নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিলাদ বিদয়াত নয়

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২০



মিলাদ মানে জন্মের আলোচনা। কোরআনে হজরত ইব্রাহীম (আ.), হজরত মুছা (আ.)ও হজরত ঈসার (আ.) জন্মের আলোচনা রয়েছে। সংগত কারণে এটা বিদয়াত নয়।সাহাবায়ে কেরাম (রা.) করেননি বলে আমরা করতে পারবনা এটা সঠিক কথা নয়। সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুসরন মানে তাদের সব কাজের অনুসরন নয়। যেমন তারা পরস্পর যুদ্ধ করেছেন তাদের এ অনুসরন না করা উত্তম।মহানবি (সা.)সাহাবায়ে কেরামের সামনে উপস্থিত ছিলেন বিধায় তাঁর আলোচনা তাদের জন্য দরকারী ছিলনা। কিন্তু মহানবি (সা.) আমাদের সামনে নেই, আমরা পারস্পরিক আলোচনায় তাঁর সম্পর্কে জানব এবং জানাব এটা উত্তম কাজ। এর বিরোধীতা অন্যায়। সুতরাং মহানবির জন্মের আলোচনা মিলাদ ও তাঁর জীবনী আলোচনা সিরাত এর বিরোধীতা করা অপরাধ।এটা করা হয় মুসলমানদেরকে তাঁর সম্পর্কে অজ্ঞ করে রাখার জন্য।তিনি জগতের রহমত। তাঁর আলোচনায় রহমত নাজিল হয়।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: মারহাবা,সহমত।ধন্যবাদ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সত্য বুঝতে পারায় আপনার জন্য নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

ফেনা বলেছেন: ঠিক আছে কিন্তু জীবনী আলোচনে সবসময় করা যাতে পারে। তাতে আপনারজ্ঞান বাড়বে। কিন্তু জীবনী আলোচনা করের জন্য নির্দিষ্ট একটা দিনকে বেচে নিয়ে আবার দুই দলে বিভক্ত হয়ে ফেসাদ সৃষ্টি করা কখনোই ইসলাম সমর্থন করবে বলে আমার মনে হয় না। যে জ্ঞান অর্জন করতে গিয়ে ফ্যাসাদ সৃষ্টি হতে পারে সেই জ্ঞান না নেওয়াই ভাল।
* আর এই মিল্লাদ আর সিরাত পালন করাছারাও কিন্তু আমরা প্রতিনিয়ত নবী রাসূলদের জীবনী পড়তছি এবং জ্ঞান অর্জন করছি। তাহলে আলাদা করে এই সব পালন করে নিজেদের মাঝে বিভক্তি এবং ফ্যাসাদ তৈরি না করা উত্তম।
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা বিভত্তি করে তারা ভুল করে। কারো ভুলের জন্য একটা ভাল কাজ বাদ দেওয়া ঠিক নয়।

৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫০

তারেক ফাহিম বলেছেন: মাজার ভক্তদের জন্য আজ মিলাদের যত দোষ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মাজারের সাথে মিলাদকে মিলানো ঠিক নয়।

৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯

হাবিব বলেছেন:




মিলাদ এর শাব্দিক অর্থ হল জন্ম। মিলাদুন্নবী মাহফিল এর উদ্দেশ্য হল হুজুর সাঃ এর জীবন বৃত্তান্ত আলোচনা করা। মিলাদের উদ্দেশ্য এটাই হলে তবে হুজুর সাঃ এর জীবনী আলোচনা করে এবং এর শেষে দরুদ ও দোয়া করে নিলে তবে মিলাদ করা জায়িজ আছে।
কিন্তু আমাদের দেশে মিলাদ ও কিয়াম সাধারনত যে নিয়মে করা হয় এবং আজগুবি কবিতা ''ইয়ানবী সালামু আলাইকা'' ধরনের শাব্দিক ও অর্থ গত ভুল দরুদ পড়া হয় তা আপত্তিকর ও কুরান হাদিসের নীতি বহির্ভুত।

৬০৪ হিজরীতে ফাসিক বাদশাহ আবু সাঈদ মুযাফফরুদ্দীন , আবুল খাত্তাব ইবনে দিহইয়া নামক জৈনক দরবারী আলেম দ্বারা মিলাদ মাহফিলের ব্যাবস্থা করেন।
আল্লামা আব্দুর রহমান রহঃ প্রচলিত মিলাদ কে বিদয়াত বলেন। খোলাফায়ে রাশেদিন , সাহাবাগন রাঃ আইম্মায়ে মুজতাহিদগন তা করেন নি।(প্রমান আশশিরাতুল ইলাহিয়া ২৫৩ পৃ)
আল্লামা আহমদ বিন মুহাম্মদ মিসরী রহঃ লিখেন মাযহাব চারের ইমামগন মিলাদ মাহফিলের জঘন্যতার উপরে একমত পোষন করেন। (প্রমানঃ রাহে সুন্নাত ২৫৩ পৃ)
''যদি কেউ আমার এই দ্বিনের মধ্যে এমন কিছু আবিষ্কার করতঃ অনুপ্রবেশ করায় তাহলে সে কাজ হবে প্রত্যাখ্যাত। কিছুতেই তা গ্রাহ্য হবেনা'' (বুখারী ও মুসলিমঃ মিশকাত শরীফ ২৭ পৃ)
উল্লেখ্য মিলাদে কিয়াম করা শিরক ও নাজায়িজ।
তবে প্রচলিত পন্থা ছাড়া কেউ মিলাদ পড়াতে চাইলে নিয়ম এই যে, কোন একজন হক্কানী আলেম রসুল সাঃ এর জীবনী নিয়ে আলোচনা করবেন এবং দরুদ পড়ার ফযীলত বলবেন এবং সবাই মহব্বতের সহিত দরুদ পড়বে। পরিশেষে আলেম সাহেব সবাই কে নিয়ে দোয়া করবেন।
(প্রমানঃ মিশকাত ২৭, ৪০৩, ওয়াফ্যাতুল আয়ান ৪ঃ১১৭ইতেসাম ১;১১৪, মজলিসে আবরার ২১৩ ফাতয়াওয়ায়ে রাহিমীয়া ২;২৮৩মুসলিম শরীফ ২;৭৭, আবু দাউদ শরীফ ২;৭১০)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মন্দ লোকের ভাল কাজকে মন্দ মনেকরা ঠিক নয়। যেমন ডাকাত যদি মা-বাবার সেবা করে তবে এটাকে আপনি বেঠিক বলতে পারেন না। আপনি যাদের রেফারেন্স দিলেন তারা নিজেরা একমত হয়ে কিছু করতে পারেননি। তারা নিজেরাও বিভিন্ন বিষয়ে মতভেদ করেছেন। কাজেই আপনার মত আমার জন্য মানা জরুরী নয়। বরং আমি যা সঠিক পাব আমি সেটাই করব।

৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

হাসান রাজু বলেছেন: ব্যাপারটা মোটেও সেরকম নয় যেরকম আপনি বলেছেন। আপনি মিলাদ শাব্দের অর্থ বলেছেন। সাদা চোখে বলা যায় 'মহানবির জন্মের আলোচনা বা মিলাদ' কখনোই অন্যায় বা বিদয়াত হতে পারে না।
কিন্তু আমরা মিলাদ বলতে যে জিনিসটা জানি সেটা হল, ''ইয়ানবী সালামু আলাইকা'' ও কিছু উর্দু কবিতা আওড়ানো (এর অনেক কিছুর অর্থ আমরা একজনমে জানিই না।) এবং খুবই সু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে কিছুক্ষণ বসে তারপর দাড়িয়ে তারপর আবার বসে এইগুলো পাঠ করা।
নতুন বাসায় উঠলে, বাড়ি বানালে, দোকান উদ্বোধনে, মৃত্যু/জন্ম বার্ষিকীতে বা অন্যকোন অনুষ্ঠানে নিয়ম করে মিলাদ করা হয়। এটা একটা নতুন ইসলামিক রিচুায়ালে পরিনত হয়েছে। মানুষ রীতিমত বিশ্বাস করে মিলাদ না দিলে আকাঙ্খিত ফল আসবে না।
আমার বর্ণিত মিলাদের সাথে আপনার পরিচয় থাকলে বলবেন একটু এটা বিদয়াত কি না?

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভালকাজ সব সময় সব অবষ্থায় ভাল। আমি প্রচলিত মিলাদে মন্দ কিছু দেখছিনা।

৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অল্প কথায় ভালো লিখেছেন ।

শুভকামনা শ্রদ্ধেয় করি ভাইকে ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এক দল ইসলামে শুধুই বিভ্রান্তি ছড়ায়। সে জন্য মাঝে মাঝে কিছু না লিখে পারিনা।

৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অস্পষ্ট বিভ্রান্তিমুলক হাদিসের কারনে ইসলামে অনেক বিভক্তি হয়ে গেছে, দেড়শো ভাগে।
সুন্নিদের ভেতরই তো বহুধা বিভক্তি
অনেকে বলছে অমুক মসজিদে নামাজ পড়লে নামাজ হবে না।
সারা জনম এক নিয়মে নামাজ পরছি, এখন শুনি হারাম, মাইয়াদের মত বুকে হাত বেধে নামাজ পরতে হবে।
পির-পয়গম্বর, মাজার, আগেই হারাম করা হয়েছে, এখন শুনি নামাজের মোনাজাতও নাকি হারাম!
ঈদের নামাজও নাকি হারাম, ঘোষনা আসছে ...
মিলাদ হারাম শুনেছিলাম, আপনি বলছেন হালাল।
ফ্যাসিস্ট ওহাবি-সালাফিরা ধনাড্য ও প্রভাবশালী হওয়াতে এখন হাউস টু হাউস ধর্মিয়/রাজনৈতিক প্রচারনা চালাচ্ছে। দ্রুত প্রভাব বিস্তার করছে।
আল্লা এক কোরান এক, কিন্তু এত বিভক্তি কেন? ইসলাম মেনেও তো শান্তি নেই।
ওয়াইসির মাধ্যমে সব দেশ সব দল একত্র করে আলচনার মাধ্যমে ইউনিফাইড স্ট্যান্ডার্ড ইসলাম আনা দরকার।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেকেই হেদায়েত মনে করে বিভ্রান্তি ছড়ায়। এসব থাকবে। সেজন্য নিজে বুঝে ইসলাম পালন করতে হবে। তাতে ভুল হলেও আফসুস কম থাকবে।

৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: আজকের দিনে মানুষ যেই মিলাদ পড়ে। তা আপনার বর্ণনা করা মিলাদের সাথে কোন মিল নাই। আপনি নাম পরিবর্তন করেছেন। তাই বুঝিনাই। যাই হোক

।আজকাল কিছু লোক মিলাদে চেয়ার রেখে দেয়। সবার মাঝে। বলে এইখানে নাবী আসবে। আরো আছে সালাম জানাই দাড়ায়া।
আরো আছে আগে নাম নেয় তারপর সালাম জানায়।


মানে এক কথায় আজকের জামানার মিলাদে শিরক আর কুফুরি বেশি । এগুলো কে মিলাদ বলে না।হে আপনি যা বলেছেন ঠিক মিলাদ মানে আলোচনা।
তবে তারা আলোচনা করে না। গান গায়।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বাড়াবাড়ি কোন ক্ষেত্রে ঠিক নয়। আর আলোচনা গানের মাধ্যমেও হতে পারে। কারণ সেটাও এক প্রকার সাহিত্য।

৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তাদের উদ্ভট নিয়ম। সালাম দেয়ার কায়দা সব ভুল। আর তারা সালাম দেয় ওইটা যেটার অর্থ খারাপ হয়ে যায়। আরেকটা তাদের যে গান সেখানেও আছে গানের কথা গুলো তো ভালো থাকতে হবে। কথা তে ভুল থাকলে তো হবে না।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভুলটা কি সেটা না বললে বিষয়টা পরিস্কার হয়না। হতে পারে যা আপনার দৃষ্টিতে ভুল তা’ অন্যের দৃষ্টিতে ভুল নয়।

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ইয়েস।
আই এগরি।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

আরোগ্য বলেছেন: ভালো পোস্ট।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: নিরন্তর শুভেচ্ছা।

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

নীল আকাশ বলেছেন: আপনি দয়া করে ইসলামের মধ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করানোর চেস্টা করবেন না..........।


এইসব শুধুই সবার মাঝে মত পার্থক্য সৃস্টি করে.......


২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সাহাবায়ে কেরাম তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে হাদিসটি জাল প্রমাণ করেছে। হজরত মুয়াবিয়া (রাঃ) ও তার সাথে থাকা হাজার হাজার সাহাবা (রাঃ) হজরত আলীর (রাঃ) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন যা ঐতিহাসিক সত্য। প্রত্যেক নতুন কথাটা কোরআন অনুযায়ী সঠিক নয়। কারণ কোরআন অনুযায়ী নতুন চাঁদ হেদায়েত। কারণ নতুন চাঁদ দেখে রোজা রাখা ও ভাঙ্গা হয়। কাজেই আলবানী হাদিসটি সহিহ বললেও আমার নিকট এটা বানোয়াট মনে হয়। কারণ এ হাদিস শুধু মুসলমানকে পিছনে টানে। এ হাদিসের কারণে নতুন মাত্রই অভক্তির কারণ হয়। অথচ নতুন সব ক্ষেত্রেই রয়েছে। হাদিসটি বড় খাফছাড়া। আমার মনে হয় ইসলামকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য কেউ মহানবির (সাঃ) নামে হাদিসটি রচনা করেছে। আর কোরআনের সাথে গরমিল হাদিস এড়িয়ে চলাই বরং ভাল।

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

হাসান রাজু বলেছেন: ভালকাজ সব সময় সব অবষ্থায় ভাল। আমি প্রচলিত মিলাদে মন্দ কিছু দেখছিনা।

না স্যার। এটা মানতে পারলাম না। কিছু বিশ্বাসীদের কাছে ব্যাপারটা একটা ধর্মীয় রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা বিশ্বাস করে, বিশেষ উদ্দেশ্যে বা নেকী লাভের আশায় নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে মিলাদ পড়া উচিত। এটা নিঃ সন্দেহে ইসলামে রীতিনীতিতে একটা নতুন সংযোজন। যা নীলআকা৩৯ ভাইয়ের দেয়া রেফারেন্স অনুযায়ী স্পষ্টতই বিদয়াত। হোকনা তা দেখতে বা শুনতে বেশ ভাল।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহর হাবিবের প্রতি ভালবাসা প্রকাশ কোনভাবেই বিদয়াত হতে পারেনা। এটা মনগড়া ফতোয়া।

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই কি আর বলব?

অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী একটা কথা আছে না। তাই হচ্ছে এ সময়ে। জ্ঞানের গভীর সমুদ্রে না ডুবে ভাসা ভাসা
জ্ঞানেই সিদ্ধান্ত, ফতোয়া শুরু হয়ে গেছে।
ওয়াহাবী, ইয়াজিদি গং পেট্টোডলারের জোরে তাদের ভুল মিথ্যা মতবাদকে ইসলামের নামে প‌্যাকেটজাত করছে।
আজ খোদ সউদ সরকার মিথ্যাবাদী প্রমাণীত হয়েছে খাসোগীর ঘটনায়- তাদের হাতে হারাম শরীফের দায়িত্ব থাকার যোগ্যতা হারিয়েছে! কে বলবে? কে ভাববে?
তাদের এক চোখা কানা ফতোয়াবাজ গ্রান্ড মুফতির ফতোয়া পড়লে ঘৃনায় গা রি রি করে ওঠে। অথচ ক্ষমতা আর অর্থের জোরে তার অনুসারীও কম নয়। আর এসবের টোটাল ইফেক্টে বদনাম হচ্ছে ইসলামের।

ক্বিয়াম করা বা মিলাদে দাড়ানো নিয়ে যারা আপত্তি করছেন তাদের কাছে সবিনয় জিজ্ঞাসা- আপনাদের উর্ধতন কাউকে অফিসে বা স্মানীত কাউকে দেখলে কি বসেই থাকেন? সামান্য চেয়ারম্যান মেম্বার বা এমপি দেখলে দাড়িয়ে যান। সম্মানার্থে। আর রাসুলকে স্মরণ করে দাড়ালে তাতে শিরক পান??? কিভাবে?

উপস্থিতি। উনি মদিনায় শায়িত শরিয়ত মত। কিন্তু উনি কি মৃত? কোরআন হাদীস কি বলে?

“আল্লাহর পথে যারা নিহত (শহীদ) হয়, তোমরা তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত। তবে তা তোমরা উপলব্ধি করতে পারো না।”

(সূরাহ বাকারা, আয়াত নং ১৫৪)

“যারা আল্লাহর পথে নিহত (শহীদ) হয়েছে, তোমরা তাদেরকে মৃত জ্ঞান করো না। বরং তারা জীবিত; তাদের রব-প্রতিপালকের নিকট থেকে তারা রিযিকপ্রাপ্ত হয়।”

(সূরাহ আলে ইমরান, আয়াত নং ১৬৯)

শহীদগণ আলমে বরযাখে কিভাবে জীবিত অবস্হায় জীবন অতিবাহিত করেন এবং রিযিক লাভ করেন, সে সম্পর্কে হাদীস শরীফে রয়েছে--

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন--

“শহীদগণের রূহ সবুজ রঙের পাখির পেটের ভিতরে বিশেষ সম্মানিত অবয়বে অনন্য জীবন লাভ করে। আর তাদের জন্য আরশে প্রদীপসমূহ লটকানো হয়। তারা জান্নাতে যেখানে খুশী বিচরণ করেন।”

(সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৮৮৭)

শহীদগণ আলমে বরযাখে রিযিক কীভাবে লাভ করেন-এ সম্পর্কে হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

“শহীদগণ জান্নাতের দ্বারে নির্ঝরণীর ঝলকে সবুজ গম্বুজের মধ্যে অবস্হান করেন। তখন জান্নাত থেকে সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের নিকট রিযিক আগমন করে।”

(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ২৩৮৬)

অপরদিকে সাধারণ মুমিনগণের রূহ সম্পর্কে হযরত কা‘ব ইবনে মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

“মুমিনের রূহ পাখিরূপে জান্নাতের গাছে বিচরণ করে--যে পর্যন্ত কিয়ামতে তার দেহে তাকে ফেরানো না হয়।”

(মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ১৫৩৫১)

সুতরাং এক্ষেত্রে শহীদগণের রূহ তারকার ন্যায়-যা সবুজ পাখির ভিতর প্রবেশ করে। পক্ষান্তরে সাধারণ মুমিনগণের রূহ স্বয়ং পাখির স্বরূপ হয়ে যায়।

(তাফসীরে ইবনে কাসীর, ২য় খণ্ড, ১৬৪ পৃষ্ঠা)

=============================

নবীগণের কবরে জীবিত থাকা প্রসঙ্গে সহীহ বুখারীর ব্যাখ্যাগ্রন্হ ফাতহুল বারীতে আল্লামা ইবনে হাজর আসক্বালানী (রহ.) তার অভিমত ব্যক্ত করেন-

“নবীগণ মহান আল্লাহর নিকট জীবিত, যদিও তারা দুনিয়াবাসীদের দিক দিয়ে মৃতের রূপে আছেন, কার-, প্রমাণিত আছে যে, শহীদগণ আল্লাহর নিকট জীবিত; আর নবীগণ নিঃসন্দেহে শহীদগণের চেয়ে অধিক মর্যাদাবান।”

(ফাতহুল বারী, ৬ষ্ঠ খণ্ড, ৪৪৪ পৃষ্ঠা)

হযরত আনাস (রা.) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

“নিশ্চয়ই নবীগণ কবরে জীবিত; তারা নামায পড়েন।”

(বাইহাক্বী-হায়াতুল আম্বিয়া, ১৫ খণ্ড, ১৪৮ পৃষ্ঠা/ মুসনাদে বাযযার, হাদীস নং ৬৩৯১/ মুসনাদে আবী ইয়া‘লা, হাদীস নং ৩৪২৫ প্রভৃতি)

রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

“ যে রাতে আমাকে মি’রাজে নেয়া হলো; মূসা (আ.)-এর নিকট এলাম এমতাবস্হায় যে, তিনি লাল বালুকাস্তুপের নিকট স্বীয় কবরে দাঁড়িয়ে নামায পড়ছিলেন।”

(সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৫৯৮১/ মুসনাদে আহমাদ, হাদীস নং ১২৫০৪/ সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং ১৬৩১)

এ হাদীস উল্লেখ করার পর আল্লামা কুরতুবী (রহ.) অভিমত ব্যক্ত করেন--

“এ হাদীসের দ্বারা বাহ্যতভাবে প্রমাণিত হয় যে, রাসূলুল্লাহ (সা.) হযরত মূসা (আ.)কে বাস্তবেই জাগ্রত অবস্হায়ই দেখেছেন এবং মূসা (আ.) কবরে জীবিত ছিলেন, তিনি সেখানে সেই নামাযই পড়ছিলেন-যা তিনি জীবদ্দশায় পড়তেন। এ সবই সম্ভব, এর কোন কিছুতে অবাস্তবতা নেই। আর বিশুদ্ধভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, শহীদগণ জীবিত এবং তারা রিযিকপ্রাপ্ত হন, আর তাদের অনেককে এমন অবস্হায় পাওয়া গিয়েছে যে, অনেক বছর অতিক্রান্ত হলেও স্বীয় কবরের মধ্যে তাঁরা কোনরূপ পরিবর্তন হননি। তারা সম্পূর্ণ অবিকৃতরূপে আছেন। সুতরাং যখন শহীদগণের অবস্হা এই, তখনতো নবীগণের অবস্হা আরো উন্নত ও উত্তম হবে!” (আল-মুফহিম, ৬ষ্ঠ খণ্ড, ১৯২ পৃষ্ঠা)

তেমনি রাসূলুল্লাহ (সা.) হযরত ঈসা (আ.) ও হযরত ইবরাহীম (আ.)কে এ অবস্হায় দেখেছেন যে, তারা নামায পড়ছেন বলে অপর রিওয়ায়াতে রয়েছে। (দ্রষ্টব্য : সহীহ মুসলিম, ২য় খণ্ড, ২৬৮ পৃষ্ঠা)

উল্লিখিত হাদীসসমূহে নবীগণের ওফাতের পর কবরে যে নামায পড়ার কথা বর্ণিত হয়েছে, এটা দুনিয়াতে তাঁদের প্রতি আরোপিত তাকলীফী নামায নয়, বরং এটা কবরে তাঁদের বিশেষ মর্যাদার পরিচায়ক তাশরীফী নামায। তাঁরা কবরে সশরীরে জীবিত হওয়ার পর এ নামাযের মাধ্যমে মহান আল্লাহর গুণকীর্তন করেন-যেমন ফেরেশতাগণ মুকাল্লাফ না হওয়া সত্ত্বেও মহান আল্লাহর বিভিন্ন ইবাদত পালনের দ্বারা তাঁর গুণকীর্তন করেন। নবীগণ কবরে গমনের পর কখন এ তাশরীফী নামায আদায়ের সম্মান লাভ করেন, সে সম্পর্কে হযরত আনাস (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

“নবীগণ তাঁদের কবরে চল্লিশদিন অতিবাহিত হওয়ার পর নিবৃত্ত থাকেন না এ ছাড়া যে, তারা মহান আল্লাহর সমীপে নামায পড়তে থাকেন। আর তা অব্যাহত থাকবে যাবত (কিয়ামতের জন্য) শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হয়।”

(মুসনাদে আবু ইয়া‘লা, হাদীস নং ৩৪২৮/ মুসনাদে বায্‌যার, হাদীস নং ৬৩৯৬/ মাজমাউয যাওয়ায়িদ, ৪র্থ খণ্ড, ২১১ পৃষ্ঠা)

অপরদিকে আলমে বরযাখে শহীদগণকে রিযিক প্রদান করা হয় মর্মে যেমন পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে, তেমনি আলমে বরযাখে নবীগণকে রিযিক প্রদান করা হয় মর্মে হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে। অধিকন্তু তাঁদের শরীর কবরে অক্ষত থাকে বলে হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে। এসবই কবরে(আলমে বারযাখে) তাঁদের সশরীরে জীবিত থাকার প্রমাণ বহন করে। এ প্রসঙ্গে হযরত আবু দারদা (রা.) হতে বর্ণিত হয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন--

“আল্লাহ তা‘আলা যমিনের উপর হারাম করে দিয়েছেন যে, নবীগণের শরীর খাবে। তাই আল্লাহর নবী মাত্রই জীবিত এবং রিযিকপ্রাপ্ত হন।”

(সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ১৬৩৭)

এ সকল হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হলো--নবী ও রাসূলগণ কবরে(আলমে বারযাখে) সশরীরে জীবিত আছেন; তারা রিযিকপ্রাপ্ত হন এবং নামায পড়েন(এই নামায পৃথিবীবাসীর মত এমন দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে আদায়কৃত নামায নয়)।

এ ছাড়াও মি‘রাজের ঘটনার হাদীস শরীফে অনেক নবীর কথা এসেছে যে, তাঁদের সাথে আসমানে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দেখা-সাক্ষাত ও সালাম-কালাম হয়েছে এবং মূসা (আ.) উম্মতে মুহাম্মদীর উপর আরোপিত ৫০ ওয়াক্ত নামায কমিয়ে আনতে রাসূলুল্লাহ (সা.)কে পর্যায়ক্রমে কয়েকবার পরামর্শ দেন। যার বদৌলতে পরিশেষে ৪৫ ওয়াক্ত কমিয়ে ৫ ওয়াক্ত নামায ফরজরূপে বলবৎ করা হয়। আবার সকল নবী ও রাসূল (আ.) বাইতুল মুকাদ্দাসে তাশরীফ এনে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর ইমামতীতে নামায আদায় করেন।

(দ্রষ্টব্য : সহীহ বুখারী, হাদীস নং ৬৬১৪)

এসব ঘটনা নবীগণের (আ.) সশরীরে জীবিত থাকাকে অকাট্যভাবে প্রমাণ করে। সুতরাং সকল মুসলমানের এ আকীদা-বিশ্বাস রাখা কর্তব্য।

সুতরাং প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যে রাসুল সকল কাজের স্বাক্ষ্য রাসুল তিনার উপস্থিতি স্মরণ করে উনাকে সম্মানার্থে দাড়ানো কখনো গুনাহ, বেদাত শীরক হতে পারে না। কারণ খোদ আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উনার স্মরনে মিলাদ করেন, দরুদ পড়েন উচ্চ সম্মানের সাথে ফেরেশতাদের সাথে নিয়ে।
এবং আল্লাহ মুমিনদের তেমনই করতে আদেশও দিয়েছেন। সেই আদেশ পালন কিভাবে বিদাত হয় বা শিরক হয়?



২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অন্ধদের চোখ খুলতে আপনার এ ব্যখ্যাই যথেষ্ট। আল্লাহ অবুঝদের বুঝার তাওফিক দান করুন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:

সময়ের সাথে সবকিছু বদলে যায়, এটাই প্রকৃতির নিয়ম

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুভ পরিবর্তনকে অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।

১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

কে ত ন বলেছেন: @বিদ্রোহী ভৃগু,

আল্লাহর পথে যারা নিহত (শহীদ) হয়েছেন, তারা জীবিত, রাসূলে পাক (স) নিহত হননি, শহীদ হননি, আল্লাহর ইচ্ছায় ওনার স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে, তাই তিনি মৃত।

রাসূল (স) মারা যাবার পর যারা হা হুতাশ করছিল, তাঁদের উদ্দেশ্যে নবী (স) এর শ্রেষ্ঠ সহচর আবু বকর (রাা) এর উক্তিঃ
"তোমরা যারা মুহাম্মদ (সা) এর পূজা করতে, তারা জেনে রাখ, তিনি মারা গেছেন, তিনি মারা গেছেন, তিনি মারা গেছেন। আর যারা আল্লাহর দাসত্ব করে, তারা জেনে রাখ, আল্লাহর মৃত্যু নেই"

কি বুঝলেন? রাসূল (স) জীবিত? আপনার সমস্ত অকাট্য (!) প্রমাণ আমি দুই কথায় কেটে দিলাম। এবার আমার যুক্তি খন্ডন করুন দেখি।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মহানবী (সাঃ) সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, ‘ইন্না আরসালনাকা শাহিদান’ তাহলে কার কথা নিবেন? আপনার যুক্তি কোথায় দাড়াতে পারে?

১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

হাসান রাজু বলেছেন: মহানবী (সাঃ) সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, ‘ইন্না আরসালনাকা শাহিদান’ তাহলে কার কথা নিবেন? আপনার যুক্তি কোথায় দাড়াতে পারে?

আমি ঘেঁটে যা পেলাম। সব যায়গায় একই অনুবাদ পেয়েছি। এখানে "শাহিদান" অর্থ সাক্ষ্যদান - (কপি পেস্ট)
النَّبِيُّ إِنَّا أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَمُبَشِّرًا وَنَذِيرًا33.45 আরবি উচ্চারণ ৩৩.৪৫। ইয়া য় আইয়ুহান্নাবিয়্যু ইন্না য় র্আসালনা-কা শা-হিদাঁও অ মুবাশ্শিরাঁও অ নাযীরা-। বাংলা অনুবাদ ৩৩.৪৫ হে নবী, আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে ।

এবার বলুন যুক্তিটা কি দাঁড়ায় ?

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শহীদ মানে সাক্ষী। কাজেই মহানবিকে (সাঃ) শহীদের স্বীকৃতি আল্লাহ দিয়ে রেখেছেন। এটাই মুল ঘটনা।

১৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫২

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: মিলাদ না করার জন্য কোরআন বা হাদিসের কোথাও কোন রকম নিষেধাজ্ঞা দেয়া আছে কি? যদি এ বিষয়ে কোরআন বা হাদিসের কোথাও কোন রকম নিষেধাজ্ঞা না থাকে, তবে সেটা অবশ্যই জায়েজ। বিদাত দুই প্রকার। বিদাতে হাসানাহ আর বিদাতে সাইয়্যাহ।
ভাল বিদাত আর মন্দ বিদাত। মিলাদ শরীফ হচ্ছে বিদাতে হাসানাহ। প্রচলিত মিলাদের মাঝে কোন কাজটা খারাপ?
১। তিলাওয়াতে কুরআন, দরূদ শরীফ পাঠ করা, খানা পিনার আয়োজন করা, মিলাদের আলোচনা শুনবার জন্য সুবিধা জনক সময়ে মানুষকে একত্রিত করা, কিছু দোয়া-কালাম পাঠ করে জীবিত-মৃত সকলের তরে ক্ষমা ও মংগলের জন্য দোয়া করা, আলেমদের সাধ্য মত হাদিয়া দেয়া, সুগন্ধি জাতীয় দ্রব্যাদি বিতরন করা, গরীবদের জন্য ভাল খাবারের ব্যবস্থা করা, প্রয়াত স্বজনদের রুহের মাগফিরাত কামনা আর সাওয়াব পাঠানো এসব কাজগুলোর ভিতরে কোন কাজটা ইসলাম ধর্মে অনুমোদন করে না? তাই কোন কিছু ভালভাবে না জেনে না বুঝে কোন প্রমাণ ছাড়া আবোল তাবোল বকে নিজের মুর্খতা জাহির করবেন না।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা মিলাদের বিরোধীতা করে তারা ইসলামের ক্ষতি করে। কারণ মিলাদ ইসলামে যথেষ্ট দরকারী বিষয়।

১৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫১

কে ত ন বলেছেন: শহীদ মানে যদি সাক্ষী হয়, তাহলে আমরা সবাই শহীদ। রাসূল (স) যদি জীবিত হয়ে থাকেন, তাহলে আমরাও সবাই জীবিত। আমাদেরও মৃত্যু নেই। কারণ আমরা সবাই সাক্ষি দিয়েছি যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। এইা যুক্তি যদি মেনে নেন, তবে রাসূল (সা) জীবিত আছেন - এটা মানতে আমারও কোন অসুবিধা নেই।

@এস এম ইসমাঈল, কুরআন হাদীস কোন ফিকাহ গ্রন্থ নয় যে সেখানে কি করা যাবে, কি করা যাবেনা, তা নিয়ে বিস্তারিত একটা লিস্ট দেয়া থাকবে। ব্যাপারটা হচ্ছে সওয়াবের উদ্দেশ্য নিয়ে এমন কোন ইবাদত উদ্ভাবন করা, যা রাসূল (স) করেননি। এরকম সব ধরণের কাজ করাই বিদআত এবং ইসলামে নিষিদ্ধ। আপনি বোধ হয় এরকম কোন আয়াত চাচ্ছেন, যেখানে আল্লাহ মিলাদ পড়তে নিষেধ করেছেন তাই না? পূজামন্ডপ দেখতে যাওয়াও তো নিষিদ্ধ, কিন্তু কোরআনে কোথাও কি এ রকম কোন আয়াত আছে?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমাদেরকে সাক্ষী হিসেবে প্রেরণ করা হয়নি কিন্তু মহানবিকে (সাঃ) হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। কাজেই বিষয়টা এক রকম নয়।

২০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

এ আর ১৫ বলেছেন: কে ত ন বলেছেন: পূজামন্ডপ দেখতে যাওয়াও তো নিষিদ্ধ, কিন্তু কোরআনে কোথাও কি এ রকম কোন আয়াত আছে?

আপনার কয়টা মাল্টি আছে ? পুজা করা নিষিদ্ধ , দেখা নিষিদ্ধ নহে । আপনে কোন ফিকাহ লই আইছেন , যেই কিকাহ কয় পুজা দেখলে নাকি শরিক করা হয়, সেই ফিকাহ ? সেই যুক্তি অনুযায়ি নামাজ পড়া দেখলে ও নামাজ হবে , তাই নামাজ না পড়লেও চলবে , শুধু কারো পড়া দেখতে হবে । হজজ করা টিভিতে দেখলে হজজ হয়ে যাবে । আপনার সেই ফিকাহ অনুযায়ি ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তাদের ফতোয়ার আগা-মাথা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তারা মহানবির (সাঃ) আলোচনা বন্ধ করতে চায় কি বিপদ জনক বিষয়!

২১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

জেকলেট বলেছেন: সকল বিদায়াতের সমাপ্তি শিরক। আর মিলাদের নামে যা করা হয় তা ইসলামের মৌলিক নিয়মের সাথে সাংঘার্ষিক।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ঈমান তাজা রাখার জন্য মিলাদ একান্ত দরকার।

২২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

কে ত ন বলেছেন: @এ আর ১৫, আপনাকে যাই বলি আপনার মনে ধরেনা। তার পরেও কেন যে রিপ্লাই করি, জানিনা। আমার মাল্টি আপাতত একটাই। কেতন নামে একটা নিক ছিল, মাওলানা সাঈদীকে বেহেশতি মানুষ বলার অপরাধে মডুরা সেটা বিনা নোটিসে ব্যান করে আপনাদের মত ব্লগারের অশেষ খেদমত করে এই জাহানের পুণ্য হাসিল করেছে।

পূজা দেখতে গেলে শিরক হয়না, কিন্তু শিরকি কর্মকান্ডকে সমর্থন করা হয়, যেটা নিঃসন্দেহে কুফুরী। ঈমানের দাবী হল সব ধরণের শিরকী কর্মকান্ড থেকে দূরত্ব বজায় রাখা। পূজা করলে তো ঈমানই থাকবেনা, কিন্তু পূজা সমর্থন করলে (মানে দেখতে গেলে) ঈমান বেঁচে থাকবে, কিন্তু নিভু নিভু করে। চৌদ্দ বার বললেও এই সহজ সত্যটা না বুঝে আপনি আবারও সেই পুরনো ত্যানা প্যাচাতেই থাকবেন - আমি তো পূজা করতে যাইনি, দেখতে গিয়েছি, ব্যা ব্যা ব্যা!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কোন ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়।

২৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

এ আর ১৫ বলেছেন: কে ত ন বলেছেন : পূজা দেখতে গেলে শিরক হয়না, কিন্তু শিরকি কর্মকান্ডকে সমর্থন করা হয়, যেটা নিঃসন্দেহে কুফুরী।

বাহ বাহ কাট মোল্লা নতুন শব্দ আমদানি করছে শিরকি কর্মকান্ডকে সমর্থন !!! আপনার কাছে সমর্থন আর অবোলকন বুঝি এক জিনিস ? আমি ব্রাজিল সমর্থন করি না কিন্তু তাদের খেলা দেখতেছি সুতরাং আমি ব্রাজিল সমর্থক । এখানে অবলোকন ছাড়া কিছু হয় না ।
কিন্তু পূজা সমর্থন করলে (মানে দেখতে গেলে) ঈমান বেঁচে থাকবে, কিন্তু নিভু নিভু করে।

কোন কিছু দেখা মানে সমর্থন করা । যখন আপনি রহিঙ্গাদের নির্যাতনের দৃশ্য দেখেন তখন আপনি নির্যাতনকে সমর্থন করেন কারন অবলোকন মানে সমর্থন । যখন ইসরাইলিদের নির্যাতন দেখেন তখন তাদের সমর্থন করেন ।
পুজা দেখলে ঈমাণ নষ্ঠ না হয়ে আরো মোজবুদ হবে কারন অন্য ধর্মের রিচুয়াল অবলোকন করার পর যে মানুষ তাদের রিচুয়াল গ্রহন না করে নিজ ধর্মের উপর ঈমাণ ধরে রাখে , সে সমস্ত মানুষের ঈমাণ খুবই শক্ত এবং উন্নত । যে সমস্ত মানুষ পুজা দেখার কারনে নিজ ধর্মের ঈমাণ চুত হয়ে যায়, তাদের ঈমান খুবই দুর্বল এবং যে সমস্ত মানুষ পুজা দেখলে তার ঈমাণ চলে যেতে পারে, বলে ভয় করে তাদের ঈমাণ খুবই দুর্বল এবং হাটুর নীচে ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বুদ্ধির দৈন্যতার কারণে অনেকে অনেক কিছু বলে যা গ্রহণযোগ্য নয়।

২৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

কে ত ন বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই পুজা কেবল দেখতে যাননা। পূজার মধ্যে দেখার কিছু নেই। আছে সাউন্ড সিস্টেম আর ডিজের তালে তালে উদ্দাম নৃত্যে অংশগ্রহণ, তাদের খুশিতে তাল মেলানো এবং প্রসাদ হিসেবে মুর্তির পায়ে দেয়া নাড়ু মজা করে খাওয়া। আপনি স্বীকার করুন বা না করুন - এগুলো সবই ঐ শিরক অনুষ্ঠানের অংশ।

পূজা দেখাঃ বনানী মাঠে যে মন্ডপ তৈরি হয়, সেটা রাস্তা থেকে দেখা যায়। অফিস থেকে যাওয়া আসার সময় আমি একবার দুবার উঁকি দিয়ে ঐ মন্ডপের দিকে তাকাই - এই হল আমার মন্ডপ দেখা। কিন্তু এতে করে আমার সেই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া কিন্তু হচ্ছেনা। আমি যদি মন্ডপে প্রবেশ করি, সবার সাথে হাই হ্যালো করি, আয়োজকদের প্রশংসা করি - সেটা হচ্ছে অনুষ্ঠানে অংশ নেয়া।

আমার ঈমান শক্ত হয় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে, জিকির আজগার করলে আর কর্মক্ষেত্রে সবক্ষেত্রে সততার উপর দৃঢ় থাকলে। মানুষে মানুষে পার্থক্য থাকাটাই স্বাভাবিক। আপনার ঈমান শক্ত করার জন্য পূজা মন্ডপে গিয়ে নাচানাচি করতে হয়, তো যাননা, কে নিষেধ করেছে? একটাই অনুরোধ, এই পদ্ধতি অন্যদের শিখাবেন না। সবার ঈমান আপনার মত না।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যুক্তির সাথে মত প্রকাশ চলতে পারে যদি তা’ অন্যকে আক্রমন করে না হয়।

২৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪

এ আর ১৫ বলেছেন: কে ত ন বলেছেন: আপনি নিশ্চয়ই পুজা কেবল দেখতে যাননা। পূজার মধ্যে দেখার কিছু নেই। আছে সাউন্ড সিস্টেম আর ডিজের তালে তালে উদ্দাম নৃত্যে অংশগ্রহণ, তাদের খুশিতে তাল মেলানো এবং প্রসাদ হিসেবে মুর্তির পায়ে দেয়া নাড়ু মজা করে খাওয়া। আপনি স্বীকার করুন বা না করুন - এগুলো সবই ঐ শিরক অনুষ্ঠানের অংশ।
পুজা হোল ইবাদত এবং সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হোল উৎসব । এই দুটো এক জিনিস -- এটা দেখি আরেক আবিষ্কার- দেখা মানি সমর্থন করার মত । হিন্দুদের সব পুজাতে সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয় না । সুতরাং সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর পুজা বা ইবাদত এক জিনিস নহে । আপনি কি বলতে চান ঈদের নামাজ আর ঈদ আনন্দমেলা ঈদ নামাজের অংশ ?

আপনি অফিস যাওয়া আসার সময় যখন মন্ডপের দিকে তাকান তখন তো আপনার ঈমান থাকে না কারন তাকান বা দেখা মানি সমর্থন করা । এত তাহাজ্জুদ নামাজ আর জিকির করার পর ঈমাণের এই আবস্থা , মাশ আল্লাহ , একে বারে হাটুর নীচে ঈমাণ ।

এরই মধ্যে দুইটা জীনিস আবিস্কার করে ফেলেছেন

১) কোন কিছু দেখা মানে সেটাকে সমর্থন করা ( যেমন আপনি অফিস থেকে যাওয়ার সময় মন্ডপের দিয়ে তাকিয়ে সমর্থন করে ফেলেছেন এবং ঈমাণ নষ্ঠ করেছেন কারন যাদের ঈমাণ হাটুর নীচে তাদের এটা হয় )
২) পুজা বা ইবাদত এবং সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান একই রিচুয়ালের অংশ
সুতরাং ঈদের নামাজ আর ঈদ উপলক্ষে আনন্দমেলা , ঈদ মেলা , নাটক , সংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঈদ নামাজের অংশ ( নাউযুবিল্লাহ ) কারন পুজার সংস্কৃতি অনুষ্ঠান পুজার অংশ ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে সহিহ বুঝ দান করুন।

২৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

লায়নহার্ট বলেছেন: {কবি, দেবী সরস্বতীকে নিয়ে আপনার কোন সনেট থাকলে একটু বলবেন। পড়ে দেখতাম}

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এ বিষয়ে এখনো সনেট লিখা হয়নি।

২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: @কে ত ন <মওলুদ বা মিলাদ যদি বিদআত হয়ে থাকে তবে সবার আগে বিদআতি ফতোয়া দিতে হয় খোদ আল্লাহ্‌ পাক কে। (নাউযু বিল্লাহ)। কারন আমার নবীজীর শুভাগনের খোশ খবরী দিয়ে খোদ আল্লাহ্‌ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সেই লা মাকানে সকল নবীদের কাছ থেকে এই ওয়াদা নিয়েছলেন যে, দুনিয়ার যমীনে তোমাদের থাকাকালীন সময়ে যদি কখনো আমার হাবীব তাশরীফ আনয়ন করেন, তবে ঠিক তক্ষুনি তোমার নবুয়ত বাতিল করে নিজেকে আমার হাবীবের চরণে খেদমতের জন্য নিবেদন করতে হবে। একমাত্র এই শর্তে আমি তোমাদেরকে নুবুয়তের মহান দায়ীত্ব দিতে পারি। তখন সব নবী রাসুল আলাইহিমুস সালাতু ওয়াস সালামগণ নত শিরে আল্লাহ্‌ পাকের দেয়া শর্তের উপর রাজি আছেন এ মর্মে ঘোষণা দিয়েছিলেন। এবার কি ফাতাওয়া লাগাবেন আল্লাহ্‌ পাকের উপর??? মিঃ কে ত ন??????

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এরা কি পদের মুসলমান যে নিজেদের নবির (সাঃ) আলোচনাকেও বিদয়াত বলে?

২৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: শুধু মিলাদ নয় এরকম আরও ডজন ডজন বিদআত ঢুকে পড়েছে ইসলাম ধর্মে।
যেমন মাইক লাগিয়ে আযান দেয়া, মাইকে নামাজের আজান দেয়া, নামাজের খুতবা দেয়া, ওয়াজ নসিহত করা, তাবলীগ জামাতের ইজতেমায় যাওয়া, মুনাজাতে শরীক হওয়া, ৩ চিল্লা দেয়া, হাদীস শরীফ সঙ্কলন করা, বোখারী শরীফের খতম উপলক্ষে জমায়েত হওয়া, তারবীর নামাজ পড়ানো ইমামদের হাদীয়া দেয়া, মসজিদের ইমাম,মুয়াজ্জিনদেরকে টাকাপয়সা দেয়া, মসজিদ পরিচালনার জন্য কমিটি গঠন করা, মাদরাসা তৈরী করা, আরও আছে ফেসবুকে বা ব্লগে ইসলামিক পোষ্ট দেয়া, কয়টা লাইক পড়লো দেখা?? কত কী? এবার বলুন কোন বিদআত আমাদের মাঝে নাই?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এর ইসলামকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য বিদয়াতের অপব্যখ্যা করছে।

২৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৫১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: নুর নবীজীর দঃ জন্মের খুশ খবর নিয়ে আগত দাসী সুয়ায়বিয়াহ কে তর্জনির ইশারায় মুক্তি দিয়েছিল মক্কার কাফের দলের সর্দার আবু জাহেল। তাঁর প্রতিদানে প্রতি সোমবার ঐ বদবখতের সাজা কিছুটা লাঘব করে দেয়া হয়। তাহলে আমরা যারা নুর নবীজীর পবিত্র শুভাগমনের দিন উপলক্ষে আনন্দ মিছিল আর খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করি, তারা কি মহান রবের কাছ থেকে কোন প্রতিদান লাভের আশা করতে পারি না?

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এরা যে কি বুঝে আল্লাহ মালুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.