নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/asrafulalam

ব্যোমকেশ বাবু

ব্যোমকেশ বাবু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি কি ইন্ডিয়ান হয়ে গেলাম ?

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৯



নিউ ইয়র্ক এ আমার বাসায় বাংলা টিভি চ্যানেল দেখার কোনো বেবস্থা নেই ।

এতদিন একটা দেশি চ্যানেল কোম্পানি থেকে কমপ্লিমেন্টারি একটা বাক্স দিয়েছিল বাংলা চ্যানেল দেখার জন্য, কিন্তু বৌ বাচ্চারা দেশে যাবার পর ওইটা আর কমপ্লিমেন্টারি নেই । আমিও আর টাকা দিয়ে দেশি বাংলা চ্যানেল গুলো দেখার প্রয়োজন বোধ করলাম না । যেটুকু সময় পাই , ইউটউব এ বাংলা মুভি , নাটক, ডকুমেন্টারী এইসব দেখি । সম্ভবত এই কারনে আমার ভাষা গত এবং চরিত্রগত দিক গুলোতে কিছু পরিবর্তন আসছে । সম্ভবত আমি ইন্ডিয়ান হয়ে যাচ্ছি ধীরে ধীরে । কারণটা খুবই স্বাভাবিক । অনলাইন এ আমার বাংলার তো কিছু নেই । আমার যা প্রয়োজন তা তো পাচ্ছি না খুঁজে ডিজিটাল বাংলার ইউটউব এ । নিতান্ত বাধ্য হয়ে দেশি নাটক গুলো দেখি । প্রত্যেকটা নাটক এর একই কাহিনী । তাছাড়া আগা মাথা হীন নাটক গুলোর অনেকটাই বুজি না ।

আমায় দোষ দিয়ে কোনো লাভ নেই । আমার পেটে খিদে আর আমার চাই বিরিয়ানি , সাদা ভাত আমি কেন খাবো ?

শিল্পমনা লোকজন কি শুধু শান্তিনিকেতন কেন্দ্রিক ? টিভিতে শিল্পমনা শিল্পী মানেই কি, কপালে বড়ো একটা লাল টিপ্ আর সবাইকে "তুই" বলে সম্ভোধন ? আর রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে সব কবি সাহিত্যিক কি ওপার বাংলার ? বাংলা ভাষার কাব্য বা সাহিত্য কি আমাদের না ? আচ্ছা ভাবুন , বাংলা ভাষা ভাষী সব কবি সাহিত্যিকদের যদি এপার বাংলা আর ওপর বাংলা এই দুইভাগে ভাগ করেন,তাহলে , কয় জন আমার আপনার ভাগে পরে ? আমিতো হুমায়ুন আহমেদ ছাড়া আর কাওকে তেমন দেখি না । তাহলে ভাগাভাগিতেও আমরা হেরে গেলাম ? নাকি ভাগাভাগি করাটাই ভুল ছিল ?

এবার আসুন আমার আর আপনার কাছে কি আছে , তাই দেখি । সত্যি বলতে কি , আমার আর আপনার কাছে এমন কোন "রোল মডেল" নেই যাকে আপনি নিজের মতো করে ভাবতে পারেন । ছোট বেলায় আমরা বড়ো হয়েছি ফেলুদা , নন্টে ফন্টে এই সব পড়ে । তখন মাথার মধ্যে ছিল না ফেলুদা কি ইন্ডিয়ান না বাংলাদেশী । কিন্তু এখন ভাবতে বাধ্য হচ্ছি । লেখা মানেই হচ্ছে , হয় ধর্ম ভিত্তিক সুড়সুড়ানি অথবা নারীদের নিয়ে চুলকানি মাখা কিছু ফালতু টপিক । ব্লগ থেকে শুরু করে বই মেলা , সব খানেই একই অবস্থা ।এই সব লেখা নিয়ে আবার খুন খুনি ও হয় । যাই হোক , হয়তো অনেকেই জানেনা কোথায় তাদের থামতে হবে । তাই ওই দিকে আর যাচ্ছি না ।

এটা খুবই স্বাভাবিক একটা বেপার ,অন্তত আমার কাছে । খুব সহজ এর সরলীকরন । দেখুন , একই ভাষা ভাষী সংস্কৃতি শুধু আমাদের না । ইংল্যান্ড , আমেরিকা , অস্ট্রেলিয়া এই সব দেশ স্বাধীন এবং নিজস্য মানচিত্রের অধিকারী । কিন্তু সাহিত্য নিয়ে যখন কথা হয় , তখন এই সব কটি দেশ এ সেক্সপিয়ার এর নাম নেয়া হয় ।আমেরিকার কোনো মানুষ তো বলে না যে সেক্সপিয়ার ইংল্যান্ড এর এই জন্য আমি সেক্সপিয়ার পড়বো না । কিংবা HARRY POTTER ইংল্যান্ড এ লেখা তাই আমেরিকানরা এই ছবি দেখবে না । আপনি হয়তো জানলে অবাক হবেন আমেরিকানরা , ব্রিটিশদের কি পরিমান ঘৃণা করে । সামান্য একটা উদহারণ দেই , শুধু মাত্র ঘৃণা এর কারনে আমেরিকা তে ড্রাইভিং লেন ইংল্যান্ড এর উল্টো দিকে , বাতির সুইচ ON করে এরা উপরের দিকে , মানে আমাদের ঠিক উল্টো । এই রকম আরো অনেক কিছু । আপনি যখন আমেরিকাতে এসে বলবেন আপনি ইংল্যান্ড থেকে এসেছেন , দুইটা জিনিস হবে আপনার সাথে , একটা আপনাকে পুরোপুরি IGNORE করবে এরা, আর দ্বিতীয় যে জিনিসটি যা করবে এরা, তা হচ্ছে আপনাকে অসম্ভব সম্মান করবে । বেপারটা কিছুটা ঘোলাটে মনে হতে পারে আপনার কাছে । হয়তো বা । কিন্তু এটাই সত্যি । ঘৃণা মানে, মেনে না নেয়া নয় । ঘৃণা মানে আপনাকে বুজিয়ে দেয়া , আমি আপনার সবকিছু পছন্দ করি না, কিন্তু এর মানে আমি সব কিছুই অপছন্দ করি না ।

এই দুটি দেশ এর মধ্যে ভাষাগত এবং জাতিগত অসম্ভব মিল , এবং প্রকৃত পক্ষে যারা একই পরিবার এর অংশ । কিন্তু আশ্চর্য বেপার হচ্ছে , আমেরিকানরা তাদের স্বাধীনতা লাভ করে ব্রিটিশদের কাছ থেকে । তাও অনেক রক্তের বিনিময়ে । তাহলে কিভাবে এরা নিজেদের মধ্যে ঘৃণা আর মিলন খুঁজে পায় ? হয়তো মানচিত্র দিয়ে এরা সব কিছুর মাপঝোক করে না । ব্রিটিশরা যেমন করে চাইলেই সুপারম্যান বা স্পাইডার ম্যান বানাতে পারবে না , ঠিক তেমনি আমেরিকানরা চাইলেই সেক্সপিয়ার বানাতে পারবে না । নিউ ইয়র্ক এর ব্রডওয়ে, মানে নাট্য পাড়ার থিয়েটার গুলোতে বেশিরভাগ ব্রিটিশ নাটক চলে বা ব্রিটিশ গায়ক গায়িকা ADELE বা ELTON JOHN এর গান । আমেরিকানরা সমানে দেখছে এসব । আবার সুপারম্যান বা আইরন ম্যান এর মতো ছবি গুলোও ব্রিটিশরা হুমড়ি খেয়ে দেখে ।

বেপারটা হচ্ছে , আমি যদি খুব সহজে একটা রবীন্দ্রনাথ বা সত্যজিৎ বানাতে না পারি, তার মানে এই না যে আমি এদের প্রতি আমার ওনারশিপ ছেড়ে দিবো । আজকে আমাদের ভারত ঘৃণার কারনে, আমাদের নিজের সাহিত্য , সংস্কৃতিকে আমরা আরেকটি দেশ এর বলে মেনে নিচ্ছি । লাভ হলো কার ? অবশ্যই আমার না । আর কেনই বা আমি এই অহেতুক কোম্পারিসন এ যাচ্ছি ? কারণ কি ধর্ম ? মনে হয় না । কারণ ব্রিটিশ আর আমেরিকানদের ধর্ম ও কিন্তু আলাদা । একদল BEPTIST আরেকদল CATHOLIC , একদল POPE কে মানে ,আরেকদল POPE কে রীতিমতো ঘৃণা করে । তাহলে কিভাবে এরা এক হলো ? এরা তো এক না , কোনো ভাবেই এক না ?কিন্তু দূর থেকে আপনি তো ভাবছেন এরা একদল ? হয়তো ভাবছেনা একই ভাষাভাষী বলে ? না তাও ঠিক না । ব্রিটিশ ইংলিশ আর মার্কিন ইংলিশ এ অনেক পার্থক্য । আপনি যখন এই দুইটি দেশ এ এসে অনেক দিন থাকবেন , তখন বুজতে পারবেন এদের মাজে কতটা অমিল । সৌভাগ্যক্রমে আমি সেই ভাগ্যবান হবার সুবাদে বুজতে পারছি , এতো অমিল এর মাঝেও কোথায় এরা মিল খুঁজে পায় ।

ধরুন আপনি বা আমি খুব সহজে রোহিঙ্গাদের আমার দেশে আশ্রয় এর বেপারটা মেনে নিচ্ছি বা রোহিঙ্গাদের প্রতি আমার- আপনার তেমন একটা ঘৃণা বোধ কাজ করছে না । ঠিক একই বেপারটা যদি ভারত থেকে আসা কোনো রিফুজির দল হতো , আমার আপনার ঘৃণা হতো এবং অবসসই অনেক গুন্ বেশি হতো । কারণটা ধর্মের জন্য না , কারণটা অন্য । আপনি তাকেই ঘৃণা করেন যার সাথে আপনার HISTORY বা ইতিহাস আছে ।একই বেপার পাকিস্তানিদের ক্ষেত্রে । একদল বাঙালি এদের ঘৃণা করে আর একদল ভালোবাসে । কারণ ও একই । কারণ হচ্ছে পাকিস্তানিদের সাথেও আপনার- আমার HISTORY বা ইতিহাস আছে । সম্ভবত পাকিস্তানিদের ভাষা উর্দু হওয়াতে অনেকে এখনো এই ভাষায় কোনো কিছু চর্চা করতে পারছে না , নাইলে দেখতেন অনেকে এখনো উর্দুতে কবিতা বা সাহিত্য চর্চা করতো । আমি আপনি ১৯৫২ বা ১৯৭১ এই সব দিয়েও ধরে রাখতে পারতাম না. বেপারটা আরো সহজ করে দেই, আপনি আপনার স্ত্রী বা স্বামীর সাথে ঝগড়া ঝাটি করেন , ক্ষুনশুটি করেন , কারণ আপনাদের দুই জন এর মাজে একান্ত কিছু HISTORY বা ইতিহাস আছে ।কই, আপনি তো অন্য কোন পরপুরুষ বা পর নারীর সাথে ঝগড়া বা খুনসুটি করেন না ।

খুব ভালো করে চিন্তা করে দেখুন, ঘৃণা বা ভালোবাসা এই দুই ইমোশন এর জন্য কিছু ইতিহাস বা কালের স্মৃতি দরকার । স্মৃতি ছাড়া আপনি কখনোই কাওকে সহজে ঘৃণা বা ভালোবাসতে পারবেন না । তাহলে মেনে নিচ্ছেন যে আমাদের কিছু স্মৃতি আছে যা আমাদের ঘৃণা বা ভালোবাসতে শিখায়, তবে আমরা কেন নিজেদের ওনারশিপ ছেড়ে দিচ্ছি অন্য দেশ এর হাতে ?
হুমায়ুন আহমেদের "আজ রবিবার" নাটকটি প্রথম বারের মতো ইন্ডিয়ার স্যাটেলাইটে প্রচার হচ্ছে । খুবই ভালো কথা , কিন্তু আমি বাজি ধরে বলতে পারি, এই নাটক যদি ইন্ডিয়াতে জনপ্রিয় হয়, তাহলে কাল থেকে আমরা হুমায়ুন আহমেদকেও ঘৃণা করতে শুরু করবো আমরা আর এক সময় এই হুমায়ুন আহমেদ ইন্ডিয়ান হয়ে যাবে আমার আপনার কাছে ।

স্মৃতিহীন যে আধুনিক নাটক সিনেমা বানাচ্ছি আমরা, তা কত টুকু ভালোবাসা বা ঘৃণা পাচ্ছে ? আজকের দিন এর নাটক বা সিনেমাগুলোর প্লট বা কাহিনী খুবই আধুনিক এবং প্রচন্ড পশ্চিমা ধাঁচের । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে , মার্কিন বা ব্রিটিশদের সাথে কোন HISTORY বা স্মৃতির ফলে আমরা এমন পচ্ছিমা ধাঁচের নাটক সিনেমা বানাচ্ছি আমার যান নেই । সূত্র মতে, এটা হবার কথা ছিল না । অবসসই আমার সূত্রমতে , আপনার হয়তো অন্য মত থাকতেই পারে । হয়তো আপনি আমেরিকাতে এসেছিলেন এবং কয়েক বছর থেকে কিছু স্মৃতি নিয়ে দেশ এ ফিরলেন আর বানিয়ে ফেললেন সেই স্মৃতির উপর নাটক , সিনেমা বা ডকুমেন্টারী । কিন্তু একবার কি ভেবেছেন, যারা আপনার এই নাটক বা সিনেমা দেখছে তাদের কি স্মৃতি আছে আমেরিকা বা পচ্ছিমা এই দেশ এর সাথে ? আপনি হয়তো নিজের মনের মধ্যেকার শৈল্পিক প্রকাশ ঘটাচ্ছেন , কিন্তু আপনার মতো এইরকম তো মাইকেল মুধুসূধন দত্ত ও ছিলেন, কই তিনি তো টিকে থাকতে পারেন নি । আপনি পারবেন তো ? মাত্র কয়েক বছর এর স্মৃতি থেকে আপনি পেতে চান শিল্পের সনদ , তাহলে শত বছর ধরে যে স্মৃতি , তার কি হবে ?

একটা সুপারম্যান বা আইরন ম্যান কি আমরা বানাতে পারি না ? ছোট বেলা থেকে শিশুরা সেই সুপার হিরো দেখে বড়ো হবে, কিছু স্মৃতি থাকবে তাদের মাজে । এই মুহূর্তে , সব চেয়ে বড় দরকার একটা বাঙালি সুপার হিরো । যেহেতু শান্তি নিকেতনি ভাষা বা কপাল এ লাল টিপ্ আমাদের পছন্দ হচ্ছে না, আমাদের সুপার হিরো কনসেপ্ট এ যাওয়া দরকার । বেপারটা এমন , আমাকে একটা সুপার হিরো দাও , আমি একটা সুন্দর জাতি দেব তোমায় ।

ও আরেকটি কথা , আপনি এতক্ষন যে আমার লিখাটি পড়লেন, কেন জানেন ? প্রথম কারণ ব্লগটির নাম , যেখানে একটি ঘৃণা বা ভালোবাসার শব্দ জড়িত । আর দ্বিতীয় কারণটিও একই , নিউ ইয়র্ক নামের শব্দ টি , যার মধ্যেও আপনার ভালোবাসা বা ঘৃণা জড়িত । ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

এম্বিগ্রামিষ্ট জুলিয়ান বলেছেন: লাস্ট প্যারাতে এসে মেরে দিলেন :) :) মুখ বুজে মাইর টা খাইলাম।

লেখাটা ভাল হয়েছে :)

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

আহা রুবন বলেছেন: লেখাটি ভাল লাগল, চিন্তার উদ্রেক করে। কিন্তু অযত্নের ছাপ স্পষ্ট।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫

পথহারা মানব বলেছেন: লজিক্যাল লেখা!!!! ভালো লাগল।
অন্যের ভালটা নিতে পারি না, শুধু ইতিহাস নিয়েই ঘাটাঘাটি করি।
মজার ব্যাপার কি জানেন দাদা, ইন্ডিয়া আর পাকিস্তানকে আমরা যতটা ঘৃনা করি, ব্রিটিশদেরকে কিন্তু ততটা ঘৃনা করি না অথচ তারা কিন্তু আমাদেরকে কম নির্যাতন করে নি। দুইশ বছর জ্বালিয়েছে।
বিশ্বায়নের এ যুগে কিছু আবেগকে মূল্য দিতে গিয়ে দেশের অর্থনীতির বারোটা বাজাচ্ছি।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিশ্লেষণধর্মী লিখাটি ভাল লাগল । ভারত বিদ্ধেষী মনোভাবে বিষয়টি নিয়ে আমার মনে একটু অন্যরকম চিন্তা ঝট পাকাচ্ছে । এখানে মনে হয় একটি বড় ধরনের Fallacy of composition রয়েছে । আসলে এই মনোভাবটি ছড়াচ্ছে কারা , তাদের অার্থ সামাজিক রুট টা কোথায় গ্রতিথ , এই বিদ্বেষ ছড়ানোর সুফল ভুগী কারা , বেনিফিটটা কার বেশী হচ্ছে , আখেরে স্বল্প মেয়াদী ও দীর্ঘ মেয়াদী সুফলটা কার ঘরে জমা হচ্ছে । ইত্যদি বিষয় নিয়ে যদি একটি অনুসন্ধানী গবেষণা করা হয় তাহলে মনে হয় প্রকৃত সত্যটা বেড়িয়ে আসবে । সরিষায় মধ্যেই ভুত আছে বলে বিশ্বাস করতে শুরু করেছি । বিদ্বেষ ছড়ানোর কাজে ফ্রন্ট লাইনে যাদেরকে দেখা যায় তারা আসলে কোন ফেকটর নয় , তারা জানেনা কিংবা বুঝতে পারছেনা তারা কাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে । তারা যখন জানতে পারবে যে তারা তাদের কথা বার্তায় যাদের প্রতি আঙ্গুল তুলছে তারাই যে এর পষ্চাদে ক্রিরনকের ভুমিকা রাখছে তখন তাদের ভুল ভাঙ্গবে কিন্তু ততদিনে অনেক দেরী হয়ে যাবে ।
ধন্যবাদ ভাল একটি বিষয়ে আলোচনার সুত্রপাতের জন্য ।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫২

এ সাঈদ বলেছেন: অনেক কিছুই জানতে পারলাম আপনার এই বিশ্লেষণধর্মী লেখনীর মাধ্যমে। লেখা থেকে যা বুঝলাম এবং আমার ব্যক্তিগত মতামত থেকেও বলতে পারি ''চরম ভারত বিদ্বেষ আমাদের সংস্কৃতির অন্তরায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে ।''

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চমৎকার লিখা।
নাম আর প্রথম প্যরা পড়ে ভেবেছিলাম গতানুগতিক কিছু হবে, পড়বো না।
কিন্তু লিখাটা ওপেন না করলে খুব ভাল একটা বিশ্লেষণধর্মী লিখা মিস করতাম।

শুভকামনা।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

রাশেদ রাহাত বলেছেন: সম্মানিত ব্লগার ব্যোমকেশ বাবু. আপনার মেইল ঠিকানাটা একটু দেওয়া যাবে...?
[email protected]

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.