নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

My scrapbook!

বৃতি

অলস সময়ে শব্দ নিয়ে কিছু কাটাকুটি খেলা চলে। সাহিত্য, গভীর চিন্তাশীলতা, দর্শন- ইত্যাদি ইত্যাদি এখানে না খোঁজাই ভালো।

বৃতি › বিস্তারিত পোস্টঃ

হ্যাপি হ্যালোউইন!!!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:০৩



পশ্চিমা দেশগুলোতে হেমন্তকাল খুব উৎসবমুখর। হালকা ঠান্ডা আবহাওয়ার সাথে অক্টোবরের শুরু থেকেই বাতাসে উৎসবের গন্ধ। উইকএন্ডের দিনগুলো হ্যালোউইনের থীম নিয়ে পার্টি শুরু হয়ে গেছে অক্টোবরের শুরু থেকেই-- ৩১ শে অক্টোবর হ্যালোউইন-- অফিস আদালত, বাড়ি, ইশকুল, দোকানপাট, হাসপাতাল-- কোথায় কুমড়ো, ক্যান্ডি, কুকি আর চকোলেট নেই!!!!!! তারপর নভেম্বরে থ্যাংকস গিভিং, ডিসেম্বরে ক্রিসমাস। আর পরের বছরের প্রথম দিনটি-- নিউ ইয়ার্স। এই পুরোটা সময়ে পশ্চিমা দেশগুলো জমজমাট-- কারণ এটা হলিডে সীজন!! চারপাশে হাসিমুখ, মজার রান্নাবান্না, খাওয়াদাওয়া, কেনাকাটা, আত্মীয় আর প্রিয়জনদের সাথে দেখাসাক্ষাৎ-- আমাদের দেশের ঈদের সময়টুকুর কথা ভাবুন-- ঠিক যেন সেরকম আনন্দের ছোঁয়া চারদিকে।



হারভেস্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হয়ে গেছে, অনেকটা যেন বাংলাদেশের নবান্ন উৎসব, সারা পৃথিবীতে হেমন্তকাল বিভিন্ন সময়ে এলেও নতুন ফসল ঘরে ওঠার প্রেক্ষিতে নিজস্ব আবহে নাচ, গান আর মজার খাবারদাবারের সাথে নিজস্ব কিছু উৎসব পালন কিন্তু সর্বজনীন। এক ছুটির দিনে গিয়েছিলাম কান্ট্রিসাইডের দিকে এক ফার্মে। টিকেট কেটে ঢুকতে হয়। সেখানে ছিল শিশুদের জন্য বিভিন্ন ইভেন্ট- পনি রাইড, জাম্পেলিন, ট্রেন, কাররাইড, হিউম্যান বাবল, বিভিন্ন প্রাণীর সাথে মোলাকাত, বেশ কিছু প্রতিযোগিতামূলক খেলাধুলা, গান, নাচ, আর ইয়াম ইয়াম সব খাবার। বিভিন্ন স্টল আর বুথে ছিল গয়নাগাঁটি, পোশাক, খেলনা আরও অনেক কিছু!



হ্যালোউইন এর ধারণা কোত্থেকে এলো দেখা যাক। প্রাচীন কেল্টিক (বা শেল্টিক) স-ইন (Samhain) ফেস্টিভ্যাল থেকে এর উৎপত্তি। দু'হাজার বছর আগে কেল্টরা বর্তমান আয়ারল্যান্ড, ইউনাইটেড কিংডম ও উত্তর ফ্রান্স জুড়ে বাস করত। তাদের নববর্ষ ছিল নভেম্বর ১-- গ্রীষ্মের শেষ এবং ধূসর শীতের শুরুর এ সময়টিকে মানুষের মৃত্যুর সাথে একাত্ম করেও ভাবা হতো। কেল্টদের ধারণা ছিল, নববর্ষের আগের রাতে জীবিত আর মৃতের ভেতরের দূরত্ব আবছা হয়ে আসে, তাই অক্টোবরের ৩১ এর রাতে মৃত আত্মারা পৃথিবীতে হাজির হয় এবং তাদের উপস্থিতির মাধ্যমে কেল্টিক প্রীস্টরা (Druids) ভবিষ্যতবাণী করত আগামী বছর কেমন কাটবে। প্রাকৃতিক শক্তির কাছে সম্পূর্ণই প্রণত মানুষরা তাদের মানসিক শান্তির জন্য, সামনের শীতের দিনগুলোতে তাদের করণীয় সম্পর্কে সব ধরণের নির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করত অধীরভাবে, তাই এই রাতের ভবিষ্যতবাণীর মূল্য ছিল অপরিসীম। বিরাট জনসমাবেশে এই রাতে কেল্টিক প্রীস্টরা দেবতাদের উদ্দেশ্যে আগুন জ্বালিয়ে (bonfire) তাতে শস্য আর প্রাণী নিক্ষেপ করত। প্রাণীর মাথা আর চামড়া দিয়ে তৈরি পোশাক পরে এই উৎসবে উৎসাহী সবার ভবিষ্যতবাণী করা হতো।

দিন গড়ালো। ৪৩ খ্রীস্টাব্দে কেল্টিক এলাকায় রোমান সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হলো। তাদের চারশ' বছরের রাজত্বে রোমানদের নিজস্ব দুটি অনুষ্ঠানের সাথে কেল্টিকদের স-ইন ফেস্টিভ্যাল মিলে ইতোমধ্যে নতুন দুটি ফেস্টিভ্যাল তৈরি হয়েছে - ফেরালিয়া এবং আরেকটি দেবি পমোনাকে উদ্দেশ্য করে। পমোনা রোমানদের ফল এবং বৃক্ষের দেবী। বর্তমানে হ্যালোউইনের অ্যাপল-ববিং এর ধারণা সেখান থেকেই এসেছে।



নবম শতকে ইউরোপে খ্রিস্টান সাম্রাজ্যের বিস্তারের সাথে সাথে রোমান অনুষ্ঠানগুলোতেও কিছু পরিবর্তন আসে। ক্রিশ্চিয়ান ধারণায় ৮৩৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৩১ শে অক্টোবরের কেল্টিক স-ইন ফেস্টিভ্যাল পরিবর্তিত হয়ে নতুন নামকরণ হয় All-hallows Evening বা Halloween. নভেম্বর ১ হলো All Hallows' Day এবং নভেম্বর ২ হলো All Saints' Day। কাজেই সমন্বিতভাবে এই তিনদিনকে বলা হয় Allhallowtide-- সেইন্টদেরকে সম্মান জানানোর সাথে সাথে সদ্যমৃত আত্মারা- যারা এখনো স্বর্গে পৌঁছাতে পারেনি, তাদের জন্য প্রার্থনার জন্য বাৎসরিকভাবে এই সময়কে নির্ধারণ করা হয়। বারো শতকে এই তিনদিনের পবিত্র সময়ে ইউরোপে ক্ষুধার্তদের জন্য তৈরি করা হতো Soul cake; ট্রিক-অর-ট্রিটিংএর ধারণার উৎপত্তি এখান থেকেই বলে মনে করা হয়। গরীব শিশুরা এক বাড়ীর আঙিনা থেকে আরেক বাড়ী ছুটে যেতো কিছু খাবারের আশায়-- বিনিময়ে দাতাদের মৃত আত্মীয় স্বজনদের জন্য তারা প্রার্থনা করত।

আমেরিকার ম্যারিল্যান্ডে ক্যাথোলিক কলোনিস্টরা এবং অ্যামেরিকান সাউথে অ্যাংগলিকান কলোনিস্টরা হ্যালোউইন উদযাপন করত প্রথম থেকেই। কিন্তু নিউ ইংল্যান্ড কলোনিস্টরা ( colonies of Connecticut, Colony of Rhode Island and Providence Plantations, Massachusetts, and Province of New Hampshire) ছিল পিউরিটান। তারা হ্যালোউইনসহ অনেক অনুষ্ঠানের একেবারেই বিপরীতে ছিল। উনিশ শতকে ঢালাওভাবে স্কটিশ এবং আইরিশ ইমিগ্রান্ট আমেরিকায় আসে- তখন থেকে হ্যালোউইন আমেরিকার একটি জাতীয় উৎসবে পরিণত হয়।



হ্যালোউইনের কুসংস্কারগুলো বেশ মজার। মৃত আত্মীয় বা বন্ধুর জন্য খালি চেয়ার রাখা হয় টেবিলে- সামনে থাকে খাবারভর্তি প্লেট। কিছু খাবার রাখা হয় বাইরের ভূতদের জন্য। পিচ্চি ভূতদের জন্য চকলেট-ক্যান্ডি-কুকি তো আছেই! জ্যাক- ও- ল্যান্টার্ণে উঠোনে আলো জ্বালানো হয় যাতে প্রিয় মৃত আত্মারা পথ খুঁজে ঘরে ফিরতে পারে। কালো বিড়ালটা এই রাতে পাশ দিয়ে গেলো তো মহাবিপদ! তৈরি হন সামনের দুর্ভাগ্য বা ভয়াবহ খারাপ কিছুর জন্য! ঝুলে থাকা মইয়ের নিচ দিয়ে হাঁটা একেবারেই নিষেধ। এছাড়া ভাঙা আয়না, রাস্তায় ভাঙা কোন কিছুতে পা মাড়ানো অথবা কোনোভাবে লবণ ছিটকে পড়লো-- আপনাকে উচ্চস্বরে "সাবধান!!!!!!!" বলা ছাড়া আর কিই বা করার আছে আমার?



আঠারো শতকের দিকে অন্য ধরণের আচারও পালন হত হ্যালোউইনে। বিয়ের সাথে সম্পর্কিত ছিল কিছু অনুষ্ঠান। তখন স্কটল্যান্ডে এই দিনে কুমারী মেয়ে তার সম্ভাব্য বিয়ের প্রার্থীদের নাম একেকটি হেইজেলনাটে লিখে ফায়ারপ্লেসের আগুনে ছুঁড়ে মারত। যার নাম সম্বলিত নাট না ফেটে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যাবে সর্বপ্রথম, তিনিই সম্ভাব্য বর! অথবা আজ রাতে স্বপ্নে যিনি আসবেন, তিনিই হয়ত সেইজন! কুমারী মেয়েরা কাঁধের ওপর দিয়ে আপেলের ছাল ছুঁড়ে ফেলত পেছনে-মাটিতে পড়ে থাকা ছালের থেকে তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ধারণা করা হতো বরের নামের আদ্যাক্ষর! ছেলেদের পার্টিতে আপেল ডুবানো পানির গামলা থেকে যে প্রথম আপেল তুলে আনতে পারবে মুখ দিয়ে ( হাতে স্পর্শ করা যাবে না) সেই আপেল-ববার হল সৌভাগ্যবান পুরুষ, যার কপালে সবার আগে বৌ জুটবে। এমন আরও শত শত (কু)সংস্কারে ঘেরা ছিল আগেকার হ্যালোউইন উদযাপন।

এই সময়কার হ্যালোউইন উৎসব কিরকম? ট্রিক-অর-ট্রিটিং, কস্টিউম পার্টি, হ্যালোউইন ডেকোরেশন, পাম্পকিন কার্ভ করে জ্যাক-ও-ল্যান্টার্ণ বানানো, বনফায়ার, অ্যাপল- ববিং, ফরচুন-টেলিং গেইমস, হন্টেড অ্যাট্রাকশনগুলোতে বেড়াতে যাওয়া, হরর মুভি টাইম ছাড়াও আছে চার্চের পক্ষ থেকে মৃতদের জন্য মোম জ্বেলে সম্মান জানানো। মৃতদের সম্মানে কেউ কেউ এই রাত্তিরে একেবারে ভেজেটেরিয়ান- মাংসজাতীয় কোন খাবার মেন্যুতে রাখেন না। তবে আমেরিকার সমসাময়িক হ্যালোউইন উদযাপন ধর্মভিত্তিক না বলে বিনোদনমূলক বলাটাই বেশি যৌক্তিক হবে। সন্ধ্যে হওয়ার সাথে সাথে শিশু-কিশোররা নানারকম কস্টিউম পরে বাড়ি বাড়ি ট্রিক-অর ট্রিটিং এ যায়- অভিভাবভাবকরা সাথেই থাকেন। এখনকার স্বাস্থ্যসচেতন ট্রিটাররা ক্যান্ডি-কুকির পাশাপাশি মিনিপ্যাক প্রেৎযেল, জুস, খেলনা, স্টিকার, পেন্সিল, ইরেজার, এমনকি টুথব্রাশের মত বিশেষ দরকারী জিনিসগুলোও উপহার হিসেবে রাখেন। বড়দের আছে নিজস্ব পার্টি-- এক বাসায় দেখেছি ওপেন পার্টি ফর অল-- যে কেউ এসে জয়েন করতে পারে সেখানে। কস্টিউমেও অনেক বৈচিত্র্য এসেছে-- শুধু ভূত প্রেত ডাইনি নয়-- ব্যাটম্যান সুপারম্যান থেকে শুরু করে সাই-ফাই ক্যারেক্টারগুলোও সব জায়গা করে নিয়েছে এই উৎসবে।

এবার কিছু ব্যক্তিগত মতামত। পৃথিবীতে ধর্মের সংখ্যা কম নয়- ৪২০০ এরও বেশি। আমি বা আপনি যেমন নিজ নিজ ধর্ম ধারণ করেছি, অন্যরাও তাই। এক ঈশ্বরে বিশ্বাস থাকলে ঈশ্বর পুরো মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন- এ ভাবনাটাই তো স্বাভাবিক। সে হিসেবে নিজেকে বড় বা পুরোপুরি অন্যরকম ভাবার কিছু নেই। অন্য কোন ব্যক্তি আপনার-আমার থেকে বড় নয়, ছোটও নয়, মানুষ হিসেবে আমরা সবাই সমান। অ্যামাজন রেইন ফরেস্টে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বা বৌদ্ধদের পা পড়েনি, তাই সেখানে এই ধর্মগুলোর প্রচার বা প্রসার হয়নি। সেক্ষেত্রে অ্যামাজন রেইন ফরেস্টের অধিবাসীরা সেখানে তাদের নিজস্ব আচার পালন করবে- সেটাই কি স্বাভাবিক নয়? প্রকৃতি বৈচিত্র্যময়। সেজন্যই প্রকৃতি সুন্দর। ভাবুন ফুলের কথা- প্রকৃতি শুধু আপনার পছন্দের ফুল লাল গোলাপ দিয়ে ভরে আছে- একদিন আপনার কাছে তাতে অস্বস্তিবোধ শুরু হবে না? আপনি যদি সম্মান চান, অন্যকেও সম্মান দিন। এক পৃথিবীর অধিবাসীদের সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন। অন্য ধর্ম পালন করার কথা বলছি না, আমরা যেন শুধু অন্য কোন ধর্মকে অসম্মান না করি।



সবাইকে হ্যালোউইনের শুভেচ্ছা!!!!!!

মন্তব্য ৬৫ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৬৫) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০৮

প্রামানিক বলেছেন: এক ঈশ্বরে বিশ্বাস থাকলে ঈশ্বর পুরো মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন- এ ভাবনাটাই তো স্বাভাবিক। সে হিসেবে নিজেকে বড় বা পুরোপুরি অন্যরকম ভাবার কিছু নেই। অন্য কোন ব্যক্তি আপনার-আমার থেকে বড় নয়, ছোটও নয়, মানুষ হিসেবে আমরা সবাই সমান।

সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রামাণিক।

২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। শেষ কথাগুলো পড়ে মোহিত হলাম- আসলেই আমরা যদি সবাই এমন করে ভাবতে পারতাম!
ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

বৃতি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, শেরজা তপন। শুভকামনা সবসময়ের।

৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২২

আমিনুর রহমান বলেছেন:



হ্যালোউইন ইতিহাস জানা ছিলো না !
শেষ অংশটুকু'র সাথে সহমত।
পোষ্টে +

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

বৃতি বলেছেন: হ্যালোউইনের ইতিহাসটুকুর জন্যই পোস্ট দেয়া। প্লাসের জন্য থেঙ্কু :)

৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "এক ঈশ্বরে বিশ্বাস থাকলে ঈশ্বর পুরো মানবজাতিকে সৃষ্টি করেছেন- এ ভাবনাটাই তো স্বাভাবিক। সে হিসেবে নিজেকে বড় বা পুরোপুরি অন্যরকম ভাবার কিছু নেই। অন্য কোন ব্যক্তি আপনার-আমার থেকে বড় নয়, ছোটও নয়, মানুষ হিসেবে আমরা সবাই সমান। অ্যামাজন রেইন ফরেস্টে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান বা বৌদ্ধদের পা পড়েনি, তাই সেখানে এই ধর্মগুলোর প্রচার বা প্রসার হয়নি। সেক্ষেত্রে অ্যামাজন রেইন ফরেস্টের অধিবাসীরা সেখানে তাদের নিজস্ব আচার পালন করবে- সেটাই কি স্বাভাবিক নয়?"

আমার প্রোপিক টা কিন্তু খেয়াল করে দেখুন...........

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২

বৃতি বলেছেন: হ্যাঁ দেখলাম :)

শুভেচ্ছা থাকলো।

৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৭

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: আমরা নিজেদের সংস্কৃতির প্রতি যত্নবান না হুদাই জাতে উঠার জন্য আর ফেইসবুকে স্টাটাস আর ছবি দেয়ার জন্য আমি হ্যালোইন সেলিব্রেট করার কোন মানে দেখি না। আমরা নিজেরা নিজেদের আইডেন্টিটি ধইরা রাখতে শিখি নাই। আমি এখন পর্যন্ত কোন ভারতীয় রে বেহায়ার মত হ্যালোইন সেলিব্রেট করতে দেখি নাই যত না বাঙ্গালী রা করে। নিজের পাছার কাপড় ঠিক নাই অন্যের আচল নিয়া টানাটানি।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

বৃতি বলেছেন: বাঙালির সংস্কৃতি মিশ্র। বিভিন্ন দেশ আর মানুষের মিশ্রণে আজকের বাঙালি সংস্কৃতি। ব্লগটা ভালো করে পড়লে বুঝতে পারতেন, আপনাকে হ্যালোউইন সেলিব্রেট করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হয়নি- হ্যালোউইনের ইতিহাস তুলে ধরার পাশাপাশি এখানে বলা হয়েছে অন্য ধর্ম আর সংস্কৃতিকে অসম্মান না করতে।

বাই দ্য ওয়ে, আপনি কি ভারতীয়? অন্য কারো রেফারেন্স না দিয়ে ভারতীয়দের কথা আনলেন কেন? আর জাতে কিভাবে উঠে- প্রক্রিয়াটা জানতে মন চায়। প্লিজ জানান।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬

বৃতি বলেছেন: আরেকটা কথা, আমার ব্লগে কোন slang words দেখতে পছন্দ করি না। এরকম শব্দ ব্যবহার করতে চাইলে নিজ ব্লগে করুন। ধন্যবাদ।

৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা ওইটা আমার সংস্কৃতির অংশ কোন কালেই ছিল না। আর হবে ও না। আমরা বাঙ্গালীরা এমন বিদেশে আইসা জাতে উঠার জন্য পারলে নিজের মা রে বেইচা দেই এবং বেচতেছিও।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

বৃতি বলেছেন: পিচ্চি হুজুরের মাথা গরম ক্যান? আপনাকে কে-কখন-কোথায় বলেছে হ্যালোউইন আপনার সংস্কৃতির অংশ?

৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

মানবী বলেছেন: হ্যালোউইন পশ্চিমা সকল দেশে পালিত হয়না। মুলত আইরিশ ইমিগ্র্যান্টদের সাথে এই দিবসের প্রচল আমেরিকায় প্রবেশ করলেও এখানে এসে তা যে জমজমাট রূপ ধারন করেছে তা অন্য কোন দেশে নেই। নব্বইয়ের দশক জাপান, জার্মানী সহ বিশ্বের বেশ কিছু দেশে হ্যালোইনের প্রচলন শুরু করলেও তা আমেরিকান কালচারের প্রভাব হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে। ইটালীতে ইদানীং বেশ ধুমধামের মা্যমে এই উৎসব পালিত হচ্ছে।

আইরিশ, রোমান, ব্রিটিশ- যাঁরা এই দিবস পালন করছে বহুযুগ ধরে তা মুলত শোক দিবস হিসেবেই। মৃত আত্মীয়দের জন্য প্রার্থনা, তাদের স্মরণে ক্যান্ডেল জ্বালানো, তাদের কবর/টোম্বের আগাছা পরিস্কার ইত্যাদি কাজের মধ্য দিয়ে।
আমেরিকায় হ্যালোইন পালন যখন শুরু হয় সেসময় একদল মানুষ বিভিন্ন বাড়ি বাড়ী ঘুরে খাবার সংগ্রহ করতো, ক্ষুধার্তদের জন্য।

থ্যাংকস গিভিং পুরোপুরি আমেরিকান উৎসব, আমরিকার ঐতিহ্যই বলা যায়।

তথ্যসমৃদ্ধ কষ্টসাধ্য পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ বৃতি।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

বৃতি বলেছেন: হ্যালোউইনের ইতিহাসটা তুলে ধরাই এই পোস্টের মূল লক্ষ্য- আপনার সাথে একমত, পশ্চিমের সব দেশে হ্যালোউইন পালন করা হয় না, আমেরিকার ভেতরেই সবাই সেটা পালন করে না। পিউরিটানদের কথা আমি এখানে উল্লেখ করেছি- তাছাড়া অন্য ধর্মের অনুসারীরাও তা উদযাপন করেন না।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, মানবী :)

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯

বাউন্টি হান্টার বলেছেন:
@পিচ্চি হুজুর আমাদের সংস্কৃতিতে কোথাও নাই অশ্লিল শব্দ ব্যাবহার করে মেয়েদের সাথে কথা বলা। ছিঃ!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৭

বৃতি বলেছেন: /:)

৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১১

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
হ্যালোউইন ইতিহাস জানা ছিলো না!!!!! জানা হলো অনেক কিছু!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনাকে!!!

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৫

বৃতি বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনার জন্যও, কামরুন নাহার বীথি :)
ভালো থাকুন সবসময়।

আর চমৎকার ছবিটার জন্য ধন্যবাদ :)

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩

পিচ্চি হুজুর বলেছেন: আমার দেখা অভিজ্ঞতাই থেকে বলতেছি। প্রতি বছর হ্যালোইন এ আমি নর্থ আমেরিকায় আসা পোলাপাইন এর প্রোফাইল ফলো করি। সং সাইজা ফেইসবুকে এমন একখান ভাবনিয়া ছবি পুস্টায় দেইখা মনে হয় শেখ মুজিবের স্বপ্ন আছিল তার দেশের সোনার মেধাবী পোলামাইয়ারা বিদেশ যাইয়া হ্যালোইন পালন করব। কালচার অবজারভ করা এক জিনিস আমি নিজেও পুজা দেখতে যাইতাম, ক্রিস্টমাস সেলিব্রেশন দেখতে যাইতাম, হ্যালোইন, চাইনীজ নিউ ইয়ার এইগুলা আমি ও অবজারভ করছি; আর নিজের স্বকীয়তার পুটু মারা অন্য জিনিস- আমরা সেইটাই করি। কিন্তু বাঙ্গালীদের মত ছ্যাবলামী করতে আমি তেমন কাউরে দেখি নাই।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২০

বৃতি বলেছেন: আপনার ভাষার সৌন্দর্যে বিমোহিত।
আর ফেইসবুকে আমি নিজের ছবি পোস্টাই না। নো টেনশন!

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: বৃতি ,


ব্যক্তিগত মতামতটুকুর ভেতরে পোষ্টের ইতিহাস ছাপিয়ে একজন সত্যিকারের মানুষের আদল খুঁজে পেলুম ।

হ্যালোউইনের শুভেচ্ছা আপনাকে এবং পরিবারের সবাইকে ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ, আহমেদ জী এস :)
শুভেচ্ছা।

১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম পোস্টটা পড়ে। আর শেষের কথা গুলো মন ছুঁয়ে গেছে। ধিক্কার জানাই সেই সব কতিপয় প্রাণীদের যারা অন্য ধর্মের মানুষদের অসম্মান করে কথা বলে।
আপনাকেও হ্যালোউইনের শুভেচ্ছা। ভালো থাকবেন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০

বৃতি বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা।
ভালো থাকুন সবসময় :)

১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

মামুন রশিদ বলেছেন: শুভেচ্ছা বৃতি । ভালো পোস্ট ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাইয়া। ভালো আছেন আশা করি :)

১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সবাই সবার মতো শান্তিপূর্ণ ভাবে নিজ ধর্ম পালন করুক।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

বৃতি বলেছেন: সবাই সবার মতো শান্তিপূর্ণ ভাবে নিজ ধর্ম পালন করুক।
সহমত।

শুভেচ্ছা, তনিমা।

১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হ্যালোউইন বিষয়ক কিছু মজার ইতিহাস জানলাম । ভাল লেগেছে ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু, কথাকথিকেথিকথন :)

১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু, হাসান ভাই :)

১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

কিরমানী লিটন বলেছেন: আমিনুর রহমান বলেছেন:



হ্যালোউইন ইতিহাস জানা ছিলো না !
শেষ অংশটুকু'র সাথে সহমত।
পোষ্টে +

শুভকামনা +++

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১

বৃতি বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও :)

১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

জেন রসি বলেছেন: হ্যালোউইনের শুভেচ্ছা! :)

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬

বৃতি বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও :)

১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১২

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার একটা ইতিহাস জানলাম! অনেক ভাল লাগলো! হ্যালোউইনের শুভেচ্ছা!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

বৃতি বলেছেন: থ্যাংকস, সাহসী সন্তান। শুভেচ্ছা জানবেন :)

২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২০

আবু শাকিল বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ।হ্যালোউইন সম্পর্কে জানা ছিল না।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৫

বৃতি বলেছেন: শুভেচ্ছা, আবু শাকিল :)

২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: অন্য কারো কী মতামত জানিনা, হ্যালোউন সম্পর্কে জানতে পেরে আমি সন্তুষ্ট।

শ্রদ্ধা সকল ধর্মের সবার প্রতিই আছে, সকল রীতির প্রতিই আছে। ঐটা থাকবেই।
ধন্যবাদ।
পোষ্টটা ভাল।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

বৃতি বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো :)
ভালো থাকবেন।

২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: হ্যাপি হ্যালোউইন বৃতি আপু। আপনার পোস্ট থেকে হ্যালোউইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলাম। পোস্টের শেষে আপনার ব্যক্তিগত মতামতের সাথে সম্পূর্ণ একমত।

পোস্টে প্লাস।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

বৃতি বলেছেন: থ্যাংকু, প্রবাসী ভাই :) ভালো আছেন আশা করি।

২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট!

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ, মাঘের নীল আকাশ।

২৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮

সুমন কর বলেছেন: হ্যালোউইন সম্পর্কে কিছু জানলাম। ছবি আর লেখা মিলিয়ে ভালো পোস্ট।

আপনি যদি সম্মান চান, অন্যকেও সম্মান দিন। এক পৃথিবীর অধিবাসীদের সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রাখুন। অন্য ধর্ম পালন করার কথা বলছি না, আমরা যেন শুধু অন্য কোন ধর্মকে অসম্মান না করি।
-- ঠিক বলেছেন।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ, সুমন ভাই।
ভালো থাকুন সবসময় :)

২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩

এহসান সাবির বলেছেন: হ্যাপি হ্যালোউইন!!!!

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৯

বৃতি বলেছেন: :) শুভেচ্ছা।

২৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: কুসংস্কারের রীতিগুলো মজার।
তুমি কস্টিউমে কি নিছ ?
নিজ নিজ ধর্মকে সম্মান করার পাশাপাশি অন্য ধর্মকে সম্মান করাই নিয়ম। তবেই আমি সম্মানিত হবো। আমিই সেরা এই বোধ বিপদজনক।

অফ টপিক -- পিচ্চি হুজুরের সাথে তোমার বাৎচিত এ মজা পাইলাম

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩

বৃতি বলেছেন: অপর্ণা আপু, বিজাতীয় কথাটা আমার কাছে এখন ক্লিশে লাগে- বিশেষ করে বিজাতীয় দেশে বসবাস করে, বিজাতীয় মানুষের সাথে মিশে, দৈনন্দিন জীবনে বিজাতীয় সবকিছু ব্যবহার করে, বিজাতীয় টেকনোলজি ব্যবহার করে, বিজাতীয় নাটক-ম্যুভি- গান দেখে বিনোদন লাভ করে ইত্যাদি ইত্যাদি আমি জাতীয় আর বিজাতীয়ের সীমানারেখা কোথায় টানবো? বাংলাদেশে আমার জন্ম, বাংলাভাষা আমার প্রাণের ভাষা- এগুলো তো কখনই মিথ্যে হয়ে যাবে না। আমার প্রাণের আবেগটুকু বাংলাদেশকে ঘিরে সবসময়ই থাকবে। কিন্তু বিজাতীয় বা অন্য ধর্মাবলম্বীদেরকে শুভেচ্ছা জানাতে আমার অসুবিধা কোথায়?

দেশে আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু যে ছিল, এখনো তাই- সে হিন্দু ধর্মাবলম্বী। আমি কোনদিনও বলতে পারব না, শুধুমাত্র মুসলিম হয়ে আমি তার থেকে বেশি কিছু- তার মত বড়মনের মানুষ আমি খুব কমই দেখেছি। দেশের বাইরেও আমি এমন ক'জন ডেভোটেড, নিবেদিতপ্রাণ মানুষকে জেনেছি- যারা জাত-দেশ-ধর্ম নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে মানুষকে মানুষ হিসেবেই দেখেন, সব মানুষের জন্য নিজেদের পুরো জীবনকেই উৎসর্গ করেছেন। তাঁরা মুসলিম নন, তাঁরা বাঙালি নন-- কিন্তু তাঁদের আন্তরিকতাতে আমি মুগ্ধ। আমি বাঙালি, সেইসাথে নিজেকে গ্লোবাল পরিবারের একজন সদস্য বলে মনে করতে শিখেছি। অন্য ধর্ম, অন্য সংস্কৃতিকে সহজভাবে নিতে শিখেছি- আমাদের ঈদ উৎসবেও মুসলিমদের পাশাপাশি অন্য ধর্মের বন্ধুরাও জয়েন করে। "আমিই সেরা" - এই ভাবনাটা ব্যক্তিগত বা সমষ্টিগত- সবভাবেই জীবনের সবক্ষেত্রেই বিপজ্জনক।

পিচ্চি হুজুর কি করে ভাবলো যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নর্থ আমেরিকায় আসা সব সোনার মেধাবী পোলামাইয়ার দায়িত্ব আমার হাতে দিয়া গেসে? কে হ্যালোউইনের ছবি পুস্টাইলো আর কে পুস্টাইলো না- আমি কেন আর কিভাবে ট্র্যাক রাখি বলো তো? /:) /:) |-)

২৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৭

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: অনেক অজানা তথ্যের উম্মোচন হলো। যা আগে জানা ছিলো না। ধন্যবাদ এমন একটি পোস্টের জন্য। :)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩১

বৃতি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ, কষ্ট করে পড়ার জন্য :)
ভালো থাকবেন।

২৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

আরজু পনি বলেছেন:

কতো সংস্কার কতো কুসংস্কার ...যারা মানে তাদের কাছে তা অনেক সম্মানের, আদবের ।

আমরা যেনো অন্য ধর্মকে অসম্মান না করি...এটাই হ্ওয়া উচিত ।
ছবি সহ বর্ণনা...শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ, বৃতি ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

বৃতি বলেছেন: নিজস্ব সংস্কার/ (কু)সংস্কার সবার কাছেই অনেক সম্মানের, আদবের। যদিও এই হ্যালোউইন উৎসবটি আমেরিকায় এখন ধর্মীয় হিসেবে বিবেচনা না করে শুধুমাত্র বিনোদনমূলক বলাটাই যুক্তিসঙ্গত হবে বেশি।
শুভেচ্ছা, আরজুপনি আপু :)

২৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

প্রামানিক বলেছেন: হ্যালোউইন ইতিহাস জানা ছিলো না ! জানা হলো। ধন্যবাদ

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

বৃতি বলেছেন: থ্যাঙ্কু, প্রামানিক :)

৩০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: A+ পোস্ট।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫

বৃতি বলেছেন: ধন্যবাদ, মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন :) ভালো থাকবেন।

৩১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৬

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬

বৃতি বলেছেন:
শুভেচ্ছা আপনার জন্যও, প্রবাসী ভাই। আশা করি ভালো আছেন :)

৩২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: Alhamdulillah, ami valo achi.

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬

বৃতি বলেছেন: :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.