ধন্যবাদ এরকম পোস্টের জন্য।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা! আগের দিনে কি শান্তই না ছিল!!!

উনারা যদি আজকের দিনের যুদ্ধের হাল দেখতেন!! দেয়াল দূর্গ কোন কাজেই আসে না.. !! আকাশ উড়ে উড়ে যুদ্ধ হয়!!!!!


বিস্ময়কর কত শত জিনিষ জানলাম আপনার কল্যানে। অনেক কৃতজ্ঞতা।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আজকের দিনের ডিফেন্স সিস্টেমও আছে। তবে সেটা ভিজিবল না। রাডার আর মিসাইল ডিফেন্সসি্টেম যাদের আছে তারাই বর্তমানে এইসবএর মালিক। ধন্যবাদ।

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

শায়মা বলেছেন: বাপরে এসব দেখি জেলখানা শহর ভাইয়া!!!!!!

১৩ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: পুর্বে শহরগুলোতে দেয়াল না থাকরে অন্যান্য দেশের গুপ্তচর এবং সেনাবাহিনির আক্রমনের স্বিকার হতে হত। তাই নিজেদের নিরাপত্তার জন্য দেয়ালই ছিল একমাত্র ভরসা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.