নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পোষাক তৈরীর কারখানায় মাসিক বেতনে কামলা দেয় মাস শেষে মাইনের আশায়, যে মাইনে দিয়ে চলবে নিজের পরিবার ও সমাজের জন্য কিছু একটা করার প্রচেষ্টা মাত্র। নিতান্তই সাদামাঠা গ্রাম থেকে আসা স্বল্প শিক্ষিত মানুষ।

চোরাবালি-

চোরাবালি- › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাফেজ মানে কি টিয়াপাখি মার্কা হাফেজ????? পুরা কোরাণ ঠোটস্থ কিন্তু কোন অর্থ জানে না-

১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

হাফেজ মানে কি টিয়াপাখি মার্কা হাফেজ????? পুরা কোরাণ ঠোটস্থ কিন্তু কোন অর্থ জানে না-
হাফেজ সেই ব্যাক্তি যার কোরাণ মুখস্থ অর্থ সহ এবং যে তার উপর আমল করে।এবং সে সম্পর্কে মানুষকে নির্দেশনা দান করেন।
কিন্তু অত্যন্ত দুখের বিষয় আমাদের দেশে অধিকাংশ টিয়াপাখি মার্কা হাফেজ যারা শুধু কোরাণ মুখস্থ করে যার কোন অর্থ জানে না
অর্থ কেও পড়লে তাকে তারা নিরৎসাহিত করবে এবং এই মর্মে বোঝেবে যে তুমি তো ভুল পড়লে কঠিন গোনাগার হয়ে যাবে, তার থেকে বরং হুজুর (মসজিদের ঈমাম, পাড়ার মুসল্লিা, ডাইল খোড় থেকে তাবলিগ জামাতে গিয়ে লম্বা দাড়িওয়াদেরই এরা বোঝায়)। যেমনটি হিন্দু ধর্মে প্রচলিত আছে সাধারণদের উচ্চ ধর্মগ্রন্থ পাঠ করা নিষেধ। কিন্তু সাধারণই পাঠ করতে করতে অসাধারণ হয়ে উঠবে যা তাদের পন্ডিতেরা মানতে নারাজ কারণ তাদের ভাত থাকবে না। আমাদের দেশের ফার্ম হুজুরদেরও এখন এ অবস্থা। ---" এই তুমি বাংলায় কোরাণ হাদিস পড়ছ, এতে তো ভুল আছে, ভুল পড়লে তুমি কঠিন গোনাহগার হয়ে জাহান্নামী হয়ে যাবে। কিন্তু ভুল পড়তে পড়তেই একসময় সঠিক হয়ে যাবে। আমরা যখন ছোটবেলায় অ অ A B C D পড়তাম তখন নিশ্চয় সব সঠিক পড়তাম না কিছু ভুল থাকত যা আস্তে আস্তে শুদ্ধ হয়ে যেত।

আমাদের দেশের এই হুজুর তৈরীর ফার্মগুলি অন্য ভাষায় হুজুর তৈরীর গার্মেন্টস গুলি সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েদের বস্তুত ভিখেরী বানিয়ে দেন যারা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য। মসজিদের ঈমামতি, কোন মাদরাসায় আবার বাচ্চাদের হুজুর তৈরী করা, মানুষের বাড়ী বাড়ী গিয়ে আরবী শিক্ষা দেয়া, বিভিন্ন মিলাদ মাহফিল আর মৃতের জানাজা-চল্লিশা ছাড়া তাদের কোন কাজ করার যোগ্যতা থাকে না। আর সবকিছুতেই তারা কেয়ামতের লক্ষণ খুজে বেরায়। কিন্তু এসব করে কি আদৌও ইসলামের প্রসার, ইসলামিক আইন, ইসলামিক সমাজ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন সম্ভব???? ইসলামিক আইন, ইসলামিক সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে হলে প্রয়োজন রাজনীকি সম্পিকতাও। আমরা তার কথাই মানতে বাধ্য যে আইন প্রণয়ন করে, যেমন সিটি মেয়র, কাউনসিলর, চেয়ারম্যান মেম্বার, পুলিশ প্রশান। অতএব যারা এই সমস্ত জায়গায় যাবে তাদেরই কোরাণ শিক্ষা দরকার। আমাদের দরকার প্রচলিত শিক্ষার সাথে ধর্মীয় শিক্ষাটাও মজবুত করা, আবার যারা ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছেন তাদের ধর্মীয় শিক্ষা যেমনটা মজবুত তেমনী রাষ্ট্র পরিচালনায় যে শিক্ষা দরকার সেটিও মজবুত করতে হবে তা না হলে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রদের সারা জীবন দান দক্ষিণা আর দোয়া মাহফিলের উপরই জীবিকা নির্বাহ করতে হবে তারা কোন দিন অন্যের জীবিকা বা কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারবে না। পারবে না কোন দিন কোন ধর্মীয় আইন প্রণয়ন করতে, পারবে না কোন দিন ধর্মীয় সমাজ পরিচালনা করতে। তারা শুদু মসজিদে বসে আর বাসায বাসায় গিয়ে বছরে একবার আল্লাহর নামে জিকির করা ছাড়া কোন যোগ্য হবে না।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্য তেতো হলেও সত্য।

খুব কঠিন সত্য উচ্ছারন করেছেন। হয়তো অনেকেই ভীতি বোধ করবে আলাপ করতেও।

কিন্তু ঝোপ ঝাড়ে সাপের ভয়ে যেমন পথা বানানো ছেড়ে বসে থাকলে বের হবার রাস্তা জীবনেও মিলবে না। তেমনি এি্ অচলাবস্থা থেকে বের হতে চাই সাহসী পথ নির্দেশক। যে এগিয়ে গিয়ে পথ বের করে নতুনদের সে পথের দিশা দেখাবে..

+++++++++

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আমি যে জিনিস পড়লাম তার অর্থ না বুঝলে তা দ্বারা আমার যেমন কোন উপকার হবে না তেমনি আমি সমাজেরও কোন উপকার করতে পারব না্

২| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০১

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: আমার বাসার দুই কেয়ারটেকারের একটা মাদ্রাসার ছিলো। ওরে দিয়া আমি কোরান খতমও দেয়াইছি। পরে একদিন কথায় কথায় জানতে পারি সে অর্থ জানে না। ওর সেইমাত্রায় ব্রেইনওয়াশ করছি। ওর এন্ডয়েডে এখব বাংলা কোরান আছে, সেইটা সে বইসা বইসা পড়ে, এইটা সেইটা জিগায়। আইএস, হেফাজত এইসবরে সেও এখন দেখতে পারে না। পরিবর্তনটা ঘরে করাতেই আমি বেশি বিশ্বাসী। এইসব হয়তো পোস্টের থেকে দূরে গিয়ে বলে ফেললাম।

আমি মনে করি কোরান প্রথম বোঝা উচিত মাতৃভাষায়। না বুঝে যদি আমি বিশ্বাসের ভিত্তিটা মুখস্ত করি, তাতে তো লাভ নাই। বিশ্বাস করি আর না করি, বুঝতে তো চেষ্টা করা লাগবে।

পোস্টে ভালোলাগা রইলো। :)

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

চোরাবালি- বলেছেন: সঠিক বলেছেন। আমাদের আগে নিজ নিজ জায়গা থেকে শুরু করতে হবে। অফিসে আমাদের ঈমাম সাহেবের সাথে মাজে মাঝেই তর্ক হয়। উনি যেখান থেকে যে ফতোয় পান সেটি নিয়ে এসে হাজির হন। কখন কখনও বিভিন্ন বই নিয়ে আসে সেখানে হাদিসের রেফারেন্স থাকে কিন্তু আমি যখন সেই হাদিসটির বাংলা কপি বের করি তখন দেখা যায যে সম্পর্কে বলা আছে সে সম্পর্কে সে হাদিসে আসলে কিছু নাই মানে ভুল রেফারেন্স।
গত ৩বছরে তার এতটুকু বধোদয হয়েছে যে আমাদের সমাজকে ইসলামিক ব্যবস্থায় পরিচালনা করতে হবে সবার আগে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন দরকার, এমন শিক্ষা দরকার যে শিক্ষায় থাকবে ধর্মীয় জ্ঞান সহ রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যে জ্ঞান দরকার সেটিও

৩| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার চিন্তা-ভাবনা! এমনটা যদি সবাই ভাবতো...

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

চোরাবালি- বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪১

সাধারন জন বলেছেন: সঠিক চিন্তা করার লোক আছে, কোরান বলে চিন্তা করতে, সব কিছু শুনতে, যাচাই বাছাই করে ভালোটা গ্রহন করতে। কিন্তু আপনি বা আমি চিন্তা করে খুব বেশি হলে নিজে সহ নিজের পরিবারের কিছু মানুষকে সঠিক জিনিসটা গ্রহন করাতে পারবো, কিন্তু যারা চিন্তা ভাবনা করে সঠিক জিনিসটা নিয়ে সমাজ পরিবর্তন করতে পারে তারাই আজ কুপমুন্ডুক।

১৩ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

চোরাবালি- বলেছেন: আপনি আমি আমাদের যার যার পজিশন থেকে যদি শুরু করি একদিন সমাজ বদলে যাবে, কিন্তু যারা আজ সমাজ পরিবর্তনের জন্য আমরা নির্বাচন করি তারা কি আসলে সে কাজের যোগ্য? আমাদের সমাজ ব্যবস্থা তাদের হাতে চলে গেছে যারা নিজম্ব স্বার্থ ছাড়া কিছুই বোঝে না। আমরা মাদ্রাসা করি সেখানে শুধু আরবী থাকে, আমরা স্কুল করি যেখানে শুধু বাংলা ইংরেজী থাকে যার গল্প থাকে। দুই দল পুরাই দুই মুখী

৫| ১৩ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: "এই তুমি বাংলায় কোরাণ হাদিস পড়ছ, এতে তো ভুল আছে, ভুল পড়লে তুমি কঠিন গোনাহগার হয়ে জাহান্নামী হয়ে যাবে।"

পৃথিবীর অন্যতম সমৃদ্ধ ভাষা হচ্ছে আরবি ।এবং তাই এই ভাষা রপ্ত করাটাও অন্যতম কঠিন কাজ ।আরবী ব্যাকরণ সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা না থাকলে একজন বাঙালী বা অনারবী ভাষী শুদ্ধভাবে এর এইভাষা পড়তেও পারবেনা ।আর কুরআন শুদ্ধভাবে না পড়লে এর অর্থ ব্যাপক পরিবর্তন হয়ে যায় ।যেটা এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশী গুনাহের কাজ ।।কুরআনের বাংলা অর্থগুলো কোনভাবেই আরবী কুরআনের মর্যাদাসম্পূন্ন হতে পারে না ।কিন্তু তবুও আমরা বাংলায় পড়লে এর অর্থ বিকৃতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে খুবই কম ।

তোতাপাখি মার্কা হাফেজ যে মোল্লারা তৈরী করেন তারা এই ব্যাপারটা কেন আমলে নেননা আমি বুঝি না ।

পোস্টে ভাললাগা...জানবেন ।

১৪ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

চোরাবালি- বলেছেন: কোরাণ আরব দেশে নাজিল হয়েছিল তাই এর ভাষা আরবী যার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের কাছে সহজে বোধগম্য হওয়া। আমি বাঙালী আমার আরবী উচ্চারণ পড়ে আমি কিছুই বুঝতে পারব না যতক্ষণ না তার অর্থ বুঝতে পারব। স্বল্প শিক্ষিতের আরবী না শিখিয়ে যদি তাদের অর্থটা অনন্ত পড়ানো যায় তা হলে তারা বুঝবে এবং অনেকটা উপকৃত হবে এবং সমাজেরও উপকারে আসবে।
আর কোরাণ না শিখে আরবী ভাষা শিখলে সেটাই হবে সর্বোত্তম পন্থা কেননা তখন কোরাণও পড়তে পারবে সাথে অর্থও বুঝবে।

৬| ১৪ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১২

নতুন বলেছেন: বত`মানের মানুষেরা হাফেজকে ভালোজানে ... কিন্তু খুবই কম জনগন তাদের ছেলে/মেয়েদের হাফেজ বানাতে চায় বা নিজে হাফেজ হতে চায়।

১৪ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

চোরাবালি- বলেছেন: এর কারণ সটিক শিক্ষার অভাব, মনে করে একজন হাফেজ দিয়ে প্রতি সপ্তাহে কোরাণ খতম দেয়ালেই তো চলে, কিন্তু কোরণ খতমের উদ্দেশ্য কি শুধু মুখস্থ পড়ে যাওয় বা এবকজন পড়ছে সেটি শুনে যাওয়া???
কোরাণ হচ্ছে পথ প্রদর্শক যদি আমরা সেটি বুঝে পাঠ করতে পারি আর তা না হলে মধুর সুর ছাড়া আর কিছুই না।

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

আহলান বলেছেন: হাফেজি পড়ার পাশপাশি তাদেরকে কর্মমূখী শিক্ষা দেয়া উচিৎ। তাহলে তাদের কাজের পরিসর বৃদ্ধি পায়। শুধু নামাজ / জানাজা / চল্লিাশার মাধ্যমে জীবন চালানো খুবই কঠিন ... সমাজের একটি অনগ্রসর দিক তুলে ধরেছেন ... ধন্যবাদ।

১৪ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

চোরাবালি- বলেছেন: কোরাণ কে প্রাধান্য দিয়ে কর্মমূখী শিক্ষা দেয়া জরুরী। তা না হলে এসব হাফেজ দিয়ে সোয়াব কামানো যাবে সামাজের কোন উন্নতি হবে না।

৮| ১৪ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

আলোর পাখি বলেছেন: আপনার কথার সাথে অনেকটা একমত। অধিকাংশ হাফেজই কোরআন এর অর্থ এবং ব্যাখ্যা জানে না। আর বিশেষ করে কওমী মাদ্রাসাগুলোতে কর্মমূখী শিক্ষা না দেয়ার কারণে সেখানকার আলেমরা পরনির্ভরশীল হয়ে পরে। ফলে তারা যা জানে তাও অনেক সময় মুখ ফুটে বলতে পারে না।

তবে "সবকিছুতেই তারা কেয়ামতের লক্ষণ খুজে বেরায়" কথাটি বেশী আক্রমনাত্বক হয়ে গেল না?

১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

চোরাবালি- বলেছেন: রাস্তায় নিজের ভাতিজি বেড় হয়েছে রঙ্গিণ কাপড় পড়ে-- তারা বলবে আল্লাহর নবী বলেগেছন কেয়ামতের আগে এসব হবে
মহল্লাহর কোন গান বাজনা যাত্রা পালা হচ্ছে - তারা বলবে আল্লাহর নবী বলেগেছন কেয়ামতের আগে এসব হবে
লোকে ঝগড়া বিবাদে লিপ্ত আছে- তারা বলবে আল্লাহর নবী বলেগেছন কেয়ামতের আগে এসব হবে
-
-
এরকম প্রতিটি ব্যপারেই তারা বলবে কেয়ামতের লক্ষণ এগুলি
অথচ প্রতিটি মুসলমানের উচিত সবার আগে প্রতিবাদ করা
প্রতিবাদটি এই নয় যে সে শুধু শক্তিদিয়ে করবে, প্রতিবাদ বলতে তাকে বোঝানোকেও বোঝায়

৯| ১৪ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

বেলাল উদ্দীন বলেছেন: ইসলাম যেখান থেকে প্রসার হবে সেখানেই তথাকথিত মৌলভীরা বাধা সৃষ্টি করতেছে। বিশেষ করে হেফাজতের মত গোড়ামী ব্যক্তির জন্যই আজ ইসলাম পেছনে পড়ে থাকতে বাধ্য।

১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

চোরাবালি- বলেছেন: হেফাজনেত ইসলাম এবং তাবলীগ জামাত- ধর্মটাকে সোজা মসজিদে ঢুকিয়ে আরবীতে বেধে ফেলেছেন যার ফলে মানুষ পিছিয়েই পড়ছে দিন দিন।

কেন বাবা তোমরা ১০লাখ লোক নিয়ে কাফেলা বা ইজতেমা করতে পারো লক্ষাধিক লোকনিয়ে রোডমার্চ আন্দোলন করতে পারো কেন শিক্ষা নীতি নিয়ে কিছু বলতে পারো না??? তোমাদের তো উচিত আগে শিক্ষা নীতি নিয়ে কথা বলা।
প্রচলিত শিক্ষার সাথে আরবীটাকে জুড়ে দিলেই তো হয়, আর মাদার তেসেসা না পড়ে হযরত উসমান পড়লেই চলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.