নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্বাচনের এই ধারাবাহিকতার শেষ লেভেল কোথায়?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩২



নির্বাচনের এই ধারাবাহিকতার শেষ লেভেল যথাসম্ভব, সীমিত আকারের গৃহযুদ্ধ; এর বাহিরে অন্য সমাধান বের করার মতো নেতৃত্ব কিংবা দল, কিছুই এই মহুর্তে চোখে পড়ছে না।

এবারের নির্বাচনটা হঠাৎ করে, ১ দিনে এই রকম হয়নি, এটি আমাদের আগের নির্বাচনগুলোর ধারাবাহিকতা, এর শুরু ছিলো ১৯৭৫ সালের হত্যাকান্ড ও জেনারেল জিয়ার "হ্যাঁ/না" ভোট; এই ধারাবাহিকতার অবসান কিভাবে হবে? যথাসম্ভব, সীমিত আকারের গৃহযু্দ্ধের মাধ্যমে। গৃহযুদ্ধ লাগার মতো প্রাথমিক লক্ষণগুলো ক্রমেই স্পষ্ট হচ্ছে; ড: কামাল সাহেব আবার নতুন করে ভোট চাচ্ছে্ন, ইহাও গৃহযুদ্ধের জন্য একটা ট্রিগার হতে পারে।

এবারের নির্বাচনকে ঘিরে, অনেক কিছু ঘটার সম্ভাবনা এখনো রয়ে যাচ্ছে, এবং আগামী ৫ বছর এই সম্ভাবনা থেকে যাবে; এবারের ভোটে আওয়ামী লীগের এত বড় জয়কে বিএনপি'র বাহিরের অনেকেও মন থেকে মেনে নেবে না সহজে; তাদের মনোকষ্ট একটা বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য যথেষ্ঠ ছিলো; কিন্তু তাদের সামনে কোন আদর্শ ও নেতা নেই; ফলে, সময়ের সাথে তারা হয়তো মেনে নেবে সাময়িকভাবে। সাধরণ মানুষ আওয়ামী লীগের বিপক্ষে রিস্ক নিতে চাহে না, তারা মনে করে যে, নেতৃত্ব বিএনপি-জামাতের হাতে চলে যেতে পারে; বিএনপি-জামাতের ভয়, এটা সাধরণ মানুষের ক্ষোভ কমানোর একটা সহায়ক ভাবনা। আওয়ামী লীগ ভোটের পরে দেশে গণরোষের সম্ভাবনাও নিয়েও ভেবেছে, সেটাকে আয়ত্বে আনার জন্য প্রস্তুতিও নিয়েছে বলে মনে হয়।

ব্লগে, গত ২ মাসে ভোট নিয়ে বেশ কিছু পোষ্ট এসেছিলো, যেখানে বলা হয়েছিলো যে, বিএনপি'র পক্ষে 'ভোট বিপ্লব' ঘটবে! বিএনপি'র ২০১৫ সালের ১ দফার বিপ্লব থামায়েছিল আওয়ামী লীগ; সেই প্যাটার্ণ অনুসারে বুঝা যাচ্ছিল যে, বিএনপি'র ভোট বিপ্লবও থামাবে আওয়ামী লীগ। ২০১৫ সালের ৯১ দিনের বিপ্লব মানুষ দেখেছেন: মানুষ মরেছেন, আহত হয়েছেন, কয়েক বিলিয়ন ডলারের সম্পদ পুড়ে গেছে, মানুষ পংগু হয়েছেন; কিন্তু ভোট বিপ্লবটা একটা 'অদৃশ্য বিপ্লব', যা কয়েক ঘন্টার মাঝে ঘটার কথা ছিল। এখন দেখা যাচ্ছে: ভোট বিপ্লব হয়নি, কিংবা উহাকে ঠেকানো হয়েছে!

বিএনপি এখন যেই অবস্হায় আছে, ইহাকে রাজনৈতিক দল বলা যায় না, রাজনৈতিক দল হিসেবে ইহার প্রয়োজনীয়তা আসলে শুধু যে, ফুরিয়ে গেছে তা নয়, তারা জাতির রাজনীতিকে ভুল পথে পরিচালিত হতে সহায়ক হিসেবে কাজ করছে, আওয়ামী লীগ তাদের দুর্বল অবস্হার সুযোগ নিয়ে, জাতির রাজনীতির মানকে শুন্যের কোঠায় আনতে সক্ষম হয়েছে।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মিঃ আতিক বলেছেন: গণতন্ত্র বাংলাদেশে প্রযোজ্য নয়, নতুন কিছু নিয়ে ভাবতে হবে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


গণতন্ত্র একটা উন্নত ব্যবস্হা, ইহাতে বদি'র বৌ এমপি হওয়ার কথা নয়, বেগম জিয়া ৩৫ বছর বিএনপি'র সভাপতি থাকার কথা নয়, শেখ হাসিনা ৩৮ বছর সভাপতি পদে বহাল থাকার কথা নয়; বাংগালীরা বিশ্বে আর্থিক ও সামজিকভাবে যেই লেভেলে আছে, তাদের গণতন্ত্র ঐ লেভেলে আছে।

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

অবনি মণি বলেছেন: শেষ প্যারাটাই রিপ্লাই দিতে চেয়েছিলাম।কপি করতে পারলাম্না! যাক,আমিও ঠিক তা-ই ভেবেছি শেষ প্যারাতে যা লিখেছেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি জাতিকে কিছু দেয়নি, কিছু দিতে পারবে না; শুধু আওয়ামী লীগের জয়ের পথ রচনা করে যাবে।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

সূচরিতা সেন বলেছেন: হিসাব করে দেখলে এখন আওয়ামীলিগ বিানপির চেয়েও জগ্ন খারাপ একটি দল ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ২টি খারাপ কোয়ালিশনের মাঝে, যেটি ক্ষমতায় থাকে, সেটি খারাপ কাজ করার বেশী সুযোগ পায়। আমাদের কোয়ালিশন ২টি'র কাছে আমরা কলোনী; তারা যুদ্ধ করে ক্ষমতার জন্য, আমরা তাদের জন্য শোকাহত হই।

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩

অবনি মণি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি ভেবেটেবে বলছেন তো?

৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৬

সূচরিতা সেন বলেছেন: ০১৫ সালের ১ দফার বিপ্লব থামায়েছিল আওয়ামী লীগ; সেই প্যাটার্ণ অনুসারে বুঝা যাচ্ছিল যে, বিএনপি'র ভোট বিপ্লবও থামাবে আওয়ামী লীগ। ২০১৫ সালের ৯১ দিনের বিপ্লব মানুষ দেখেছেন: মানুষ মরেছেন, আহত হয়েছেন, কয়েক বিলিয়ন ডলারের সম্পদ পুড়ে গেছে, মানুষ পংগু হয়েছেন; কিন্তু ভোট বিপ্লবটা একটা 'অদৃশ্য বিপ্লব'

এবারের নির্বাচনের হিসাব মিলালে ঐ ঘটনাগুলো যে আওয়ামীলিগরা করেছিল টা একদম স্পষ্ট আর চাপানো হয়েছিল শুধু বিরোধী
দলের ওপরে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আওয়ামী কোয়ালিশন ও বিএনপি কোয়ালিশন এখন এমন অবস্হানে এসেছে, এখানে ওরা রাজনৈতিক দল নয়; ওরা ক্ষমতা দখলের ২ প্রতিপক্ষ; রাজনীতিহীন অবস্হায়, মানুষ অমানুষিক ব্যবস্হা নেয়; সেটাই আমরা দেখছি।

৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গাজাখোর, জামাত পন্তি সাংবাদিক মাহমুদুর রাহমানের ফাদে পা দিয়েছিলো বিএনপি। তাই আজ এই অবস্থা।

এখন জামাত শিবির ছাড়া অন্যকেউ গৃহযোদ্ধ চাইবে না। বিএনপি আবারো জামাতের ফাদে পা দেবে, বলেই মনে হচ্ছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মনে হচ্ছে, দেশকে সীমিত আকারের গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে উভয় কোয়ালিশন; আওয়ামী লীগ বিএনপি-জামাতকে থামানোর মতো রাজনীতি করছে না এখনো।

৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

সূচরিতা সেন বলেছেন: উত্তরে সহমত ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, আমি নিজের ভাবনাকে তুলে ধরার চেষ্টা করছি, সঠিক হতে পারে, সঠিক নাও হতে পারে!

৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

ফাহিমা জেরিন জেবা্ বলেছেন: বিএন পির পক্ষে অবশ্যই ভোট বিপ্লব হতো যদি ভোট হতো বিএনপির অধীনে। আর মহাজোটের পক্ষে ভোট বিপ্লব হয়েছে কারণ ভোট তাদের অধীনে হয়েছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


সেটাই ঘটেছে।
এই ধরণের বিপ্লব জাতিকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে ক্রমেই

৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকার লোভে জামাতকে জিইয়ে রেখেছে। আর বিএনপি সঙ্গ ছাড়ছে না।
এখন ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে থাকলে বিএনপি ঠিকে থাকবে, দেশ শান্ত থাকবে। ঐক্যফ্রন্ট ভাঙ্গলে শুরু হবে ২০১৪-১৫'র রাজনীতি। মানুষ মরবে, বিএনপি আবারো ব্যর্থ হবে।

আওয়াম্লীগের কাছে মানুষের প্রাণের দাম ০। বিএনপির কাছেও...

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এবার, ড: কামাল সাহেব যেসব ভুল করেছেন, এই ধরণের ভুল নিয়ে উনি কতদুর যাবেন?

বিএনপি ও আওয়ামী লীগ 'মানুষবিহীন ভোটে' বিশ্বাসী!

১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭

জাহিদ অনিক বলেছেন:

বাহ ! ভালো লিখেছেন মনে হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন একটা শক্ত-পোক্ত অপজিশন দরকার।
খেলার মাঠে সমকক্ষ খেলোয়াড় না হলে খেলে মজা নেই, খেলা দেখেও মজা নাই।
গ্যালারি ফাঁকা থাকে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


খেলোয়াড়রা খেলছেন, জয়ী হচ্ছেন, সব নিয়েও যাচ্ছেন; আমরা খেলোয়াড়দের পক্ষ নিয়ে মারামারি করছি।

এখন নতুন দল না হওয়া অবধি দেশ ভয়ংকর অব্যবস্হাপনার মধ্যে নিমজ্জিত হয়েছে; ব্যুরোক্রেট, প্রশাসন, মিলিটারী, পুলিশ জানে দেশে কি হচ্ছে, মানুষ জানেন না; যারা জানে, তরা সব সুবিধাগুলো দখলে রাখছে, তারাই জয়ী।

১১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

কানিজ রিনা বলেছেন: মাহাথীরের যেভাবে মানুষ ভোট দিয়েছে,
ঠিক একই ভাবে জনগন এবার আওমীতে
ভোট দিয়েছে তাইনা? গাঁজীসাব।
কিন্তু অনেক অনেক আওমী নেতা লজ্জা
পেয়েছেন ভোট কেন্দ্রে অন্য কোনও দলের
পিজাইডিং অফিসার নেই বলে। কেন এবং
কি কারন জানা থাকলে বলবেন?
ওহ আপনিতো আবার কারো দোশ দেখলে
তাতে খালেদা আর জিয়ার গন্ধ পান?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভোট কিভাবে নেয়া হয়েছে, সেটা আমরা সবাই বুঝতে পেরেছি; তবে, এটা আজকে হঠাৎ করে হয়নি, এটার শুরু ছিলো জেনারেল জিয়ার "হ্যাঁ/না" ভোট থেকে, এখন চরমে পর্যায়ে চলে গেছে; আগামী লেভেল, গৃহযুদ্ধ

১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তির জয় হোক।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাতির ৪৫ বছর কেটে গেলো আও্য়ামী, বিএনপি-জামাত যুদ্ধে; মানুষের সব সুযোগ কিন্তু ২ কোয়ালিশনের দখলে।

১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

স্বপ্নীল ফিরোজ বলেছেন: Congratulations, Sheikh Hasina.

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি নিজেই দেয়ালে ঠেঁকে গেছেন।

১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আগামীর নির্বাচন কিভাবো আরো
সহজে, স্বল্প ব্যায়ে করা যায় তার
কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
কোন প্রার্থীকে ভোট দিবো তা স্থীর
করা মাত্র তার বাক্সে যেন ভোটিটি
আদায় হয়ে যায়। তা হলে আর এত
ঝামেলা পোহাতে হবে না।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



অটুকুকু করার আগে আওয়ামী লীগকে বিদায়ন নিতে হবে; এখন বিএনপি-জামাতের কার্যক্রম থেকে গেলে, আওয়ামী লীগের বিপক্ষে সাধারণ লোকজন দাঁড়িয়ে যাবে, কিংবা ব্যাপারটা দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যেতে পারে।

১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮

আল ইফরান বলেছেন: আপনার সাথে আরো কিছু যোগ করি- জাতি রাস্ট্র ব্যবস্থা সমুন্নত রেখে আর গণতন্ত্রের ঘুমপাড়ানি গান দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। আর আপনি যেহেতু পুজিবাদের মক্কায় অবস্থান করছেন সেহেতু সেন্টার ও পেরিফেরির সম্পর্ক আমার চাইতে আপনার ভালো বুঝার কথা। শেখ হাসিনা এতদিন তার চাইতে ইনফেরিয়র অপোনেন্টদের হ্যান্ডেল করেছেন। আমার কাছে মনে হচ্ছে বরং এখন সামনে তার জন্য অনেক বেশী চৌকস প্লেয়াররা অপেক্ষা করছে। দেখার বিষয় হচ্ছে এই যে উনি কিভাবে এই পরিস্থিতি সামাল দিবেন। আপাতত উনার হাতে গড়া কিছু ফ্রাংকেনস্টাইন ছাড়া কোনধরনের সোস্যাল ক্যাপিটাল অথবা ফাইনান্সিয়াল ক্যাপিটাল ( চীনাদের কাছে বন্ধক দেয়া হয়ে গেছে ইতিমধ্যে) নাই যা আমাদের জন্য কল্যানকর কিছু বয়ে নিয়ে আসবে। বিএনপি অনেক আগেই এই গেইম থেকে ডিসকোয়ালিফাইড হয়ে গেছে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনা নিজেই জেনারেল জিয়ার গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমের সাপোর্টার: আমাদের সুযোগ, ব্যবসা-বাণিজ্য, ফাইন্যান্স চীন, ভারত ও দেশের বড় ব্যবসায়ীদের হাতে চলে গেছে; সরকারী বড় খরচের প্রোজেক্টগুলোর লাভ বিদেশী ও দেশী কয়েক পরিবার দখল করে নিচ্ছে। এটার থেকে বের হওয়ার কথা ড: কামাল, ড: এমাজুদ্দিন, ড: আলী আকবর খানেরা বলছে না; ফলে, শেখ হাসিনা প্রায় বিনা বাধায়, বিনা চিন্তায় জাতির পায়ে কুড়াল মারছে।

সবাই ভোট নিয়ে যতটুকু মাথা ঘামাচ্ছে, মুহিতের গর্দভী নিয়ে কেহ মাথা ঘামাচ্ছে না।

১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৬

শরীফ আতরাফ বলেছেন: মেজর জিয়ার কারণে কেনো সুস্থ রাজনীতির ধারা নষ্ট হলো সে ব্যাপারে বিস্তারিত কোন লেখা থাকলে লিংক দিতে পারেন। এ ব্যাপারে আমার জানাশোনা কম।

আর বাকশাল কায়েম হলে আজ দেশ কোন পর্যায়ে থাকতো বলে আপনার মনে হয়। জাসদকে কি বংগবন্ধু সরকার থামাতে পারতো? জানার জন্যেই বলছি।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাকশাল দেশকে কমপক্ষে থাইল্যান্ড কিংবা ব্রাজিলের পর্যায়ে নিয়ে যেতো।

জিয়া সম্পর্কে আপনার পড়তে হবে কেন, উনি দেশের মার্শাল এড মিনিষ্ট্রেটর থেকে হ্যাঁ/না ভোটে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন ও বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, এটা তো জানেন।

১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

কানিজ রিনা বলেছেন: জিয়াউর রহমানের হ্যা না ভোটের সময়
যদিও আমি ভোটার ছিলামনা তবুও দেখেছি
হিন্দু মুসলিম সতস্ফুর্ত ভোট দিয়েছে কোনও
পুলিশ বাহীনি ছিলনা শুধু ব্যালট বাক্স দিয়ে
যাওয়া ছাড়া পুলিশের আর কোনও দায়ীত্ব্য
পালন করতে দেখি নাই। যদিও জিয়া তখন
খুব জনপ্রিয় ছিলেন ১৯৭১ রে শেখ মুজিব
জাতীরপিতার মত।
কিন্তু এত বছর পর সেই পদ্ধতি চালু করা
কি ভাল দিক মনে হচ্ছে। তাহলে ধরে নিতে
হয় জিয়ার এই পদ্ধতি আওয়ামীদের কাছে
অনেক পছন্দ। আর তা কি করে বলি এবার
তো হ্যা না পদ্ধতিতে ভোট হয় নাই। সকল
দলের অংশ গ্রহনে নির্বাচন হয়েছে,শুধু মাত্র
অন্য দলের ভোট কেন্দ্রে যেতে দেওয়া হয়
নাই। মা বোনদের তো ঘর থেকে বেড় হওয়া
নিষেধ ছিল। তেঁতুই হুজুর পদ্ধতি ভোট হয়েছে।
মদীনা সনদে তো মেয়েরা যুদ্ধ ক্ষেত্রে যাওয়ার
অনুমদন আছে। তাহলে তেঁতুই জিডিটাল
মাটাল পদ্ধতি শুরু হোল নাকি?
আমাদের এলাকায় তো কয়দিন যাবৎ নেট
বন্ধ করে রাখা ছিল।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



রাজনীতি ও ভোট নিয়ে আপনার যে ধারণা, সেই রকম ধারণার লোক কয়েক কোটী আছে দেশে; এই কয়েক কোটীর মাঝে, অনেকের কাছে শেখ হাসিনা হয়তো জেনারেল জিয়া থেকেও পপুলার। জেনারেল জিয়াকে মুক্তিযোদ্ধা সৈনিকেরা হত্যা করেছেন, মুক্তিযোদ্ধা সৈনিকেরা শেখ হাসিনাকে সরানোর চেষ্টা করেনি।

১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৫

পবন সরকার বলেছেন: আগামী নির্বাচনে চাঁদগাজী ভাইকে প্রার্থী হিসাবে দেখতে চাই।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, আমার কিংবা কোন ব্লগারের জন্য হয়তো সেই সুযোগ আসবে না; তবে, দেশকে আমরা, ব্লগারেরা সাহায্য করতে পারবো; আমাদের ধারণশক্তি কমপক্ষে বদি'র বউ, শামীম ওসমান বা মুহিত থেকে অনেক উঁচু মানের ।

১৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২২

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ডঃ কামাল ১৮'তে যেটা করেছেন; সেটা অনেক আগে করা উচিত ছিলো। যেদেশের মানুষ জয় বাংলা আর জিয়ার সৈনিক বলে গাড়ি দেশের, মানুষের সম্পদ ভাঙ্গে-পোড়ায় সে দেশে তিনি গণতন্ত্র চর্চার জন্য এলিট শ্রেণী নিয়ে গণফোরাম করে অযথা সময় নস্ট করেছেন।

এখন বাংলাদেশ সুস্থ রাজনীতি করার পর্যায়ে নেই। শেখ হাসিনার প্রেরণা, মায়ানমারের সুচী। ভারতের মুদি। চীন। পাকিস্তান সৌদীর মতো রাস্ট্র। পশ্চিমের বড় কোন স্বার্থও নেই। দেশে সম্পদও নেই। সুতরাং কামালের জন্য তাদের একমিনিটও নস্ট করার সম্ভাবনা নেই। গণতান্ত্রিক কামাল এখানেই শেষ।

আর জামাত ছাড়া যুদ্ধ, মারামারি বাংলাদেশের কেউই চাইবে না। ছাত্রলীগ, যুবলীগ মানুষকে শান্তিতে থাকতে দিলে; দেশ যেমন চলছে, তেমনই চলবে। (আমার এটাই মনে হচ্ছে।)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


দেশের সমস্ত সুযোগ কিছু ব্যবসায়ী, প্রশাসনের লোকজন ও রাজনীতিবিদরা দখল করে নিয়েছে; সেটা নিয়ে মারামারি হবে একদিন।

২০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৩

শরীফ আতরাফ বলেছেন: থাইল্যান্ড বা ব্রাজিলের অবস্থা বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনৈতিক থেকে খুব একটা উপরে আছে বলে মনে হয়না।
আর জাসদের ব্যাপারটা তো বললেন না।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্রাজিলের মানুষ নিজ দেশে খেটে খেতে পারছে, ব্উ ফেলে আমেরিকা বা সৌদী যাচ্ছে না; থাইল্যান্ডে শান্তি আছে, মানুষজন অন্যকে গলাধাক্কা দিতে পারে না; ছাত্রলীগ, ছাত্রদল, বা শিবির নেই।

জাসদের শুরুতে জামাতী মামাতী সবাই ওখানে আশ্রয় নিয়েছিল; এখন জাসদ মানে আওয়ামী লীগ।

২১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৪

শরীফ আতরাফ বলেছেন: অর্থনৈতিক এর পর অবস্থা হবে।

২২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০১

আলাপচারী প্রহর বলেছেন: সামনে শুধু অন্ধকার দেখছি ৷

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


দীর্ঘদিন অপ-ব্যবস্হার ফল পাচ্ছেন জাতি; সমানে গৃহযুদ্ধ অপেক্ষা করছে।

২৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২০

রামন বলেছেন: গত নভেম্বর মাসে দেশে গিয়ে ১ মাস থেকে এলাম। ঢাকাতেই ছিলাম। শহরের ব্যস্ততা চোখে পড়ার মতো, দেখে মনে হলো লোকজনদের আয় রোজগার ভাল, অনেকের হাতে স্মার্ট ফোন, উবার, পাঠাও তে কাজ করে এ ধরণের সেলফ এমপ্লয়িদের ব্যস্ততা দেখার মত। অনেকের বিশ্বাস সরকার পরিবর্তন হলে দেশে অরাজগতা নেমে আসতে পারে, হতে পারে রক্তক্ষয়ী পরিস্থিতি, বিশেষ করে বিএনপি জামাত ক্ষমতায় এলে। আর এই চিন্তাটি অমূলক নয় । যাহোক এখন নির্বাচন শেষ। কেউ না কেউ দেশ চালাবে, দেশ আগের মতই চলবে তবে আপাতত জাতীয় বিপর্যয়ের কোন সম্ভাবনা নেই। তবে হ্যা, সবাইকে গৃহযুদ্ধ বা কিয়ামত এই ধরণের বিপর্যয়ের উপর বিশ্বাস রাখা উচিত, তাতে সবার জন্যই মঙ্গল।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেসব ছেলেমেয়েরা উবারে, ও পাঠাও এ কাজ করছে, তাদের জন্য এগুলো স্হায়ী আয়ের পথ নয়, কোন বেনেফিট নেই; পেশন ইত্যাদি ব্যতিত একটি জেনারেশন কি টিকে থাকবে? এরাই একদিন যুদ্ধ শুরু করবে।

২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩১

শরীফ আতরাফ বলেছেন: তাহলে তো বলতে যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদন্ড দেওয়ার সূচনা মেজর জিয়াই করেছেন। কর্নেল তাহেরকে ফাঁসি দিয়ে। ;)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


কর্ণেল তাহের ও জিয়া নিয়ে আপনার ধারণা সঠিক নয়; ওরা ২ জনেই সামরিক সরকারের পক্ষের লোক।

২৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিএনপি এমনিতেই মৃতপ্রায় একটি দল ছিল, এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে সে তার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছে | তাই আপনার আর বিএনপির মতো একটি গুরুত্বহীন বিষয় নিয়ে না ভাবাই ভালো | বরং আপনি আওয়ামী লীগকে নিয়ে ভাবুন এবং লেখালেখি করুন | বিশেষত তারা হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচন প্রহসনের মাধ্যমে যে জনগণের সাথে ইয়ার্কি করা হলো তা নিয়ে আপনার কাছ থেকে কিছু লেখা আশা করছি |

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিএনপি ভোটে থাকায়, আওয়ামী লীগের জন্য নির্বাচনটা বারবার স হজ হয়ে যাচ্ছে; আওয়ামী লীগ স্পষ্ট বলছে যে, তারা মানুষকে বিএনপি জামাত থেকে রক্ষা করছে; আওয়ামী লীগের দোষটা "গুণে" পরিণত হচ্ছে।

২৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
জাতির ৪৫ বছর কেটে গেলো আও্য়ামী, বিএনপি-জামাত যুদ্ধে; মানুষের সব সুযোগ কিন্তু ২ কোয়ালিশনের দখলে।

আমার মাথার ওপর শিশির জমে আমার অনুভূতি ভোঁতা করে দিতে সহায়তা করে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



শিশির, নাকি এসিড-বৃষ্টি?

২৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গনতন্ত্র একেবারেই অর্থহীন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ অবাংগালী হয়ে যাচ্ছে; এরা পাকীটাইপের ধর্মীয় সংস্কৃতির প্রভাবে আছে

২৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০০

রানার ব্লগ বলেছেন: একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা জিনিসটা মোটেও ভাল কিছু না। সংসদে যদি বলিষ্ঠ বিরোধী দল না থাকে তবে একা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে দেশ পরিচালনা করা মুশকিল। কারন ব্রুটাল মেজরিটির কারনে চাটুকাররা প্রধানমন্ত্রী কে অন্ধ করে রাখবে। এইবার কিন্তু চাটা প্রার্থী বেশি। এরা কটি কটি টাকা খরচ করে এম পি হোল এদের পেট ভরে এসিডিটি না হওয়া পর্যন্ত এরা থামবে বলে মনে হয় ? আশা করি দক্ষতা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এদের চিনে নিবেন এবং এদের কে ফ্রিজ করে রাখবেন। একটাই আশা দেশ কে তিনি অরাজকতার মধ্যে ফেলে দিবেন না এবং আমাদের মত হতো দরিদ্রদের তিন বেলা ভাত খাবারের মত ব্যাবস্থা করবেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


শেখ হাসিনার ভাবনাশক্তি এতটুকু; ক্ষমতা দখলের দরকার ছিলো, সেটা উনাকে শিখানো হয়েছিলো, সেটা তিনি রপ্ত করেছেন; ক্ষমতা দখল করে কি করতে পারবেন, সেটা রপ্ত করার মত ধারণ ক্ষমতা উনার ছিলো না।

২৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০২

প্রবালরক বলেছেন: 1973 সনে বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বাধীন সরকারের সরকারী সন্ত্রাসের নির্বাচনের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশের নির্বাচনের ইতিহাস শুরু হয়। 2018-র নির্বাচনের ফলাফলও ঐ নির্বাচনের মত।

৩০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২০

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আমি জয় বাংলার লোক আমার কোন হেতু নেই। আমি যা খুশি তাই করবো। শুধু অন্যরা দেখতে থাকুন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


যারা ১৯৭১ সালে জয় বাংলার শ্লোগান দিয়েছেন, তাদের সন্তানেরা ভুয়াদের থামাবে।

৩১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ১ম মন্তব্যর প্রতি উত্তর টাই যথার্থ। তবে এখন আপাতত আর কিছুই হবে না। এক দিক দিয়ে দেশে কিছুদিন শান্তি থাকবে...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আসল অশান্তির মুল রচনা হয়েছে, আওয়ামীরা ভাবার শুরু করবে, জাতী এভাবে কতদিন টিকে থাকবে?

৩২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




নির্বাচনের আগেই তো সবাই জানত এর ফলাফল কি হবে । এই নাটকের কোন প্রয়োজন ছিল না । তবুও আইওয়াশ বলে একটা কথা আছে । সেটাই হয়েছে । আর যারা ভোট দিতে গিয়েছেন যেয়ে দেখেন তাদের ভোট অলরেডি দেয়া হয়ে গেছে ।

সাধারন মানুষ ও লীগের কারনে অনেক ভোগান্তিতে আছে । কিন্তু তারা কিছু বলতে পারছে না । কারন তাদের সামনে কেউ নেই । যেই উঠে দাড়াতে চাইবে তাকেই নাই করে দেয়া হবে । তারচেয়ে চুপ করে নিজের জীবন চালিয়ে যাওয়া ভালো ।

বিএনপি এখন আসলে আইসিইউ তে আছে । যেকোন সময় কবরে চলে যাবে । তারা যে ভুল করেছে সেটার মাশুল দিয়ে শেষ করতে পারছে না । অন্য দিকে এবার ডঃ কামাল এসেছেন ভেবে তারা ভেবেছিল এবার কিছু হলেও হয়ত সম্মান নিয়ে হারতে পারবে ।

তবে শেখ হাসিনার প্রজ্ঞার কাছে তারা হেরেছে ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাটক বেশি হয়নি, ঢকার বাহিরে বিএনপি'র লোকেরা ভোট দেয়ার কোন কারণ দেখেনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.