নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহস করেই স্বপ্ন দেখি

আমি তোমাকে এত বেশি স্বপ্ন দেখেছি যে তুমি তোমার বাস্তবতা হারিয়ে ফেলেছো...

শাদা-অন্ধকার

এক যুগ অতিক্রান্ত হয়েছে -গ্রাম ছেড়ে শহরে, শহর ছেড়ে আপাতত পৃথিবীর রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্র বিন্দু ওয়াশিংটন ডি.সি তে।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি তে অনার্স,মাস্টার্স করে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন বুকে নিয়ে প্রবাস যাপন।\nখুব কষ্ট হয় যখন দেখি \'৭১ নিয়ে এ প্রজন্মের অজ্ঞতা, যখন দেখি লালনের গান রিমিক্স হয়ে পরিচিত হয় আরেকজনের গান হিসেবে। খুব কষ্ট হয় রাজাকারদের হাতে কিংবা গাড়িতে লাল সবুজ পতাকা দেখে।\nভালোবাসি ভালোবাসতে। সুপরিচিত বদমেজাজী হিসেবে।

শাদা-অন্ধকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াশিংটন ডিসি'র আকাশে শাদা কালো রোদ-২

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫







ল্যাব ক্লাশ শেষে জিনিষ পত্র গোছাচ্ছি-এমন সময় চোখ পড়ল ক্লাসের কোনায়। টেবিলে মাথা গুজে মন খারাপ করে বসে আছে আমার এক স্টুডেন্ট। আমার তাড়া আছে তাই বিনম্র ভাবেই জিজ্ঞেস করলাম “তুমি যাবেনা”?



কোন উত্তর নেই। আবার জিজ্ঞেস করলাম “তোমার কি মন খারাপ”।



ও বললো- “হ্যা”।



ভাবলাম বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ঝগড়া হয়েছে বুঝি তাই ব্যাক্তিগত বিষয় ভেবে আর আগ বাড়িয়ে কিছু জিজ্ঞেস করলামনা। কিছুক্ষন চুপচাপ। আমি কাজ গুছিয়ে এনেছি প্রায়। আমার নিজের ল্যাব এ ওয়েস্টার্ণ ব্লট এক্সপেরিমেন্ট (প্রোটিন আইডেন্টিফিকেসন) অন গোয়িং অবস্থায় রেখে এসেছি।



- পরের সেমিস্টার এ আমি আর এই ইউনিভার্সিটিতে থাকবোনা।



- কোথায় যাচ্ছো তুমি?



-আমার বুঝি আর অন ক্যাম্পাস পড়াশুনা করা হবেনা।



এই বার সে আমার মনোযোগ কাড়ল। হাতের উপর রাখা প্রজেক্টর ট্যাবিলে রেখে জিজ্ঞেস করলাম “ কি বলছ তুমি” আর ইউ ওকে? ইউ আর ইন দি মিডল অফ অফ ইয়োর জার্ণি; আর তুমি ক্যুইট করতে যাচ্ছো? অদ্ভুত তো!



- আমি জানি বাট আমার নেক্সট সেমিস্টার এর টিউশন ফী হিসেবে ৪০ হাজার ডলার দেয়ার মত টাকা নেই। আমার স্কলারশিপ এর মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। ওরা বলেছে সেটা আর রিনিউ করবেনা। আর নিজের জমানো টাকাও প্রায় শেষ।



- তো তুমি লোন নিচ্ছোনা কেনো?



- আমি ব্যাঙ্কের সাথে কথা বলেছি। ওরা বলে একজন গ্যারেন্টর লাগবে। আর নিজের ক্রেডিট হিস্টোরিও নেই। সো ওরা একপ্রকার না ই করে দিয়েছে।



- তাহলে তুমি তোমার বাবা-মা’র সাথে এটা নিয়ে ডিসকাস করছোনা কেনো?



- আমার বাবা নেই। আই মিন সে আমাদের টেক কেয়ার করেনা। আমার জন্মের পর থেকে উনাকে আমি দুই কি তিনবার দেখেছি। যখনি এসেছে দেখেছি মা’র সাথে ঝগড়া করছেন। কিন্তু তবুও আমি উনাকে ভীষন ফীল করি।



আচ্ছা তুমি তো ইন্ডিয়ান, না?



- না, আমি বাংলাদেশি, ইন্ডিয়ার নেইবার কান্ট্রি। যেমনটা মেক্সিকো তোমাদের।



- ও আচ্ছা। আমি স্লামডগ মিলিওনিয়ার দেখেছি। তোমাদের ওখানেও কি বাবা’রা বাচ্চাদের রেখে চলে যায়? আর রিচ পিপলরা সেই বাচ্চাদের কিনে নেয়?



- আমি একটু ভাবলাম। কি বলা যায় ওকে। বললাম- হ্যা, এটা আমাদের ওখানেও হয়, তবে খুব বেশি মাত্রায় নয়। আর যেহেতু আমাদের দেশের মেয়েরা আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বি নয় তাই গভর্নমেণ্ট থেকেও আইন কানুনও সেইভাবে করা হয়েছে যাতে বাবারা মা এবং বাচ্চাদের টেক কেয়ারের টাকাটা দিতে বাধ্য থাকে। আর রিচ পিপলরা অনেক সময় সেই অনাথ বাচ্চাদের নিয়ে যায় তাদের হোম এসিস্ট্যন্ট হিসেবে। প্রসঙ্গে ফিরলাম।



- তো তুমি তোমার মা’র কাছে হেল্প সিক করছোনা কেন?

- মা’র সাথে এটা নিয়ে আমি ডিসকাস করতে চাই কিন্তু পারিনা

- কেন?



- মা’র বয়ফ্রেন্ড আছে। আর সেই বয়ফ্রেন্ড এসব মা’র কাছ থেকে শুনে এসে আমাকে ডিসকারেজ করে।ও আমাদের বাসায় এলেই বলে তোমার এতো পড়াশুনার কি দরকার। তুমি তোমার মাম্মি কে স্ট্রেস আউট করছো। আমার এটা শুনতে ভালো লাগেনা। যদিও ওই লোকটাকে আমি ভীষন অপছন্দ করি এবং আমি তার সাথে কথাও বলিনা, যখন তুমি জানবে যে তুমি ওর কেউনা তখন তোমার ভেতর থেকে তার জন্য কোন অনুভুতিই আসবেনা। ও একটা কাওয়ার্ড। আমি তাকে ডিসলাইক করি এটাও সে বোঝেনা। যেচে এসে কথা বলে।



- মনে মনে ভাবলাম- প্রকৃতির কি অদ্ভুত লীলা। নিজের শরীরে যার রক্ত সে যত ইগনোর কিংবা তীব্র বিষাদের কারনই হোক না কেন তবু তার প্রতি আদি অকৃত্রিম টান। বিচ্ছেদের নাটাই টা যার হাতেই থাকুক না কেন সুতোটা হয়তো সম্পূর্ণ ছিড়ে যায়না; আপাতভাবে অদৃশ্য হয় শুধু। ভাবনায় ছেদ পড়ল ওর প্রশ্ন শুনে।



- আচ্ছা তোমরা কি মা-বাবা সহ একসাথেই বাস কর ওখানে।?

- আমার বাবা বেচে নেই। গত হয়েছেন ২০০৯ সালে। তবে মারা যাবার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত আমার মা কিংবা আমাদের ভাবনায় অস্থির ছিলেন উনি; এমনকি নিজে এই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে যাচ্ছেন এটা জেনেও।



- আহা! আমার বাবাও যদি এমন হতো! আমি দুঃখিত তোমাকে আহত করার জন্য।



- না, না , ইটস ওকে। ফরগেট এবাউট ইট। তোমার প্রসঙ্গে আসি। তোমার আত্মিয়দের কাছে হেল্প চাচ্ছ না কেন?ওদের কে বল টাকাটা তুমি ধার হিসেবে নিচ্ছো এবং তোমার পড়াশুনাটা শেষ হলে তুমি ফেরত দিয়ে দিবে।প্রিটি ইজি।



- যতটা সহজ ভাবছো আসলে এটা এত সহজ নয়। আমি আমার জীবনে কখনো কারো কাছে কিছু চাইতে শিখিনি। আমার মা ছোট বেলা থেকেই আমাকে শিখিয়েছে আমার যা প্রয়োজন সেটা যেন আমি নিজেই অর্জন করে নেই। আর তাছাড়া আমি একটু অন্তর্মুখি স্বভাবের। কারো কাছে হাত পাতা আমার ধাতে নেই। এজন্য আমার বয়ফ্রেন্ড ও আমাকে বকে। ও আমাকে এনকারেজ করে যেন আমি জিজ্ঞেস করি আমার কি লাগবে। তবে যা বলসিলাম। আত্মিয়দের কাছে লজ্জার মাথা খেয়ে জিজ্ঞেস করিনি যে তা নয়। তবে বিনিময়ে ওরাও কিছু এক্সপেক্ট করে কিংবা ভবিষ্যতে করবে সেটা আমার ভালো লাগেনা।



- আমি সচেতন ভাবেই এই প্রসংগটা এড়িয়ে গেলাম। জিজ্ঞেস করলাম তোমার বয়ফ্রেণ্ড কি করে?



- ও আমার মত স্ট্রাগল করে টাকা পয়সা নিয়ে। তাই সেও এক্ষেত্রে নিরুপায়। ও আর আমি গত সামারে স্টারবাক্ আর ম্যাকডোনাল্ডে কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলাম সেটা দিয়ে এইবছর টা আমরা কষ্ট করে পার করলাম। ইভেন আমার শীতের কাপড়গুলোও কয়েক বছর আগের।



ওর কথা শুনে আমার মনে হচ্ছিল ইশ্বর আসলে ভদ্র পল্লীতেও দুর্লভ। কি আমেরিকা কি বাংলাদেশ সবখানেই অসহায়দের আর্তনাদ একই রকম। বললাম তুমি আপসেট হয়োনা। মনে রেখ তুমি পৃথিবীর অর্থনৈতিকভাবে সবচেয়ে স্বাবলম্বী দেশের একজন নাগরিক যাদের জন্য আছে এম্পল অব অপরচ্যুউনিটি। শুধু চোখ কান খোলা রেখো—একটা উপায় বের হয়ে যাবে। আমার দেশ অর্থনৈতিক ভাবে এখনো ডেভেলপিং এর লিস্টে। অথচ সেই রাষ্ট্রটিও আমাদের পড়াশুনা করিয়েছে নামে মাত্র ফী নিয়ে। সব মিলিয়ে আমার নিজের ৫০০ ডলারও খরচ করতে হয়নি। যদিও এর জন্য আমাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। প্রায় হান্ড্রেড থাওজেন্ড ছেলে মেয়েকে পেছনে ফেলে জায়গা করে নিতে হয়েছিল।



-ও বললো আর সেই দেশ কে রেখে তুমি এমেরিকা চলে এলে? এখন এদের কে সার্ভ করছ। তুমি কি এখানেই থেকে যাবে?



- আমি বললাম আমার যদি দেশে গিয়ে ভালো কিছু করার সু্যোগ হয় আমি অবশ্যই ফিরে যাবো। হাজার হলেও আমার স্বদেশ। আর কিছু ঋন শোধেরও ব্যাপার আছে, কী বলো?



- ও স্মিত ভাবে হাসলো। বললো তোমাদের অবশ্যই ফেরত যাওয়া উচিত। যদিও এদেশের নাগরিক হওয়ার টিকিট তোমার হাতে। বাট দ্যাটস নাথিং এট অল।



- আমি এইবার সবকিছু গুছিয়ে দরজার দিকে হাটা দিলাম। ও আবার জিজ্ঞেস করলো তুমি কি আমাকে একটু সাহায্য করবে? আমিও এই বছর কিছু স্কলারশীপে এপ্লাই করবো।যেহেতু তুমি এইখানে স্কলারশীপ নিয়ে পড়তে এসছে তাই আমার ধারনা তুমি আমাকে এই বিষয়ে ভালো সাহায্য করতে পারবে।



- বলো কি ভাবে সাহায্য করতে পারি?



- আমার এস ও পি টা তুমি রিভিউ করে দিবে?আমাকে তোমার ইমেল টা দাও। আমি পাঠিয়ে দেব ওটা।



- আমি বললাম শিউর। আই উড লাইক টু হেলপ ইউ। আমি তোমার এই স্ট্রাগল টাকে ভীষন শ্রদ্ধার চোখে দেখছি। আই লাইক ইয়োর পার্সোনালিটি ঠু। জাষ্ট কীপ গোয়িং। নেভার গিভ আপ। রিমেমবার ইউ আর স্ট্রাগলিং ফর ইউর এডুকেশন, নট ফর হেভিং ফান। আর এই জার্নিতে তুমি যদি সফল হও তবে একদিন এই যুদ্ধটা তোমার সুখ-স্মৃতি হিসেবে নস্টালজিক করে তুলবে। নেভার কম্প্রোমাজ উইথ দিস। জাস্ট ট্রাই ইয়োর বেষ্ট।



- ও কিছুই বললোনা তেমন। জানালার দিকে তাকিয়ে আনমনে নিজের ব্যাগটা কাধে নিতে নিতে বললো—আই উইশ মাই ড্রিম কামস ট্রূ। আমি এই যুদ্ধে জয়ী হতে চাই।



- আমি বললাম গড ব্লেস ইউ। আর ভাবলাম হে ইশ্বর আমি নিশ্বাস নিতে পারছি এর জন্য তোমার কাছে থ্যাঙ্কফুল আমি......





মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

স্রাবনের রাত বলেছেন: অনেক সুন্দর । আপনার জন্য শুভ কামনা ।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: আপনার জন্যও শুভ কামনা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশ ঝরঝরে সাবলিল লেখা! ভালো লাগল।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: আপনার কমেন্টও সাবলিল উতসাহব্যঞ্জক। ধন্যবাদ কাল্পনিক_ভালোবাসা ...

৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

জন ঢাকা বলেছেন: ভাল লাগা রেখে গেলাম +

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: পড়া ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কুইট করবে কেন? লেস এক্সপেনসিভ ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবে। সার্টেইন অ্যামাউন্ট অব লোন তো এমনিতেই পাওয়া যায়, উইদাউট ক্রেডিট হিস্ট্রি ওর হোয়াটেভার। সেই লোন দিয়ে যেখানে পড়া যায় সেখানে পড়বে।

অন ক্যাম্পাসে পড়াশুনা হবে না ব্যাপারটা বুঝলাম না। অন্য ক্যাম্পাসে পড়ার টাকা নাই, নাকি কলেজেই পড়ার টাকা নাই?

ভাল লাগল।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: ধন্যবাদ এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা ।ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো।

সম্ভবত ওর কাছে কোন টাকা পয়সাই নেই। আর ঠিক যানিনা অফ ক্যাম্পাসেই বা কিভাবে সে এনরোল করবে। তবে অর গল্প শুনে বেশ মন খারাপ লাগছে। ক্লাসে সবসময় অকে দেখি মন খারাপ করে এক কোনায় বসতে। এমনকি হেল্প লাগবে কিনা জিজ্ঞেস করলে খুব ধীরে বলতো , নো-থ্যাঙ্কস। এমনকি সহপাঠিরা যখন ফান করে তখনও ও চুপচাপ থাকতো। লাইফ ইস নট ফেয়ার এট অল...

৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: পড়তে দারুন লেগেছে,,,,,,,,

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: লাইলী আরজুমান খানম লায়লা - আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ.

৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
এটা খুবই লেম। সে কি আন্ডারগ্র্যাড স্টুডেন্ট, না গ্র্যাড? আন্ডারগ্র্যাড এ ওনলি ফেডেরেল যে গ্র্যান্ট পাওয়া যায় সেটা দিয়ে পড়া য়ায়, অনেক লেস এক্সপেনসিভ কলেজে, আর লোনও পাওয়া যায় সার্টেইন অ্যামাউন্ট। ফোরটি থাউজ্যান্ডের ইউনিভার্সিটিতে পড়ে বসে বসে ট্রান্সফারের চিন্তা না করে ওখানেই থাকার চিন্তা করলে কুইটই করতে হবে।

প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি?
আমেরিকায় টাকার অভাবে কেউ পড়ালেখা কুইট করে নাকি, হয়ত ভাল ইউনিভার্সিটিতে যেতে পারে না, কিন্তু দেয়ার ইজ অলওয়েজ অলটারনেটিভ।

আপনার লেখা খুব সুন্দর, নিয়মিত লেখলে ভাল লাগবে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: দেয়ার ইজ অলওয়েজ অলটারনেটিভ-সহমত।
ও আন্ডারগ্রেড সফোমোর। আর ঠিক ধরেছেন-- প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি।

আমার লেখা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ...

৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

ঝিনুক ওয়াজিহা বলেছেন: পড়ে কিছুটা খারাপ লাগলো। শুভ কামনা!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: আমারো শুনে খুব খারাপ লাগছে । ওর জীবনের এই সময়টাতে অন্য অনেকে পড়াশুনার পাশাপাশি খুব মজা করছে কিন্তু ওকে ভাবতে হচ্ছে অনেক কিছুই... জীবন কাউকেই ক্ষমা করেনা...

শুভ কামনা আপনার জন্যও...

৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সাবলীল লেখা। ভালো লাগলো।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: হামা ভাই- আমার লেখায় আপনার কমেন্ট না পাওয়া পর্যন্ত শান্তি পাইনা মনে হয়... হা হা হা... রিয়েলি ইট ইস... :-)

আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগলো...আর আপনার লেখার কিন্তু একজন বড় ভক্তও আমি...

৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: আই উইশ মাই ড্রিম কামস ট্র.. অবশ্যই আপনি এই যুদ্ধে জয়ী হবেন ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪২

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: মামুন রশিদ--ভাই আপনার প্রার্থনা ও শুভ কামনা আমি পৌছে দেব ওর কাছে।।

লেটস হোপ ও যেন এই যুদ্ধে জয়ী হয়...

১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভাই এইটা কি গল্প না সত্যি?

সেমিস্টার টিউশন ফী ৪০ হাজার ডলার, ইটস আনবিলিএবল !!! লেখাটা সত্যি হলে ইউনিভার্সিটির নাম কি একটু বলবেন?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭

শাদা-অন্ধকার বলেছেন: ভাই- আপনার কী মনে হয়েছে? গল্প না বাস্তবতা?

এক একাডেমিক ইয়ারে দুই সেমিষ্টারে ফি ৪০ হাজার ডলার অনেক কমই... এই এমেরিকাতে আমার পাশের ইউনিভার্সিটির এক একাডেমিক ইয়ারে টিউশন ফী কত শুনবেন। ৬০, ০০০ ডলার-- ইস ন্ট ইট আনবিলিভেবল?!

আর দুঃখিত--ইউনিভার্সিটি কিংবা গল্প কিংবা বাস্তবতার মুখ্যাভিনেতাদের নাম না হয় অজানাই থাক... কী বলেন?

১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লাগছে লেখাগুল

শুভ কামনা :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.