নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদমেজাজী মন্দ লোক (www.meetmamun.com)

ডি মুন

এস এম মামুনুর রহমান - www.meetmamun.com

ডি মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দারুণ সারপ্রাইজ [ অনুবাদ গল্প ]

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯



অফিস আওয়ারের বাইরে, অফিসের কাজ বাড়িতে করে আমি কিছু টাকা পেলাম। সবমিলিয়ে চার পাউন্ড। প্রথমে ভাবলাম, এলিজার মায়ের কাছে আমাদের যে ঋণ আছে তার খানিকটা শোধ করে দেব। কিন্তু তাকে টাকা পাঠালে, খুব সম্ভবত তা আবার তিনি ফিরিয়ে দেবেন। তাহলে টাকা পাঠানোটাই তো একটা অপচয়। আর আমি একটা পয়সা অপচয় করার মানুষ নই। আবার তিনি যে সত্যি সত্যিই টাকাটা ফেরত পাঠাবেন তাও নিশ্চিত না। যাহোক, আমি টাকার বদলে তাকে দীর্ঘ একটা চিঠি লিখলাম। আমার মনে হয়, তার জন্যে এটাই অনেক বড় মানসিক স্বান্ত্বনা। চার পাউন্ডের ভেতর আমি নিজের জন্য দুই পাউন্ড রেখে দিলাম। এবং সিদ্ধান্ত নিলাম বাকি দুই পাউন্ড এলিজার পেছনে খরচ করার। তার মানে এই না যে, আমি টাকাটা তার হাতে দিয়ে দেব। বরং দারুণ একটা সারপ্রাইজের মাধ্যমে টাকাটা তার পেছনে খরচ করব, এমনটাই ইচ্ছা।

এরকমটা আমি অতীতেও চেষ্টা করেছি। একদিন এলিজা আমার কাছে ছয় শিলিং চাইল। একটা নতুন টি-ট্রে কিনবে, যেটা সেদিন সে দোকানে দেখে এসেছে। আমি ওর কথা শুনে চেয়ারের কাছে গেলাম। বললাম, না লক্ষ্মীটি, আমার মনে হয় এটা করা ঠিক হবে না। আমি ছয় শিলিং ওর ঘাড়ের কাছ থেকে বাড়িয়ে দিলাম। এলিজা জানতে চাইল এই সকাল ন’টার সময় উপরের ঘরে গিয়ে পোশাক খুলতে বাধ্য না করে, কেন আমি তাকে ছয় শিলিং টি-ট্রে'র পেছনে ব্যয় করতে দিচ্ছি না। সুতরাং বলা বাহুল্য, আমার সে চেষ্টা সফলতার মুখ দেখেনি।

যাহোক, আমার মাথায় একই সাথে অনেকগুলো বুদ্ধি ঘুরপাক খায়। এইবার ঠিক করলাম, আগে চিন্তা করে দেখব এই মুহুর্তে কোন জিনিসটি ওর সবচেয়ে প্রয়োজন।

সুতরাং রবিবারে চা খেতে খেতে - যেন আমি বিশেষ কিছু বলছি না - এমন একটা ভাব করে বললাম, এলিজা, তুমি কি আমার কিছু কিছু চাও এখন?
হ্যাঁ, আমি এমন একজন চাকর চাই - যে সাড়ে নটার সময় ঘুমাতে যাবে এবং ভোর সাড়ে পাঁচটায় উঠবে। শুধুমাত্র এটুকু যদি করতে পারে তাহলেই হবে।
আমি বললাম, কী বললে ! তোমার কথা কিন্তু পুরোপুরি ঠিক না। শুধুমাত্র এটুকুই তোমার চাওয়া ! তুমি কি ‘এটুকুই’ বোঝাচ্ছ?
তুমি জানো না আমি কী বোঝাচ্ছি?
আমার মনে হয়, আমি ঠিক ধরতে পেরেছি।
এলিজা বলল, তুমি যদি ঠিক ধরতেই পারো তাহলে আমিও ঠিকই বলেছি।

সেদিন আমরা যখন চার্চে গেলাম, তখনই আবিষ্কার করলাম যে এলিজার এখন একটা নতুন জ্যাকেট দরকার।

পরদিন সকালে আমি একটা কাগজে লিখলাম ‘তোমার নতুন জ্যাকেট কেনার জন্যে, প্রাণপ্রিয় স্বামীর পক্ষ থেকে’। তারপর সেটা ভাঁজ করে তার মধ্যে দুই পাউন্ড গুঁজে দিয়ে ওর পুরোনো জ্যাকেটের পকেটে রেখে দিলাম। জ্যাকেটটা ওয়ারড্রোবের মধ্যে ঝোলানো ছিল। ওকে কিছু বললাম না। আমার ধারণা ছিল, সে সকালে বাজার করতে যাওয়ার সময় ওটা পরে যাবে। আর বাজারে গিয়ে যখন জ্যাকেটের পকেটে হাত রাখবে তখন নিশ্চয়ই একটা দারুণ সারপ্রাইজ পাবে। আমি শহরের জন্যে বের হবার সময় ওর দিকে তাকালাম। ও জিজ্ঞেস করল, কেন আমি ওর দিকে তাকিয়ে ওভাবে মুচকি মুচকি হাসছি। বললাম, আমার মনে হয় দিনটা শেষ হবার আগে তুমিও ঠিক এমনি হাসবে।

শহর থেকে ফিরে এলিজাকে দেখলাম একদম দরজার সামনে। খুব উৎসাহের সাথে আমাকে বলল, তাড়াতাড়ি এসে দেখে যাও। তোমার জন্যে একটা দারুণ সারপ্রাইজ আছে।

সে আমাকে ড্রয়িং-রুমে টেনে আনল। আমি দেখলাম টেবিলের ঠিক মাঝখানে রঙ্গিন কাগজে মোড়ানো একটা খুব সুন্দর গাছ, একটা দামি পিরিচের উপর তার বাহারি পাতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এটা দেখে স্বাভাবিক নিয়মেই আমি খুশি হলাম। আমার ধারণা ছিল এলিজা নতুন জ্যাকেট কিনে যে টাকা বেঁচে গেছে তা দিয়ে গাছটা কিনেছে। আর মনে হচ্ছিল এতে সে খুব খুশিও।
আমি বললাম, এলিজা, তুমি নিশ্চয়ই এটা কিনতে খুব বেশি টাকা ব্যয় করনি?
খুব খুশি হয়ে এলিজা বলল , আমি এটার জন্য একটা টাকাও দেইনি।
- ঠিক বুঝতে পারলাম না !
- আচ্ছা শোনো, তুমি নিশ্চয়ই জানো আজ সকালে আমি একটা দারুণ উপহার পেয়েছি।
- হ্যাঁ, সেটা তো জানিই।
- মা তোমাকে আগেই বলেছে? ওহ শোনো, আজকেই মা আমাকে একটা সুন্দর নতুন জ্যাকেট পাঠিয়েছে। তারপর একটা লোক এদিকে এল কিছু সুন্দর চারাগাছ নিয়ে। আর বলল যে তার কোনো টাকার দরকার নেই। যদি তাকে কেউ অপ্রয়োজনীয় পুরোনো কোনো কাপড় দেয়, তাহলেই সে বিনিময়ে চারাগাছ দিয়ে দেবে। তাইতো আমি আমার পুরোনো ছেঁড়া জ্যাকেটটা দিয়ে এই সুন্দর গাছটা নিলাম আর ...

আমার মনে পড়ল যে আজকেই আমি একটা লোককে কিছু গাছ নিয়ে বসে থাকতে দেখেছি। কয়েক ব্লক সামনেই। আমি বললাম, এলিজা, আমি এক্ষুণি একটু আসছি। আর তারপর দৌড় দিলাম ওই লোকটাকে খোঁজার জন্যে।

লোকটা খুব লম্বা-চওড়া, মুখটা লালচে। সুতরাং তাকে খুঁজে পেতে খুব একটা বেগ পেতে হল না। জিজ্ঞেস করতেই সে বলল, হ্যাঁ। আমিই জ্যাকেটটা কিনেছি। ওটা আমার এই বাক্সের একেবারে তলায় রাখা আছে। আমি ওটা এখনও খুলে দেখিনি। আর এখন বাক্সের তলা থেকে বের করে তা দেখতেও চাই না। আপনি বলছেন যে সেখানে দুই পাউন্ড ছিল। তা হবে। আপনার মত ভদ্রলোক নিশ্চয় আমার মত গরীবের কাছ থেকে টাকা বাগাতে চাইবেন না। সে দুই পাউন্ড যদি ওখানে থেকে থাকে, তাহলে তা এখনো সেখানেই আছে। তার বদলে আমি নিজের পকেট থেকেই আপনাকে দুই পাউন্ড দিয়ে দিচ্ছি। আর আমি জ্যাকেটের পকেট থেকে ওটা নিয়ে নেব। আপনাকে আমার বিশ্বাস হচ্ছে – সৎ মানুষ আমি মুখ দেখলেই খুব চিনতে পারি।

এ কথা বলে লোকটা তার ওয়েস্টকোটের পকেট থেকে আমাকে দুই পাউন্ড দিল। আমি বেশ বিস্ময়ের সাথেই টাকাটা নিলাম। বললাম, আপনি তবুও একবার দেখে নিশ্চিত হয়ে নিন যে টাকাটা জ্যাকেটের পকেটে আছে কিনা ?
লোকটা বলল, না, না দরকার নেই। ওটা যদি আপনি জ্যাকেটের পকেটে রেখে দিয়ে থাকেন। তাহলে সেটা থাকবেই। আর তাছাড়া আপনাকে দেখে মিথ্যে কথার লোক বলে মনে হয় না। তা না হলে আমি নিজেই এতক্ষণে চেক করে দেখে নিতাম।

আমি ফিরে আসতেই এলিজা জিজ্ঞেস করল, কী ব্যাপার, হুট করে কোথায় গেলে?
প্রসঙ্গ পালটে বললাম, তোমার মা তোমাকে নতুন জ্যাকেট উপহার দিয়েছে। এখন আমাকে একটা নতুন হ্যাট উপহার দিতে দাও। বলেই আমি দুই পাউন্ডের দুটো কয়েন তার হাতে দিলাম।
সে ওগুলোর দিকে তাকাল। বলল, তুমি নিশ্চয়ই দুই ফার্দিং দিয়ে একটা হ্যাট কিনতে পারবে না ! আর তুমি দৌঁড়ে কোথায় গেলে? আর কোথা থেকেই বা এই জ্বলজ্বলে দুই ফার্দিং নিয়ে এলে? একটু সতর্ক না হলে তো দুই পাউন্ডের বদলে যে কেউ এই রকম দুটো ফার্দিং দিয়ে ঠকিয়ে নিতে পারে। তুমি আমাকে ঠকাতে চাইছ নাকি আমার সাথে ফান করছো?

আমি কিছু বলার মত ভাষা খুঁজে পেলাম না। সুতরাং বললাম যে আমি জাস্ট তার সাথে ফান করার চেষ্টা করছিলাম।
‘তোমাকে দেখে কিন্তু মনে হচ্ছে না যে তুমি ফান করছিলে!’
‘ না লক্ষ্মীটি। সত্যিই আমি ফান করছিলাম। আচ্ছা শোনো, হাফ পাউন্ডের ভেতর তুমি যদি একটা নতুন হ্যাট চাও তো জাস্ট মুখ ফুটে বলো।’

সে সম্মতি জানিয়ে আমাকে ধন্যবাদ দিল। আর আমাকে তার নতুন গাছটি পানি দিতে তাকে সাহায্য করতে বলল।
গাছটির দিকে তাকিয়ে এলিজা বলল, কী সুন্দর তাইনা?
আমি বিমর্ষভাবে জবাব দিলাম, হ্যাঁ, দেখতেও খুব দামী।


-----
দারুণ সারপ্রাইজ [ দ্য প্লীজেন্ট সারপ্রাইজ ]
মূল লেখক - ব্যারি পেইন
অনুবাদ – এস এম মামুনুর রহমান [ডি মুন]

মন্তব্য ৬১ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: সাবলীল অনুবাদ। ভালোলেগেছে। শুভেচ্ছা রইলো।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: একটার ওপর আরেকটা সারপ্রাইজ!! :||

(অথচ সারপ্রাইজ সে দিতে চেয়েছিল। !:#P )

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

ডি মুন বলেছেন: হা হা :)

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

ফয়সাল রকি বলেছেন: শিলিং, ফার্দিং আর পাউন্ডের মধ্যে সম্পর্ক জানা নাই... :(
আর
বললাম, না লক্ষ্মীটি, আমার মনে হয় এটা করা ঠিক হবে না। আমি ছয় শিলিং ওর ঘাড়ের কাছ থেকে বাড়িয়ে দিলাম। এলিজা জানতে চাইল এই সকাল ন’টার সময় উপরের ঘরে গিয়ে কাপড় খুলতে বাধ্য না করে, কেন আমি তাকে ছয় শিলিং টি-ট্রে'র পেছনে ব্যয় করতে দিচ্ছি না। সুতরাং বলা বাহুল্য, আমার সে চেষ্টা সফলতার মুখ দেখেনি।
এই অংশটা আমার কাছে পরিস্কার হয়নি।
অনুবাদ ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭

ডি মুন বলেছেন: ১ পাউন্ড = ২০ শিলিং , ১ শিলিং = ১২ পেনি, ১ ফার্দিং = ১/৪ পেনি [ হিসাবটা মোটামুটি এইরকম ছিল ]

আর সকাল নটায় স্ত্রীকে কাপড় খুলতে বলা মানে তো বুঝে ফেলার কথা। :) দ্যাট মিনস, সে ছয় শিলিং দিতে রাজি। কিন্তু তা দিয়ে টি-ট্রে কেনা যাবে না। এবং এখন তার সাথে লাভ-মেকিং করতে হবে। কিন্তু তার স্ত্রী এতে রাজি ছিল না।



৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ছোট্ট গল্প, কিন্তু বেশ কিছু চমক আর বাঁক আছে। ভালো লাগলো বেশ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

প্রামানিক বলেছেন: অনুবাদ ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

ডি মুন বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪০

রাজসোহান বলেছেন: ওভারসারপ্রাইজ। :-B

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :-B

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: রাজসোহান বলেছেন: ওভারসারপ্রাইজ। :-B
পুরাই কাফ জাফ গল্প B-)
পুরো গল্পে মন্দ লাগা রইল , আ'লা হযরত ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন হজরত।
এখন আমার জন্যে একগ্লাস ডাবের পানি নিয়ে আসেন।
আপনাকে চৈত্র-সংক্রান্তির গরমাগরম শুভেচ্ছা

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৬

ফয়সাল রকি বলেছেন: খোলাসা করার জন্য থ্যাংকু.... B-)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

ডি মুন বলেছেন: ধইন্যা

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

সায়ান তানভি বলেছেন: নিয়মিত অনুবাদ পড়তে চাই আপনার,দাবী রেখে গেলাম, তবে বিখ্যাত লেখকদের গল্প হলে ভাল।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। অনুবাদ করি নিয়মিত-অনিয়মিত :)

গল্প পছন্দ হলেই অবশ্য অনুবাদ করি। বিখ্যাত অবিখ্যাত বাছবিচার করি না। আমার কাছে কিন্তু লেখকের চেয়ে লেখাটা মুখ্য :)

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ইলুসন বলেছেন: চমৎকার গল্প। অনুবাদও ভাল হয়েছে। নিচের লাইনের অনুবাদে কোন অসঙ্গতি আছে কি?

"এলিজা জানতে চাইল এই সকাল ন’টার সময় উপরের ঘরে গিয়ে কাপড় খুলতে বাধ্য না করে, কেন আমি তাকে ছয় শিলিং টি-ট্রে'র পেছনে ব্যয় করতে দিচ্ছি না।"

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪১

ডি মুন বলেছেন: লাইনটাই কেমন যেন। তবে অনুবাদে হয়ত ঠিকমত তুলে আনতে পারিনি।
ওকে ফাইন, আমি লাইনটাই তুলে দিচ্ছি। আপনিও ট্রাই করে দেখতে পারেন।

" Eliza wanted to know why I couldn't give her six shillings for a tea-tray without forcing her to go upstairs and undress at nine o'clock in the morning. "


গিভ এ ট্রাই :)

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: গল্পটা চমৎকার, অনুবাদটা খুব সুন্দর হয়েছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪২

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সুপ্রিয় ডিম্ব ভ্রাতা, অনুবাদ গল্প শেষে। মূল লেখকের পরিচিতি আর তার লেখা নিয়ে সামান্য কিছু লিখলে ভালো হয়। যেমনটা লিখেন আমাদের প্রিয় শঙ্কু দা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৪

ডি মুন বলেছেন: আইছে আসল বাঙালি।

বসতে দিলে শুইতে চায় !!!!!!!

এত জানতে ইচ্ছা করলে গুগলে সার্চ করেন :) হজরত। B-))

১৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

পুলহ বলেছেন: সংক্ষিপ্ত পরিসরে বেশ কয়েকটা সারপ্রাইজ ! উনার লেখার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
অনুবাদকের জন্য শুভেচ্ছা!
ভালো থাকা হোক সবসময়।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

ডি মুন বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো

১৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালোই সারপ্রাইজড হলাম ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রাজু বলেছেন: nice

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কখনও কখনও যে একটু জট পাকিয়ে যায়নি অনুবাদে তা নয়, তবে শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট সাবলীল।
আমিও সারপ্রাইজড হয়েছি গল্পের শেষে। ভাবছি মানে গুনছি, গল্পে মোট কয়টা সারপ্রাইজ আছে :P

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৯

ডি মুন বলেছেন: হা হা হা আপনার মন্তব্য দেখে হাসি আসতেছে। ঠিক যেন বুদ্ধিজীবীদের মত মন্তব্য। B-)) কখনও কখনও যে একটু জট পাকিয়ে যায়নি অনুবাদে তা নয়, তবে শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট সাবলীল।

যাহোক, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে কিন্তু খুব মজা পেয়েছি :)
তবে এমন সরল গল্পও যদি আমার অনুবাদের কারণে কখনও কখনও জটে আঁটকে গিয়ে থাকে তো সেজন্য আমার অনুবাদ-অপারদর্শীতাই দায়ী।

ভালো থাকুন বিদগ্ধ পাঠক।

১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ফুল অভ্ সারপ্রাইজেস! বাঁকের ওপর বাঁক।
ডি মুন... দারুণভাবে বিনোদিত হলাম ভাই :)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই
:) নববর্ষের শুভেচ্ছা

১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৪

খালি বালতিফারখালি বালতি বলেছেন: মির্জা বাড়ির বউড়া নামে এক বেশরম মাল্টির কারণে বেলের শরবত, শরণার্থী, আখের রস তিনটা নিক ব্যান হয়েছে আমার। তবুও আমি অগ্নিসারথির হয়ে চিকা মারা থামাব না। এখনকার অবস্হা দেখেন

জার্মান প্রবাসেঃ ১৬৪৬
অগ্নি সারথির ব্লগঃ ৩০৭
ইস্টিশন ব্লগঃ ১৯৫
প্রবীর বিধানের ব্লগঃ ৬১
ইতুর ব্লগঃ ৩২

আপনাদের বুঝা উচিত আপনাদের কম ভোট দেয়ার কারণে অন্যরা সুযোগ নিচ্ছে। জার্মান প্রবাসে ওয়েব সাইটটি টাকা দিয়ে ইন্টারনেটে ভোট কিনছে, ওদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিঃস্কার করা উচিত। জার্মান প্রবাসে ব্লগ জার্মানীতে একটা চাকচিক্যময় জীবনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে চলা ব্যবসায়ি এজেন্সি ছাড়া কিছু না। সেখানে অগ্নি সারথি এই ব্লগের শতাব্দির সেরা ব্লগার। সেখানে আমার ভরষা শুধু নিজেদের ব্যাক্তিগত ফেসবুক একাউন্ট টি যেখানে বন্ধু মাত্র ১০২৪ জন। আর কিছু সহব্লগার।


মাননীয় জুরি বোর্ডের প্রতি আমার আকুল আবেদন, শুধু আমাকে আর ইতুর ব্লগকে বিবেচনা করতে, বাকিরা সব কয়টা ভন্ড। একজন ব্লগার শুধু ব্যাক্তি তথা ইউজার একজন আর একটি ব্লগ হল কয়েক হাজার ব্লগারের সমন্বিত রুপ। আর বিষয়টা যেহেতু যোগ্যতার চেয়ে যোগাযোগের এর সেহেতু আমাকে জয়যুক্ত করা হোউক। একজন ব্লগার কখনোই পুরো একটা ব্লগের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে টিকে থাকতে পারেনা। আশা করি আপনারাও বিষয়টা নিয়ে ভাববেন এবং আমাকে ব্লগে রেসিডেন হিসাবে নিয়োগ দেবেন।

নববর্ষের উৎসবে যাওয়ার আগে পরে আমাকে দুইটা করে ভোট দিয়ে যান, আমি জিতলে সামু জিতবে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

ডি মুন বলেছেন: জ্বী, ধন্যবাদ।

১৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:১১

নীলপরি বলেছেন: মূল গল্পটা পড়িনি । তবে অনুবাদ ভাল লাগল।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

২০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অনুবাদ পড়েও মূল গল্পের স্বাদ পেলাম। জানি না মূল গল্পটি পড়লে এর চেয়ে বেশি ভালো লাগতো কী না। আপনি এ ধরনের অনুবাদ কর্ম চালিয়ে গেলে ভালো করবেন। বাংলায় অনুবাদ সাহিত্য খুব বেশি সমৃদ্ধ নয়।
ধন্যবাদ ভাই ডি মুন।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রিয় আশরাফুল ভাই
আপনার পরামর্শের কথা মনে থাকবে।
ভালো থাকুন। শুভ নববর্ষ

২১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

জুন বলেছেন: সাবলীল অনুবাদে ভালোলাগলো ছোট গল্প ডি মুন। অনেকদিন পর আসলেন।
+

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫১

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু
এইত আবার নিয়মিত হবার চেষ্টা করছি। নিশ্চয়ই ভালো আছেন আপনি।

শুভেচ্ছা রইল বাংলা নববর্ষের।

২২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

জুন বলেছেন: ভালো আছি অনেক অনেক ভালো আছি, সব কিছু থেকে মুক্তি নিয়ে নির্ভার আছি বলতে পারো। এবার আমিও আমার উপকথা অনুবাদ নিয়ে এগিয়ে যাবো ভাবছি। দোয়া করো :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৯

ডি মুন বলেছেন: বাহ, তাহলে তো খুব ভালো হবে। উপকথা অনুবাদ হোক।
শুভকামনা রইল।

২৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডি মুন ,



বৈশাখি মেঘের ফাঁক গলে হঠাৎ সূর্য্যের ঝলকানির মতো সুন্দর একটি অনুবাদে ব্লগপাতায় যেন খানিকটা পানি দিয়ে গেলেন ।

নতুন বছরের সুন্দরতা চাঁদের মতো আলো ছড়িয়ে দিক আপনার দিনগুলোতে ।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: ডি মুন দা - মনে হচ্ছে মূল লেখা পড়লাম ।
সাবলীল লেখা ।
নববর্ষের শুভেচ্ছা ডি মুন দা । :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

টরপিড বলেছেন: খুব ভালো লাগলো পড়ে। আরো মজা পেলাম নিজের কিছু একই ধরণের ঘটনা মনে পড়ায়।
ধন্যবাদ :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: সুন্দর অনুবাদ। নববর্ষের শুভেচ্ছা :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

ডি মুন বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি
ভালো থাকুন :)

২৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

আবু মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন: পড়ে খুব ভাল লাগলো।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

২৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: ছোট তবে অসাম :) :)

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪০

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

আলোরিকা বলেছেন: দারুণ সারপ্রাইজড !!! :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

এহসান সাবির বলেছেন: দেরিতে হলেও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল। :)

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

ডি মুন বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও
ভালো থাকুন সবসময় :)

৩১| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছোট গল্প, কিন্তু আকস্মিক বাঁকে ভরপুর। গল্প ভালো লেগেছে।
অনুবাদ সাবলীল, তবে সমালোচকের দৃষ্টিতে দেখলে আমি দুটো জায়গায় সম্পাদনার সম্ভাবনা দেখতে পাইঃ
আমি শহরের জন্যে বের হবার সময় ওর দিকে তাকালাম - এই বাক্যটাকে "আমি শহরের দিকে বের হবার সময় ওর দিকে তাকালাম" - লেখা যায় কিনা ভেবে দেখা যেতে পারে।
"এলিজা জানতে চাইল এই সকাল ন’টার সময় উপরের ঘরে গিয়ে কাপড় খুলতে বাধ্য না করে, কেন আমি তাকে ছয় শিলিং টি-ট্রে'র পেছনে ব্যয় করতে দিচ্ছি না।" - এই অংশটুকুকে এভাবে লেখা যায় কিনাঃ
"এলিজা জানতে চাইলো একটা টী ট্রে’র জন্য কেন আমি তাকে ছয় শিলিং দিতে পারছিনা, সেই সকাল ন’টার সময় উপর তলায় গিয়ে ন্যাংটো হবার বাধ্যবাধকতা ছাড়াই” --

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২১

ডি মুন বলেছেন: মনোযোগী পাঠের জন্যে ধন্যবাদ।

আপনার মতামত ভালো লেগেছে। জায়গা দুটো ঠিক করে নেব।
অনেক ধন্যবাদ :)

৩২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩০

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগল । শুভ সকাল :)

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪

ডি মুন বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.