নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মরুর প্রান্তে

নিজেকে জানার চেসটা করছি, নতুন কিছু শেখার চেসটা করছি ।

ইমরান আশফাক

নিজেকে জানার ও খুজে পাওয়ার চেষ্টায় রত আমি, জানি না কবে নাগাদ সফল হবো কিংবা আদৌ হবো কিনা।

ইমরান আশফাক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডায়েটিং-এর প্রাথমিক নিয়ম-কানুন জেনে নিন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪১



খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণের পেছনে সাধারণত দুটি উদ্দেশ্য করে। একটি, সুস্থ থাকা আর আরেকটি হলো ওজন কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখা। আপনার উদ্দেশ্যটি যাই হোক না কেন, সঠিক ভাবে খাওয়াদাওয়া করতে চাইলে আপনাকে কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতেই হবে। সঠিক ডায়েটের প্রাথমিক নিয়ম মূলত চারটি। আসুন জেনে নিই কী সেগুলো –

১. বাদ দিন বেড টি

সকালে উঠেই বেড টি বা কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে সেটা বাদ দিন। এর পেছনে রয়েছে স্বাস্থ্যবিধির একটি কারণ। মানুষ যখন রাতে ঘুমায় তখন তার ব্লাড সুগারের মাত্রা কমে যায়। ফলে সকালে দুর্বল লাগে। তাই সকালে এমন খাবার খাওয়া উচিত যা ব্লাড প্রেশার বাড়িয়ে তোলে। সকালে উঠেই চা খেলে শরীর এক ধাক্কায় জেগে ওঠে। ফলে হার্ট রেট, ব্রিদিং রেট এবং তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠে। যার ফলে তৈরি হয় স্ট্রেস। এছাড়া চা বা কফি পুষ্টির কোনো যোগান দেয় না। তাই প্রথমে নাশতা করুন তারপর চা বা কফি খান।

২. প্রতি দু ঘণ্টায় খান

প্রতি দু ঘণ্টা পরপর কিছু না কিছু খান। সকালে উঠেই চা খেল খিদে মরে যায়। আরো এক কাপ চা খেলে দুপুরের খাবার খেতে ইচ্ছে করে না। ফলে বিকেলে এত খাবার খাওয়া হয়ে যায় যে ডায়েটিং-এর বারোটা বেজে যায়। দু ঘণ্টা পরপর পরিমিত খাবার খেলে যেমন প্রচণ্ড খিদে পায় না, অন্যদিকে পেট সহজে হজমও করতে পারে।

৩. কাজ অনুযায়ী খাবার

যখন বেশি কাজের মধ্যে থাকবেন তখন বেশি খান। আর যদি কম অ্যাক্টিভ থাকেন তাহলে কম খান। নিজের শ্রম অনুযায়ী খাবারের পরিকল্পনা করাটা জরুরি। কাজের চাপ বেশি থাকলে এনার্জি বেশি প্রয়োজন হয়। তাই খাবারের চাহিদাও বেড়ে যায়। দিন যত গড়ায় শরীরের মেটাবলিক ক্রিয়াও তত বেড়ে যায়, আবার সূর্য ডোবার পর কমতে থাকে। ফলে বিকেলের চেয়ে সকালে অনেক বেশি খাবারদাবার লাগে। সে কারণে সুস্থ, সুন্দর থাকতে হলে ঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়াটা খুব জরুরি।

৪. রাতের খাবার ঘুমাতে যাবার দু ঘণ্টা আগে

বিছানায় যাওয়ার ঠিক দু ঘণ্টা আগে রাতের খাওয়া শেষ করুন। সন্ধ্যার পর থেকেই খাওয়ার পরিমাণ কমিয়ে দেয়া উচিত। সাধারণত সন্ধ্যাবেলার দিকে আমরা কাজ শেষ করে বিশ্রাম করতে শুরু করি। টিভি দেখা, বই পড়া, গান শোনার জন্য খুব বেশি ক্যালরি খরচ হয় না ফলে খুব বেশি খাওয়ার প্রয়োজন নেই।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০১

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আরো অনেক কিছু লেখা যেত মনে হয়।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২২

ইমরান আশফাক বলেছেন: সিম্পিল কয়েকটা জিনিস অযথা টেনেহেচড়ে লম্বা করার দরকার কি?

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৩

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার কিছু পরামর্শ +

হ্যাপ্পি নিউ ইয়ার !:#P !:#P !:#P

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২২

ইমরান আশফাক বলেছেন: হ্যাপি নিউ ইয়ার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.