নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবে প্রেম করে যেজন, সেজন সেবিছে ঈশ্বর

দীপান্বিতা

দীপান্বিতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কথাচ্ছলে মহাভারত - ৫৪

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

কুরুবালকদিগের বাল্যক্রীড়াঃ



একদিন নগরের বাইরে কুরুপুত্ররা ক্রীড়া করছিল। এক গোটা লৌহভাঁটা(গোলক বিশেষ) মাটিতে ফেলে হাতের দন্ড বা ডান্ডা দিয়ে তাকে তাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ দৈব নির্দেশে লৌহভাঁটা জলশূণ্য কূপের মধ্যে পড়ে গেল। সকল কুমার সেটি কূপ থেকে তোলার অনেক চেষ্টা করল। কিন্তু কৃতকার্য হল না। সকলে হতাশ হয়ে ভাবতে বসল। লজ্জিত হয়ে মলিন বদনে তারা বসে রইল।



এমন সময় দ্রোণ সে স্থান দিয়ে গমন করছিলেন। শুক্ল বস্ত্র, শুক্ল বেশ, কাঁধে উত্তরীয়, শ্যামল দেহবর্ণ, গতি মত্ত হস্তীর মত। শিশুদের বিরস বদন দেখে তার কারণ জিজ্ঞেস করলেন।

তার প্রশ্ন শুনে সকল কুমার নিজেদের ক্ষত্রকুলে জন্মের জন্য ধিক্কার দিতে লাগলো। নিজেদের প্রাণ, অধ্যায়ণ –সকল বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করল। কারণ তারা একটি ভাঁটাকে উদ্ধার করার শক্তি রাখে না। অথচ সকলে উপর থেকে লৌহভাঁটা দেখতে পাচ্ছে।



এত শুনে দ্রোণ হেসে বলেন, কূপ থেকে তিনি ভাঁটা উদ্ধার করে দিতে পারেন একটি ঈষীকা অর্থাৎ কাশতৃণের সাহায্যে। তার পরিবর্তে তাকে তুষ্ট করতে হবে। ভোজ্য পেলেই তিনি তুষ্ট হন। তিনি সকলকে একসাথে এ ব্যাপারে অঙ্গীকার করতে বললেন।



এত শুনে ধর্মপুত্র যুধিষ্ঠির এগিয়ে এলেন। জিজ্ঞেস করলেন ঈষীকার সাহায্যে ভাঁটা তুলে দিলে তাকে কি দ্রব্য ভোজনে দিলে তিনি সন্তুষ্ট হবেন। কৃপাচার্যের কাছে আশ্রিত দ্রোণ যে কোন ভোজ্যেই আনন্দিত। তিনি বালকদের স্থির থাকতে বললেন।



নিজ অঙ্গুরী বা আংটি তিনি কূপে নিক্ষেপ করলেন এবং ভাঁটা ও ঐ অঙ্গুরী কয়েকটি কাশতৃণের সাহায্যে উদ্ধারের অঙ্গীকার করলেন। এত বলে তিনি একটি ঈষীকা আনলেন। মন্ত্র পড়ে দ্রোণ ঈশীকা ছুড়লেন। মন্ত্র তেজে ঈষীকা লৌহভাঁটা ভেদ করল। একের পর এক ঈশীকার উপর ঈশীকা ছুড়তে লাগলেন দ্রোণ। কাশতৃণের উপর কাশতৃণ যুক্ত হয়ে হয়ে দীর্ঘাকার হল। শেষ ঈশীকা ধরে টান দিয়ে দ্রোণ লৌহভাঁটা উপরে টেনে ওঠালেন।

সকলে তা দেখে অবাক হল। দ্রোণ এরপর ধনুর্বাণ নিয়ে মন্ত্র পড়ে বাণ মারলেন এবং শরসহ অঙ্গুরী উপরে উঠে এল।

এই দুষ্কর কর্মটি দেখেও সকলে চমৎকৃত হল। সকলে দ্বিজকে কোথা থেকে এসেছেন, তার গৃহ কোথায় এ সকল প্রশ্ন করতে লাগলো। সকলে তার কর্মে অভিভূত হয়ে তার সকল আজ্ঞা পালনে সম্মত হল। তাদের বচনে দ্রোণ সন্তুষ্ট হলেন এবং নির্দেশ দিলেন ভীষ্মকে গিয়ে তার আগমনের সমাচার জানানোর জন্য। ভীষ্মকে তার বর্ণনা দিলেই তিনি তাকে চিনতে পারবেন এবং যথার্থ সন্মান জানাবেন।



এত শুনে সকল কুমার দ্রুত ভীষ্মের কাছে গমন করে এক শ্যামবর্ণ ব্রাহ্মণের অদ্ভূত কর্মের বিবরণ জানাল। সকল ঘটনা শুনে ভীষ্ম বুঝলেন এ দ্রোণাচার্য ছাড়া আর কেউ হতে পারে না। এতদিনে কুরুবংশের যোগ্য গুরু মিললো ভেবে তিনি সন্তুষ্ট হলেন।





দ্রোণাচার্য



দ্রোণের কাছে ভীষ্ম দ্রুত উপস্থিত হলেন, তাকে প্রণাম জানালেন।

দ্রোণ ভীষ্মকে আশীর্বাদ করে আলিঙ্গন করলেন। ভীষ্ম তাঁর সম্পর্কে আরো যানতে চাইলে দ্রোণ আত্ম বিবরণ দিলেন।

তপোবনে বহু কষ্টে তিনি তপস্যা করেন। ফলমূলাহার করেন, জটাবল্ক পরিধান করেন। এভাবে বহুদিন তপস্যা চলে। এসময় তার পিতৃবাক্য স্মরণে আসে। বংশহেতু পিতৃ আজ্ঞানুসারে গৌতমী কৃপের ভগ্নী কৃপীকে বিবাহ করেন। তার গর্ভে একপুত্র জন্মায়। দেবতারা তার নাম রাখেন অশ্বত্থামা। পুত্র শিষ্যদের সাথে ক্রীড়া করে। একদিন হঠাৎ পুত্র পিতার কাছে এসে কাঁদে গরুর দুধ পান করার বায়না করল। পুত্রের তৃষ্ণা নিবৃত্তে দ্রোণ বহুস্থান ভ্রমণ করলেন যদি কোন সত্যশীল ব্যক্তি গবীদান করে। কিন্তু কেউ গবীদান করল না। গরু না পেয়ে তিনি গৃহে ফিরলেন। দেখলেন বালকের দল পিটলী জল পাত্রে ভরে এনেছে। সকলে তা দুধ বলে অশ্বত্থামাকে দিল এবং সে আনন্দিত মনে তা পান করল। অশ্বত্থামার বোকামিতে সকল বালক আনন্দ করতে লাগল। তাদের সাথে পুত্রও নাচতে লাগল দুগ্ধপান করেছে ভেবে। তা দেখে বালকরা বলাবলি করতে লাগলো যার পুত্র দুধ ভেবে চাল গোলা জল পান করে সেই দ্রোণকে শত শত ধিক্কার। সকলে দ্রোণকে উপহাস করতে থাকল। অভিমানী পুত্র পুনরায় পিতার কাছে এসে দুগ্ধপানের আকুতি জানাল। পুত্র বাক্যে তার চিত্তে অনুতাপ হল। জননীও বিলাপ করতে লাগলেন। দ্রোণ আপন জপ-তপ সব কিছুকে ধিক্কার জানালেন। পৃথিবীতে গৃহবাসী ধনহীন সকলকেই ধিক্কার। এত ভেবে তিনি বাল্য সখা দ্রুপদের কাছে যাবেন স্থির করেন। পূর্ব প্রেমের কথা ভেবে তিনি পাঞ্চালে উপস্থিত হলেন। কিন্তু দরিদ্র বলে নৃপ তাকে চিনতে চাইলেন না। নিষ্ঠুর বচনে তাকে আঘাত করলেন। তার সকল বাক্য দ্রোণের মর্মভেদ করল। সে কারণে তিনি প্রতিশোধের প্রতিজ্ঞা করেন। নিজের কাছে প্রতিজ্ঞা করে তিনি হস্তিনানগরে উপস্থিত হলেন।



ভীষ্ম তার আগমনকে নিজের বড় ভাগ্যই মনে করলেন। ভীষ্ম কৌরব ও পান্ডব বালকদের শিক্ষার ভার দ্রোণের হাতে তুলে দিতে চাইলেন। দ্রোণ কৃপা করে তার পৌত্রদের শিক্ষাদান করুন এ অনুরোধ ভীষ্ম জানালেন। দ্রোণকে বহু ভাবে পূজা করলেন। থাকার জন্য সুরত্নময় গৃহদান করলেন।

....................................

উৎসর্গ: সকল ব্লগার বন্ধুকে

......................................

আগের পর্ব:



কথাচ্ছলে মহাভারত - ৫৩

Click This Link

মন্তব্য ৪৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০০

দীপান্বিতা বলেছেন:

সবাইকে নববর্ষের প্রীতি ও শুভেচ্ছা :)

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

রবি কিরণ বলেছেন: মহাভারত সম্পর্কে এখন জানার চেষ্টা করছি। তাই এ রকম পোস্টের অপেক্ষায় থাকি।

পোস্টের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, রবি কিরণ! :)

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

মামুন রশিদ বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকে ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

দীপান্বিতা বলেছেন: আপনাকেও বৈশাখি শুভেচ্ছা :)

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

জমরাজ বলেছেন: পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, জমরাজ!

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

রবি কিরণ বলেছেন: নব বর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকে।
পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, রবি কিরণ!

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০২

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: দেজ প্রকাশন থেকে প্রকাশিত নৃসিংহ ভাদুড়ীর ' কথা অমৃতসমান' বইটি দেখেছেন হয়ত। না দেখে থাকলে দেখে নেবেন। নিশ্চয় আপনার খুব ভালো লাগবে।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, সৌভিক ঘোষাল! ...চেষ্টা করব বইটি পড়ার ...

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৯

bakta বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আবার । চালিয়ে যান ধারাবাহিক ভাবে আর আমরা গোগ্রাসে গিলতে থাকি আর আরো বেশি করে আনন্দ পেতে থাকি ।

ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম। দীপান্বিতা সবাই কে নিয়ে ভালো থাকুন নতুন বছরে ।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

দীপান্বিতা বলেছেন: নতুন বছরে আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ, bakta!

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৫

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: অনেক ভাল হচ্ছে সিরিজ গুলো ।

ধন্যবাদ আপনাকে ।

বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো ।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

দীপান্বিতা বলেছেন: শুভ নববর্ষ, সঞ্জয় নিপু! অনেক ধন্যবাদ ...

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শুভ নববর্ষ আপু।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

দীপান্বিতা বলেছেন: শুভ নববর্ষ, কান্ডারি অথর্ব!

১০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

মামুন রশিদ বলেছেন: @সৌভিক ঘোষাল,



'কথা অমৃত সমান' এর অসাধারণ অভিনয় পাঠ 'তৃপ্তি মিত্র'র কন্ঠে সম্মুখে বসে উপভোগ করার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার ।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

দীপান্বিতা বলেছেন: অসাধারণ অভিজ্ঞতা! তৃপ্তি মিত্রের দু'একটি সিনেমা দেখেছি, অন্য রকম ব্যক্তিত্ব ...বেশ লাগে...

১১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৬

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দ্রৌনাচার্য্যের পুত্রের দুগ্ধ পান ইচ্ছা পূরনে ব্যর্থতা আর উপহাস, পালাবদলে সমাজে অসমর্থ্য লোকদের প্রতি সামাজিক অবজ্ঞার প্রকাশ।
অমৃত গল্পগাথাগুলো এমনই, সময়াবর্তেও একই অবস্থানে ফিরে আসে।


শুভ নববর্ষ, দিদি।
নতুন বছর আনন্দময় হোক।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

দীপান্বিতা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়! আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা :)

১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

ডট কম ০০৯ বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা আপনাকে

বাকীগুলো পড়েফেলব সময় পেলে। দারুন পোষ্ট।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, ডট কম ০০৯! ...শুভ নববর্ষ ...

১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯

নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: স্টার জলসা দেখতেই বসিনা - নিজেকে গৃহিণী গৃহিণী লাগে। কিন্তু মহাভারত প্রত্যেক পরবই দেখার চেষ্টা করি। পুরুষত্ব, বীরত্ব আর ধর্মভীরুতার এ এক অনন্য কাহিনী গাথা!

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, নীল আকাশ ২০১৩!

১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

রাজহংসী বলেছেন: মদীনার ইহুদীদের প্রতি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মহানুভবতা জানুন

১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:




পোষ্ট বরাবরের মতোই চমৎকার!


শুভ নববর্ষ !

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, আমিনুর রহমান!

১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২

মামুন রশিদ বলেছেন: দুঃখিত, একটা ভুল হয়েছে । বিশ বছরের পুরনো স্মৃতি ।


'কথা অমৃত সমান' এর অভিনয় পাঠ করেছিলেন শম্ভু মিত্র- তৃপ্তি মিত্রের কন্যা শাশ্বতি মিত্র ।

১৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৩

রাতুল_শাহ বলেছেন: আজকালই আপনার নতুন পর্বের আশা করেছিলাম।
বেশ ভাল লাগলো।
এই সেই দ্রোণাচার্য যাঁর জন্য যুধিষ্টিরকে মিথ্যা বলাতে বাধ্য করা হয়।

আচ্ছা দ্রোণাচার্য কৌরবদের পক্ষ নিয়েছিলো কেন?

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, রাতুল_শাহ! ...দ্রোণাচার্য কৌরবদের পক্ষ নেওয়ার কারণ আমার মনে হয় তাঁরা, মানে দ্রোণ, ভীষ্ম, বিদুর সকলে পান্ডবদের ভালবাসলেও তাঁরা হস্তিনাপুরের মন্ত্রী ছিলেন তাই কৌরবদের পক্ষ নিতে বাধ্য হন...এত দুর আমি এখনও পড়ে উঠিনি যদিও!

১৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

সোজা কথা বলেছেন: স্টার জলসা দেখা হয়না! তাই আপনার এই সিরিজেই আশ্রয় নিই। অনেক অনেক ভালো লাগলো।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, সোজা কথা!

১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন, ভাল লাগল।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, ঢাকাবাসী!

২০| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২৩

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সব সময়ের মতই চমৎকার আপু ।

শুভ নববর্ষ !

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, অদ্বিতীয়া আমি! ...শুভ নববর্ষ :)

২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১২

মামুন রশিদ বলেছেন: নাহ, মেমোরি পুরা গেছে! 'কথা অমৃত সমান'- শাঁওলি মিত্র !

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

দীপান্বিতা বলেছেন: আমিও জলপাইগুড়িতে একবার শাঁওলি মিত্রের অনুষ্ঠান দেখি, দারুন অভিজ্ঞতা ...

২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:০৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভাল লাগল। সাথেই আছি।

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

দীপান্বিতা বলেছেন: ধন্যবাদ, প্রোফেসর শঙ্কু!

২৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫

সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: মামুন ভাই, বোঝাই যাচ্ছে স্মৃতি খানিকটা দুর্বল হয়েছে অনেক বছরের ব্যবধানে। আপনি 'কথা অমৃতসমান' শুনেছিলেন তৃপ্তি মিত্রের কন্যা 'শাঁওলি মিত্র'র থেকে। তবে সেটি ওনার ই লেখা নাটক ছিল। এটি আলাদা একটি সদ্য প্রকাশিত বই। বিশালায়তন প্রোজেক্ট, প্রথম খণ্ড মাত্র বেরোল।

২৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: নতুন পোষ্ট কবে আসবে?

০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

দীপান্বিতা বলেছেন: এসে গেল :)

২৫| ০১ লা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

রাতুল_শাহ বলেছেন: ভীষ্ম প্রতিজ্ঞা বদ্ধ ছিলেন, হস্তিনাপুরের সিংহাসনের পক্ষেই উনাকে যুদ্দ করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.