নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির ক্ষেত্রে আমার অলসতা প্রবাদতুল্য।
সমাজ বিরোধী প্রথায় আঁধারে জ্যোৎস্নার হাসি ফুটল। স্বীকৃতির খাতায় তবুও ক্রোড়ের বিলুপ্তি। পবিত্র ছোঁয়ায় শিহরিত ভাগাড়। জীবনের চাকা এখন উল্টোমুখী ঘূর্ণনে আবর্তিত।
কিন্তু পরিবর্তিত আলিঙ্গনেও জন্ম দাগের মতো রয়ে গেলো জ্যোৎস্নার ক্রন্দন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ডি মুনের গল্পে আপনার মন্তব্যটা পড়েছি। তবে নিশ্চিন্ত থাকুন, আমি আপনার উপর কোন রাগ পুষে রাখি নাই। আমাকে যেভাবে এতদিন পেয়ে আসছেন, সেভাবেই পাবেন। ভার্চুয়াল জগতে কারো বিরাগভাজন হয়ে কোন লাভ হবে না। বরং চেষ্টা করুন সবার ভালোবাসা নিয়ে আনন্দময় ব্লগিং করতে। তখন নিজে যেমন অনেক কিছু শিখতে পারবেন, ঠিক তেমনি আপনার লেখা পড়ে অন্যেরাও অনেক কিছু হয়তো শিখতে পারবে। অনেক শুভ কামনা রইলো নীল লোহীত। ভালো থাকবেন।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
তুষার কাব্য বলেছেন: বাহ...কত অল্প কথায় কি গভীর জীবন দর্শন ! অসাধারন !
নিরন্তর শুভকামনা ।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৬
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: তিন লাইনের এই অণুগল্পে সমাজের একটা অন্ধকার অধ্যায়ের কথা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি তুষার কাব্য। বরাবরের মতোই আপনার অনুপ্রেরণায় আমি আপ্লুত হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
কাবিল বলেছেন: দ্বিতীয় ভাল লাগা
ভালই হচ্ছিল আর একটু টানলে মনে হয় আরও ভাল হতো
শুভরাত্রি
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: দ্বিতীয় ভালো লাগায় অনেক ভালো লাগলো। হ্যাঁ, টানলে হয়তো ভালো হতো, তবে তখন এটা আর অণুগল্প থাকতো না, তখন হয়ে যেতো ছোটগল্প। কিন্তু যেহেতু অণুগল্প লিখেছি, তাই আর টানাটানি করি না। অনেক ধন্যবাদ কাবিল। ভালো থাকবেন।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪১
জাফরুল মবীন বলেছেন: মাত্র ৩২ শব্দে অন্ধকার জীবনালেথ্য প্রকাশের নিপূণতায় মুগ্ধ হলাম।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: শব্দও গুণে নিয়েছেন। আপনার মনোযোগী পাঠ আমাকে অবাক করে দিয়েছে। আপনার মুগ্ধতা আমার প্রেরণা। অনেক ধন্যবাদ জাফরুল মবীন।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৫২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: জ্যোৎস্নার ক্রন্দন-আমি দেখেছি আমার দৃষ্টিতে,তাই ভিন্নতা থাকতেই পারে।। এখন প্রশ্ন কবে শেষ হবে??
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভিন্নতা থাকাই স্বাভাবিক। একই হলে বরং অবিশ্বাস্য মনে হবে। কবে শেষ হবে এটা মনে হয় আমরা কেউ বলতে পারবো না। তবে বন্ধ হওয়া উচিৎ। যখন নৈতিকতার ছোঁয়ায় আমাদের মানবিকতা প্রস্ফুটিত হবে, তখন বন্ধ হয়ে যাবে। অন্তত এই বিশ্বাসটুকু আমার আছে।
অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: আপনি বেশ ভালো অনুগল্প লিখেন।
শুভকামনা রইল।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ভালোর কোন শেষ নাই। তাই নিয়মতি চর্চা চালিয়ে যাচ্ছি কেবল। আপনার ছোট্ট মন্তব্যে উৎসাহ পেলাম লাবনী আক্তার। অনেক ধন্যবাদ।
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্রতিটি শব্দ বাক্যে মুগ্ধতা।
গুটিকত বাক্যের মাঝে বাস করা ব্যপকতায় অজস্র ভালোলাগা।
ভালো থাকবেন।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা, আপনার ভালো লাগা আমার অনুপ্রেরণা রাজপুত্র। অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন সতত।
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
হাহ হা। জ্যোৎস্নার ক্রন্দনে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে হবে দেখছি !
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে যে বাঁধ ভাঙার জোয়ারে ভেসে যাবে সমাজটা। দুর্নীতি, দুঃশাসনের যন্ত্রণার সাথে ব্যভিচার, অমানবিকতা নৈতিকতার অভাব আমাদের কোথায় নিয়ে দাঁড়া করাবে ভাবতেই গা শিহরিয়ে উঠে।
ইদানীং ব্লগে কম দেখছি মনে হয়। নূতন কোন পোস্টও পাই না আপনার। দুর্ঘটনা কী! আপনার উপস্থিতি আমাকে কেন জানি বেশ সাহস যোগায়। ভালো থাকবেন অন্ধবিন্ধু। অনেক ধন্যবাদ।
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
সকাল রয় বলেছেন:
এভাবেই শব্দে শব্দে গল্প হয়ে উঠে
আমাদের সামগ্রিক জীবনে
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: হুম! ঠিক তাই। জীবন মানেই গল্প, গল্প মানেই জীবন। পরিপূরক যেন। ধন্যবাদ সকাল দা।
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
ন্যালা-খ্যাপা বলেছেন: ঝাপসা ঝাপসা বুঝেছি তবে পুরোটা নয়।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অণুগল্পটায় একটা ব্যভিচারের চিত্র কিংবা বলা যায় সমাজের একটা অন্ধকার অধ্যায়ের চিত্র আঁকার চেষ্টা করেছি। অনেকটা এরকম-
একজন নারী জীবনের একটা সময় একজনের সাথে প্রেম করতো এবং দৈহিক সম্পর্কও স্থাপন করে। এক সময় ঐ নারী গর্ভধারণ করে। কিন্তু ততদিনেও তাদের মধ্যে কোন বিয়ে হয় নাই। সমাজের মুখ দেখাবে কী করে, এই ভেবে বাচ্চাটাকে ভাগাড়ে ফেলে। কিন্তু জীবনের একটা সময় এসে নারীর তার প্রেমিককে হয়তো দূরে ঠেলে দেয় কিংবা তাদের মধ্যে ব্রেক আপ হয়। কিন্তু সে আর বসে থাকেনি। আবার সে কারো আলিঙ্গনে আবদ্ধ হয়। বিয়ে করেও হতে পারে। কিন্তু একটা নিষ্পাপ শিশুকে ভাগাড়ে ফেলে আসার সময় বাচ্চার যে ক্রদন সে শুনেছিল, সেটা তার নূতন জীবনে এখনো কানে বাজে। হয়তো সারাজীবন বেজেই যাবে। হতে পারে এটা তার পাপের কারণে। জন্মদাগ যেমন উঠে না, এটাও কোনদিন তার জীবন থেকে মুছবে না। আরও ভালো ভাবে ব্যাখ্যা করার দাবী রাখে। কিন্তু ব্যস্ততার জন্য পারছি না। পাঠক এটাকে ভিন্ন ভাবেও দাঁড়া করাতে পারে। পাঠকের সে স্বাধীনতা অবশ্যই আছে।
আমার ব্লগবাড়িতে স্বাগতম। অনেক ধন্যবাদ।
১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
অর্বাচীন পথিক বলেছেন: মাথার উপুর দি গেল "ঘাস ভাই"
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: উফ্রে দিয়া গেলো কই?
আগের মন্তব্যের উত্তরে কিছুটা ব্যাখ্যা দিয়েছি। দেখে নিতে পারেন। অনেক ধন্যবাদ অর্বাচীন পথিক।
১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
নীল লোহীত বলেছেন: সব মানব শিশু মাতৃগর্ভে জন্মালেও, ভূমিষ্ঠ হয়ে সাড়ে সাত পাউন্ডের শরীরখানি কোন শিশু আবিষ্কার করে মকমলের নরম কাপড়ে মোড়ানো হাসপাতালের সফেদ বিছানায়। আবার কেউ ট্রান্সপারেন্ট প্ল্যাস্টিকের শপিং ব্যাগে মোড়ানো ডাস্টবিনের আবর্জনায়।
অতি অবহেলিত কিন্তু ভীষণ প্রয়োজনীয় একটা বিষয় এত কম শব্দ ব্যাবহার করে গল্পের ফ্রেমে বন্ধী করা চাট্টিখানি কথা নয়।
সত্যি ভাই অসাধারণ আপনার প্রতিভা। আমি চমৎকার হয়েছি।
তাই দ্বিতীয়বার ভালো লাগা রেখে গেলাম।
আর আমার গোল্ড ফিস মেমোরিতে আপনার অনুগল্পের থিম অনুপরিমাণ অনুমান করা সম্ভব হয়নি।
আপনার কমেন্ট পড়ে বুঝলাম।
ভালো থাকুন ভাই। শুভরাত্রি।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সব মানব শিশু মাতৃগর্ভে জন্মালেও, ভূমিষ্ঠ হয়ে সাড়ে সাত পাউন্ডের শরীরখানি কোন শিশু আবিষ্কার করে মকমলের নরম কাপড়ে মোড়ানো হাসপাতালের সফেদ বিছানায়। আবার কেউ ট্রান্সপারেন্ট প্ল্যাস্টিকের শপিং ব্যাগে মোড়ানো ডাস্টবিনের আবর্জনায়।
স্পর্শ করে যাওয়ার মতো কিছু কথা বলেছেন এবং যথার্থই বলেছেন।
সত্যি ভাই অসাধারণ আপনার প্রতিভা। আমি চমৎকার হয়েছি।
এটা আপনার ভালোবাসা বৈ কিছুই না, সেটা আমিও জানি।
আর আমার গোল্ড ফিস মেমোরিতে আপনার অনুগল্পের থিম অনুপরিমাণ অনুমান করা সম্ভব হয়নি।
মেমোরিতে কোন সমস্যা নাই। সমস্যা হল সেটাকে আমরা ব্যবহার করতে জানি না। জানলে পুরো বিষয়বস্তু উদ্ধার করতে না পারলেও আংশিক উদ্ধারে সমর্থ হতেন।
আপনার চমৎকার কিছু কথা আর উৎসাহমূলক বক্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম নীল লোহীত। ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: নাহ, পাঁচ বার পড়েও অনুগল্পটির কাছাকাছি পৌছতে পারলাম না। আমি ভাবছিলাম হয়ত আমাদের গনতন্ত্র নিয়ে হয়ত ইঙ্গিত করা হয়েছে। যেখানে সমাজের বিপক্ষে গিয়ে ভাংচুর, মানুষ হত্যা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রয়াস করা হচ্ছে। হয়ত আবার গণতন্ত্র নামের কিছু একটা নতুন মোড়কে প্রতিষ্ঠা হল কিন্তু আবারো সেই গনতন্ত্র উল্টো পথেই হাঁটছে। আর এই গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জন্মদাগ হয়ে আছে কিছু তাজা প্রাণ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: লেখা নিয়ে পাঠকের যেকোনো ভাবনাকেই আমি শ্রদ্ধার চোখে এবং সম্মানের চোখে দেখি। আপনার ভাবনাকেও সেভাবেই দেখছি। তবে আমার ইঙ্গিতটা ছিল একটু ভিন্ন রকম। ১০ নং মন্তব্যের উত্তর আমি কিছুটা বলে দিয়েছি আমার ভাবনার কথা। তবে পুরোটা গুছিয়ে বলতে পারি নাই। কারণ বলতে গেলে একটা পুরো গল্প হয়ে যাবে।
একবার না দু'বার না, পাঁচ বার পড়েছেন। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি প্রবাসী পাঠক। এতোটা মনোযোগ যেকোনো পোস্টদাতার জন্য বিরাট অনুপ্রেরণা। খুব ভালো থাকবেন প্রবাসী। অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এত অল্প শব্দে এত গভীর মনোভাব প্রকাশ আসলেই বেশ টাফ। সাধারন পাঠক হিসেবে খানিকটা কষ্টই হয়েছে প্রথম পাঠে ব্যাপারটা বুঝতে।
গল্পে ভালো লাগা জানবেন। আপনার মত এই অল্প ভাষায় অনুগল্প লেখা ব্লগে খুব একটা চোখে পড়ে না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনি খুব বিজ্ঞ পাঠক, এটা আমি লক্ষ্য করেছি। অণুগল্প একেবারে সাধারণ ভাষায় লিখলেও অনেক সময় একটা খটকা লাগে। তবে একাধিক পড়লে খটকা বন্ধ হয়ে ভিতরের কথাগুলো ভেসে উঠে।
সামুতে কয়েকজন আগে অণুগল্প লিখত, কিন্তু ইদানীং আর চোখে পড়ছে না। অন্ধবিন্দু, মাসুম আহমেদ ১৪ এরা চমৎকার অণুগল্প লিখে। কিন্তু এখন তাদের কোন লেখা পাই না
আমার পোস্টে আপনার নিয়মিত উপস্থিতি এবং অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ কাল্পনিক_ভালোবাসা। অনেক ভালো থাকবেন।
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
অল্প কথায় সমাজের নিষিদ্ধ সম্পর্ক ও তার পরিনাম সম্পর্কে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
আপনার এ অনুগল্পটা প্রথম বার পড়েই বুঝে গেছি।
আপনার লেখা অনুগল্পগুলো খুব ভাল হয় এবং এর মধ্যে ভাবনার খোরাক ও গভীর জীবনদর্শন থাকে।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: খুব খুশি হয়েছে জেনে যে আপনি প্রথম পাঠেই অণুগল্পটা ধরতে পেড়েছেন। দারুণ। আপনি ঠিকই বলেছেন, অল্প কথায় সমাজের নিষিদ্ধ সম্পর্ক এবং তার পরিণাম তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কতটুকু পেড়েছি জানি না। তবে চেষ্টার ত্রুটি করি নাই। সাথে আন্তরিকতাও ছিল।
আমার আঙিনায় আপনার পদার্পণে উৎফুল্ল হই বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়। অনেক ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
হামিদ আহসান বলেছেন: অণুগল্প পড়ে গেলাম৷ সাথে সবার মন্তব্য ও অাপনার উত্তর৷ তাই অার কমেন্টস এর দরকার মনে করি নি
শুভেচ্ছ জানিয়ে গেলাম......
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: কষ্ট করে পোস্ট পড়েছেন আবার মন্তব্যগুলোও পড়েছেন। তাতেই আমি ধন্য। আপনাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: আমি কিন্তু আপনার কাছ থেকে শিখি। এত অল্প কথায় এত সুন্দর করে লিখেন। ভাল লাগে অনেক। আমিও চেষ্টা করি এরকম করে লিখতে কিন্তু আপনার মত সুন্দর হয়না।
শুভকামনা রইল অনেক।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: চেষ্টায় আন্তরিকতা থাকলে কেউ আপনাকে আটকাতে পারবে না। অবশ্যই একদিন ভালো ভালো অণুগল্প লিখতে পারবেন। আমি নিজেও এখনো শিখে যাচ্ছি। তারপরও আমার লেখা আপনার পছন্দ হওয়ায় কৃতজ্ঞতা বোধ করছি। অনেক ধন্যবাদ লাবনী আক্তার। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার মত এই অল্প ভাষায় অনুগল্প লেখা ব্লগে খুব একটা চোখে পড়ে না।
- কাভা ভাইয়ের মত আমিও এক কথাই বলব ।
গল্পে ভাল লাগা রেখে গেলাম ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সামুতে আমার ব্লগিং এর শুরু থেকেই আপনাকে আমার পোস্টের একজন নিয়মিত পাঠক হিসাবে পেয়ে আসছি। কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নাই প্রিয় গল্পকার মাহমুদ০০৭। আপনি নিজ গুণেই গুণান্বিত। তারপরও আমার মতো একজন ব্লগারের পাশে এভাবে আপনার উপস্থিতি দেখে আমি আপ্লুত। অনেক অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ০০৭।
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: জন্মদাগের মত ক্রন্দন রয়ে গেলেইতো সমস্যা । স্বীকৃতির খাতায় বিলুপ্ত হওয়াগুলোকে তুলে এনে পরিবর্তন করতে হবে । পরিবর্তন শুধু শোভা বর্ধনের জন্য না করে অন্তরআত্মার পরিশুদ্ধির জন্যও করা বাঞ্চণীয় ।
অণুগল্পে ভালোলাগা । ভালো থাকবেন ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: চমৎকার কিছু কথা বলেছেন কালি। এটাই হওয়া উচিৎ। সম্পর্কগুলো টিকে থাকলেই এরা স্বীকৃতি পাবে আর সমাজটাও কলুষমুক্ত হবে। তবে তাই হোক। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে কালি।
২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সমাজ বিরোধী প্রথায় ফুটেছে বলেই যত বিড়ম্বনা
অদ্ভূত আপনার প্রকাশ ক্ষমতা !
মুগ্ধতা জানবেন
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: তবে এই বিড়ম্বনা থেকে কিন্তু আমরা নিজেরাই বেড়িয়ে আসতে পারি যদি ঐ সব জ্যোৎস্নাদের স্বীকৃতি দিতে পারি। সেটাই পারছি না। ফলে জন্মদাগের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে, আর পরিবার তথা সমাজে অশান্তি নেমে আসছে।
অনেক দিন হল আপনার কোন নূতন লেখা পাই না। ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন নাকি? আপনার মুগ্ধতা আমাকে আপ্লুত করেছে। ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ অভি।
২১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
তপ্ত সীসা বলেছেন: দারুন। ভালোলাগা জানবেন
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে স্বাগতম তপ্ত সীসা। পাঠকের ভালো লাগা যেকোনো লেখকের জন্য বিরাট প্রাপ্তি। অনেক ধন্যবাদ।
২২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: হয়ত আমার অযোগ্যতা তাই বুঝিনি।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মোটেই আপনার অযোগ্যতা নয়। অযোগ্যতা যদি কিছু থেকে থাকে, সেটা অবশ্যই আমার। অণুগল্পটার ভিতরের কথা সম্বন্ধে কিছুটা ধারণা ১০ নং মন্তব্যের উত্তরে দেয়া আছে। ইচ্ছা করলে দেখে নিতে পারেন। অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
২৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৮
ডি মুন বলেছেন:
মন্তব্য পড়ে তবেই পরিষ্কার হলাম। ভালো লাগল।
+++
ভালো থাকুন
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: প্রিয় গল্পকার মনে হচ্ছে আমাকে লজ্জা দিচ্ছেন।
১০ নং মন্তব্যে কিছুটা ধারণা দিয়েছি বটে, তবুও পুরোপুরি না। আপনার ভালো লাগায় ভালো বোধ করছি। আপনিও ভালো থাকবেন ডি মুন। অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: আমার জন্য এটা কঠিন কাব্য ভাইয়া।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মোটেই কঠিন না কিন্তু শায়মা। অন্তত অণুগল্পটা পড়ে মন্তব্যের দিকে একটু চোখ বুলালেই মর্ম উদ্ধারে সক্ষম হতে পারতে। ১০ নং মন্তব্যের উত্তরে কিছুটা খুলে দিয়েছি। দেখে নিতে পারো।
আমার ব্লগ বাড়িতে তোমাকে প্রথম পেলাম। স্বাগতম। ভালো লাগলো তোমার উপস্থিতি। ভালো থেকো। অনেক ধন্যবাদ।
২৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর +
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
২৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৩৫
সুফিয়া বলেছেন: বাপ রে বাপ ! কি অসম্ভব ক্ষমতা আপনার সামান্য কথায় অসামান্যকে ফুটিয়ে তোলার !
আর কিছু বললামনা। ভালো থাকুন।
+++++++++
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: দারুণ অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্য করেছেন সুফিয়া। কিছুটা লজ্জায়ও পড়ে গেলাম। তবে সত্যি বলছি ভীষণ উৎসাহ পেয়েছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
২৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
সুমন কর বলেছেন: অফ লাইনে সেদিনই পড়েছিলাম কিন্তু ব্যক্তিগত কারণে মন্তব্য করেনি।
চমৎকার লিখেছেন।
১০ নং মন্তব্যের ব্যাখ্যায় অারো পরিষ্কার হয়েছিল।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এই জন্যই কয়েকদিন আপনাকে ব্লগে ঠিক মতো দেখি নাই। দেরিতে হলেও আপনি মন্তব্য করেছেন, তাতেই আমি ভীষণ খুশি। অনেক ধন্যবাদ সুমন। ভালো থাকবেন।
২৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বেশ তো
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার ব্লগবাড়িতে মনে হয় আপনার প্রথম পদার্পণ হল আজ। স্বাগতম। ভীষণ খুশি হয়েছি প্রোফেসর। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯
মিশু মিলন বলেছেন: উহ! দূূর্দান্ত!
এই অনুগল্প সিরিজ চলতে থাকুক। যদিও একে কবিতা বলতেও আমি দ্বিধা করবো না।
গল্পের ব্যাখা নানামূখী হতে পারে। আপনার এই গল্পটিও তাই। পাঠক নিজের মতো করে ভাবার সুবিধা পায়। তাতে লেখার বৈচিত্র্য বেরিয়ে আসে।
এগুলো এক জায়গা করে বই বের করার অনুরোধ রইলো। সু-পাঠক ঠিক খুঁজে নেবে......
ভাল থাকুন প্রিয় ঘাসফুল। শুভকামনা নিরন্তর..........
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পের ব্যাখা নানামূখী হতে পারে। আপনার এই গল্পটিও তাই। পাঠক নিজের মতো করে ভাবার সুবিধা পায়। তাতে লেখার বৈচিত্র্য বেরিয়ে আসে।
পাঠক অবশ্যই নিজের মতো করে যেকোনো লেখায় ব্যাখ্যা দাঁড়া করাতে পারে। লেখার এই বৈচিত্র্য আপনার মতো আমারও পছন্দ।
অণুগল্প তার বৈশিষ্ট্যের কারণেই কিছুটা কাব্যময় হয়, এটা আপনি ঠিকই বলেছেন।
বই বের করার কোন ইচ্ছা নাই মিশু। তবে আপনার আন্তরিকতার জন্য অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
আপনার মতো শুভাকাঙ্ক্ষী যেকোনো ব্লগার/লেখকের জন্য বিরাট একটা পাওয়া। অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকবেন সতত।
৩০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৭
মিশু মিলন বলেছেন: লিখতে থাকেন না আরো, তারপর বুঝবেন পাঠকের ঠেলা!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার আন্তরিক কথায় ভীষণ হাসি পেলো মিশু। পাঠকের ঠেলা সব লেখকই পেতে চায়। অনেক ধনব্যাদ আপনাকে।
৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৯
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
কিষ্ণিৎ বোধহয় কোনদিকে হেলে যাচ্ছে ৷ ভেবে দেখবেন ৷
পাঠক মূল্যায়িত হোক ৷
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৪
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: কোন দিকে হেলে যাচ্ছে বলে দিলে যারপরনাই খুশি হতাম জাহাঙ্গীর। আপনার মতামত বরাবরই আমার কাছে গ্রহণযোগ্যতা পায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
১ম দিকে মুক্তছন্দ বা মুক্ত কবিতার ন্যায় শেষ লাইনে গদ্যের ভাব এনে সামঞ্জস্য এনেছেন হয়ত ৷ তবে পুরোটাতে পদ্যের আঙ্গিক বেশি ৷
উল্টোমুখীর নানাবিধ ব্যাখ্যাও হতে পারে ৷ খেয়াল রাখবেন ধাঁধার মতন হয়ে গেল কিনা ৷ পাঠক বাধ্য হচ্ছে লেখকের ব্যাখ্যা বুঝতে ফলে বারবার আগমন কিন্তু হৃদয়ে উপলব্দিজাত নয় ৷ অনলাইন বলে হয়ত সম্ভব হচ্ছে পরে ছাপার অক্ষর হলে কতটুকু সম্ভব ৷ ভেবে দেখবেন ৷ লেখকের ব্যাখ্যা অণুগল্পের জন্য খুব কি আবশ্যক ৷ পাঠকের জন্য বাধ্যবাধকতাও মনে হয় অনাবশ্যক ৷ ভাব ভঙ্গিমায় বেশি আটসাট রাখছেন ৷ মনে সম্পাদককর্তৃক নির্দিষ্ট শব্দ সংখ্যা ৷ একান্ত মতামত ৷ চূড়ান্ত বিবেচনা লেখকের নিজস্ব ৷
সৃজনে থাকুন ৷
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার ইঙ্গিতগুলো বুঝতে পারছি। দ্বিমতও করছি না। চেষ্টা করবো সামনের লেখাগুলোতে পরিবর্তন আনার জন্য। আপনার গঠনমূলক মন্তব্য বরাবরই আমার জন্য অনেক উপকারী। অনেক ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর।
৩৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
বিদগ্ধ বলেছেন: 'পরিবর্তিত আলিঙ্গন' কনসেপ্টটি ভালো লাগলো।
দুঃখের বিষয় যে, অনেকের ভাগ্যে সেই আলিঙ্গনটুকু জোটে না।
১৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আপনার কথাও সত্য যে, পরিবর্তিত আলিঙ্গন সবার ভাগ্যে জোটে না।
অনেক ধন্যবাদ বিদগ্ধ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
৩৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:৩৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ভালো লেগেছে। চেষ্টা করে অর্থ জানার মধ্যে একটা অর্থ আছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: অণুগল্পের মজাটাই এখানে। পাঠককে ভাবনার জগতে ফেলে দিয়ে লেখক সেটা উপভোগ করতে পারে। অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই।
৩৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
আমি তুমি আমরা বলেছেন: মাথার উপর দিয়ে গেল। বুঝি নাই
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: যদিও প্রয়োজন ছিল না, তারপরও ১০নং মন্তব্যের উত্তরে এই গল্পের ভিতরের কথাগুলো কিছুটা বলে দিয়েছি। অণুগল্প পাঠক তার নিজের মতো করেই ভেবে থাকে এবং পাঠকের যেকোনো ভাবনা অবশ্যই লেখকের কাছে মুল্যায়িত হয়। অনেক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা। শুভ কামনা নিরন্তর।
৩৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১৯
বাকপ্রবাস বলেছেন: একটা স্বার্থক অণুগল্প
৩৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
মহামতি আইভান বলেছেন: একদম ছুঁয়ে গেছে ভাই !!
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৪
নীল লোহীত বলেছেন: vai prothom valo laga rekhe gelam.
office a achi.. tai banglay comment korte parchi na..
basay giye vebe cinhte mot prkash korbo..
ar ha dimun vai er golpe ami apnar jonno ekta comment korechi..
please porben..
dhonnobad...
shuvkamona....