নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষ,আমি গর্বিত এবং দৃঢ় চিত্তে ভীষণ উচ্ছ্বাসিত, স্বপ্নীল সোঁনার বাংলার বিশ্বে মাথা উঁচু, আপনা পূর্ণতা নিয়ে।
, ৭১'র নরঘাতক,,, মুজাহীদের
ফাঁসি কার্যকর চাই চাই চাই... ।।
১৯৭১ সালে মুজাহিদ ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রেসিডেন্ট এবং রাজাকার বাহিনীর স্থপতি, আল বদর প্রধান। রাজাকার এবং আল বদর বাহিনীর প্রধান কাজ ছিলো স্বাধীনতাকামী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে তাঁদের পাকিস্তানী সেনাবাহিনীরহাতে তুলে দেয়া। কখনো কখনো তাঁদের নির্যাতনপূর্বক হত্যাও করা হতো। স্বাধীনতা যুদ্ধ ঘোষিত হওয়া মাত্র তিনি তার আজ্ঞাবহ রাজাকার বাহিনী গঠন করেন। অতঃপর তিনি জনৈক ফিরোজ মিয়াকে এ বাহিনীর কমান্ডার নিযুক্ত করে তাদের সশস্ত্র প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন। মুজাহিদ ছিলেন এ সংগঠনের সামরিক এবং অর্থনৈতিক মূল চালিকাশক্তি। তার স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকান্ড তৎকালীন সংবাদপত্রসমূহে প্রকাশিত বক্তব্য থেকে সুস্পষ্ট হয়। ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ এ ফরিদপুরে ইসলামী ছাত্র সংঘের এক জনসমাবেশে তিনি বলেন যে সমগ্র ভারত হস্তগত করার আগে তার উচিত ছিলো আসাম (ভারতীয় প্রদেশ) দখল করা। যুদ্ধ চলাকালে মুজাহিদ ১৮১, ফকিরাপুলে ফিরোজ মিয়ার বাড়িতে অবস্থান করেন। ফিরোজ মিয়া ছিলেন রাজাকার বাহিনীর কমান্ডার। ফিরোজ মিয়ার বাড়ি সে সময় এলাকার রাজাকারদের প্রধান কার্যালয় এবং মুক্তি বাহিনীর নির্যাতন কেন্দ্রের ভূমিকা পালন করত। এলাকাবাসীদের তথ্যমতে অনেককে সেখানে চোখ বেঁধে নিতে দেখা যেত এবং নির্যাতিতদের আর্তচিৎকারও শোনা যেত। মুজাহিদ ছিলেন এর মূল হোতা। সেপ্টেম্বর থেকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী পরাজিত হতে শুরু করলে মুজাহিদ তার কর্মপদ্ধতি পরিবর্তন করেন। তিনি মুক্তিকামী সাধারণ বাংলাদেশী জনগণের পরিবর্তে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবি ও পেশাজীবিদের হত্যা শুরু করেন। তিনি এবং তার দল ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরে নিহত বুদ্ধিজীবিদের সম্পর্কে তথ্য সরবরাহকারীর ভূমিকা পালন করেন। মুজাহিদ নির্ধারিত বুদ্ধিজীবিদের হত্যার উদ্দেশ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ঘেরাওকর্মে মুজাহিদ ছিলেন অন্যতম নেতা।
২| ২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:০২
মাসূদ রানা বলেছেন: বাঘ
২৮ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: বাঘ !!! সে আবার কি মন্তব্য রে ভাই !!!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০৭
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: মুজাহিদের মরন আসন্ন। পাপে বাপরেও ছারে না।