নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমান কেন এত দল?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪



ভুল উপলব্ধি থেকেই বিভাজন তৈরী হয়। আর বিভাজন হতে হতে দল সংখ্যা বেড়ে যায়।তাহলে দেখতে হয় ভুলটা কোথায়?

০১। ‘অমান লাম ইয়াহকুম বিমা আনজালাল্লাহু ফা উলায়িকা হুমুল কাফিরূন-যারা আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুসারে হুকুম করেনা তারা কাফির। এ আয়াতের ভিত্তিতে খারেজি বা ইবাদিরা ফতোয়া দিল যে কবিরা গুণাহ করলে কাফির হবে।অথচ এ আয়াত ‘অমান লাম ইয়াহকুম বিমা আনজালাল্লাহু ফা উলায়িকা হুমুল ফাসিকিন-যারা আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুসারে হুকুম করেনা তারা ফাসিক; ‘অমান লাম ইয়াহকুম বিমা আনজালাল্লাহু ফা উলায়িকা হুমুল জালিমিন-যারা আল্লাহর দেওয়া বিধান অনুসারে হুকুম করেনা তারা জালিম;এভাবেও আছে।কাজেই বুঝাগেল আল্লাহর বিধান অনুসারে হুকুম না করলে কোন ক্ষেত্রে কাফির হবে, কোন ক্ষেত্রে জালিম হবে আর কোন ক্ষেত্রে ফাসিক হবে। তারমানে আল্লাহর বিধান অনুসারে হুকুম না করলে সব ক্ষেত্রে কাফির হবেনা।তারমানে কবিরা গুণাহ করলে সব ক্ষেত্রে কাফির হবেনা, কোন কোন ক্ষেত্রে কাফির হবে।যেমন আপনি যদি বলেন আল্লাহ নেই বা মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর নবি নন তবে আপনি কাফির হবেন।কিন্তু আপনি এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েছেন, এক ওয়াক্ত নামাজ পড়েননি তাহলে আপনি কাফির না হয়ে বরং ফাসিক হবেন। আর এভাবে কোরআন ভুল বুঝে খারেজি বা ইবাদিরা আলাদা দল গঠন করেছে। এখানে দায় ভুলের।

০২।‘শীয়ায়ে আলী বা আলীর দল নাজাত প্রাপ্ত’ মহানবির (সা.)এমন হাদিস থেকে শীয়া দল গঠিত। অন্য মুসলমানের মতে এটা মহানবির (সা.) হাদিস নয়।কারণ আল্লাহর দল ও মহানবির (সা.) দল নাজাত প্রাপ্ত নয় এমন বলার সুযোগ নেই। তাহলে দল হয় তিনটি। অথচ কোরআনে একদল থাকতে বলা হয়েছে। কাজেই শীয়ায়ে আলী সংক্রান্ত হাদিস কোরআন বিরোধী। হাদিস কোরআনের ব্যখ্যা। কোরআনের ব্যখ্যা কোরআনের বিরোধী হওয়া সম্ভব নয়। সংগত কারণে ‘শীয়ায়ে আলী’ সংক্রান্ত হাদিস হাদিস নয়।কাজেই জাল হাদিসের ভিত্তিতে শীয়ারা আলাদা দল গঠন করেছে। এখানেও ভুলের দায়।

০৩। একদল বলছে সঠিক দল হলো আহলে হাদিস। এখানেও প্রশ্ন আহলে কোরআন সঠিক দল নয় কেন? এখানেও ভুলনামে দল করে দল সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে।

এভাবে ভুলে ভুলে মুসলমানদের মাঝে বহুদল হয়ে পড়েছে।মানুষ মাত্রই ভুল আছে। কাজেই ভুলের কারণে মুসলমানদের বহুদল হয়ে পড়ার ক্ষেত্রে ইসলামের কোন দায় নেই। এটা শ্রেফ ভুলের দায়।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

আহলান বলেছেন: ভালো লাগলো !

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি বিষয়টা নিয়ে খুব ভাবছি। কোন একটা ভাল সমাধান তালাস করছি। যদি পাই তবে ভাল হবে।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: মুসলমানরা নিজেদের মাউষ ভাবে না। ভাবে মুসলিম। এটাই সমস্যা।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দু’টোই ভাবতে হবে এবং সুন্দর পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতে হবে।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

এ আর ১৫ বলেছেন: এর অন্যতম প্রধান কারন হোল হাদিস , হাদিস লিখা হয় রসুল (সা: ) এর মৃর্তুর ২৫০ থেকে ৩০০ বৎসর পর হতে এবং এই সমস্ত হাদিস পুষ্তক আকারে বাহির হয় আরো ৫০০ বৎসর পরে । তার মানি প্রথম ৮০০ বৎসর ইসলাম ধর্ম হাদিসের ব্যপক চর্চা ছাড়া পালন হচ্ছিল এবং এই ৮০০ বৎসর মুসলমানদের ভিতরে বিভক্তি খুব কম ছিল । যখন হাদিস গ্রন্থ মুসলমানদের কাছে ছড়িয়ে পরে তখন থেকে নতুন নতুন ফেতনার আবির্ভাব হয় এবং বিভক্তি বাড়তে থাকে ।
ইসলাম ধর্মের আবির্ভাব হয়েছে ১৪০০ বৎসর আগে , প্রথম ৮০০ বৎসর ইসলাম ধর্ম অত বিভক্ত ছিল না কিন্তু শেষ ৬০০ বৎসরে এর বিভক্তি বেড়েছে হাদিস চর্চা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সাহাবায়ে কেরাম কোরআনের মত হাদিস সমূহকে একটি কিতাবে কেন সংকলন করেননি, এটা আমারো এক বিরাট প্রশ্ন।

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইসলাম ধর্ম প্রচারের পরে, আরবে ও আরবের চারিপাশে গোত্রের সংখ্যা কমে আসছিল ক্রমেই; সব গোত্র ইসলামকে সমানভাবে নেয়নি; মোহাম্মদ ( স: ) এগুলো জানতেন।

ইসলামের সমস্যা হচ্ছে শিয়া, সুন্নি, ওয়াহাবী ও আহমেদিয়াতে বিভক্তিকরণ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খোলাফায়ে রাশেদার পর ইসলামের কেন্দ্রীয় ধর্মীয় নেতৃত্ব উদাও হয়ে ইসলামকে অধীক সমস্যায় ফেলেছে। যে যেমন চাচ্ছে ইসলামকে তেমন রূপ দিতে গিয়েও দলের সংখ্যা বাড়িয়ে ফেলছে।

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

নতুন বলেছেন: হাদিস লিখা হয় রসুল (সা: ) এর মৃর্তুর ২৫০ থেকে ৩০০ বৎসর পর হতে

ইমাম বুখারীর জন্ম সাল আর রাসুল সা: এর মারা যাবার বছর হিসাব করলেই এই বিষয়টা বোঝা যায়।

এতো দিন পরে সংগ্রহ করা হাদিসের সত্যতা কতটুকু সেটা বোঝার চেস্টা করা উচিত।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমার মনে হয় এ হাদিস গ্রন্থ সমূহকে যতটা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এগুলো এর ততটা উপযুক্ত নয়। কাজেই হাদিসগ্রন্থ সমূহের হাদিস সমূহকে কোরআন দিয়ে যাচাই করে তারপর মানা উচিৎ।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

আরোগ্য বলেছেন: পৃথিবীতে একমাত্র কোরআন অবিকৃত থাকবে এবং আল্লাহ পাক তার হেফাজত করবেন।এজন্য কোরআনকে শতভাগ বিশ্বাস করি।
হাদীস কম বুঝি এবং কম মাথা ঘামাই। কারণ হাদীস নিয়ে যথেষ্ট মতভেদ আছে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিছু কিছু হাদিস মুসলমানদের বিভেদ তৈরীর প্রধান কারণ। সেজন্য অনেকে হাদিসের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

কে ত ন বলেছেন: @চাঁদগাজী, আহমদিয়ারা যতই নিজেদেরকে মুসলিম হিসেবে জাহির করুক, তারা কোন অবস্থাতেই মুসলিম নয়, কাজেই তাদেরকে মুসলিমদের একটা উপদলে ভাগ করার মত মূর্খতা দয়া করে আর করবেন না।

যে যাই বলুক, হাদিস সত্যি হোক আর ভূয়াই হোক, রাসূলের (স) অনুসরণ করা আমাদের জন্য সর্বাবস্থায় ওয়াজিব। যেহেতু হাদীস ছাড়া রাসূল (স) কে অনুসরণ করার আর কোন রাস্তা নেই। তাই সিহাহ সিত্তাকে সঠিক হিসেবে বিবেচনা করেই আমাদেরকে জীবন পরিচালনা করতে হবে। সিহাহ সিত্তা লোকমুখে প্রচলিত হাদীস নয় - এগুলো নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে। যারা গবেষণা করেছেন তারা সারা জীবন এই নিয়েই গবেষণা করেছেন এবং তাঁদের অর্জিত সমস্ত বিদ্যা এই কাজেই লাগিয়েছেন। আপনি আমি আমাদের স্বল্প জ্ঞানে এসব হাদীসকে জাল বলার মত যোগ্যতা অর্জন করিনি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে তাতে জাল হাদিস থাকা অস্বাভাবিক নয়। এটা মানতে পারলে সমস্যা অনেক কমবে। হাদিসের প্রতি অতিভক্তি ঠিক নয়।

৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

এ আর ১৫ বলেছেন: সব হাদিস বিশেষজ্ঞ এই ব্যাপারে একমত যে রসূল (সঃ) তার কোন কথা লিখিত ভাবে সংকলন করতে পরিষ্কার ভাবে নিষেধ করেছেন।
ফলে ইসলামের প্রথম কয়েক শতাব্দী আমরা কোন হাদিস বই দেখতে পাই না।

রসূলের (সঃ) এই নিষেধাজ্ঞা মেনে চলতেন বলে, আমরা চার খলিফার শাসন আমল, উমাইয়া শাসন আমল এবং আব্বাসীয় শাসন আমলের প্রথম দিকে কোন হাদিস সংকলন দেখি না।

রসূলের (সঃ) মৃত্যুর ২৫০ বছর পরে একজন অ-আরব ব্যক্তি -বুখারী-প্রথম হাদিস সংকলন করেন।

১। আবু হুরায়রাহ বলেছেন :

আমরা রসূলের কাছ থেকে যা শুনছিলাম তা লেখে রাখছিলাম।
তিনি আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, "তোমরা কি লিখছ?"
আমরা বললাম, "আমরা যা আপনার কাছ থেকে শুনছি, তাই লিখছি। "
তিনি বললেন, "তাহলে আল্লাহর কিতাব লিখ, আল্লাহর কিতাবকে তুলে ধর, আল্লাহর কিতাব ছাড়া আর কোন কিতাব নাই, আল্লাহর কিতাবকে তুলে ধরো। "
তারপর আবূহুরায়রা বললেন, "এরপর আমরা যা যা লিখে ছিলাম তা একত্রে সংগ্রহ করে, পুড়িয়ে দিয়েছিলাম।" ......
(মুসনাদে আহমদ: হাদিস নং ১০৬১১)

২। রসূল (সঃ) বলেছেন, "কোরান ছাড়া অন্য কিছু লিখে রাখবে না। যারা কোরান ছাড়া অন্য কিছু লিখে রেখেছ তা অবশ্যই নষ্ট করে দিবে।" (সহীহ মুসলিম)

৩। রসূল (সঃ) বলেছেন, "কোরান ছাড়া আমার কাছ থেকে শুনা কোন কিছু লিখে রাখবে না। কেউ যদি কোরান ছাড়া আমরা কাছ থেকে শুনা কোন কিছু লিখে থাকো তা হলে তা মুছে দেও। " (সহীহ বুখারী, আবু সাঈদ আল-খুদরী এইটা বলেছেন)

৪। রসূল (সঃ) বলেছেন, "আমি তোমাদের জন্য শুধুমাত্র কোরান রেখে যাচ্ছি; তোমরা এটাকে মেনে চলবে। (মুসলিম ১৫/১৯; ইবনে মাজাহ ২৫/৮৪; আবু দাউদ ১১/৫৬)

৫। রসূল (সঃ) বলেছেন, "তোমরা কোরান ছাড়া, আমার কাছ থেকে শুনা কোন কিছু লিখে রাখবে না। কেউ যদি কোরান ছাড় অন্য কিছু লিখে থাকো তাহলে তা নষ্ট করে দাও। (মুসনাদ-আহমেদ ইবনে হান্বল)

৬। রসূলের (সঃ) কথা লিখে রাখার জন্য সাহাবীরা অনুমতি চেয়ে ছিলেন। তাদের এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করা হয়। (তিরমিজি-দারিমীর বর্ণনা)
https://auspost.com.au/content/auspost_cam

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা এসব হাদিস বললেন, তারাই এর খেলাফ করলেন। বিষয়টা অদ্ভুত।

৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

এ আর ১৫ বলেছেন: কে ত ন এর কাছে একটা প্রশ্ন ---- ইসলাম ধর্মের প্রথম ৮০০ বৎসর ব্যপক হাদিস চর্চা ছাড়া কি ভাবে ইসলাম ধর্ম টিকে ছিল এবং পালিত হোত এবং তখন কি কারনে মুসলমানরা এত বিভক্ত ছিল না ?
ইসলামিক দলিল গুলো যত মুসলমানদের যত কাছে এসেছে মুসলমানরা তত বিভ্রান্ত হয়ে বিভক্ত হয়েছে । হাদিস সংকলন ইসলাম ধর্মের যত খানি উপকার করেছে তার চেয়ে হাজার গুন ক্ষতি করেছে । এই সমস্ত ক্ষতি এবং বিভ্রান্তি ঘটবে বলেই আল্লাহর রসুল (সা: ) হাদিস লিখতে নিষেধ করেছিলেন । এখন হাদিস যখন লিখে ফেলা হয়েছে তখন কোরান সম্মত সহি হাদিস গুলো এবং কোরানের আয়াতের সানেনজুল গুলো ছাড়া অন্য হাদিস গুলোকে গুরুত্ব না দেওয়া উচিৎ ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে।

১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

হাবিব বলেছেন:
একেক জনের চিন্তা চেতনা একেক রকম থাকার কারনেই এতো দলের সৃষ্টি।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যতমত তত পথ।

১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৫

নজসু বলেছেন: কোরআনের নির্দেশনা আর হাদিসের বিবরণীতে বারবার ব্যক্ত হয়েছে,
মুসলমান মুসলমানের ভাই, তারা পরস্পরে সম্পর্কের সুদৃঢ় বন্ধনে আবদ্ধ।
গোটা মুসলিম উম্মাহ যেন 'এক দেহ।


তাহলে মুসলিমের এতো দল কেন?

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভুল-ভাল চিন্তা-চেতনার কারণে এমন হয়। ভুলতো আর থামিয়ে রাখা যায়না!

১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন । তবে দিন এগিয়ে চলেছে মানুষের মধ্যে বিভাজন বাড়ছে দল ও উপদলের সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে ।

শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় কবি ভাই ।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

কে ত ন বলেছেন: হাদীসের প্রয়োজনীয়তা
https://alquranerpath.wordpress.com/2018/02/02/হাদিস-ছাড়া-শুধু-কুরআন-অনু-4/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.