নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদমেজাজী মন্দ লোক (www.meetmamun.com)

ডি মুন

এস এম মামুনুর রহমান - www.meetmamun.com

ডি মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলোমেলো কথন : মানুষের কেউ কেউ

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৪



ছোটবেলা যখনই বাবা-মার সাথে কারো বাসায় বেড়াতে যেতাম, তখন একটা জিনিস খেয়াল করতাম যে - সে বাসায় স্কুলপড়ুয়া কোনো ছেলেমেয়ে আছে কিনা। থাকলে আমি তার টেবিলে যেয়ে বাংলা বই বের করে কবিতা পড়তাম। অবশ্য এমন নয় যে, আমি খুব পড়ুয়া ছিলাম তখন। কিংবা কবিতা বুঝে উলটে দিতাম। তবে বইয়ের ছবিগুলো দেখতাম উল্টেপাল্টে। আমার তখন হাশেম খানের আকাশ দেখে মুগ্ধ হবার বয়স। ভাবতাম, কবে বইগুলো আমার ক্লাসের পাঠ্যবই হবে। বোধহয় তখন থেকেই বাংলা কবিতা আমাকে দখলে নিতে শুরু করেছে।

তারপর কখন যেন আমি বিশ্বাস করতে শুরু করেছি যে, বাংলা পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর ভাষা - সবথেকে আদরের - সবথেকে বিস্ময়ের। আর এ ভাষার কবিতা তো এক মাদকতার নাম। যদিও এখন অনেকেই কবিতার নামে আঁতকে ওঠেন। তাদের সবাইকে অবশ্য দোষ দেয়াও যায় না। কারণ কবিতার মোড়কে 'অস্বস্তি' ফেরী করে ফেরা লোকের সংখ্যাও তো কম নয় এখন। তবু নান্দনিক অমৃতমধুর কবিতা কখনোই অপ্রতুল হয়নি বাংলা নামের মধুর ভাষাটিতে। মানুষ মুগ্ধ হয়েছে সেসব কবিতায়।

তেমনই একটি কবিতা - 'মানুষের কেউ কেউ'
পুর্ণেন্দু পত্রীর এই কবিতাটি শুরু হয়েছে এভাবে -

সবাই মানুষ থাকবে না ।
মানুষের কেউ কেউ ঢেউ হবে, কেউ কেউ নদী
প্রকাশ্যে যে ভাঙে ও ভাসায়।


কবিতার শুরুতেই কী ভয়ংকর কথা ! সবাই মানুষ থাকবে না। কী হবে তাহলে ? কবি বলছেন, কেউ কেউ নদী হবে, ভাঙবে; আবার মানুষেরই কেউ কেউ ঢেউ হয়ে ভাসাবে।

কী ভয়াবহ সত্যের মুখোমুখিই না হতে হল প্রথমেই। মানুষ হয়ে জন্মেও সবাই তাহলে মানুষ থাকবে না। কী ভীষণ সত্য। কী অকপট স্বীকারোক্তি। সবাই কি মানুষ থাকে শেষ পর্যন্ত? অগণিত মানুষের মধ্যে ক'জন সত্যি মানুষের মতো মানুষ পাওয়া যায়? মানুষেরই কেউ কেউ প্রবল ছোবলে মনের পাড় ভাঙে; আবার মানুষেরই কেউ কেউ ভালোবেসে ডুবে যাওয়া মানুষকে ভাসায়। এরপরই কবি বলেন ----

সমুদ্র সদৃশ কেউ, ভয়ঙ্কর তথাপি সুন্দর ।
কেউ কেউ সমুদ্রের গর্ভজাত উচ্ছৃঙ্খল মাছ।
কেউ নবপল্লবের গুচ্ছ, কেউ দীর্ঘবাহু গাছ।
সকলেই গাছ নয়, কেউ কেউ লতার স্বভাবে
অবলম্বনের যোগ্য অন্য কোনো বৃক্ষ খুঁজে পাবে।


মানুষের কেউ কেউ হবে সমুদ্রের মতো। বিশাল। বিস্তৃত। ভীতিপ্রদ তথাপি সুন্দর। কেউ কেউ বিশাল সমুদ্রের মধ্যে লালিত উচ্ছৃঙ্খল মাছ। সমুদ্র চুষে বেঁচে থাকবে তারা। এই লাইনগুলোতে খুব সুন্দরভাবে দু'ধরণের মানুষের কথা বলা হয়েছে - একদল যারা সমুদ্র সদৃশ, যারা দীর্ঘবাহু গাছ। আরেকদল সমুদ্রের আশ্রয়ে থাকা, বা লতার স্বভাবী পরগাছা। পরগাছা মানুষেরা কি নেই আমাদের আশেপাশে? অবলম্বনের যোগ্য বৃক্ষ খুঁজে পেয়ে পরগাছা কি হয় না মানুষ? তবু কবি বলছেন -

মানুষ পর্বতচূড়া হয়ে গেছে দেখেছি অনেক
আকাশের পেয়েছে প্রণাম।


আবার বলছেন,

মানুষ অগ্নির মত
নিজে জ্বলে জ্বালিয়েছে বহু ভিজে হাড়
ঘুমের ভিতরে সংগ্রাম।


আর এর পরের লাইনগুলো ঠিক যেন স্বপ্নের মত সুন্দর। কুসুমের মত নরম। শরতের আকাশের মত নয়নাভিরাম।

অনেক সাফল্যহীন মরুভূমি পৃথিবীতে আছে টের পেয়ে
ভীষণ বৃষ্টির মতো মানুষ ঝরেছে অবিরল
খরা থেকে জেগেছে শ্যামল।
মানুষেরই রোদে,
বহু দুর্দিনের শীত মানুষ হয়েছে পার
সার্থকতাবোধে।


তাই নয় কি? মানুষই তো মানুষের বিপদে, দুঃখের দিনে মানুষেরই পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। মানুষই হয়েছে মানুষের পরম আপনজন। মানুষেরই হৃদয়নির্যাসে সিক্ত হয়েই তো খরা থেকে জেগেছে শ্যামল। আর তাই অগ্নির মত মানুষ নিজে জ্বলে জ্বালিয়েছে বহু ভিজে হাড়। কর্মহীনকে করেছে কর্মক্ষম। বলহীনকে সবল। মানুষ শুধু মানুষ থাকেনি উঠেছে আরো উর্ধ্বে কিংবা পতনে হয়েছে নিম্নমুখ। তাই তো কবির উচ্চারণ - সবাই মানুষ থাকবে না।

প্রশ্নটা অনিবার্যভাবেই চলে আসে। কী হবে তাহলে ?
উত্তরে কবি বলেন -

সবাই মানুষ থাকবে না ।
কেউ কেউ ধুলো হবে, কেউ কেউ কাঁকর ও বালি
খোলামকুচির জোড়াতালি।
কেউ ঘাস, অযত্নের অপ্রীতির অমনোযোগের
বংশনুক্রমিক দুর্বাদল।
আধারে প্রদীপ কেউ নিরিবিলি একাকী উজ্জ্বল।
সন্ধ্যায় কুসুমগন্ধ,
কেউ বা সন্ধ্যার শঙ্খনাদ।

অনেকেই বর্ণমালা
অল্প কেউ প্রবল সংবাদ।



চরণগুলি বেদনার, কষ্টের কারুকাজে খচিত। কারা হবে ধুলো, কাঁকর কিংবা বালি? কারা ঘাস ভালোবেসে হবে ঘাস; যা অবহেলা আর অযত্নে পড়ে থাকে পায়ের তলায় চিরটাকাল - তারা কি কবি ? কবিরা কি আঁধারে প্রদীপ জ্বেলে পড়ে থাকে না একাকী উজ্জ্বল? হয়তো। হয়তো বা, না।
তবু সন্ধ্যায় কুসুমগন্ধ আর শঙ্খনাদের করুণ সুরে অমনোযোগ আর অবহেলায় মানুষের কেউ কেউ হবে একাকী উজ্জ্বল। মানুষের কেউ কেউ হবে ঢেউ, নদী; পাবে অবলম্বনের যোগ্য কোনো বৃক্ষ কিংবা সাগর; হবে পর্বতচূড়া; হবে অগ্নি, রোদ, ধুলো অথবা নিরিবিলি একাকী প্রদীপ।

তবুও - এতকিছুর পরেও - সবাই মানুষ থাকবে না। আর তাই তো কবি শেষ করছেন এই বলে -

অনেকেই বর্ণমালা
অল্প কেউ প্রবল সংবাদ।




------------




মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: কবিতা পড়ি না।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৪

ডি মুন বলেছেন: ধুরো !!!! আপনারে আইতে কইছে ক্যাডা !!!!
যান ভাগেন, পোস্টের গুণগত মান নষ্ট না কইরা মানে মানে কাইটা পড়েন।

বিদায় হন।
ঢাচিয়া আ আ আ আ আ আ আ B-))

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে আমি আবেগাপ্লুত হয়ে পরেছি। সত্যি বলছি কমেন্ট করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।

ঐ হুমকি ধামকি দিবা না। হুমকি দিলে পোস্টের বারোটা বাজাব কিন্তু। আর না হলে বিদায়!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৬

ডি মুন বলেছেন: আমি কী আর কারেও ডরায়।
ভাঙ্গতে পারি লোহার কড়াই ।

বুঝতে পারছি। আপনে শুরু কইরা দিলেন, এইবার মাহমুদ ভাই আইসা এই পোস্টের তেরোটা বাজাবে।
আল্লাগো বাঁচাও। ব্লগিং ছাইড়া দিমু এগোর অত্যাচারে !!!! B-))

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল কবিতা বিশ্লেষন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩২

মশিকুর বলেছেন:

কবিতা জটিল জটিল লাগে... তবে এমন অনুবাদক থাকলে মন্দ হয় না :) বিশ্লেষণ ভাল হইছে +
আমি একটা লিংক দিলে বিশ্লেষণ করে দিতে পারবেন?

***
সবাই মানুষ থাকবে না, মানুষের কেউ কেউ অলরেডি অক্টোপাস হয়ে গেছে ;) =p~

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

ডি মুন বলেছেন: বিশ্লেষণ তো পারি না !!!!
তাই আপনার প্রস্তাব প্রবল শঙ্কার সহিত প্রত্যাখ্যান করলাম। :)

তবে খতম করার আগে, অক্টোপাস হয়ে যাওয়া মানুষ যেমন প্রবাসী ভাই, মাহমুদ ভাই উনাদের কোনো কবিতা থাকলে তাই চৌদ্দ দুগণে আঠাশ গুষ্টি উদ্ধার করার জন্যে আমি রীতিমত ঝাঁপিয়ে পড়তে আগ্রহী । B-))

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৫৬

জনৈক অচম ভুত বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ। ''সবাই মানুষ থাকবে না''... যা দেখছি তাতে অদূ্র ভবিষ্যতে ''কেউই মানুষ নাই'' টাইপের কবিতা বিশ্লেষণের দরকার হতে পারে। :(

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

ডি মুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। কেউই মানুষ নাই - টাইপের কবিতা বিশ্লেষণের দরকার হতে পারে বৈ কি !
ধন্যবাদ আপনাকে :)

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:০৫

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: যেমন অসাধারণ কবিতা তেমন অসাধারণ তার বিশ্লেষণ। তবে কবিতায় পাঠকের অরুচির জন্য আমি আমি পাঠকদের চেয়ে লেখকদেরই বেশী দোষ দেব। মানসম্মত লেখার বড়ই অভাব। যে ছন্দের ঢেউ হৃদয় মন আন্দোলিত কর, শিরায় শিরায় প্রবাহিত হয়ে পৌঁছে যায় প্রতিটি লোম কূপে। সেরকম ছন্দবদ্ধ কবিতা আজকাল খুবই বিরল। বরং তার পরিবর্তে মুক্ত ছন্দের নামে গদ্য ভিত্তিক কবিতা এবং তাতে অহেতুক জটিল দুর্ভেদ্য শব্দের ব্যবহার পাঠকের বিরক্তির উদ্রেক করে দিনদিন পাঠককে কবিতা বিমুখ করে তুলছে।সহজ,সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা অর্থবহ কবিতার আজ বড়ই অভাব............

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

ডি মুন বলেছেন: লেখার বড়ই অভাব -------

আপনি ঠিকই বলেছেন। প্রতিবছর এতো এতো বই বের হচ্ছে, কিন্তু ভালো বইয়ের সংখ্যাটা কিন্তু সত্যিই নগণ্য। আর কবিতার ক্ষেত্রে অবস্থা তো রীতিমত ভয়াবহ। অহেতুক দুর্বোদ্ধতা তৈরি করে কবি যে আসলে কি মাথামুণ্ডু বোঝাতে চান তা তারা বোধহয় নিজেরাই জানেন না।

আমি সহজ সুন্দর গভীরভাবে অর্থবহ কবিতা ভালোবাসি। যে কবিতা বহুবার পাঠের আগ্রহ জিইয়ে রাখে।

ভালো থাকুন। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার পোস্টে বর্ণিত পূর্ণেন্দু পত্রীর কবিতাটি নিঃসন্দেহে অতি উচ্চ মার্গের। অন্তর্নিহিত তাৎপর্য অত্যন্ত গভীর। কিন্তু ব্লগার সাইফুল্লাহ শামীমের সাথে সহমত হয়ে বলছি বর্তমানে মানসম্মত লেখার খুব অভাব। ভালো কবির সঙ্কট প্রকাশ্যে দৃশ্যমান। অহেতুক দুর্বোধ্য করে তোলা কবিতা কেউ পড়তে চায় না। তাই কবিতার পাঠক খুব কম।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

ডি মুন বলেছেন: এ কবিতাটি আমার ভীষণ পছন্দের।
পুর্ণেন্দু পত্রীর কবিতা সহজ, সুন্দর এবং অর্থবহ।

শামীম ভাইয়ের সাথে আমিও একমত। ভালো লেখার জন্যে যে ধরণের দায়বদ্ধতা থাকা উচিত লেখকের, সেটা এখন কমে আসছে। আর সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের প্রভাবে পড়ার অভ্যাস তো হারাচ্ছেই। লাইক কমেন্টের ভিত্তিতে নিজেকে ভালো কবি মনে করছেন কেউ কেউ। ফলাফল নিম্নমানের লেখা।

ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার। আপনার উপস্থিতিতে অনুপ্রাণিত হই।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৮

কয়েস সামী বলেছেন: কবিতাটা আগে পড়ি নি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কবিতাটির সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন বলে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
অনেকদিন পর আপনাকে আগমন।
ভালো আছেন নিশ্চয়ই।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৬

বিজন রয় বলেছেন: অসাম। দারুন লাগল।
++++

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৬

তার আর পর নেই… বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর কবিতা! আপনার ব্যাখ্যা ও ভাল্লাগছে খুব!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকুন :)

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫

আবু শাকিল বলেছেন: আপনার কবিতা প্রেমের শুরুটা জানা গেল ।দারুন এক প্রেমে আছেন ভাই :)
কবিতার বিশ্লেষণ ভাল লাগল । গভীর গভীর কথা গুলো অতি সহজ করে বোঝিয়ে দিয়েছেন।
গত বছর সম্ভবত লালন এর গান নিয়েও এরমকম একটা পোষ্ট দিয়েছিলেন।যেখানে গানের লাইন গুলো সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন।
পোষ্ট গুলা অনেক ভাল লাগার ।আরো লিখতে থাকেন।পড়ার ইচ্ছে রইল।
ধন্যবাদ মামুন ভাই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই
ভালো কবিতা ভালো লাগে :)
অহেতুক জ্ঞানী জ্ঞানী দুর্বোধ্য কবিতা আমি পছন্দ করি না, তা যতই বিখ্যাত হোক না কেন !

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কবিতার খুঁটিনাটি পাঠকের চোখে।
ভালো লাগল মুন ভাইয়া।

সবাই মানুষ থাকবে না
ভবিষ্যৎ বর্তমান হয়ে গেছে।
সবাই মানুষ নেই।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

ডি মুন বলেছেন: মানুষ মানুষের মতো মানুষ হোক
শুভেচ্ছা :)

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৯

উল্টা দূরবীন বলেছেন: কবিতা এবং বিশ্লেষণণ দুইটাই দারুণ। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

ডি মুন বলেছেন: শুভকামনা রইলো
ভালো থাকুন, ভালো কবিতা পাঠ করুন।

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭

সুমন কর বলেছেন: সু-স্বপ্নের মত সুন্দর। কুসুমের মত নরম। শরতের আকাশের মত নয়নাভিরাম -- এলোমেলো কথন ভালো লেগেছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হুজুর ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে আমি আবেগাপ্লুত হয়ে পরেছি। সত্যি বলছি কমেন্ট করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। মাথা ব্যথা
করছে ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

ডি মুন বলেছেন: আমার পোস্টের কমেন্ট বাড়ানোর দায়িত্ব কী সামু কর্তৃপক্ষ আপনাগো দুইজনরে দিয়া রাখছে !!!!
আমিন ভাই যদি এইসব জানতে পারে, তাইলে কইলাম আপনাগোরে ব্লগছাড়া কইরা ফালাইবে।

রংবাজ আমিন ভাই
উনার কোনো জুড়ি নাই :) B-))

১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হুজুর ভাইয়া আপনার পোস্ট পড়ে আমি আবেগাপ্লুত হয়ে পরেছি। সত্যি বলছি কমেন্ট করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। মাথা ব্যথা
করছে

হা হা হা

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

ডি মুন বলেছেন: আমার পোস্টের কমেন্ট বাড়ানোর দায়িত্ব কী সামু কর্তৃপক্ষ আপনাগো দুইজনরে দিয়া রাখছে !!!!
আমিন ভাই যদি এইসব জানতে পারে, তাইলে কইলাম আপনাগোরে ব্লগছাড়া কইরা ফালাইবে।

রংবাজ আমিন ভাই
উনার কোনো জুড়ি নাই :) B-))

আমিও কপি করতাম পারি ---- মু হা হা হা হা B-))

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমিন ভাই কবে তোমার পক্ষে আছিল???? বড় ভাই আমাদের পক্ষেই থাকবে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

ডি মুন বলেছেন: আমিন ভাই সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে।
মানে আমার পক্ষে।

আমিন ভাই যদি আমার পক্ষে না থাকে, তাইলে উনার আরেকখান অপ্রকাশিত বই জনতার আদালতে প্রকাশ কইরা দিমু :)

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমিন ভাই দ্যা বস
আপ্নারে খাওয়াইবো মান্দার গাছের কষ :#)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫০

ডি মুন বলেছেন: মান্দার কষ আপনে খাইবেন।
এমনেই তো বছরে ৭ মাস পাগল থাকেন। মান্দার কষ খাইয়া একদম ১২ মাসের পাগল হইয়া যান।
তাতে দেশ, জাতি ও ব্লগের কল্যাণ।

১৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সবাই সব কিছু কয়া ফেলছে। আমি আর নতুন কইরা কিছু নাইবা কইলাম। ;)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৭

ডি মুন বলেছেন: :P হা হা

২০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৫

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৯

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:১৬

কাবিল বলেছেন: কবিতাটি প্রথম পরলাম, আপনার অনুবাদে আরও চমৎকার লাগলো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২০

ডি মুন বলেছেন: এটা তো বাংলা কবিতা। অনুবাদ নয়।
পুর্ণেন্দু পত্রীর কবিতা খুব চমৎকার। আশাকরি, উনার কবিতা পড়ে আনন্দ পাবেন।
শুভকামনা

২২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৩

কাবিল বলেছেন: পুর্ণেন্দু পত্রীর কবিতা মাঝে মধ্যে বিশ্লেষণ করে পোস্ট দেওয়ার অনুরোধ রইল।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৩

ডি মুন বলেছেন: মাঝে মাঝে ভালো লাগা থেকেই এমনটা করব বৈ কি!
কবিতাপাঠে আনন্দে কাটুক সময়। :)

২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪০

আনোয়ারুল করিম বলেছেন: "ছোটবেলা যখনই বাবা-মার সাথে কারো বাসায় বেড়াতে যেতাম, তখন একটা জিনিস খেয়াল করতাম যে - সে বাসায় স্কুলপড়ুয়া কোনো ছেলেমেয়ে আছে কিনা। থাকলে আমি তার টেবিলে যেয়ে বাংলা বই বের করে কবিতা পড়তাম। .... বোধহয় তখন থেকেই বাংলা কবিতা আমাকে দখলে নিতে শুরু করেছে...."--- একেবারে আমার নিজের দশা ছিল এই রকম। ভালো লাগলো...

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৪

ডি মুন বলেছেন: বাহ! তাই নাকি।
জেনে আনন্দিত হলাম।

ভালো থাকুন :)

২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫২

নিশাকর বলেছেন: কবিতার প্রথম দুই লাইন পড়ার পরেই শরীর ঝাকি দিয়া উঠছে!!!!

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯

ডি মুন বলেছেন: কবিতাটা খুব সুন্দর। আমার অন্যতম পছন্দের একটা কবিতা।
পুর্ণেন্দু পত্রীর বেশিরভাগ কবিতাই সুন্দর।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কি কমু? ভাষা হারায় ফেলসি ডিমুন ভাই!!! ;)

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০

ডি মুন বলেছেন: হা হা হা :)

২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ফেসবুকে কাল লেখাটা পড়েছিলাম। ভালো লেগেছে।

আমার প্রিয় এক কবিতা শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। অমিয় চক্রবর্তীর লেখা --

অতন্দ্রিলা, ঘুমোওনি জানি
তাই চুপি চুপি গাঢ় রাত্রে শুয়ে বলি,
শোনো, সৌরতারা-ছাওয়া এই বিছানায় ---সূক্ষ্মজাল রাত্রির মশারি---
কত দীর্ঘ দুজনার গেলো সারাদিন, আলাদা নিশ্বাসে---
এতক্ষণে ছায়া-ছায়া পাশে ছুঁই কী আশ্চর্য দু-জনে দু-জনা---
অতন্দ্রিলা, হঠাৎ কখন শুভ্র বিছানায় পড়ে জ্যোত্স্না, দেখি তুমি নেই ||

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

ডি মুন বলেছেন:
কবিতাটা খুব সুন্দর
ধন্যবাদ

২৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর একটা পোস্ট পড়লাম। একটা কবিতা কতটা গভীর উপলব্ধির সাথে আত্মস্থ করলে এমন করে লেখা যায় সেই কবিতা নিয়ে। দারুণ কবিতাপ্রেমী'র দারুণ এক পোস্ট। +++ সাথে ভালোলাগা রইল।

ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ বোকা মানুষ ভাই
পুর্ণেন্দু পত্রীর কবিতাগুলো আসলে খুবই সুন্দর, সহজ আর অর্থবহ।
কবিতা-পোস্ট পাঠে আনন্দ পেয়েছেন জেনে খুশি হলাম।

২৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:১৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এলোমেলো কথন বেশ তো! মাঝে মাঝে এরকম কথনের ছদ্মবেশে কবিতার পোস্ট মরটেম পেলে মন্দ হয় না।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৭

ডি মুন বলেছেন: :) প্রিয় কবিতা নিয়ে ব্লগর ব্লগর করে আনন্দ পাই।

২৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: অসাধারন!

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: কে বেশি পাগল
কবি না কবিতা
দরকার নেই সে হিসেব দেবার
ঘুমোও বাউন্ডুলে, ঘুমোও এবার


কবি, কবিতা এবং কবিতা বিশ্লেষক তিনজনই সমান পাগল। এমন হওয়াটাই দস্তুর।

শুভেচ্ছা মুন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

ডি মুন বলেছেন: নিখাঁদ পাগলামীর পরিশীলিত নামই তো কবিতা

শুভকামনা হাসান ভাই


৩১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পূর্ণেন্দু পত্রী আমার প্রিয় একজন কবি। তার কিছু কবিতা সুখপাঠ্য, কিছু কবিতা ভাবায়।
আপনার বিশ্লেষণ অসাধারণ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

৩২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:


কবিতা হলঃ "যা আমাদের উৎকর্ষকে ছাপিয়ে যায় তার দিকে এগিয়ে যাওয়ার শিল্প" । অসংখ্য গোপন সংকেত যেগুলোর দ্বারা পৃথিবীকে পঠিত হয় এবং যেগুলো একটি অপরিচিত ভাষার অসংখ্য সিলেবল গঠন করে আমাদের শব্দ তৈরিতে উসকানি দেয় শব্দ থেকে শব্দবন্ধনীতে, অতঃপর বাক্যে এভাবে সংকেতলিপির অর্থোদ্ধার করে আমারা গভীরতম সত্যের প্রান্তসীমায় পৌঁছে যাই।

"কবিতা নিজে নিজেই জেগে উঠেছে যখন যুক্তিবাদ তার ডানা প্রসারিত করেছে মুক্তিকামী সৈন্য-সামান্ত নিয়ে এগিয়ে গেছে নিষিদ্ধ অঞ্চলে। এভাবে প্রমাণ করেছে যে কবিতা এখনও কম ক্ষয়ে যাওয়া শিল্পমাধ্যম। আমাদের স্বপ্নগুলোকে গদ্যে আনা যথেষ্ট নয়। এটা খুবই কম। আমাদের বক্তব্যকে রাজনৈতিক করাও যথেষ্ট নয়, এটা আবার একটু বেশি হয়ে যায়। জাগতিক বিশ্ব হলো সত্যিকার অর্থে বস্তুর স্তূপীকরণ। এটা হলো আমাদের নিজেদের ভালো নয়তো মন্দ প্রকৌশলী হিসেবে উপস্থাপন করা হয়, স্বর্গ নয়তো নরক গড়ে তোলা। কবিতা কখনই এই কাজ করে না" ।


"কবিতা এখনও ক্ষয়ে যাওয়া শিল্পমাধ্যম নয়"
নোবেল ভাষণ ঃ ১৯৭৯।
মূলঃ ওডিসিয়স এলিতেস
অনুবাদঃ মোজা্ফ্ফর হোসেন


অনেক ভালোলাগা জানবেন ভ্রাতা। +++

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

ডি মুন বলেছেন: বাহ, সুন্দর কথা।

মোজাফফর ভাই এর অনুবাদ সুন্দর, সাথে সাথে তার মৌলিক গল্পগুলোও।

এলিতেসের ভাষণের কথাগুলো অস্বীকার করবার উপায় নেই।

৩৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন লিখেছেন শেষটাও বেশ নান্দনিক হয়েছে ডি মুন ।

অনেকেই বর্ণমালা
অল্প কেউ প্রবল সংবাদ।।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

ডি মুন বলেছেন: পুর্ণেন্দু পত্রীর এই কবিতাটা আমার খুব পছন্দের।

৩৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৯

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এলোমেলো ঘুরতে ঘুরতে আপনার ব্লগে এসে এক কবিতায় সহস্র বছরের নিযুত জীবন দর্শনের স্বাদ পেলাম। কবিতাকে ভালোবাসতে হয়, ধারণ করতে হয়, অনুভব করতে হয়........... আপনার মাঝে সেটা বিলক্ষ্মণ আছে। সেবার প্যারিস রোড পেরিয়ে এসে কবিতা নিয়ে আপনাকে একটা কথা বলেছিলাম মনে আছে??


ভালো থাকুন। শুদ্ধ থাকুন :)

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮

ডি মুন বলেছেন: আরে মহা ভাই, আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগল। :) এই কবিতা আমার অনেক প্রিয় কবিতার একটি। ভালো কবিতা আমার ভালো লাগে। কবিতা নিয়ে প্যারিস রোডে কী বলেছিলেন তা ভুলে গেছি। আমার স্মৃতিশক্তি মাশাআল্লাহ........ :) মাঝে মাঝে বন্ধুদের নামই ভুলে যাই। B-))

৩৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

রাজসোহান বলেছেন: কবিতার চেয়ে কবিতার বিশ্লেষণ পড়াটা বেশী ভালো লাগে। একই কবিতায় ভিন্ন ভিন্ন জনের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্লেষণ পাওয়া যায়। পোষ্টে প্লাস!

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ
ভালো থাকুন

৩৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৮

এহসান সাবির বলেছেন: দারুন পোস্ট এটি। একটু দেরিতে পড়লাম। অনেক পোস্ট জমা হয়ে গেছে। ধীরে সুস্থে পড়ে নেব।

শুভেচ্ছা।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির ভাই।
আপনার দিন ভালো কাটুক। অনেকদিন দেখা হয়নি আপনার সাথে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.