নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিপক্ষে আন্দোলনকারীদেরকে নির্বাচিত পদ থেকে দুরে রাখতে হবে।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৩৩



মুক্তিযোদ্ধারা বাংলার দরিদ্র ঘরের সবল সন্তান, তাঁদের ভাতা, কোটা কোন কিছুর দরকার ছিলো না; তাঁদের দরকার ছিলো চাকুরী, তা বিনা-বেতনে হলেও চলতো, তাঁদেরকে যেকোন ধরণের চাকুরী দিলেই হতো; মগজহীনরা তাঁদের কাজ না দিয়ে, বুড়ো বয়সে ভাতা দিয়েছে, কোটা দিয়েছে। এসব দরিদ্র মানুষগুলোর ছেলেমেয়েরা কোনদিন বিসিএস হওয়ার কোন সমভাবনা ছিলো না, আজও নেই, কোনদিন দেশের মন্ত্রী প্রেসিডেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা ছিলো না; ফলে, এঁদের কোটা দেয়ার দরকার ছিলো না।

কোটা আন্দোলনকারীদের মাঝে বড় অংশ ছিলো শিবির ও ছাত্রদল; এগুলো বাংলার বুকে জীবিত জল্লাদ ও অমানুষ যথাক্রমে। এঁদের পরিবারের লোকদের অনেকেই রাজাকার হিসেবে যুদ্ধ করেছিলো, শান্তি কমিটির লোক হিসেবে পাকী সেনাবাহিনীর যোগানদার ছিলো; মুক্তিযোদ্ধাদের উপর এদের পারিবারিক ক্ষোভ ছিল ও আছে; এরা কোটা আন্দোলন করেনি, করেছে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরোধীতা। যাক, শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা কোটার অবসান ঘটায়েছে; এই কাজ অনেক আগেই করার দরকার ছিলো; শেখ হাসিনারা বেকুবী করে, বাংলার সাহসী সন্তানদের মান-সন্মান কমায়েছে।

আসলে, অপ্রয়োজনীয় কোটা-প্রথা মুক্তিযোদ্ধাদের মান-সন্মান অনেকভাবে কমায়েছে; শুরুতেই ইহার দরকার ছিলো না; কিন্তু যারা কোটা আন্দোলনের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করেছে, তারা যেন কোনদিন এই দেশের নির্বাচিত পোষ্টে যেতে না পারে; নির্বাচিত হয়ে গেলেও তাদেরকে অফিসের দায়িত্ব নিতে দেয়া সঠিক হবে না।

মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিপক্ষে যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তারা কোনভাবেই বাংলাদেশে নির্বাচিত হয়ে, অফিস চালানোর যোগ্য নয়। অনেকে গণতন্ত্রের দোহাই দিতে চাইবেন; গণতন্ত্র হলো দেশ-প্রেমিক নাগরিকের জন্য; সন্ত্রাসী, জল্লাদ, জাতির বিপক্ষে যুদ্ধ করে যারা পরাজিত হয়েছে, যারা এই দেশের সন্তানদের পায়ের রগ কেটেছে, হত্যা করেছে, তারা কোনদিনও এই দেশের নির্বাচিত পোষ্টে যাবার অধিকার রাখে না।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৩৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমি কোটা প্রথা মানি না।
অন্তত নাতিপুতি কোটা আমার ঘৃণার খোরাক জোগায়।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



জীবনে কোনভাবে, কিছু করে, কোন দরিদ্র নিরক্ষকর মুক্তিযোদ্ধার জন্য কিছু করেছেন? উনারা আপনার জন্য, আপনার পরিবারের জন্য, আপনার প্রতিবেশীর জন্য, দেশের সবার জন্য যুদ্ধ করেছেন, প্রাণ দিয়েছেন।

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ডাকসু নির্বাচন থেকে আমার মনে হচ্ছে-
দেশে ছাত্র রাজনীতি রাখা যেতে পারে । তবে লেজুড় ভিত্তিক কোন ছাত্র সংগঠন মানুষ চায় না। কোন রাজনৈতিক দলের শাখা ছাত্ররা আর পছন্দ করছে না।

সময় এসেছে এই সব মাস্তানী আর চাদাবাজদের না বলার।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ছাত্র রাজনীতি একটা ভুল শব্দ, ইহা মাফিয়া তৈরির ফর্মুলা; ইহা কোন অবস্হায় থাকতে পারে না। ছাত্র মানে ছাত্র: তারা রাজনীতিবিদ নয়, তারা ডাক্তার নয়, তারা শিক্ষক নয়, তারা ছাত্র।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন:


জীবনে কোনভাবে, কিছু করে, কোন দরিদ্র নিরক্ষকর মুক্তিযোদ্ধার জন্য কিছু করেছেন?
উত্তরঃ
জনাব, আমি এক জন হত দরিদ্র কৃষকের সন্তান। আমার জন্য কেউ খুব একটা করেনি। খেয়ে না খেয়ে প্রচন্ড লড়াই করে সামান্য ডাল ভাত খেতে পারছি। আমি অত বড় কাজ করার মতো কোন ব্যক্তি নই। তবে রাষ্ট্র প্রয়োজনের চেয়ে কিছু বেশীই করেছে। মার্কিন মুল্লুকে কোন মন্ত্রণালয় দেখেছেন যে মন্ত্রণালয়ের নাম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়?

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মার্কিন মুল্লুকে ভেটেরানদের ভাতা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের ২ গুণ।

আপনি দরিদ্র কৃষকের ছেলে, মুক্তিযোদ্ধারাও দরিদ্র কৃষকৃ ছেলে; উনারা জাতির জন্য যুদ্ধ করেছেন, আপনি জাৈর জন্য যুদ্ধ করেননি।

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোন দেশের ভাতা মাতা তো সেই দেশের জাতীয় অর্থনীতির উপর নির্ভর করে। আমাদের দেশ দরিদ্র তাই বেতন কম, ভাতা কম।

যে দেশে যত আয় সেই দেশে তত ব্যয়। তাই তাদের ভাতা অনেক গুণ হতেই পারে।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমি বলতে চেয়েছি যে, আমেরিকায় ভেটেরান সেক্রেটারী ( অন্য দেশের মন্ত্রীর মতো ) আছে, ও ভেটেরানরা সবার থেকে বেশী ভাতা ও সুযোগ পায়, যা বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টের কাছাকাছি; শুধু একটা ব্যাপার, ওরা আমাদের প্রেসিডেন্টের মতো অথর্ব নয়।

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৭:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে বেঁচে থাকতে হলে চুপ করে থাকতে হবে। ভুলভাল দেখলেও, না দেখার ভান করে থাকতে হবে।
অন্যথায় জুলুম অত্যাচার সইতে হবে।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের দল বলতে এখনো আওয়ামী লীগ, এবং সেটা বাংলাদেশকে কলোনী ও তাদের বাজার হিসেবে ব্যবহার করছে, সব সমস্যা সেখানে।

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:১০

আবু হাসান লাবলু বলেছেন: স্বাধিনতার এত বছর পর কিছু বলার আগে ৩৩ বার ভাবতে হয় সরকার বিরোধী হল কি না আমরা কেমন স্বাধিন মাথার উপর দিয়ে যায়। আমার ধারনা সর্ব প্রথম আমাদের মধ্য থেকে জাতি,দল বিভেদ দূর করতে হবে তাহলে মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধাদের সন্মান আপনা আপনি চলে আসবে।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধাদের সন্মান কখনো জামাতশিবিরের কাছে ছিলো না, থাকতে পারে না, জামাত-শিবির পরাজিত শক্তি। সরকার বিএনপি-জামাত সমস্যাটা সমাধান করতে পারেনি, কারণ, আওয়ামী লীগ জেনারেল জিয়ার গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমে ধারক ও বাহক।

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/নাতি পুতি কোটার বিরোধী ছিল। এটা নিয়ে আন্দোলন করলে তারা জামায়াত শিবির হয়ে যায় না। আর জামায়াত/শিবির কার্ড-এর এখন ফেস ভ্যালু নেই। ছাত্র রাজনীতির অবসান চাই...

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:

মুক্তিযোদ্ধারা ছিল মানসিক সাহসিকতা ও শারিরিক দিয়ে ১৯৭১ সালের সবচেয়ে সবল বাংগালী, কোটা তাদের দরকার ছিলো না; যারা তাঁদেরকে কোটা ও ভাতা ধরায়ে দিয়েছিলো, তারা মনের দিক থেকে ভিক্ষুক ছিলো। মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলেমেয়েরা অন্যদের চেয়ে ভালো।

৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯

শাহাদাত নিরব বলেছেন: এখানে অনেক কিছুই ঘোলাটে ।

আপনি নিজেই বলেছেন কোটা চান না, এতে করে মুক্তিযোদ্ধাদের ছোট করা হয়।
সেম কথা টা যখন নুরু গং রা বলে তখন তারা হয়ে যায় ছাত্রদল/ছাত্র শিবিরের জল্লাদ ।

কেউ নিজের তাল টাই বেঁচে নিতে পারছে না , কোন তালে নাচবে ? কোন তালে নাচলে ঝুমুর টা আওয়াজ দিবে।
দিনের এক ভাগে যখন ছাত্রলীগ ব্যাতীত বাকী সবাই যখন ডাকসু'র নির্বাচন বর্জন করে তখন অনেকেই বলেছিলো দীর্ঘদিন পরে যখন বিশ্ব বিদ্যালয়ে একটা সু-নির্দিষ্ট কমিটি গঠন হতে যাচ্ছে তখন একদল তার বিরোধিতা করছে তারা শিক্ষাঙ্গনের শত্রু,দেশের শত্রু।
আবার রাত ৩ টার পর ঘনেশ উল্টে গেলো , গণেশ পাল্টে গেলো ।
শিক্ষাঙ্গনের শত্রু বা বন্ধু রূপ নিয়ে নিলো আর শিক্ষাঙ্গনের বন্ধু রা শত্রু হয়ে গেলো।
(তাল আর বেতালে নানান তালে সবাই নাচে)

শিক্ষাঙ্গনের প্রতিনিধিকতায় কি এমন লাভবান হবে যার জন্য আমাদের রক্ত খোয়াতে হবে।সর্ব প্রথম এটা ক্ষতিয়ে দেখা দরকার।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


জামাত-শিবির, বিএনপি যখনই মুক্তিযোদ্ধা শব্দটা মুখে আনলে, শব্দটার অপমান হয়; ওরা মুক্তিযোদ্ধাদের নাম যেন মুখে না নেয়, ওরা পাকিস্তানীদের বংশধর।

৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
প্রাক্তন যোদ্ধা বা ভেটারেনসরা আমেরিকায় অত্যন্ত সম্মানি নাগরিক।
আমি নিজে দেখে যাচ্ছি
তাদের ক্যাপে ও গাড়ীর পেছনে লেখা থাকে "প্রাউড ভেটারেন"
আমেরিকায় ২য় মহাযুদ্ধ ফেরত সৈনিক, ভিয়েতনাম ফেরত যোদ্ধাদের ও তাদের পোষ্যদের উচ্চহারে কোটা ও অন্যান্ন সুবিধা চালু আছে। ভেটরেনসদের জন্য থাকে আলাদা কাউন্টার আলাদা লাইন। পার্কিং স্পেস, রেশন, বাস কন্সেশন, ট্রেনভাড়া কনসেশন/ফ্রী! বুড়ো হয়েগেলেও তাদের পরিচর্যার জন্য লোক রাখা হয়।
ইংল্যান্ডেও আছে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের বীর গুর্খা সৈনিকদের ৩য় প্রজন্মদের এখনো বিশেষ সুবিধা, ভাতা দিয়ে যাচ্ছে বৃটেন সরকার।

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকায় ওদের জন্য সব আছে; কারণ, আমেরিকান প্রেসিডেন্টদের মগজ আছে; তাজুদ্দিন সাহেবের মগজ কম ছিলো, তাই মুক্তিযোদ্ধারা আজীবন বেকার থেকে এখন ভাতা পাচ্ছে; শেখ সাহেবরও বুদ্ধিমত্তা ছিলো না; উনার বুদ্ধিমত্তা থাকলে, মুক্তিযো্ধাদের এই অবস্হা হতো না, মুক্তিযোদ্ধা দেশ গড়ে তুলতে পারতেন।

১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ২:০৫

আখ্যাত বলেছেন: :
কথা ক্লিয়ার
দেশের মানুষগুলো মোটা দাগে দুই ভাগে বিভক্ত
১। স্বাধীনতার পক্ষ
২। স্বাধীনতার বিপক্ষ
বিপক্ষ শক্তির জন্য গণতন্ত্র না থাকাই উচিত
দেশের সম্পদ অপচয় করে নির্বাচনের এত বিশাল আয়োজন করা অনুচিত
স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে আকেয়ামত ক্ষমতাসীন রাখার জন্য প্রয়োজনীয় আইন কানুন রচনা করা উচিত

১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



দেশের মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ২ ভাগে বিভক্ত হয়েছিল; জাতির বিপক্ষে চলে গিয়েছিলো শতকরা ২০ জন; আওয়ামী লীগে ভুলভাবে দেশ পরিচালনার কারণে, বিরোধীরা ক্রমেই ক্ষমতাশালী উঠেছিলো

১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নুরুকে জোর করে শিবির বানানোর অপচেস্টা'টা নিন্দনীয়। ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী মিডিয়া সেটাই করে যাচ্ছে।
জনসংখ্যা, শিক্ষিত- চাকুরী প্রার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধির ব্যপারে গুরুত্ব দিয়ে চাকরী খাত সৃষ্টি না করে আমাদের ক্ষমতাসীন'রা চুরি, চামারি আর অপরাজনীতিতে ব্যস্ত।
এদিকে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বাড়ছে। গড় জীবনকালের অর্ধেক পেরিয়ে গেলেও শিক্ষিত বেকার'রা চাকুরীহীন। ব্যবসাবাণিজ্যের সিস্টেমের অবস্থাও ভালো নয়। শিক্ষিত বেকার'রা কি করবে? (শিক্ষার মানেরও যা অবস্থা!)

চাকরিবাকরিহীন শিক্ষিত বেকারদের চোখে কোটা পদ্ধতি অনেকটা শত্রুর মতো। নুরু সেটা বুজতে বা ধরতে পেরেছে। তাই সে সফল।
তাকে শিবির বলে চালিয়ে দেওয়ার চেস্টায় শিবির উপকৃত হচ্ছে।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধা কোটা দেয়াটা সরকারের ভুল ছিলো, কিংবা আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্র ছিলো; তারা বিএলএফ'কে সুবিধা দিতে কোটা চালু করেছিলো।
কিন্তু যারা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধীতা করেছে, সেটা শেখ হাসিনার ছেলে হলেও, তাকে নির্বাচিত পদে যেতে দেয়া ঠিক হবে না। আপনি যেই বালচালের নাম বলছেন, উহাকে দেখতে শিবিরের মতোই দেখায়।

১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

বোকা পুরুষ বলেছেন: আর একটা কাজ করা যেতে পারে..বাংলাদেশে যত ছাত্রদল, শিবির ও আওয়ামি বিপক্ষ সংগঠন আছে, সবার সবধরনের নাগরকি সুবিধা বাতিল করে দেওয়া হইক। যেমন: আপনি বললেন নির্বাচন এ প্রার্থী হতে পারবেনা, এছাড়াও ভোট দিতে পারবনো, বিদ্যুৎ, গ্যাস সংযোগ পাবেনা, সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করতে পরবেনা। ও আরেকটা কথা...সংবিধান থেকে দয়া করে "সকল নাগরিকের সমান অধিকার" এই কথাটাও উঠিয়ে দিবেন।

আমার স্বাধীন দেশ, আগে আমাকে যেকোন মতাদর্শ পালন করার স্বাধীনতা দিন।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সংবিধান সম্পর্কে কোনরূপ আপনার ধারণা থাকলে, উহা কি জিনিষ ২ বাক্যে লিখুন।

১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: লেইম লজিক। লেইম পোস্ট।

একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন বীর, নিজের মৃত্যুকে তবু স্বেচ্ছায় আলিঙ্গন করতে পারে, কিন্তু কারো করুণায় বাঁচতে চায় না।

এইদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের কি করা হয়..... নাতি পুতিদের চাকরী বাকরি দিয়ে জীবকা নির্বাহের ব্যবস্থাটাই মাত্র করা হয়। আর এতে অন্যদের অধিকার খনন করা হয়.... মুক্তিযুদ্ধারা তো যার যার ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করতেই যুদ্ধ করেছিলেন, নাকি?

নাকি তারা এই সুবিধা পাবার জন্য জীবন বাজি রেখে লড়েছিলেন...?

সরি টু সে আর যেহেতু অন্যদের অধিকার মেরে তারা সুবিধা ভোগ করে, অতএব আমি বলতেই পারি যে তারা আমাদের করুণায় বাঁচতেছে।

জাস্ট ওদের এই সুবিধাটাই সরকার দিতে পারছে। সম্মান দিতে পারছে কি..??

আমার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় এখনো একজন মুক্তিযুদ্ধা আছেন যিনি রাস্তায় দাঁড়িয়ে বই বিক্রি করে জীবনধারণ করেন।

এই দেশের সরকার মুক্তিযুদ্ধাদের অনেক সম্মান দিচ্ছে? এই কথাটি বর্তমান রাজনীতিতে সবচেয়ে বড় মিথ্যা....

আর আমার কথা হল। মুক্তিযুদ্ধা উঁচা উঁচা বহুতল ভবন করে দিক... সম্পত্তি দেক অনেক...

কিন্তু তা যেন অন্যদের অধিকার না মেরে হয়।

ধন্যবাদ..

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমার সব লজিকই লেইম, মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিপক্ষে যে কথা বলবে তাকে বাংলায় রাখার কোন দরকার নেই।

১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্যার, আ‌মে‌রিকার বিশ্ব‌বিদ্যালয়গু‌লোর ছাত্রসংসদ নির্বাচন নি‌য়ে এক‌টি পোস্ট দিন। জীব‌নে হয়‌তো ওই দে‌শে যে‌তে পার‌বো না। আপনার মাধ্য‌মে জানার প্রয়াস ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি দেশের বাহিরে কাজ করছেন; ফলে, আমেরিকা আসা সহজ হতে পারে। পোষ্ট দেবো।

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার বাবাও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। বেঁচে থাকতে এস.এস.সি পাশ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফরম নিয়ে গিয়েছিলাম, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের কোটার ভর্তি হওয়ার জন্য। বাবা সেখানে সাইন করেন নি, বলেছিলেন, "পারলে নিজের যোগ্যতায় ভর্তি হও"।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার বাবা ভুল করেছিলেন, কত ভুয়া ছাত্র ও কত ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার ছেলেমেয়ে ওখানে পড়লো!

১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: @চাঁদগাজী ভাই, হয়তোবা ভুল করেছিলেন। বাবা সাইন করেননি বলে তখন আমারও খারাপ লেগেছিলো, কিন্তু এতদূর আসার পর যখন পেছনে ফিরে তাকাই তখন মনে হয়, বাবাই ঠিকই করেছিলেন, ভুল আমারই হয়েছিলো। ধন্যবাদ।

বিঃদ্রঃ আমার আগের মন্তব্যে এইচ.এস.সি লিখতে গিয়ে এস.এস.সি লিখে ফেলেছিলাম। প্রায় কুঁড়ি বছর আগের কথা, বুঝতেই পারছেন :``>>

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনারা বাবা-সন্তান, আপনাদের নিজস্ব ভুবন আছে, এবং সেটাই সঠিক।

১৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৫:৫৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমার বাবাও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। বেঁচে থাকতে এস.এস.সি পাশ করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফরম নিয়ে গিয়েছিলাম, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের কোটার ভর্তি হওয়ার জন্য। বাবা সেখানে সাইন করেন নি, বলেছিলেন, "পারলে নিজের যোগ্যতায় ভর্তি হও"।

উনাকে লাল সালাম। এমন মানুষ দরকার।

১৪ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৬:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


১ লাখ ৫ হাজার জীবিত মুক্তিযোদ্ধা, ও ২২ হাজার শহীদ মুক্তিযোদ্ধার থেকে, কতজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ফরম পুরণ করেছিলেন বলে আপনার মনে হয়?

১৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন:


মুক্তিযোদ্ধা কোটা দেয়াটা সরকারের ভুল ছিলো, কিংবা আওয়ামী লীগের ষড়যন্ত্র ছিলো; তারা বিএলএফ'কে সুবিধা দিতে কোটা চালু করেছিলো।
কিন্তু যারা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধীতা করেছে, সেটা শেখ হাসিনার ছেলে হলেও, তাকে নির্বাচিত পদে যেতে দেয়া ঠিক হবে না। আপনি যেই বালচালের নাম বলছেন, উহাকে দেখতে শিবিরের মতোই দেখায়।

- মুক্তিযোদ্ধা কোটা দেওয়াটা ভুল হোক আর শুদ্ধ হোক সেটা সরকার করেছে। নুরু'রা সেটার বন্ধ করতে চায়নি। তারা সংস্কার চেয়েছিলো। আর তাদের সেই চাওয়া বা দাবীর সাথে দলমত নির্বিশেষে মানুষের সমর্থন ছিলো। সরকার সেটা নিয়ে অতিনাটকীয় কর্মকাণ্ড করে আন্দোলনকে বেগ দিয়েছে। সাধারণ ছাত্র নুরুকে নেতা বানিয়ে দিয়েছে। সে এখন নেতা। এটাই সত্য।

আর চেহারা শিবিরের মতো (দ্যাখতে) অনেক ছাত্রলীগ নেতাও বাংলাদেশের আনাচকানাচে আছেন। এই সূত্রে কাউকে শিবির বলে চালিয়ে দেওয়াটা হাস্যকর!

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


শিবির দেখলে রাস্তার কুকুরও চমকে উঠে, উহাদের চেহারায় জল্লাদের চাপ আছে।

১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১:১২

আহা রুবন বলেছেন: রাজাকার মানসিকতার যারা সুযোগ পেলেই মুক্তিযুদ্ধ/মুক্তিযোদ্ধা/বাংলাদেশের বিরোধীতা করবে। কোটা আন্দোলনকারীদের চাকুরি পাওয়ার সুযোগ চাওয়াটা ছিল ছুঁতো। আর কিছু বোকা মনে করেছে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা বাতিল করলেই তারা সরকারি চাকুরি পেয়ে যাবে। সরকারি প্রতিষ্ঠানের বহু পদে জনবল নেই, তার জন্য বা পদ সৃষ্টির জন্য আন্দোলন করতে তাদের দেখতে পেলে ভাল হত।

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ ভোর ৪:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আন্দোলনটা এসেছে জামাত-শিবির থেকেই, উহাদের মগজ আর কতটুকু?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.