নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কবি খলিল মাহমুদকে (সোনাবীজ অথবা ধুলোবালি ছাঁই ) নিয়ে দুটি সনেট এবং কবির মূল্যায়ন

২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২



(এক)

হে খলিল মাহমুদ গবেষণা লয়ে
সনেটের, আপনাকে সুনির্মল দেখি।
উপদেশ গুলো দেখি মুক্তা রাশি যেন
প্রতিপদে, ঝলমলে রতনের রাজি।
অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত
সোনাবীজ!অথবা কি ধুলোবালি ছাই
উড়ে উড়ে মনি মুক্তা কপালেতে মিলে,
আপনার উপদেশে, আনন্দীত মন।

কত সুখ ব্যঞ্জনায় চারদিকে আলো,
কেটে যায় একে একে হতাশার মেঘ
অরুণের প্রখরতা প্রতাশিত হয়ে
চার দিক আলো করে প্রশান্তির ঘোরে।
মনে হয় পৌঁছে গেছি সনেটের নীড়ে,
হে শিক্ষক ধন্যবাদ, সাফল্যের সিড়ি!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

কবিতাটি অমিত্রক্ষর হলো কিনা জিজ্ঞাসার জবাবে কবি যা বল্লেন-
কী যে লজ্জার মধ্যে আমাকে ফেলছেন, প্রিয় ফরিদ ভাই, আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না। এ অধম এত প্রাপ্তির যোগ্য নয়, কিন্তু বাই দিস টাইম আমাকে নিয়ে দুটো সনেট লিখে ফেলেছেন। সনেটের শব্দে শব্দে শুধু প্রশংসা আর প্রশংসা; এত প্রশংসা বহন করার ক্ষমতা আমি কোথায় পাব?

অমিত্রাক্ষর ছন্দে ভাব বা বাক্যের যে প্রবহমানতা থাকে, এই কবিতায় তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। তবে আমার মনে হচ্ছে, মাইকেল বা অন্যান্য সার্থক কবিগণ যেভাবে অমিত্রাক্ষর ছন্দ সাজাতেন, তাতে পূর্ণযতি বা দাড়ির উপস্থিতি যথেচ্ছভাবে বাক্যের মাঝখানে দেখা যেত। কমা বা সেমি-কোলন, ড্যাশ, ইত্যাদি মিত্রাক্ষর ছন্দেও ব্যবহৃত হতে দেখা যায়।

অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত
সোনাবীজ!অথবা কি ধুলোবালি ছাই
উড়ে উড়ে মনি মুক্তা কপালেতে মিলে,
আপনার উপদেশে, আনন্দীত মন।

এ অংশটুকুকে প্রবহমান বাক্যে সাধারণ অক্ষরবৃত্তে এভাবে সাজানো যায়ঃ

অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত সোনাবীজ!
অথবা কি ধুলোবালি ছাই উড়ে উড়ে মনি মুক্তা কপালেতে মিলে,
আপনার উপদেশে, আনন্দিত মন।

অথবা,

অবলোকে বাড়ে বেলা, মনে হয় কত সোনাবীজ!
অথবা কি ধুলোবালি ছাই উড়ে উড়ে
মনি মুক্তা কপালেতে মিলে, আপনার উপদেশে। আনন্দিত মন।

এই আলোকে বলা যায় যে, অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবহমানতা এ সনেটে বিদ্যমান রয়েছে। সনেটের বাকি সব বৈশিষ্ট্য যে এতে সুন্দরভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।

আপনি আরো কিছু কাজ করতে পারেন অন্ত্যমিলের ব্যাপারে, যা আমি নিয়মিতই করি। অন্ত্যমিল সৃষ্টির জন্য বর্ণে বর্ণে মিল না করে সমোচ্চারিত ধ্বনিতে সৃষ্টি করতে পারেন। আমার নিজের লেখা থেকেই উদাহরণ দিচ্ছিঃ

‘ক্লান্ত শরীরে একটু ঘুমোবো
কাল খুব ভোরে উঠবো জেগে।
তোমরা রয়েছ শত ক্রোশ দূরে
অথচ পাশেই, আমি নিব ভেবে।’

এখানে ‘জেগে’র এ-ধ্বনি এবং ‘ভেবে’র এ-ধ্বনি সমরূপ অন্ত্য-ধ্বনি সৃষ্টি করেছে।

তদ্রূপঃ

‘দিস নি, তবু দূরে থেকেই
আমিই তোর কোল ছুঁয়েছি।’

‘আমরা বাবা ও কন্যা ছিলাম, কিংবা তুমি ছিলে মা
আমি তার অবাধ্য ছেলেটা।’

‘তুমি চলে গেছো সাথে নিয়ে গেছো
সকল আলো, সবখানি প্রেম
তুমি না থাকলে আমিও থাকি না
জ্বলেপুড়ে হই বিনিঃশেষ।’

‘বড্ড ক্ষুদ্র এ জীবন। এ জীবন আমাকে দিয়েছে অজস্র
মানুষের ভালোবাসা, অজস্র প্রাণের অর্ঘ্য
কীভাবে শোধ দিব এসবের ঋণ, আমার আছে কি সাধ্য?’

‘আমি ভালোবাসি ফুলের সুবাস,
যাতে নেই কোনো পাপ।’

‘বুকের পাশে শুয়ে তুমি
বুকেই তোমার বাস
তোমায় তবু যায় না ছোঁয়া
যায় না রাখা হাত।’


এ ছাড়া, নীড়ে’র সাথে তীরে/ফিরে না হয়ে ঘরে/ঝাড়ে এভাবেও হতে পারে, অর্থাৎ, অন্ত্যমিলে সচরাচর ন্যূনতম দুটো বর্ণের মিল থাকলেও খোদ রবীন্দ্রনাথেও মাত্র এক বর্ণের অন্ত্যমিল দেখা যায়; আর আজকের নঞ্-অন্ত্যমিলের যুগে এক বর্ণ বা সমরূপ ধ্বনিও যে মাধুর্য দ্যোতনা সৃষ্টি করে, তাও কম কীসে? আমি অবশ্য এগুলো বলছি মনের খেয়ালে, কারণ, আপনি এর সবই জানেন এবং নিয়মিত চর্চাও করছেন। তবে, আগ্রহী পাঠক এ কমেন্ট পাঠ করে হয়ত সামান্য উপকৃত হতেও পারেন, সে উদ্দেশ্যে এত কথা বলা।

আবার, একটা কবিতায় সবখানে অন্ত্যমিল না থাকলেও চলে, অর্থাৎ কোথাও অন্ত্যমিল থাকবে, কোথাও বা অমিত্রাক্ষর। আমি এগুলোও চর্চা করেছি; আসলে এরকম লিখবো শুরুতে সে-উদ্দেশ্য থাকে না, লিখতে শুরু করার পরই কবিতার প্রয়োজনে এমনটা হয়ে যায়।

কবিতায় সাধু-চলিত মিশ্রণ কোনোকালেই দূষণীয় ছিল না, এমনকি আজকালও নয়। খাঁটি গদ্যচ্ছন্দেও আবেগের গভীরতা প্রকাশের জন্য হঠাৎ হঠাৎ ক্রিয়াপদের সাধুরূপ ব্যবহৃত হতে দেখা যায়, এমনই পুরাতন রীতিতে ব্যবহৃত ‘মম’, ‘তব’, ‘মোর’, ‘মোদের’ ইত্যাদি শব্দও ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। নির্মলেন্দু গুণ, মহাদেব সাহার কবিতায় এমন ব্যবহার অনেক দেখা যায়। এটা বললাম এ কারণে, মাত্রাসংখ্যা ও ছন্দ রক্ষার্থে প্রয়োজনে আপনি এ স্বাধীনতা ভোগ করতে পারেন।

আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি প্রিয় ফরিদ ভাই, আমাকে নিয়ে আরো একটা সনেট লেখার জন্য। সব সময় ভালো থাকুন- কবিতা, সনেটেই থাকুন।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

কবিতায় সনেটের সব শর্ত পূরণ হলো কিনা জিজ্ঞাসার জবাবে কবি যা বল্লেন-
প্রিয় ফরিদ ভাই, সনেট সম্পর্কে আমাকে জিজ্ঞাসা করে আর লজ্জা দিবেন না। সনেটে আপনার হাত খুবই স্বচ্ছন্দ এবং দক্ষ, যা আমি আগেও বলেছি। আমি সনেট সম্পর্কে সামান্য অধ্যয়ন করেছি, কিন্তু সনেট লিখতে কখনো স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি নি। বরং এটাই ভালো হবে, সনেট লিখতে যা যা অনুসরণ করা উচিত, তা নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা-সমৃদ্ধ একটা পোস্ট আপনি নিজেই লিখে ফেলুন, তাতে অনেকেই সনেট লিখতে আগ্রহী হবেন বলে আমি মনে করছি।

(দুই)

হে খলিল মাহমুদ সাহিত্যের নীড়ে
প্রতিভাত প্রতি দিন, আপনাকে দেখি
যেন কোন পূর্ণচাঁদ! উর্ধ্বে তোলে শীর
এ জমিনে সোনাবীজ, ছায়া দেয় কত!
বন্ধনের বাহু মুক্ত ধুলোবালি ছাঁই
উড়ে চলে আকাশেতে অজানায় যায়
আধারের তলে মিশে। সেথা ফুটে আলো,
মনে লাগে কত ভাল, কি চমক প্রাণে!

সাহিত্যের ওহে সেরা গল্পকার কবি,
নিবন্ধতে অনুপম প্রকাশিতে প্রিয়
অনুভূতি! যেথা পাই আন্তরিক সব
অনুসঙ্গ! আরো কত মন্তব্যের কথা।
এ সামান্য উপহার পরে নিন তবে
শ্রদ্ধা ভরা ফুল মালা, মন শান্তি হোক!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

সনেটের শর্ত পূরণ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে কবি যা বল্লেন-
'খলিল মাহ্‌মুদ' নিতান্তই একজন থার্ড পার্সন সিঙ্গ্যুলার পার্সোনালিটি। তাঁকে নিয়ে লেখা অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এবারের সনেটটি অমিত্রাক্ষর ছন্দের সবগুলো বৈশিষ্ট্যই সার্থকভাবে ধারণ করেছে। বাক্যের প্রবহমানতায় এবার কোনো ঘাটতি নেই। আধুনিক গদ্যচ্ছন্দে লিখলে এই প্রবহমানতা নিম্নরূপটি ধারণ করেঃ

হে খলিল মাহমুদ, সাহিত্যের নীড়ে প্রতিভাত প্রতিদিন,
আপনাকে দেখি যেন কোনো পূর্ণচাঁদ!
উর্ধ্বে তুলে শির, এ জমিনে সোনাবীজ, ছায়া দেয় কত!
বন্ধনের বাহুমুক্ত ধুলোবালিছাই উড়ে চলে আকাশেতে,
অজানায় যায় আঁধারের তলে মিশে।
সেথা ফোটে আলো, মনে লাগে কত ভালো! কী চমক প্রাণে!

সাহিত্যের ওহে সেরা গল্পকার কবি,
নিবন্ধতে অনুপম প্রকাশিতে প্রিয় অনুভূতি!
যেথা পাই আন্তরিক সব অনুসঙ্গ! আরো কত মন্তব্যের কথা।
এ সামান্য উপহার; পরে নিন তবে শ্রদ্ধাভরা ফুলমালা,
মন শান্তি হোক!

অবশ্য, এ গদ্যটি আরো অনেকভাবেই সাজানো যেতে পারে, যে-যেভাবে পড়তে বা দেখতে চান।

পর্ববিন্যাসে আদর্শ অক্ষরবৃত্তের ৮ ও ৬ মাত্রার ২টি করে পর্ব বিদ্যমান।

হে খলিল মাহমুদ,/ সাহিত্যের নীড়ে----৮+৬
প্রতিভাত প্রতিদিন,/ আপনাকে দেখি---৮+৬
যেন কোনো পূর্ণচাঁদ!/ উর্ধ্বে তুলে শির
এ জমিনে সোনাবীজ,/ ছায়া দেয় কত!
বন্ধনের বাহুমুক্ত/ ধুলোবালিছাই
উড়ে চলে আকাশেতে/ অজানায় যায়
আঁধারের তলে মিশে।/ সেথা ফোটে আলো,
মনে লাগে কত ভালো,/ কী চমক প্রাণে!

সাহিত্যের ওহে সেরা/ গল্পকার কবি,
নিবন্ধতে অনুপম/ প্রকাশিতে প্রিয়
অনুভূতি! যেথা পাই/ আন্তরিক সব
অনুসঙ্গ! আরো কত/ মন্তব্যের কথা।
এ সামান্য উপহার/ পরে নিন তবে
শ্রদ্ধাভরা ফুলমালা,/ মন শান্তি হোক!


অনেক সুন্দর একটা কবিতা।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় ফরিদ ভাই। আপনার হাতে সোনা ফুটছে। ফুটতেই থাকুক, অনন্তর।

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

টুনটুনি০৪ বলেছেন: ভালো লাগল

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর-ঈদ মোবারক

২| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সোনাবীজ অথবা ধুলোবালি ছাঁই, ব্লগের প্রভাবশালী কবি; তাঁকে উৎসাহিত করেছেন, ভালো!

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চেষ্টা করছি যোগ্য লোককে যোগ্য সম্মাননা প্রদান করতে।

৩| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সাহিদা সুলতানা শাহী বলেছেন: যোগ্য কবির যোগ্য সম্মান।

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চেষ্টা করছি, কতটুকু হয় সেটা সহ ব্লগাররা ভাল বলতে পারেন।

৪| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মো সজীব হাসান খাঁন বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর কবিতা ও কবিতার মূল্যায়ন।

২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর-ঈদ মোবারক।

৫| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা, সোজাসুজি বলে গেলাম।

কবিতা সনেট দ্বয়ে কৃতজ্ঞতা, কৃতজ্ঞতা প্রিয় কবি সোনাবীজ অথবা ধুলোবালিছাই ভাইয়ে মন্তব্য ঘরে লেখাটুকো। আমার দারুণ উপকার হলো জেনে। প্রিয় তে থাকবেন।


অনেক অনেক ভালো লাগা, সোজাসুজি বলে গেলাম।

কবিতা সনেট দ্বয়ে কৃতজ্ঞতা, কৃতজ্ঞতা প্রিয় কবি সোনাবীজ অথবা ধুলোবালিছাই ভাইয়ে মন্তব্য ঘরে লেখাটুকো। আমার দারুণ উপকার হলো জেনে। প্রিয় তে থাকবেন।


২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার মন্তব্যটাও যথেষ্ট ভাল হয়েছে প্রিয় কবি-ঈদ মোবারক।

৬| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সোনা ভাই এবং আপনি দুজনকেই অভিনন্দন । আপনার সনেট আর সোনা ভাইয়ের কমেন্ট দুই মিলে দারুন পোস্ট ।+

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার পোষ্টও আজকাল প্রায় নিয়মিত পড়া হয়,ভাল সময় কাটানোর জন্য ভাল হয়।

৭| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইলো, ঈদ মোবারক।

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি।

৮| ২৬ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:৩৫

শূন্যনীড় বলেছেন: সুন্দর হয়েছে, শুভকামনা রইল।
আলোচনাটুকুও খুব উপকারী। ++++++

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।

৯| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: দুই কবির জন্য শুভ কামনা রইলো!!

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা এবং ঈদ মোবারক।

১০| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভাই আপনার আগের প্রোফাইল পিকটা খুব সুন্দর ছিল!!

২৭ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঈদের দিনে তোলা সেলফিটা দিলাম! একটু রুচি বদলানোর চেষ্টা আরকি!

১১| ২৭ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০২

শূন্য-০ বলেছেন: অনেক উপকারী পোষ্ট

২৭ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যদি কারো উপকারে লাগে তবে আমার পরিশ্রম স্বার্থক হবে।

১২| ২৭ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫

অতৃপ্তনয়ন বলেছেন: প্রিয় তে পোষ্টিং করে দিলাম

২৭ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ঈদ মোবারক

১৩| ২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

বিজন রয় বলেছেন: আপনাদের দুজনের রসায়ন জমে উঠেছে।
মাঝে পড়ে আমরা সাহিত্যের রস আস্বাদন করছি।
চলুক।

আপনাদের দুজনকেই শুভকামনা।

২৭ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার উপস্থিতি অপূর্ণতা দূর করে - ঈদ মোবারক।

১৪| ২৭ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

তোমার জন্য মিনতি বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। প্রিয় তে থাকুন।

২৭ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর-ঈদ মোবারক

১৫| ২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় ফরিদ ভাই,

আবারও ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনি কবিতায় অসাধারণ, বলার অপেক্ষা রাখে না। অমিত্রাক্ষর ছন্দের সনেটের জনক। আশা করি, ভবিষ্যতে এ ধারাটি ব্যাপক প্রচারণা পাবে, এবং অন্য কবিগণও এতে আকৃষ্ট হয়ে লিখতে শুরু করবেন; আপনার নাম সর্বাগ্রে সসম্মানে উচ্চারিত হবে অমিত্রাক্ষর ছন্দের সনেটের জনক হিসাবে। আপনি ৮/৬ মাত্রার পর্বকে বাড়িয়ে -১০/৮ কিংবা ৮/১০-এ (১৮ মাত্রা প্রতি পঙ্‌ক্তিতে) নিয়ে যেতে পারেন। জীবনানন্দ দাশ মাত্রাসংখ্যা বাড়িয়ে ২৬ (হয়ত-বা ৩২-ও) পর্যন্ত নিয়ে গিয়েছিলেন। যে-কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষা মনকে নতুন আনন্দ দেয়, সৃজনীশক্তিও অনেক ঋদ্ধ করে। আপনার মধ্যে যে ক্রিয়েটিভি লক্ষ করছি আমরা, তাতে নিশ্চিত বলা যায়, আপনি অবশ্যই সফলকাজ হবেন।

পোস্টটি যাঁরা পড়লেন, এবং ফরিদ ভাইয়ের সাথে আমাকেও প্রশংসা করে আকাশে তুলে দিলেন, তাঁদের কাছে আমার সবিনীত ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। না চাইতেই আপনাদের কাছ থেকে অনেক প্রাপ্তি ঘটে গেলো। সবার কাছে ঋণী হয়ে যাচ্ছি। ---- ঋণী থাকা ভালো; ঋণ মানুষকে বিনয়ী করে।

---

ফরিদ ভাই, ফেইসবুকে একটু প্লিজ ইনবক্সটা চেক করুন।

আবারও ধন্যবাদ ও ইদ মুবারাক।

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় কবি আপনার আন্তরিক মন্তবে আমি আপ্লুত। আমার সেই আই ডি বার বার ব্লকে পড়ছে। এখনো ব্লকে আছে। আমার আরেকটা আই ডি তে রিকোয়েষ্ট পাঠান!

২৭ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আজ এটা লিখলাম




আল্লাহতে চিরন্তন শান্তি

জড়ায়ে কঞ্চির দেহ লতা বেয়ে উঠে
লিক লিকে ডগা খোঁজে অবলম্বন কোন,
মায়া হয় দেখে উহা। চাষী দৃষ্টি পড়ে,
বাকশূণ্য প্রাণী পরে। কি কর্তব্য বুঝে!
মাচানের সমারোহ ছোঁপ জ্বাল কত
গড়ে উঠে ক্ষেত জুড়ে।সবুজের দলে
ফুলে ফুলে ভরে যায়।বাতাসের দোলে
দলে দলে তরকারী, ঝুলে ঝুলে থাকে!

রাহমান রাহীমের এসকল দান
বিশ্বাসীর মনে আনে শুকরিয়া।আর
অবিশ্বাসী মনে করে, প্রকৃতির শোভা!
ধারণায় তারা সব সত্য ভোলা মনে
আস্ফালন করে নিত্য।মু’মিনের চিত্ত
আল্লাহতে খুঁজে ফিরে চিরন্তন শান্তি।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

১৬| ২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ৩:১৮

শূন্যনীড় বলেছেন: এত সুন্দর শিক্ষনীয় একটা পোষ্ট আমি দেখিনি!!! প্রিয়তে থাকুন অনন্তকাল। ++++++

২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর প্রিয় কবি।

১৭| ২৮ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:


আল্লাহতে চিরন্তন শান্তি

জড়ায়ে কঞ্চির দেহ লতা বেয়ে উঠে
লিক লিকে ডগা খোঁজে অবলম্বন কোন,
মায়া হয় দেখে উহা। চাষী দৃষ্টি পড়ে,
বাকশূণ্য প্রাণী পরে। কি কর্তব্য বুঝে!
মাচানের সমারোহ ছোঁপ জ্বাল কত
গড়ে উঠে ক্ষেত জুড়ে।সবুজের দলে
ফুলে ফুলে ভরে যায়।বাতাসের দোলে
দলে দলে তরকারী, ঝুলে ঝুলে থাকে!

রাহমান রাহীমের এসকল দান
বিশ্বাসীর মনে আনে শুকরিয়া।আর
অবিশ্বাসী মনে করে, প্রকৃতির শোভা!
ধারণায় তারা সব সত্য ভোলা মনে
আস্ফালন করে নিত্য।মু’মিনের চিত্ত
আল্লাহতে খুঁজে ফিরে চিরন্তন শান্তি।


-অসাধারন! অনবদ্য!!

অন্তহীন শুভকামনা সনেট জাদুকর কবি ফরিদ আহমদ চৌধুরী এবং প্রিয় কবি খলিল ভাইকে।
পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা সকলকে।

২৮ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আজ একটা সনেট লিখলাম প্রিয় কবি-




আল্লাহর বান্দা
আজ আছে কাল নেই, সামান্য মানুষ
কত কি যে মনে করে নিজেকে! অথচ
ছোট দেহে গুনে খাট, নিতান্ত অলস
সৃষ্টিকূল সেরা জীব, ভাবেনা বাস্তব!
কে কখন চলে যাবে, পাবেনা সময়
বিন্দুমাত্র; সে ভাবনা মনের গভীরে
কারো নেই।অনাচারে যা খুশি সকল
করে চলে অহর্নিশ, রিপুর তাড়নে।

নাস্তিকের দল ভাবে, বেশতো ভালই
‘খাও দাও ফুর্তি কর’-কি বুদ্ধি মাথায়!
ভাবনাটা ভুল হলে, কেমন কি হবে?
আল্লাহর বান্দা থাকে সত্যের সন্ধানে,
তা’ না হয় সত্যের কি গরজ পড়েছে
এমনিতে ধরা দিবে? ভাব হে মানুষ!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

১৮| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:০৭

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক ভালো লাগল ।

২৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনাদের ভাল লাগায় আমার পরিশ্রমের স্বার্থকতা। আর আল্লাহ একটু নেক যদি দেন, সেটা হলো মূল প্রত্যাশা। দোয়াকরবেন যেন ঈমান নিয়ে মরতে পারি।

১৯| ২৯ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৫১

নতুন নকিব বলেছেন:



আল্লাহর বান্দা
আজ আছে কাল নেই, সামান্য মানুষ
কত কি যে মনে করে নিজেকে! অথচ
ছোট দেহে গুনে খাট, নিতান্ত অলস
সৃষ্টিকূল সেরা জীব, ভাবেনা বাস্তব!
কে কখন চলে যাবে, পাবেনা সময়
বিন্দুমাত্র; সে ভাবনা মনের গভীরে
কারো নেই।অনাচারে যা খুশি সকল
করে চলে অহর্নিশ, রিপুর তাড়নে।

নাস্তিকের দল ভাবে, বেশতো ভালই
‘খাও দাও ফুর্তি কর’-কি বুদ্ধি মাথায়!
ভাবনাটা ভুল হলে, কেমন কি হবে?
আল্লাহর বান্দা থাকে সত্যের সন্ধানে,
তা’ না হয় সত্যের কি গরজ পড়েছে
এমনিতে ধরা দিবে? ভাব হে মানুষ!


-জাজাকুমুল্লাহ!
রীতিমত চমতকার!!
আল্লাহ পাক আপনার যোগ্যতাকে বৃদ্ধি করুন বহু গুনে। বিকশিত হোক আপনার পূন্য প্রতিভা। পূর্নরূপে। সূর্যের আলোর মত। ছড়িয়ে পড়ুক। গগনজুড়ে। ইসলামের পক্ষে। বিরুদ্ধবাদীদের সামনে। মুক্ত তরবারীর মত। আপনার কথামালাকে। আল্লাহ পাক কবুল করুন। অপ্রতিরোধ্য-অভেদ্য ঢাল হিসেবে। আমীন।

৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন:



কোরবানী

কার্পণ্যের কোরবানী, পশুর জীবন
বিনিময়ে, পায় সবে উত্তম খাবার,
প্রতিবেশী দুঃখি জন আত্মীয় দরিদ্র
পোষ্য ভৃত্য, ভাসে সব ঈদের খুশিতে।
পশুবলি বলে একে নাস্তিক, নাপাক
বচনেতে।অযোক্তিক ভরাট মস্তিষ্ক!
নিরামিষ ভোজি তারা? অথচ তা’নয়
তবে কেন দোষারোপ অন্যের বেলায়?

খাবারের কত স্বাদ! না খেয়ে বঞ্চিত
নিরামিষ খেয়ে থাকে, প্রাণীর দরদে।
কত প্রাণী, খায় প্রাণী, পারলে ঠেঁকাও!
বাস্তবতা প্রকৃতির নিয়ম, যা দিয়ে
স্তরে স্তরে সব কিছু আল্লাহ সাজান;
তাঁরে করে দোষারোপ? অবোধ সকল!

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার তিন তিন
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার পড়ার জন্য আরেকটা কবিতা উপস্থাপন করলাম প্রিয় কবি-





মু’মিনের বিশ্বাস

মু’মিনের এ বিশ্বাস বদ্ধমূল আছে
আল্লাহতে, তাঁর ইচ্ছে মত চলে সব,
অনিচ্ছায় বন্ধ থাকে কার্যক্রম যত
এ ধরায়। তাই তাঁকে মেনে চলা ভাল।
চলে যায় কবিতার কথাগুলো, ফের
ফিরে আসে কোথা থেকে? বিস্ময়ের ঘোরে
ভাবি তাঁরে প্রতিক্ষণে। অসামান্য তিনি
প্রতিকাজে।এ বিশ্বাসে কায়মনে থাকি।

অবিশ্বাসী নির্বিকার মনে চায় তার
ইহকাল। অথবা সে পরকাল চায়
অন্যকারো কাছ থেকে, অহেতুক ভুলে।
হে মু’মিন খুশিমনে নেয়ামত চাও
আল্লাহর, অনুগত থেকে তাঁর।আর
একনিষ্ঠ থাক চির, মঙ্গলের তরে।

# ছন্দঃ অমিত্রাক্ষর
# অন্তমিলঃ নেই
# মাত্রা বর্ণঃ চার চার চার দুই
# কবিতা প্রকৃতিঃ সনেট

২০| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রিয় দুই-জনের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা রাখিব সবসময়।



খুব খুশিখুশি অনুভব করছি এখন নিজেকে, কারণ, আজকে শেষ করতে পেরেছি নতুন আরেকটি লেখা। জানিনা কি হয়েছে লেখাটি, তাই গুরু দরশন করাতে রেখে গেলাম।

'হে-ফরিদ আহমদ চৌধুরী'

হে- ফরিদ আহমদ চৌধুরী, স্ব-গুণে
দিচ্ছেন প্রেরণা, সব জনে প্রীত, ঢেলে
জ্ঞান ভাণ্ডার-উজাড় মুক্ত, সু-যতনে
সাহিত্য খুঁজে ফেরেন সনেট তা বলে।
নিরহঙ্কার সদা-এ কবি প্রীত জনে,
নতুনে মুগ্ধ হৃদয়, চেষ্টা মনোবলে-
অনুপ্রেরণা-র আলো রেখেছেন জ্বেলে।
ভালোবাসা প্রেম বায়ু সদা বা-য় মনে।

মনে-র আকাশ জুড়ে যতো দি-ন যাবে-
শ্রদ্ধা ভালবাসা প্রেম দেবো আপনা-তে,
জ্যোতির্ময় এ-প্রতিভা থাকুক স্ব-ভাবে,
মুগ্ধতা-যে পুরোপুরি পারিনা বোঝাতে!
গুরু প্রেমে শিষ্য সদা, নয়ন জোড়াবে
পৃথ্বী'র, থাকুন স্বর্গে মো-র কামানা-তে।

জানি, আপনার কাছ থেকে যে প্রেরণা আন্তরিক উৎসাহ পেয়েছি, তার সঠিক মূল্যায়ন-কৃতজ্ঞতা প্রকাশ আমার মতো অজ্ঞ মাথায় থাকার কথা নয়। এ কেবল প্রিয় কবি'র প্রতি সামান্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশের চেষ্টা মাত্র। প্রিয় কবি তো এই মনের ঘরের বাসিন্দা, আলো'র জ্যোতি হয়ে থাকেন মন আকাশে। শ্রদ্ধা ভালোবাসা হয়ে থাকবেন আমার মনে।

দোআ করবেন হে প্রিয় কবি-
আমি যেন আপনার দেয়া উৎসাহ-প্রেরণা স্নেহভরে দেয়া আশীর্বাদ ধরে রাখার যোগ্য হতে পারি প্রত্যাশা .....

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:২৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এক কথায় বলব আপনার প্রচেষ্টা সফল হয়েছে প্রিয় কবি। উন্নতির আভাস পাচ্ছি। আশা করছি বাংলা সাহিত্য আপনার দ্বারা কিছু পাবে। আমাকে নিয়ে সনেট লিখেছেন এটা আমার অনেক বড় প্রাপ্তি। আনন্দের কথা বলে শেষ করা যাচ্ছেনা বলে বিরত থাকলাম।
আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘ্য হায়াত দান করুন যেন বাংলা সাহিত্যকে দেওয়ার মতো যথেষ্ট সময় পান- আমিন।

২১| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক বড় আশীর্বাদ করেছেন প্রিয় কবি, শ্রদ্ধা।
আমি জানি আপনার এ আশীর্বাদ যোগ্য হতে পারবো না কোনদিন, তবে আপনার এমন আশীর্বাদ আমাকে অনুপ্রাণিত করে, সাহস বাড়ায়।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১০:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার না পারার সংগত কোন কারণ আমি দেখি না। আপনি ইনশাআল্লাহ পারবেন।

২২| ২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার প্রিয়ভাইয়াকে নিয়ে লেখার জন্য তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস!

৩০ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আর আপনার জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫

শূন্যনীড় বলেছেন: ২০ নং মন্তব্যের ঘরের কবিতাটি পোষ্ট হচ্ছে না কেন !!!

০১ লা জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কবিতা লিখেছেন সেটা যেমন তাঁর ইচ্ছা, তেমনি পোষ্ট করাটাও তাঁর ইচ্ছা। তবে আরো শ্রীবৃদ্ধির জন্য ঘষামাজা করছেন কিনা কে জানে? আপনি আমাকে মনে রাখছেন সে জন্য শুভেচ্ছা নিরন্তর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.